নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

জান্নাতে নারীও হুর পাবে এবং তাদেরকে নিয়ে তারা আনন্দেই থাকবে

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:৫৯




সূরাঃ ৫৫ রাহমান, ৫৬ নং হতে ৬১ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৬। সেই সকলের মাঝে রয়েছে বহু আনত নয়না, যাদেরকে পূর্বে কোন মানুষ অথবা জ্বীন স্পর্শ করেনি।
৫৭। সুতরাং তোমরা উভয়ে তোমাদের রবের কোন অনুগ্রহ অস্বীকার করবে?
৫৮। তারা যেন পদ্মরাগ ও প্রবাল
৫৯।সুতরাং তোমরা উভয়ে তোমাদের রবের কোন অনুগ্রহ অস্বীকার করবে?
৬০। উত্তম কাজের জন্য উত্তম পুরস্কার ব্যতীত কি হতে পারে?
৬১। সুতরাং তোমরা উভয়ে তোমাদের রবের কোন অনুগ্রহ অস্বীকার করব?

সূরাঃ ৫৫ রাহমান, ৭০ নং হতে ৭৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
৭০। সেই উদ্যানসমুহেন মাঝে রয়েছে সুশীলা সুন্দরীগণ।
৭১।সুতরাং তোমরা উভয়ে তোমাদের রবের কোন অনুগ্রহ অস্বীকার করবে?
৭২।তারা হুর, তাবুতে সুরক্ষিতা।
৭৩। সুতরাং তোমরা উভয়ে তোমাদের রবের কোন অনুগ্রহ অস্বীকার করবে?
৭৪। এদেরকে ইতিপূর্বে কোন মানুষ অথবা জ্বীন স্পর্শ করেনি।
৭৫। সুতরাং তোমরা উভয়ে তোমাদের রবের কোন অনুগ্রহ অস্বীকার করবে?
৭৬। ওরা হেলান দিয়ে বসবে সবুজ তাকিয়া ও সুন্দর গালিচার উপর।
৭৭। সুতরাং তোমরা উভয়ে তোমাদের রবের কোন অনুগ্রহ অস্বীকার করবে?

* রবের অনুগ্র হিসাবে জান্নাতের নারী-পুরুষ উভয়ে হুর পাবে।

সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১৯১ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৯১। যারা দাঁড়িয়ে ও বসে এবং শুয়ে আল্লাহর যিকির করে, আর আকাশ সমূহ ও পৃথিবীর সৃষ্টির বিষয়ে চিন্তা করে (বলে), হে আমাদের রব! আপনি এটা (মহাজগৎ) বৃথা সৃষ্টি করেননি। আপনিই পবিত্রতম সত্তা। অতএব আমাদেরকে জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষা করুন।

* যেহেতু আল্লাহ কোন কিছু বৃথা সৃষ্টি করেননি সেহেতু নারী তার হুর নিয়ে আনন্দেই থাকবে এবং তার সে আনন্দ পুরুষের চেয়ে কম হবে না। নারী-পুষের রুচির ভিন্নতা থাকায় হুর নিয়ে তারা ভিন্ন ভাবে আনন্দ উপভোগ করবে। খাওয়া-দাওয়া, আড্ডা, কথা বলা, ঘুরে বেড়ানো, ক্রীড়া-কৌতুক, নাচ-গান ইত্যাদি বিষয়ে নিজস্ব হুরের সাথে নারীর সুন্দর সময় কাটবে। নারীর হুরের সাথে পুরুষের কোন সম্পর্ক থাকবে না। কারণ তারা নারীর ব্যক্তিগত সম্পত্তি।তবে নারী যখন তার স্বামীকে কাছে পেতে চাইবে তখন সে একাই তার স্বামীকে পাবে। স্বামীকে কাছে পাওয়ার ক্ষেত্রে তাকে অপেক্ষায় থাকতে হবে না। আর যতক্ষণ সে তার স্বামীকে কাছে পেতে চাইবে ততক্ষণ সে তার স্বামীকে কাছে পাবে। অনেক নারীর একজন স্বামী হওয়ায় কোন নারী কখন স্বামী পাবে সেটা আল্লাহ বরাদ্ধ করবেন। অন্য নারীর বরাদ্ধ সময়ে অন্যনারীদের স্বামীর কথা মনেও পড়বে না। তখন তারা অন্য আনন্দে ব্যস্ত থাকবে। সুতরাং স্বামী সংক্রান্ত বিষয়ে কোন নারীর মনে কোন প্রকার কষ্ট হবে না।

পুরুষের মত নারীকে অনেক পুরুষ সঙ্গী দেওয়া হলে নারী-পুরুষের স্বামী-স্ত্রী সম্পর্ক রক্ষা করা সম্ভব হবে না। সেজন্য উভয়কে নারী সঙ্গীনী দেওয়া হবে। যদি তা’ না দেওয়া হয় তাহলে জান্নাতি দম্পতির আনন্দ কম হবে। সন্তানরা নিজেদের পরিবার নিয়ে আলাদা পরিবার গঠন করলে পিতা-মাতার আনন্দ অনেক কমে যায়। জান্নাতে সন্তানদের আলাদা পরিবার থাকবে। সুতরাং সঙ্গীনী দেওয়া না হলে জান্নাতী পরিবারগুলো জমজমাট হবে না। আর জান্নাতী নারীর মানসিকতাই এমন থাকবে যে তারা একাধীক পুরুষে আসক্ত থাকবে না। তো তার যে জিনিসের চাহিদাই নেই তাকে বিনা কারণে সে জিনিস কেন দেওয়া হবে? আর নারীর হুরের কোন পুরুষে আসক্তি থাকবে না। আর পুরুষের নারীর হুরে আসক্তি থাকবে না। সুতরাং হুরের কারণে জান্নাতের শৃঙ্খলার কোন ক্ষতি হবে না।

