নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিবর্ত কোন্দল

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৭




আমি ঘুমাব অদ্ভুত সুন্দর নিয়মে
আমাকে জাগিয়ো না হে হনুমান দল
বানরের পুত্র-কন্যা। বিবর্ত কোন্দল
থামাও পশুর পেত্নি; ঘুমাব এখন।
ওহে কিহে রাগলে কি? শব্দের চয়নে?
তোমারাই ভাব নিজে বিজ্ঞানের বল
নিয়ে মনে, বিবর্তন সত্যের সম্বল
তোমরা পশুর বংশ, উন্নত এমন!

আদমের বংশ আমি মানুষের মত
অদ্ভুত সুন্দর ঘুম এ বেলায় চাই
কিচিমিচি কিচিমিচি করে অবিরত
বিনষ্ট করছ ঘুম পরিত্রাণ নাই।
কোন যুগে এসেগেছি সময় চাকায়?
পশুদের বংশ হতে মানুষেরা চায়।

মন্তব্য ৭৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪২

সোনাগাজী বলেছেন:



ইউরোপ, আমেরিকার সমাজ এখন বিজ্ঞান ও টেকনোলোজীভিত্তিক সমাজে পরিণত হয়েছে; তাদের ভাবনাচিন্তা, কাজকর্ম জীবনভিত্তিক। আমরা এখনো মিশরের ফেরাউনদের মতো রূপকথার জগৎ নিয়ে ব্যস্ত।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি আদম (আ) বংশের লোক এটা রূপকথা এবং আপনি পশুবংশের লোক এটা বিজ্ঞান? বিজ্ঞানের এ অংশ আপনার দরকার আছে, আমার দরকার নেই। কিচিমিচি করে বলুন ঠিক কিনা?

২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৭

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


ডারউইন পৃথিবীতে এসে আপনাকে অখুশী করেছে নাকি?

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:০১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ডারউনের মতে সে পশু বংশের লোক এবং আমার মতে আমি আদম (আ) বংশের লোক। এখানে খুশী-অখুশীর কি আছে? আমি শুধু ঘটনার বিবরণ দিলাম। বিজ্ঞান পারলে প্রমাণ করুক আমি আদম বংশের লোক নই? তবে কেউ পশু বংশের লোক নয় সেটা আমি প্রমাণ করতে যাব না। কারণ মুমিন প্রমাণ নয়, বরং বিশ্বাসের পিছনে ছুটে? হাসরে আল্লাহ যখন বিচারকের আসনে বসে বিচার করবেন, তখন আমি এখনকার প্রমাণ ধুয়ে কি পানি খাব? বাস্তবতার নিকট কোন জ্ঞান-বিজ্ঞান ও প্রমাণ খাটেন না।

৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৪৪

সোনাগাজী বলেছেন:


জীব জগতে মানুষই সবচেয়ে জ্ঞানী, ইহা মানুষ নিজে বুঝেছেন, নাকি পৃথিবীর বাহির থেকে কেহ এই বার্তা দিয়েছেন?

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৫০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার কথা বুঝলাম না।

৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:১২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: বিবর্তনবাদ নিয়ে কিছু মানুষ তর্ক বিতর্ক করবে আমরা নীরব হয়ে দেখব আর মরে যাবো একদিন।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৫৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কিন্তু আমি কিছুতেই নিজেকে পশুর বংশধর মানতে পারব না।

৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৫২

কামাল১৮ বলেছেন: আদমের বংশ হলে আপনি ভাই বোনের মিলনের উত্তরসূরী।যেটাকে আমি ঘৃনা করি।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:০৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিধাতার বিধানকে ঘুণা করার সাহস আমার নেই। আমি তাঁর সব কিছুতেই সম্মত। তাতে যদি আপনি আমাকেও ঘৃণা করেন তাতে আমার কিছু যায় আসে না। আপনার ঘৃণা নিয়ে আপনি ভালো থাকুন। বিধাতা আপনার সাথে বুঝাপড়া করবেন।

৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: চাঁদগাজীর প্রথম মন্তব্য জাস্ট গ্রেট।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:০৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: গলু সোনা এখন আর চাঁদগাজী নন। এখন তিনি সোনাগাজী।

৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:৩৭

কামাল১৮ বলেছেন: মেয়ের সাথে একবার হুকুম করেছেন।মায়ের সাথে করেছেন কিনা জানা নাই।হুকুম করলে সেখানেও সমস্যা নাই।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:২০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি কি নিজেকে পশুদের বংশধর মনে করছেন?

৮| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:২৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনি জ্ঞানী মানুষ তবুও বলছি, এই ২০২৩ সালে এসেও আপনি এখনও আদম হাওয়া নিয়েই পরে আছেন!!
আপনি বুদ্ধিমান মানুষ, বিবর্তন নিয়ে পড়াশুনা করলে অবশ্যই আপনার ভুল ভাঙ্গবে।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:২১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি বিশ্বাস করি আমি আদমের (আ) বংশধর। আপনি কি আপনাকে পশুদের বংশধর মনে করছেন?

৯| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৪:৫৪

কামাল১৮ বলেছেন: New-Darwinism Must Muttate to survive এই লেখাটা ভালোভাবে পডে বোঝলে বিবরতন তত্ত্বের বিরোদ্ধ ভুলবাল অনেক যুক্তিদিতে পারবেন । কিন্তু জোকার নায়কের কাছে শুনা বানরের যুক্তি দিতে হবে না।বিবর্তন তত্ত্বের কোথাও লেখানাই বানর থেকে মানুষ হয়েছে।জোকার নায়েক বেশির ভাগ মিথ্যা কথা বলে এবং ভুলবাল বলে।বানরের কথা বলে আর লোক হাসাবেন না।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:২৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি বিজ্ঞানের অত কঠিন বিষয়ে যেতে চাই না। সরল কথায় জানতে চাই আপনি কি নিজেকে পশুদের বংশধর মনে করেন, নাকি যে আদমের (আ) ছেলেমেয়েরা পরস্পর বিয়ে করেছে আমি নিজেকে তাদের বংশধর মনে করেন?

১০| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৪:৫৫

কামাল১৮ বলেছেন: জাকির নায়েক হবে।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:২৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি কার নাম বলতে চেয়েছেন, আমি সেটা বুঝতে পেরেছি।

১১| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৭:৫৫

কামাল১৮ বলেছেন: আমি মানুষেরই বংশধর।লক্ষ লক্ষ বছর ধরে মানুষ বিবর্তিত হয়ে আজকের মানুষে পরিণত হয়েছে।আমাদের নিকটতম পুর্ব পুরুষ হলো নিউন্ডারথাল।নিউন্ডারথাল লিকে সার্সদেন ছবিসহ পেয়েযাবেন।আমাজানের জংঙ্গলে বা উপজাতিয়দের মধ্যে তাদের দেখা পাওয়া যাবে।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:০৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি আধুনিক হলেন, উহারা আধুনিক হলো না কোন কারণে?

