নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

গণভবনে প্রধানমন্ত্রী

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০২



গণভবনে প্রধানমন্ত্রী
ভিডিওটির শাইখ সিরাজের উপস্থাপনা
নতুন রাষ্ট্রপতি

প্রধানমন্ত্রী হলে তাঁর দোষ দেখতে হবে গুণ দেখতে হবে না, এটা কোন কথার মধ্যে পড়ে না। তিনিও মানুষ, তিনিও ভুল করতে পারেন। তথাপি তাঁর গুণে যদি আমাদের জন্য শিক্ষা থাকে তবে তা’ থেকে শিক্ষা গ্রহণে সমস্যা কি?

কিছু লোক আছে যারা এর ঐ দোষ, ওর ঐ দোষ ইত্যাদি বলে বেড়ায়। কার কি গুণ আছে তা’ তারা মোটেও বলে না। ওমুক প্রধানমন্ত্রী পদের যোগ্য নয় তারা বলে, কিন্তু কে প্রধানমন্ত্রী পদের যোগ্য তারা তা’ বলে না। ওটা রূপ কথা তারা বলে, কোনটা সত্য কথা তারা তা’ বলে না। ওটা রূপ কথা ওটার প্রমাণ নাই, তারা বলে। কোনটা সত্য কথা, তার কি প্রমাণ আছে তারা তা’ বলে না।

তিনি যে দলের প্রধান সেটা কোন ধর্মীয় দল নয়। তথাপি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের প্রতি তাঁর যথেষ্ট খেয়াল আছে। রানু ও সোগার হাতে ক্ষমতা থাকলে এত দিনে মাদ্রাসা ও মসজিদের যে কি হাল হতো তা’ আল্লাহ জানেন। আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে বলব, আপনি মাদ্রাসা শিক্ষিতদেরকে কৃষি প্রশিক্ষণ দিন। ইসলামী ব্যাংক সমূহ থেকে তাদের জন্য কৃষি ঋণ দিন। দেখুন এরাও কৃষি উন্নয়নে কতটা অবদান রাখতে পারে।

মাদ্রাসা শিক্ষা লাগবে। নতুবা মসজিদে ইমামতি করবে কে? অনার্স লেবেলে মাদ্রাসা শিক্ষা হলে ইমাম তৈরী হবে না। কারণ এতদিন যারা সাট-পেন্ট পরেছে তারা অনার্স লেবেলে মাদ্রাসা শিক্ষা ধরলেও সাট-পেন্ট ছাড়তে পারবে না। তাচেয়ে ভালো যারা ইমাম হবে তারা প্রথম থেকে মাদ্রায় পড়ুক। এরপর কৃষি প্রশিক্ষণের কারণে ইমামতির অবসরে তারা হাঁস মুরগী গবাদী পশু পালন করুক। তারা মাছ চাষ করুক। ট্রাক্টর চালিয়ে তারা জমি চাষ করুক। শিক্ষিত লোক কৃষিতে যুক্ত হলে, ইনশাআল্লাহ কৃষির চেহারা পাল্টে যাবে।

ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার জন্য জেনারেল এডুকেশন তো রয়েছে। তথাপি কেন কিছু সংখ্যক মাদ্রাসা পড়ুয়াকে নিয়ে দু:শ্চিন্তায় থাকতে হবে? এতটুকু একটা দেশ। তা’ ঐ জেনারেল শিক্ষিতদের দিয়েই উন্নয়নের বিপ্লব ঘটানো যায়, যদি সেটা সুশিক্ষা হয়।

অকাজের চিন্তা না করে সুকাজের চিন্তা দিয়ে সরকারকে পথ দেখানো গেলে জাতি অবশ্যই উন্নয়নের পথে চলবে-ইনশাআল্লাহ। তা না করে মুমিনদের পিছনে লেগে থাকলে জাতি পিছিয়ে পড়বে। মুমিনদেরকে তাদের মত চলতে দিয়ে জাতির উন্নয়নের চেষ্টা করলে জাতি অবশ্যই এগিয়ে যাবে। তার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মাদ্রাসা শিক্ষার মানগত স্বীকৃতি দিলেন। তারপর তাদেরকে কৃষি সম্পৃক্ত করা গেলে ইসলাম সেবা এবং জাতি সেবা উভয় সেবা পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ। সেই সাথে ম্দ্রাসা শিক্ষিতদের সরকারী চাকুরীর সুযোগ থাকলে ক্ষতি কি? আমিও তো উচ্চ শিক্ষিতদেরকে সরকারী সেবার অধীনে কম্পিউটার শিখাই। আমার মা বলতেন, সবাই যদি পন্ডিত হয় তবে হাল চাষ করবে কে? বড় ভাই ব্যাংকে চাকুরী, মেঝ ভাই বীমায় চাকুরী, আমি হুজুর হতে গিয়ে পেলাম সরকারী চাকুরী। এক ফাঁকে জেনারেল ডিগ্রি নিয়ে ছিলাম। চাকুরী সেই সুবাদে। সুতরাং আমাদের সরকার প্রধানদের বুদ্ধি ঠিক আছে। তাঁদের সবাই ইসলামী শিক্ষার পিষ্ঠপোষকতা করেছেন, এটা ভালো দিক। এদিকে আমাদের মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর অবদানও শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করা যায়। যাঁর নুন খাই তাঁর গুন না গাইলে কেমন হয়। গায়ে পড়ে আমার উপকার করবে আওয়ামী লীগ, আর চিকন সুরে গান গাইব অন্য লোকের মাদ্রাসায় এমন কূ-শিক্ষা দেওয়া হয় না।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৫

