নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
বিএনপি যে দোষ করেছে সে একই দোষ আওয়ামী লীগ করলে বিএনপির দায়ের করা মামলায় জনগণ আওয়ামী লীগের বিচার কেন করবে? আওয়ামী লীগ দেশ ভালো না চালালে বিএনপি এর চেয়ে দেশ ভালো চালিয়ে ছিল কি? তাহলে জনগণ বিএনপিকে ক্ষমতায় ফিরিয়ে আনবে কোন কারণে? সামরিক বাহিনী ক্ষমতা নিতে পারলে তারা সেটা বিএনপিকে কেন দিবে?
একদা বিএনপি ক্ষমতা নিয়ে নিয়েছিল। একদা জাতীয় পার্টি ক্ষমতা নিয়ে নিয়েছিল। এখন আওয়ামী লীগ ক্ষমতা নিয়ে থাকলে এটা একটা চলমান প্রক্রিয়া। ক্ষমতা থাকলেই কেউ ক্ষমতা নিয়ে নেয়। তো আওয়ামী লীগ থেকে বিএনপির ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার যোগ্যতা হয়েছে কি? বিএনপির ক্ষমতা দেখার জন্য আর মাত্র এক দিন সময় আছে। বিএনপির ক্ষমতা বুঝাযেত যদি তারা পল্টন দখলে রাখতে পারতো। কিন্তু তারা পল্টন দখলে রাখতে পারেনি। সুতরাং তাদের কথা ফাঁকা বুলি বলেই মনে হয়।
এক বেচারীর একটা মাত্র সন্তান। তাকে বললাম, ছেলের খেয়াল রেখ। এখন বিএনপির জন্য প্রাণ দিয়ে কোন লাভ হবে বলে মনে হয় না। রাজনীতির জন্য জনগণ অতীতেও প্রাণ দিয়েছে। কিন্তু ক্ষমতায় গিয়ে রাজনীতিবীদগণ সেকথা মনে রাখেননি। গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম যে প্রহসন সেটা জনগণ বুঝেগেছে। সেজন্য গণতন্ত্রের মায়া কান্নায় এখন আর জনগণ কাঁদে না। রাজনীতিবীদদের প্রতি জনগণের সোজা কথা জনগণের তাদের কথা শুনার টাইম নাই। কষ্ট সহ্য করতে করতে এখন জাতি কষ্ট সহিষ্ণু হয়ে গেছে। এখন আর কষ্টের কথা বলে জনগণকে ক্ষেপানো যায় না। অমুক দেশ ভালো চালায় না, তমুক দেশ ভালো চালাবে জনগণ এটা আর এখন বুঝতে চায় না।
জনগণ দেশের জন্য জীবন দিলে এর লাভ ঘরে তোলে প্রতারক চক্র। এভাবে জনগণ অনেকবার প্রতারিত হওয়ার পর এখন আর তারা প্রতারিত হতে চায় না। দশ তারিখের পর বিএনপি কোমায় চলে যায় কিনা ঠিক বুঝতে পারছি না। দেখা যাক শেষমেস কি হয়।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১২:০৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বুঝাগেল ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী চলেগেলেও তারা তারাদের ছায়া ঠিক রেখেগেছে। আর এদের অনেকের সেকেন্ড হোম কিন্তু ইংল্যান্ড।
২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১২:০৬
তানভির জুমার বলেছেন: এটা লিখে রাখেন কোনভাবে আওয়ামীলিগ ক্ষমতা থেকে গেলে অন্দোলনের অ উচ্চারণ করতে পারবে না, পরিস্থিতি সম্পূর্ণ বদলায়ইছে।। পাখির মত বুক বরাবর গুলি করে মানুষ হত্যা করছে তারপরও আপনারা নির্বিকার, বর্তমান প্রজন্মের তরুনরা তো জীবনে একবার ভোটও দিতে পারে নাই।
বর্তমান প্রজন্ম খেলা নামক আফিমে বুদ হয়ে আছে। এগুলো নিজের বাবার লাশ পাশে রেখে ক্রিকইনফোর স্কোরবোর্ড চেক করবে।
দেশের অর্থনীতিতে লুটপাট চলছে, লেখাপড়া না করে বাঙ্গালীরা আরবের কামলা দেয়। লক্ষ লক্ষ শিক্ষিত বেকার ফ্যামেলীর বুঝা হয়ে আছ.
