নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্মের লেবেল লাগিয়ে টিকে আছে জামায়াত

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৫৩



জামায়াত করলে জান্নাত, না করলে জাহান্নাম- এমন কথা তারা অনেককে বুঝাতে সক্ষম হয়েছে। জামায়তকে টাকা দেওয়া আর আল্লাহকে টাকা দেওয়া এক কথা। বেশ টাকাও আসছে। এবার রাজাকার-ফাজাকার যাই বল লোকেরা মূখ বুঁজে সহ্য করছে এবং জামায়াতকে আঁকড়ে ধরে থাকছে। কারণ তারা মনে করছে কিছুদিন এমন কিছু সহ্য করার পরেই নিশ্চিত জান্নাত।

জামায়ত আল্লাহর কাজ করছে ঠিক তবে সেটা বিনা ওয়াক্তে (সময়)। অথচ আল্লাহর কাজ ওয়াক্তের (সময়) আগে বা পরে করা যায় না।

সহিহ বোখারী ৭ নং হাদিসের (কিতাবুল ঈমান) অনুবাদ-
৭। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, পাঁচটি ভিত্তির উপর ইসলাম প্রতিষ্ঠিত। ১। সাক্ষ দেওয়া যে, আল্লাহ ছাড়া অন্য কোন ইলাহ নেই এবং মোহাম্মদ (সা.) আল্লাহর রাসূল ২।সালাত কায়েম করা ৩।জাকাত দেওয়া ৪। হজ্জ ৫। রমজানের রোজা রাখা।

সহিহ সুনানে ইবনে মাজাহ, ৩৯৫০ নং হাদিসের (ফিতনা অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৯৫০। আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.)বলতে শুনেছি আমার উম্মত পথভ্রষ্টতার উপর একত্রিত হবে না। যখন তোমরা উম্মতের মাঝে মতপার্থক্য দেখতে পাবে, তখন সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকবে।

* ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হবে বাংলাদেশের জনসাধারণের সর্ববৃহৎ দলের মাঝে ইসলামের পাঁচ ভিত্তি প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর। অথচ দেশের ৫% লোকের মধ্যেও ইসলামের পাঁচ ভিত্তি প্রতিষ্ঠিত নয়। সুতরাং জামায়ত এখানে ওয়াক্তের (সময়) আগে ইসলাম প্রতিষ্টিত করার চেষ্টা বা জিহাদ করছে। তারা এটা কেন করছে? কারণ জিহাদ জান ও মাল দিয়ে করতে হয়। এ উপলক্ষ্যে জামাত মাল তো পাচ্ছেই এমনকি জানও পাচ্ছে। সেজন্য তাদের দ্বারা আন্দোলন সহজে বাস্তবায়ন করা যায়। সেজন্য চতুর জিয়া এদেরকে ডেকে এনে পথের সাথী বানিয়েছে। জান দিয়ে আন্দোলন করে জামায়াত। আর ক্ষমতা পায় বিএনপি। অবশেষে কৃতজ্ঞ বিএনপি জামায়াতকে ক্ষমতার ভাগও দিয়েছে। অতঃপর জামায়াত নেতাগণ মন্ত্রী হয়ে অবশেষে ফাঁসিতে ঝুলে শহীদ হয়ে জান্নাতুল ফেরদৌসে চলে গেছে। কেউ তো আর দেখছে না তারা কোথায় গেছে। সেজন্য তাদের দলের লোকেরা তাদের পিছন পিছন জান্নাতে যাওয়ার প্রস্ততি সম্পন্ন করছে। তারপর তারা আন্দোলনে ঝাঁপায়ে পড়লে শেষকত কি হয় বুঝা মুশকিল। সেই সব যা হয় হোক জনগণ কিন্তু বুঝতেই পারছে না যে তারা বে-ওয়াক্তে বা অসময়ে জানমাল বিলিয়ে জিহাদ করে আসলে প্রতারিত হচ্ছে। জনগণ যদি সঠিক ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত হয় তাহলে তারা জামায়াতের ফাঁদে পা দিবে না। আর তখন ইসলামের লেবেল পরেও জামায়াত বিলিন হওয়া থেকে রেহাই পাবে না।

