নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
বস্তুর গতি কোন এক দিকে হয়। কিন্তু মহাশূণ্যে নির্দিষ্ট কোন দিক ছিল না। সেখানে দিক ছিল সব দিক। সেজন্য সেখানে বস্তু হতে গিয়ে সব দিকের টানে পড়ে এর অনু-পরমাণু থেকে ভেঙ্গে গিয়ে এর ইলেক্ট্রন, প্রোটন ও নিউট্রন শক্তি কনিকায় রূপান্তরিত হয়ে অসীমত্ত্বে মহাশূণ্যে বিলিন হয়। আর শক্তি গুলো সরাসরি অসীমত্ত্বে মহাশূণ্যে বিলিন হয়। অতঃপর সকল শক্তি একত্রিত হয়ে সর্বশক্তিমান রূপে আল্লাহ হলেন। তিনি বস্তু সমূহের গতি পরস্পরের দিকে করে দিলেন। ফলে বস্তু সমূহ পুঞ্জিভূত হয়ে গেল। এরপর আল্লাহ মহাবিস্ফোরণ ঘটিয়ে তাদেরকে আলাদা করলেন এবং তাদের আলাদা অস্তিত্ব বজায় রাখতে তাদের কক্ষপথ নির্দিষ্ট করে দিলেন। ফলে এরা চক্রাকার কক্ষপথে একদিকে পরিভ্রমণ করে তাদের আলাদা অস্তিত্ব বজায় রাখলেন। এভাবে সৃষ্ট মহাজগৎকে আল্লাহ সাতটি মহাকাশ ও জমিনে বিভক্ত করে তাতে তাঁর আঠার হাজার মাখলুকাত ছড়িয়ে দিলেন। এরপর তিনি আরশ তৈরী করে তাতে স্থাপিত হয়ে সৃষ্ট মহাজগতের নিয়ন্ত্রণে নিযুক্ত হলেন। আল্লাহর ভূমিকা ছাড়া কিছুই হতে পারেনি বিধায় আল্লাহ নিজেকে সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা বলে ঘোষণা করলেন।
মহাজগতের শৃঙ্খলা থেকে স্পষ্টভাবে এর নিয়ন্ত্রক আল্লাহর উপস্থিতি টের পাওয়া যায়। আর তাতে তাঁর একত্ত্ববাদও স্পষ্ট বুঝা যায়। এরপর প্রশ্ন হলো আল্লাহ সৃষ্টির শ্রেণীভেদ করলেন কেমন করে? এরজন্য আল্লাহ সৃষ্টির প্রাণ সৃষ্টি করে তাদেরকে তাঁর যিকিরের দায়িত্ব দিলেন। প্রত্যেক সৃষ্টির যিকিরের বিবরণ তিনি একটি কিতাবে লিপিবদ্ধ করলেন। তারপর সে যিকিরের হিসাব করে যিকিরের হিসাব ফল অনুযায়ী সৃষ্টির প্রাণ সমূহকে আঠার হাজার মাখলুকাতে বিভক্ত করলেন। তখন যে প্রাণের ভাগে যে মাখলুকাত পড়লো তিনি সে প্রাণকে সে মাখলুকাতে স্থাপন করলেন।
মহাজগৎ স্থাপনের পর এর মধ্যে আল্লাহ এক অকল্পনীয় জগৎ সৃষ্টি করলেন। যাতে আছে মহাশান্তি এবং মহাকষ্ট। তাঁর সেরা দুই সৃষ্টির ইবাদতের বিনিময়ে তাদের জন্য তিনি এর প্রাপ্তি নির্ধারিত করলেন। ইবাদত করার জন্য মহাশান্তির স্থান জান্নাত এবং ইবাদত না করার জন্য মহাকষ্টের স্থান জাহান্নাম। আল্লাহর অন্য সব সৃষ্টি মূলত এ দুই সৃষ্টির শান্তি ও শাস্তির জন্য নিয়োজিত।
প্রথমত যিকিরের বিনিময়ে আল্লাহ সৃষ্টির একটা তাকদীর নির্ধারিত করেছেন। পরে যিকির ও ইবাদতের হিসাবে আল্লাহ তাদের আবার তাকদীর নির্ধারিত করেছেন। কোন কিছুতেই তিনি কারো প্রতি কোন অবিচার করেননি। তিনি কিভাবে কারো প্রতি কোন অবিচার করেননি সেটা তিনি সবাইকে হাসরের দিন বুঝিয়ে দিবেন। ফলে শাস্তি প্রাপ্তগণ তাদের শাস্তি যে সংগত এটা মেনে নিতে বাধ্য হবে। এসব তথ্য কোরআনের বিভিন্ন আয়াতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। এসব বিষয়ে কেউ কিছু জানতে চাইলে তা’ কমেন্ট জানানোর চেষ্টা করা হবে- ইনশাআল্লাহ। তবে এরজন্য আমাকে প্রয়োজনীয় সময় দিতে হবে।