১০ ই ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১২:১১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কিন্তু জনগণ বিশ্বাস করার মত কোন দল পাচ্ছে না। তারা ঠিক বুঝতে পারছে না দেশের কল্যাণে তারা আসলে কার জন্য জীবন দিবে। পরিস্থিতি বদলাতে জীবন তো দিতেই হয়। অতীতে আমরা এমনটাই দেখেছি। তবে এদেশে জনগণ পরিস্থিতি বদলাতে গিয়ে আবারো মন্দ অবস্থায় পড়েছে। বার বার পোড় খাওয়া এ জনগণকে আপনি কি দিয়ে বুঝাবেন?
৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১২:০৭
সোনাগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনার ভুল রাজনীতির ফলে, উনার পরে দেশ ইয়েমেনে পরিণত হবে।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১২:১৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বাস্তবিক দেশে একটা জটিল পরিস্থিতি তৈরী হয়েছে। কিন্তু এর সমাধান জনগণের জানা নেই। সেজন্য জনগণ অঘোরে ঘুমাচ্ছে। ক্ষমতার পট পরিবর্তনে যারা লাভবান হয় তারা রাস্তায় নেমেছে। কিন্তু তারা জীবন দেওয়ার মত কেউ নয়। তারা তেমন কেউ হলে পল্টন বিএনপির দখলেই থাকতো। বিএনপি পল্টন থেকে উৎখাত মানে তাদের রাজনীতি ওখানেই প্রায় শেষ।
৪| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৩৮
সোনাগাজী বলেছেন:
বিএনপি শকুনের মতো অপেক্ষা করছে, এখন ধাক্কা দিয়ে দেখছে, শেখ হাসিনার সরকার জীবিত, নাকি মৃত।
শেখ হাসিনার হাতে সামান্য সময় আছে, তিনি মানুষকে সাথে নিয়ে নামলে আমরা সামাত্যতম সময়ে নিজ পায়ে দাঁড়াতে পারবো।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৪৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার এ মন্তব্যটি শেখ হাসিনা জানতে পারলে ভালো হতো। ডাকাত চক্র দেশটা শেষ করে দিচ্ছে। আমরা তাদেরকে কিছুই করতে পারছি না। এদেশের মানুষ আবার সমাজতন্ত্র বুঝে না। বুঝবেইবা কেমন করে? সমাজতন্ত্রীদের আসলে কোন চরিত্রই নেই। ওরা যে আসলে কি জনগণ সেটাই আজ পর্য ন্ত বুঝতে পারেনি।
৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১:০৭
তানভির জুমার বলেছেন: যাই বলেন আওয়ামীলিগ প্রচন্ড ভয়ে আছে, বিএনপির প্রথম সারীর সব নেতা, ডেডিকেটেড ৫০০শ কর্মীসহ পাকি কায়দায় লাইট বন্ধ করে গ্রেফতার করে জেলে ভরেছে। জিয়া পরিবারের কেউ স্ব-শরীরে আন্দোলনে নেই, এক ফখরুল ভদ্রলোকি রাজনীতি করে। সমাবেশে আসতে শত শত বাধা, ইন্টারনেট- মোবাইল নেটওারক বন্ধ, গত ১ সপ্তায় প্রায় ৫ হাজার বিএনপির নেত্বীত্বস্থানীয় লোক গ্রেফতার। এতকিছুর পরও যে ৭ সফল সমাবেশ করতেছে সেটাই এদের জন্য বর্তমানে বড় প্রাপ্তি।