সূরাঃ ৫৬ ওয়াকিয়া, ১০ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০। আর অগ্রবর্তীগণই তো অগ্রবর্তী।
১১। তারাই নৈকট্য প্রাপ্ত।
১২। সুখময় জান্নাতে।
১৩। বহু সংখ্যক হবে পূর্ববর্তীদের মধ্য হতে।
১৪। আর কম সংখ্যক হবে পরবর্তীদের মধ্য হতে।
১৫। স্বর্ণ খচিত আসনে।
১৬। তারা হেলান দিয়ে বসবে পরস্পর মুখোমুখী হয়ে।
১৭। তাদের সেবায় ঘুরাফিরা করবে চির কিশোরেরা।
১৮। পানপাত্র, কুজা ও প্রস্রবন নি:সৃত সুরাপূর্ণ (মদ) পেয়ালা নিয়ে
১৯। সেই সুরা পানে তাদের মাথাব্যথা হবে না, আর তারা মাতালও হবে না।
২০। তাদের পছন্দমত ফলমূল।
২১। তদের সখের পাখীর গোশত।
২২। আয়ত লোচনা হুর।
২৩। সুরক্ষিত মুক্তার মত।
২৪। তাদের কর্মের পুরস্কার।

* কর্মের পুরস্কার বিধায় এসব থাকবে নারী-পুরুষ উভয়ের জন্য। কারণ নারী ও পুরুষ উভয়ে পুরস্কারের জন্য কর্মে লিপ্ত রয়েছে। সুতরাং হুর পেয়ে পুরুষ বেশী আনন্দ পাবে এবং নারী কম আনন্দ পাবে এমনটা হবে না। সে ক্ষেত্রে উভয়ের অনন্দ সমান হবে। তবে তারা সে আনন্দ ভিন্নভাবে উপভোগ করবে। কারণ স্বাভাবিক ভাবেই তাদের মানসিকতায় ভিন্নতা রয়েছে।আর জান্নাতে নারীর একাধীক পুরুষে আসক্তি থাকবে না। সুতরাং সেখানে তাদেরকে একাধীক পুরুষ দেওয়ার দরকার নেই। সুতরাং নারী হুর নিয়েই জান্নাতী নারী মহাসুখে থাকবে। সে বিষয়ে নারীরা আল্লাহর উপর ভরসা রাখতে পারে।

মন্তব্য ৫৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৭:৫৭

ইসিয়াক বলেছেন:







"বই, রুচিসম্মত গান,ক্লাসিক মুভি আর সুস্বাদু খাদ্য।"
কোনদিন যদি জান্নাতে যেতে পারি এগুলোই হবে আমার একমাত্র চাওয়া।
ওসব হুর গেলমান আমার চাই না। সেই তো থোড় বড়ি খাড়া, খাড়া বড়ি থোড়। কোন বৈচিত্র নেই B-)

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:০০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহর পিফটে কারো প্রয়োজন থাকবে না, আল্লাহ এমন কাঁচা কেউ নন। গিফটের চাহিদা থাকবে বলেই গিফট দেওয়া হবে।

২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:১৩

কামাল১৮ বলেছেন: এইডা কেমন একটা বেইনসাবি হইয়া গেল না।পুরুষ পাবে মহিলা হুর নারীও পাবে মহিলা হুর।আল্লাতো সব পারে।পুরুষ হুর বানাতে সমস্যা কি।অথবা পুরুষকে দিতো পুরুষ হুর আর মহিলাদের দিতো মহিলা হুর।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:৩৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: নাচ-গানের জন্য নারী হুরই চমৎকার। আল্লাহ হুর দিবেন। সেটা কার কি কাজে লাগবে সেটাতো আল্লাহ বলেননি। আপনি আর আপনিার স্ত্রী না হয় ঠিক করবেন তাদেরকে কি কাজে লাগাবেন। আর স্ত্রীর কথা স্বামী না শুনলে স্ত্রী না হয় এমন স্বামী পরিত্যাগ করবে। তারপর আল্লাহ তার ইচ্ছা পূরণ করার মত স্বামী তাকে মিলিয়ে দিবেন। কারণ জান্নাত মূলত ইচ্ছা পূরণের স্থান। নারীরা যা চাইবে তা’ পাবে না সেকথা কি আল্লাহ একবারও বলেছেন? আর নারী হুর যে নারীদের কাজে লাগে তাতো পৃথিবীতেই দেখছি। গৃহ পরিচারিকা কি পুরুষ হয়?

৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:৪৪

অগ্নিবেশ বলেছেন: বেহস্তের কল্পনা করলেই নীল ছবির গ্রুপ সেক্সের কথা মনে হয়। বেহস্তে মুমিনরা একজন একশ জনের মত কাম শক্তি পাবে, তাদের ইমান দন্ড কখনই নুয়ে পড়বে না, তারা ঝাপিয়ে পড়বে ৭০ জন হুরদের পরে। আকাশ বাতাস কম্পিত হবে আ আ উ উ শব্দে, এক একটা কোর্স ৭০ বছর ধরে চলবে। কত্ত মজা কত্ত মজা। আজ থাইক্যা এই নাস্তিকতা ছাইড়া দিলাম। চাচা আমারে কালেমা পাঠ করান। আমি তওবা করুম।

