নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
কথা ছিল ১০ তারিখের সমাবেশের পর থেকে দেশ খালেদা জিয়া চালাবে। কিন্তু দশ তারিখ পার হলেও দেশ খালেদা জিয়ার হুকুমে চলছে না। মনে হচ্ছে কথাটা কোন পাগলা আদমী বলেছে। একাত্তরে পাগলা আদমী বলতো দেশ স্বাধীন হলে দেশ ভারত নিয়ে নিবে। সুতরাং দেশ স্বাধীন করে লাভ নাই। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর যখন দেশ ভারত নেয় নাই, তখন পাগলা আদমী বলল, পঁচিশ বছরের চুক্তি হয়েছে। পঁচিশ বছর পর দেশ ভারত নিয়ে নিবে। পঁচিশ বছর পার হওয়ার পর দেশ যখন ভারত নেয় নাই পাগলা তখন নির্বাক। তারপর জনগণ আওয়ামী লীগকে ভোট দিল। তারপর পাগলা বলল, আওয়ামী লীগ থাকলে ইসলাম থাকবে না। জনগণ আবার আওয়ামী লীগ থেকে মুখ ফিরালো। কিন্তু আওয়ামী লীগ তাড়িয়ে যারা ক্ষমতা পেল তারা জনগণকে বিরক্ত করলো। সুতরাং আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতা পেল। এখন পাগলা আদমী বলছে, আওয়ামী লীগ থাকলে ব্যাংক থাকবে না। কিছু জনগণ তাতে ভয় পেল। তারা আওয়ামী লীগ থেকে মুখ ফিরাতে শুরু করলো। তারা সফল সমাবেশ শুরু করলো। পাগলা আদমী বুঝলো হিসাব ঠিক আছে, সেজন্যই পাগলা আদমী বলল, ১০ তারিখের সমাবেশের পর থেকে দেশ খালেদা জিয়া চালাবে। কিন্তু এবার আর হিসাব ঠিক হলো না। দেশ খালেদা জিয়ার হুকুমে চলছে না
আওয়ামী লীগকে নির্মূল করতে হবে। সেজন্য রাসেলকেও হত্যা করা হলো। কিন্তু রয়ে গেলেন, শেখ হাসিনা ও শেখ রেহেনা। অত:পর পাগলা আদমী শেখ হাসিনাকে পথের কাঁটা মনে করলো। তারা মনে করলো শেখ হাসিনাকে শেষ করলেই রাস্তা পরিস্কার। পাগলা চেষ্টা করলো, কিন্তু সফল হলো না। এখন শেখ হাসিনার পরেও আছেন অনেক অনেক জন। তথাপি পাগলের মনে বোধ মানে না। এরে কামড়ায় তো ওরে কামড়ায়। এভাবেই চলছে পাগলের কান্ড।
গণতন্ত্রে বিশ্বাস থাকলে পঁচাত্তরের হত্যাকান্ডের দরকার ছিল না। আওয়ামী লীগকে সরিয়ে নিরপেক্ষ নির্বাচন করলেই হতো। তাতে আওয়ামী লীগ জিতলে তাদের হাতে ক্ষমতা ছেড়ে দিলেই হতো দেশ প্রেম। পাকিস্তান আওয়ামী লীগের হাতে ক্ষমতা ছেড়ে দিলে সেটা হতো দেশ প্রেম। কিন্তু তা’ না করে তারা হানাদার হলো। পাগলা আদমী হানাদারের পক্ষ নিলো। পাগলা বলল, স্বাধীন হলে দেশ নাকি ভারত নিয়ে নিবে। সেই পাগলা এখন খালেদা জিয়ার সাথে আছে। সেজন্য তারা বলে দিল দশ তারিখের পর দেশ খালেদা জিয়া চালাবে।
