নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
সূরাঃ ৯৫ তীন, ৮ নং আয়াতের অনুবাদ-
৮। আল্লাহ কি বিচারকদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ট বিচারক নন?
সূরাঃ ১ ফাতিহা, ১ নং আয়াতের অনুবাদ-
১। সমস্ত প্রশংসা জগৎ সমূহের প্রতি পালক আল্লাহর।
সূরাঃ ২ বাকারা, ২৮৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৮৬। আল্লাহ কারোউপর এমন কোন কষ্ট দায়ক দায়িত্ব অর্পণ করেন না যা তার সাধ্যাতীত।সে ভাল যা উপার্জন করে তার প্রতিফল তার। সে মন্দ যা উপার্জন করে তার প্রতিফল তার। হে আমাদের প্রতিপালক যদি আমরা ভুলে যাই অথবা আমাদের ত্রুটি হয় তবে আমাদেরকে পাকড়াও করো না। হে আমাদের প্রতিপালক আমাদের পূর্ববর্তিগণের উপর যেমন গুরু দায়িত্ব অর্পণ করেছিলে আমাদের উপর তেমন দায়িত্ব অর্পণ করবেন না।হে আমাদের প্রতিপালক এমন ভার আমাদের উপর অর্পণ করবেন না যা বহন করার শক্তি আমাদের নেই।আমাদের পাপ মোছন করুন, আমাদেরকে ক্ষমা করুন, আমাদের প্রতি দয়া করুন, আপনিই আমাদের অভিভাবক। সুতরাং কাফির সম্প্রদায়ের উপর আমাদেরকে জয়যুক্ত করুন।
* তাকদীর লিখনে আল্লাহ কারো প্রতি বে-ইনসাফী করেছেন, কেউ এমন ধারণা করলে সে আর মুমিন থাকে না। সে তখন আল্লাহর আয়াতের কুফুরীকারী কাফির হয়ে যায়। সেজন্য মুমিন সকল ক্ষেত্রে আল্লাহর শুধু প্রশংসাই করে। কখনো কোন ক্ষেত্রে মুমিন আল্লাহর বদনাম করে না। আর কাফির আল্লাহর বদনামের ডালি নিয়ে বসে। তারা নবির (সা.) বদনাম করে। তারা মুসলিমদের বদনাম করে। তারা যুক্তি প্রমাণ সহকারে আল্লাহ, রাসূল (সা.) ও মুমিন-মুসলিমদের বদনাম করে। আর মুমিনগণ বলেন, যুক্তি-প্রমাণের দরকার নেই, আল্লাহ ও রাসূলের (সা.) বদনাম সঠিক নয় এবং মুমিনদের রয়েছে ভুল-ত্রুটি। যা আল্লাহ তাওবা এর কারণে ক্ষমা করে দেন।
সূরাঃ ৯৫ তীন, ৪ নং থেকে ৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪। আমরা মানুষকে সৃষ্টিকরেছি সুন্দরতম গঠনে।
৫। অতঃপর আমি তাকে হীনতাগ্রস্তদের হীনতমে পরিণত করি।
৬। কিন্তু তাদেরকে নয় যারা মু’মিন ও সৎকর্ম পরায়ন।তাদের জন্য তো আছে নিরবচ্ছিন্ন পুরস্কার।
* মুমিন জান্নাতে সুন্দরতম গঠন পাবে এবং যারা মুমিন নয় তারা জাহান্নামে হীনতম অবস্থায় পতিত হবে।
সূরাঃ ৫৩ নাজম, ৩৮ নং ও ৩৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩৮। ওটা এই যে কোন বহনকারী অপরের বোঝা বহন করবে না।
৩৯। আর এই যে মানুষ যা করে তাই সে পায়।
সূরাঃ ১০১ কারিয়া, ৬ নং ও ৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬। তখন যার (নেকের)পাল্লা ভারী হবে
৭। সেতো লাভ করবে সন্তোষ জনক জীবন।
সূরাঃ ১০১ কারিয়া, ৮ নং ও ৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৮। কিন্তু যার (নেকের) পাল্লা হালকা হবে
