নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
অনেক স্থানে দেখি লাল ক্রস। তার উপরে লাল মাথার খুলি। নীচে লাল লেখা ‘বিপদ জনক’। বিপদের ভয়ে আমরা সেদিকে যাই না। মোহাম্মদ (সা.) একটা পথের কথা বলেছেন ‘মহাবিপদ জনক’। বিপদের ভয়ে আমরা সেপথে যাই না। জনাব নতুন বলছেন, সে পথে গিয়েই দেখেন, কোন বিপদ নাই। নতুন গং বলছে সেই পথে যে বিপদ আছে তার যুক্তি কি? প্রমান কি? কিন্তু আল্লাহ টুটি চেপে ধরে জাহান্নামে নিক্ষেপ করলে যুক্তি-প্রমাণ কোন কাজে লাগবে?
বহুকাল আগে থেকেই নতুনের মত লোকেরা মোহাম্মদের (সা.) বলা বিপদ জনক পথে চলার উপদেশ দিচ্ছে। কিন্তু ভীত-সন্ত্রস্ত মুমিনগণ তাদের কথা আমলে নিচ্ছে না। নতুন করে জনাব নতুন আমাকেও সেরকম উপদেশ দিলেন। একজন ভীত-সন্ত্রস্ত মুমিন হিসাবে আমি তার কথা আমলে নেওয়ার বিষয়ে অপারগতা প্রকাশ করছি।
নতুনের মত একজন আমাকে বহু বিজ্ঞানের কথা, যুক্তির কথা ও প্রমাণের কথা শুনালেন। আমি বললাম, কোরআনের মত কিতাব নিয়ে আস। সে বলল এক কিতাব অন্য কিতাবের মত হয় না। আমি বললাম, লাগবে না। তুই শুধু বলবি এ কিতাব আল্লাহর পক্ষ থেকে অমুক নবির প্রতি নাযিল হয়েছে, তাতে আল্লাহর প্রত্যাদেশ আছে। তোর দায়িত্ব এখানে শেষ। এরপর দুই কিতাব মিলিয়ে যে কিতাব আমার মানতে ভালো লাগে আমি সেই কিতাব মেনে চলব। কি এবার ঠিক আছে? তুই কি তোর কথা আমাকে দিয়ে জোর করে মানাবি নাকি? এসব লোক চৌদ্দশত বছর ধরে মুমিনদেরকে বিপদগামী করার চেষ্টা করছে। তথাপি মুমিন সংখ্যা না কমে বরং বাড়ছে। তাদের একজন রানু বলছে চৌদ্দশত বছর আগের কথা মুমিনগণ কেন মানে? মানুষ যে খানে তের কোটি বছর আগের বীগ ব্যাং মানে সেখানে রানু এসেছে চৌদ্দশত বছর আগের কথা অমান্য করার কথা বলতে।
কোরআন নাযিলের আগে জীব্রঈলকে নিজ ছুরতে দেখে মোহাম্মদ (সা.) ভয় পেলেন। তাঁর জ্বর উঠে গেল। সবই দেখলেন তাঁর স্ত্রী খাদিজা (রা.)। তিনি তাঁকে অবিশ্বাস করলেন না। তারপর তাঁকে বিশ্বাস করলেন বন্ধু আবু বকর (রা.)। তারপর তাঁকে বিশ্বাস করলেন আবু বকরের (রা.) বন্ধু ওসমান (রা.)। তারপর তাঁর কথা বিশ্বাস করলো সমগ্র আরব। আর এখন সারা বিশ্বের সব জাতির লোক তাঁর কথা বিশ্বাস করে। সুতরাং তাঁর কথা অবিশ্বাসের রিস্ক নেওয়া কোন মুমিনের পক্ষে সম্ভব নয়।