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:০৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ বললেন, তিনি এক। তিনি বললেন, তিনি প্রথমঅ এর দ্বারা তিনি স্বীকার করলেন, তাঁর পূর্বে শূণ্য ছিল। শূণ্য মানে কিছুই না। কিছুইনাতে না হলে প্রথম এলো কেমন করে? সুতরাং আল্লাহর স্বীকারোক্তিতেই আছে, তিনি হলেন।
২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:৫৪
খাঁজা বাবা বলেছেন: এ কি আপনার স্বপ্নে প্রাপ্ত জ্ঞান?
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:০৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ব্লগারগণ আমাকে কোরআন গবেষণা করে কিছু আবিষ্কার করতে বলেছে। এটা হলো আমার কোরআন গবেষণা করে করা আবিষ্কার।
৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:০৮
শেরজা তপন বলেছেন: কত অদ্ভুত বিষয়াদি না জানা যায় আপনার লেখায় ভায়া কত সহজ সরল ভাষায় অল্প কথায় মহাবিশ্ব সৃষ্টি আর আল্লাহ সৃষ্টির ব্যাখ্যা করে দিলেন !!!!!!!
° টাইপো: পোট্রন নয় প্রোটন।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:১৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: টাইপো ঠিক করে দিয়েছি। মহানবি (সা) কোরআনের কথা বলা শুরু করলে লোকেরা তাঁকে পাগল বলেছিল। তখন আল্লাহ বললেন, তোমাদের সাথীটি পাগল নয়। কোরআন গবেষণা করে আমি যখন কিছু তথ্য দিচ্ছি তখন আমাকেও লোকে তেমন কিছু বলতেই পারে। কিন্তু তারা যখন সংশ্লিষ্ট আয়াত বুঝতে পারবে তখন তারা আর তেমন কিছু বলবে না। বাস্তবে কোরআন হলো জ্ঞানের সাগর। এটা গবেষণা করে অনেক কিছুই জানা যেতে পারে।
৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:১৯
শাহ আজিজ বলেছেন: শুরুর তিন লাইন আমি না জেনেই মানি মানে কেউ আমায় বলেনি কিন্তু আপনার কথায় মিলে গেল ।
এবার মানুষ বা জীবজগত সৃষ্টি নিয়ে কিছু বলুন , কিতাবি বর্ণনা নয় ।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:২৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: প্রাণ হলো শক্তি। সকল শক্তির সাথে প্রাণ শক্তি হয়ে সর্বশক্তিমান হলেন। তিনি জীব জগতের প্রথম সদস্য। এরপর তিনি অন্য সকল জীবের সৃষ্টিকর্তা হলেন। অন্য জীব নিজে নিজে হতে পারেনি। কারণ নিজে নিজে অসীম হয় এবং সকল অসীম একত্রে মিলে একজন হয়। সুতরাং নিজে নিজে একমাত্র জীব আল্লাহ ছাড়া অন্য কোন জীব হওয়ার কোন সুযোগ নেই।
জীবের জীবন তথা প্রাণ সৃষ্টি করতে গিয়ে আল্লাহ এর লিমিট দিয়ে হও বলার পর তা’ হয়েছে। আর সফ্ট ওয়্যার এভাবেই হয়। লিমিট দিয়ে ডান কমান্ড দিলে সফ্ট ওয়্যার হয়। আর প্রাণ হলো সফ্ট ওয়্যার।
৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:৪৬