৯। তার মা হবে হাবিয়া
* মানুষের সুন্দরতম এবং হীনতম হওয়াকে আল্লাহ তার কর্মফল হিসাবে ঘোষণা করেছেন।
সূরাঃ ৮৭ আলা, ৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। যিনি তাকদীর নির্ধারণ করেছেন, তারপর হেদায়াত প্রদান করেছেন।
সূরাঃ ৪৪ দুখান, ২ নং থেকে ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
২। শপথ সুস্পষ্ট কিতাবের।
৩। আমরা তো এটা নাজিল করেছি এক মোবারক রাতে; আমরাতো সতর্ককারী।
৪। এ রাতে প্রত্যেক প্রজ্ঞাপূর্ণ বিষয় স্থিরিকৃত হয়।
* তাকদীরের একাংশ মানুষ সৃষ্টির পূর্বে লিখিত হয়েছে এবং এর অন্য অংশ মোবারক রাতে লিখিত হয়। তাকদীরের প্রথমাংশের কারণে মানুষ কুকুর না হয়ে মানুষ হয়েছে এবং অন্য অংশের কারণে মানুষের কিসমত ভালো-মন্দ হয়। কেউ একজন কুকুরকে জিজ্ঞাস করেছে তুমি উত্তম না আমি উত্তম। কুকুর বলেছে তুমি জান্নাতে গেলে তুমি উত্তম, কারণ আমি জান্নাতে যেতে পারব না। আর তুমি জাহান্নামে গেলে আমি উত্তম, কারণ আমাকে জাহান্নামে যেতে হবে না।
সূরাঃ ৮ আনফাল, ৪৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪৫। হে মুমিনগণ! তোমরা যখন কোন দলের সম্মুখিন হবে তখন অবিচলিত থাকবে। আর অধিক আল্লাহর যিকির করবে, যাতে তোমরা সফলকাম হতে পার।
* আল্লাহ রুহদের সাফল্যের মাপকাঠি হিসাবে যিকিরকে সাব্যস্ত করলেন।
সূরাঃ ২২ হাজ্জ্ব, ৭০ নং আয়াতের অনুবাদ-
৭০। তুমি কি জাননা যে আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে আল্লাহ তা’ জানেন? এসব এক কিতাবে আছে। এটা আল্লাহর নিকট সহজ।
সূরাঃ ৬ আনআম, ৩৮ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩৮। ভূ-পৃষ্ঠে চলমান প্রতিটি জীব এবং বায়ূ মন্ডলে ডানার সাহায্যে উড়ন্ত প্রতিটি পাখিই তোমাদের ন্যায় এক একটি জাতি। আমি কিতাবে কোন জিনিসের কোন বিষয় বাদ রাখিনি। তারপর তাদের সবাইকে তাদের প্রতিপালকের কাছে একত্রিত করা হবে।
* আল্লাহ একটি কিতাবে সকল রুহের যিকিরের বিবরণ লিপিবদ্ধ করেছেন।
সূরাঃ ৭২ জিন, ১৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৭। যা দ্বারা আমরা তাদেরকে পরীক্ষা করতাম। যে তার রবের যিকির হতে বিমুখ হয় তিনি তাকে প্রবেশ করাবেন দুঃসহ আযাবে।
সূরাঃ ৯৫ তীন, ৪ নং ও ৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪। আমরা মানুষকে সৃষ্টিকরেছি সুন্দরতম গঠনে।
৫। অতঃপর আমি তাকে হীনতাগ্রস্তদের হীনতমে পরিণত করি।
* যিকিরের বিবরণ অনুযায়ী যে সব রুহ সুন্দরতম এবং হীনতম হওয়ার বিষয় বিবেচিত হলো তারা মানুষ হলো। তাদের একদলের তাকদীরে জান্নাত এবং অন্য দলের তাকদীরে জাহান্নাম লিখিত হলো। জান্নাতী ও জাহান্নামীদের আরেকটি দল হলো জিন। এরা মানুষ থেকে কম উত্তম ও কম অধম। আর যাদের যিকিরের বিবরণ অনুযায়ী আল্লাহ তাদের প্রতি কিছুটা কম সন্তুষ্ট হলেও অসন্তুষ্ট নন তাদেরকে আল্লাহ জান্নাতে মানুষের সেবায় নিয়েজিত করেছেন। যাদের যিকিরের বিবরণ অনুযায়ী আল্লাহ তাদের প্রতি খুব একটা সন্তুষ্ট নন আল্লাহ তাদেরকে জাহান্নামীদের শাস্তির কাজে নিয়োজিত করেছেন। অন্যসব রুহ বিভিন্ন মাখলুকে বিভক্ত হয়ে ক্ষণস্থায়ী জীবন পেল। আর এসবই হলো যিকিরের বিবরণ অনুযায়ী।
