|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 মহাজাগতিক চিন্তা
মহাজাগতিক চিন্তা
	একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

সূরাঃ ৫৩ নাজম, ৩ নং ও ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। আর সে মনগড়া কথা বলে না।
৪। এটাতো ওহি যা তারপ্রতি ওহি হিসেবেই পাঠানো হয়।
হাফেজ মাওলানা মুফতি আব্দুল্লাহ আল মাসুদ কোরআন হাদিস বুঝে নাস্তিক হয়েছেন। তিনি মসজিদের ইমাম ছিলেন এবং মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল ছিলেন। কিন্তু যিনি কোরআন প্রচার করেছেন সেই মোহাম্মদ (সা.) নাস্তিক হননি। মোহাম্মদ (সা.) থেকে যাঁরা কোরআন ও হাদিস বুঝেছেন সেই সাহাবায়ে কেরাম (রা.) নাস্তিক হননি। তাঁদের থেকে যাঁরা কোরআন ও হাদিস বুঝেছেন সেই তাবেঈনে কেরাম (র.) নাস্তিক হননি। তাঁদের থেকে যাঁরা কোরআন হাদিস বুঝেছেন সেই তাবে তাবেঈনে কেরাম (র.) নাস্তিক হননি। কোরআন পাঠ করে যদি কেউ নাস্তিকই হবে আল্লাহর সেই কোরআন নাযিলের কি দরকার ছিল? সে যাই হোক কোরআন হাদিস বুঝে হোক, অথবা অন্য যেকোনভাবে হোক পৃথিবী মুমিন শূন্য হলে কেয়ামত হবে সেটাও কোরআন ও হাদিসেই বলা আছে। সুতরাং কেয়ামত হওয়ার জন্য নাস্তিকদের মত করে কোরআন ও হাদিস বুঝার দরকার আছে।
হাফেজ মাওলানা মুফতি আব্দুল্লাহ আল মাসুদ আগে লোকদেরকে মুমিন বানানোর চেষ্টা করেছেন। এখন তিনি লোকদেরকে নাস্তিক বানানোর চেষ্টা করছেন। আমার ভাতিজা রানুও লোকদেরকে ধর্মহীন বানানোর চেষ্টা করছে। তারমানে রানু মোমিন কমানোর কাজে অক্লান্ত পরিশ্রম করছে। শ্রদ্ধেয় কামাল স্যারও মোমিন কমানোর বিষয়ে যথেষ্ট আগ্রহী। ভাতিজা অগ্নিবেশও চায় মুমিন মুক্ত শান্তিময় পৃথিবী। তাদের ধারণা পৃথিবীর অশান্তির অন্যতম প্রধান কারণ হলো মুমিন। তথাপি মোমিন না কমে বাড়ছে। আর এক সময় পৃথিবীর সবাই মোনিন হবে সেটাও কোরআন ও হাদিসে লেখা আছে। তারপর ক্রমে পৃথিবী মোমিন শূন্য হয়ে কেয়ামত হবে।    
 আল্লাহর সকল গুণাবলির প্রতি আমার ১০০% ঈমান আছে। কোরআনের প্রতি আমার ১০০% ঈমান আছে।আমি শুধু কোরআনের সাথে গরমিল হাদিসকে বানোয়াট মনে করি। সার কথা হলো মোমিনের মত কোরআন ও হাদিস বুঝলে লোকেরা মোমিন হবে। আর নাস্তিক ও ধর্মহীনের মত কোরআন হাদিস বুঝলে লোকেরা আর মোমিন থাকবে না। কে মোমিন, নাস্তিক, ধর্মহীন হবে সেটা তার বিষয়। আমি চাই সবাই নিজ নিজ মত নিয়ে মিলেমিশে জীবন যাপন করুক। কোন দল কোন দলকে বিরক্ত না করুক। তবে কোন লোক কিছুক্ষণ মোমিনের মত কথা বলে, কিছুক্ষণ ধর্মহীনের মত কথা বলে, কিছুক্ষণ নাস্তিকের মত কথা বললে তাকে আমার দারুণ অপছন্দ। 
