নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিজ্ঞান জীবনকে সহজ করে ধর্ম জীবনকে সুন্দর করে, উভয়টা যদি মানুষ গ্রহণ করে

০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:৫১




ধর্ম চুরি, ডাকাতি, খুন, রাহাজানি, ছিনতাই, মদ, জুয়া, অবৈধ সম্পর্ক, ফিতনা-ফাছাদ, গীবত, চোগলখুরী, পরনিন্দা, সুদ, ঘুষ ইত্যাদি নিষেধ করে এবং পরোপকার, দান, জাকাত, ফিতরা, সহনশিলতা, শান্তি, সন্ধি, আপোষ, মীমাংসা ইত্যাদি আদেশ করে।আর বিজ্ঞান বিবিধ প্রযুক্তির মাধ্যমে জীবনকে সহজ করে।

বিজ্ঞানের নামে কতিপয় লোক ধর্মকে রূপ কথা বলে এবং কতিপয় লোক ধর্মকে বেদরকারী বলে। ধর্মের আচারকে তারা সময়ের অপচয় বলে।তখন ধার্মিকেরা তাদের প্রতি ক্ষিপ্ত হয়।ধার্মিকদের কথা হলো ধর্মের বিরুদ্ধে এক হাজারটা প্রমাণ হাজির করলেও তারা ধর্ম ছাড়বে না। কিন্তু ধর্মহীনরা ধর্ম মুক্ত পৃথিবী গড়ায় বদ্ধপরিকর। আর ধার্মিকেরাও ধর্মহীনদেরকে এক ইঞ্চি জমি ছেড়ে দিতে প্রস্তত নয়।

একদা আমি মুক্তমনা বাংলা ব্লগে ঢুকে দেখি উহা আসলে ধর্মমুক্ত মনা। তারা আমার লেখা তো প্রকাশ করেই না, এমনকি মন্তব্য করতেও দেয় না। তাদের প্রতিষ্ঠাতা অভিজিৎ রায় ‘শূণ্য থেকে মহাবিশ্ব’ ও ‘বিশ্বাসের ভাইরাস’ নামক দু’খানি পুস্তক রচনা করেছেন। ‘শূণ্য থেকে মহাবিশ্ব’ পুস্তক পড়ে আমি ‘আল্লাহর অকাট্য প্রমাণ’ পুস্তক রচনা করেছি।

বিজ্ঞানের প্রতি আমাদের প্রশ্ন, বিজ্ঞান কি ঈশ্বর নেই এটা প্রমাণ করতে পেরেছে? তাহলে ঈশ্বর বিষয়ে বিজ্ঞানের কথাকে কেন রূপ কথা বলা হবে না? সুতরাং বিজ্ঞান নয় ঈশ্বরের প্রমাণ হবে আলামতে। আর আলামতে ঈশ্বর আছে এটাই প্রমাণ হয়। আলামতে ঈশ্বর নেই এটা প্রমাণ হয় না।

# আলামত

একদল লোক বলছে ঈশ্বর বলতে কিছু নেই। আমি বলছি ঈশ্বর আছে। ঈশ্বর মানে হলো বড়। অসীম>সসীম।সুতরাং ঈশ্বর অসীম।সুতরাং যা ঈশ্বর বা বড় নয়, বরং ঈশ্বর থেকে যা ছোট তা’ সসীম। এ সসীমের সীমা দাতা থাকতে হয়। যেমন, একটা ইটের সীমা হলো, দশ ইঞ্চি, পাঁচ ইঞ্চি, তিন ইঞ্চি। যদি কেউ বলে একটা ইটের কোন দৈঘ্য, প্রস্থ্য ও উচ্চতা নেই তাহলে কেউ সেটাকে ইট মনে করেন কি? একটা মানুষের কোন উচ্চতা নেই অথবা উচ্চতার কোন সীমা নেই এমন কেউ বললে তাকে কেউ মানুষ বলবে?সুতরাং সীমা ছাড়া কোন সসীমের পরিচয় লাভ হয় না।সুতরাং সসীমের পূর্বে এর সীমা দাতা থাকতে হয়। সুতরাং কোন সসীম এমনি এমনি হতে পারে না। কিন্তু কোন অসীমের সীমা নেই, সেজন্য অসীমের পূর্বে এর সীমা দাতা থাকার কোন দরকার নেই। সুতরাং অসীম বা ঈশ্বর এমনি এমনি হতে পারেন। এজন্য হিন্দুরা ঈশ্বরকে স্বয়ম্ভু বলে। যেহেতু প্রকৃতির নিয়মে ঈশ্বর ছাড়া আর কিছু এমনি এমনি হতে পারে না, সেহেতু এমনি এমনি শুধুমাত্র ঈশ্বর হয়েছেন। আর এমনি এমনি ঈশ্বর হওয়ায় এবং এমনি এমনি ঈশ্বর ছাড়া আর কিছু না হওয়ায় ঈশ্বর তিনি ছাড়া আর সব কিছু সৃষ্টি করেছেন বলে সাব্যস্ত হয়। সুতরাং ঈশ্বর নেই এমন কথা অবান্তর। ঈশ্বর যদি না থাকেন তাহলে সসীমের সীমা তবে কে দিল?