১২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:২৪

নতুন বলেছেন: বিবর্তনবাদ অস্বীকার করছেন মানে হলো বর্তমানের বিজ্ঞানের সম্পর্কে কিছুই জানেনা।

নিচের লেকচার টা বোঝার চেস্টা করুন। তিনি মলিকুলার বিজ্ঞানী, তিনি কি বলেছেন যদি বুঝতে পারেন তবে আপনি যেই কথা বলছেন সেটা কতটা বোকামী বুঝতে পারবেন।




২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৩৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিবর্তনবাদ স্বীকার করলে সাওয়াব হয় না, অস্বীকার করলে পাপ হয় না। কিন্তু আমি আদমের বংশধর নই এটা মনে করলে ঈমান থাকে না। বিজ্ঞানের জ্ঞান বিজ্ঞানীদের থাকলেই চলে। এটা সব মানুষের জানার দরকার নাই।

১৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:২৫

নতুন বলেছেন: Click This Link

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৪৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যে অবস্থায় আছি তাতে দেখার সুযোগ থাকলেও শুনার সুযোগ নেই। যে যাই বলে বলুক, কিন্তু আমি আদম (আ) সন্তান নই, বেঁচে থাকতে আমার পক্ষে এমন কিছু বিশ্বাস করা সম্ভব নয়। আমি আদম সন্তান এটাই আমার পাক্কা কথা।

১৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৪৬

ঈশ্বরকণা বলেছেন: নতুন,
অনেক কষ্ট করে হাসি চাপতে হলো আপনার ১৩ নং মন্তব্যের ভিডিও দেখতে যেয়ে। এই নিম্ন মানের ভিডিওটা খুঁজে পেতে আপনার কতক্ষন সময় লেগেছে?এই মহিলা সাইন্স মানে বায়োলজি সম্পর্কে খুবই অল্প জানেন বলে মনে হলো আর কুরাআন তো বোঝেনই না। নইলে ভিডিওর ৬:২০ মিনিট থেকে তার পরে দুই এক মিনিট যা বললেন সেটাতো একজন একাডেমিক হিসেবে চরম অজ্ঞদের মতো কথা। আদমের 'ডি নূয়েভো ক্রিয়েশন' বা স্বর্গীয় সৃষ্টি আর ডারউইনের ইভূলিউশন একই সাথে সত্যি হতেই পারে। এর মধ্যে দ্বন্দ্বের তো কোনো কিছু আমি দেখি না। কুরআনের আয়াতের তো কোনো রিডেফিনেশনের দরকার নেই এ'দুটো আপাত পরস্পর বিরোধী বিষয়ের সিমুলটেনিয়াসলি সত্যি হতে। এই মহিলা এখনো এই ভিডিওটা ইউটিউব থেকে সরায় নি তাতেই আমি আশ্চর্য ! আপনি মিডিলইস্টে থাকেন না ? এই মহিলাকে একটা ইমেইল করে এর ভিডিওটা নমঃ নমঃ করে সরাতে বলুন নইলে মুসলিম মেয়েদের ইন্টালেকচুয়ালিটির অপমান ! ইসলামের বক্তব্য আর ডারউইনের ইভুলুশন নিয়ে এর আরো ভাবনা চিন্তার দরকার আছে। কুরআনের বক্তব্য খুবই সত্যি আদমের সৃষ্টির ব্যাপারে ।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৫৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আদমের (আ) আগমন পৃথিবীর বাইরে থেকে। বিবর্তন হয়েছে পৃথিবীতে। পৃথিবীর বাইরের কোন মানুষের সাথে মানুষের মত দেখতে পৃথিবীর কোন প্রাণীর সাথে মিশানোর কি দরকার? ওরকম কোন প্রাণী থাকলেও তাদের বিলপ্তি ঘটিয়ে আল্লাহ এখানে আদম (আ) সন্তান মানুষ প্রতিষ্ঠিত করেছেন। এটাই তো পরম সত্য। এ সত্য অস্বীকারের জন্য কত রকম ষড়যন্ত্র যে চলছে তার কোন ইয়ত্তা নেই। হাসরে আল্লাহ যখন বিচারকের আসনে বসে বিচার করবেন তখন এসব গালগপ্প কি কাজে লাগবে?

১৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৫৮

নতুন বলেছেন: ঈশ্বরকণা বলেছেন: নতুন,
অনেক কষ্ট করে হাসি চাপতে হলো আপনার ১৩ নং মন্তব্যের ভিডিও দেখতে যেয়ে। এই নিম্ন মানের ভিডিওটা খুঁজে পেতে আপনার কতক্ষন সময় লেগেছে?


ভাই আপনি অনেক জ্ঞানী মানুষ তাই ঠিকই বুঝতে পেরেছেন। ;)

এই মহিলা সাইন্স মানে বায়োলজি সম্পর্কে খুবই অল্প জানেন বলে মনে হলো আর কুরাআন তো বোঝেনই না।

https://scholar.harvard.edu/rdajani

আপনার মতন জ্ঞানী মানুষের কাছে উনি অবশ্যই কিছুই জানেন না। আপনি যেহেতু বলেছেন উনি বায়োলজী সম্পর্কে বেশি জানে না সেটা তো অবশ্যই সঠিক।

উনার সিভিতে দেখলাম মলিকুলার বায়োলজিতে পিএইচডি করছে মাত্র। অল্প কিছু লেখা লেখি করেছে, কিছু পিয়ার রিভিও রিসর্াস আছে । নেচার নামের জানার্লে মাঝে মধ্যে লেখা পাঠায়।
University of Iowa Iowa City, Iowa
PhD, Molecular Biology 2000-2005
Thesis Title: “Innate Immune Responses in the Lung and Liver”
University of Jordan Amman, Jordan
M.Sc., First Honors Award, Biology 1989-1992
B.Sc., First Honors Award, Biology 1985-1989

আপনি মিডিলইস্টে থাকেন না ? এই মহিলাকে একটা ইমেইল করে এর ভিডিওটা নমঃ নমঃ করে সরাতে বলুন নইলে মুসলিম মেয়েদের ইন্টালেকচুয়ালিটির অপমান !

