নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

যারা মুমিন নয় তাদের জন্য ঈমানের প্রমাণ উপস্থাপনে মুমিদের কি সমস্যা?

০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:০০



আমার ‘আল্লাহর অকট্য প্রমাণ’ বইখানি ‘মুক্তদেশ প্রকাশন’ থেকে ২০১৮ সালের বই মেলায় প্রকাশ পায়। রকমারিতে বইখানি পাওয়া যায়।চার বছরে বই খানির বিরোধীতা নজরে পড়েনি। বইখানির নাম অকাট্য প্রমাণ রাখার কারণ বইয়ের প্রমাণ সমূহ ফেসবুকের কোটি কোটি পাঠকের পাঠের জন্য উপস্থাপন করা হয়েছে। কেউ এর কোন প্রমাণ কর্তন না করায় এর নাম অকাট্য প্রমাণ রাখা হয়েছে।

ইদানিং আমি এ সংক্রান্ত পোষ্টের বিরোধীতার সম্মুখিন হচ্ছি।কেউ আমার উপস্থাপিত প্রমাণ কর্তন করছে না।কেউ কেউ বলছে, আমার উপস্থাপিত প্রমাণ বুঝছে না। কেউ কেউ বলছে আল্লাহ বিশ্বাসের ক্ষেত্রে যুক্তি প্রমাণের দরকার নেই। কেউ কেউ বলছে আল্লাহর অবিশ্বাসের এক হাজার প্রমাণ দিলেও তিনি আল্লাহকে বিশ্বাস করবেন। কিন্তু আমি তো আল্লাহ অবিশ্বাসের প্রমাণ দিচ্ছি না। আমি তো আল্লাহ বিশ্বাসের প্রমাণ দিচ্ছি। তাহলে তাতে তাঁদের কি সমস্যা?

একদল লোক বলছে ঈশ্বর বলতে কিছু নেই। আমি বলছি ঈশ্বর আছে। ঈশ্বর মানে হলো বড়। অসীম>সসীম।সুতরাং ঈশ্বর অসীম।সুতরাং যা ঈশ্বর বা বড় নয়, বরং ঈশ্বর থেকে যা ছোট তা’ সসীম। এ সসীমের সীমা দাতা থাকতে হয়। যেমন, একটা ইটের সীমা হলো, দশ ইঞ্চি, পাঁচ ইঞ্চি, তিন ইঞ্চি। যদি কেউ বলে একটা ইটের কোন দৈঘ্য, প্রস্থ্য ও উচ্চতা নেই তাহলে কেউ সেটাকে ইট মনে করেন কি? একটা মানুষের কোন উচ্চতা নেই অথবা উচ্চতার কোন সীমা নেই এমন কেউ বললে তাকে কেউ মানুষ বলবে?সুতরাং সীমা ছাড়া কোন সসীমের পরিচয় লাভ হয় না।সুতরাং সসীমের পূর্বে এর সীমা দাতা থাকতে হয়। সুতরাং কোন সসীম এমনি এমনি হতে পারে না। কিন্তু কোন অসীমের সীমা নেই, সেজন্য অসীমের পূর্বে এর সীমা দাতা থাকার কোন দরকার নেই। সুতরাং অসীম বা ঈশ্বর এমনি এমনি হতে পারেন। এজন্য হিন্দুরা ঈশ্বরকে স্বয়ম্ভু বলে। যেহেতু প্রকৃতির নিয়মে ঈশ্বর ছাড়া আর কিছু এমনি এমনি হতে পারে না, সেহেতু এমনি এমনি শুধুমাত্র ঈশ্বর হয়েছেন। আর এমনি এমনি ঈশ্বর হওয়ায় এবং এমনি এমনি ঈশ্বর ছাড়া আর কিছু না হওয়ায় ঈশ্বর তিনি ছাড়া আর সব কিছু সৃষ্টি করেছেন বলে সাব্যস্ত হয়। সুতরাং ঈশ্বর নেই এমন কথা অবান্তর। ঈশ্বর যদি না থাকেন তাহলে সসীমের সীমা তবে কে দিল?