আমরা মনে করেছি পাগলা বুঝি তলে তলে সব গোঁছগাঁছ করেই খালেদার ক্ষমতা লাভের কথা বলেছে। এখন দেখি পাগলা দাঁত কেলিয়ে হাঁসছে আর বলছে সরকার ভয় পাইছে। সরকারকে ভয় দেখালে জাতির কোন উপকারে লাগে? প্রধানমন্ত্রী বললেন, মারতে আসলে হাত ভেঙ্গে দিবেন। সুতরাং সরকার ভয় পায় নাই।
পাগলার কাজ ঘোলা পানিতে মাছ শিকার। অতীতে তারা এমন বহু মাছ শিকার করেছে। জনগণ সাবধান না হলে তারা ভবিষ্যতেও ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করবে। তবে এখন মনে হয় জনগণের গুজবে কান দেওয়ার মাত্রা কমেছে। এটা শূণ্যের কোটায় পৌঁছা দরকার। নতুবা জাতির উন্নয়নে এটা বাধা হয়ে থাকবে।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:২৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মায়ের কাছে লেখা এক রাজাকারের চিঠি পড়ে ছিলাম। সে লিখেছিল দেশ স্বাধীন হলে দেশ ভারত নিয়ে নিবে। সেজন্য সে হানাদারের দোসর হয়েছে। তাদের একজন বলল, কথাটা হবে রেজাকার। রেজাকার মানে স্বেচ্ছা সেবক। তাদের হানাদারের সেবা করার কারণ নাকি ছিল ভারতের হাত থেকে দেশ রক্ষা করা। ভারত বিরোধী সে চক্র এখনো প্রচুর আছে। এরা নিজেদেরকে দেশ প্রেমিক মনে করে।
২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৫১
শাহ আজিজ বলেছেন: এখন দল নিজেই খালেদার কথা শুনছে না ।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:১৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তারা নিজেরাই যদি খালেদা জিয়ার কথা না শুনে। তাহলে তাঁর কথায় দেশ চলবে কেমন করে? রবীন্দ্র নাথ তাঁর ক্ষুদিত পাষান গল্পে লিখেছেন- পাগলা মেহের আলী বলল, সব ঝুট হ্যায় তফাত যাও। তো যারা ঝুট বাত বলে তাদের কথা জনগণ কেমন করে বিশ্বাস করবে?
৩| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৫৫
রানার ব্লগ বলেছেন: দশ তারিখ নিয়ে যাদের আলাদা উত্তেজনা ছিলো আশাকরি তা প্রশমন হয়েছে ।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:২২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এভাবে উত্তেজনা সৃষ্টি করে মাথামোটা সেনাদেরকে দিয়ে পঁচাত্তরের ঘটনা ঘটানো হয়েছে। আর এর দ্বারা অনেকেই লাভবান হয়েছে। দেশ প্রেমিকদের এসব অকাজের উত্তেজনা বিষয়ে সাবধান থাকতে হবে।
৪| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৫৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এরকম পাগলামী করেছিল আবদুল জলিল ২০০৪ সালে। যুগে যুগে পাগলের আগমন হয় এই দেশে...
