নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
কিছু সংখ্যক ধর্মহীনগণ কখনই ধর্মের প্রতি ঈমান আনবে না। আপনি যখন বুঝবেন সে ধর্মের কথা বুঝবে না; তখন আপনি তাকে ধর্মের কথা বুঝানো ছেড়ে দিবেন।তাদের বিবেচনায় তারা মানুষ হয়েছে; আপনার বিবেচনায় আপনি মুসলিম হয়েছেন। বেশ সে মানুষ হয়ে তারমত করে জীবন যাপন করুক। আপনি তাকে বিরক্ত করবেন না। আপনিও আপনার মত করে মুসলিম হয়ে জীবন যাপন করুন। আপনি তাকে বিনয়ের সাথে বলুন সে যেন আপনাকে বিরক্ত না করে। কিছু সংখ্যক লোক যে ঈমান আনবে না, আল্লাহ তা’ স্পষ্ট করে বলে দেওয়ার পরেও আপনি কেন তাকে বিরক্ত করছেন। আপনি কোন লোককে দীনের দাওয়াত দেওয়ার পর কেউ যদি বলে আমি এসবে বিশ্বাসী না, তখন আপনি তাকে সরি বলে ফিরে আসুন। তারপর আর আপনি তাকে দীনের কথা বলবেন না।
হাসরের মাঠে ধর্মহীনরা মনে করবে প্রকৃতির নিয়মে তাদের আবার নতুন জন্ম হয়েছে। তারা আল্লাহর কথা বলবে, তিনি গায়ের জোরে তাদের বিচার করছেন। জাহান্নামে ফেলে দেওয়ার পর তারা বলবে তাদেরকে গায়ের জোরে জাহান্নামে ফেলে দেওয়া হয়েছে। জাহান্নামে থেকে তারা মনে করবে প্রকৃতির নিয়মে তারা আর মরছে না; এমনকি তারা আত্মহত্যাও করতে পারছে না। তারা জাহান্নাম থেকে বের হওয়ার পথ খুঁজবে; কিন্তু কোনকালেই তারা জাহান্নাম থেকে বে হওয়ার কোন পথ খুঁজে পাবে না। অতঃপর তারা প্রকৃতির নিয়মে অনন্তকাল জাহান্নামে বেঁচে থাকবে। আমার পোষ্ট পড়ে তারা বলবে এসব রূপকথা। আমি তখন বলব, ঠিক আছে তুমি তোমার বিশ্বাস নিয়ে থাক এবং আমাকে আমার বিশ্বাস নিয়ে থাকতে দাও।
পরকাল পরে হবে ইহকালে সব মানুষ মিলে-মিশে থাকা দরকার। কেউ কারো বিশ্বাস/অবিশ্বাস জোর করে কারো ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়ার দরকার নেই। তথাপি ধর্মহীনদের মন পোড়ায় ধার্মীকেরা অহেতুক কাজে সময় নষ্ট করে বলে। অতঃপর ধার্মীকেরা ধর্মের কাজে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা ব্যয় করে, যা দিয়ে বহু অভুক্ত মানুষের খাবারের ব্যবস্থা করা যেত। সেজন্য ধর্মহীনরা ধার্মীকদেরকে ধর্মহীনতার কথা বুঝাতে আসে। আবার ধার্মীকেরা বলে, আহারে ধর্মহীনরা নিজের পায়ে হেঁটে জাহান্নামে চলে যাচ্ছে। সেজন্য ধার্মীকেরা ধর্মহীনদেরকে ধর্মের কথা বুঝাতে আসে। আমি বলি যথেষ্ট হয়েছে এবার থামেন। যাকে তার পথে থাকতে দিন। আপনি আপনার পথে চলুন। আর বসবাস করুন মিলে-মিশে।
পৃথিবী সব ধর্মের লোকদের এবং ধর্মহীনদের। আমাদের সবাইকে মিলে-মিশে পৃথিবী বাসযোগ্য রাখতে হবে এবং আমাদের সন্তানদের জন্য পৃথিবী বাসযোগ্য করে রেখে যেতে হবে। যুদ্ধ নয় শান্তি এ হোক আমাদের সবার একান্ত ইচ্ছা। মরার পর সবাই মাটির সাথে মিশে গেলে ধার্মীকের কোন আফসুস নেই। আর পরকাল সত্য হলে ধর্মহীনরা তাদের অবিশ্বাসের ফল ভোগ করবে, তা’ নিয়ে ধার্মীকের মাথা ঘামানোর কোন দরকার নেই।