অসীমের সীমা তবে কে দিল, এমন কাউন্টার কোশশেন করা যায় না। কারণ অসীমের মোটে সীমাই নেই। সুতরাং তা’ দেওয়ার জন্য কারো থাকার কোন দরকার নেই। সুতরাং অসীম সৃষ্টিকর্তছাড়া এমনি এমনি আর কিছুই হয়নি।

মানুষ যে সব সসীমকে তৈরী করছে, মানুষ তাদের সীমা দেয়। এটা আমরা সচরাচর দেখি। তাহলে যেসব জিনিসের সীমা দিতে আমরা দেখিনি সেসব জিনিস সীমা দেওয়া ছাড়াই সৃষ্টি হয়েছে এমন কথা আমরা কেমন করে বলি? যেমন সূর্য অসীম নয়। কাউকে আমরা এর সীমা দিতে দেখিনি। কেমন করে দেখব সূর্য সৃষ্টির সময় আমরা ছিলাম না। এখন সূর্য এমনি এমনি হয়েছে না কেউ সৃষ্টি করেছে এটা আমরা কেমন করে বলব? যেহেতু আমরা দেখি কেউ তৈরী করা ছাড়া কিছুই হয় না সেহেতু আমরা বিশ্বাস করব সূর্যকে কেউনা কেউ সৃষ্টি করেছে। কে সে? সসীমের মধ্যে মানুষ তৈরী করে। মানুষ সূর্য তৈরী করেনি। সুতরাং সূর্যের সৃষ্টিকর্তা মানুষ নয়। সুতরাং সূর্যের সৃষ্টিকর্তা ঈশ্বর। কারণ মানুষ ও ঈশ্বর ছাড়া বড় আকারের তৈরী কারক নেই। এখন মানুষ সূর্যের সৃষ্টিকর্তা না হওয়ায়, ঈশ্বরকে সূর্যের সৃষ্টিকর্তা না মেনে উপায় কি?

যাতে বীগ ব্যাং হলো তা’হলো এমনি এমনি ও বিবর্তনে? এমনি এমনি আগে কি হবে বস্তু না শক্তি? শক্তির গতি বস্তু থেকে অনেক বেশী। সুতরাং এমনি এমনি আগে শক্তি হয়ে বিবর্তনে তা’ বৃহৎশক্তি হয়ে, তা’ সর্বশক্তিমাণ হয়ে অসীম হবেন বস্তু হওয়ার আগেই।তখনও কোন সসীম হবে না সীমার অভাব জনিত কারণে। শক্তি সসীম ও অসীম হতে পারে। কিন্তু বস্তু শুধুই সসীম হতে পারে, এটা কিছুতেই অসীম হতে পারে না। কারণ বস্তুর সীমা থাকে কিন্তু অসীমের সীমা থাকে না। সুতরাং সীমার অপেক্ষায় অপেক্ষমাণ থাকায় কোন বস্তু এমনি এমনি হতে পারেনি। সুতরাং যে বস্তুতে বীগ ব্যাং হলো অসীম এর সীমা দিয়ে এটা সৃষ্টি করে তাতে বীগ ব্যাং সম্পন্ন করে মহা জগৎ সৃষ্টি করেছেন। তারপর তিনি তাতে সকল সসীম শক্তি ও বস্তু সৃষ্টি করেছেন। সুতরাং কোন সসীম এমনি এমনি হয়নি।সুতরাং মহাজগতের সৃষ্টিকর্তাকে না মেনে উপায় নেই।

কোরআনে ঈশ্বর সংক্রান্ত সব বিবরণ আছে। যা আয়াতের বিশ্লেষণে বেরিয়ে আসে। কিন্তু যারা মুমিন নয় তারা কোরআনের কথা শুনতেই নারাজ। আর মুমিনগণ কোরআনের এসব কথা বুঝতে নারাজ। তাদের কথা আল্লাহ বিষয়ে কোন কথার দরকার নেই। তারা কোন প্রমাণ ছাড়াই আল্লাহকে বিশ্বাস করে। কিন্তু যে মুমি নয় সে তো আর প্রমাণ ছাড়া আল্লাহকে বিশ্বাস করছে না। তাদের জন্যই আমরা প্রমাণের বিবরণ দিচ্ছি। মুমিনগণ কিছুতেই তা মেনে নিতে চাচ্ছে না।


এবার মহান সৃষ্টিকর্তা ছাড়া অন্য কোন কিছু এমনি এমনি কেমনে হয়েছে পারলে কেউ তা’ বুঝাক। তো কেউ মহান সৃষ্কির্তা ছাড়া অন্য কিছু এমনি এমনি হয়েছে এটা বুঝাতে না পারলে সে সৃষ্টিকর্তা এমনি এমনি কিভাবে হয়েছে তা’ বুঝানোর আশা কেমন করে করতে পারে? আমি তাকে যতটুকু বুঝিয়েছি সে তো আগে আমাকে তত টুকু বুঝাক।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৩২

সোনাগাজী বলেছেন:



বইটি পাঠক পেয়েছে, বিক্রয় হয়েছে?