সূরাঃ ৫১ যারিয়াত, ৫৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৬। আমি জিন ও মানুষকে এ জন্য সৃষ্টি করেছি যে, তারা আমারই ইবাদত করবে।
সূরাঃ ১০১ কারিয়া, ৬ নং ও ৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬। তখন যার (নেকের)পাল্লা ভারী হবে
৭। সেতো লাভ করবে সন্তোষ জনক জীবন।
সূরাঃ ১০১ কারিয়া, ৮ নং ও ৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৮। কিন্তু যার (নেকের) পাল্লা হালকা হবে
৯। তার মা হবে হাবিয়া
* জান্নাত ও জাহান্নাম নির্ধারনের পর আল্লাহ মানুষ ও জিনের জন্য ইবাদতের ব্যবস্থা করলেন। ইবাদত অনুযায়ী যার নেকের পাল্লা হালকা হবে তাকে জাহান্নামে যেতে হবে। পাপ অনুযায়ী শাস্তি ভোগের পর সে জান্নাতে যাবে।
যাদের তাকদীরে আল্লাহ চিরস্থায়ী জাহান্নাম লিখে দিয়েছেন; তাদেরকে আল্লাহ মোহর করে দিয়েছেন যে তারা কিছুতেই ঈমান আনবে না। কিন্তু যাদেরকে আল্লাহ মোহর করে দেননি তারা ঈমান আনবে, তবে ইবাদত ঘাটতির কারণে সাময়িক তাদের অনেককে জাহান্নামে যেতে হবে।
সূরাঃ ৫৩ নাজম, ৩৮ নং ও ৩৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩৮। ওটা এই যে কোন বহনকারী অপরের বোঝা বহন করবে না।
৩৯। আর এই যে মানুষ যা করে তাই সে পায়।
* তাকদীর হিসাবে মানুষ ও জিন নিজেদের বোঝা বহন করে। তারা কেউ আল্লাহর চাপিয়ে দেওয়া বোঝা বহন করে না। কারণ তাদের তাকদীরের একাংশ লিখিত হয়েছে রুহের জগতে তাদের যিকিরের ফল অনুযায়ী এবং তাদের তাকদীরের অন্য অংশ লিখিত হয়েছে দুনিয়াতে তাদের ইবাদত অনুযায়ী। ভালো সকল কাজ হলো ইবাদত আর মন্দ সকল কাজ আল্লাহর অবাধ্যতা। ইবাদত ও অবাদ্যতার ভিত্তিতে জান্নাত ও জাহান্নামের শ্রেণী নির্ধারিত হলো। এতে দুনিয়ার সুবিধা ও অসুবিধাও লিখিত হলো। সুতরাং ভাগ্যের দায় বিধাতার নয়।
সূরাঃ ৭ আ’রাফ, ১৭২ থেকে ১৭৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৭২। যখন তোমার রব আদম সন্তানদের পিঠ হতে তাদের বংশধরদেরকে বের করেন এবং তাদের নিজেদের থেকে স্বীকারোক্তি গ্রহণ করেন এবং বলেন, আমি কি তোমাদের প্রভু নই? তারা বলে, ‘হ্যাঁ’ আমরা সাক্ষী থাকলাম। এটা এজন্য যে তোমরা যেন কিয়ামতের দিন না বল যে, আমরাতো এ বিষয়ে গাফির ছিলাম।
১৭৩। কিংবা তোমরা যেন না বল, আমাদের পূর্বপুরুষগণই তো আমাদের পূর্বে শিরক করেছে, আর আমরা তো তাদের পরবর্তী বংশধর; তবে কি পথভ্রষ্টদের কৃতকর্মের জন্য তুমি আমাদেরকে ধ্বংস করবে?