মানুষ যে সব সসীমকে তৈরী করছে, মানুষ তাদের সীমা দেয়। এটা আমরা সচরাচর দেখি। তাহলে যেসব জিনিসের সীমা দিতে আমরা দেখিনি সেসব জিনিস সীমা দেওয়া ছাড়াই সৃষ্টি হয়েছে এমন কথা আমরা কেমন করে বলি? যেমন সূর্য অসীম নয়। কাউকে আমরা এর সীমা দিতে দেখিনি। কেমন করে দেখব সূর্য সৃষ্টির সময় আমরা ছিলাম না। এখন সূর্য এমনি এমনি হয়েছে না কেউ সৃষ্টি করেছে এটা আমরা কেমন করে বলব? যেহেতু আমরা দেখি কেউ তৈরী করা ছাড়া কিছুই হয় না সেহেতু আমরা বিশ্বাস করব সূর্যকে কেউনা কেউ সৃষ্টি করেছে। কে সে? সসীমের মধ্যে মানুষ তৈরী করে। মানুষ সূর্য তৈরী করেনি। সুতরাং সূর্যের সৃষ্টিকর্তা মানুষ নয়। সুতরাং সূর্যের সৃষ্টিকর্তা ঈশ্বর। কারণ মানুষ ও ঈশ্বর ছাড়া বড় আকারের তৈরী কারক নেই। এখন মানুষ সূর্যের সৃষ্টিকর্তা না হওয়ায়, ঈশ্বরকে সূর্যের সৃষ্টিকর্তা না মেনে উপায় কি?

যাতে বীগ ব্যাং হলো তা’হলো এমনি এমনি ও বিবর্তনে? এমনি এমনি আগে কি হবে বস্তু না শক্তি? শক্তির গতি বস্তু থেকে অনেক বেশী। সুতরাং এমনি এমনি আগে শক্তি হয়ে বিবর্তনে তা’ বৃহৎশক্তি হয়ে, তা’ সর্বশক্তিমাণ হয়ে অসীম হবেন বস্তু হওয়ার আগেই।তখনও কোন সসীম হবে না সীমার অভাব জনিত কারণে। শক্তি সসীম ও অসীম হতে পারে। কিন্তু বস্তু শুধুই সসীম হতে পারে, এটা কিছুতেই অসীম হতে পারে না। কারণ বস্তুর সীমা থাকে কিন্তু অসীমের সীমা থাকে না। সুতরাং সীমার অপেক্ষায় অপেক্ষমাণ থাকায় কোন বস্তু এমনি এমনি হতে পারেনি। সুতরাং যে বস্তুতে বীগ ব্যাং হলো অসীম এর সীমা দিয়ে এটা সৃষ্টি করে তাতে বীগ ব্যাং সম্পন্ন করে মহা জগৎ সৃষ্টি করেছেন। তারপর তিনি তাতে সকল সসীম শক্তি ও বস্তু সৃষ্টি করেছেন। সুতরাং কোন সসীম এমনি এমনি হয়নি।সুতরাং মহাজগতের সৃষ্টিকর্তাকে না মেনে উপায় নেই।

এবার মহান সৃষ্টিকর্তা ছাড়া অন্য কোন কিছু এমনি এমনি কেমনে হয়েছে পারলে কেউ তা’ বুঝাক। তো কেউ মহান সৃষ্কির্তা ছাড়া অন্য কিছু এমনি এমনি হয়েছে এটা বুঝাতে না পারলে সে সৃষ্টিকর্তা এমনি এমনি কিভাবে হয়েছে তা’ বুঝানোর আশা কেমন করে করতে পারে? আমি তাকে যতটুকু যতটুকু বুঝিয়েছি সে তো আগে আমাকে তত টুকু বুঝাক।

# সুতরাং ধর্মকে বাদ দিয়ে নয়, বরং বিজ্ঞানের সাথে ধর্মকে যুক্তকরলে জীবন সহজ ও সুন্দর হবে।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৪৩