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১:২৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিএনপি সফল সমাবেশ করেছে ঠিক আছে। কিন্তু রাষ্ট্র পরিচালনায় তারা সাফল্য পাবে জনগণ সেটা মনে করে না। কারণ তাদের শাসন জনগণ দেখেছে। রাজনীতির নীতিটুকু যে তাদের মধ্যেও নেই জনগণ সেটা জানে। বিএনপি ক্ষমতায় গেলে যাদের ভাগ্য পরিবর্তন হয় তারা বিএনপির সমাবেশে এসেছে। জনগণের এক সদস্য বলল, বিএনপি এদর খুশী করার পর আমাদের জন্য কিছু থাকবে কি? তো তারা এসেছে স্বপ্ন পূরণে। তারা রক্ত দিতে আসেনি। তারা রক্ত দিতে আসলে পল্টন তাদের দখলেই থাকতো! পল্টন থেকে বিতাড়িত হওয়ার পর মূলত বিএনপির আন্দোলন নিহত হয়েছে।
৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৩:৩০
আমি নই বলেছেন: কিন্তু রাষ্ট্র পরিচালনায় তারা সাফল্য পাবে জনগণ সেটা মনে করে না।
জনগণ কি মনে করে এটা জানার লিগ্যাল ওয়ে কি? অবস্যই আন্দোলন করা নয় বা কোটি কোটি জনগণের মাঝে ২/১ জনকে
জিজ্ঞাসা করে নয় বা নিজের মতামত অন্যের উপর চাপিয়েও নয়। লিগ্যাল ওয়ে হচ্ছে সুষ্ঠ ভোট। সুষ্ঠ ভোটের জন্য রক্ত দিতে হবে কেন? যদি পাকিরা রাষ্ট্র চালাতো তাইলে না হয় রক্ত দেয়ার বিষয় আসতো।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৩:৪৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ক্ষমতাসীনদের কে কখন সুষ্ঠভোট করতে চেয়েছে। ক্ষমতার বাইরে থাকতে যে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বন্ধু থাকে সে ক্ষমতায় গেলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের শত্রু হয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির একই চরিত্র। একপক্ষ সুষ্ঠবৈাট চাইলে, অন্য পক্ষ সুষ্ঠভোট না চাইলে বল প্রয়োগ ছাড়া উপায় কি? আর এক পক্ষ বল প্রয়োগ করতে চাইলে অন্য পক্ষ তো তা’ বিনাবাধায় মেনে নেয় না। আর সেজন্যই উভয় পক্ষের সংঘাতে রক্ত ঝরে। এটা নিতান্ত সহজ হিসাব। এটা বুঝার জন্য খুববেশী চিন্তা করতে হয় না।
৭| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২২ ভোর ৪:৩০
আমি নই বলেছেন: জি হ্যা, আপনার প্রতিমন্তব্যর সাথে একমত।
দ্বিমত হল জনগণ কি মনে করে সেটায়, আমি বলতে চেয়েছি জনগনতো আওয়ামী লীগ ও বিএনপির দুই দলেরই শাসন দেখেছে এবং ৯১ এর পর থেকে দুই দলকেই নির্বাচিত করেছে, সুতরাং সুষ্ঠ ভোট ছারা জনগন কি মনে করে তা জানবেন কিভাবে? ক্ষমতার রাজনীতিতে দুইদল জাষ্ট মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৪৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: নিরবতা সম্মতির লক্ষণ। জনগণ নিরব থেকে বুঝাচ্ছে তুই যা সে তা’ এবং আমাদের জন্য কপালে যা আছে স্রেফ সেইটা। বাংলাদেশের জনগণের নিকট এখন মূলত কোন বিকল্প নেই। সুতরাং এখন তারা কঠিনভাবে ভাগ্যে বিশ্বাসী। এ বলে তুই চোর, ও বলে তুই চোর। জনগণ মিটিমিটি হাঁসে। কারণ জনগণ তাদের উভয় সম্পর্কে খুব করে জানে। আমার চাচা বলতেন এক হইলে খাইছি, এক হইলে খাই নাই। ওদের যে যা বলে জনগণ বলে ‘হ’ ঠিক কইছেন। যদি বলে তয় এর জন্য আন্দোলন