জাফর ইকবাল স্যার যদি মনে করেন তিনি আদমের (আ.) বংশধর নন, তাতে আমার আপত্তি থাকার কি কারণ থাকতে পারে? আমার দৃঢ় বিশ্বাস আমি আদমের (আ.) বংশধর। এরপর এ বিষয়ে আমাকে যে যা খুশী বলুক সেটা নিয়ে আমার কোন মাথা ব্যথা নেই। মৃত্যুর পরে আমি শান্তিতে থাকতে চাই। কেউ যদি বলে মৃত্যূর পরে শান্তিতে থাকার বিষয় সে বিশ্বাস করে না, তবে তার বিশ্বাস নিয়ে সে থাকুক। আমার স্পষ্ট কথা হলো তার বিশ্বাস এবং আমার বিশ্বাস এক রকম নয়। তথাপি আমি সুপ্রতিবেশী হয়ে তার সাথে এক সাথে বসবাস  করতে চাই।
 ৩৬ টি
    	৩৬ টি    	 +৩/-০
    	+৩/-০  ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সন্ধ্যা  ৭:২৫
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সন্ধ্যা  ৭:২৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: গুগুল সার্চ দিলে তার বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারবেন। আর মানুষ মুক্ত মনের অধিকারী। মুক্তমনে কে কখন কোন দিকে যায় বলা মুশকিল। রাজীব নুর সাহেবও মনে করেছেন তিনি যা বুঝেছেন সেটা তিনি জনগণকে বুঝাতে পারবেন। তো তার প্রতি আমার কথা এতটুকুই যে তিনি এ বিষয়ে শালিন ভাবে কথা বললে বলবেন। নতুবা আমার পোষ্টে তাঁর অশালিন কথা আমি এলাউ করব না। প্রত্যেক মতের লোক তার মতের দিকে লোকদেরকে দাওয়াত দিতে পারে তবে অবশ্যই তা অন্যমতকে সমিহ করে হতে হবে।
২|  ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সন্ধ্যা  ৭:৫১
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সন্ধ্যা  ৭:৫১
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আমি শুধু কোরানের সাথে গরমিল হাদীসকে বানোয়াট মনে করি।
 এমন পথ আমিও অনুসরণ করি ।  কথা হলো এই পথটা অনুসরণ করলে কেন যেন নাস্তিকদের একটু বেশি জ্বালাপোড়া দেখা যায় ! তাদের আবার বানোয়াট  হাদীসের প্রতি অনেক বেশি অনুরাগ  ! 
পোস্টে্ +
  ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  রাত ৮:৫২
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  রাত ৮:৫২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সেকালেই অনেক বানোয়াট হাদিস বানানো হয়েছে ইসলামকে ঘায়েল করার জন্য। সেগুলোই এখন ইসলাম বিরোধীরা তাদের কাজে লাগাচ্ছে।
৩|  ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  রাত ৮:৪৯
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  রাত ৮:৪৯
তানভির জুমার বলেছেন: কেউ নাস্তিিক হলেও ইসলামের কোন সমস্যা নেই আবার কেউ মুুমিন হলেও ইসলামেেরর কোন সমস্যা নেই। ইসলাম ধর্ম অন্য ধর্মের মত স্রেফ আচার-আচরণ পালন করার মত। একটি ধর্ম নয় ইহা একটি জীবন বিধান যাতে রাজনীতি আছে, রাাষ্ট্রনীতি আছে, অর্থনীতি আছে, সমাজনীতি আছ.
  ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  রাত ৮:৫৪
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  রাত ৮:৫৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সেখানেই তাদের সবচেয়ে বেশী জ্বালা। কারণ লাবণ্যদেরকে বিবাহ ছাড়া চুম্বন প্রদান করলে ইসলাম পন্থিরা ধরে বেত্র দন্ড দেওয়ার চেষ্টা করে।
৪|  ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  রাত ৯:২০
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  রাত ৯:২০
কামাল১৮ বলেছেন: সহি হাদিস যে মানবে না সে আর মুসলিম থাকে না।তার বিবি তালাক হয়ে যায়।কোরান যেমন আল্লাহর বানী,হাদিস তেমনি নবীর বানী।কোরানের যে ব্যাখ্যা নবী নিজে করেছেন সেটাই হাদাস। কোন হাদিস মানতে সমস্যা হলে হাদিসের ব্যাখ্যা গ্রন্হ দেখুন।
মাসুদ যেমন লাইভ করে একই সময় মাসুদের মতো কমপক্ষে ৫০জন লাউভ করে।বাংলাদেশ থেকে হয়তো দেখা যায় না।একজন আছে মাতুব্বর আজাদ অভিজিত সে নতুন যারা ইসলাম ত্যাগ করেছে তাদের সাক্ষাতকার প্রচার করে।লালু ওস্তাদ সুধু ওয়াজিদের ওয়াজের চুলচেরা বিশ্লেষণ করে।আমি নিজেও অনেক লাইভে আলোচনায় অংশগ্রহন করি।
আদমের বংশধর হতে হলে বিশ্বাস করতে হবে, ভাই বোনের মিলনের ফলে যে বংশ বিস্তার হয়েছে আমরা তার অংশ।এটা মানতে অনেকের অসুবিধা।তাই তারা এটা মানতে চায় না।তাদের গা ঘিন ঘিন করে।
আপনি একজন ভালো মুমিন।সব মুমিনরা আপনার মতে হলে কোন সমস্যা থাকতো না।কিন্তু পাকিস্তানে,আফগানে,আইএস,বোকোহারাম এমন হাজার হাজার মুমিন আছে  যারা কোরান হাদিসের রেফারেন্স দিয়ে চাপাতি নিয়ে ঘুরে বেড়ায়।আমাদের দেশেও এমন উদাহরণ আছে হাজার হাজার।
কয়েক দিন আগে ঠাকুর গায়ে ঘটে যাওয়া তার উত্কৃষ্ট উদাহরণ।পুজা আসলে আবার দেখতে পাবেন।বাংলা ভাই (বড় দায়ালু লোক ছিল) মেরে উল্টো ঝুলিয়ে রাখতো।এমন বাংলা ভাইয়ের অভাব নাই বাংলা দেশে।আজকে আর বাড়াই না।
  ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  রাত ১০:৫৬
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  রাত ১০:৫৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: হাদিস হলে তা’ অবশ্যই মানতে হবে। কিন্তু যা হাদিস নয়, অন্যের কথা যা হাদিস হিসাবে চালিয়ে দেওয়া হয়েছে তা’ পরিত্যাগ করা উচিৎ। যে সব হাদিস কোরআনের সাথে গরমিল তা’ হাদিস নয় হিসাবে সাব্যস্ত হবে। কারণ আল্লাহ বলেছেন নবি (সা) কোরআনের গরমিল কথা বলেননি। আর মুমিন তিহাত্তর দল হবে এটা হাদিসে আছে। মুমিন বহু দল হওয়ার কথা কোরআনে আছে। সুতরাং এ হাদিস কোরআনের গরমিল নয়। সুতরাং এটা সহিহ হাদিস। তো সহিহ হাদিস অনুযায়ী মুমিন তিহাত্তর দলের একদল সঠিক। কাজেই মোমিন নামে যারা বেঠিক লোক তাদের দায় সঠিক মুমিনদের নয়।
৫|  ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  রাত ৯:২৯
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  রাত ৯:২৯
কামাল১৮ বলেছেন: আপনি ব্লগে বিভেদ ছড়াচ্ছেন।আপনাকে থামানো দরকার।অথবা আপনার নিজেরই থামা উচিত।
  ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  রাত ১১:০০
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  রাত ১১:০০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ব্লগের সবাই কি ঐক্যবদ্ধ? যদি না হয় তাহলে আপনি মিথ্যা কথা বলছেন? ব্লগে মোমিনদের একটি দল আছে। যারা ইসলামকে শান্তির ধর্ম মানে, আমি সেই দলের সদস্য। আপনি ইসলামকে শান্তির ধর্ম মানেন না। আর আপনি মোমিন নন। আপনি প্রকৃতিকে ঈশ্বর মানার কথা বলেন, মমিনরা তা’ মানে না। তাহলে আপনিও তো মোমিনদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করছেন। আপনাকে থামাবে কে?