ঊণকৌটী বলেছেন: আপনার head লাইন যা লিখেছেন তা আমার খুবই ভালো লেগেছে কিন্তু আজকের ব্লগে সারাদিনের যা দেখলাম ধর্ম ধর্ম করতে করতে ব্লগের তুচ্ছ মুছে করে ফেলেছে, ধর্ম বলতে সাধারণত বুঝি মানব কল্যাণ বা জীবে দয়া করো, মানব বা জীবের কল্যাণে যা করবেন তাই ধর্ম বাকিটা নাটক আর বাস্তব জীবনে প্রতিটি মানুষ বুজে সে অনৈতিক কাজ করছে না মানুষের ভালোর জন্য কাজ করছে ,তাই জ্ঞান না দিয়ে (ধর্ম)দৃষ্টান্ত মূলক কিছু কাজ করার উপদেশ রইলো পারলে ভালো আর না পারলে
যার যার নিজের চরকাই তেল দিলেই ভালো হবে

০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৫৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ধার্মিকদের দেশ। ধর্মে র কথা তো একটু হবেই। ভালো না লাগলে এড়িয়ে যাবেন। আমি তেমনটাই করি।

২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:২৮

সোনাগাজী বলেছেন:




২০১৮ সাল থেকে রোহিংগা-সন্তানদের পড়ানোর দরকার ছিলো, ইতিমধ্যে না পড়ানোটা আসলেই অন্যায় হয়ে গেছে; আমি নাম বদলাতে চাই না, পোষ্টটা ড্রাফট করে ফেলেছি।

০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৫৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বাংলাদেশে সব অন্যায়ের কথা বলা যায় না এবং সবার অন্যায়ের কথা বলা যায় না। সামুর মত একটা ব্লগ নিয়ে কি করা হলো তাতো মনে হয় দেখেছেন। সুতরাং সামু আর ক্ষমতাসিনদের ক্রোধের শিকার হতে চায় না। মডু আপনাকে সেটাই বুঝাতে চেয়েছেন।

৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৪৪

সোবুজ বলেছেন: এমন পাগল বিজ্ঞানী কি পৃথীবিতে আছে যেটা নাই সেটা সে প্রমান করতে পারবে।থাকলে প্রমান করা যায়।এমন স্ববিধী কথা ধার্মীকদের মুখেই মানায়।

০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৫০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ওরে সবুজ ওরে অবুজ ঈশ্বর যে নাই সেটা অবিশ্বাসীদেরকে প্রমাণ করতে বলেছি। আছে অবিশ্বাসীদেরকে সেটা প্রমাণ করতে বলি নাই।

৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:৩০

সোবুজ বলেছেন: কথাও বুঝেন না।আপনিই বলছেন ,ঈশ্বর যে নাই সেটা প্রমান করতে।নাই সেটা আবার প্রমান করে কি ভাবে।এমন কোন সিষ্টেম কি পৃথীবিতে আছে।থাকলে প্রমান করা যায়।নাই তো নাই।সেটার আবার প্রমান কি।

০৮ ই এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৫:০২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: দেহে প্রাণ নাই এটা প্রমাণ করা যায়। দেহে জ্বর নাই এটাও প্রমাণ করা যায়। সুতরাং আছে এবং নাই দুটোই প্রমণি করা যায়।

৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ২:২০

জটিল ভাই বলেছেন:
প্রিয় ভাই, সোবুজ সাহেব কি কোনো ইসলামীক স্কলার? মনে হচ্ছে আপনার সঙ্গে পার্সোনালি রিলেটেড তাই জানতে চাচ্ছি। যদি হোন তবে উনার কিছু নসিহত আমার শুনতে হবে। আর আপনি ঊনার প্রতি যে প্রশ্ন ছুঁড়ে দিলেন সেটি তিনি আপনাকে যেভাবে বুঝাতে চাইছেন সেইভাবে উনার নিকটে আমি জানতে চাইছি, একটা গ্লাসের অর্ধেকে পানি আছে আর অর্ধেকে নাই। এখন পানি নাই বলে যে অর্ধেক খালি তা কি প্রমাণ করা যাবে না?