ভাই আমি বলার আগেই জর্ডানের বাদশাহ উনাকে তার দরবারে ডাকছিলো। উনাকে দরবারের কাজে নিয়োগ দিছিলো
Dr. Dajani is a consultant to the Higher Council for Science and Technology in Jordan. ।

দেখি যদি দেখা হয় তবে আপনার সাথে দেখা করে বায়োলজি সম্পর্কে জ্ঞান নিয়ে আসতে বলবো। ;)

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:০৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মহিলা কি বলেছে, তা’ আপনি একটু সংক্ষেপে বললে ভালো হতো। সে কি বলেছে আমরা আদমের (আ) বংশধর নই আমারা বিবর্তীত মানুষের বংশধর। জনাব কামাল ধর্মহীন মানুষ। তিনি মনে করেন তিনি বিবর্তীত মানুষের বংশধর। আমি মুসলিম। আমার পক্ষে নিজেকে আদমের (আ) বংশধর মনে না করা কিছুতেই সম্ভব নয়।

১৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:০৪

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আদমের (আ) আগমন পৃথিবীর বাইরে থেকে। বিবর্তন হয়েছে পৃথিবীতে। পৃথিবীর বাইরের কোন মানুষের সাথে মানুষের মত দেখতে পৃথিবীর কোন প্রাণীর সাথে মিশানোর কি দরকার? ওরকম কোন প্রাণী থাকলেও তাদের বিলপ্তি ঘটিয়ে আল্লাহ এখানে আদম (আ) সন্তান মানুষ প্রতিষ্ঠিত করেছেন। এটাই তো পরম সত্য। এ সত্য অস্বীকারের জন্য কত রকম ষড়যন্ত্র যে চলছে তার কোন ইয়ত্তা নেই। হাসরে আল্লাহ যখন বিচারকের আসনে বসে বিচার করবেন তখন এসব গালগপ্প কি কাজে লাগবে?

মানুষ ভীন গ্রহ থেকে পৃথিবিতে এসেছে এটা ধর্মের কাহিনি। উপরে ড: রানা বলেছেন যে পৃথিবিতে সকল প্রানী যে বিবর্তনের মাধ্যমে আজকের পর্যায়ে এসেছে সেটা প্রমানীত, এটা অস্বীকার করার কোন কারন নাই।

উনিও দাবী করেছেন যে যেহেতু কোরানে মানব সৃস্টির কথা ভিন্ন তাই সেটাই তিনি মানেন এবং হয়তো এক সময় সেই সত্যই প্রতিস্ঠিত হবে বলে মনে করেন।

অবশ্য উনার সাথে দেখা হলে ইশ্বরকনা ভাইয়ের কাছে বায়োলজির ছবক নিতে অনুরোধ করবো আমি ;) আশা করি উনি তার মতামত পাল্টে নতুন বই লিখবেন।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৪২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিজ্ঞান ঈমানের বিষয় নয় এটাই সার কথা।

১৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:২৬

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: মহিলা কি বলেছে, তা’ আপনি একটু সংক্ষেপে বললে ভালো হতো। সে কি বলেছে আমরা আদমের (আ) বংশধর নই আমারা বিবর্তীত মানুষের বংশধর। জনাব কামাল ধর্মহীন মানুষ। তিনি মনে করেন তিনি বিবর্তীত মানুষের বংশধর। আমি মুসলিম। আমার পক্ষে নিজেকে আদমের (আ) বংশধর মনে না করা কিছুতেই সম্ভব নয়।

উনি বলেছেন যে বিশ্বের প্রানীকুল যে বিবর্তনের মধ্যে দিয়ে আজকের পর্যায়ে এসেছে সেটা প্রমানিত এবং অস্বীকার করার কোন কারন নাই। বিবর্তান এখনো চলমান।

মানুষও এই বিবর্তনের মাঝেই আজকের পর্যায়ে এসেছে । ( উপরে আমি ভুল লিখেছি <<< উনিও দাবী করেছেন যে যেহেতু কোরানে মানব সৃস্টির কথা ভিন্ন তাই সেটাই তিনি মানেন এবং হয়তো এক সময় সেই সত্যই প্রতিস্ঠিত হবে বলে মনে করেন।))) এটা উনি বলেণ নাই।

উনি মনে করেন কোরানের ব্যাখ্যা ভালো করে বোঝার ব্যাপার আছে, আদম বলে হয়তো একটা গোস্ঠিকে বুঝিয়েছে। যারা হয়তো আদিম মানুষ হতে উন্নত মস্তিক্সের মানুষ হয়ে উঠেছিলো।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আদম (আ) বিবর্তনের মাধ্যমে হননি। তিনি সরাসরি আল্লাহর সৃষ্টি বিধায় তিনি উন্নত মস্তিষ্কের মানুষ। মান্না ও সালওয়া খাওয়ায় উহুদী মস্তিষ্কও উন্নত। আর কোরআনের কথা অনুযায়ী বিবর্তীত মানুষ বিলুপ্ত হয়েছে। সুতরাং এখন মানুষ বলতে যা আছে তারা সবাই আদমের বংশধর। এটাই মূলত আমার বিশ্বাস।

১৮| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৬

ঈশ্বরকণা বলেছেন: নতুন,
হা ---হা---হা , আমি খুব কনফিডেন্টলি আমার কথাগুলো বলেছি । কিন্তু আপনার কথায় তুচ্ছতাচ্ছিল্য প্রকাশ পেয়েছে আমার সম্পর্কে । তাতে আপনার সম্পর্কে কিন্তু আমার ধারণা একটু খারাপই হলো আপনি আপনার তথ্যের বাইরে কারো সম্পর্কে কিছু না জেনেই অন্যকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করতে চান দেখে। এই মহিলার টার্মিনাল ডিগ্রি নিয়ে আপনি যা বলেছেন সে রকম একটা টার্মিনাল ডিগ্রি আমারও কিন্তু আছে ইউএসএ থেকে। যাহোক, আমার ধারণা এই ভিডিওটা এই মহিলা খুব শীঘ্রই সরিয়ে নেবেন এটা যদি উনি পোস্ট করে থাকেন। নইলে উনার যে অপমনানাজনক অবস্থায় পড়তে হবে ইসলাম আর বিবর্তন নিয়ে এরকম অজ্ঞ কথার জন্য সে নিয়ে আমি একটা বেট ধরতে পারি আপনার সাথে।