হাদিস নং ৪৩৩৭ ইবনে মাজাহ, ভলিউম-৫, পৃষ্ঠা-৫৪৭:
আবু ওমামা (রাঃ) বলেছেন যে আল্লাহর রসুল (দঃ) বলেছেন, “আল্লাহ যাকে ইচ্ছা বেহেশতে স্থান দিবেন এবং প্রতিটি বেহেশতবাসীকে বিবাহ দিবেন ৭২টি অনিন্দ্য সুন্দরী রমণীর সঙ্গে; যাদের মধ্যে দুইজন হবে চিরকুমারি (virgin) আয়োতলোচনা এবং বড়-বড় চোখওয়ালা হুরী, এবং বাকী ৭০জন হবে উত্তরাধিকার, যা সে লাভ করবে দোজখবাসীদের হিস্যা থেকে বা গনীমতের মাল থেকে। প্রত্যেকটি সুন্দরী রমণী বা কন্যার থাকবে খুব সুখদায়ক যৌনাঙ্গ (pleasant vagina) এবং বেহেশতি পুরুষের যৌনাঙ্গ (penis) সর্বদাই শক্ত ও খাড়া হয়ে থাকবে (Permanent erection), কখনো বাঁকা হবে না যৌনতার সময়। অর্থাৎ মূলত পুরুষাঙ্গটি সবসময়ই হুরীদের যোনির ভেতরে প্রবিষ্ট থাকবে পালাক্রমে একের পর এক প্রায় ৭০ বৎসর ধরে।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:৫৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: দৈহিক সম্পর্ক মানসিকতার বিষয়। আপনার রুচিতে না কুলালে আপনি ওটা বাদ দিয়ে অন্য আনন্দে লিপ্ত থাকবেন। দরকার হলে আপনার হুরদেরকে আপনি সিনেমা তৈরীর কাজে লাগাবেন। সিনেমাতে তো সুন্দরী নারীদেরকে কাজে লাগানো হয়। আর যারা গ্রুপ সেক্সে আসক্ত আপনি তাদের কাজে নাক গলাবেন কেন? তারা তো আপনার জীবন যাত্রায় বিঘ্ন ঘটাবে না। জান্নাত ইচ্ছা পূরণের স্থান। যার যেমন ইচ্ছা হবে আল্লাহ তার তেমন ইচ্ছা পূরণের ব্যবস্থা করবেন। তাতে আপনার তো সমস্যা হওয়ার কথা নয়। আপনি শুধু দেখবেন আপনার ইচ্ছা পূরণের ক্ষেত্রে কোন ঘাটতি থাকে কিনা। আর নারীদের ইচ্ছা পূরণ করা হবে না এমন ঘোষণা আল্লাহ দেননি। সুন্দরী নারী সবার ভালো লাগে। হোক সে স্ত্রী অথবা সিনেমার নায়িকা। সিনেমার নায়িকা তো কারো স্ত্রী নয় তবে কেউ তার ফ্যান কেন হয়? সেভাবেই অন্য গুণের কারণে আপনার হুরের ফ্যান হতে সমস্যা কি?

৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:৪৫

শেরজা তপন বলেছেন: ৭০। সেই উদ্যানসমুহেন মাঝে রয়েছে সুশীলা সুন্দরীগণ ৭২।তারা হুর, তাবুতে সুরক্ষিতা।
~ আপনি কি নিশ্চিত এখানে স্ত্রী-বাচ্য?

এ বিষয়টা নিয়ে বিজ্ঞ আলেমদের মধ্যে অনেক মতভেদ আছে। নারীরা পুরুষ হুর পাবে এটা স্পষ্টভাবে বলা হলে পুরূষদের বেজায় গোস্যা হোত- তাদের এ ধর্মে টেনে আনা কষ্ট হোত। আমার ধারনা এ প্রশ্নের উত্তর সবচেয়ে ভাল দিতে পারতেন আয়েশা (রাঃ)- কেননা তিনি বেশ স্পষ্টভাষী-ত্যাড়া টাইপের রমণী ছিলেন। আমি মোটামুটি নিশ্চিত তিনি মহানবীকে এ বিষয়ে প্রশ্ন করেছিলেন।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:০৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: হুর কোরআনে স্ত্রী-বাচ্যে বিদ্যমাণ। হতেপারে তারা জান্নাতের অভিনয় শিল্পী, হতে পারে তারা জান্নাতের নৃত্যু শিল্পী, হতে পারে তারা যন্ত্র সংগিত শিল্পী। এসব ক্ষেত্রে সুন্দরী নারী খুব উপযুক্ত। হুর দেওয়া হবে। যে যার প্রয়োজন মত তাদেরকে কাজে খাটাবে। এটা নিয়ে অস্থিরতার কিছু নাই। সেজন্য এটা নিয়ে আল্লাহ বিস্তারিত আলোচনায় যাননি। তারা দরকার প্রয়োজনে লাগবে বলেই আল্লাহ জান্নাতীদেরকে তাদেরকে দিবেন বলেছেন।

৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:১৪

শেরজা তপন বলেছেন: আপনি কোনভাবে প্রমাণ দিতে পারবেন; হুর স্ত্রী-বাচ্য? আর গিলমান শুধু কিশোর?
বেহেশতে মানুষ যা চাইবে তাই সঙ্গে সঙ্গে হাজির হবে। নারীরা পুরুষ সঙ্গী চাহিবা মাত্র তা-ই পাওয়া উচিৎ। সেখানে পরগামী সমকামী,উভকামী, বিষমকামী পরকিয়া ফরকিয়া জাতীয় কোন আলোচনাই থাকবে না। সবার জন্য সবকিছু উন্মুক্ত! কোন কিছুতে যদি সীমা বেঁধে দেয়া হয়- কিংবা বিধি- নিষেধ করা হয় তাহলে কিসের 'বেহেশত'। যার যার আমলে বেহেশতে যাবে- সে তার মত করে যা চাইবে পাবে, এখানে পুরুষ নারী ডিফাইন করা হচ্ছে কেন?
পুরুষদের মুল সমস্যা হচ্ছে; নিজের বউ আরেকজনের সয্যাসঙ্গী হবে সেটা কোনমতেই মেনে নেয়া যাবে না। তারা মুলত গাছেরও খাবে নীচেরও কুড়াবে।
অতএব হুর-টুর নিয়ে বেশী প্যাচালে না যাওয়াই ভাল।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: হুর সংক্রান্ত আয়াতে যে সর্বনাম ব্যবহার করা হয়েছে সেটা স্ত্রী বাচ্য। আর গেলমানে যে সর্বনাম ব্যবহার করা হয়েছে সেটা পুরুষবাচ্য। সেজন্য সেরকম অনুবাদ করা হয়েছে। আর জান্নাতে আল্লাহর ইচ্ছার সাথে মিল করে জান্নাতীর ইচ্ছা সেট করে দেওয়া হবে। সুতরাং সেখানে আল্লাহর ইচ্চার গরমিল ইচ্ছা কেউ করবে না।

৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:১৮

মিরোরডডল বলেছেন:



নারী যখন তার স্বামীকে কাছে পেতে চাইবে

মনে হয়না কেউ ওখানে গিয়েও স্বামীকে চাইবে, সে যত ভালো হাজব্যান্ডই হোক না কেনো।
সোহানীপুর লাস্ট পোষ্টের রেফারেন্সে যদি বলি, পৃথিবীতে প্যারা আবার বেহেস্তেও সেই প্যারা সন্দেশ :)
মনে হয়না কেউ চাইবে ।

বাই দ্যা ওয়ে, সিঙ্গেলদের জন্য স্পেশাল ব্যবস্থা কি সেটাতো দেখলাম না।

সেজন্য উভয়কে নারী সঙ্গীনী দেওয়া হবে।

কি???
আস্তাগফেরুল্লাহ নাউজুবিল্লাহ!!!!
এটা কি শোনালেন আঙ্কেল B:-)
পৃথিবীর সকল নারী কি ওখানে লেসবো হয়ে যাবে!!!

থাক যাবোই না ওখানে, আর যদি চলেই যাই তাহলে সাক্ষাতে বোঝাপড়া হবে।

এই পোষ্ট পড়ে হাসবো না কাঁদবো বুঝতে পারছিনা ।
তবে এটা বুঝেছি আমার মাথাটা এলোমেলো হয়ে গেছে, তাই কি লিখছি এসব।
অনেক পাওয়ারফুল পোষ্ট। নিজের মাঝেই ইনস্ট্যান্ট ইনফ্লুএন্স দেখতে পাচ্ছি।


০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৪১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: নারী লেসবো হবে এমনটা ভাবার দরকার নেই। কারণ নারী অন্য নারীর ভালো বান্ধবীও হয়। বান্ধবীদের সাথেও নারীদের চমৎকার সময় কাটে। আর জান্নাতে আল্লাহর ইচ্ছার সাথে জান্নাতীর ইচ্ছা এডজাষ্ট করে সেট করে দেওয়া হবে। ফলে সেখানে কেউ আল্লাহর ইচ্ছার ব্যতিক্রম ইচ্ছা করবে না।

৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:২৯

চারাগাছ বলেছেন:
যারা ইহকালে হুরের চিন্তায় বিভোর তারা বেহেশতে যেতে পারবে না।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জান্নাত যেহেতু ইচ্ছা পূরণের স্থান। সুতরাং যার হুরের প্রয়োজন নাই সে হুর না নিলেই সমস্যা শেষ। আল্লাহ তো কোন লোককে জোর করে কিছু চাপিয়ে দিবেন না।

৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:০০

আহমেদ জী এস বলেছেন: মহাজাগতিক চিন্তা,




না ..... এতো অনুগ্রহের পরে আমাদের রবের কোনও অনুগ্রহকেই আর অস্বীকার করার উপায় নাই।
জীন্দেগীতে একখানা হুর নিয়াই কাটাইলাম :(( । ঐখানে যদি ৭০টা পাওয়া যায় তবে আর চাই কি ? :P তাও আবার ৭০ বচ্ছর ধৈর‍্যা শুইয়া থাকা যাইবে। :||

@ মিরোরডডল - সিঙ্গেলদের জন্যে কিচ্ছু নাই তাই এক্ষুনি ডাবল হইয়া যান, নইলে কপাল চাপড়াইলেও কাম হইতো ন..... ;)

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জান্নাতে কারো ইচ্ছার বাইরে কিছুই হবে না। আপনার হুর না লাগলে নিবেন না। আর সিঙ্গেল ডাবল হতে চাইলে ডাবল করে দেওয়ার কথা বলা আছে। আর কেউ ডাবল না হতে চাইলে তার ঘাড়ে কাউকে জোর করে চাপিয়ে দেওয়া হবে না। আল্লাহ বলেছেন, লাইকরাহা ফিদদীন- দীনে জবরদস্তি নেই। জবরদস্তিই যদি হবে তবে সেটা আর কিসের জান্নাত?

৯| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:২৬

জিয়াউর রহমান ফয়সাল বলেছেন: এইসব হুর দের পাওয়ার আশাতেই মনে হয় তালেবান রা নিজের বুকে বোমা ফাটায় আর মানুষ মারে।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৫০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তালেবানের অনেক কাজের সাথে ইসলামের কোন মিল নেই।

১০| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:০২

নতুন বলেছেন: ততকালীন আরবের পুরুষের কি যৌন সঙ্গম ছাড়া অন্য কোন কিছু মাথায় ছিলো না?