০৮ ই এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৫:০৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সবুজ নেহায়েত অবুজ। ঈশ্বর হলেন আলামতের মাধ্যমে প্রমাণের বিষয়। আর জগতের সকল আলামত ঈশ্বর বিশ্বাসের পক্ষে। অথচ বুদ্ধিহীন লোকেরা ঈশ্বর বিশ্বাসীকে বলে অন্ধ বিশ্বাসী। অথচ বাস্তব কথা হলো ঈশ্বর অবিশ্বাস হলো অন্ধ অবিশ্বাস।

৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৫:১৭

সোবুজ বলেছেন: এমন আজগুপি কথা জীবনে প্রথম শুনলাম।আমার পকেটে দশটাকা নাই।আপনি প্রমান করেন,আমার পকেটে দশ টাকা আছে।

০৮ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৮:০০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার পকেটে দশটাকা নাই আমি প্রমাণ করব আপনার পকেটে দশটাকা নাই। কিন্তু আপনার পকেট দশটাকা থাকার পরেও আপনি মনের ভুলে যদি বলেন আপনার পকেটে দশটাকা নাই, তাহলে আমি প্রমাণ করব আপনার পকেটে দশটাকা আছে।

৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৫:২৪

সোবুজ বলেছেন: দেহ না থাকলে এই দুই টার কোন টাই প্রমান করা যায় না।আপনার ধারনা আল্লাহ এমন কোন কিছুর ভিতর থাকে যার জন্য তাকে প্রমান করা যায় না।

০৮ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৮:০৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জলীয় বাস্পের দেহ নাই কিন্তু যন্ত্র দিয়ে জলীয় বাস্প প্রমাণ করা যায়। সুতরাং দেহ না থাকলে প্রমাণ করা যায় না, এটা সঠিক কথা নয়।

৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:১০

সোবুজ বলেছেন: প্রমান করার জন্য দেহ দরকার আপনাকে কে বললো।হাজার হাজার জিনিসের দেহ নাই।পাথরের টুকরা,ইট,বালি আরো কত কিছুর দেহ নাই।কিন্তু এগুলো বাস্তেবে আছে, তাই প্রমান করা যায়।কিন্তু যেটা নাই সেটার প্রমান কি ভাবে করবেন।আপনি আলোচনাটাকে অন্য দিকে নিয়ে যাচ্ছেন।একটা ট্রাকে থাকেন।

০৮ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৫০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জলীয় বাস্পের দেহ নেই এবং তা’ দেখা যায় না। কিন্তু জলীয় বাস্প যে আছে তা’ খুব প্রমাণ করা যায়। পানিতে আরসেনিক দেখা যায় না। কিন্তু পানিতে আরসেনিক থাকার বিষয় প্রমাণ করা যায়। দেহে আত্মা দেখা যায় না। কিন্তু দেহে আত্মা না থাকার বিষয়টি প্রমাণ করা যায় ইসিজি দিয়ে।

৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: আমি যে মন্তব্য করতাম। সেটা করা হয়ে গেছে। তাই আর নতুন করে মন্তব্য করলাম না।

০৮ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:০৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঠিক আছে।

১০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: সোবুজ আপনি যুক্তি উনি বুঝবেন না। উলু বনে মুক্ত ছড়িয়ে লাভ কি?

০৮ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:০৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সবুজ হলো অবুজ। আর রাজিব হলো আজিব। তারা উলুবনেই মুক্তো ছড়ায়। যা কারো কোন কাজে লাগে না।

১১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম নিয়ে তর্ক একদম কোন কাজের নয়। ধর্ম কোন জ্ঞানের ব্যাপার নয়ঃ ধর্মগ্রন্থ পড়ে বিজ্ঞান শিখার কোন সম্ভাবনা নাই। ধর্মের কথা শুধুমাত্র নৈতিক ও আত্মিক প্রেরণার জন্য বলা।

০৮ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:০০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ধর্মগ্রন্থ পড়ে বিজ্ঞান শিখার কথা আমি বলিনি।

১২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:১৮

সোবুজ বলেছেন: তো আপনার আল্লাহ কি জলীয় বাষ্প যে দেখা না গেলেও প্রমান করা যায়।কিসের উদাহরণ দিয়ে কি প্রমান করতে চান।
ইসিজি করে আত্মা প্রমান করে।হাসালেন

০৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:৪১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যা দেখা যায় না তাও যে আছে বলে প্রমাণ করা যায় এখানে সেটাই বলা হয়েছে।সহজ কথা সবাই বুঝে একলা আপনিই বুঝেন না।

১৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৩১

সোবুজ বলেছেন: এটাই আমার সমস্যা ।আমি প্রমান ছাড়া শুধু দাবিকে বিশ্বাস করি না।

০৯ ই এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৫:২২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সুতরাং আল্লাহ আছে এটা প্রমাণ করতে হলে, আল্লাহ নাই এটাও প্রমাণ করতে হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.