৬|  ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  রাত ১:০৫
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  রাত ১:০৫
কামাল১৮ বলেছেন: আপনি কোরান হাদিস থেকে না দেখিয়ে বার বার গোয়ারের মতো বলছেন ইসলাম শান্তির ধর্ম।আপনি সুধু একটা রেফারেন্স দেন আমি মেনে নিবো।৭৩ দলের মাঝে আপনি কি জানেন আপনি কোন দলে।
যা হাদিস নয় এমন কোন হাদিস সহি কোন হাদিস গ্রন্হে নেই।প্রতিটা হাদিসের নিচে লেখা থাকে হাদিসটি সহি কি না।সহি মুসলিমের সব হাদিস সহি।আপনার বানানো হাদিস হলে সেটা অবশ্যই সহি না।
যেখানে কোরান হাদিস থেকে স্পষ্ট বুঝা যায় না সেখানে ইজমা ,কেয়াস লাগবে।আপনি মতামত দেবার কেই না।ইসলামকে নিজের মতো করে বানাবেন না।সেটা হয়ে যাবে আপনার ইসলাম।যেটা এখন অনেক আলেম করে।
  ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ৭:৪৬
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ৭:৪৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সহিহ মুসলিমের হাদিস সহিহ মুসলিম (র) বলেছেন। রাসূল (সা) বলেননি। সুতরাং কোরআনের সাথে মুসলিমের কোন হাদিস না মিললে আপমি তা’ হাদিস হিসাবে মানতে রাজি নই। আপনি সেটা হাদিস মানেন সেটা আপনার বিষয়। হাদিস মেনে আপনি মুমিন হতে পারেননি। আপনার এ হাদিস মানায় মুমিনদের কি লাভ?
৭|  ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  রাত ১:৫১
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  রাত ১:৫১
ঈশ্বরকণা বলেছেন: ফরিদ সাহেব,
আপনি নাকি আপনার ব্লগে হাবিজাবি মন্তব্য মুছে দেন? আপনাকে একটা সাজেশন আপনার ব্লগ পোস্টে কিছু আশ্চর্যজনক নিম্নমানের আইকিউ ওয়ালা ব্লগার প্রতিদিনই প্রতিটা পোস্টেই মন্তব্য করে। এরা আপনার ব্লগ ব্যবহার করে মানে পোস্টে মন্তব্য করে কুরআন বা রাসূলের (সাঃ) প্রতি বিদ্বেষ ছড়ায়। এদের ব্লক করে দিন। নইলে কুরআনে বা রাসূলের প্রতি বিদ্বেষ ছড়ানোর পরিকল্পনায় আপনিও শরিক হয়ে যাবেন। এরা যদি যৌক্তিক মন্তব্য করতো ইসলামের কোনো ইস্যু নিয়ে তাহলে সেটার জবাব দেয়া যায় কিন্তু অনর্থক নোংরামি করলে ব্লক করে দেয়াই ভালো। এদের নোংরামির জন্যই ব্লগে লিখতে ইচ্ছে করে না।যে কোনো ধরণের প্রশ্নবোধক ইন্টিমেট সম্পর্ক ছাড়াও যে আদমের (আঃ) উত্তরসূরিরা বংশ বিস্তারের ধারা অক্ষুন্ন রাখতে পারে এটা বৃদ্ধ বয়সেও যেই সব ব্লগারের মাথায় ঢুকছে না তাদের ব্লগিং কেন করতে হবে সেটাইতো আমার মাথায় আসে না। এই রকম অল্প পড়াশোনার ব্লগারের মন্তব্যের উত্তর দিতেও তো ইচ্ছে করে না। এদের সবংশে জাদিদ যেদিন ব্লগ থেকে বিদায় করবে সেদিন ব্লগে লেখার ইচ্ছে রয়েছে আছে আমার। আমি সেদিন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে রাজি আছি নিজে ইসলাম ও রাসূলের বিরুদ্ধে এদের নোংরামি ছড়ানোর একটা মাধ্যম হয়ে যাবার চেয়ে ।
  ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ৭:৪৭
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ৭:৪৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এরা চিরকাল ছিল, আছে এবং থাকবে। এদের জন্য সত্যের প্রকাশ বন্ধ রাখা ঠিক নয়।
৮|  ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  রাত ২:১৩
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  রাত ২:১৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: 
 অন্যরা ইসলাম না মানলে বা দেশ মমিন শুন্য হলে আপনাদের সমস্যা কি?