* যেহেতু আল্লাহ কোন কিছু বৃথা সৃষ্টি করেননি সেহেতু নারী তার হুর নিয়ে আনন্দেই থাকবে এবং তার সে আনন্দ পুরুষের চেয়ে কম হবে না। নারী-পুষের রুচির ভিন্নতা থাকায় হুর নিয়ে তারা ভিন্ন ভাবে আনন্দ উপভোগ করবে। খাওয়া-দাওয়া, আড্ডা, কথা বলা, ঘুরে বেড়ানো, ক্রীড়া-কৌতুক, নাচ-গান ইত্যাদি বিষয়ে নিজস্ব হুরের সাথে নারীর সুন্দর সময় কাটবে। নারীর হুরের সাথে পুরুষের কোন সম্পর্ক থাকবে না। কারণ তারা নারীর ব্যক্তিগত সম্পত্তি।তবে নারী যখন তার স্বামীকে কাছে পেতে চাইবে তখন সে একাই তার স্বামীকে পাবে। স্বামীকে কাছে পাওয়ার ক্ষেত্রে তাকে অপেক্ষায় থাকতে হবে না। আর যতক্ষণ সে তার স্বামীকে কাছে পেতে চাইবে ততক্ষণ সে তার স্বামীকে কাছে পাবে। অনেক নারীর একজন স্বামী হওয়ায় কোন নারী কখন স্বামী পাবে সেটা আল্লাহ বরাদ্ধ করবেন। অন্য নারীর বরাদ্ধ সময়ে অন্যনারীদের স্বামীর কথা মনেও পড়বে না। তখন তারা অন্য আনন্দে ব্যস্ত থাকবে। সুতরাং স্বামী সংক্রান্ত বিষয়ে কোন নারীর মনে কোন প্রকার কষ্ট হবে না।

বেহেস্তেও পুরুষ চাইলে নিজের স্ত্রী এবং ৭২ হুরীর সাথে সঙ্গম করতে পারবে কিন্তু নারী স্বামী ছাড়া কারুর সাথে সঙ্গম করতে পারবেনা । B-)) এটাকেও আল্লাহ আইন বলে চালিয়ে দিচ্ছে পুরুষেরা।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআনে হুরের সাথে সঙ্গমের বিষয়টা আসেনি। আর অনেক হাদিসের ক্ষেত্রে বানোয়াট হওয়ার অভিযোগ আছে। হুর মানে সুন্দরী নারী। তারা নাচে ফারফরম করেলে নাচ সুন্দর হওয়ার কথা। সুতরাং তাদেরকে কোনভাবেই বেদরকারী বলা যায় না।

১১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:১৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন: এই লেখার জন্য আপনি পেতে পারেন একটা হুর

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যেহেতু হুর সুন্দরী নারী। সেহেতু তারা খাবার পরিবেশন করলে মন্দ লাগবে না। কেউ তো বলে না বিমান বালা লাগবে না।

১২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৫৬

রানার ব্লগ বলেছেন: আমারো এমন সন্দেহ ছিলো যে নারী কুল বেহেস্তে গিয়া লেসবো হবে। কারন পৃথিবীতে যা নিষিদ্ধ তা বেহেস্তে সিদ্ধ।

মিরোরডল @ আপনি সিংগেল না কি??!! B-) ;)

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: নারীরা লেসবো হবে এমন কথা বলা নেই। নাচে পারফরম করতে অনেক নারী দরকার হয়। সুতরাং জান্নাতে হুর দরকারী উপাদান হবে। কেউ হুরের সাথে দৈহিক সম্পর্ক করতে না চাইলে ওকাজে তাকে জোর করা হবে না। কারণ জান্নাত জবরদস্তির স্থান নয়। আল্লাহ বলেছেন, লা ইকরাহা ফিদদীন- দীনে জবরদস্তি নেই। সুতরাং হুর নিয়ে কারো দুঃশ্চিন্তার কোন কারণ নেই।

১৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:০৬

শেরজা তপন বলেছেন: আর জান্নাতে আল্লাহর ইচ্ছার সাথে মিল করে জান্নাতীর ইচ্ছা সেট করে দেওয়া হবে। সুতরাং সেখানে আল্লাহর ইচ্চার গরমিল ইচ্ছা কেউ করবে না।

~ তার মানে আমরা কি সব রোবট হয়ে যাব???? কি সব আজগুবি নসিহত দেন রে ভাই! যে প্রশ্নের উত্তর একদম সঠিক জানেন না সেগুলো সহজেই স্বীকার করবেন। আল্লাহর নামে চালিয়ে দিবেন না দয়া করে।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:১২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অমাতাশাউনা ইল্লা আইয়াশাআল্লাহু রাব্বুল আলামিন- তোমারা আল্লাহ রব্বুল আলমিনের ইচ্ছার বাইরে কোন ইচ্ছা করতে পারবে না। দুনিয়ার মত ইচ্ছার স্বাধীণতা থাকলে শৃঙ্খলার জন্য জান্নাতেও জীবন বিধান থাকতে হবে। মানুষ রোবট হবে না। কারণ রোবটের মাঝে সুখানুভূতি নেই। কিন্তু মানুষের সুখানুভূতি আছে।

১৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:০৮

শেরজা তপন বলেছেন: আহমেদ জী এস ভাই এর উত্তরে বলেছেন; জান্নাতে কারো ইচ্ছার বাইরে কিছুই হবে না। আপনার হুর না লাগলে নিবেন না। আর সিঙ্গেল ডাবল হতে চাইলে ডাবল করে দেওয়ার কথা বলা আছে। আর কেউ ডাবল না হতে চাইলে তার ঘাড়ে কাউকে জোর করে চাপিয়ে দেওয়া হবে না। আল্লাহ বলেছেন, লাইকরাহা ফিদদীন- দীনে জবরদস্তি নেই। জবরদস্তিই যদি হবে তবে সেটা আর কিসের জান্নাত?
আমারে বললেন ;আর জান্নাতে আল্লাহর ইচ্ছার সাথে মিল করে জান্নাতীর ইচ্ছা সেট করে দেওয়া হবে। সুতরাং সেখানে আল্লাহর ইচ্চার গরমিল ইচ্ছা কেউ করবে না।

~ এটাতো ডাবল স্টান্ডার্ড হয়ে গেল! একেবারে ৩৬০ ডিগ্রী ঘুরে গেল!! আপনিতো মুমিনদের বিরাট দিকদারির মধ্যে ফেলে দিবেন!!!!!!