* আল্লাহ প্রত্যেক আদম সন্তানের পিঠ থেকে তাদের বংশধরদেরকে বের করে তাদের থেকে তাঁর প্রভুত্বের সাক্ষী নিয়ে নিলেন, যেন তারা তাদের কাজের জন্য তাদের বাপ-দাদাকে দায়ী না করতে পারে। কিন্তু মন্দ বাপদাদার বংশধর হওয়া কারো দূর্ভাগ্যের কারণ নয়। কারণ যার ভাগ্যে জান্নাত লিখিত হয়েছে সে মন্দ বাপদাদার বংশধর হলেও অবশেষে সে জান্নাতের পথে চলেই পৃথিবী থেকে গত হবে। আর যার ভাগ্যে জাহান্নাম লেখা আছে সে ভালো বাপ-দাদার বংশধর হলেও অবশেষে সে জাহান্নামের কাজ করেই পৃথিবী থেকে গত হবে।
সাকুল্য কথা হলো আল্লাহ তাঁর সকল কাজ ন্যায়সঙ্গতভাবে সম্পন্ন করেন। সুতরাং কোন ক্ষেত্রে তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করা বেকুবী।
২০ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৭:০২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ভিখারিণী মায়ের সন্তান হওয়া এবং বিলিয়নিয়ারের সন্তান হওয়া জন্মপূর্ববর্তী কাজের ফল। জন্মের পরের কোন কিছুর জন্য কারো এমন অবস্থা যে নয় সেটা তো পরিস্কার হিসাব।
২| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৭:০৯
সোনাগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন: ভিখারিণী মায়ের সন্তান হওয়া এবং বিলিয়নিয়ারের সন্তান হওয়া জন্মপূর্ববর্তী কাজের ফল।
-কার কাজের ফলের জন্য আল্লাহ, দরিদ্র মাতার শিশু সন্তানদের জন্য এই রকম জীর্ণ, শীর্ণ তকদীর দিচ্ছেন? আপনি আজগুবি ব্যাখ্যা দিচ্ছেন!
২০ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৭:১৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: রুহ অবস্থায় থাকা কালিন প্রদত্তকাজের ফল অনুযায়ী তাকদীরের একটা অংশ লিখিত হয়েছে। সে অনুযায়ী বিভিন্ন অবস্থায় রুহ জন্ম লাভ করছে। ইসলামী জ্ঞানের অভাব জনিত কারণে আপনি এসব বিষয় বুঝতে পারছেন না।
৩| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৭:১৯
সোনাগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন: রুহ অবস্থায় থাকা কালিন প্রদত্তকাজের ফল অনুযায়ী তাকদীরের একটা অংশ লিখিত হয়েছে। সে অনুযায়ী বিভিন্ন অবস্থায় রুহ জন্ম লাভ করছে। ইসলামী জ্ঞানের অভাব জনিত কারণে আপনি এসব বিষয় বুঝতে পারছেন না।
-যেই জ্ঞান ধরণের ব্যাখ্যা দেয়, উহা ইসলামিক হতে পারে; এবং উহা আমার থাকার কথা নয়
২০ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৭:২৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি ইসলাম নিয়ে খুব একটা পড়া-শুনা করেননি। আপনি পড়াশুনা করেছেন প্রযুক্তি বিষয়ে। সেজন্য প্রযুক্তি বিষয়ে আপনার কথাগুলো সঠিক হলেও ইসলামী বিষয়ে আপনার কথাগুলো সঠিক হয় না। তাকদীর মুমিনের ঈমানের সাতটি বিষয়ের একটি প্রধান বিষয়। এ বিষয়ে মুমিন আল্লাহকে দোষারোপ করে না। তবে যারা কাফির তারা তাকদীর বিষয়ে আল্লাহর বদনামের ডালি নিয়ে বসে।
৪| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৭:২৭
সোনাগাজী বলেছেন:
টাইপো:
-যেই জ্ঞান *এই ধরণের ব্যাখ্যা দেয়, উহা ইসলামিক হতে পারে; এবং উহা আমার থাকার কথা নয়
২০ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৭:৩০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি বুঝতে পেরেছি এবং উত্তর দিয়েছি।
৫| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৭:৩৮
এভো বলেছেন: ভিখারিণী মায়ের সন্তান হওয়া এবং বিলিয়নিয়ারের সন্তান হওয়া জন্মপূর্ববর্তী কাজের ফল।
জন্মপূর্ববর্তী কাজের ফল বলতে কি বোজাচ্ছেন ? আপনি কি পূর্বজন্মের কথা বলছেন ।এটা তো হিন্দুদের বিশ্বাষ ? ইসলাম ধর্মে পূর্ব জন্ম বলে কিছু নেই । একবার ই জন্ম এবং কিয়ামতের দিন পুন:ত্থান ।
২০ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৭:৫৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি রুহের জগতের কাজের কথা বলেছি। দেহরূপে জন্ম একবার এবং কেয়ামতে পূন: উত্থান।