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৪৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআন বলছে তারা ঈমান আনবে না। সেটা ইহকাল, পরকাল না চিরকাল সেটা তো বলেনি। ইয়া নাফসী বলবে ধার্মিকেরা। ধার্মিক হয়েও যারা পাপ করেছে। তারা তাদের ভুল বুঝতে পারবে।
২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৪৩
সোনাগাজী বলেছেন:
মানব সমাজ ক্রমাগতভাবে পরিবর্তিত হচ্ছে, এই পরিবর্তনে আগের অনেক নিয়ম কানুন, ভাবনাচিন্তা বদলে যাচ্ছে।
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৫০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ভাবনা-চিন্তা কোন কালেই একরকম ছিল না। এটা সবকালের সাধারণ অবস্থা।
৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৫০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: প্রতিবেশীকে অভুক্ত রেখে নামাজ পড়লে, হজ্জ করলে কোন লাভ হবে না। আপনি যদি বিশ্বাস করেন যে ধর্মহীনরা আগুনে পুড়বে তাহলে আপনার সব সময় ইচ্ছে করবে এদেরকে বাঁচাতে। তাই হাল ছাড়া যাবে না। মদিনায় রসূল (সা) কাফের, ইহুদীদের নিয়ে একটা চুক্তির মাধ্যমে শান্তি স্থাপন করেছিলেন। মদিনায় শান্তি ছিল, সুসম্পর্ক ছিল কিন্তু তাই বলে ইহুদি আর কাফেরদের সাথে মাখামাখি সম্পর্ক ছিল না। অমুসলিমদের অধিকারের ব্যাপারে ইসলামে জোরালোভাবে বলা আছে। কিন্তু তাদের ইসলাম বিরোধী মতবাদকে সমর্থন করা যাবে না।
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:০০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এক কবি বলেছেন, আমাকে আমার মত থাকতে দাও আমি নিজেকে নিজের মত গুঁচিয়ে নিয়েছি। তো কেউ যখন তারমত থাকতে চায় তাহলে আর তাকে বিরক্ত করা কেন? আমি আমার গুরু সোনাগাজী তথা চাঁদগাজীকে এবং ভাতিজা রাজীব নুরকে অনেক বুঝিয়ে এখন খান্ত দিয়েছি। অত:পর ইসলামের কথা যা বলার তা’ ফেসবুকে বলছি। ব্লগের বিষয়ে আমার কথা হলো হেথা নয় হেথা নয় অন্য কোথা অন্য কোন খানে। আর এদরকে আমি ফেসবুকেও দেখতে পাচ্ছি। সুতরাং এখানে আর এসব না বলাই আমি ভালো মনে করছি। তা’ ছাড়া ধর্মে র কথা বললে ব্লগাররা মহাবিরক্তি প্রকাশ করে। কি দরকার তাদেরকে বিরক্ত করা।
৪| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:০৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কেয়ামতের বিভীষিকাময় ময়দানে কেউ কারো হবে না। সেই সঙ্গীন মুহূর্তে সবাই ‘ইয়া নাফসি, ইয়া নাফসি’ করতে থাকবে।
কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘সেদিন মানুষ নিজের ভাই, নিজের মা, নিজের পিতা, নিজের স্ত্রী ও সন্তানাদি থেকে পালাবে। তাদের মধ্যে প্রত্যেক ব্যক্তির ওপর সেদিন এমন সময় এসে পড়বে, সে নিজেকে ছাড়া আর কারো প্রতি লক্ষ করার মতো অবস্থা থাকবে না।’ (সুরা : আবাসা, আয়াত : ৩৪-৩৭)
হাদিস শরিফে রয়েছে, ‘প্রত্যেক ব্যক্তি হাশরের মাঠে ভয়ে বলতে থাকবে—আমাকে বাঁচান, আমাকে বাঁচান। একমাত্র মুহাম্মদ (সা.) উম্মত নিয়ে চিন্তা করবেন।