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:১৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কথা সেটাই সেখানে সব কিছু আল্লাহর ইচ্ছা অনুযায়ী চলবে। আর ইচ্ছার স্বাধীণতা থাকলে সেটা কেমন হতে পারে সেটা বললাম। তবে বাস্তব কথা হলো সেখানে ইচ্ছার উপর আল্লাহর নিয়ন্ত্রণ থাকবে। ইচ্ছাকে এমনি ছেড়ে দিয়ে আল্লাহ জান্নাতটাকে দুনিয়া বানিয়ে ফেলবেন না।

১৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:১০

রাজীব নুর বলেছেন: আল্লাহ্‌ যদি আমাকে বলেন, ওরে পাগল যা চলে যা বেহেশতে।
আমি বলবো, স্যরি। আমি যাবো দোজকে। দোজক বেশি রোমাঞ্চকর হবে।
৭০ টা হুর পরী দিয়া আমার তো কাম নাই। ও আমি দোজকে যাবো।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:১৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: দোজকে যাওয়ার ইচ্ছা সাহসী ইচ্ছা। যারা সাহসী নয় তারা এমন ইচ্ছা করবে না। যদি জান্নাতে যেতে পারি তবে আপনার সাথে যোগাযোগ করে না হয় আপনার অবস্থা জেনে নেব যে, আপনি দোজক কেমন উপভোগ করছেন। তবে আপনি যতই সাহস দেন না কেন আপনার সাথে আমার দোজকে যাওয়ার সাহস একদম নেই। সুতরাং আমি সরি।

১৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৩৬

ঈশ্বরকণা বলেছেন: ফরিদ সাহেব,
কঠিন হতে চাইনি কিন্তু আপনি বাধ্য করছেন । জান্নাত সম্পর্কে পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে যে ওখানে কারো মৃত্যু হবে না (৪:৫৭)। জান্নাতে মানুষের মধ্যে কোনো রাগ বা ক্রোধ থাকবে না (১৫:৪৭)। এ'রকম আরো বিষয় বলা আছে জান্নাতবাসীদের সম্পর্কে। অথচ পৃথিবীতে মানুষ মারা যায়। স্বভাবগত ভাবেই মানুষের রাগ ক্রোধ আছে। আর পৃথিবীতে মানুষের জন্য এগুলো স্বাভাবিক। তাই দেখা যাচ্ছে জান্নাতবাসীরা তাদের চিন্তা ভাবনার দিক থেকে পৃথিবীর মানুষের চেয়ে অনেক ভিন্ন হবে।তাদের আচরণ পৃথিবীর মানুষের আচরণ দিয়ে ব্যাখ্যা করার কথা আপনাকে কে বললো? সেটাতো কুরআনই বলছে ভিন্ন হবে। হুর মানে কি, আর তাদের রোল পৃথিবীর মানুষের মতো হবে কি না, বা কোনো জান্নাতবাসী পৃথিবীর মানুষের মতো করে সব চাইবে কি না সেটা আপনি পৃথিবীর মানুষের ভাবনার সাথে মিলিয়ে ব্যাখ্যা করছেন কেন ? জান্নাতবাসীদের আচরণ অন্যরকম হবার কথা। আপনার ইন্টারপ্রিটেশনগুলোই ইসলাম, কুরআন, আল্লাহ নিয়ে কিছু ব্লগারকে অশ্লীল কথা বলার সুযোগ করে দিচ্ছে । এইসব বাদ দিন তো ।খুবই বিরক্তিকর লাগে আপনার মনগড়া এইসব কথা ।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৫৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জান্নাত বাসীদের আচরণ পৃথিবীর মানুষের মত হবে না, এটাই সঠিক কথা। তবে কিছু লোক সেটাকে পৃথিবীর সাথে মিলাতে চায়। আর তেমন হলে কেমন হতে পারে আমি মূলত সেটা বলেছি। অশ্লিল কথা যারা বলার তারা সেটা বলবেই। তবে ভবিষ্যতে অশ্লিল কথা না বলার সুযোগ না দিয়ে পোষ্টটি কিভাবে দেওয়া যায় সে বিষয়টি আমি বিবেচনায় রাখলাম।

১৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৩৬

ফুয়াদের বাপ বলেছেন: "একই বিষয়ের কৌতুক"
পৃথিবীতে আমল করা এক নেক বান্দীকে ফেরেস্তারা চ্যাঙ্গদোলা করে নিয়ে যাচ্ছে বেহেস্তের দিকে। বান্দী খুশিতে গদগদ। আহা! দুনিয়াতে থাকতে কত্ত কিছুর সখ পূরন করা হয়নাই: মদ-গান্জা তো দূরের কথা পান-সুপারিও খাওয়া হয়নাই। এখন বেহেস্তে মাস্তি হবে সব কিছুতে।
এমন অনেক কিছু ভাবতে ভাবতে যৌনতার বিষয় মনে আসতেই লজ্জায় লাল-মিটমিট করে মুচকি হাসছে। লজ্জার মাথা খেয়ে ফেরেস্তাদের জিজ্ঞেস করেই ফেলল-

বান্দী - বেহেস্তে তো যা চাইবো তাই পাইবো, তাই না?
ফেরেস্তা - জী। আপনি দুনিয়াতে আল্লাহর সব আদেশ পালন করেছেন। রব আপনার উপর বেজায় খুশি। যা চাইবেন তাই দেওয়া হবে।
বান্দী - খুশিতে টগবগ। আচ্ছা যৌনতার জন্য সঙ্গী কাকে দিবে?
ফেরেস্তা - মুচকি হেসে বলে, " দুনিয়াতে আপনার শেষ যে স্বামী ছিল তাকে পাবেন"
বান্দী - চ্যাঙ্গদোলা থেকে ঝাটকা দিয়ে নিজেকে ছাড়িয়ে, "তাইলে,আবারো হেই মন্টুর বাপ!!!"