এখন মনোযোগ দিয়ে শুনুন যা বলি -এই মহিলা বিবর্তন আর ইসলামের আদম সৃষ্টি সাংঘর্ষিক বা যে বৈপরিত্যের যে কথা বলেছেন সেটা খুবই টাইপড বা গৎবাঁধা একটা কথা । ইসলাম আর কুরআন আদম সৃষ্টি সম্পর্কে যা বলেছে আর বিবর্তন যা বলছে সে নিয়ে যে কোনো সাংঘর্ষিক ব্যাপার নেই সেটা চিন্তার আউট অফ বক্স কোনো চিন্তা ভাবনা নেই এই মহিলার ভিডিতে । আপনাদের মতোই অতি আধুনিক মনোভাবসম্পন্ন মনে হচ্ছে একে আর তাতেই ইসলামের আদম সৃষ্টির বর্ণনাটা অফ বক্স কোনো চিন্তা থেকে এই মহিলা ভাবতে পারেন নি। সেজন্যই ভিডিওটা আমার খাচ্ছে খুবই নিম্নমানের লেগেছে । কিন্তু মেইনস্ট্রিম আমেরিকান কিছু একাডেমিক যার মধ্যে একজন কপিউটেশনাল বায়োলজিস্ট তার রিসেন্ট একটা রিসার্চে ব্যাখ্যা করেছেন যে মনোথিইস্ট ধর্মগুলোর আদম সৃষ্টির বর্ণনা আর বিবর্তন যা বলছে সে নিয়ে যে কোনো সাংঘর্ষিক ব্যাপার নেই। দুটো ব্যাপারই একই সাথে সত্যি হতে পারে । এই বায়োলোজিস্টের বায়োডাটা বলবো ? ইনি আমেরিকার নামকরা একটা ইউনিভার্সিটির প্রফেসর, ম্যাথমেটিশিয়ান আর কপিউটেশনাল বায়োলোজিস্ট।বায়োলজির ওপর তার একটা পিএইচডি আছে আমেরিকান ইউনিভার্সিটি থেকেই ।আরেকটু বলি, ওকে ? এই বায়োলোজিস্ট ভদ্রলোকের একটা এমডি মানে ডাক্তারি ডিগ্রিও আছে UC থেকে ! নো অফেন্স, কি মনে হচ্ছে আমি আপনার এই বিখ্যাত মহিলার চেয়ে অনেক বেশি যোগ্য কোনো মানুষের রেফারেন্স দিতে পেরেছি আমার কথার ব্যাকআপ হিসেবে?

আমাকে বা আমার কথা তুচ্ছ তাচ্ছিল্য না করে আর ইউটিউব খুঁজে এইসব প্রশ্নবোধক ভিডিও না দেখে একাডেমিক জার্নালগুলো দেখুন ।ওখানেই আপনি দেখবেন বিবর্তন আর থিওলজির আদম সৃষ্টির 'ডি নুয়েভো ক্রিয়েশনের' মানে স্বর্গীয় সৃষ্টির ব্যাপারটা একই সাথে সত্যি হতে পারে। অসম্ভব কিছু না সেটা। ভালো থাকুন আর এই বিষয়ের রিসেন্ট ডেভোলাপমেন্টগুলো নিয়ে পড়াশুনা করুন । তারপরে ব্লগে আপনাদের আর্গুমেন্টগুলো শুনতেতো কেউ অস্বীকার করবে না।নইলে আপনাদের ব্লগ জন্মের পর থেকে এখনো আপনারা মানে অতি আধুনিক বিজ্ঞান সচেতন ব্লগাররা যে গৎবাঁধা সুরে ইসলামকে ধুয়েই যাচ্ছেন এই বিবর্তন আর ইসলামের ভুল ধরে সেটা খুবই শিশুসুলভ লাগছে আমার কাছে। চাউ।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: খুব চমৎকার জবাব প্রদানের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। লোকেরা উন্নতমানের আদমের (আ) স্থানে নিম্নমানের বিবর্তীত কোন প্রাণীকে বসিয়ে দিচ্ছে। এটা খুবই দুঃখ জনক। এদের এধরণের এমন জঘণ্য ধারণা কিছুতেই মেনে নেওয়া যায় না।

১৯| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:০৩

নতুন বলেছেন: ঈশ্বরকণা বলেছেন: নতুন,
হা ---হা---হা , আমি খুব কনফিডেন্টলি আমার কথাগুলো বলেছি । কিন্তু আপনার কথায় তুচ্ছতাচ্ছিল্য প্রকাশ পেয়েছে আমার সম্পর্কে । তাতে আপনার সম্পর্কে কিন্তু আমার ধারণা একটু খারাপই হলো আপনি আপনার তথ্যের বাইরে কারো সম্পর্কে কিছু না জেনেই অন্যকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করতে চান দেখে।


আপনি তুচ্ছতাচ্ছিল্য করেছেন বলেই জবাবটা ঐ ভাবে দিয়েছি।

আমি এই ভিডিওটা ফরিদভাইকে দিয়েছি কারন হইলো উনি বিবর্তনবাদ অর্থ মানুষ বানর থেকে এসেছে এমন একটা ধারনা পোষন করেন।

এই ভিডিওতে উনি বলেছেন বিবর্তন বাদ প্রমানিত এবং প্রানীজগন আজকের পর্যায়ে এসেছে বিবর্তনের ভেতর দিয়ে এটা মেনে নেওয়া উচিত।

আদম আ: ভীন গ্রহ থেকে এই প্রথিবিতে আসতেই পারে এবং এখানের প্রাইমেটদের হারিয়ে সবার উপরে স্থান নিয়েছে এটা হতেই পারে।

বিশ্বের বিভিন্ন সমাজের অতীতের কাহিনিতে আকাশ থেকে দেবতারা এসেছিলো এমন কাহিনি আছে, সেটার মধ্যে একটা সত্যতা থাকতেই পারে। সেটা আমিও মনে করি।

মানুষ অন্য প্রানীর মতন না, মানুষের শরীরের কিছু বৈশিস্ট এবং আচরন এই পৃথিবির অন্য প্রানী থেকে আলাদা সেটা হয়তো মানুষ এই পৃথিবিতে সৃস্ট/বিবর্তত নয় বলে।

এমন জিঙ্গাসা আমার মনেও আছে। তাই প্রচলিত ধর্মের কাহিনিতে আমার বিশ্বাস নাই।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:১৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কার কি বিষয়ে বিশ্বাস আছে সেটা তার বিষয়। কিন্তু মানুষের মানদেখে বুঝা যাচ্ছে তারা অন্য স্থান থেকে এখানে এসেছে। কারণ মানুষ ছাড়া এ গ্রহের অন্য প্রাণীরা মানুষ থেকে অনেক নিম্ন মানের। আল্লাহ উহুদীকে মান্না ও সালওয়া খাইয়ে এমন অবস্থা করেছে যে, অল্প কয়টা ইহুদী সারা পৃথিবীকে নাচাচ্ছে। আদমের (আ) পেটেও জান্নাতের খাবার পড়েছে। সেজন্য তার সন্তানেরাও উন্নত মানের। তাদেরকে যদি নিম্নমানের মানুষ আকৃতির অন্য প্রাণীর সাথে মিলিয়ে ফেলা হয় সেটা কেমন লাগে? এটা মানুষের চিন্তার দৈন্যতা।