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:০৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আঠার বছর আগের ঘটনা সেটি। আর এটা একদম নগদ। আর রাজনীতিবিদ পাগল হলে দেশ রসাতলে যায়। যারা জাতিকে পথ দেখাবে তারাই যদি বিপথে চলে তাহলে জাতির পথ হারা না হয়ে উপায় থাকে না।
৫| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:২১
কলাবাগান১ বলেছেন: বিনপির এজেন্ট রা অনলাইনে কমেন্ট সয়লাব করেই যদি দেশের ক্ষমতা দখল করে ফেলেছিল।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৩৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বুঝা যাচ্ছে এটি একটি কাল্পনিক বিষয়। আমার স্ত্রী ব্যাংক সংক্রান্ত ইউটিউবের একটি পোষ্ট নিয়ে ব্যস্ত ছিল। যাতে বলা হচ্ছিল আওয়ামী লীগের হাতে দেশ থাকলে দেশ আর দেশের জায়গায় থাকবে না। আমি বললাম, তারা এমন কি মহাকান্ড করেছে যে তাদের কথায় উত্তেজিত হওয়া যায়। কোন ঘটনা ঘটে থাকলে তা’ সমাধানের জন্য সরকারকে সময় দিতে হবে। এমন কোন ঘটনায় সরকার বদলের কোন দরকার আছে বলে আমি মনে করি না। তবে অনেকের ক্ষেত্রে তাদের কবিরাজি বড়িতে কাজ হয়েছে। সেজন্য তাদের সমাবেশে এত্ত লোক হয়েছে। তবে প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় তারচেয়ে বেশী লোক হয়েছে। তাদের সাফল্যের একটি বড় হাতিয়ার গুজব ছড়ানো। আওয়ামী লীগকে সে বিষয়ে কাজ করতে হবে। আমি এক আশাবাদীকে বলেছিলাম, জনগণ রাস্তায় নামলে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকতে পারবে না। সুতরাং জনগণকে ঘুমপাড়ানি মাসি-পিসির গান দিয়ে আওয়ামী লীগকে জনগণের ঘরে থাকার ব্যবস্থা করতে হবে।
৬| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:০২
আমি নই বলেছেন: আমাদের দেশের মানুষ গুলো খুব সুইট, যারে ভাল লাগে তার শত অপরাধ আমরা বিভিন্ন যুক্তি দিয়ে বৈধ করার চেষ্টা করি আর যারে দেখতে পারিনা তার যৌক্তিক কথাও অযৌক্তিক মনে করে আমলেই নেই না।
যারে দেখতে নারি তার চলন বাকা কথাটা মনে হয় ১০০% বাংলাদেশিদের ক্ষেত্রেই খাটে।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৪১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বাংলাদেশের কার যে অপরাধ নেই সেটাই বুঝা মুশকিল। অবশেষে এখানে মন্দের ভালো একটা কথা চালু হয়েছে। এখানে চোর চোরকে চোর বলে। অবশেষে বিবেচনার বিষয় হয় কে বড় চোর আর কে ছোট চোর। আমার মায়ের দাদী বলতেন, মৌলভী-মাওলানা বেদানা, নিজে করে চুরিদারি পরকে করে মানা। এখানে বাতির নীচে অন্ধকার, একথাটাও ১০০% সঠিক। সুতরাং এখানে জনগণের যুক্তি-অযুক্তি শুনার টাইম নাই।
৭| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৩৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শুনেছিলাম ২্টি বিমান নাকি স্টার্ট দিয়ে রেডি করা ছিল ১০ তারিখে পলায়ন করার জন্য, সেই বিমানগুলোর কি অবস্থা?
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৪৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তারা বুঝিল শেখের বেটিকে ভয় দেখালে শেখের বেটি ভয় পেয়ে পালিয়ে যাবে। শেখের বেটি উল্টা কহিলেন মারতে আসলে হাত ভেঙ্গে দিবেন। এখন দেখার বিষয় ভয় প্রদর্শনকারীদের আন্দোলন কোমায় চলে যায় কিনা। ফসল ফলালে আয় উৎপাদন না হলে কে আর এর পিছনে ইনভেস্ট করে? বহুকাল গবেষণার পর তাদের মাথায় একটা থিউরি আসলো, মহাউৎসাহে তারা সে থিউরি প্রয়োগ করলো। কিন্তু শেখের বেটির বেলায় সেটা জলে গেল। আর এখন উক্ত থিউরি জলে ডুবিয়া তলাইয়া যাওয়ার অবস্থায় রয়েছে।