(বুখারি, হাদিস নং : ২৭১২)
কাজেই কেয়ামতের ময়দানে অমুসলিমরাও প্রকৃত সত্য জানতে পারবে। কিন্তু তখন কিছু করার থাকবে না।
ব্লগে অনেকেই বিরক্তি প্রকাশ করে ধর্ম নিয়ে কথা বললে। এর মধ্যে অনেকে আছে যারা নিজেদের মুসলমান বলে দাবি করে। কাউকে বিরক্ত করে ধর্ম শেখানোর পক্ষপাতি আমিও না। তবে ব্লগ সবার জন্য উন্মুক্ত তাই যার ভালো লাগবে না সে এই ধরণের পোস্ট এড়িয়ে যাবে এটাই কাম্য। ধর্ম ছাড়া বহু হাবিজাবি পোস্ট ব্লগে থাকতে পারলে ধর্ম কি দোষ করলো। কত গারবেজ কবিতা ব্লগে আসে সেগুলির বিরুদ্ধে কেউ বলে না। ব্লগ একটা মিডিয়া। এটা কোন বিশেষ শ্রেণীর ব্যক্তির জন্য না। আপনার গুরু আর তাঁর শাগরেদ ব্লগের ভালোর চেয়ে খারাপ করছে। সময় বলে দিবে কি খারাপ করছে।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৭:২৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরাঃ ২ বাকারা, ৬নং আয়াতের অনুবাদ-
৬। নিশ্চয়ই যারা কুফুরী করেছে তাদের জন্য উভয় সমান আপনি তাদেরকে ভয় প্রদর্শন করুন বা না করুন, তারা ঈমান আনবে না।
* সুতরাং তারা হাসর দেখে ভয়ে মুমিন হয়ে যাবে ঘটনা এমন নয়। তারা বিপদ দেখে ‘ইয়া নাফসী’ বলবে এটা ঠিক আছে। বিপদ থেকে বাঁচার জন্য মুখে তারা ঈমানের কথা বলবে। কিন্তু তাদের মন ঈমানের কথা বলবে না। মুশরিকরা তখন মনে করবে তারা অসুরের কবলে পড়েছে। দেবতারা অসুরের কাছে পরাজিত হয়েছে। বিজ্ঞান মনস্করা আমি যা পোষ্টে বলেছি সেটােই বলবে। কাফিরদেরকে আল্লাহ উত্তম মানুষ বলেননি। আল্লাহ যা বলেছেন, তা বললে ব্লগ নীতিমালা লংঘন হবে বিধায় সেটা এখানে ব্ললাম না। সুতরাং মানুষ বলার দ্বারা তাদেরকে বুঝায় না। মানুষ বলতে মুমিন মানুষ। যারা তখনও জানে না তাদের কি হবে। তারা এমন পেরেশান হবে।
৫| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:১৩
সোনাগাজী বলেছেন:
ধর্ম যখন এসেছিলো, তখন সামন্তবাদ চলছিলো; সামন্তবাদে সামাজিক জীবন আবর্তিত হতো, গোত্র ও রাজাদের ভাবনা অনুযায়ী; এখন বিশ্বের সমাজনীতি ও রাজনীতি ১০০ ভাগ বদলে গেছে, মানুষের জীবন বদলে গেছে; কিন্তু ধর্মীয়-সমাজনীতি বদলে নাই।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:৫১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপিন যদি হাসরের মাঠ দেখে ফেলেন তখন আপনি কি বলবেন?
৬| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:১৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার পোস্টের সাথে সুপারি গাছ এবং তৎসংলগ্ন দৃশ্যমান বস্তুসমূহের কি সম্পর্ক?
২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:৫২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার এ মন্তব্য আমি বুঝতে পারিনি।
৭| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: সব কিছুর ফয়সালা কোরআনে আছে, কিন্তু আমরা যে নামাজ পড়ি, সেই নামাজের নিয়ম কোরআনে আছে কি?