২০| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:১৭

ঈশ্বরকণা বলেছেন: নতুন,
হা ---হা---হা , ওকে আমার মন্তব্যের উত্তরে আপনার প্রতি মন্তব্যটা আমি এক্সসেপ্ট করলাম কারণ আমি জানি আমি যেই রিসার্চ আর পাব্লিকেশনগুলোর কথার বেসিসে আমার কথাগুলো বলেছি সেগুলো সম্ভবত আপনার বা ব্লগে বিবর্তন সত্যি আর আদম সৃষ্টির কুরআনিক ব্যাখ্যা সত্যি না বলা ব্লগারদের কারুরই পড়ার সুযোগ হয়নি ।এদের বেশির ভাগের সেই আগ্রহ বা ব্যাকগ্রাউন্ড আছে কিনা সেটাও অবশ্য জানিনা সেটাও সত্যি । দ্যাটস ওকে । আর আমি কিন্তু আপনার ওই মহিলাকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করিনি । আমি বিরক্ত হয়ে এই মন্তব্যটা করেছি এই মহিলা সম্পর্কে। নো অফেন্স, কারণ এটা আমি বুঝতেই পারছি পরিষ্কার যে আপনার এই বিদ্বান মহিলার আউট অফ বাক্স চিন্তার শক্তি খুবই কম। এই জাতীয় মানুষদের কথা শুনলে সত্যি ভীষণ বিরক্ত লাগে । সেটা তাচ্ছিল্য নয় কিন্তু --প্রচন্ড বিরক্তি ।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:২৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি শৈশব থেকেই বুঝে আসছি মনুষ্য আকৃতির অন্য প্রাণী এবং পৃথিবীর বাইরে থেকে পৃথিবীতে আসা আদম (আ) এক রকম নন। তথাপি আদমকে (আ) অস্বীকার করতেই আদমের স্থানে মনুষ্য আকৃতির অন্য প্রাণীকে বসিয়ে দিয়ে তালগোল পাকিয়ে ফেলা হচ্ছে। যা প্রচন্ড বিরক্তিকর। অথচ অন্য আরো অনেক প্রাণীর মত সেই প্রাণী এখন পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়ে গেছে। বিলুপ্ত সেই প্রাণীকেই লোকেরা আদমের (আ) স্থানে বসিয়ে আদমের (আ) অস্তিত্ব অস্বীকারের আপ্রাণ চেষ্টা করছে। কিন্তু তাদের সেই চেষ্টায় সাড়া দিয়ে হিন্দু, ইহুদী, খ্রিস্টান ও মুসলিম তাদের ধর্ম ছাড়ছে না। কারণ এ ক্ষেত্রে কারো ধর্ম ছাড়ার কোন প্রয়োজনীয়তা তৈরী হয়নি।

২১| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার মধ্যে কঠিন গোঁড়ামি বাসা বেধেছে। এই গোড়ামি কোনো দিন যাবে না।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৩১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমার বিশ্বাস পরিত্যাগের মত কোন ঘটনা ঘটেনি সেজন্য আমি আমার বিশ্বাস পরিত্যাগ করছি না। এখানে আপনি গোড়ামী কই পাইলেন? এমন মুখস্ত মন্তব্য করেন বলেই আপনার মন্তব্য মুছে দেই। উপরে কেউ কি আপনার মত নিম্নমানের মন্তব্য করেছে? ব্লগতো থাক দূরের কথা আমি ফেসবুকেও এমন নিম্নমানের মন্তব্য দেখিনি।

২২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৩৭

নতুন বলেছেন: আমি বিরক্ত হয়ে এই মন্তব্যটা করেছি এই মহিলা সম্পর্কে। নো অফেন্স, কারণ এটা আমি বুঝতেই পারছি পরিষ্কার যে আপনার এই বিদ্বান মহিলার আউট অফ বাক্স চিন্তার শক্তি খুবই কম। এই জাতীয় মানুষদের কথা শুনলে সত্যি ভীষণ বিরক্ত লাগে । সেটা তাচ্ছিল্য নয় কিন্তু --প্রচন্ড বিরক্তি ।

আলোচনায় বিরক্তি প্রকাশ ঠিক না।

আর আমিও এই সব জিনিস নিয়ে পড়ে থাকিনা, মাঝে মাঝে হয়তো এই বিষয়ের উপরে বিভিন্ন তথ্য খোজার চেস্টা করি মাত্র।

এই মহাবিশ্ব অনেক বড় এখানে অন্য গ্রহে প্রান থাকার সম্ববনা অনেক বেশি। তাই মানুষ ভিন গ্রহ থেকে এসেছে সেটা খুবই সম্ভব। অনেক ধর্মই এই বিষয়টা আছে।

আর বিষয়গুলি নিয়ে আসলো কোন প্রমান পাওয়া সম্ভব না, তাই এগুলি নিয়ে এতো চিন্তার ও কিছু নাই।

তাই এই বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা কইরা নিজেদের মাঝে সৌহাদ্য নস্ট করা ঠিক না। :)

আপনিও মাঝে মাঝে খোচা দিয়ে মন্তব্যের জবাব দেন তাই আমিও হয়তো একটু সারকাস্টিক ভাবে জবাব দেই, সিরিয়াসলী নিয়েন না। কস্ট পাইলে সরি।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:০১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৪২

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি শৈশব থেকেই বুঝে আসছি মনুষ্য আকৃতির অন্য প্রাণী এবং পৃথিবীর বাইরে থেকে পৃথিবীতে আসা আদম (আ) এক রকম নন। তথাপি আদমকে (আ) অস্বীকার করতেই আদমের স্থানে মনুষ্য আকৃতির অন্য প্রাণীকে বসিয়ে দিয়ে তালগোল পাকিয়ে ফেলা হচ্ছে। যা প্রচন্ড বিরক্তিকর। অথচ অন্য আরো অনেক প্রাণীর মত সেই প্রাণী এখন পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়ে গেছে। বিলুপ্ত সেই প্রাণীকেই লোকেরা আদমের (আ) স্থানে বসিয়ে আদমের (আ) অস্তিত্ব অস্বীকারের আপ্রাণ চেষ্টা করছে। কিন্তু তাদের সেই চেষ্টায় সাড়া দিয়ে হিন্দু, ইহুদী, খ্রিস্টান ও মুসলিম তাদের ধর্ম ছাড়ছে না। কারণ এ ক্ষেত্রে কারো ধর্ম ছাড়ার কোন প্রয়োজনীয়তা তৈরী হয়নি।