৮| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:২৮
সোনাগাজী বলেছেন:
বিএনপি'র ভেতরে অনেকে চায় যে, বেগম জিয়া আবার কাশিমপুরের জেলে যাক।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বেগম জিয়ার এখন অবসর প্রয়োজন। কিন্তু বাঙ্গালী শেষ যাত্রার আগ পর্যন্ত ক্ষমতার স্বপ্ন দেখে। হাফিজ্জি হযজুর নামে এজজন একবার প্রেসিডেন্ট ভোটে দাঁড়ালো। তাঁর জনসভায় গিয়ে দেখি চার জন মিলে তাঁকে দাঁড় করাচ্ছে। একজন আল্লাহ ওয়ালা লোককে জিজ্ঞাস করলাম আপনি কি হুজুরকে ভোট দিবেন? তিনি অট্টহাসি হেসে বললেন, হুজুর দেশ চালাতে পারবেন না। যারা জনগণের হাসির খোরাক তারা এদেশে রাজনীতি করতে আসে। সেজন্য এদেশে রাজনীতির কোন গুণগত মান নেই।
৯| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০১
রাজীব নুর বলেছেন: মূলত বিএনপির কোমর ভেঙ্গে গেছে। তাঁরা আর কোমর সোজা করে দাঁড়াতে পারবে না।
অন্যদিকে আওয়ামীলীগ যা করছে সবই ভালো করছে না। ছাত্রলীগ বড় ভয়ঙ্কর।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৮:১০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সরকারী দলের অনেক দোষ আছে। বেসরকারী দলেরও অনেক দোষ আছে। তবে বাংলাদেশে যে দল একবার জনগণের ঘাড়ে চেপে বসে সে দলকে সহজে জাতির ঘাড় থেকে নামানো যায় না। আগে এমন দলকে জাতির ঘাড় থেকে নামাতে জনগণ আন্দোলন করেছে। এমন দু’টি সরকারী দল এখন বেসরকারী দল। তো বর্তমান সরকারী দলকে ঘাড় থেকে নামিয়ে ঘাড়থেকে নামানো কোন দলকে আবার ঘাড়ে চাপাতে জনগণের রুচিতে কুলাচ্ছে না। সেজন্য জনগণ আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামছে না।
১০| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০০
তানভির জুমার বলেছেন: আপনার মত মানুষ এই লেইম বিষয়টা নিয়া পোস্ট দিবেন তা ভাবিনি। যাইহোক ঐ কথা যেদিন বলেছেন তার পর দিনই বিএনপি থেকে এটা পরিস্কার করা হয় ( এটা ছিল রাজনৈতিক এবং ব্যক্তি অভিরুচির বক্তব্য)। ঐ কথার জন্য সরকার ঠিকই ভয় পেয়েছে। সারা ঢাকা শহরে অঘোষিত কারফিউ দিয়ে রেখেছিল, রাস্তায় রাস্তায় আওয়ামী কর্মীরা লাঠি-অস্র হাতে পাহারা দিয়েছে। এইগুলো দেখলে বুঝা যায় আওয়ামীলিগ কতটা ভয়ে আছে। আমার মনে হচ্ছে আওয়ামীলিগ আগামী ১-৩ বছর ক্ষমতা কন্টিনিউ করতে পারবে তারপর অনেক দিনের জন্য ক্ষমতা হারাবে।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১২:২১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সরকার ভয় পেয়েছে এটা ঠিক। তবে ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার মত ভয় পায়নি। সামরিক বাহিনী বিপক্ষে গেলে হয়ত সরকার ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হবে। সামরিক বাহিনী ক্ষমতা নিলে তারা বিএনপিকে ক্ষমতা দিবে বলে মনে হয় না। আওয়ামী লীগের এক তৃণমূল নেতাও বলেছে তাদেরকে ক্ষমতা ছাড়তে হতে পারে। সেই ভাবনা থেকেই বিএনপি নেতা কর্মীরা জেগে উঠেছে। জামায়াত-শিবিরের মাঝেও চাঙ্গাভাব দেখা যাচ্ছে। বিএনপির সাথে শরিক থেকে তারাও ক্ষমতার ভাগ পেতে চায়। ক্ষমতা হারালে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতার জন্য দীর্ঘ অপেক্ষায় থাকতে হবে, এটাও বেঠিক কথা বলে মনে হয় না। কারণ তারা অন্যদেরকে