তাদের কথা সঠিক হলে মুমিনের সমস্যা কি? তখনতো নিজের বোকামির জন্য মুমিনকে লজ্জিত হতে হবে না। আর মুমিনের ঈমান সঠিক হলে তাদের দশাটা কি হবে? তখন তাদের সকল যুক্তি প্রমাণ জাহান্নামে গিয়ে সমাপ্ত হবে। সুতরাং আমি জনাব নতুনকে বলছি, আপনার রিস্ক নিয়ে আপনি থাকুন। আমি ওসব রিস্কের মধ্যে নেই। আপনার মত নিয়ে আপনি হাসুন, কাসুন, যা মনে লয় করুন। ওসব দিয়ে আমার অটল ঈমান টলাতে পারবেন না –ইনশা আল্লাহ। আমি মুমিন হয়েছি এবং মুমিন হিসাবেই মরতে চাই। রানুর আবেগ, সোগার লজিক, এসব আমার কোন কাজে লাগবে না্। আমার নিকট অমুমিনের সকল কথা পরিত্যাজ্য।
০৩ রা মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:২০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: নবি (সা) যা প্রচার করেছেন আপনি সেটাকে রূপ কথা বলছেন। সেজন্য এক্ষেত্রে আপনার প্রসঙ্গ আসে।
২| ০৩ রা মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:৪৭
অগ্নিবেশ বলেছেন: (১) হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বলেন, আমরা মিনায় নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সঙ্গে ছিলাম। তিনি চন্দ্রকে দিখন্ডিত করলেন এবং এক খন্ড পাহাড়ের পশ্চাতে চলে গেল ও এক খন্ড পাহাড়ের উপরে রইল। তখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তোমরা সাক্ষী থেকো। (সহীহ বুখারী শরিফ ১/৫৪৬; সহিহ মুসলিম শরিফ ২/৩৭৩)।
(২) হজরত আনাস ইবনে মালেক রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বর্ণনা করেন, মক্কা শরিফ বাসীরা রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে (নবুওয়্যাতের) কোনো নিদর্শন দেখতে চাইল। তখন রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মহান আল্লাহ তায়ালা উনার হুকুমে চন্দ্রকে দিখন্ডিত করে দেখিয়ে দিলেন। তারা (সাহাবায়ের কেরাম ও কাফেররা) দেখতে পেল যে, চাঁদের দুই খন্ড হেরা পাহাড়ের দুই পার্শ্বে চলে গিয়েছে।
সূত্র: সহিহ বুখারী শরিফ ১/৫৪৫; সহিহ মুসলিম শরিফ ২/৩৭৩; জামে তিরমিযী শরিফ ৩২৮৫; মুসনাদে আহমদ শরিফ ৩/১৬৫; দালাইলুন নুবুওয়াহ ২/২৬২-২৬৮; আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া ৩/৩৫৪, ৩৬১; ফাতহুল বারী ৭/২২১; আততাহরীর ওয়াত তানবীর ২৭/১৬৩; আদ্দুররুল মানসুর ৬/১৩২-১৩৪; তাফসীরে কুরতুবী ১৭/১২৫-১২৮; তাফসীরে মাযহারী ৯/১৩৫)।
০৩ রা মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:১৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অগ্নি এতে কি সমস্যা দেখলো?