৬| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৭:৩৮
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি বলেছেন,"... এ বিষয়ে মুমিন আল্লাহকে দোষারোপ করে না। তবে যারা কাফির তারা তাকদীর বিষয়ে আল্লাহর বদনামের ডালি নিয়ে বসে। "
-আমি উনার বদনাম করছি না; আমি বলতে চাচ্ছি যে, দরিদ্র মাতা ভিক্ষুকে পরিণত হচ্ছে, আমাদের দেশের প্রশাসনের ভুল, অদক্ষতা ও অন্যায়ের কারণে; কোন লিখিত "তকদীরের" কারণে নয়।
২০ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৭:৫৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি জাগতিক জ্ঞানের ভিত্তিতে কথা বলেন, ইসলামী জ্ঞানের ভিত্তিতে বলা কথার সাথে আপনার কথা মিলবে না।
৭| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৭:৫০
এভো বলেছেন: রুহ অবস্থায় থাকা কালিন প্রদত্তকাজের ফল অনুযায়ী তাকদীরের একটা অংশ লিখিত হয়েছে।
এই দাবির পক্ষে ইসলামিক দলিল পেশ করুন । আপনার তথাকথিত ইসলামী জ্ঞান কোন দলিল হতে পারে না ।
২০ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৮:০০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরাঃ ৭২ জিন, ১৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৭। যা দ্বারা আমরা তাদেরকে পরীক্ষা করতাম। যে তার রবের যিকির হতে বিমুখ হয় তিনি তাকে প্রবেশ করাবেন দুঃসহ আযাবে।
- জন্মের পূর্বে তাকদীরে জাহান্নাম লিখিত হয়েছে এ পদ্ধতিতে। এটা তথাকতিথ জ্ঞান নয়।
৮| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:২৩
অপু তানভীর বলেছেন: আপনার কাছে অফটপিকে একটা প্রশ্ন করতে চাই ।
আপনি যে এই কোরআনের আয়াত এভাবে লিখে লিখে এখানে পোস্ট করেন, এই আয়াত গুলো কি আপনি নিজে খুজে বের করে পোস্ট অনুযায়ী সংযোগ করেন নাকি এমন পোস্ট অন্য কেউ লিখেছে সেটা পড়ে এখানে পোস্ট করেন?
২০ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি ২০১৬ সাল থেকে বিষয় ভিত্তিক কোরআনের আয়াতের সঞ্চয় গড়ে তুলেছি। সেখান থেকে সহজেই আয়াত সংগ্রহ করে আমি পোষ্ট দিতে পারি। এরজন্য আমাকে অন্যের দারস্থ্য হতে হয় না।
৯| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:২৭
এভো বলেছেন: জনাব
একটু সতর্কতার সাথে কথা বলেন --- সুরা জীন -- জীন সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে সুরা ইনসান বিষয়ক নহে। কয়েক জন অনুবাদক যে ব্যক্তি লিখেছে --- বাকি সব অনুবাদ লিখেছে যে ( ব্যক্তি শব্দটি ব্যবহার করেন নি ) ।
এই আয়াতে কোথা থেকে রুহ আবিষ্কার করলেন ,, নীচে তফসির
নিজের কাল্পনিক কথাবার্তা দিয়ে ইসলামকে কুলশিত করবেন না ।
জন্মের পূর্বে তাকদীরে জাহান্নাম লিখিত হয়েছে এ পদ্ধতিতে------ একবারে হিন্দু ধর্মের পূর্ব জন্মের কাহিণী নিয়ে হাজির হয়েছেন ।
৭২--১৭ যাতে আমি তা দিয়ে তাদেরকে পরীক্ষা করতে পারি। আর যে তার রবের স্মরণ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়, তাকে তিনি কঠিন আযাবে প্রবেশ করাবেন।------- আল-বায়ান
যেন আমি তা দিয়ে তাদেরকে পরীক্ষা করতে পারি (যে নি‘মাত পাওয়ার পর তারা শুকর-গুজার হয়, না না-ফরমান হয়)। যে ব্যক্তি তার প্রতিপালকের স্মরণ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়, তিনি তাকে কঠিন ‘আযাবে প্রবেশ করাবেন। -------তাইসিরুল
যদ্বারা আমি তাদেরকে পরীক্ষা করতাম। যে ব্যক্তি তার রবের স্মরণ হতে বিমুখ হয় তিনি তাকে দুঃসহ শাস্তিতে প্রবেশ করাবেন। ----------মুজিবুর রহমান
So We might test them therein. And whoever turns away from the remembrance of his Lord He will put into arduous punishment. -----Sahih International
Pickthall: That We may test them thereby, and whoso turneth away from the remembrance of his Lord; He will thrust him into ever-growing torment.