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ২:৫৩

সোনাগাজী বলেছেন:



সভ্যতার এই সময়ে, বিশ্বের মানুষের জীবনযাত্রার মান বেড়েছে, মানুষ ভালো থাকার চেষ্টা করছে; জামাত মানুষকে ভুল জীবনের প্রতি, সামান্তবাদের দিকে টানছে।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ ভোর ৫:৫৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যে ইসলামের লেবেল লাগিয়ে তারা কার্যক্রম পরিচালিত করছে সে ইসলাম তাদের কার্যক্রম সঠিক বলে না।

২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৩:৪৩

কামাল১৮ বলেছেন: জামাত সব থেকে পুরনো দল এবং ক্যাডার ভিত্তিক দল।সেই তুলনায় তার জনসমর্থন নেই।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ ভোর ৬:০১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তাদের সর্বাঙ্গে দোষ হলে তাদের জনসমর্থন থাকবে কেমন করে?

৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:৪৫

বিটপি বলেছেন: জামায়াতের জনসমর্থন না থাকার প্রধান কারণ হলঃ
- রাজাকার লেবেল গায়ে লাগানো। কেউ জামায়াত করে শুনলেই মনে হয় সে রাজাকারের দল করে।
- অথর্ব বিএনপির পেছু নেওয়া। তারা নিজস্ব রাজনীতি করলে নিজস্ব শক্তিমত্তায় টিকে থাকত। কিন্তু অথর্ব বিএনপির কোলে আশ্রয় নেবার কারণে তাদের শ্যাম কুল দূটোই গেছে।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৩১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধীতা করায় তারা বাংলাদেশে রাজনীতি করার নৈতিক অধিকার হারিয়েছে। তাদের লজ্জায় যথেষ্ট ঘাটতি থাকায় তারা বাংলাদেশে রাজনীতি করে।

৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:২১

সোনাগাজী বলেছেন:



জামাত নিজেই ক্রিমিনাল দল, তারপর আরেক ক্রিমিনাল দলের সাথে কোয়ালিশন করেছে।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৩৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তাদের দোষের অন্ত নেই। তথাপি তারা বলে তারা নির্দোষ। আর এটা তাদের সবচেয়ে বড় দোষ।

৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৩৯

বাকপ্রবাস বলেছেন: গণতন্ত্রের সাথে ধর্মিয় দল বিশেষ করে ইসলামি দল সামজ্ঞস্য নয়, ধর্মিয় দল গণতন্ত্র এর ভেতর থেকে খোদ গণতন্ত্রকেই মোকাবেলা করে, সে নিজেই গণতন্ত্র মানেনা আবার গণতান্ত্রিক ভাবেই ক্ষমতায় যেতে চায়।
গণতন্ত্র মানবসৃষ্ট একটা বিশেষ ব্যাবস্থা যেখানে প্রচলিন জীবন ও সমাজ ও রাষ্ট্রিয় চলমান জীবন যাত্রা বিবেচনায় মানুষ নিজেরাই ঠিক করে নিয়েছে, যেখানে যেকোন ধারা যে কোন সময় নিজেদের প্রয়োজনে বদলাতে পারে, সেখানে ধর্মিয় দল এসে না মানে ধর্ম না মানে গণতন্ত্র।
জামাত এর একটা প্রবণতা আছে সেটা হল তারা প্রকাশ করতে চায় যে, একমাত্র জামাতই ইসলামি দল যেটা নবী রাসুল ধারাবাহিকতায় চলে আসছে, যেটা না করলে বেহেস্ত যাওয়াটা দুরহ হয়ে যেতে পারে, এটা এক প্রকার ব্ল্যাকমেইল ও বলা যায়। জামাত এর কার্যকলাপ অনুযায়ী এটা সামাজিক দল হতে পারে কিন্তু রাজনৈতিক নয়, যেমন ধরুণ তারা মানুষ কে বোঝাবে সৎ লোকের শাসন চাই, যোগ্য লোকের শাসন চাই মানুষ সেটা বেছে নেবে। আর তারা তাদের ধর্মিয় কাজ গুলো করবে নিজেদের মতো, কিন্তু তাদের ধর্মিয় কাজগুলো রাজনীতির সাথে সামঞ্জস্য হলেও গণতন্ত্রের সাথে সাংঘর্ষিক। কারান একটার চরম মানব আরেকটা চরম সৃষ্টিকর্তা। গণতেন্ত্র সৃষ্টিকর্তার ব্যাপারে নিরব, সে ব্যাপারে গণতন্ত্রের কিছু যায় আসেনা।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:২৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জামায়াত একটি বিরক্তিকর দল। এরা ইসলামের নামে এমন সব কাজ করে বেড়ায় যা মূলত ইসলামের কাজ নয়। এদের একাত্তরের ভূমিকা মীর জাফরের ভূমিকা। একাত্তরের ক্ষতিগ্রস্থ্য দের এদের প্রতি রয়েছে প্রবল ঘৃণা।