আপনার ইমান ঠিক রাখলেই তো হলো।
অন্যান্ন ধর্মের মত ইসলামও যৌথ বা রাজনৈতিক ধর্ম নয়। ব্যাক্তিগত ধর্ম।
কোন কোরান হাদিস বা ইসলামি পুস্তকেই লেখা নেই আমার পাপে আমার পরিবার বা সমাজপতির পাপ হবে। 
পাপ পুন্য এবাদত বন্দিগি সবই ১০০% ব্যক্তিগত। দুই কান্ধে দুই ফেরেস্তা, কাউন্ট করছে। একজনরই জন্যই করছে। 
কেয়ামতের পরও একা, কেউ কাউকে চিনবে না, পাওনাদার বাদে। পুলসেরাতও পার হতে হবে একাই। বিচারও হবে একক ভাবে। বেহেস্তেও একা। সেবিকাদের সাথে থাকবে। স্ত্রী পরিবার থাকবে না।
ধর্ম আমাদের জন্য কোন সমস্যা নয়। ধর্মকে ব্যাবহার করে ধর্ম বানিজ্য করা, ধর্ম নিয়ে জোড়জবদস্তি, বা ধমিক কমে যাচ্ছে আহাজারি করে রাজনীতি করা ধর্মের অংশ হওয়ার কারন নেই।
দু দিনের দুনিয়া। যার যার ধর্ম পালন করুন, অন্যে কি করলো এ নিয়ে কান্নাকাটি বন্ধ করুন।
  ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ৭:৪৯
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ৭:৪৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: দেশ মুমিন শূন্য হলে আমরা মুমিন থাকি কেমন করে? সুতরাং আমাদের মুমিন থাকার জন্যই আমরা দেশ মুমিন শূন্য হতে দিতে রাজি নই।
৯|  ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  রাত ২:৩২
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  রাত ২:৩২
নেওয়াজ আলি বলেছেন: শতভাগ সত্য শিরোনাম দিয়ে লিখেছেন
  ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ৭:৫০
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ৭:৫০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সুমন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
১০|  ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ৭:৫৪
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ৭:৫৪
অগ্নিবেশ বলেছেন: এক কথা বলে বলে ফেনা তুলে দিলেও সেই একই গীত, কোরান হাদিসে যা লেখা আছে, নবী এবং তাহার সাহাবীগন, তাবে তাবেঈন গন ইসলামকে যে ভাবে বুজেছে তারা যা লিখে গেছে সেটাই ইসলাম। পাড়ার ছক্কু মোল্লা কি বুঝল তা দিয়ে ইসলামের কিচ্ছু যায় আসে না। সহী ইসলাম বিধর্মীদের প্রতি, নারীদের প্রতি খুবই কঠোর, সহী ইসলা্মে বাল্যবিবাহ, বহুবিবাহ, দাসী সহবত জায়েজ। সহি ইসলামে মদ, শুকর, সুদ হারাম। সহী ইসলামে ধর্মত্যাগীর শাস্তি মৃত্যদন্ড। নবীর সামান্যতম সমালোচনাকারীর শাস্তিও  মৃত্যদন্ড। এ ধর্মে আপনি ঢুকতে পারবেন কিন্তু বের হতে পারবেন না। 
তা আপনি মানবতা দেখাতে গিয়ে কিছুটা মানবেন কিছুটা মানবেন না, নিজের মত একটা ব্্যাখ্যা খাড়া করবেন, এ কেমন মুসলমান? সহি বুখারীতে আবার জাল হাসিদ কোথায় থাকে? ইসলামে থাকতে গেলে কোরান হাদিসে যেটা লেখা আছে  তাই মানতে হবে। না পারলে মাসুদের মত আপনিও ছেড়ে দ্যান। তবে ধর্ম ত্যাগ করলে আপনাকেও দেশ ত্যাগ করতে হবে। কারন ইসলাম শান্তির ধর্ম। শান্তির দুতেরা আপনাকে চিরতরে শান্তি দেওয়ার জন্য মুন্ড আলাদা করে দেবে।
  ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ৯:৫৫
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ৯:৫৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মাসুদের মত লোকেরা তাদের নিজেদের কথা নবির (সা) কথা হিসাবে চালিয়ে দিয়েছে। বোখারীর হাদিস সহিহ নবি (সা) এমন কথা বলেননি।
