নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

মোহাম্মদ (সা.), আল্লাহ ও কোরআনের কথা অস্বীকার করব কোন কারণে?

০৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৫:২৫



মোহাম্মদ (সা.) বললেন, কোরআন আল্লাহর বাণী। কতিপয় বলল, কোরআন মোহাম্মদ (সা.) ও কতিপয় মিলে রচনা করেছে। আমি তাদেরকে বললাম, তোমরা এবং কতিপয় মিলে এমন কিতাব রচনা কর। তারা বলল, একজনের কিতাব অন্য জনের কিতাবের মত হয় না। আমি বললাম, সেটা লাগবে না। তোমরা শুধু এমন কিতাব রচনা করে বলবা এটা আল্লাহর কিতাব তাতেই চলবে। আমি দেখব তাতে কোন অসংগতি আছে কি না? কারণ আল্লাহ বলেছেন, তাঁর কিতাবে অসংগতি থাকে না। কেউ কেউ কোরআনে অসংগতি বের করে বলতে চেয়েছে, এটা মোহাম্মদ (সা.) ও কতিপয় মিলে রচনা করেছে। পরে দেখা গেছে তারা যেটাকে অসংগতি বলেছে সেটা আসলে অসংগতি নয়। সুতরাং আমি মোহাম্মদের (সা.)কথায় বিশ্বাস করলাম যে কোরআন আল্লাহর বাণী। রমজানে আমি এর সাতাশ পারা পাঠ শেষ করেছি। তাতে আমার সুদৃঢ় বিশ্বাস হয়েছে যে কোরআন আল্লাহর বাণী। আর যারা কোরআনকে আল্লাহর বাণী নয় বলে তাদের বিষয়ে আমার সুদৃঢ় বিশ্বাস হয়েছে যে তারা আসলে মিথ্যাবাদী।

আল্লাহ বলেছেন, তিনি সব কিছু সৃষ্টি করেছেন। কতিপয় বলছে, সবকিছু এমনি এমনি হয়েছে। তাহলে আল্লাহ এমনি এমনি হয়ে সব কিছু সৃষ্টি করলে সমস্যা কি? সব কিছু এমনি এমনি হলে সমস্যা নাই শুধু আল্লাহ এমনি এমনি হতেই কি শুধু সমস্যা? সুতরাং আল্লাহর কথা অস্বীকার করার সংগত কোন কারণ নাই।

কোরআনে বালা আছে তাতে কোন ভুল নাই। তো কোরআনে কে কোন ভুলটা খুঁজে পেয়েছে? দেড় হাজার বছর ধরে কোরআনে তন্ন তন্ন করে ভুল খোঁজা হলো। কিন্তু কোন ভুল পাওয়া গেলো না। তাহলে আর কোরআনের কোন কথা অস্বীকার করব কোন কারণে?

সেই কোরআনে বলা আছে হাসরে আল্লাহর অবাধ্য লোকদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে। তখন মোহাম্মদ (সা.), আল্লাহ ও কোরআন বিরোধী কথা কোন কাজে লাগবে? কতিপয় বলছে মোহাম্মদ (সা.), আল্লাহ ও কোরআন অস্বীকার করতে তাদেরকে বহু কষ্ট করতে হয়েছে। তাদের এ কষ্টের দাম আল্লাহ দিবেন। তিনি তাদের চিরস্থায়ী কষ্টের ব্যবস্থা করবেন। তাদের কষ্ট কোন দিন লাঘব হবে না। তাদের কষ্ট চিরকাল বাড়তেই থাকবে। কেউ বিশ্বাস করুক অথবা না করুক ঘটনা এটাই ঘটবে। সুতরাং সময় থাকতে সবাইকে চিন্তা করতে হবে তারা আসলে কি করবে? সময় গেলে সাধন হবে না।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:১৩