২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:৫৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআন এর সাথে হাদিস মানতে বলেছে। আমরা যে নামাজ পড়ি এর নিয়ম হাদিসে আছে।
৮| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:২১
তানভির জুমার বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: সব কিছুর ফয়সালা কোরআনে আছে, কিন্তু আমরা যে নামাজ পড়ি, সেই নামাজের নিয়ম কোরআনে আছে কি
ইসলাম শুধু কোরআন নয় সাথে রাসূল (সা) জীবন আছে (হাদিস). মুসলিম হওয়ার পূর্ব শর্ত এই দুটিই মানতে হবে। কোরআন এবং হাদিস এই দুটোই একজন মুসলিমের পূর্নাঙ্গ জীব্নবিধান।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:৫৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইসলাম বিষয়ে রাজীব নুর কি বলল সেটা বিবেচ্য বিষয় নয়। কারণ রাজীব নুর বিজ্ঞান মনস্ক। সে ইসলামের কথার চেয়ে বিজ্ঞানের কথা বেশি সহিহ মনে করে।
৯| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:১৫
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনি কি জানেন কোরআনে ইহুদী নাসারা অমুসলিমদেরও জান্নাত লাভের প্রতিশ্রুতি আছে।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৭:০৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরাঃ ২ বাকারা, ৬২ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬২। নিশ্চয়ই যারা ঈমান এনেছে, যারা ইয়াহুদী, খ্রিস্টান ও সাবেঈন হয়েছে, যে আল্লাহ ও আখিরাতের দিনে ঈমান আনে ও সৎকাজ করে, তাদের জন্য পুরস্কার আছে তাদের প্রতিপালকের নিকট। তাদের কোন ভয় নেই এবং তারা দুঃখিত হবে না।
সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ৮৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
৮৫। আর যে কেউ ইসলাম ছাড়া অন্য দীন তালাশ করে তার কাছ থেকে তা’ কখনই গ্রহণ করা হবে না। আর পরকালে সে ক্ষতিগ্রস্থ্যদের মাঝে শামিল হবে।
* সূরাঃ ২ বাকারা, ৬২ নং আয়াতের বিধান, সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ৮৫ নং আয়াতের বিধান দ্বারা মানসুখ হয়েছে। সুতরাং অমুসলিমগণ জান্নাতে যাবে না।
১০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:২৪
নেওয়াজ আলি বলেছেন: পোষ্টে ছবিটাও সত্য।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৭:০৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সেজন্যই পোষ্টে ছবিটা দিয়েছি।
১১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:১৭
কামাল১৮ বলেছেন: সুনান আবূ দাউদ (তাহকিককৃত)
পাবলিশারঃ আল্লামা আলবানী একাডেমী
অধ্যায়ঃ ৩৫/ সুন্নাহ
৪৭০৩। মুসলিম ইবনু ইয়াসার আল-জুহানী (রহঃ) সূত্রে বর্ণিত। একদা উমার ইবনুল খাত্তাব (রাঃ)-কে এ আয়াত সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলোঃ ‘‘যখন তোমার রব আদম সন্তানের পিঠ থেকে তাদের সমস্ত সন্তানদেরকে বের করলেন…’’ (সূরা আল-আ‘রাফঃ ১৭২)। বর্ণনাকারী বলেন, আল-কা‘নবী এ আয়াত পড়েছিলেন। উমার (রাঃ) বলেন, আমি এ সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট প্রশ্ন করতে শুনেছি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মহান আল্লাহ আদম (আঃ)-কে সৃষ্টি করার পর স্বীয় ডান হাতে তাঁর পিঠ বুলিয়ে তা থেকে তাঁর একদল সন্তান বের করে বললেন, আমি এদেরকে জান্নাতের জন্য সৃষ্টি করেছি এবং এরা জান্নাতবাসীর উপযোগী কাজই করবে।
অতঃপর আবার তাঁর পিঠে হাত বুলিয়ে একদল সন্তান বেরিয়ে এনে বললেন, এদেরকে আমি জাহান্নামের জন্য সৃষ্টি করেছি এবং জাহান্নামীদের উপযোগী কাজই করবে। একথা শুনে এক ব্যক্তি বললো, হে আল্লাহর রাসূল! তাহলে আমলের কি মূল্য রইলো? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, মহান আল্লাহ যখন কোনো বান্দাকে জান্নাতের জন্য সৃষ্টি করেন তখন তার দ্বারা জান্নাতবাসীদের কাজই করিয়ে নেন। শেষে সে জান্নাতীদের কাজ করেই মারা যায়। আর আল্লাহ এর বিনিময়ে তাকে জান্নাতে প্রবেশ করান। আর যখন তিনি কোনো বান্দাকে জাহান্নামের জন্য সৃষ্টি করেন, তখন তার দ্বারা জাহান্নামীদের কাজ করিয়ে নেন। অবশেষে সে জাহান্নামীদের কাজ করে মারা যায়। অতঃপর এজন্য তিনি তাকে জাহান্নামে প্রবেশ করান।(1)