৬| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৩৩

এভো বলেছেন: কলেমা শাহদাত,, আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি আল্লাহ ব্যথিত অন্য কোন ইলাহ নেই,,,,, ,,,,,,,,,,,,,,
এখানে শব্দটা কি সাক্ষ্য হবে নাকি বিশ্বাস করি হবে? সাক্ষ্য শব্দটির অর্থ যাহা আমার চোখের সামনে ঘটেছে। আপনি বিশ্বাস করতে পারেন পলাশি যুদ্ধের কথা, মেনে নিতে পারেন ঐতিহাসিক দলিল থেকে পাওয়া তথ্য থেকে কিন্তু আপনি কি পলাশি যুদ্ধের সাক্ষী হতে পারবেন?
কলেমা শাহদাতের দাবি আমি বিশ্বাস করতে পারি, আমি কি সাক্ষী হতে পারি। আমি যদি সাক্ষী দাবি করি তবে সেটা হবে মিথ্যা সাক্ষী। মিথ্যা সাক্ষী দেওয়া মহা পাপ।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:০৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: একজন কৃষক একটা আঙ্গুর বাগান তৈরী করেছেন। তারপর তিনি মরে গেছেন। আমি দেখছি আঙ্গুর বাগান এমনি এমনি হয় না। সেজন্য আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি আঙ্গুর বাগানটি একজন কৃষক তৈরী করেছেন। এটা বিশ্বাস না সাক্ষ্যের বিষয়। আল্লাহর ইলাহ হওয়ার সাক্ষ্য মূলত তাঁর কাজের সাক্ষ্য। আমি যা দেখছি তাতে আমার সিদ্ধান্ত এর পিছনে একজন আছে। তাঁর নাম আল্লাহ যারা বলছে তাদেরকে আমি সত্যবাদী হিসাবে জানি। সেজন্য দু’টি বিষয় মিলিয়ে, আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি আল্লাহ ব্যথিত অন্য কোন ইলাহ নেই। তারমানে বিষয়টি আমর বিশ্বাসের স্তর অতিক্রম করে সাক্ষ্যের স্তরে উত্তীর্ণ হয়েছে। এখন আমার সাক্ষ্য বিশ্বাস নয় তার প্রমাণ আমনাকে আমি পাঁচ কথায় দিতে পারব না।