সহিহ আল বোখারী, ৩৩৮৫ নং হাদিসের (আম্বিয়া কিরাম অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৩৮৫। হযরত এমরান ইবনে হুছাইন (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আমার উম্মতের মধ্যে সর্বোত্তম হলো আমার যামানা। অতঃপর তার পরবর্তী যামানা। অতঃপর তার পরবর্তী যামানা।এমরান বলেন রাছুলুল্লাহ (সা.) তাঁর যামানার পর দু’ যামানার উল্লেখ করেছেন, না তিন যামানার উল্লেখ করেছেন ত’ আমার সঠিকভাবে মনে নেই।এরপর তোমাদের পর এমন কিছু লোকের আবির্ভাব যারা সাক্ষ্য দান করবে অথচ তাদের নিকট সাক্ষ্য চাওয়া হবে না। তারা বিশ্বাস ঘাতকতা করবে। সুতরাং তাদেরকে কখনও বিশ্বাস করা যাবে না। তারা খুবই মোটা সোটা ও হৃষ্টপুষ্ট দেহের অধিকারী হবে।  
 
সহিহ আল বোখারী, ৩৩৮৬ নং হাদিসের (আম্বিয়া কিরাম অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৩৮৬। হযরত আব্দুল্লাহ (রা.) হতে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, লোকদের মধ্যে সর্বোত্তম সময হলো আমার সময়। অতঃপর তৎপরবর্তীদের সময়। অতঃপর তৎপরবর্তীদের সময়। তারপর এমন একদল লোকের উদ্ভব ঘটবে যাদের কেউ শপথ করার পূর্বে সাক্ষ্য দিবে এবং সাক্ষ্য দিবার পূর্বে শপথ করবে। ইব্রহীম নখয়ী (র.) বলেন, আমাদের মুরুব্বঈরা আমাদেরকে সাক্ষ্য দিবার জন্য ও ওয়াদা করার জন্য প্রহার করতেন। তখন আমরা ছোট ছিলাম।
* ইমাম বোখারী (র) বিশ্বাস ঘাতক যুগের লোক। বিশ্বাস ঘাতক যুগের লোকের কথা বিশ্বাস করতে মহানবি (সা) নিষেধ করেছেন। সুতরাং বোখারীর (র) যে কথা কোরআনের সাথে গরমিল আমি তা’ হাদিস হিসাবে মানি না। তা হাদিস হিসাবে মেনে মাসুদ নাস্তিক হয়ে গেছে। মাসুদের মত ভুল মুমিনরা করছে না বলেই তারা মুমিন। 
১১|  ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ১০:০৮
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ১০:০৮
বিটপি বলেছেন: ১। মুফতি মাসুদ হচ্ছে দুনিয়ার লক্ষাধিক মুফতির ভেতর একজন। তাকে এত জনপ্রিয় করার কিছু নেই। তার ভেতরের খবর জানতে পারবেন এখানে।
২। কোন নাস্তিকের কথায় আকৃষ্ট হয়ে পৃথিবী মুমিন শূন্য হবেনা। পৃথিবী মুমিন শুন্য হবে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে বলে হাদিসে আছে।
৩। কামাল১৮ এর মন্তব্যগুলো একজন নিরক্ষর অশিক্ষিতের মত মন্তব্য। এর মন্তব্যের জবাব দিতে চেষ্টা করা মানে আপনাকে তার লেভেলে নামিয়ে নিয়ে যাওয়া। ব্যাপারটা মাথায় রাখবেন।
৪। ঈশ্বরকণার এত লাগে কিসে? ব্লগ হচ্ছে চিন্তা ভাবনা প্রকাশের একটা মুক্ত প্ল্যাটফর্ম। এখানে সবাই নিজের চিন্তা ভাবনা খোলাখুলিভাবে শেয়ার করবে। তাতে যদি ওনার ঈমানের ক্ষতি হয়, তবে ব্লগে না আসাই ভালো। ব্লগের মডারেটর কেবল মত প্রকাশের জন্য কাউকে ঝেটিয়ে বিদায় করবেনা। 
  ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  বিকাল ৩:৫৮
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  বিকাল ৩:৫৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: শালিনতার মাঝে মন্তব্য করা দোষনীয় নয়।
১২|  ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ১০:২৮
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ১০:২৮
অগ্নিবেশ বলেছেন: ঠিক আছে চাচা, সহি বুখারির কোন কোন হাদিসে কোরানের সাথে গরমিল আছে, তার একটা তালিকা করে একটা পোস্ট আকারে দ্যান, বাধিত হব, আমি চাই আপনি সঠিক ইসলাম সম্পর্কে জানেন, আর জন্নাতী হোন।
  ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  বিকাল ৩:৫৯