৩| ০৩ রা মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:৫৪
অগ্নিবেশ বলেছেন: এগুলো রূপকথা নয় এগুলো আল্লাহর মোজেজা, আর অপরদিকে হনুমানে সুর্্য্য খাইল, ফাল দিয়ে সমুদ্র পার হইল, দুর্গা দশ হাতদিয়ে রাক্ষস মারিল, ওগুলো সব রূপকথা।
০৩ রা মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:২১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সনাতন ধর্মের পুস্তক মুখস্ত আকারে সংরক্ষিত নয়। সেটাকে কোরআনের সাথে মিলালে চলবে না।
৪| ০৩ রা মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:০৭
অগ্নিবেশ বলেছেন: আমি ত দেখি চাচার রিস্ক সবচাইতে বেশী, দুই হাজারের বেশী ধর্ম আছে, তাদের ঈশ্বরগন একে অপরকে সহ্য করতে পারেনা। শুধুমাত্র একটা ঈশ্বরের অনুসারী হইলেই স র্ব না শ। বাকি এক হাজার নয়শ নিরানব্বই ভিন্ন দলের ঈশ্বর রে রে করে তেড়ে আসবে।
তার চেয়ে কাউকেই মানলাম না, মরার পরে ধরা পড়লে বলব আমি নির্দল, কারন কেউই আমারে প্রমান দেয় নাই, এই যে আপনে ঈশ্বর তার প্রমান দিলেন আর আমিও সাথে সাথে আমার পশ্চাত পাতিয়ে দিলাম। চাচায় মরার পর দেখল আকাশে আফ্রিকার বনের দেবতা বুংগা বুংগা খাড়ায়ে আছে যেহেতু আমি নির্দল তাই আমার একটা সুযোগ সে দেবে, চাচার কি হপে? চাচায় ত শত্রু দল, চাচায় ত পশ্চাত পাতিয়েও রেহাই পাবে না।
০৩ রা মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:২৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অগ্নি কি করবে সেটা অগ্নি হিসাব। আমি কিতাবে বিশ্বাসী। কোরআনের মত কিতাব অন্যদের নিকট নেই। আর তাদের কিতাব কোরআনের মত পদ্ধতিতে সংরক্ষিত নয়। যার কথা সে বলবে। আমি মানব সেটা যেটা আমার বুঝে খাটবে।
৫| ০৩ রা মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৩৭
অগ্নিবেশ বলেছেন: চাচা আপনে মনে মনে কলা খাইলে, দিনের বেলায় হুরের স্বপন দেখিয়া ব্লগে পোষ্ট প্রসব করিলে আপনাকে কে বাধা দিবে? তয় এরে তারে টাইন্যা আনোনের কামডা কি? আমিও চাই আপনে বেহস্তে গিয়ে হুর পরীর লগে ভাব ভালোবাসা করেন। আমাগো লগে কিছু ভিডিও তিডিও পাঠাইয়েন আমরা দোজোকের আগুনে পুড়মু আর চাচার খেলা দেখমু।
০৩ রা মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:০০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জান্নাতের লোকজন জাহান্নামীদের ভাবনা ভাবার টাইম পাবে না।
৬| ০৩ রা মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:১৯
অগ্নিবেশ বলেছেন: জান্নাতে আপনে যা চাইবেন তাই হবে।
০৩ রা মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:১৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোন জিনিস চাইতে হলে তা’ ভাবনায় থাকতে হবে। ভাবনায় যদি না থাকে তবে চায় কেমন করে?
৭| ০৩ রা মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:১৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ব্লগে মগজওয়ালা যে কয়জন আছেন, নতুন তাদের একজন। ওনি হিতোপদেশ দিয়েছেন। এখন কেউ যদি মগজ কাজে না লাগায় তাহলে তো কিছু করার নেই।
০৩ রা মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:১৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: নতুনের উপদেশ যুদ ঈমান পরিত্যাগ করা হয় তাহলে মুমিন মগজ বাদ দিয়ে ঈমান নিয়ে থাকবে। যে মগজের কারণে জাহান্নামে যেতে হবে মুমিনের জন্য এমন মগজের দরকার নেই।
৮| ০৩ রা মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: চাচাজ্বী আসসালামু আলাইকুম।
লেবু চিপড়ালে যেমন তিতা হয়ে যায়। ঠিক তেমনি আপনার ধর্মীয় পোষ্ট গুলো তিতা হয়ে গেছে।
দিনের পর দিন একই ঘ্যান ঘ্যান। একই প্যান-প্যানানি। নতুন কিছু নাই। জাস্ট বিরক্তকর।
০৩ রা মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:২১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি যেখানে আল্লাহকে বিশ্বাস করেন না সেখানে আপনি সালাম দেন কোন হিসাবে? অন্য আর সবার মত এক পথে থাকেন।
৯| ০৩ রা মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:৩২