আপনি বিশ্বাস করুন যে পৃথিবির সকল প্রানী ( মানুষ ছাড়া বিবর্তনের মাধ্যমে আজকের পর্যায়ে এসেছে) শুধুই মানুষ সৃস্টিকরেছে আল্লাহ এবং তারপরে বেহেস্ত থেকে পৃথিবিতে এসেছে, এসে এখানের প্রানী জগতের উপরের স্তর দখল করে নিয়েছে।

যারা বলে মানুষের আর বানর/শিম্পান্জির পর্বপুরুষ এক ছিলো সেটা একটা অনুমান কারন এখানে মিল অনেক বেশি। কিন্তু কোন প্রমান এখনো নেই। এই মিসিং লিংকটা এখনো খুজে পাওয়া যায়নাই।

এই ধারনা করলে এটা বৈজ্ঞানীক ভাবেও কাছাকাছি এবং ধর্মেীয় ভাবেও ভুল হইলো না।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:০৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অনেকে বিজ্ঞানকে ধর্মের মুখোমুখী দাঁড় করিয়ে দেয়, অথচ বিজ্ঞান ও ধর্ম সমম্বয় করেও চলা যায়। বিশেষত ধর্মহীনরা বিজ্ঞান থেকে সুবিধা নিয়ে ধর্মকে ঘায়েল করতে চায়। এটা একটা নিকৃষ্ট চক্রান্ত।

২৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:২৯

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: অনেকে বিজ্ঞানকে ধর্মের মুখোমুখী দাঁড় করিয়ে দেয়, অথচ বিজ্ঞান ও ধর্ম সমম্বয় করেও চলা যায়। বিশেষত ধর্মহীনরা বিজ্ঞান থেকে সুবিধা নিয়ে ধর্মকে ঘায়েল করতে চায়। এটা একটা নিকৃষ্ট চক্রান্ত।

এটা মূর্খতা,

প্রমান ছাড়া কোন কিছু যেমন ১০০% সত্য বলে মেনে নেওয়া ঠিক না, তেমনি প্রমান না থাকলে কোন কিছুকে ১০০% ভুল বলাও ঠিক না।

তাই কাউকে আঘাত দিয়ে কথা বলা অবশ্যই মুর্খের কাজ। জ্ঞানী মানুষ কখনোই কোন বিষয়ে মানুষের মনে আঘাত করবে না। আপনার মতের সাথে পার্থক্য হবে, ক্যচাল হবে কিন্তু সেটা অবশ্যই সন্মানের সাথে।

কিন্তু আরেকটা কথা ধর্মিকদেরও মনে রাখতে হবে, যখন অন্যকে বলবেন যে ভুল পথে আছেন তখন সেও পাল্টা বলতেই পারে যে আপনি ভুল পথে আছেন।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৩১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কেউ ভুল পথে আছেন বললেই দায়িত্ব শেষ হয় না। সে কিভাবে ভুল পথে আছে এটা তাকে বুঝিয়ে দিতে হয়। এ ক্ষেত্রে রাসুল (সা) খিস্টানদেরকে মোবাহালার প্রস্তাব দিয়েছেন। কিন্তু তারা মোবাহালার প্রস্তাব গ্রহণ না করে মহানবিকে (সা) কর দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে বিদায় হয়েছে।

২৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৪

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: কেউ ভুল পথে আছেন বললেই দায়িত্ব শেষ হয় না। সে কিভাবে ভুল পথে আছে এটা তাকে বুঝিয়ে দিতে হয়। এ ক্ষেত্রে রাসুল (সা) খিস্টানদেরকে মোবাহালার প্রস্তাব দিয়েছেন। কিন্তু তারা মোবাহালার প্রস্তাব গ্রহণ না করে মহানবিকে (সা) কর দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে বিদায় হয়েছে।

আপনি যখন যারা ধর্ম মানেনা তাদের বলবেন তারা ভুলের মাঝে আছে, তারাও তো আপনাকে বলবে যে আপনি ভুলের মাঝে আছেন।

তখন সমাধান কিভাবে হবে?

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি অন্যকে সে ভুলের মাঝে আছে এটা কখন বলব? আমি কিভাবে ভুলের মাঝে নাই সেইটা বলতে বলতেই তো আমার জান শেষ। সেজন্যই তো রাসূল (সা) মোবাহালার পথ বেছে নিয়েছেন। তাদের মাঝে উভয়ের কমন বিশ্ব ছিল ঈশ্বর বিশ্বাস। মোবাহালা ছিল যে মিথ্যাবাদী তার পরিবারকে ঈশ্বর ধ্বংস করবেন। খ্রিস্টানরা জানতো মহনবি (সা) মিথ্যা কথা না বলায় বিখ্যাত। সেজন্য তারা তাঁর সাথে মোবাহালায় সম্মত হয়নি।

২৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৫

নতুন বলেছেন: মোবাহালা ছিল যে মিথ্যাবাদী তার পরিবারকে ঈশ্বর ধ্বংস করবেন। খ্রিস্টানরা জানতো মহনবি (সা) মিথ্যা কথা না বলায় বিখ্যাত। সেজন্য তারা তাঁর সাথে মোবাহালায় সম্মত হয়নি।

আগের মানুষেরা অলৌকিকতায় বিশ্বাস করতো। আর খৃস্টানেরাও জানতো তাদের বিশ্বাসে গোজামিল আছে, তাই তারা রিক্স নিতে চায় নাই।

কিন্তু এখন আপনি একজনকে বলে দেখুন যে তারা কতটুকু বিশ্বাস করে যে অলৌকিক ভাবে তাদের উপরে ক্ষতি হবে?

