নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
ইউক্রেন যুদ্ধে আমেরিকা ইউক্রেন পক্ষে। ইউক্রেন থেকে রাশিয়াকে বের করতে না পারা আমেরিকা তথা বাইডেনের অক্ষমতা প্রমাণ করে। এতে বুঝা যাচ্ছে রাশিয়ার বিরুদ্ধে আমেরিকা ও নেটো অকার্যকর শক্তি। বিষয়টা বুঝতে পেরে কিছু রাষ্ট্র রাশিয়া থেকে আত্মরক্ষা মূলক জোট গঠন করছে। বাইডেনের এ অক্ষমতা আমেরিকার জনগণ মেনে নিবে না।সংগত কারণে তারা বাইডেনের পক্ষ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিবে। আর এ কারণেই আমেরিকার ভোট যুদ্ধে বাইডেনকে হারতে হবে।
আমেরিকার বন্ধু ইউক্রেনের একটা অংশ রাশিয়া গিলে বসে আছে। আমেরিকার অবস্থা হলো তারা চেয়ে চেয়ে দেখছে তাদের করার কিছু নেই। এতে বুঝা যাচ্ছে আমেরিকার বন্ধুত্বই কোন দেশের বিপদের জন্য যথেষ্ট। এমন অবস্থা চলতে থাকলে বিশ্বে আমেরিকার মোড়লগিরির সমাপ্তি ঘটবে। আর আমেরিকাকে বোতল বন্দ্বী করতে পারলে রাশিয়া আরো আগ্রাসী হবে। তাতে রাশিয়ার প্রতিবেশী রাষ্ট্র সমূহের নিরাপত্তা হুমকীর মুখে পড়বে।
একদা আমেরিকা হিটলারকে থামিয়ে বিশ্ব মোড়ল হয়েছে। পুতিনকে থামাতে না পারলে তাদের সেই মোড়লগিরির পরিসমাপ্তি ঘটবে। বাইডেনের কারণে আমেরিকার এমন বে-ইজ্জতি ঘটার পর আমেরিকার জনগণ বাইডেনের সাথে থাকবে বলে মনে হয় না। আর পুতিন আরো বেশী আগ্রসী হলে বিশ্ব পরিস্থিতির আরো বেশী অবনতি ঘটবে। সুতরাং পুতিনের পক্ষেও হাততালি দেওয়ার মত কিছুই নাই।
রাশিয়া থেকে আত্মরক্ষায় নেটো গঠিত হয়েছিল। এখন রাশিয়া থেকে তাদের আত্মরক্ষার অক্ষমতা স্পষ্ট হয়ে উঠছে। নেটোকে রাশিয়া থেকে আত্মরক্ষা করতে হলে যে করেই হোক তাদেরকে রাশিয়াকে ইউক্রেন থেকে বের করতেই হবে। তাতে যদি তারা সক্ষম হয় তাহলে রাশিয়া উল্টা চাপের মধ্যে পড়বে। তখন রাশিয়ায় পুতিনের জনসমর্থন কমবে। যা তার পতনের কারণ হতে পারে।
ইউক্রেন যুদ্ধ আমেরিকা ও রাশিয়ার মল্লযুদ্ধ। তাতে যে পক্ষ হারবে তাদের বিশ্ব মোড়লগিরির বারোটা বাজবে। তবে এখন পর্যন্ত এ যুদ্ধে পুতিন ভালো অবস্থানে রয়েছে এবং আমেরিকা চাপের মুখে পড়েছে। সেই চাপে বাইডেনের আবার প্রেসিডেন্ড হওয়ার স্বপ্ন ভেঙ্গে চুরমার হয়ে যাবে। তাতে করে কপাল খুলবে ট্রাম্পের। অবশেষে রাশিয়ার ইউক্রেনের দখল করা অংশ রাশিয়াকে দিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধ সমাপ্ত হতে পারে।
২৯ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৩৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তবে সবচেয়ে অশুদ্ধ কাজ হলো পরস্পর যুদ্ধে জড়িয়ে যাওয়া। এতে মানুষের কষ্ট হয়।
২| ২৯ শে মার্চ, ২০২৩ ভোর ৬:১৮
সোনাগাজী বলেছেন:
ইয়েলসিন, পুটিনসহ অনেক দুষ্ট রাশিয়ান নেতারা মিলে সোভিয়েট ভেংগে্ ক্যাপিটেলিষ্ট দেশ রাশিয়া গঠন করে; নতুন ক্যাপিটেলিষ্ট দেশ, রাশিয়া আগের কুলীন ক্যাপিটেলিষ্টদের বিপক্ষে দাড়িয়ে গেছে।
ন্যাটো কেন সোভিয়েত থেকে বের হওয়া দুর্নীতির আখড়া ক্যাপিটেলিষ্ট দেশগুলোকে ন্যাটোতে আনতে চাচ্ছে?