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  বিকাল ৩:৫৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার সব পরামর্শ মানতে আমি বাধ্য নই।
১৩|  ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  দুপুর ১:৫২
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  দুপুর ১:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: যেহেতু আল্লাহ সমস্ত ক্ষমতার মালিক। তার ইচ্ছাতেই সব হয়। তাই একজন নাস্তিকও আল্লহাওর ইচ্ছায় নাস্তিক হয়। কাজেই নাস্তিককে অবহেলা করো না। ভালোবাসো।
  ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  বিকাল ৪:০৫
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  বিকাল ৪:০৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি নাস্তিককে অসম্মান করি না। তার মতে সে থাকুক এবং অন্য মতের প্রতি সে সৌজন্য বজায় রাখুক। মুমিনও নাস্তিকের প্রতি স্যেজন্য বজায় রাখুক। লোকেরা নাসিতকের সেবা গ্রহণ করবে, তারপর তাদেরকে অসম্মান করবে, ইসলাম এটা বলে না। বহু নাস্তিকের সভ্যতা উন্নয়নে যথেষ্ট অবদান আছে। সেজন্য আমাদের তাদের প্রতি সম্মান বোধ থাকতে হবে। কিন্তু তারা যদি ধর্মকে অসম্মান করে কথা বলে, তাহলে নাবুঝ মুমিনদেরকে তাদের দিকে তেড়ে আসা অনেক সময় ঠেঁকিয়ে রাখা সম্ভব হয় না। এটা সামািজিক অপারগতা।
১৪|  ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  বিকাল ৩:৩০
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  বিকাল ৩:৩০
অগ্নিবেশ বলেছেন: চাচার সর্বশেষ উত্তরটা সেইরকম।  
চাচা বলছে বোখারীর হাদিস সহিহ নবি (সা) এমন কথা বলেননি।
আবার সেই চাচাই বোখারী থেকেই নবী কি বলে গেছেন তার রেফারেন্স দিচ্ছেন।
সহিহ আল বোখারী, ৩৩৮৫ নং হাদিসের (আম্বিয়া কিরাম অধ্যায়) অনুবাদ-
সহিহ আল বোখারী, ৩৩৮৬ নং হাদিসের (আম্বিয়া কিরাম অধ্যায়) অনুবাদ-
তারপর সেই চাচাই আবার বলছেন * ইমাম বোখারী (র) বিশ্বাস ঘাতক যুগের লোক। বিশ্বাস ঘাতক যুগের লোকের কথা বিশ্বাস করতে মহানবি (সা) নিষেধ করেছেন। লা জবাব।
  ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  বিকাল ৪:০৮
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  বিকাল ৪:০৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বোখারীর হাদিস হলেই তা’ সহিহ হবে না। বোখারীর হাদিস সহিহ হতে হলে তার কোরআনের সাথে মিল থাকার শর্ত পূরণ করতে হবে। কারণ বোখারীও (র) মানুষ। তার কাজে ভুল থাকতে পারে। তা’ ছাড়া হাফেজে কোরআন থাকলেও হাফেজে বোখারী নেই। বোখারী ১০০% সহিহ হলে, তোরাহ ও বাইবেল ১০০% সহিহ নয় কোন কারণে? সবইতো মানুষের কাজ।
১৫|  ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ৭:৫১
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ৭:৫১
এভো বলেছেন: 
জ্ঞান-বিজ্ঞান সাধনা করলে ঈমান ধরে রাখা কঠিন
  ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ৯:৪৬
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ৯:৪৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যার ফাঁসি কার্যকর করার বিষয় চূড়ান্ত সে জানে সে কোথায় মরবে। সুতরাং সকল বিষয়ের একটি সাধারণ ও একটি বিশেষ অর্থ রয়েছে। সাধারণত কেউ জানে না জরায়ুতে কি আছে। যান্ত্রিক পদ্ধতিতে কেউ জানতে পারে জরায়ুতে কি আছে। অনুরূপ সাধারণত কেউ জানেনা সে কোথায় মরবে। কিন্তু কেউ যখন কোথাও কারো মরার ব্যবস্থা করে অথবা কেউ যখন নিজেই কোথাৗ তার মরার ব্যবস্থা করে তখন সে জানে সে কোথায় মরবে। এগুলো সাধারণ জ্ঞানের বিষয়। এ জন্য এসব বিষয়ের কারণে সাধারণ মুমিন ঈমান হারা হয় না। কিন্তু যার ঈমান বিশেষভাবে দূর্বল সে এসব ঘটনায় ঈমান হারা হয়।