সহীহ, পিঠ বুলানো কথাটি বাদে।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৭:০৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যেহেতু আল্লাহ ন্যায় বিচারী সেহেতু বিনা কারণে আল্লাহ কোন লোককে জান্নাত ও জাহান্নামের জন্য সৃষ্টি করেননি। আল্লাহ পরের কথা পূর্ব থেকে জানেন। সুতরাং পরের বিবেচনায় আল্লাহর পূর্ব সিদ্ধান্ত হতে পারে।
১২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:২০
কামাল১৮ বলেছেন: এই হাদিসটি দিয়ে এ কথা স্পষ্ট যে আল্লাহ যা ইচ্ছা করেন তাই হবে।তার বাইরে কোন কিছুই হওয়া সম্ভব না।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৭:১০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহর ইচ্ছায় সব হয়, তবে বিনা কারণে কিছুই হয় না।
১৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:২৪
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: মহিলার ছবিটা কেনো দিলেন দাদা!
২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৭:১১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সে ধর্মহীন। সেজন্য এখানে তার ছবি দেওয়া হয়েছে।
১৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ২:৪৩
কামাল১৮ বলেছেন: ধর্মহীনদের আছে যুক্তি আপনার আছে বিশ্বাস ।কোন সাহসে আপনি তাদের বোঝাতে যাচ্ছেন।অনেক মুফতিকে তারা ধর্মহীন বানিয়ে ফেলেছে।বড় বড় আলেমরা তাদের সাথে আলোচনায় যায় না।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৭:১৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি তো সেটাই বলেছি যে ধর্মহীনদেরকে বুঝাতে যাওয়া ঠিক নয়।
১৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৩:৫৬
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি ছবি দেয়াতে অনেকের অজু নষ্ট হয়ে গেছে।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৭:১৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অযু নষ্ট হলে আবার অযু করে নিবে, এতে ক্ষতি নেই।
১৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:১৯
কামাল১৮ বলেছেন: আপনিকি নিজে হাদিস লেখা শুরু করেছেন।এখানে কোথায় কারনের কথা বলা হয়েছে।তার জন্মের আগেই তাকে দোজখেরজন্য সৃষ্টি করা হলো।এখানে কারন আসলো কোখা থেকে?
আল্লাহ যদি আগে থেকেই জানেন তার জানার বাইরে কারো যাবার উপায় নাই।যেমন আপনাকে বেহেস্তের জন্য সৃষ্টি করেছে,আপনাকে দিয়ে বেহেস্তে যাবার কাজই করিয়ে নিচ্ছে।আমাকে দোজখের জন্য সৃষ্টি করেছে,আমাকে দিয়ে দোজখে যাবার কাজই করিয়ে নিচ্ছে।আমিতো আল্লার ইচ্ছার বিরুদ্ধে যেয়ে আমার ইচ্ছা মতো কিছু করতে পারি না।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:৪৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার এবং আমার কোরআন ও হাদিসের বুঝ এক রকম নয়। সুতরাং আপনার কোরআন ও হাদিসের বুঝ নিয়ে আপনি থাকুন এবং আমাকে আমার কোরআন ও হাদিসের বুঝ নিয়ে থাকতে দিন।
১৭| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:২৫
বিটপি বলেছেন: যে মনে করে যে কবি নজরুল হিন্দু নারী বিবাহ করেছেন বলে হিন্দু বিবাহ জায়েজ হয়ে গেছে, তার কাছে ধর্মের কাহিনী শুনতে কেমন যেন হাস্যকর লাগে।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:৪৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি হিন্দু বিবাহ জায়েজ বলি না।
১৮| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৫২
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: ধর্ম কথাটা অনেক ব্যাপেক দু একটা বিষয় নিয়ে র্তক বির্তক করে কোন লাভ নেই
একজন আছেন তিনি ভালমন্দ বুঝেন ধর্ম ধর্মহীন কথানিয়ে র্তক বির্তক না করাই ভাল!