বিষাদ সময় বলেছেন: এ ব্লগে সবচেয়ে যৌক্তিক এবং মুক্ত মনের মন্তব্যকারী হলেন নতুন।
আল্লাহ , রসুল (সাঃ) কে মানা সেটা বিশ্বাসের ব্যাপার। এখানে যুক্তি দেখিয়ে তর্ক করাটাই সবচেয়ে বড় অযৌক্তিকতা।
০৩ রা মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:৫৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তিনি আমাকে ঈমান পরিত্যাগের রিস্ক নিতে বলেছেন। যা কোন মুমিনের পক্ষে অসম্ভব।
১০| ০৩ রা মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০২
সোনাগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন: নবি (সা) যা প্রচার করেছেন আপনি সেটাকে রূপ কথা বলছেন। সেজন্য এক্ষেত্রে আপনার প্রসঙ্গ আসে।
-সব ধর্মে দরকারী পরিমাণ রূপকথা যোগ করা হয়েছে।
০৩ রা মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:৫৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআনে রূপ কথা আছে কেউ এমন বিশ্বাস করলে সে আর মুমিন থাকে না।
১১| ০৩ রা মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৮
কামাল১৮ বলেছেন: আল্লাহ বার বার হলেছেন, জ্ঞান দিয়েছি ব্যবহার করার জন্য অন্ধ বিশ্বাস করার জন্য না।
০৩ রা মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:৫৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: দেখে-শুনে আল্লাহকে অবিশ্বাস করতে আল্লাহ জ্ঞান প্রদান করেননি।
১২| ০৩ রা মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৩৬
বিষাদ সময় বলেছেন: কোন ব্যক্তির বিশ্বাস যদি অন্যের ক্ষতির কারণ না হয় তবে সে বিশ্বাস পরিত্যাগ করতে বলা কারোরই উচিৎ নয়। তবে কথার পিঠে কথা বা যুক্তির পাল্টা যুক্তি হিসাবে যদি কেউ এমন কথা বলে থাকেন তবে সেটা ভিন্ন বিষয়।
০৩ রা মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:০৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যারা পরকালের ভয়ে ধর্ম মানে তারা সুবিধা বাদি/ এবং ভীতু, রিক্স নিতে চায় না তাই ধর্ম মানে। জনাব নতুনের এ কথার প্রেক্ষিতে আমাকে এ পোষ্ট লিখতে হয়েছে। তাঁর কথা অনুযায়ী মুমনিদেরকে সাহস করে জাহান্নাম কবুল করতে হবে।
১৩| ০৩ রা মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:৪২
কামাল১৮ বলেছেন: আমার সাথে আল্লাহর দেখা হয় নাই,তার কোন কথা আমার নিজের কানে শুনা হয় নাই।আমি মোল্লাদের কাছে শুনেছি।আপনার সাথে দেখা সাক্ষাত হয় এটা ভালো।কথা হলে আমাদের জানাবেন,এই কথা হয়েছে।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:০৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহর চাহিদা ১% অনুগত। সেটা তিনি অনায়াসে পেয়ে যাচ্ছেন। তারজন্য তাঁর কারো সাথে দেখা সাক্ষাতের দরকার নাই। তিনি সরাসরি কথা বলেছেন, মুসা (আ) ও মোহাম্মদের (সা) সাথে। অন্য আরো অনেকের নিকট তিনি ফেরশতা মারফত বাণী পঠিয়েছেন। অনেকের নিকট তাও পাঠাননি। শুধু ফেরেশতারা বলেছে অমুকের নিকট পাঠানো বাণী অনুযায়ী লোকদেরকে পথ দেখাও। তাতেই আল্লাহর কাজ হয়ে গেছে। তিনি ১% অনুগত পেয়ে গেছেন। কেউ জাহান্নামে গেলে সেটা আল্লাহর সমস্যা নয়। আর আল্লাহ যারা তাঁর প্রতি অনুগত নয় তাদের প্রতি যথেষ্ট পরিমাণে নিষ্ঠুর। আপনি মুক্তিযোদ্ধা। আপনার প্রতি আমার শ্রদ্ধা আছে। কিন্তু আপনার প্রতি আল্লাহর কোন ফিলিং না থাকলে সে বিষয়ে আমার আসলেই কিছু করার নেই। আল্লাহর ক্ষেত্রে সবার ইয়া নাফছি অবস্থা।
১৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৩ ভোর ৫:৪২
জিকোব্লগ বলেছেন:
এখানেও দেখি বিশেষ প্রজাতির ইসলাম বিদ্বেষী প্রাণীদের উৎপাত।
এদেরকে আরো ভালোভাবে সনাক্ত করা যাচ্ছে। সামুতে এদের সংখ্যা
হাতে গোনা। তবে সামুতে এদের ইসলাম বিদ্বেষী আচরণের তীব্রতা
মধ্যম থাকলেও, এরা ইসলামের পক্ষের পোস্ট দেখলে, ইসলাম বিদ্বেষী
চুলকানির জ্বালায় ঐ পোস্টে উৎপাত করতে ভালোই পছন্দ করে।
এদের কথা শুনে, ইবলিশ শয়তান যে আছে এবং উহা যে প্রভাব ফেলতে
পারে, এটা আরো বেশি বিশ্বাস হয়।
যাই হোক, আপনি এদের উৎপাত কিভাবে দেখেন?