২৯ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৩৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ন্যাটো রাশিয়া থেকে আত্মরক্ষা করতে চায়। কারণ রাশিয়া তাদের জন্য হুমকি হিসাবে বিদ্যমাণ।
৩| ২৯ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৮:০২
কামাল১৮ বলেছেন: আমেরিকা বা ন্যাটো কেহই এই যুদ্ধে সরাসরি অংশগ্রহন করছে না।তারা ইউক্রেন কে সাহায্য করছে।
২৯ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৪০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কেউ যোদ্ধা এবং কেউ সহায়ক। যুদ্ধের বাইরে কেউ নয়।
৪| ২৯ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৮:৪৩
কামাল১৮ বলেছেন: বাইডেন ভোটে হারালো না জিতলো তাতে বিশ্ববাসির কি আসে যায়।আমেরিকানরা যাকে ভোট দিবে সেই জিতবে।
২৯ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৪৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমেরিকা অন্যদেশের নিজস্ব বিষয়ে নাক গলায়। এমনকি তারা দূর দেশেও হামলা চালায়। সেজন্য তাদের কর্তা কে হচ্ছে সে বিষয়ে বিশ্ববাসীর মনে ভাবনার উদয় হয়।
৫| ২৯ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:০১
কামাল১৮ বলেছেন: কে হলে ভালো হয় বলে মনে করেন।বাইডেন হারলে আপনাকে চিন্তিত বলে মনে হলো।এখনতো ক্ষমতায় আছে।খুশী তো!
২৯ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৫২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বাইডেনের হার-জিৎ তার বিষয়। আমি শুধু লেখেছি এ যুদ্ধ তার হারার কারণ হতে পারে।
৬| ২৯ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:৫৭
শাহ আজিজ বলেছেন: আপনার কি মনে হয় হোয়াইট হাউজ ঘুমাচ্ছে নিরিবিলি । তবে যুদ্ধের চেয়ে বড় হচ্ছে পুতিন একদা কে জি বির প্রধান ছিল আর বাইডেনও হোয়াইট হাউসে একদম নতুন নয় । পুতিনের লস প্রজেক্টে তার জেনারেল এবং জনগনের সমরথন নেই । এবারের লড়াই বেশ নাটকীয় আর দীর্ঘায়িত হবে যা সারা পৃথিবীকে ভোগাবে এবং ক্ষমতার মেরুকরন ঘটবে । লক্ষ্য করেছেন ইরান - সউদের কোলাকুলি , সিরিয়ার সাথে সম্পর্কের উন্নয়ন । এই গুটিটা চীন চেলেছে । কিন্তু আমেরিকা আমেরিকাই ! তাকে পুরোপুরি বসিয়ে দেয়া দুঃস্বপ্ন মাত্র ।
২৯ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৫৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এ বিষয়ে আমি বরাবর আপনার দলে।
৭| ২৯ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:২৬
রানার ব্লগ বলেছেন: রাসিয়া কে ইউক্রেন থেকে সরানো এই মুহুর্তে সম্ভব না ।
২৯ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: নির্বাচনের আগে সেটা করে দেখাতে না পারলে বাইডেনকে হারতে হতে পারে।
৮| ২৯ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: আমি ভেবেছলাম পুরো রমজান জুড়ে আপনি ধর্মীয় পোস্ট দিইবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে মার্চ, ২০২৩ ভোর ৬:১১
সোনাগাজী বলেছেন:
"রাশিয়া থেকে আত্মরক্ষার জন্য ন্যাটো গঠিত হয়েছিলো" বলাটা শুদ্ধ শোনায় না; আসলে, ২য় বিশ্বযুদ্ধে সোভিয়েতের ( সোস্যালিষ্ট ) মিলিটারী শক্তি দেখে ১৯৪৯ সালে ন্যাটো করা হয়েছিলো। ন্যাটোর বিপরিতে সোভিয়েত ও পুর্ব ইউরোপের ৭ টি সোস্যালিষ্ট দেশ মিলে ( পোল্যান্ড, রুমানিয়া, চেক, হাংগেরী, আলবেনিয়া, পুর্ব জারমানী, বুলগেরিয়া ) ১৯৫৫ সালে ওয়ার্শ প্যাক্ট সামরিক জোট গঠন করে।