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমরা রোজ পাঁচ বেলা আযানের মাধ্যমে বলছি, ‘আল্লাহু আকবার- আল্লাহ সবচেয়ে বড়। আমরা সকল মানুষকে নামাজের কথাও বলছি। তারা আমাদের কথার বিরোধীতা করছে না। নিরবতা সম্মতির লক্ষণ। তারপর আর লোকদের প্রতি আমাদের দায়িত্ব কি? আল্লাহ তো পরিস্কার করেই বলেছেন তাঁর কাজে জবরদস্তি নাই। মহানবি (সা) খ্রিস্টানদের নিকট যাননি, তারা তাঁর নিকট এসেছিল। বিশ্বে এখন সবদেশেই মুসলিম আছে। যার দরকার সে ইসলাম সম্পর্কে জানছে। যে মনে করে তার ইসলাম গ্রহণ করা দরকার সে ইসলাম গ্রহণও করছে। তাহলে আমি গায়ে পড়ে কার কি ভুল এটা কেন বলতে যাব? যে মনে করছে তার ইসলাম গ্রহণের দরকার নেই, তাকে অযথা বুঝাতে যাওয়ার আমার কি দরকার? মহানবি (সা) তাঁর নিকট জনকে ইসলামের কথা বলেছেন। এভাবে মুসলিমরা তাদের নিকটজনকে ইসলামের কথা বলতে বলতে ইসলাম ছড়িয়ে গেছে। যে তার কথা বলতে যাবে সে কিভাবে সঠিক কথা বলছে সে লোকদেরকে সেটা বুঝাবে। এখানে বাড়তি অন্য কথা তো বলার দরকার নেই।

২৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৩

নতুন বলেছেন: এখানে বাড়তি অন্য কথা তো বলার দরকার নেই।

কিছু মানুষ হিন্দুকে গরুর মাংস খাওয়াতে পারলেই মনে করে ধর্মীয় কোন কাজ করে ফেলেছে।

মানুষ আপনার মতন ভাবলে ধর্মীয় ধারনা নিয়ে সমাজে ঝামেলা হতো না।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআন তো স্পষ্ট করেই বাড়াবাড়ি নিষেধ করেছে। যে বাড়াবাড়ি করছে সে কোরআন অমান্য করছে। রাসূলের (সা) যে চাচা তাঁর পালক পিতা ছিলেন, তিনি তাঁকেও তাঁর পথে আনতে পারেননি। ইব্রাহীম (আ) তাঁর পিতা-মাতাকে তাঁর পথে আনতে পারেননি। সুতরাং এসব বিষয়ে উত্তেজিত হওয়ার কিছুই নেই। জোর করে কিছুই হবে না। আমাদের কথা আমাদেরকে বলতে হবে। এটা আমারা আযানের মাধ্যমে বলছি।এরপর কে আমাদের কথা মানবে অথবা মানবে না সেটা তার ব্যাপার। যে দেশ আযান সিষিদ্ধ করছে, তাদের কথাও আমরা বলতে পারব যে, তারা আমাদের কথা শুনতে চায়নি। প্রকৃত ইসলাম এরকমই। এর চেয়ে বেশী লোকেরা যা করছে সেটা বাড়াবাড়ি। মহানবি (সা) আক্রান্ত হয়ে প্রতিরোধ যুদ্ধ করেছেন। আক্রান্ত না হলে আমাদের যুদ্ধের কোন দায় নেই। ধর্ম নিয়ে অশান্তি তখন হয় যখন কেউ নিজের মতে ধর্ম পালন করে।

২৮| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:০১

কামাল১৮ বলেছেন: যেই কারনে আপনি আমি এক না।আপনার পোশাক আশাক চাল চলন আমার মতো না।আপনি চৌদ্দশ বছর আগের আরবদের মতো আমি আধুনিক মানুষ।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:০৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোন কারণের কথা বলছেন?

২৯| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:২৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনি কি আপনাকে পশুদের বংশধর মনে করছেন?
সমস্ত প্রাণীর উৎপত্তি প্রাকৃতিকভাবেই মানুষও তার ব্যতিক্রম নয়। এখানে আমার মনে করায় বা না করায় কিছুই যায় আসে না।
বিবর্তন কিন্তু কোন কল্প কাহনী না যে কোন এক ভবঘুরে ব্যক্তি ঘুমের ঘোরে স্বপ্ন যোগে বিবর্তন থিওরি পেয়েছে এবং বিশ্বের মানুষকে তা বিশ্বাস করারনোর জন্য পিড়াপিড়ি করতেছে। বিবর্তন হচ্ছে 'বিজ্ঞান' যা মানুষের দীর্ঘ বছের পরিশ্রম ও গবেষণার ফসল।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:৩৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এর সাথে আদমের (আ) কি কোন সম্পর্ক আছে?

৩০| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:৩৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আর তাই আমি মানুষের পরিক্ষালব্ধ জ্ঞানের উপরেরই আস্থা রাখি, যা হাজারো পরিক্ষণের মাধ্য দিয়ে যায়। কোন এক ভবঘুরে ব্যক্তির স্বপ্নযোগে পাওয়া কল্পকাহিনীতে একদমই বিশ্বাস নেই।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:৩৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আদম নামক কেউ জান্নাত থেকে পৃথিবীতে আসেনি তা’ আপনি পরীক্ষা করে কিভাবে জানলেন?

৩১| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:৪০

নিমো বলেছেন: বিবর্তন মানতেই হবে এমন কোন আইন জারি হয়েছে কী ? এটা না মানার জন্য কি কারও কল্লা উড়ে যাচ্ছে ? তো আপনার শান্তির ঘুম দিতে সমস্যা হচ্ছে কেন ?

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:৪৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: একজন পোষ্ট দিয়ে ছিল এটা সত্য হলে ধার্মিকদের তবে কি হবে? কিন্তু আমি দেখছি এটা সত্য হওয়ার সাথে ধার্মিকদের আসলে কিছুই যায় আসে না।

৩২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:৫৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আদম নামক কেউ জান্নাত থেকে পৃথিবীতে আসেনি তা’ আপনি পরীক্ষা করে কিভাবে জানলেন?
কঠিন এক প্রশ্ন করছেন? =p~ =p~
যাই হোক, ছোট করে উত্তর দেই, এই ধর্মীয় গপ্পোটা এখন আর পরীক্ষণের কোন সুযোগ নেই তাই এটা আমার কাছে ইনভ্যালিড একটা বিষয়। যদিও সিম্পল কমনসেন্স দ্বারা প্রমাণ করায় এটা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন একটা গল্প বা উপকথা, কিন্তু আমি আর ওই পথে গেলাম না। যেহেতু গল্পটা বিশ্বের অধিকাংশ মানুষই সত্য বলেই বিশ্বাস করে তাই আপনিও বিশ্বাস করেন সমস্যা নাই।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:০২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তারমানে আপনি ভাবছেন অধিকাংশ মানুষ বলদ এবং আপনি খুব গেয়ানী? বেশ নিজের সাটিফিকেটে আপনি গেয়ানী হয়ে থাকুন তাতে কারো অসুবিধার কথা নয়।