আমি মনে করে র্তক বির্তক নামই কিন্তু ধর্মহীনতা প্রকাশ পায়!
২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:১৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি যা বলছেন এখানে বিষয় কিন্তু সেটা না।
১৯| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৫
নতুন বলেছেন: ধার্মিকরা বিশ্বাস করে সৃস্টিকতা আছেন।
কিছু মানুষ বিশ্বাস করেনা যে সৃস্টিকতা আছেন বা যেইসব প্রচলিত ধর্ম আছে তা সেই সৃস্টিকতার কাছ থেকে এসেছে।
বর্তমানে বিশ্ব জ্ঞান বিজ্ঞানে অনেক এগিয়েছে, এখন কেউই আর জ্ঞানের জন্য ধর্মীয় বইয়ের কাছে যায় না, ধর্ম গুরুর কাছে যায় না বরং বিজ্ঞানের বইয়ে ব্যক্ষা খোজে।
সময় পাল্টেছে তাই বিশ্বের বেশির ভাগ ধর্মই এখন সামাজিকতা মাত্র।
আর ধার্মিক যেমন বিশ্বাস করে তার অন্যদের দীনি দাওয়াদ দেওয়া কতর্ব তেমনি অবিশ্বাসীও মনে করতে পারে বিশ্বীরা ভুল জিনিস বিশ্বাস করেছে।
তাই আস্তিক নাস্তিক চিন্তা করে বিভক্তি তৌরি না করাই ভালো।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ১০০% সঠিক কথা বলেছেন।
২০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম নিয়ে ক্যাচাল করা ঠিক না। ধর্ম বড় ঠুনকো। ভেঙ্গে যেতে পারে।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৪২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এই যে ধর্মকে ঠুনকো বললেন, এটা কি ক্যাচালের কথা নয়? আল্লাহ ১% লোককে জান্নাতে নিবেন। এরা হলো তারাই যারা ঠুনকো জিনিস নিয়ে জীবন পার করতে পারবে। আর আপনার ক্ষেত্রে সেই ঠুনকু জিনিস বহু আগেই ভেঙ্গে গেছে। সুতরাং আপনার আর এটা ভাঙ্গার কোন চিন্তা নাই। নআপনি এখন অন্যদের ঠুনকো জিনিস ভাঙ্গার তালে আছেন। ঠিক লেজকাটা শেয়ালের মত। ভাবছেন আপনার বিশ্বাস যথন ভেঙ্গেই গেছে তখন আর অন্যদেরটা আস্তা থাকার দরকার কি? আমি মূলত ধার্মিকদেরকে আপনার থেকে দূরে থাকার নচিহতের অংশ হিসাবে এ পোষ্ট দিয়েছি। আপনার নামের সাথে নুর থাকলে কি হবে, আপনার মধ্যে আসলে কোন নুর নেই। ধর্মের বিষয়ে সে ক্ষেত্রে শুধুই অন্ধকার।
২১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:৩১
অনামিকাসুলতানা বলেছেন: ছবি টা থেকে কি ধরে নিবো যে সমস্ত মেয়েরা শাড়ি প ড়ে তারা নাস্তিক, বা মেয়েরাই শুধু নাস্তিক হয়। না কি আমাদের এই স মাজ বা বিশ্বে শুধু মেয়ে্রাই বাস করে।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এর থেকে বুঝবেন মেয়েরাও ধর্মহীন হতে পারে।
২২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪
কামাল১৮ বলেছেন: কোরান হাদিসের বুঝ কি একেক জনের কাছে একেক রকম।কোরান হাদিসের কোথাথায় পেয়েছেন এই কথা।কোরান সবথেকে ভাল বুঝেছেন নবী,সেটাই হাদিস।হাদিস হলো নবীর দেয়া কোরানের ব্যাখ্যা।তার পর বুঝেছেন খলিফারা,তার পর তাবে তাবেইনরা।