সোনাগাজী বলেছেন:




বাংলাদেশ হওয়ার পর থেকে আজ অবধি, আনুমানিক কত পরিমাণ কিশোরী মেয়ে চাকরাণী হিসেবে অন্যের বাসায় কাজ করেছে?

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এখন চাকরানী পাওয়া যায় না। আমাদের সাংসারিক সব কাজ আমাদেরকেই করতে হয়। পূর্বে যারা দিন মজুর ছিল, বসবাসের জন্য তারাও এখন বিল্ডিং করছে। যে রাস্তায় হাঁটু অবদি গাদায় ডুবে যেত সে রাস্তায় এখন অবিরত অটো চলে। সামান্য চা দোকানদারের ছেলে-মেয়ে অনার্স-মাস্টার্স পড়ছে।

২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৮

সোনাগাজী বলেছেন:



একজন কিশোরী চাকরাণী যখন সকালবেলা বাসায় কাজ করেছে, সেই বাসার আদুরে কিশোরীকে স্কুলে যেতে দেখে চাকরাণীর মনে কোন ধরণের কষ্ট আসে?

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: চাক রানীদের এখন অনেক বেতন। আমার পাশের বাসার মহিলা ইঞ্জিনিয়ার এক বাচ্চাকে ঘরে রেখে আরেক বাচ্চাকে স্কুলে দিয়ে আসতে গেছে। এ দিকে ঘরের বাচ্চা আমাকে কান্না করতে করতে বলছে মামা আমার কাছে আস। আমার আম্মু আমাকে একা রেখে কোথায় নাকি চলে গেছে। আমার বাসায় এক মহিলা কাজ করতো। সে আমার স্ত্রীকে বলে আপনারা এসব কি খান, আমরা এসব খাই না। তখন আমি বলছি এত্ত বড়লোক কাজের লোক আমার লাগবে না। থালাবাটি আমি ধুব। সেই থেকে কাজের লোকের করা কাজগুলো আমি করি। আমাদের দেশে এখন ভয়াবহ অবস্থা। ডে কেয়ার নেই, অল্প টাকায় কাজের লোক নাই। বেশী টাকায় কাজের লোক রাখার মত পারিবারিক আয় নেই। চাকরানীদের কথা আর বলবেন না। তাদের আচরণ এখন প্রায় রানীর মত। আর যারা তাদের মনিব তাদের হয়েছে বেহাল দশা।

৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯

সোনাগাজী বলেছেন:



আমি জানতে চেয়েছি, গত ৫২ বছরে কি পরিমাণ কিশোরীকে চাকরাণী হতে হয়েছে? আনুমানিক সংখ্যাটা বলুন।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:১৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কিশোরী যেন চাকরানী না হয় সেজন্য কোন সরকার কাজ করেনি। এখানে তাদের সংখ্যা জানা কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয় বিধায় আমি তা’ জানার চেষ্টা করিনি। আর আমি যাকে নিয়ে পোষ্ট দিয়েছি তার ভুল আছে এটা স্বীকার করেই আমি পোষ্ট দিয়েছি। আমাদের দেশে পাস মার্ক ৩৩ নম্বর। আপনার বিবেচনায় বর্তমান প্রধানমন্ত্রীকে যদি এ নম্বরও প্রদান না করা যায় তবে অন্যদেরকে আমি আরো কম নম্বর দেব। এখন আপনি বলুন এর চেয়ে বেশী নম্বর পাওয়ার মত দেশে কোন মহা মনব আছেন? তো যদি কেউ এমন না থাকেন তাহলে বর্তমাণ প্রধান মন্ত্রী নাই মামার চেয়ে কানা মামা ভালো সূত্রে সঠিক আছেন। আর আপনাকে এ দেশের মোমিনগণ ভোট দিবে না। সুতরাং আপনার যোগ্যতা থাকলেও তা’ কাজে লাগার কোন সুযোগ নেই।

৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬

কামাল১৮ বলেছেন: মানুষ হলেই তার দোষ গুন থাকবে।এই কথাটা আপনি কতোটুকু মানেন।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:১৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ১০০% মানি। সেজন্যই তো আমি মোমিন শাসকদের দোষ নিয়ে ভাবি না। তবে তাঁদের গুণের কথা আমি বলি যেন তাঁদের গুণের কথা শুনে অন্য মোমিন গুণী হতে চেষ্টা করে।

৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩

সোনাগাজী বলেছেন:


১ নং ও ২নং মন্তব্যে প্রশ্ন ছিলো, আপনি সেগুলোর উত্তর দিয়েছেন, নাকি উত্তর না'দিয়ে, কাছাকাছি কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন?

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:২১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি যে সব প্রশ্ন করেছেন আমি সে সব প্রশ্নের উত্তর প্রদান করা দরকারী বলে মনে করিনি। এসব অহেতুক প্রশ্ন না করে প্রধানমন্ত্রীর কি করা উচিত আপিন সেসব বলতে পারেন। কৌতুহলী প্রধানমন্ত্রী যদি ঘটনা চক্রে সামু ব্লগে এসে পড়েন এবং তাঁকে নিয়ে করা পোষ্ট পড়ে ফেলেন এবং আপনার পরামর্শ তাঁর পছন্দ হয় এবং তিনি যদি তা’ বাস্তবায়ন করে ফেলেন, তাহলে তো হয়েই গেল। যদিও এমন সম্ভাবনা কম।

৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: গনভবনে প্রধানমন্ত্রী, সামুতে আপনি।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৩৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: একটি পোষ্টে ভিডিওটি ১১ ঘন্টায় ৪৮ হাজার লাইক পড়েছে। সেই পোষ্ট হতে ভিডিওটি ১২ হাজার শেয়ার। তথাপি গেয়ানিগণ তাঁর সমালোচনায় পঞ্চমুখ।

৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:৩৫

সোনাগাজী বলেছেন:

টাইপো:

লেখক বলেছেন: আপনি যে সব প্রশ্ন করেছেন আমি সে সব প্রশ্নের উত্তর প্রদান করা দরকারী বলে মনে করিনি।

-আপনি তো ব্লগিং ও আলোচনার কালচার অনুসরণ করছেন না; আপনি জাতির মৌলিক সমস্যাগুলো বুঝতে পারছেন না; ফলে, সরকার কি করছে, ও *করার দরকার, এটা আনার পক্ষে অনুধাবন সম্ভব হচ্ছে না।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:৪৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমার ফেসবুকে এসব ভিডিও আসছে, জিয়া পরিবারের ভিডিও আসছে, পিনাকির ভিডিও আসছে। আমি সবগুলো নিরপেক্ষ ভাবে বুঝার চেষ্টা করছি। আপনার ভাবনা গুলো আপনি পোষ্ট আকারে উপস্থাপন করছেন। তো এখানে আপনার অনেকগুলো মন্তব্য আসলে অপ্রয়োজনীয়। আপনি আসলে এটা বুঝতে পারছেন না যে আপনার কথা বুঝার মত উন্নত মস্তিষ্ক বাঙ্গালীর নেই। আপনি উন্নত দেশে বাস করেন। তাদের মগজ উন্নত। আপনি আপনার কথা তাদেরকে বুঝাতে চেষ্টা করলে ভালো করতেন। আপনি বাঙ্গালীকে আপনার কথা বুঝাতে গিয়ে উলোবনে মুক্তো ছড়াচ্ছেন কি?

৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ২:১৩

কামাল১৮ বলেছেন: নবীর একটা দোষ দেখান।কারণ সেও মানুষ।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:১৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন:
সূরাঃ ৮ আনফাল, ৬৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬৭।দেশে ব্যাপকভাবে শত্রুকে পরাভূত না করা পর্যন্ত বন্দী রাখা কোন নবির উচিত নয়। তোমরা পার্থিব সম্পদ কামনা কর। আল্লাহ চান পরকালের কল্যাণ। আল্লাহ পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময়।