৭| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:২৭

এভো বলেছেন: বিশ্বাসের বিষয় কি, সাক্ষের বিষয়ে যেতে পারে? আপনি কি পলাশি যুদ্ধের সাক্ষী হতে পারবেন, যদি ও সব প্রমাণ আছে এই যুদ্ধের। মা কালি বিশ্বাসের বিষয় তাহোলে কি সাক্ষের পর্যায় যেতে পারে?
এমনি এমনি কোন কিছু ঘটতে পারে না, এটা আপনি মেনে নিতে পারেন তাই বলে কি সাক্ষী হতে পারেন। ওই বাগান করিম মিয়ার সেটা আপনি জানেন, করিম মিয়া বাগানটা যখন বানান তখন আপনি ছিলেন না, তখন কি আপনি বাগান বানানোর সাক্ষী হতে পারবেন।
সব প্রমাণ হাতের কাছে থাকলে ও কি সাক্ষী হওয়া যায়? মনে করুন তাজমহল ২২ হাজার শ্রমিক ২২ বৎসরে বানান হয়েছে, এর সব তথ্য প্রমাণ আপনার কাছে আছে, তাই বলে কি আপনি ওই কর্ম যজ্ঞের সাক্ষী হতে পারবেন?
কলেমা শাহদাতের শব্দটা সাক্ষ্য দিচ্ছি না হয়ে বিশ্বাস করি হওয়া উচিত ছিল না?
কলেমা শাহদাতে আরো বলা হচ্ছে, আমি আরো সাক্ষ্য দিচ্ছি হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর প্রেরিত রসুল। এটাকে আপনি বিশ্বাস করতে পারেন কিন্তু কি ভাবে আপনি সাক্ষী হবেন। যদি সাক্ষী হতে পারেন তবে পলাশি যুদ্ধের সাক্ষী ও আপনি হবেন।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৪৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর প্রেরিত রসুল- এটা অনেক লোক বলছে, আমি সেই কথার সাক্ষী। আল্লাহ ব্যথিত অন্য কোন ইলাহ নেই- অনেক লোক এটা বলছে, আমি সেই কথার সাক্ষী। আর তাদের কথায় আমার বিশ্বাস আছে সেজন্য আমি তাদের কথার সাক্ষী।

৮| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৩৬

এভো বলেছেন: এটা অনেক লোক বলছে, আমি সেই কথার সাক্ষী


এটাকে বলা হয় পরোক্ষ সাক্ষী কিন্তু কলেমার ভাষা অনুযায়ি আমি মূল বা প্রত্যক্ষ সাক্ষী । আপনার কথা অনুযায়ি আপনি পলাশি যুদ্ধের পরোক্ষ সাক্ষী । আমি সাক্ষী দিচ্ছি মানে হোল আমি মূল সাক্ষী বা প্রত্যক্ষ সাক্ষী ।যদি সাক্ষী শব্দের বদলে বিশ্বাস করছি শব্দটা থাকতো তাহোলে কোন সমস্যা হোত না এবং কলেমাটা হোত এমন ------
আমি বিশ্বাষ করি যে, আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো উপাস্য নেই। তিনি একা ও তার কোনো শরীক নেই। এবং আমি আরো বিশ্বাষ যে, মুহাম্মদ (সা: ) তার বান্দা ও রাসূল।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৪৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরাঃ ২ বাকারা, ২ থেকে ৫ আয়াতের অনুবাদ-
২। ঐ কিতাব; যাতে কোন সন্দেহ নেই, যা হেদায়েত মোত্তাকীদের জন্য।
৩।যারা অদৃশ্যে ঈমান আনে।আর সালাত কায়েম করে।তাদেরকে আমরা যে রিজিক দিয়েছি তা থেকে ব্যায় করে।
৪। আর তোমার প্রতি যা নাজিল হয়েছে ও তোমার পূর্বে যা নাজিল হয়েছে তাতে যারা ঈমান আনে। আর আখিরাতে যারা নিশ্চিত বিশ্বাসী।
৫। তারাই তাদের প্রতিপালকের হেদায়েতে রয়েছে। আর তারাই সফলকাম।