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:১৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কারা নাস্তিক? কারা ধর্মহীন? কারা মোনাফেক? তারা কি বলতে চায়, এসব বিষয়ে আমার জানার বেশ ক্যেতুহল ছিলো। সামুতে এসে আমার সে কৌতুহল ভালোভাবে মিটে গেছে। আল্লাহ এদেরকে ছাড় দিচ্ছেন, কিন্তু ছেড়ে দিবেন না। আল্লাহর অনুগতের দায়িত্ব এদের নিকট আল্লাহর কথা পৌঁছিয়ে দেওয়া। তাদের সাথে মন্দ আচরণ আল্লাহর অনুগতদের দায়িত্ব নয়। এদের উৎপাতের কথা ভেবে এরা নিজেরাই পরকালে হাসবে। তারা বলবে আমরা জাহান্নামে যাওয়ার জন্য এত্তো চেষ্টা করলাম?
১৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:৩৭
বিটপি বলেছেন: চাচা আল্লাহকে বিশ্বাস না করলেও সালাম দিতে কোন অসুবিধা নেই। এক কোপানিতে আমার বস ছিল হিন্দু। তিনি তার অধস্তনদের সবাইকে আগে সালাম দিতেন। আমরা ওয়ালাইকুম বলে উত্তর দিতাম। এতে আমি কোন সমস্যা দেখিনা।
আপনার ভাতিজা আপনার ধর্মীয় পোস্ট দেখতে দেখতে যাস্ট ত্যাক্ত বিরক্ত, তারপরেও কিন্তু আপনার পোস্টে হাজিরা দেবার লোব সংবরণ করতে পারেনি। ভাতিজার এত ভালোবাসা আপনি রাখবেন কই?
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ভিতর-বাহির এক রকম না হলে এটাকে মোনাফেকি বলে। আমি ভাতিজাকে তার বিশ্বাস অনুযায়ী আচরণ করতে নচিহত করছি।
১৬| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:৫৩
কামাল১৮ বলেছেন: আল্লাহ যাঁদের সাথে কথা বলেছেন সে ছাড়া দ্বিতীয় কেউ শুনে নাই।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:০০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি যা বলছেন তার সবটাই ঠিক আছে। আল্লাহ যা করেছেন তারচেয়ে বেশী কিছু করা তিনি দরকার মনে না করলে কার কি করার আছে? তাঁর প্রয়োজন ১% লোক। তাতে তিনি দু’জনের সাথে কথা বললেই যদি তা’ পেয়ে যান তবে আর কি করার আছে? যাদের জন্য জাহান্নাম সাব্যস্ত তারা আল্লাহর সাথে বারগেনিং করে যদি তাদের জাহান্নাম মওকুফ করাতে পারে তাতে আমার কি?