- এটা যাষ্ট একটা কৌতুক।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৫৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তবে সেখানে মন্টুর বাপ আগের মত না হয়ে নতুন রূপে থাকবে।

১৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:০৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সুন্দুরী হুরদের মাথায় বুদ্ধি একটু কম থাকে, তাই গাছের গোড়ায় পানি না ঢেলে পাতায় পানি ঢালতেছে।

আচ্ছা, হুর কি শুধু মুসলিমদের দেয়া হবে, অন্য ধর্মাবলম্বীদের দেয়া হবে না?

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:১৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: হুর পাওয়ার বিষয়ে এখানে ধর্মের আলোচনা করা হয়নি। নারী হুর পেলে তা’ তাদের দরকারে লাগবে কিনা সেটাই এখানে বুঝাতে চাওয়া হয়েছে। হরের কথা আসতেই এক নারীর সমকামের কথা মনে পড়েছে। কিন্তু মূলত হুর হলো বিনোদনের জন্য। তো বিনোদন নাচ-গানেও হয়। আর দলীয় নৃত্যে যে অনেক নারী লাগে সেটাও আমরা জানি। অথচ কিছু লোকের কমেন্ট দেখে মনে হচ্ছে হুর জোর করে তাদের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হবে। অথচ এরা এমন সুন্দরী হবে যে এদের দিকে যে কারো তাকিয়ে থাকতে ইচ্ছে করবে।

১৯| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার পোস্টের শিরোনামে 'ফান পোস্ট' লিখে দেয়া দরকার ছিল।

কারণ অনেকেই বেহেশত নিয়ে ব্যাপক ফান করেছে তাদের মন্তব্যে।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:১৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যারা ফান করেছে তারা হয়ত আমার কথা বুঝে নাই, অথবা আমি তাদেরকে বুঝাতে পারি নাই। এমন অনেক সময় হয়। তবে শিরো নামে 'ফান পোস্ট' লেখার মত কিছু আছে বলে আমার মনে হয় না।

২০| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: বেহেশতের যে বর্ননা পেয়েছি, তাতে আমার বেহেশতে যাওয়ার কোনো ইচ্ছা নেই।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:১০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আর আমার জাহান্নামে যাওয়ার কোন ইচ্ছা নাই।

২১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:০৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার মনে হয় পুরুষরা শুধু হুর নিয়ে খুশি থাকবে আর কিছু দরকার হবে না। আর নারীদের জন্য থাকবে হীরা, মতি, পান্না সহ স্বর্ণের অলংকার, নৃত্য, গীত, কাব্য, শিল্পকলা, সাহিত্য, রূপচর্চা, শাড়ি, লাহেঙ্গা ইত্যাদি। নারীরা এগুলো পেলেই খুশি। ওনাদের আর কিছুর দরকার হবে না।

পৃথিবীর বিবাহিত নারীরা তাদের পার্থিব অভিজ্ঞতার কারণে জান্নাতে গিয়ে পুরুষদের থেকে ১০০ হাত দূরে থাকবেন। যারা সিঙ্গেল তারা পৃথিবীতে পুরুষের কাছে যেতেন না। তাই তারাও জান্নাতে গিয়ে সিঙ্গেল হিসাবেই বাকি জীবন নির্ঝঞ্ঝাট কাটিয়ে দিবেন সুখে শান্তিতে একা একা।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:৫৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: হুর আল্লাহর পুরস্কার। এটা যাদের চাই তারাই জান্নাতে যাবে। যাদের হুরের প্রয়োজন নাই তারা জান্নাতে যাবে না। যারা জাহান্নামে গিয়ে খূশী থাকতে চায় আল্লাহ তাদের সেই খুশীতে ব্যঘাত সৃষ্টি করবেন না। ৯৯% জাহান্নামে যাবে। আল্লাহ বলেছেন তাতে জাহান্নামে জায়গা কম পড়বে না।

২২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:০৩

নিমো বলেছেন: আপনার হুর মহাকাব্য মোটের উপর মন্দ হয় নাই। তাও কিছু মন্তব্যকারীর অদৃশ্য লেজে আগুন কেন লাগল ?

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:৫৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: হুর যিনি দিবেন বলেছেন, আমি তাঁর বক্তব্য উপস্থাপন করে মতামত পেশ করেছি। তাদের লেজে আগুন লাগার কারণ ঠিক বুঝতে পারলাম না। তবে মন্তব্য থেকে বুঝা গেল ১। কেউ আল্লাহর ভয়ে তাঁর ইবাদত করে ২। কেউ আল্লাহ প্রদত্ত পুরস্কারের লোভে আল্লাহর ইবাদত করে ৩। কেউ আল্লাহর ভালোবাসায় তাঁর ইবাদত করে ৪। কেউ আল্লাহর প্রতি ঘৃণায় তাঁর ইবাদত করে না ৫। কেউ আল্লাহর প্রতি অবিশ্বাস জনিত কারণে তার ইবাদত করে না। অবশেষে পরকালের জন্য অপেক্ষা। আমি মূলত আল্লাহর শোস্তির ভয়ে আল্লাহর ইবাদত করি। আর সেটা তাঁর প্রতি আমার বিশ্বাস থাকার কারণেই।

২৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৪:০০

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনার পুর্ব পুরুষদের কেহ না কেহ, হয়তো, গ্রীক ছিলেন।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:৪৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমার মাতুল বংশে পারসিক ছাপ বিদ্যমান। আমার স্ত্রীর বংশে মঙ্গল ছাপ ‍বিদ্যমাণ। তবে আমার পৈত্রিক বংশে ভারতীয় ছাপ বিদ্যমাণ। তবে আপনার গ্রীকের ধারণা কেন হলো?

২৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:০৮

জিকোব্লগ বলেছেন:



একদিন একদল আল্লাহর ওলি হজরত রাবেয়া বসরী (রহ.)-এর কাছে উপস্থিত হন।
তাঁদের মধ্যে একজনকে তিনি জিজ্ঞেস করলেন_আচ্ছা, আপনি আল্লাহর ইবাদত
কেন করেন? তিনি বললেন, দোজখের সপ্ত স্তর বড়ই ভীষণ এবং সবাইকে একদিন
তার ওপর দিয়ে গমন করতে হবে। সেই দোজখের শাস্তি ও ভয়েই আমি ইবাদত করি।
অপর একজন বললেন, বেহেশতের সৌন্দর্যময় অট্টালিকারাজি এবং নানাবিধ
আরামের ও নেয়ামতের জন্য আল্লাহ প্রদত্ত ওয়াদা বিদ্যমান আছে, তার জন্যই
আমি এই ইবাদত করছি। এটা শুনে হজরত রাবেয়া বসরী (রহ.) বললেন, যে ব্যক্তি
দোজখের শাস্তির ভয়ে ও বেহেশতের লোভে স্বীয় প্রভুর উপাসনা করে, সে বড়ই হেয় ও
হতভাগ্য। তাঁরা বললেন_'আচ্ছা, বলুন তো, কার ইবাদত করছেন? আপনার কি
কোনো বাসনা নেই?' তিনি বললেন, 'আমার পক্ষে বেহেশত-দোজখ তো উভয়ই সমান।
তিনি ইবাদত করার জন্য আদেশ করেছেন, আমার জন্য কি এটাই যথেষ্ট নয়?
বেহশত না থাকলে কি তাঁর উপাসনা করা কর্তব্য হতো না? কোনো শাস্তির ভয় বা
লোভনীয় কিছু না থাকলেও তাঁর ইবাদত করা মানুষ মাত্রেরই কর্তব্য নয় কি?'
(Click This Link)

যে ব্যক্তি আল্লাহর দোযখের ভয়ে তার ইবাদত করে সেটা হচ্ছে- দাসের ইবাদত।
যে ব্যক্তি আল্লাহর জান্নাতের লোভে তাঁর ইবাদত করে সেটা হচ্ছে ব্যবসায়ীদের ইবাদত।
আর , যে ব্যক্তি আল্লাহ তাআলার ভালবাসা থেকে তাঁর ইবাদত করে সে হচ্ছে প্রকৃত আবেদ !

আপনার এই পোস্ট ও মন্তব্য অনেকটাই ব্যবসায়ীদের ইবাদত নিয়ে বলছে। আর এই জন্যেই
বেহেশত নিয়ে মজা , তর্ক -বিতর্ক তৈরী হয়েছে। একই ভাবে আপনি দোযখ নিয়ে লিখলেও
তর্ক -বিতর্ক হবে।

আপনি কি ওয়াহাবী ?

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:৪৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ‘উত্তম কাজের জন্য উত্তম পুরুস্কার’ কথাটা আল্লাহর।আল্লাহ যা বলেছেন আমি সেটাই উপস্থাপন করেছি। আপনি কি তবে আল্লাহকেও ওহাবী বলতে চান? আমি জাহান্নাম থেকে আত্মরক্ষা করতে ইবাদত করি। যদি এটা দাসের কাচ হয় তবে আমি সেটাই। আমি তো হযরত রাবেয়া বছরীর (র) মত আল্লাহর ওলী হতে পারি নাই। আর সে রকম ওলী আছেই বা কয় জন?

২৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:৪৩

জিকোব্লগ বলেছেন:



কথা ঘুরিয়ে অন্য দিকে নিচ্ছেন কেন ? আল্লাহকে নয় আপনাকে বলেছি।

আপনি ওয়াহাবি মানে ওয়াহাবিদের রীতিনীতি অনুসরণ কিনা ?

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:০৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি ওহাবী বিরোধী।

২৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
হুর আছে , হুর দেওয়া হবে । হুর বেহেশ্তী নেওয়াম এটাই যথেস্ট এখন হুর পুরুষ না নারী সেটা নিয়ে বিবাদের কোণ কারণ দেখিনা।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আর হুর নারী হলেও তো সমস্যা নাই। নারীরা কি সম্মানীয় নয়? হুরদেরকে এমনভাবে অবহেলা করা হয় যেন তারা অতিশয় নিকৃষ্ট। আর রানু নাকি এ হুর জান্নাতে আছে বলে সে জাহান্নামে যেতে চায়। বিষয়টা বিস্ময়কর। হুরের জায়গায় হুর থাকবে রানুর জায়গায় রানু থাকবে। হুর কি জোর করে রানুর ইজ্জত হরণ করবে? তাহলে হুরে রানুর এত ভয় কিসের?

২৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৩৬

পুকু বলেছেন: যাক সব কথা শেষ।এবার চট করে তৈরী হয়ে নিন।মানসিক ডাক্তারের সাথে দেখা করতে যেতে হবে তো !!!ওহঃ একটা কথা বলতে ভুলে গেছি !গরুর মাংস এই বয়সে একটু কম খান।তাতে শরীর এবং মন শান্ত থাকবে।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৫৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তো সুস্থ্য মনে একটা পোষ্ট দিয়ে ফেলুন। গেয়ানীর পোষ্ট খুব পড়তে ইচ্ছে করে। বার বছরের অভিজ্ঞতা। ওরে বাপরে বাপ। সব কিছুই বুঝেন। শুধু কোন পোষ্ট দিতে পারেন না। নাকি আপনি মানসিক হাসপাতালেই বসবাস করেন। সেখান থেকেই আমার পোষ্টে মন্তব্য প্রদান করলেন?

২৮| ১৮ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৫:২৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আফসোস

১৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৩৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জান্নাতে কারো আফসোস থাকবে না। জাহান্নাম থেকে বাঁচতে পারার কারণে তারা আনন্দেই থাকবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.