সেজুতি_শিপু বলেছেন: যারা বিশ্বাস করে না তাদেরকে চিরস্থায়ী কষ্টে নিক্ষেপ করা হবে।নিশ্চয়ই।
আপনি - যে বিশ্বাস করছেন, কবে কোথায় কি ভালো কাজ করেছেন যে আল্লাহ আপনাকে এমন স্থানে জন্ম দিয়েছেন যেখানে স্বাভাবিক ভাবেই অন্য কোন খোঁজ খবর না নিয়েই বিশ্বাস করতে পারছেন , নিজের পিতা মাতাকে ভালোবাসার মত সহজে, আর অন্য একজন - যে বিশ্বাস করে না অন্য ধর্মে বা বিশ্বাসের ঘরে জন্মাবার কারনে সে তার মত বিশ্বাস করছে। এই অবিশ্বাসীকে সব ঘেটে ঘুটে সত্য খুঁজে বের করে তারপর সেই সত্যে বিশ্বাস স্থাপন করতে হবে?
কবে এই বৈষম্যের কারন তৈরী হয়েছে? কোথায়? আল্লাহ আপনার জন্য সহজ তার জন্যে কঠিন করেছেন কেন?
সবাইকে এক বিশ্বাসের ছায়াতলে জন্ম দিলে তো এইসব ঝামেলা হত না। অথবা এমন তো হতে পারে ,আল্লাহ যাকে যেই বিশ্বাসের ঘরে পাঠিয়েছেন তার জন্যে সেই বিশ্বাস, সেই পথ শ্রেয়।
তিনি তাঁর সৃষ্টির প্রতি নিশ্চয়ই পক্ষপাতিত্ব করেন না।

০৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:৪৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মোহাম্মদ (সা) নিজে কোন বিশ্বাসীর ঘরে জন্ম গ্রহণ করেননি। নূহ নবীর পুত্র কেনান বিশ্বাসীর ঘরে জন্মগ্রহণ করেও বিশ্বাসী হয়নি। এখনো এধারা বিদ্যমাণ আছে। সুতরাং বিশ্বাসী হওয়া প্রত্যেকের নিজস্ব চিন্তা চেতরার ফসল। এখানে সুবিধা-অসুবিধা বিবেচ্য নয়। একজন হাফেজ কারী মাওলানা ইমাম নাস্তিক হয়ে গেছে। আরে সে মুসলিম সন্তান্ও ছিল। তাহলে তার বেলায় কি ঘটে ছিল? কে কোথায় জন্ম গ্রহণ করে কি অবস্থায় আছে এ বিষয়ে আমরা পোষ্ট দেইনি। আমরা পোষ্ট দিয়েছি মোহাম্মদ (সা) , কোরআন ও আল্লাহর কথা অস্বীকার করা যায় কিনা সে বিষয়ে। বিষয়ের উপর আপনার কোন মতামত থাকলে বলতে পারেন।

২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:১৯

কামাল১৮ বলেছেন: পৃথিবীর সবাই মিলে একখান রামায়ন লিখুন তো।ষে কোন মৌলিক লেখার মতো আরেক খান লেখা যায় না।কেউ আরেকখান বাইবেল লেখতে পারবেনা।বাইবেলের মতো হলে তো সেটা বাইবেলই হয়ে গেলো।এইগুলি হলো কুযুক্তি।
কোরানে যে অসংগতি নাই এটা আমাদের বিশ্বাস।যেমন আমরা বিশ্বাস করি কোরান পোড়ে না।অথচ ওসমান সর্বপ্রথম বর্তমান কোরান সংকলনের পর আগের যত কোরান ছিল সব পুড়িয়ে ফেলে।এই রকম আর কি!
সবকিছু এমনি এমনি হয় নাই।এই মাহাবিশ্ব্ এমনি এমনি হয় নাই।মহাবিশ্ব সংকোচিত ছিলো।বহা বিস্ফোরণের পর সম্প্রসারিত হতে সুরু করে।আজো সম্প্রসারিত হয়।এগুলো এমন বিষয় যে, জানার জন্য পড়তে হবে।নিরেপক্ষ হয়ে পড়লে সবই বুঝতে পারবেন।বায়াসনেস থাকলে বুঝতে সমস্যা হবে।
সৌদিরা ২৫০০ ভুল পেয়েছে।বছর দুই আগে এ নিয়ে অনেক লেখালেখি হয়েছে।খুঝলে পেয়ে যাবেন।

০৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি বলেছি একখানা কিতাব লিখে বলুক সেটা আল্লাহর কিতাব। তারপর তাতে অসংগতি না পেলে বুঝব এটা কিছু একটা হয়েছে। নবুয়ত তো অনেকে দাবী করেছে। তবে তারা কেউ কোন কিতাবকে আল্লাহর কিতাব বলে দাবী করেনি। ২৫০০ ভুলের কথা এখন জানলাম। এটা যারা ভুল ধরেছে তাদের ভুল কিনা সেটাও বুঝতে হবে।

৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:৪০

নাহল তরকারি বলেছেন: অনেক সুশীল সমাজ আছে যারা ধর্মের নামে শুধু ইসলাম কে ঘৃনা করে।

০৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৪৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সবার সব কাজের হিসাব আল্লাহ হাসরের ময়দানে করবেন।

৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৮

রাজীব নুর বলেছেন: পৃথিবীতে অনেক গুলো দেশ।
সেই দেশ গুলো কোরআনের নিয়মে চলে না কেন?

০৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৪৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি বলেছি আমি, মোহাম্মদ (সা.), আল্লাহ ও কোরআনের কথা অস্বীকার করার কোন কারণ দেখি না। এখন আপনি মোহাম্মদ (সা.), আল্লাহ ও কোরআনের কথা অস্বীকার করার কোন কারণ দেখাতে পারলে দেখান। কোন দেশ কোন নিয়মে চলে সেটা আমার বিবেচ্য বিষয় নয়। বিশ্বের সব দেশের সব মানুষকে আল্লাহ জান্নাত প্রদানের ঘোষণা প্রদান করেননি যে আমি বলব তারাতো এসব অস্বীকার করেই জান্নাতে যাচ্ছে তাহলে আমি তবে কেন এসব অস্বীকার করি না?

৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৩৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: বর্তমান পৃথিবীর মানুষ আগের মত এতটা গবেট নেই যে, যে কেউ কোন একটা বই লিখে দাবী করলো এটা স্রষ্টার পক্ষ থেকে আর মানুষ তা মেনে নিলো। মানুষের বুদ্ধিমত্তা বিকাশের সাথে সাথে এসব ঐশরিক গ্রন্থের যুগ শেষ হয়ে গেছে হাজার বছর আগেই।

ভালো থাকবেন, মহাশয়।

০৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৫০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তথাপি পূর্বের ঐশ্বরিক দাবী করা কিতাবের অনুসারী ৮০% এর উপর মানুষ। তারা কোন না কোন ক্ষেত্রে সেসব কিতাব অনুসরন করে।

৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৪৪

রানার ব্লগ বলেছেন: পৃথীবির কোন ধর্ম গ্রন্থর মতো অন্য কোন বই লিখতে পারবে না। ইহাকে সিল মোহড় করা হোক। খেল খতম পয়সা হজম।

০৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৫৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তারা ঈশ্বরের নামে কিতাব রচনা করতে পারে না। অথচ তারাই আবার বলে অমুক তমুক ঈশ্বরের নামে কিতাব রচনা করেছে। তেমন হলে তোমারও তেমন করে দেখাও। তাহলে তো বুঝব ঈশ্বরের নামে এমন কিতাব রচনা করা যায়। অথচ কোরআনের পরে ঈশ্বরের নামে কোন কিতাব রচিত হয়নি।

৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৪৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

জামাত নেতা মোওলানা মউদুদি কোরানের কিছু ভুল বের করেছিল। সংসোধনের প্রস্তাব করেছিল।
সৌদি মোল্লারাও বেশ কিছু ভুল বের করে সংসোধনের সুপারিস করেছিল, তবে সংখাটা ২৫০০ হবেনা হয় তো।

আফ্রিকার দেশ তিউনিশীয়া অবস্য একটি ভুল সংসোধন করেছে। সেটা কোরানের
কুরআনের উত্তরাধিকার সম্পত্তি বণ্টনে গুরুতরো ভুল, সূরা আন-নিসা আয়াত (কুরআন ৪:১১-১২)

আল্লাহ তোমাদের সন্তান-সন্ততি সম্পর্কে তোমাদেরকে নির্দেশ দিচ্ছেন যে, পুরুষের অংশ দুই নারীর সমান। যদি (কেবল) দুই বা ততোধিক কন্যা থাকে, তবে মৃত ব্যক্তি যা-কিছু রেখে গেছে, তারা তার দুই-তৃতীয়াংশ পাবে। যদি কেবল একজন কন্যা থাকে, তবে সে (পরিত্যক্ত সম্পত্তির) অর্ধেক পাবে। মৃত ব্যক্তির পিতা-মাতার মধ্য হতে প্রত্যেকের প্রাপ্য পরিত্যক্ত সম্পত্তির এক-ষষ্ঠাংশ, যদি মৃত ব্যক্তির সন্তান থাকে। আর যদি তার কোন সন্তান না থাকে এবং তার পিতা-মাতাই তার ওয়ারিশ হয়, তবে তার মায়ের প্রাপ্য এক-তৃতীয়াংশ। অবশ্য তার যদি কয়েক ভাই থাকে, তবে তার মায়ের জন্য এক-ষষ্ঠাংশ, (আর এ বণ্টন করা হবে) মৃত ব্যক্তি যে ওসিয়ত করে গেছে তা কার্যকর করার কিংবা (তার যদি কোন) দেনা (থাকে, তা) পরিশোধ করার পর। তোমরা আসলে জান না, তোমাদের পিতা ও পুত্রের মধ্যে কে উপকার সাধনের দিক থেকে তোমাদের নিকটতর। (এসব) আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত অংশ। নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।