১৭| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:২৭
নতুন বলেছেন: তাদের কথা সঠিক হলে মুমিনের সমস্যা কি? তখনতো নিজের বোকামির জন্য মুমিনকে লজ্জিত হতে হবে না। আর মুমিনের ঈমান সঠিক হলে তাদের দশাটা কি হবে? তখন তাদের সকল যুক্তি প্রমাণ জাহান্নামে গিয়ে সমাপ্ত হবে। সুতরাং আমি জনাব নতুনকে বলছি, আপনার রিস্ক নিয়ে আপনি থাকুন। আমি ওসব রিস্কের মধ্যে নেই। আপনার মত নিয়ে আপনি হাসুন, কাসুন, যা মনে লয় করুন। ওসব দিয়ে আমার অটল ঈমান টলাতে পারবেন না –ইনশা আল্লাহ। আমি মুমিন হয়েছি এবং মুমিন হিসাবেই মরতে চাই।
আমি তো কাউকে বলছিনা আপনার ইমান ছেড়ে দিন। যখন আপনি বলবেন আপনার পথ সেরা আমার পথ ভুল তখন বিশ্বাসীদের সাথে যুক্তি দেবার চেস্টা করি।
বিশ্বাস করতে কোন কস্ট নাই। মেনে নিলেই হলো। কিন্তু প্রচলিত জিনিসের বিপরিতে ভাবতে হলে প্রশ্ন করতে হয়, ভাবতে হয়, কস্ট করতে হয়।
হিন্দু ধর্মে বিশ্বাসীরা গনেশকে বিশ্বাস করে। আপনিও সাধারন জ্ঞানে বুঝতে পারবেন মানুষের মাথায় হাতির মাথা লাগানো যায় না। তেমনি সকল ধর্মেই অনেক কিছু আছে সেটা বিশ্বাসীরা মেনে নেয়।
আর ইতিহাসের ঘটনা দেখলে বুঝতে পারবেন যে ধর্মকে কিভাবে শাসক/ধর্মগুরু অন্যান্য রা নিজেদের সার্থে ব্যবহার করেছে।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:০৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার কথা ঠিক আছে। কিন্তু কথা হলো আল্লাহ টুটিচেপে জাহান্নামে নিক্ষেপ করলে আপনার ঠিক কথাগুলো কোন কাজে লাগবে। বাস্তবতার সাথে যুক্তি প্রমাণের অনেক সময় হেরফের হয়ে যায়। তখন যুক্তি-প্রমাণ ছেড়ে অসহায়ভাবে বাস্তবতাকে মেনে নিতে হয়। ধর্ম মত আছে চার হাজারের উপরে। আমিতো এর সব হুলো মানতে যাচ্ছি না। আমি যা মানি তা’ আমি সঠিক মনে করেই মানি।
১৮| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৫৭
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার কথা ঠিক আছে। কিন্তু কথা হলো আল্লাহ টুটিচেপে জাহান্নামে নিক্ষেপ করলে আপনার ঠিক কথাগুলো কোন কাজে লাগবে। বাস্তবতার সাথে যুক্তি প্রমাণের অনেক সময় হেরফের হয়ে যায়। তখন যুক্তি-প্রমাণ ছেড়ে অসহায়ভাবে বাস্তবতাকে মেনে নিতে হয়। ধর্ম মত আছে চার হাজারের উপরে। আমিতো এর সব হুলো মানতে যাচ্ছি না। আমি যা মানি তা’ আমি সঠিক মনে করেই মানি।
আমি সুবিধাবাদী না যেটা বিশ্বাস করিনা সেটা পালন করতে যাবো কেন?