Yusuf Ali: "That We might try them by that (means). But if any turns away from the remembrance of his Lord, He will cause him to undergo a severe Penalty.
Shakir: So that We might try them with respect to it; and whoever turns aside from the reminder of his Lord, He will make him enter into an afflicting chastisement:
-
তাফসীরে জাকারিয়া
(১৭) যার মাধ্যমে আমি তাদেরকে পরীক্ষা করব। [1] আর যে ব্যক্তি ই (অন্য সব অনুবাদে ব্যক্তি শব্দ ব্যবহার করা হয় নি ) তার প্রতিপালকের স্মরণ হতে বিমুখ হয়, তিনি তাকে কঠিন শাস্তিতে প্রবেশ করাবেন। [2]
[1]أَنْ لَّوِ اسْتَقَامُوْا (আর এই যে---) আয়াতটির সংযোগ হল أَنَّهُ اسْتَمَعَ نَفَرٌ مِّنَ الْجِنِّ (আমার প্রতি অহী প্রেরিত হয়েছে যে---) আয়াতের সাথে। অর্থাৎ, আর এ কথাও আমার প্রতি অহী করা হয়েছে যে,---। الطَّرِيْقَةِ অর্থ, সত্য-সরল পথ। অর্থাৎ, ইসলাম। غَدَقٌ অর্থ, প্রচুর। প্রচুর পানি বলতে পার্থিব সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যকে বুঝানো হয়েছে। অর্থাৎ, পৃথিবীতে মাল-ধন এবং বহু উপায়-উপকরণ দিয়ে আমি তাদেরকে পরীক্ষা করব। যেমন, অন্যত্র আল্লাহ বলেছেন, {وَلَوْ أَنَّ أَهْلَ الْقُرَى آمَنُوا وَاتَّقَوْا لَفَتَحْنَا عَلَيْهِمْ بَرَكَاتٍ مِنَ السَّمَاءِ وَالْأَرْضِ} অর্থাৎ, আর যদি জনপদের অধিবাসীরা ঈমান আনত এবং পরহেযগারী অবলম্বন করত, তাহলে আমি তাদের প্রতি আসমানী ও পার্থিব নিয়ামতসমূহের (দ্বার) উন্মুক্ত করে দিতাম।’’ (সূরা আ’রাফ ৯৬ আয়াত) আহলে কিতাবদের আলোচনায়ও এই কথাই বলা হয়েছে। (সূরা মায়িদাহ ৬৬ আয়াত) আবার কেউ কেউ বলেন, এই আয়াত সেই সময় অবতীর্ণ হয়, যখন কাফের কুরাইশদের উপর দুর্ভিক্ষ নেমে এসেছিল। الطَّرِيْقَةِ এর দ্বিতীয় অর্থ করা হয়েছে, ভ্রান্ত পথ। এই অর্থের দিক দিয়ে পার্থিব বরকত বা প্রাচুর্যের কথা ‘ইস্তিদরাজ’ (ক্রমান্বয়ে কিছু দিয়ে আবার কেড়ে নেওয়ার) অর্থে ব্যবহার হয়েছে। যেমন, অন্যত্র আল্লাহ বলেছেন, {فَلَمَّا نَسُوا مَا ذُكِّرُوا بِهِ فَتَحْنَا عَلَيْهِمْ أَبْوَابَ كُلِّ شَيْءٍ} অর্থাৎ, তাদেরকে যে উপদেশ দেওয়া হয়েছিল, তারা যখন তা বিস্মৃত হল, তখন তাদের জন্য সমস্ত কিছুর দ্বার উন্মুক্ত করে দিলাম। (সূরা আনআম ৪৪ আয়াত) {أَيَحْسَبُونَ أَنَّمَا نُمِدُّهُمْ بِهِ مِنْ مَالٍ وَبَنِينَ، نُسَارِعُ لَهُمْ فِي الْخَيْرَاتِ অর্থাৎ, তারা কি মনে করে যে, আমি তাদেরকে সাহায্য স্বরূপ যে ধনৈশ্বর্য ও সন্তান-সন্ততি দান করি তার দ্বারা তাদের জন্যে সর্বপ্রকার মঙ্গল ত্বরান্বিত করছি? (সূরা মু’মিনূন ৫৫-৫৬ আয়াত) ইমাম ইবনে কাসীরের নিকট لِنَفْتِنَهُمْ (যাতে আমি তাদেরকে পরীক্ষা করি) এর দিকে লক্ষ্য করে এই দ্বিতীয় অর্থটাই বেশী সঙ্গতিপূর্ণ। পক্ষান্তরে ঈমাম শাওকানীর নিকট প্রথম অর্থটাই অধিক সঠিক।
[2] صَعَدًا، أي: عَذَابًا شَاقًّا شَدِيْدًا مُوْجِعًا مُؤْلِمًا অর্থাৎ, অত্যন্ত কঠিন ও কষ্টদায়ক আযাব বা শাস্তি।
(৭২:১৭) আল-জ্বিন-অনুবাদ/তাফসীর
২০ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:০৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যেহেতু রূপ আকৃতি এসেছে জন্মের মাধ্যমে সেহেতু যখন রূপ-আকৃতি ছিল না তখন অবস্থা রুহ অবস্থায় সীমিত ছিল।
১০| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:০৩
বিটপি বলেছেন: এভোর এই উক্তিটি খুবই প্রণিধানযোগ্যঃ
নিজের কাল্পনিক কথাবার্তা দিয়ে ইসলামকে কুলশিত করবেন না । স্যরি, কলুষিত হবে।
ভিখারিণী মায়ের কোলের রুগ্ন সন্তানের যে ব্যাখ্যা আপনি দিলেন, তা কোনভাবেই গ্রহনযোগ্য ব্যাখা নয়। দুনিয়া হল একমাত্র পরীক্ষাগার। এখানে বিলিওনিয়ারের সন্তান হিসেবে যারা জন্ম নেই, সেটা আসলে তাঁদের সৌভাগ্য নয়, বরং দুর্ভাগ্য। কারণ এই বিলিয়ন ডলারের দায়িত্ব একসময় তার কাঁধে এসে বর্তাবে। একজন ঈমানদার মাত্রই বুঝবে যে প্রতিটি ডলার আল্লাহ তাকে দিয়েছেন আল্লাহ্র বিধান অনুযায়ী খরচ করার জন্য। যদি সে ব্যর্থ হয়, তাহলে ভিখারিণী মায়ের কোলে যে রুগ্ন সন্তান জন্ম নেবে - তার জবাবও তাকে দিতে হবে।
আর ভিখারিণী মায়ের রুগ্ন সন্তানের বিলিওনিয়ার হবার ঘটনা খুব একটা বিরল নয়। ভুড়ি ভুড়ি এরকম ঘটনা আছে। আর বিলিয়নিয়ার হলেই যে সে সৌভাগ্যবান - এরকম কোন কথা নেই। আমি কখনো ইলন মাস্ক বা মুকেশ আম্বানিকে প্রাণ খুলে হাসতে দেখিনি। কিন্তু বস্তিতে জন্ম নেয়া কাগজ কুড়ানো ছেলেটা সামান্য বাংলা সিনেমা দেখেও মনের আনন্দে হাসে। সৌভাগ্য কিসে থাকে? ব্যাংকের বিশাল ব্যালেন্স নাকি সুস্থ শরীর ও মানসিক সুখে?