স্ত্রীঃ ১/৮=৩/২৪ ; কন্যাঃ ২/৩ = ১৬/২৪ ; পিতাঃ ১/৬ = ৪/২৪; মাতাঃ ১/৬ = ৪/২৪
মোট=২৭/২৪ = ১.১২৫ (যা ১ হওয়ার কথা)

তিউনিশীয়া কুরআনের উত্তরাধিকার সম্পত্তি বণ্টনের ভুল এই আয়াত সংসোধন করে পুত্র কন্য সমান পাওয়ার আইন সংবিধানে যুক্ত করেছে।

please read view this link

০৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৫৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ওটা ভুল নয়, ওটাই বিধান। আর তা’ হলো ২৭/২৪ হলে প্রত্যেক অংশীদার প্রাপ্য অংশ কম পবে এবং আওল পদ্ধতিতে বিষয়টা সুরাহা হবে।

৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৫৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আর আপনি এত বছর ধরে এসব তথাকথিত ঐশ্বরিক গ্রন্থ গবেষণা করে আজ পর্যন্ত কোন কিছু আবিষ্কার করতে পারলেন না, অথচ এই লোকটি কত কিছু আবিষ্কার করে ফেলেলো এসব প্রচীন গ্রন্থ গবেষণ করে "দেশে বিশিষ্ট এক জ্যোতির্বিজ্ঞানীর আবির্ভাব"

০৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৫৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি গ্রন্থটি সঠিক কিনা সেটা বুঝার চেষ্টা করছি। কোরআনের সব পাঠককে আবিষ্কারক হতে হবে বিষয়টা এমন জরূরী নয়।

৯| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:১৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: নাহ বিশ্বের অধিকাংশ মানুষের মতেই আপনার গ্রন্থটি মোটেও সঠিক নয়। এটা মুলত আদি গ্রন্থ বাইবেল থেকে নকল করে বানানো হয়ছে। নকল করলেও সমস্যা ছিল না, সমস্যা হচ্ছে নকল করেছে তো করেছেই, এখন আবার এটাকেই আসল গ্রন্থ বলে দাবী করতেছে এবং আদি গ্রন্থ বাইবেলকে বাতিল ঘোষণা করছে। এখন এটাকে কি পুকুর চুরি বলা উচিৎ নাকি সাগর চুরি বলা উচিৎ?

শুভ মাহে রমজান।


০৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:২৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআন বাইবেলের নকল নয়, বরং সংস্কারক। বাইববেল মুখস্ত পদ্ধতিতে সংরক্ষিত না হওয়ায় তাতে ঈশ্বরের কথার সাথে লোকেরা নিজেদের কথা যোগ করে নিয়েছে। কোরআনেও এমন যোগ করার ইচ্ছা অনেকের ছিল। কিন্তু কোরআন কোটি কোটি মানুষের মুখস্ত থাকায় তারা সফল হতে পারছে না।

১০| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:১৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনি বলেছেন: আমি গ্রন্থটি সঠিক কিনা সেটা বুঝার চেষ্টা করছি

আপনি এত বড় একজন গবেষক হয়েও এখনো বুঝার চেষ্টাই করে যাচ্ছেন, সেখানে তো আমার পক্ষে এই গ্রন্থ বুঝা সম্ভবই না।
আপনি আগে ভালো করে গবেষণা করে বুঝা শেষ করেন, তারপর দেখি কি করা যায়।



০৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:৩০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআনের সকল তথ্য অবশ্যই সঠিক। তবে কিভাবে সঠিক সেটা বলতে কোরআন অনেক বেশী বুঝতে হয় আমি সেকাজ অব্যাহত রেখেছি। আর আমার এ চেষ্টা কবরে যাওয়া পর্যন্ত চলতে থাকবে- ইনশাআল্লাহ। আপনি কি বুঝবেন অথবা না বুঝবেন আমি সেই অপেক্ষায় বসে নেই। আমি আমার বুঝটা শেয়ার করি যদি সেটা কারো উপকারে লাগে সেজন্য। তা অনেকেই বলেছে তারা আমার মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে পারছে। সেদিক থেকে বিবেচনা করলে আমার প্রচেষ্টা নিরর্থক নয়।