* অদৃশ্যে বিশ্বাস সংক্রান্ত যে সাক্ষ্য তা’ প্রত্যক্ষ সাক্ষ নয়, তা’ অবশ্যই পরক্ষ সাক্ষ্য। আর নিশ্চিত বিশ্বাস থেকে এ ধরণের সাক্ষ্যের উদ্ভব হয়।

৯| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৪৬

ইমরান আশফাক বলেছেন: নতুন প্রজন্ম সবকিছুই যাচাই বাছাই করে দেখে। এইজন্য দেখবেন যে জামাতে ইসলামির মধ্যে নতুন প্রজন্মের অংশগ্রহন খুবই কম। ইনফাক্ট বর্তমান রাজনীতির ধারার উপরই নতুন প্রজন্মের আগ্রহ কম। অথচ খেয়াল করে দেখবেন নতুন প্রজন্মের ধর্মের প্রতি আগ্রহ বেশী পূর্বের যেকোন সময়ের তুলনায় অনেক বেশী।।

বি:দ্র: ৯ নম্বর মন্তব্যটি ডিলিট করে দিন।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৪৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ধর্ম যারা জানবে তারা ভন্ডদের দ্বারা প্রতারিত হবে না।

১০| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:১৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

জামাত বাংলাদেশ বা পাকিস্তানের দল না। এটি একটি আন্তর্জাতিক ওহাবি তথা মৌদুদিবাদি ফ্যাসিষ্ট দল।
পৃথিবীর অন্যান্ন বেশিরভাগ মুসলিম দেশে কোন রাজাকারি বা গণহত্যার অভিযোগ ছাড়াই জামাত বা জামাত ঘরনার দল ব্রাদারহুড নিষিদ্ধ। খোদ পাকিস্তানে দুই বার জামাত নিষিদ্ধ হয়েছিল, মুল নেতা মৌদুদির ফাসির আদেশ হয়েছিল।
বাংলাদেশে ৭২ এর সংবিধানে জামাত নিষিদ্ধ ছিল।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:০৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তারপর এ দলটিকে রাজনীতি করতে দেওয়া সঠিক হয়নি। যারা তাদেরকে রাজনীতি করতে দিয়েছে তারা তাদের ক্ষমতার স্বার্থে জামায়াতকে রাজনীতি করতে দিয়েছে। কারণ এ দলটিকে সহজেই আন্দোলনে মাঠে নামানো যায়।

১১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:২১

এভো বলেছেন: * অদৃশ্যে বিশ্বাস সংক্রান্ত যে সাক্ষ্য তা’ প্রত্যক্ষ সাক্ষ নয়, তা’ অবশ্যই পরক্ষ সাক্ষ্য। আর নিশ্চিত বিশ্বাস থেকে এ ধরণের সাক্ষ্যের উদ্ভব হয়।
এই কলেমাতে ডাইরেক্ট সাক্ষীর কথা বলা হয়েছে । কেউ যদি মা কালিতে বিশ্বাস করে তাহোলে কি সাক্ষ্যের উদ্ভব হয় ? কেউ যদি মামদো ভুতে বিশ্বাস করে তখন কি সাক্ষ্যের উদ্ভব হয়? নিশ্চিত বিশ্বাস কোথায় পেলেন ? মুসলমানদের বিশ্বাস বলতে পারেন এটাকে, এটা তো সার্বজনিন বিশ্বাস নহে । বিশ্বাসের সংঘা হোল --- প্রমাণ ছাড়া কোন কিছুকে মেনে নেওয়াকে বিশ্বাস বলে ।