করবেন না? জনগণ বলে, টাইম নাই। ওদের একজন বলে, ক্ষমতা পাইলে চাকরীতে হাজিরা দিয়ে বেতন খামু না। তখন হবে টাকা কামানোর ধান্দা। চাকুরীর বেতন হবে ফাও। সুতরাং জনগণ বুঝেছে এখন ও খাচ্ছে, তখন ও খাচ্ছে। সুতরাং জনগণের হুদাই চিল্লাইয়া লাভ নাই। সেজন্য জনগণ নিরব। যা বলার তারা দু’পক্ষ বলে। এখন এরা নায়ক, তখন ওরা হবে নায়ক। জনগণ চিরকাল দর্শক। আমি এরশাদ বিরোধী আন্দোলন করেছি। সেদিন আমি শহীদ হতে পারতাম। এখন দেখি সেই আন্দোলনে যডা চেয়েছি তা’ পাই নাই। কিআর করা। সুতরাং ঘুমাই।
৮| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৩০
নূর আলম হিরণ বলেছেন: বিএনপি'র বেশিরভাগ সমর্থক অবুঝ।।এরা আবেগ দিয়ে রাজনীতি করে। নিজেদের নেতাদের ভুল ও অন্যায়কে চ্যালেঞ্জ করার মত সাহস ও যোগ্যতা নেই।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৫১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: একজন বলেছিল, বিএনপি হলো বেসিকালি নো পার্টি বা মূলত কোন দল নয়। এরা বাংলাদেশের অসময়ে জন্ম নেওয়া আগাছা। ওদেরকে গাছ ভেবে ভালোবেসে জনগণ ভুল করেছিল। যাক তারা নতুন করে একটা গাছ লাগিয়ে সেটাকে বড় করতে পারলে লাভবান হবে। নতুবা অসময়ে আগাছাই আবার গাছ হিসাবে বিবেচিত হওয়ার অপেক্ষায় থাকতে হবে। আর জনগণ দেখবে পূর্ব জ্বালাতন আবার ফিরে এসেছে। আর আওয়ামী লীগকে তাদের নিদ্রার ঘোরে বেড়ে উঠা ডাকাত সামলাতে হবে। নতুবা তাদের কারণে আওয়ামী লীগের গলাতেও ছুরিেউঠতে পারে। যেমন অতীতে এমন ছুরিতে তারা একুশ বছরের জন্য কাটা পড়ে ছিল।
৯| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৪৩
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: লেখাটি যতটা না ভালো লেগেছে তার চাইতে বেশি ভালো লেগেছে চমৎকার সব প্রতি মন্তব্যগুলো। লিখতে থাকুন।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:২৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মায়ের কাছে লেখা এক শহীদ রাজাকারের চিঠি পড়ে ছিলাম। সে মাকে লিখে ছিল মুক্তিযোদ্ধারা দেশ স্বাধীন করে দেশটা ভারতকে দিয়ে দিবে। সে চায় না মুক্তিযোদ্ধারা মুসলমানের হাত থেকে দেশ কেড়ে নিয়ে হিন্দু দেরকে দিয়ে দেক। সেজন্য সে দেশ প্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে। তারপর দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ভারত বাংলাদেশ ছেড়ে চলে গেল। তখন তারা মুক্তিযোদ্ধদেরকে চুক্তিযোদ্ধ বলল। তারা বলল, পঁচিশ বছরের চুক্তি হয়েছে ভারতের সাথে, পঁচিশ বছর পর ভারত বাংলাদেশ নিবে। ভারতের হাত থেকে বাংলাদেশ রক্ষা করতে হলে আওয়ামী লীগকে উৎখাত করতে হবে। মাথামোটা সেনাদের মাথায় এটা ঢুকানো গেল। তারা অবশেষে আওয়ামী লীগকে উৎখাত করলো। স্বমূলে আওয়ামী লীগকে উৎখাত করতে গিয়েই তারা শিশু রাসেল কেও হত্যা করলো। কিন্তু রয়ে গেল হাসিনা ও রেহেনা। তারাই আবার একুশ বছর পর আওয়ামী লীগকে দাঁড় করিয়ে দিলো। আবার গুজব ছড়ানো হচ্ছে। কিন্তু এখন আর জনগণ গুজবে কান দিচ্ছে না। সতই নভেম্বর আর আসছে না। গুজব ছড়ানো ব্যক্তিরাও আর ক্ষমতা পাচ্ছে না। তবে যদি জনগণ আবারো তাদের গুজবে কান দেয় তাহলে হয়ত তারা আবারো ক্ষমতা পেতে পারে না। এখন বেকুব জনগণ কি করে সেটা দেখার জন্য আমাদেরকে আরো অপেক্ষায় থাকতে হবে।