৩৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:৫৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: "সিম্পল কমনসেন্স দ্বারা প্রমাণ করা যায়" হবে।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:০৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অধিকাংশ মানুষের সেন্স যদি আপনার বিপক্ষে হয় তাহলে আপনারটা কমনসেন্স কেমন করে হয়? আপনার সেন্স তো তখন হবে রেয়ার সেন্স।

৩৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:০৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: নাহ, বলদ ভাবাটা ঠিক হবে না, অনেক জ্ঞানী, গুনী ব্যক্তি এমনকি অনেক বিজ্ঞানীরাও এটা বিশ্বাস করে।
আসলে ধর্মীয় বিষয়ের ব্যপারগুলোই আলাদা।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:১৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ধর্মীয় বিশ্বাস আলাদা হলে সেটাকে বিনা প্রমাণে গায়ের জোরে রূপ কথার গল্প বলার মানেটা কি? আর যে শ্রেণী এমন অসৌজন্য মূলক কথা বলে তারা চিরকালই মুষ্ঠিমেয়। আসল ব্যপার হলো অবিশ্বাসও এক প্রকার বিশ্বাস। সাক্ষী বলল, আসামীকে অপরাধ শিকার করতে আমি নিজ কানে শুনেছি। বিচারক বলল, শুনা কথা বিশ্বাসযো্গ্য নয়। এমন অবিশ্বাসীকে কোন কথা বিশ্বাস করানো যায় না। এরা যখন বিশ্বাস করবে তখন এদের বিশ্বাসের কোন মূল্য থাকবে না।

৩৫| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:১৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: অধিকাংশ মানুষের সেন্স আপাদত বিবর্তনের বিপক্ষে যাচ্ছে, কিন্তু এটা খুব দ্রুতই পরিবর্তন হচ্ছে।
বিজ্ঞানের কাজ হচ্ছে সত্য খুঁজে বের করা, এটা ভাল কি মন্দ বা কত মানুষের বিশ্বাসের বিপক্ষে গেলো তা বিজ্ঞান কেয়ার করে না।

তবে ভালো কিছু করতে হলে আপনাকে অবশ্যই সত্যকে জানতে হবে। সত্যকে না জেনে বা গোপন রেখে জীবনমান উন্নয়ন কখনোই সম্ভব নয়।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:২২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিবর্তনের বিপক্ষে যাওয়ার মত কিছুই নেই। সাফ কথা হলো মানুষ আদম (আ) সন্তান। আদম (আ) পৃথিবীর বাইরে থেকে পৃথিবীতে এসেছে। সুতরাং তাঁর গায়ে বিবর্তনের হাওয়া লাগেনি। আর বির্তনে যে মানুষ আকৃতির প্রাণী হয়েছে তা’ আদমের (আ) আগেই বিলুপ্ত হয়েছে। সুতরাং বিবর্তনের সাথে আধুনিক মানুষের কোন সম্পর্ক নেই।

৩৬| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:২৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ধর্মীয় বিশ্বাস আলাদা হলে সেটাকে বিনা প্রমাণে গায়ের জোরে রূপ কথার গল্প বলার মানেটা কি?
গায়ের জোরে না বস, বরং প্রমাণের অভাবে এগুলাকে রুপকথার গল্প বলা হয়। আর রুপকথার গল্পের আবার প্রমাণ লাগে নাকি? রুপকথার গল্প তো রুপকথাই। যাই হোক আপনি যথেষ্ট বুদ্ধিমান একজন মানুষ আপনার যা ভালো লাগে পালন করুন।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:৩২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি যে ধর্মীয় বিশ্বাসকে অস্বীকার করছেন উহারও কোন প্রমাণ নেই। সুতরাং আপনার অবিশ্বাসও নেহায়েত রূপ কথা। মনুষ্য আকৃতির সেই প্রাণী বিলুপ্ত হয়নাই এমন কোন প্রমাণ কেউ উপস্থাপন করতে পারে নাই। সুতরাং উহা বিজ্ঞান হওয়ার প্রশ্নই আসে না। আর সেজন্যই রূপ কথা নামক পঁচা মালকে আপনারা যতই বিজ্ঞান বলে চালানোর চেষ্টা করছেন তা’ কিন্তু মোটেও চলছে না। বরং তা অচল পঁচা মাল হিসাবেই বিবেচিত হচ্ছে। আপনাদের এ মুষ্ঠিমেয় দলটি হাজার হাজার বছর ধরে বিদ্যমাণ। এরা নিজেরাই নিজেদেরকে যথেষ্ট গেয়ানী মনে করে যদিও তারা ছাড়া বিশ্বের কেউ তাদেরকে মোটেও গেয়ানী মনে করে না। এরা যা বলে সব মুখস্ত কথা বলে। মুমিদের কথার তবুও সাক্ষি আছে। এদর কথার কোন সাক্ষিও নেই।

৩৭| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:৫১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আরে নাহ মহাশয়, বিবর্তন হচ্ছে পিউর 'সাইন্স' এটা মোটেও কল্পকথা নয় যা আমি উপরে যুক্তি দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছি। আর আমি তো আপনাকে জোড় করতেছি না বিবর্তন বিশ্বাস করার জন্য, তাই অহেতুক মাথা গরম করার দরকার নেই।

আর বিশ্বাসের বিপরীত শব্দ হচ্ছে অবিশ্বাস, সুতরাং এই দুটি শব্দের কার্যক্রমকে এক কাতারে ফেলা ঠিক হবে না।
যেমন- ভালোবাসার বিপরীত শব্দ হচ্ছে ঘৃণা শব্দ দুটির কার্যকরণ সম্পুর্ণ ভিন্ন।
কোন ধরণের পারীক্ষণ, যাচাই বাছাই ছাড়া যে সিন্ধান্তে উপনীত হতে হয় তাহাকে বলে বিশ্বাস যা হুট করে যে কোন কিছুতেই বিশ্বাস চলে আসতে পারে। কিন্তু অবিশ্বাস; দীর্ঘ একটি প্রকৃিয়ার মধ্যমে অর্জিত হয় যার মধ্যে থাকে, যুক্তি, তর্ক, যাচাই, বাছাই, ক্রস চেক, ফ্যক্ট চেক.. ইত্যাদি। আশা করি এবার বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।
ধন্যবাদ।


২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:৫৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি আপনার আদমের (আ) অবিশ্বাসের কথা বলেছি। সেটা অবিশ্বাসের ক্ষেত্রে আপনার এমন কি আছে যে যার কারণে আমিও আদমকে (আ) অবিশ্বাস করতে পারি? সেজন্য আদম (আ) অবিশ্বাসের গাঁজাখুরি গল্প মুমিনগণ বিশ্বাস করে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.