এই কলেমাতে আমি সাক্ষ্য দিচ্ছির বদলে --- আমি বিশ্বাস করি কথাটা ব্যবহার করা উচিৎ ছিল না ।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:১৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কালেমাতে ডাইরেক্ট সাক্ষ্যের উল্লেখ নেই। ডাইরেক্ট সাক্ষে্যর জন্য আল্লাহর সাথে সাক্ষাতের দরকার ছিল। কিন্তু সবাই আল্লাহর সাথে সাক্ষাত না করেই তাঁর কাজ দেখে তাঁর সাক্ষ্য দিচ্ছে। সুতরাং কালেমার সাক্ষ্যকে প্রত্যক্ষ সাক্ষ্য বলার সুযোগ নেই। বীগ ব্যাং বিষয়ে অনেকের নিশ্চিত বিশ্বাস রয়েছে। সেইটাও অন্যের কথায় বিশ্বাস। আমরা কেউ মূলত বীগ ব্যাং দেখিনি। ইসলামের নিশ্চিত বিশ্বাস হলো আলামত দেখে বিশ্বাস। যারা আলামতের প্রতি মনোযোগী হয়নি তারা অবিশ্বাস করছে। সুতরাং কোন বিষয়ে এক পক্ষের বিশ্বাস না থাকলেও অন্য পক্ষের নিশ্চিত বিশ্বাস থাকতেই পারে।

১২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:১৯

রায়হান চৌঃ বলেছেন: এদের মূল কাজ হলো হাঁটিয়া হাঁটিয়া বাংলাদেশের বদনাম করা। বাঁকি যা কিছু আছে, সব ই লোক দেখানো।

গত জানুযারী- ফেব্রুয়ারী এর দিকে একটা খাওয়ার হোটেলে বাংলাদেশের বদমান রটানো অবস্থায় কোন এক জামাতী কে জিজ্ঞেস করেছিলাম, ভাই কত বছর সৌদিআরব এ আছেন ? সে গর্ভের সহিত (আমাকে অবজ্ঞা করে) বল্ল ৩৭ থেকে ৩৮ বছর হলো। আমি প্রতিউত্তরে বল্লাম আমার ১৩ বছর হলো মাত্র, সাথে বল্লাম এ পর্যন্ত আমার আয়ের ৯০% টাকা বাংলাদেশের জন্য রেমিটেন্স হিসেবে ব্যংকের মাধ্যমে গিয়েছে। আপনার ?
সে একটু ভ্যবাচেকা খেলেও সামলে নিয়ে অবজ্ঞার সহিত বলতে লাগলো "কাদের জন্য ব্যংকে টাকা পাঠাবো ? চোরদের জন্য ?" আমার মেজাজ তুংগে থাকলে ও তাকে বুঝতে দিলাম না (কারণ সে ঐ এলাকার একজন সন্মানী ব্যক্তি)। পরে বল্লাম ভালো কথা সবাই চোর, কিন্তু আপনি তো চোর না। আপনি আপনার পক্ষথেকে বাংলাদেশের জন্য কি করেছেন ? গত ৩৮ বছরে কত টাকা ব্যংকে পাঠিয়েছেন ? উত্তরে সে বল্ল আপনাকে কেন বলব.... এক কথা দুই কথায় সে আপনি থেকে তুমি, তুমি থেকে তুই পর্যন্ত চলে গেয়েছেন :)

আমি ঠান্ডা মেজাজে বল্লাম জানতে চাইছি এই জন্য যে, আপার মতে সয়ং "প্রধানমন্ত্রী কেন আপনাকে ঢাকা এয়ারপোর্ট এ এসে মাল্য বরণ করলো না, কেন কোলে তুলে চেং দোলা কেন দিল না, কেন চেং দোলা দিতে দিতে বাসায় পৌঁছে দিল না" এটা আপনার আপসুস।

আর আমার মতে, কেন চেং দোলা দিতে দিতে খোলা পায়খানায় মার জোরে হেইয়োয়ো বলে ফেলে দিল না...... তার জন্য জানতে চাইছি কত টাকা এ ৩৮ বছরে আপনি ব্যংকে পাঠিয়েছেন ? বুড়ো হলেন এখনো নিজের সম্পদের হেপাজত করতে পারলেন না.... হাঁটি হাঁটি বাংলাদেশের বদনাম করেন, বে-আদব মানুষ, যে প্লেটে খান যে প্লেটে হাগেন।