যে তালিম দিয়েছে সেই তালিমই তাদের ক্ষমতার জন্য দীর্ঘ অপেক্ষার কারণ হবে। সংগত কারণে আওয়ামী লীগ সহজে ক্ষমতা ছাড়তে চাইবে না। এরশাদের সংগঠনের চেয়ে আওয়ামী লীগের সংগঠন বেশী মজবুত। পুলিশ, প্রশাসন, সামরিক বাহিনী ও বিচার ব্যবস্থা সাথে থাকলে আওয়ামী লীগকে হঠানো ততটা সহজ নয়। অর্থনীতি ঠিক রাখতে পারলে তা’ আওয়ামী লীগের ক্ষমতা টিকে থাকার সহায়ক হবে। আমি একজনকে বলেছিলাম, জনগণ রাস্তায় নামলে আওয়ামী লীগকে যেতে হবে। এখন যারা রাস্তায় তারা জনগণ নয়, তারা দলীয় নেতা কর্মী। আওয়ামী লীগের ভীত কিছুটা নড়বড়ে হয়েছে, সেটা আওয়ামী লীগও বুঝতে পারছে। তবে যদি তারা এটা রিপেয়ার করতে সক্ষম হয় তবে তারা টিকে থাকবে বলেই মনে হয়। আমি লিখছি। কারণ আমি দেশের নাগরিক হিসাবে দেশ নিয়ে ভাবার অধিকার আমার আছে। আর ব্যক্তিগতভাবে আমি বিএনপির উপর বিরক্ত আছি। কারণ তাদের সময়ের চেয়ে এ সরকারের সময়ে আমি ভালো আছি। আমার স্ত্রীরও একই মত। আবার যারা এ সরকারের সময়ে কষ্টে আছে তারা সরকারের বিরোধীতা করবে এটাও নিতান্ত সহজ হিসাব। নিজের ভালো পাগলেও বুঝে। সব মানুষকে খুশী রাখতে না পারলেও সারকারের উচিৎ অধিকাংশ মানুষকে খূশী রাখা। এ লেবেলটা ব্যাপক হারে নীচে নামলে ক্ষমতা ছাড়তে হয়। আওয়ামী লীগে অনেক মেধাবী লোক আছে তারা বিষয়টা বুঝে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারলে, তাদের এবং দেশের মঙ্গল হবে বলে আমি মনে করি।
১১| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৫৪
তানভির জুমার বলেছেন: ভালো থাকার সংজ্ঞা মানুষ বেধে ভিন্ন হয়, এভারেজ লেভেলে মানুষ ভালো নেই, সামনে আরো বিপদ আসবে,
আগের বারের মত এবারও এরশাদের জাতীয় পার্টি দিয়া একটা ভোট চুরির নির্বাচন করার চেষ্টা করবে, তবে এরশাদ নাই জিএম কাদেরের কিছুটা দেশপ্রেম আছে তাই তাকে আদালত ব্যবার করে দলীয় নিষেধাজ্ঞা দেওা হয়েছে যেটা খুবই নোংরা এটা কাজ হয়েছে। রওশন পাপীটারে কবর থেকে উঠাইয়া নিয়া আসছে নির্বাচন করার জন্য, পশ্চিমারা নিষেধাজ্ঞা দেওয়ায় চীনও কলকাঠি নাড়া চেষ্টা করছে তবে পারবে না , শ্রীলংকা এবং ইমরান কে চীন বাচাতে পারেনি,
১২ ই ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১:৩৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সরকারের হাতে এখনো ছক কসার সময় আছে। সরকার বদল হলে মানুষ এর চেয়ে ভালো থাকবে তার কি গ্যারান্টি আছে? তারপর যারা আসবে তারা তো আমাদের চেনা পরিচিত। জনগণ তো তাদেরকে একবার ক্ষমতা থেকে বিতাড়িত করেছিল। আর হাসিনা ও এরশাদকে এক পাল্লায় মাপলে তো হবে না। আর অন্য দেশের হিসাব বাংলাদেশে নাও মিলতে পারে। দেখা যাক শেখের বেটি পরিস্থিতি কিভাবে সামলায়। আপাতত দশ তারিখের হিসাব শেষ হয়েছে।
১২| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২২ ভোর ৪:৩১
কামাল১৮ বলেছেন: আজকে না চললেও আগামীতে হয়তো চলবে।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৩৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আগামীতে চলবে যদি জনগণ বেগম খালেদা জিয়ার পক্ষে রাস্তায় নেমে আসে এবং পুলিশ ও আওয়ামী লীগ যদি তাঁর পক্ষে নামা জনস্রোত ঠেঁকাতে না পারে। জনগণ এবং সামরিক বাহিনী তো একবার তাঁকে ক্ষমতা থেকে নামিয়ে দিয়ে ছিলো। তাহলে তারাই তাঁকে আবার ক্ষমতায় বসাতে রাস্তায় নামবে কেন? আওয়ামী সরকার খালেদা জিয়া সরকার থেকে মন্দ হয়ে গিয়েছি কি?