০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৩৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: প্রকাশক বলেছে, বইটি পাঠক প্রিয়তা পেয়েছে।

২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:২৪

সোনাগাজী বলেছেন:


আপনি নিজ টাকায় প্রকাশ করেছেন, নাকি প্রকাশক নিজ খরচে প্রকাশ করেছে?

০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ২:৫৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: প্রখম বই কোন প্রকাশক তার খরচে প্রকাশ করে না। সে বলছে চটি বইটাকে মোটা করে দিলে তার খরচেই ছাপাবে। কিন্তু যে বিষয় তাতে চটি বইকে মোটা করা কঠিন। অবশ্য আমি এখন সে কঠিন বইটাই করার চেষ্টা করছি।

৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৫৯

সোবুজ বলেছেন: পকেটে টাকা কেমন এসেছে।নাকি ইসলামের সার্থে হাদিয়া ছাড়া।দুই একটা প্রমান এখানেও হাজির করেন।যদি দাবি ও প্রমানের পার্থক্য বুঝেন।মুমিনরা কিন্তু দাবিতেই প্রমান মনে করে। প্রমান হলো,যুক্তি ও তথ্যের ভিত্তিতে কোন বক্তব্যকে প্রমান করা।

০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ২:৫৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তথ্য হলো কোন সসীম এমনি এমনি হয় না। এটা চাক্ষুষ প্রমাণ। কারণ সসীম হতে এর সীমা ও সীমা দাতা লাগে। কিন্তু সীমা না থাকায় অসীমের পূর্বে এর সীমা দাতা থাকার দরকার নেই। সুতরাং এমনি এমনি শুধুমাত্র অসীম হয়েছে। অত:পর সেই অসীম সকল সসীমকে সীমা দিয়ে সৃষ্টি করেছেন।

৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: জানলাম।

০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৩:০১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কিন্তু বুঝেননি। আর এ বাস্তব না বুঝার কারণেই, লোকে বলে গড ইজ নাথিং। চাই নে হকিন্স হোক বা তার বাপ হোক। পোষ্ট আবার পড়ুন কারণ এটি আরো বড় করা হয়েছে।

৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৪:৪৪

জ্যাকেল বলেছেন: আপনার তথ্যে ভুল আছে। আপনি বলতেছেন ইশ্বর এমনি এমনি হইয়াছেন। শুধুমাত্র অসীম এমনি এমনি হইয়াছে। আমার মতে এইসব কথাবার্তা বলাতে ভুলের অবকাশ আছে। যেমন এমনি এমনি হইয়াছেন এর মানে তার পুর্বে কিছুই ছিল না। কিন্তু তার পুর্বে বলে একটা সময় ছিল। এখানেই প্যাচ প্যারাডক্স লেগে যাবে। তার চাইতে এটাই বলা সেইফ- ইশ্বর আগেও ছিলেন, বর্তমানে আছেন, ভবিষ্যতেও থাকবেন।
তাঁর এমনি এমনি হইবার দরকার নাই, আসলে এমনি এমনি কোন কিছুই হওয়া অসম্ভব। সে কারণেই ইশ্বর আছেন, আমাদের অস্তিত্বের কারণ ইশ্বর/আল্লাহ। এমনি এমনি বিগ ব্যাং হয় নাই, বিগ ব্যাং মহাল আল্লাহর ইচ্ছাতেই হইয়াছে।


০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৫:১৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সময় কোন কিছুর সংশ্লিষ্ট। এটা আল্লাহর সাথে শুরু হয়েছে। সুতরাং আল্লাহর পূর্ব বলতে কিছু নাই। মহাজগতের শুরুই হচ্ছেন আল্লাহ।

৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৪:৪৪

জ্যাকেল বলেছেন: https://imgur.com/a/jDupVih

০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৫:১৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার লিং ওপেন না হওয়ায় পড়তে পারিনি।

৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৬:২১

অগ্নিবেশ বলেছেন: সনেট কাকা, আপনার বইটি আমি পড়িনি, তবে আপনি ব্লগে যেগুলো লিখেছেন সেগুলো কিছু দাবী।
এগুলোর স্বপক্ষে অসীম-সসীম কিছু একটা বলছেন কিন্তু কোনো বৈজ্ঞানিক প্রমান দেখাতে পারছেন
না। কোনো কিছু বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমান করতে গেলে আপনাকে কিছু প্রসিডিয়র ফলো করতে হবে,
এগুলো করেছেন কি? আপনি যেটা করছেন সেটা হল আমাদের জ্ঞানের স্বল্পতার সুযোগ নিয়ে
বৈজ্ঞানিকভাবে অপ্রমানিত ব্যাপারগুলোতে কিছু একটা গুঁজে দিচ্ছেন, সেটাকে আবার ইশ্বর বলে দাবী
করছেন। এই দাবীটাকে আবার প্রমান প্রমান বলছেন।
অথচ আমরা যেটা করি সেটা হল, যেটা জানি না যেটা বৈজ্ঞানিকভাবে অপ্রমানিত, সেটাকে আমরা জানি
না বলি, এই জানি না থেকেই জানার ইচ্ছা জাগে। মানব সভ্যতা এভাবেই এগোয়। দয়া করে জানিনা বলতে শেখেন।