২০ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:০৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এখানে বলা হয়েছে উত্তম ও অধম জনম অকারণে নয়।
১১| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:৪১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: কোন মুমিনই বলবে না যে আল্লাহ কারো প্রতি বে-ইনসাফী করতে পারে।
২০ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:০৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এ বিশ্বাস না থাকলে কেউ মুমিন থাকে না। পোষ্টের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় মূলত এটাই।
১২| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:৫১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমি সাধারণ জ্ঞানে যা বুঝি তা হচ্ছে, কারো মঙ্গলের জন্য কেউ যদি আল্লাহকে ধন্যবাদ দিতে পারে তাহলে কারো অমঙ্গলের জন্য অবশ্যই আল্লাহকে দোষারোপ করা যেতে পারে। If you can thank God, certainly you can blame him. It's very plain and simple.
২০ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:০৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ দোষের কাজ করেন না বিধায় তাঁকে দোষারোপ করা যায় না।
১৩| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:৪১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনার পোস্ট প্রথম পাতা থেকে সরিয়ে দিয়েছে মডারেটেরগণ, আসলে এই ব্লগের সাথে এ ধরণের পোস্ট ঠিক যায় না। আমার জানা মতে এই ব্লগের সবাই সাবালক, এমন বোকা বোকা পোস্ট এই ব্লগের মানকে ক্ষুন্ন করে তাই হয়তো তারা এ সিন্ধান্ত নিয়েছে।
আপনি আবার ধর্ম অবমানার দায়ে ব্লগ টিমের বিরুদ্ধে মামলা কইরেন না।
২০ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৪৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পোষ্ট পছন্দ না হলে ব্লগ টিম তা’ প্রথম পাতা থেকে সরাতেই পারে। সেটা আমার ভালো না লাগলেও করার কিছু নেই। আমার ইচ্ছা বজায় থাকতে হলে আমাকে নিজেই এমন একটা ব্লগ তৈরী করে চালাতে হবে। সেটা অবশ্য আমার পক্ষে সম্ভব নয়।
১৪| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:৪৫
এভো বলেছেন: যেহেতু রূপ আকৃতি এসেছে জন্মের মাধ্যমে সেহেতু যখন রূপ-আকৃতি ছিল না তখন অবস্থা রুহ অবস্থায় সীমিত ছিল।
Are you alright mentally? পাগলামির একটা সীমা থাকা দরকার। ৭২--১৭ এর অনুবাদ তফসির পেশ করা হয়েছে, রুহু বা রুহু অবস্থায় পাপ,, এই বিষয়ে কোন কথা নেই সেখানে। অবাক কান্ড!!
২০ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৪৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি আপনাকে বিষয়টি বুঝাতে পারিনি এটা আমার অক্ষমতা। তবে আমার হিসাবে আমি নিজে বিষয়টি বুঝতে পেরেছি। আর তা’ হলো তাকদীর বিষয়ে মূলত আল্লাহর কোন দোষ নেই।
১৫| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:০০
এভো বলেছেন: আমি আপনাকে বিষয়টি বুঝাতে পারিনি এটা আমার অক্ষমতা। তবে আমার হিসাবে আমি নিজে বিষয়টি বুঝতে পেরেছি। আর তা’ হলো তাকদীর বিষয়ে মূলত আল্লাহর কোন দোষ নেই।
------- চালাকিটা একটু কম করার চেষ্টা করেন। সুরা জীনের ১৭ তম আয়াতে কোথায় রুহু এবং রুহু৷ অবস্থায় পাপের কথা বলা হয়েছে সেটা ব্যাখা করুন। সব জায়গায় চালাকি করার চেষ্টা করেন।
২০ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:২৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এখানে চালাকির কিছু নেই। সবাই সব কিছু বুঝে না।
১৬| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: চাচাজ্বী মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকলাম।
২০ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:২৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এতদিনপর একটা কাজের কাজ করলেন। মন্তব্য না করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং অভিনন্দন।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ ভোর ৬:৫৫
সোনাগাজী বলেছেন:
শহরের ভয়ানক পরিবেশে, ভিখারিণী মায়ের কোলে দীর্ণ, শীর্ণ, রুগ্ন শিশুরা আপনার চোখে পড়েছে? এসব শিশুদের তকদীর আল্লাহ এভাবে লিখেছেন বলে আপনার মনে হয়?