১০| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:০২
তানভির জুমার বলেছেন: লেখক বলেছেন: ক্ষমতার পট পরিবর্তনে যারা লাভবান হয় তারা রাস্তায় নেমেছে। কিন্তু তারা জীবন দেওয়ার মত কেউ নয়। তারা তেমন কেউ হলে পল্টন বিএনপির দখলেই থাকতো। বিএনপি পল্টন থেকে উৎখাত মানে তাদের রাজনীতি ওখানেই প্রায় শেষ।
জান দেওয়ার মত কেউ না থাকলে গত ২ মাসে ১০ জন বিএনপি নেতা-কর্মী কে কারা বুক বরাবর গুলি করে হত্যা করেছে? পল্টনে সমাবেশ করার জন্য কি বিএনপিকে আওয়ামীলিগের মত বলতে হত একটা লাশ ফেললে ১০টা লাশ ফেলা হবে। পল্টনে সমাবেশ করলে সহিংসতা হতোই, রাষ্টের বিরোদ্ধে সশস্ত্র কায়দায় অনেকের জীবন দিতে হত, বিএনপি শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করতে চাইছে।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:১২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কথা যদি এমন হয় যে দেশ তোমরা চালাবে না, দেশ আমরা চালাব, তাহলে দশটা লাম যথেষ্ট নয়। দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর ফাঁসী ঠেঁকাতে তার চেয়ে বেশী জীবন গেছে। একটা সরকার ঠেঁকাতে তার উপযুক্ত মূল্য না চুকালে কেমন করে হবে? রাজনীতি যাদের ব্যবসা তারা জীবন দেয় না। তারা অন্যের জীবনের বিনিময়ে নিজেরা ব্যবসা করে। আমাদের দেশের বেকুব জনগণ জীবন দিত আর এর বিনিময়ে ব্যবসায়ীরা ব্যবসা করতো। জনগণের যখন হুঁস ফিরলো তখন তারা জীবন দেওয়া বন্ধ করে দিল। এখন ব্যবসায়ীরা যতই হুঁংকার দেয় জনগণ আর জীবন দেওয়ার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়ে না। আর সেজন্য ই আওয়ামী লীগ একাধারে এত দিন ক্ষমতায়।
১১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: আজকের দিনটি গেলে অনেক কিছু পরিসজার হয়ে যাবে।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৩৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিএনপির সাত এমপি পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছে। তাতে তাদের কোন লাভ হবে বলে মনে হয় না। আওয়ামী লীগের সংগঠন এখন খুব মজবুত। যে কেউ চাইলেই এখন আওয়ামী লীগকে ঠেলে ফেলে দেবে ঘটনা এমন নয়।
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১২:০২
সোনাগাজী বলেছেন:
বিএনপি-জামাত, জাপা ও আওয়ামী লীগের লোকেরা হচ্ছে নতুন ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর লোকজন।