পরিশষে:
কি বলব ভাই, গত ১ বছর সে আমার সাথে আর কথা বলে না, আমি এ রাস্থায় চল্ললে, সে মোড় নেয় অন্য রাস্তায়। ভাব দেখায় পারলে মশামাছির মত টিপে মারে। কিন্তু আপসুসের বিষয় হলো তার সেই ক্ষমতা নাই।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এদের চরিত্রগত এ ঘটনা এখানে উল্লেখ করে ভালো করেছেন। আপনার দেশ প্রেমের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আমাদের অর্থনৈতিক মুক্তির যুদ্ধে আপনি এক বীর সেনানী। আপনাকে স্যালুট জানাই।

১৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৬

এভো বলেছেন: কালেমাতে ডাইরেক্ট সাক্ষ্যের উল্লেখ নেই। ডাইরেক্ট সাক্ষে্যর জন্য আল্লাহর সাথে সাক্ষাতের দরকার ছিল। কিন্তু সবাই আল্লাহর সাথে সাক্ষাত না করেই তাঁর কাজ দেখে তাঁর সাক্ষ্য দিচ্ছে। সুতরাং কালেমার সাক্ষ্যকে প্রত্যক্ষ সাক্ষ্য বলার সুযোগ নেই
-------------
কথাটা ভুল কারন এই কলেমার শেষ বাক্যে একই সাক্ষ্য শব্দটা দিয়ে নবিকে আল্লাহর প্রেরিত রসুল বলা হয়েছে এবং নবি অনেকে সরাসরি দেখেছে, সুতরাং এখানে ডাইরেক্ট সাক্ষ্যের কথা বলেছে।
বিগ ব্যাংগ বিশ্বাসের বিষয় নহে, ঐটাকে বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমান করা গেছে। কিছু আলামতের ভিত্তিতে এর প্রমান পাওয়া গেছে। কোন বিজ্ঞানী বলেনি যে ওনারা বিগব্যাং এর সাক্ষী। কোন প্রমাণ ছাড়া কোন কিছু কে মেনে নেওয়ার নাম বিশ্বাস, বিগব্যাং প্রমাণিত কোন বিশ্বাসের বিষয় হওয়ার প্রশ্ন আসে না।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: নবিকে (সা) অনেকে দেখেছে, আমরা দেখিনি। আমরা নবিকেও (সা) আলামতের ভিত্তিতেই নবি হওয়ার সাক্ষ প্রদান করি। এসব বিরাট আলোচ্য বিষয়। যা এ পেষ্টের ক্ষেত্রে প্রসঙ্গিক নয়। আর সে জন্য আমি এ বিষয়ে আপনার সাথে বিস্তারিত আলোচনায় আসতে চাইনা। ব্লগেেএ ধরনের পোষ্ট দেওয়ায় ব্লগ কর্তৃপক্ষ আমার প্রতি বিরক্ত ছিলেন। সেজন্য এখন এ ধরনের পোষ্ট আমি ফেসবুকে দিয়ে থাকে। জামায়াত সংক্রান্ত আলোচনা এখানে এসেছে ধর্মের অপব্যবহার নিয়ে। কারণ তারা ধর্মকে রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করে কিছু জনগণকে ধোকা দেয় এবং কিছু জনগণকে বিব্রত করে। আপনার একজনের ইন্টারেষ্টের জন্য এসব বিষয়ে ব্লগে আলোচনা করতে আমি বিরক্তবোধ করছি।

১৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১২:১৪

নেওয়াজ আলি বলেছেন: দেশ স্বাধীন হওয়ার পর পর কেনো জামাতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করলো। করলে কী এমন শিকড় গজাতে পারতো। নাকি অন্য কোনো কারণে ছিলো নিষিদ্ধ করতে।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১:০২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিষ বৃক্ষ গজাতে দিয়েছে দেশের পরিবেশ বিষাক্ত করতে।

১৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৩:৫৪

জি এইস মেহেদী বলেছেন: জামায়াতের ইসলামী ব্যাংকের টাকা খাইতে খুব মজা লাগে? রাজাকার কে বয়কট করিস তোরা অথচ রাজাকার এর টাকা খাস কেন? জামায়াত বাংলাদেশের গণতন্ত্রে বিশ্বাসী - জামায়াত নিয়ে যে তর্ক করবে তার ইতিহাস পড়া দরকার - জামায়াত রাজাকার হলে শেখ মুজিব জামায়াত কে অনেক আগে দেশ তাড়া করতো - তোরা ভারতের এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য - র' এর স্বার্থ রক্ষার জন্য - দেশটাকে বসবাসের অনুপযোগী করতে এসব পায়তারা, জাতি সব দেখতেছে - সময় এর সাথে সাথে মিলে নিও - ফেরাউন ও স্থায়ী ছিলো না - ইনশাআল্লাহ বিজয় আমাদের ই হবে - সব দলের রাজনীতি করার অধিকার আছে - জামায়াত ৭১ এ ভেসে আসে নি - মুজিব জানে জামায়াতের অবদান --

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ ভোর ৬:২৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: শেখ মুজিব জামায়াতকে দেশ ছাড়া করেনি বলেই জামায়াত চিরকাল তাঁর দলের বিরোধীতা করেছে এবং করছে। জামায়াতের এমন কৃতজ্ঞতার কারণেই তাঁর কন্যা এখন আর জামায়াতকে সাইড দেয় না। আল্লাহ কি কোন নিমক হারামকে বিজয় দেন?

১৬| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:২১

নতুন বলেছেন: জি এইস মেহেদী বলেছেন: জামায়াতের ইসলামী ব্যাংকের টাকা খাইতে খুব মজা লাগে? রাজাকার কে বয়কট করিস তোরা অথচ রাজাকার এর টাকা খাস কেন?

সিরিয়াসলি? এই শিক্ষা পাইছেন পরিবার থেকে?

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:২৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এদের হাড়, মাংস ও রক্তে উগ্রতা। বাংলাদেশের মানুষ এদের মত উগ্র হলে এরা কবে নি:শ্চিহ্ন হয়ে যেত।

১৭| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: জামাত মূলত ব্যবসায়ী। বাংলাদেশে ব্যবসা করে তাঁরা আজ ধনী। অনেক ধনী।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৩০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তথাপী বাংলাদেশের প্রতি তাদের বিন্দুমাত্র কৃতজ্ঞতা নেই।

১৮| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:২৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সুরা আল আরাফের ১৭২ নং আয়াতে আল্লাহ সমগ্র মানব জাতির আত্মাগুলিকে সৃষ্টি করার পর আত্মাদেরকে জিজ্ঞেস করেছিলেন যে আমি কি তোমাদের প্রভু নই? মানব আত্মারা বলেছিল হ্যা, আমরা সাক্ষ্য দিচ্ছি। আল্লাহ আরও বলেছেন যে আমি এই রকম করেছি যেন তোমরা পুনরুত্থান দিবসে না বল যে আমরা এটা জানতাম না।

"And recall (O Prophet) when your Lord brought forth descendants from the loins of the sons of Adam, and made them witnesses against their ownselves. asking them: 'Am I not your Lord?' They said: 'Yes, we do testify.' We did so lest you claim on the Day of Resurrection: 'We were unaware of this.'

দুঃখের কথা হল পুনুত্থান দিবসের অনেক আগে এখনই অনেকে আল্লাহকে প্রভু হিসাবে মানতে চাচ্ছে না এবং কলেমা শাহাদাতে উল্লেখিত সাক্ষ্য নিয়ে প্রশ্ন তুলছে।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:৩৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অতি জ্ঞানীরা এমন প্রশ্ন তোলে। একটা কথা আছে, কাজ নেই তো খই ভাজ। অকাজের কাজেন যারা ব্যস্ত থাকে তারাই অহেতুক কথা বলে ঝামেলা পাকায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.