৯| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৫০

রানার ব্লগ বলেছেন: মাদ্রাসা বিশেষ করে কওমি মাদ্রাসার মতো ক্ষতিকর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এই দেশে না থাকাই উত্তম । এরা এক শ্রেনীর মানুষের জীবন ধ্বংস করে দিচ্ছে নিজেদের আখের গুছাতে । এতিমখানা নামের প্রতিষ্ঠানের দিকে তাকিয়ে দেখুন, এরা এদের ধর্মীয় শিক্ষা দেবার নাম করে ভিক্ষুক তৈরী করছে । এতিমদের সাধারন শিক্ষার অধিকার আছে সেও একজন ভালো ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার , খেলোয়াড় শিল্পি হতে চাইতে পারে, তাকে ধর্মীশিক্ষার নামে পঙ্গু বানাচ্ছে এইসব এতিমখানা। এই সকল এতিম খানায় যদি এতিম শিশুদের সাধারন শিক্ষায় শিক্ষিত করতো তাহলে রাস্তায় মাহাফিলের জন্য ঝোলা নিয়ে রাস্তায় ভিক্ষা করতে এতিম শিশুদের দেখা যেতো না তারা তখন বিজ্ঞান নিয়ে ভাবতো, অংকের জটিল বিষয়ে আলোচনা করতো ।

শিক্ষা প্রতিষ্টানের আরবী নাম হলো মাদ্রাসা কিন্তু কিছু ধান্দাবাজ লোভী লোকের কারনে এই মাদ্রসা এখন শখের করাত হয়ে গেছে । এটা আর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নাই । মসজিদের ইমাম , জানাজা, বিয়ে, তালাক, বা সামাজিক বিধি নিষেধ মানার জন্য মাদ্রাসায় পড়া জরুরী না । আপনি আস্ত আমপাড়া মুখস্ত করে ফেললে আপনি বিনা আপত্তিতে মসজিদের ইমাম হতে পারবেন । আর বাঁকি গুলার জন্য মুসলিম আইন জানলেই হয় । এর জন্য মাদ্রাসায় পড়া জরুরী না । একজন ব্যাক্তি নিজ উদ্যগেই ধর্ম শিক্ষা নিতে পারে তার জন্য তাকে মাদ্রাসায় গিয়ে বা খানকায় গিয়ে মুরিদ হতে হবে না।

আল্লাহ পৃথিবীতে কোরান অবতির্ন করার প্রথম শব্দ ছিলো পড় ! তিনি পড়াশুনার গুরুত্ব দিয়েছেন । তিনি প্রভুর নাম পড়তে বলেছেন প্রভুর নামে ভিক্ষা করতে বলেন নাই মানুষ কে গুমড়া করতে বলেন নাই ।

আমি আজ পর্যন্ত কোন মাদ্রাসার ছাত্র কে দেখলাম না যার মর্ডান সাইন্স , ম্যাথমেটিক্স নিয়ে সামান্য পরিমানে চিন্তা ভাবনা করতে । এদের সবার এক চিন্তা অন্যের পকেটের টাকা নিজের পকেটে কিভাবে ধর্মীয় ভুল ভাল বলে ঢোকান যায় । আর এদের বিরুদ্ধে বললেই মরার ভয় দেখায় ভাব যেন সে মরবে না, আরে ব্যাটা আইনেস্টাই ও জানতো সে মরবে তাই বলে কি সে তার আবিষ্কার বন্ধ করে রেখেছিলো ।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ভালো কিছুেএমনি এমনি হয় না। ভালো কিছুর জন্য পরিচর্যার প্রয়োজন আছে। জনগণ ভালো ইমাম চায় বলেই তাদের অর্থায়নে মাদ্রাসা চলে। বিষয়টাকে ভিক্ষা না বলে অনুদান কালেনশন বললেও চলে। যারা মাদ্রাসায় পড়ে তাদের থেকে যারা মাদ্রাসায় পড়ে না তাদের মধ্যে দূর্নীতি বেশী দেখা যায়। যারা এতিমদেরকে ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার বানাতে চায় তাদেরকে সেরকম ইয়াতিম খানা বানাতে তো কেউ নিষেধ করেনি। তারা জনগণের থেকে ভিক্ষার টাকা না নিয়ে তাদের উন্নত শিক্ষার জন্য অনকে অনেক এতিম খানা তৈরী করুক তাদের জন্য শুভ কামনা রইলো। আসলে কোন কথা বলা যত সহজ করা মোটেও তত সহজ নয়্। চাঁদ গাজী ওরফে সোনাগাজী এমন অনেক কথা বলে মনে করেছেন তাঁর ইচ্ছা পূরণ অন্য কেউ করে দেবে। বাস্তবে এমন কিছুই হচ্ছে না। আলেমগণ এতিমখানা মাদ্রাসা গড়ে তুলতে পারছেন এটা তাঁদের যোগ্যতা। যারা এতিম খানা স্কুল কলেজ তৈরী করতে পারছে না, এটা তাদের অযোগ্যতা। এ অপদার্থ লোক গুলো বলতে পারে অনেক কিছু, কিন্তু তারা করতে পারে না কিছুই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.