সবাই বক্সের বাইরে চিন্তা করতে পারেনা। আপনিও তার বেতিক্রম না।
আপনি যে মানত করেন সেটা যে আপনার ধর্মমতেই সহি না সেটা কি আপনি জানেন? অন্ধ বিশ্বাস করলে এমন অনেক কিছুই বিশ্বাসে ঢুকে যায়।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:৪১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মান্নত ইসলামে নাজায়েজ কিছু নয়। আর যে জন্য মান্নত করা হয় তা’ হয়ে গেলে মান্নত পূরণ করা ওয়াজেব হয়ে যায়। আর আমি যেটা বিশ্বাস করি আমি সেটা পালন করি। অনেক কষ্টে লোকেরা অবিশ্বাসী হয়। এর পুরস্কার হিসাবে তারা চিরন্তন কষ্টের জাহান্নামে থাকবে। হিসাবে কোন গরমিল নেই।
১৯| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:২৫
বিটপি বলেছেন: @নতুন, হিন্দুরা গনেশে বিশ্বাস করেনা। কিন্তু গনেশের ক্ষমতাকে বিশ্বাস করে। বাণিজ্যের দেবতা গনেশের তাই বিপুল পরিমাণ ভক্তবৃন্দ আছে।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আরবরাও অনেক দেবতায় বিশ্বাস করতো। তাদের বিরুদ্ধে গিয়ে মহানবি (সা) জয়ী হয়েছেন। তিনি মানব জাতিকে একটা কোরআন উপহার দিয়েছেন। তেমন একখানি গ্রন্থ আর কারো নিকট নেই। সেজন্য সব ছেড়ে আমি মুমিন-মুসলিম হয়েছি। অনেকে অনেক কষ্ট করে ধর্মহীন/নাস্তিক হয়। তার পুরস্কার তারা বহু কষ্টের জাহান্নামে চিরকাল থাকবে।
২০| ০৬ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:১৫
নতুন বলেছেন: কোরআন নাযিলের আগে জীব্রঈলকে নিজ ছুরতে দেখে মোহাম্মদ (সা.) ভয় পেলেন। তাঁর জ্বর উঠে গেল। সবই দেখলেন তাঁর স্ত্রী খাদিজা (রা.)। তিনি তাঁকে অবিশ্বাস করলেন না। তারপর তাঁকে বিশ্বাস করলেন বন্ধু আবু বকর (রা.)। তারপর তাঁকে বিশ্বাস করলেন আবু বকরের (রা.) বন্ধু ওসমান (রা.)। তারপর তাঁর কথা বিশ্বাস করলো সমগ্র আরব। আর এখন সারা বিশ্বের সব জাতির লোক তাঁর কথা বিশ্বাস করে। সুতরাং তাঁর কথা অবিশ্বাসের রিস্ক নেওয়া কোন মুমিনের পক্ষে সম্ভব নয়।
দেওয়ানবাগী স্বপ্নে আর মোরাকাবাতে আল্লাহের সাথে দেখা করেছেন, মোহাম্মদ সা: কে স্বপ্নে দেখেছেন।
তার অনেক অনুসারীরা তার এইসব সত্য বলে বিশ্বাস করে।
আপনি কেন তাকে ভুয়া ভাবেন? তিনিও তো সৃস্টিকর্তা তার সাথেও তো দেখা করতে পাবে।
তিনি কেন মিথ্যা কথা বলবেন? তার লাখো অনুসারী আছে।
০৬ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৫৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জান্নাতে যাওয়ার জন্য দেওয়ান বাগীর কথা বিশ্বানের দরকার নেই, কিন্তু জান্নাতে যাওয়ার জন্য মোহাম্মদের (সা) কথা বিশ্বাস করার দরকার আছে। আবু বকর (রা) মোহাম্মদের কথা বিনা বাক্য ব্যায়ে বিশ্বাস করেছেন। কিন্তু তিমি মোসায়লামাকে মিথ্যাবাদী সাব্যস্ত করে তার সাথে যুদ্ধ করেছেন। কারণ সে কোরআনের মত কিছু হাজির করতে পারেনি। মোহাম্মদ (সা), মোসায়লামা, আবু বকর (রা) ও কোরআনের ভাষা আরবী। সুতরাং আবু বকরের (রা) বুঝতে অসুবিধা হয়নি যে কোরআন আসলে কি? আমিও আরবী ভাষা বিষয়ে কিছুটা জানি। আমিও বুঝি কোরআন আসলে কি? আমি তো নাস্তিককে বলেছি। আরবীও লাগবে না তুই একটা বাংলা কিতাব নিয়ে এসে বলবি এটা আল্লাহর তরফ থেকে। তারপর আমি কোরআনের বাংলা অনুবাদের সাথে মিলাব। তোর আনা কিতাব যদি কোরআনের চেয়ে উন্নত মানের হয় তাহলে না হয় আমি তোর কথা মেনে নেব। আমি একটা কিতাব মানি। তারচেয়ে উন্নত কিতাব না পেলে আমি সে কিতাব মান্য করা ছাড়ব কেন? কোরআন বিষয়ে আপনার অবিশ্বাসের দায় আমাকে বহন করতে হবে না। সুতরাং আপনি কোরআন অবিশ্বাস করলে আমার কিছু যায় আসে না। আমি কোরআন বিশ্বাস করি এবং এ বিশ্বাস নিয়েই মরতে চাই। আল্লাহেআমাকে তাঁর কিতাবের পথে অটল রাখুন- আমিন।
২১| ০৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৯
রানার ব্লগ বলেছেন: ১৫০০ বছর পার হয়ে গেলো এখনো মুসলমানদের তার ধর্ম সত্য ইহা প্রমান করতে হয় !
০৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: প্রমান করতে হয় না, কেউ প্রমাণ চাইলে সেই প্রমাণের কথা বলতে হয়। একজন জানে না মুসলমানদের ধর্মের সঠিকতার প্রমাণ আছে কিনা। তখন তাকে বলতে হয় হ্যাঁ, মুসলমানদের ধর্মের সঠিকতার এ প্রমাণ আছে। এটা অজানাকে জানানো বলো, অচেনাকে চেনানো বলে। এটাকে প্রমাণ করা বলে না। প্রমাণের কথা এখন হলে তখনকার লোক তবে এটাকে সঠিক মানলো কিসের ভিত্তিতে? সুতরাং প্রমাণ ১৫০০ বছর আগেই ছিল। এখন শুধু এর রিভাইস হচ্ছে। ধন্যবাদ।
২২| ০৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:৪০
নতুন বলেছেন: আরবীও লাগবে না তুই একটা বাংলা কিতাব নিয়ে এসে বলবি এটা আল্লাহর তরফ থেকে। তারপর আমি কোরআনের বাংলা অনুবাদের সাথে মিলাব। তোর আনা কিতাব যদি কোরআনের চেয়ে উন্নত মানের হয় তাহলে না হয় আমি তোর কথা মেনে নেব। আমি একটা কিতাব মানি। তারচেয়ে উন্নত কিতাব না পেলে আমি সে কিতাব মান্য করা ছাড়ব কেন? কোরআন বিষয়ে আপনার অবিশ্বাসের দায় আমাকে বহন করতে হবে না। সুতরাং আপনি কোরআন অবিশ্বাস করলে আমার কিছু যায় আসে না। আমি কোরআন বিশ্বাস করি এবং এ বিশ্বাস নিয়েই মরতে চাই। আল্লাহেআমাকে তাঁর কিতাবের পথে অটল রাখুন- আমিন।
ফরিদভাই আপনি এই বিষয় নিয়ে উত্তেজিত হতে যাবেন না প্লিজ। আপনি আপনার বিশ্বাস নিয়ে থাকুন।
আমি বলেছি, সবাই তার গন্ডির বাইরে চিন্তা করতে পারেনা। আপনিও ধর্মের আফিমের প্রভাব থেকে মুক্ত হয়ে চিন্তা করতে পারবেন না।
ধর্মের ফাদের বিষয়টা সবার জ্ঞানে আসবেনা। সব ধাধার জবাব সবার মাথায় খেলবেনা।
০৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিষয়টা দয়া করে আপনি নিজের দিকে নিবেন না। আপনি যথেষ্ট সাবলিল এবং মার্জিত একজন মানুষ। কিন্তু সবাই আপনার মত মার্জিত না। অনেকেই মনে করে মুমিনের বিশ্বাসই যত সমস্যার কারণ। তাদের কথার জবাবে আমাকে অনেক কথাই বলতে হয়। আপনি আমাকে বুঝাচ্ছেন, কিন্তু আমার ঈমান ছাড়তে জোর করছেন না। মতের মিল না থাকলেও আপনি আমার অতি প্রিয় জনদের একজন। যদিও আমার বিশ্বাস অনুযায়ী আপনি মুমিন না হলে পরকালে আমি আপনার কোন উপকার করতে পারব না। অবশ্য আপনার বিশ্বাস অনু যায়ী আমার উপকার আপনার প্রয়োজন হবে না।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৩৪
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনার এই ধরণের লেখায় আমার নিকটাকে কেন টানা হয়? আমি তো আল্লাহ, কেতাব, নবী নিয়ে কিছু বলছি না।