১৬|  ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ৮:৪২
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ৮:৪২
এভো বলেছেন: সুতরাং সকল বিষয়ের একটি সাধারণ ও একটি বিশেষ অর্থ রয়েছে। সাধারণত কেউ জানে না জরায়ুতে কি আছে। যান্ত্রিক পদ্ধতিতে কেউ জানতে পারে জরায়ুতে কি আছে।   
এই আয়াতে আল্লাহর বিশেষ ক্ষমতার কথা বলা হয়েছে যেটা বান্দা কোন ভাবে অবগত হবে না বা করতে পারবে না  , সেটা যান্ত্রিক পদ্ধতিতে হোক বা তান্ত্রিক পদ্ধতিতে হোক । আপনার নিজের মতামত গ্রহন যোগ্য নহে । তফসির গুলোতে আল্লাহর বিশেষ ক্ষমতার কথাই বলা হচ্ছে । 
  ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ৯:২৯
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ৯:২৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এটা আল্লাহর বিশেষ ক্ষমতা হলে মানুষ কি করে জানে জরায়ুতে কি আছে? এখানে আল্লাহ ও মানুষের প্রভেদ হলো যন্ত্রছাড়া বলতে পারে না জরায়ুতে কি আছে; কিন্তু আল্লাহ যন্ত্র ছাড়াই বলতে পারেন জরায়ুতে কি আছে? এ বিষয়ে জানতে আল্লাহর কোন যন্ত্রের প্রয়োজন নাই। আর তাফসির যারা করেছে তারাও মানুষ। সুতরাং তাদের তাফসির করাতে ভুল হতেই পারে।
১৭|  ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ৮:৪৪
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ৮:৪৪
এভো বলেছেন: 
  ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ৯:৩১
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ৯:৩১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সুতরাং তারা খাবার না পেলে এবং তাদের বিপদ হলে বুঝতে হবে এটা সাধারণ হিসাব; বিশেষ হিসাব নয়।
১৮|  ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ৭:৫০
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ৭:৫০
এভো বলেছেন: এটা আল্লাহর বিশেষ ক্ষমতা হলে মানুষ কি করে জানে জরায়ুতে কি আছে? এখানে আল্লাহ ও মানুষের প্রভেদ হলো যন্ত্রছাড়া বলতে পারে না জরায়ুতে কি আছে; কিন্তু আল্লাহ যন্ত্র ছাড়াই বলতে পারেন জরায়ুতে কি আছে? এ বিষয়ে জানতে আল্লাহর কোন যন্ত্রের প্রয়োজন নাই  
এই আয়াতে বলা হয়েছে --- এই সব বিষয়ে মানুষ কোন ভাবে জানতে পারবে না ---এমন কি যন্ত্র দিয়ে ও না । যেমন কেয়ামত কবে হবে মানুষ জানে না বা জানতে পারবে না ঠিক একই ভাবে বাকি বিষয় গুলো মানুষ কোন পদ্ধতিতে জানতে পারবে না ।   
  ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ৯:৫৭
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ৯:৫৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি যা বলছেন, আল্লাহ তা’ বলেননি।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সন্ধ্যা  ৭:১৩
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সন্ধ্যা  ৭:১৩
শেরজা তপন বলেছেন: হাফেজ মাওলানা মুফতি আব্দুল্লাহ আল মাসুদ - নাম শুনিনি আগে। নামটা তো বেশ ভারি-কাউকে ধর্মের পথে জোর করে ঢেলে দিলে এমনটা হওয়া অস্বাভাবিক নয়।
তবে তিনি নাস্তিক হয়েছেন ভাল কথা- তা এত প্রচার প্রচারনার উদ্দেশ্য তো ভাল নয়। অন্য কিছুর গন্ধ পেলাম!