০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৮:২৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি তো আমার প্রমাণকে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ বলিনি। কিছু প্রমাণ হয় সাক্ষ দ্বারা, কিছু প্রমাণ হয় আলামত দ্বারা। কিছু প্রমাণ হয় যুক্তি দ্বারা। আলামত হলো এমনি এমনি কিছু হয় না। আলামত হলো বিদ্যমাণ জগতে বড় ছোট আছে। আমরা বলেছি সবচেয়ে বড় হলো অসীম। আর সব হলো সসীম। আমরা বলেছি সীমার বাধ্যবাধকতা থাকায় সসীম এমনি এমনি হয় না। বিষয়টা আলামতের সাথেও মিলে। আর সীমা না থাকায় অসীম এমনি এমনি হয়েছে। অসীমের হওয়ার বিষয় সচরাচর নয়, বরং রেয়ার। আর রেয়ার আলামতে পাওয়া যায় না। সুতরাং এ ক্ষেত্রে যুক্তি অনুযায়ী সিদ্ধন্ত হলো যে অসীম এমনি এমনি হয়েছে।

৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৭:২১

সাসুম বলেছেন: সনেট এর ওয়ার্ল্ড রেকর্ড ধারী, সেক্স ডিপ্রাইভড, হুর লাভার, রাতদিন লাগালাগির চিন্তায় থাকা মেন্টালি সিক কাকা- আপনার বইয়ের বানাম বুল আছে।

ঠিক করেন, এই অখাদ্য চেক করতে গিয়ে বানাম বুল দেখে মেজাজ খারাপ হয়েছে। বাংলা ব্যাকরণ, বানান , বাক্য গঠন রীতির উপর লিটারালি ধর্ষন করেছেন।

বইয়ের কন্টেন্ট নিয়ে কিছু বললাম না, কারনঃ তা লিটারালি বমির উদ্রেক করে। এর চেয়ে বাংগু দেশের জ্ঞান বিজ্ঞানের গোয়াম্রা করা প্যারাসিটেমল মজিদ ও অনেক বেটার।

টাকা দিয়া অখাদ্য পাব্লিশ করলে এমন ই হবে। হিরো আলম ও হিরো, হুর লাভার সেক্স ডিপ্রাইড বুড়ো সনেট কাকা ও লেখক। সেইম সেইম


০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৮:২৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সঠিক বানানটা কি?

৯| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৮:০৬

সোনাগাজী বলেছেন:




চাঁদগাজী ব্লগার ভুয়া মফিজকে বলেছিলেন যে, উনার মাকে লন্ডনে (ভুয়া মফিজের বাসায় ) নিয়ে, কিংবা আমেরিকায় ( বোনার বাসায় ) নিয়ে চিকিৎসা করানো সম্ভব ছিলো; আপনি যাতে ভুল তথ্য পেয়ে মন খারাপ না করেন, সেজন্য এই কমেন্ট।

০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৮:৪২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তাঁর কমেন্টে বুঝাগেল মায়ের চিকিৎসায় তাদের ত্রুটি ছিল। তাদের দাবী সে ক্ষেত্রে তাদের কোন ত্রুটি ছিল না। ব্লগ কর্তৃপক্ষ সে অপরাধে চাঁদগাজীকে চিরস্থায়ী ব্যান করে দিল। তাঁদের কমেন্টে আপনাকেও ব্যান করার হুমকী আছে। সুতরাং মন্তব্য প্রদানে আপনাকে সাবধান হতে হবে।

১০| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:৩২

সাসুম বলেছেন: লেখক বলেছেন: সঠিক বানানটা কি?

সঠিক বানান- আল্লাহ্‌র অকাট্য প্রমাণ

০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:৫১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: প্রকাশনির প্রুপ রিডার থাকে। তাদের উপর আবার লেখকের মত চলে না। যারা বইটি প্রকাশ করেছে তারা যা সঠিক বলবে সেটাই সঠিক মানতে হয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.