১১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:৪১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনি বলেছেন: কোরআন বাইবেলের নকল নয়, বরং সংস্কারক।

ইশ্বরের বাণীর সংস্কারের প্রয়োজন হয়, এ কথা বললে আর ঈমান থাকে না। দুনিয়ার অধিকাংশ মানুষের মত এটাই।
তাছাড়া মাত্র ৫০০ বছরের ব্যবধানে বাইবেলের সংস্কারের প্রয়োজন হলে ১৪০০ বছরেও কুরআন সংস্কারের কোন ব্যবস্থা ঈশ্বর কেন নিচ্ছেন না, কেন তিনি এত পুরোনো আইন এখনো মানুষের উপর চাপিয়ে দিচ্ছেন?

০৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:১০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বাইবেল কেউ মুখস্ত করেনি। সেজন্য লোকেরা এতে নিজেদের কথা যোগ করে এর একত্ববাদকে ত্রিত্ববাদে পরিবর্তিত করেছে। সেজন্য ঈশ্বর এর সংস্কারের প্রয়োজন মনে করেছেন। কোরআনে এমন সমস্যা তৈরী হয়নি বলে এর সংস্কারের প্রয়োজন হয়নি। কোরআন কোটি কোটি লোকের মুখস্ত থাকায় কেউ তাতে নিজের কথা যোগ করতে সক্ষম হচ্ছে না।

১২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:২৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ঈশ্বরের বাণীর যে এমন নাজেহাল অবস্থা হবে এ বিষয়টা কি ঈশ্বর আগে জানতেন না? শুরু থেকেই বাইবেল মুখস্ত করার ব্যবস্থা করলে আর এ সমস্যা হতো না, বিশাল দুই জনগোষ্ঠী বিভক্ত হতো না, ক্রসেডে লক্ষ লক্ষ প্রাণ ঝড়তো না।
কি আর করা বিষয়টা হয়তো ঈশ্বর ঠিক বুঝতে পারেন নি।

ধন্যবাদ।

০৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বাইবেলের পূর্বেও তোরাহ এবং যবুর ছিল। ঈশ্বরের ইচ্ছা তিনি কিতাব পাঠাবেন, আবার সেটার সংস্খার করবেন। আবার চূড়ান্ত কিতাব পাঠাবেন। সেটা আর সংস্কার করবেন না। ঈশ্বরের ইচ্ছায় আপত্তি জানানোর আমরা কে?

১৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৫:২০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ভালো, তবে ঈশ্বেরর ইচ্ছা, অনিচ্ছার কথা আমার বা আপনার জানার কথা নয়, যেহেতু তিনি গত ১৪ শত বছর ধরে কারো সাথেই যোগাযোগ করছেন না, এখন আপনার এ কথাকে যদি আমি ভিত্তিহীন বলি তাহলে কি আপনি রাগ করবেন?

তাছাড়া আপনার উক্ত দাবী (চুরান্ত কিতাবের দাবী) কে দুনিয়ার অধিকাংশ জনগণ মিথ্যা দাবী বলে মনে করে।

০৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:১৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এটা ছাড়া পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধানের আর কোন কিতাব নেই। সুতরাং এটাকেই চূড়ান্ত কিতাব সাব্যস্ত করতে হয়।

১৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:০১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ভালো খুউব ভালো, তাহলে বুঝা গেলো জীবন যাপনের জন্য আপনার একটা প্রচীন গ্রন্থ লাগবেই। বিলিভ মি, এসব প্রচীন গ্রন্থ ছাড়াও আপনি অনেক মিনিংফুল জীবন যাপন করতে পারবেন। যারা আপনার ওই গ্রন্থ ফলো করে না তারা খুব ভালোভাবেই জীবন যাপন করছে, তারা রাস্তা ঘাটে মানুষ কামড়ায় না।

গুড বাই।

০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৮:৩৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধ তবে কোন কারণে? ওখানে কি মিনিং রয়েছে? যাক জরুরী কাজে কয়েক দিন ব্ল থেকে দূরে থাকতে হবে। এসে দেখব মি। জ্যাক আর কি মিনিংফুল কথা বলেছেন।

১৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:২২

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সামনের দিনগুলো আপনার চমৎকার কাটুক এবং ঈদের অগ্রীম শুভেচ্ছা।

১৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: চাঁদগাজী কমেন্ট ব্যানে আছেন। আপনার হাতে এখন সুযোগ। যা খুশি লিখুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.