১৩| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৭:৪১
সোনাগাজী বলেছেন:
বেগম জিয়ার হুকুমে চলছে না, আর কোনদিন চলবেও না।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৫১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোন দিন চলবে না সেটা ঠিক বলা যায় না। কারণ তিনি এখনো মরেননি। আর বাংলাদেশ সবসম্ভবের দেশ। এখানে যা কেউ ভাবতেও পারে না সেটাই অবশেষে হয়। রাজাকাররা এদেশে মন্ত্রীগিরি করবে সেটা কেউ ভেবেছে কি? কিন্তু অবশেষে এটাই সত্য হয়েছে। আর সেই সব মন্ত্রীরা ফাঁসিতে ঝুলবে এটা তারা ভাবতে পারেনি। কিন্তু অবশেষে তারা ফাঁসিতে ঝুলেছে। সুতরাং মৃতপ্রায় খালেদা জিয়ার হুকুমে দেশ চলতে পারে যদি সে ধরণের পরিস্থিতি তৈরী হয়। জনগণ যদি এমন মানসিকতায় পৌঁছে যে, কে ক্ষমতায় বসবে জানি না, কিন্তু তোমরাতো আগে ক্ষমতা ছাড়। তাহলে সরকারের বিপদ হতে পারে। জনস্রোত যদি খরস্রোত হয় তাহলে সরকার সে স্রোত সামলাতে পারবে না। সুতরাং সরকারকে জনগণকে শান্ত থাকার ব্যবস্থা করতে হবে। অবস্থা যা দেখা যাচ্ছে তাতে সরকারকে এখনই সাবধান হতে হবে।
১৪| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৪৮
বিটপি বলেছেন: খালেদা জিয়া কোন হুকুম দেওয়ার মত মানুষ? খালেদা যখন ক্ষমতায় ছিল, তখনও তো তার হুকুম চলত না। মানুষ অফিসে যাবে কিনা - সেই সিদ্ধান্তের জন্য তাকিয়ে থাকত হাসিনার দিকে।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৫৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বাস্তবিক! আন্দোলনে হাসিনাই সেরা। আর সরকারেও হাসিনাই সেরা। সুতরাং হাসিনার হুকুম বন্ধ করে খালেদার হুকুম জারি করা প্রায় অসম্ভব। তথাপি সামরিক বাহিনী, আদালত, পুলিশ, প্রশাসন ও জনস্রোত খালেদার পক্ষে প্রবাহিত হলে হাসিনার পক্ষে ক্ষমতায় থাকা মুশকিল হবে।
১৫| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ আমার মন্তব্যের খুব সুন্দর উত্তর দেওয়ার জন্য।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৩৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আলোচনায় অংশগ্রহণের জন্য আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:২১
রবিন.হুড বলেছেন: হুজুগে মাতাল বাঙ্গালী।