আপনার আমার নতুন করে বুঝার কিছু নাই।তারা যেভাবে বুঝেছেন সেটাই ঠিক।আপনি আমি শুনবো আর মানবো।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআন ও হাদিসের বুঝ সবার এক রকম হলে কোরআন ও হাদিস বুঝে মুসলমান তিহাত্তর দল হলো কেন? সুতরাং বুঝা যাচ্ছে পাবলিক লেবেলে কোরআন ও হাদিসের বুঝ বিভিন্ন রকম আছে। এরমধ্যে এক মাওলানা মুফতি ইমামকে দেখলাম কোরআন ও হাদিস বুঝে নাস্তিক হয়ে গেছে। এক লোক এক দরবেশকে জিজ্ঞাস করে, পাখি কি বলে? দরবেশ উত্তরে বলেন, আল্লাহ রাসূল খোদা। লোকটি মুদিকে জিজ্ঞাস করে, পাখি কি বলে? মুদি বলে পেয়াজ রসুন আদা। লোকটি সাধুকে জিজ্ঞাস করে, পাখি কি বলে? সাধু বলে, হরে কৃষ্ণ রাধা। লৈাকটি জেলেকে জিজ্ঞাস করে, পাখি কি বলে? জেলে বলে , রুই কাতল ভেদা। এরপর লোকটিকে কেউ একজন বলে, আল্লাহ কেমন, উত্তরে লোকটি বলে যার মনে যেমন। কোরআন ও হাদিস বুঝার বিষয়টিও এমন বিভিন্ন রকম। জনাব কামাল মোহদয় এক রকম বুঝেন তো আমি অন্য রকম বুঝি। সেজন্য আমাদের মতের মিল নেই।
২৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:১৪
জুল ভার্ন বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন। +
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:০৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সুমূল্যায়নের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৪:১৩
কামাল১৮ বলেছেন: আপনার মতো লোকদের জন্যই ইসলামের এই অবস্থা। যারা ভাবে আল্লাহর কথা আর পাখির কথা একই রকম।যার যার মতো করে তারা বুঝবে।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:০৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহর কথা আর পাখির কথা এক রকম, এমন কোন কথা আমি বলিনি। কে কোরআন-হাদিস কিরকম বুঝবে সেটা তার বিষয়। অন্যের উপর আমার নিয়ন্ত্রণ নেই।
২৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৭:৪৪
অগ্নিবেশ বলেছেন: সনেট চাচায় একবার কয়, জোরাজুরি করা যাবে না আবার একটু পরেই আবার দোজখের আগুনে পোড়ানোর ভয় দেখায়। ধাঁর্মিকেরা কখন কি কয় বোঝা দায়। এরা আমাগো জুজুর ভয় দেখায়, আমরা হলাম বাচ্চা পোলাপান, জোর করিল না একটু ভয় দেখাইল আর কি। তয় চাচার কোরানের বুঝ দেখে তব্ধা খায়ে গেছি, সনেট চাচারে এইবার থেকে পাখী চাচা বলুম।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:০৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সম্ভবত আপনি আমার কথা বুঝেননি অথবা ভুল বুঝেছেন। আমার কথা যদি আপনি বিশ্বাসই না করেন তাহলে আমার কথায় আপনি ভয় পাবেন কেন?
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৪৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কে হেদায়াত প্রাপ্ত হবে এটা আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না। এই কারণে আল্লাহর রসূল (সা) তাঁর চাচাকে মৃত্যুর আগের মুহূর্তেও দ্বীনের দাওয়াত দিয়েছেন, হাল ছাড়েননি। কিন্তু তিনি ইসলাম গ্রহণ করেননি। দাওয়াত যেন বিরক্তির কারণ না হয় এটা খেয়াল রাখতে হবে। দাওয়াতের কৌশল পরিবর্তন করার প্রয়োজন পড়তে পারে। আচরণের মাধ্যমেও দাওয়াত হতে পারে। ভালো আচরণের কারণে অনেকে মুসলমান হয়েছে।
হাশরের মাঠে ধর্মহীনরা তাদের ভুল বুঝতে পারবে। প্রকৃতির নিয়মে হাশর হয়েছে এই রকম কেউ মনে করবে না। সবাই ইয়া নাফসি করতে থাকবে।