অগ্নিবেশ বলেছেন: ইবাদত, বন্দেগী, ত্যাল মাখা মাখি, এই সকল মানবীয় গুনণাবলী আল্লাহতেও বিদ্যমান। আমি ত দেখতাচছি চাচায়ও ইদানিং পাগলামী করতাছে, আচ্ছা আজ রাইতে যদি আল্লাহ আমারে স্বপনে কয় চাচা পাগল নহে চাচায় হল গ্যানের সাগর, তবেই আমি তওবা করে চাচার কাছে কালেমা পাঠ করে ইসলামে ফেরত আসুম। চাচায় নিশ্চয় কোরান গবেষনা কইর্যা আল্লার লগে একটা কানেকশন বাইর করছে। চাচায় রিকোয়েস্ট করলে নিশ্চয় আল্লাহ শুনবে।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:৫৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার তওবা আপনি ছাড়া আর কারো জন্য জরুরী নয়। সুতরাং এ ক্ষেত্রে আপনার শর্ত মানা কারো জন্য বাধ্যতামূলক নয়।
৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:৪৯
পাজী-পোলা বলেছেন: এখন সময় করে বাইবেল, গীতা, ত্রিপট ও গবেষণা করেন। পৃথিবীতে ২০৬ টা ধর্ম আছে গবেষণা করেন। হুমায়ূন আজাদ বলেছেন "
"এক বইয়ের পাঠক সম্পর্কে সাবধান।"
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:৫৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: হুমায়ূন আজাদে আমার কোন ইন্টারেষ্ট নাই।
৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:৫৩
পাজী-পোলা বলেছেন: কোরানে কী ইলেকট্রন, প্রট্রোন, নিউট্রন শব্দ তিনটা আছে?
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:০৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরাঃ ৫৫ রাহমান, ২৬ নং ও ২৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। তাতে সব বিলিন হয়
২৭। আর বাকী থাকে তোমার প্রতিপালকের সত্তা, যিনি মহিমাময়, মহানুভব।
* পদার্থ এর অনু-পরমাণু থেকে ভেঙ্গে বিলিন হয়। তখন এটি এর ইলেকট্রন, প্রট্রোন, নিউট্রন শক্তি কণিকায় রূপান্তরিত হয়। এটা আমরা বিজ্ঞান থেকে জানি। কোরআন ও বিজ্ঞান মিলে তথ্য সন্নিবেশিত হয়েছে। মূলত ইলেকট্রন, প্রট্রোন, নিউট্রন শব্দ তিনিটি কোরআনে নেই।
৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:১৮
কিরকুট বলেছেন: দয়া করে কেবল ধর্ম গ্রন্থ পড়ে মহাকাশ বা বিশ্ব সৃস্টির রহস্য খুজতে যাবেন না। আদীকালে মানুষ অনেক কিছু ধারনার উপরে লিখেছেন তাহাই ধর্ম গ্রন্থে লেখা। যেমন- দুরবীন সৃষ্টির আগেই মানুষ বিভিন্ন গ্রহের অবস্থান নির্নয় করেছেন কেবল মাত্র নিজের চেষ্টা ও ধারনার উপর নির্ভর করে।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:৩০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ধর্মগ্রন্থে কোন বিষয় থাকলে তা উপস্থাপনে সমস্যা কি? তা’ যার ভালোলাগে সে পড়বে, আর যার ভালো না লাগবে সে পড়বে না। এখানে কোন বিষয় কোন লোককে জোর করে পড়ানো হচ্ছে না। তাহলে তাতে গেলো গেলো রব তোলার কি দরকার?
৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৬
কিরকুট বলেছেন: কোন বিষয়ে অর্ধেক জানানো এক ধরনের পাপ। আপনি তাই করছেন। ধর্ম গ্রন্থে বৈজ্ঞানিক বিষয়ে সম্পুর্ন কিছুই নাই যা আছে অনুমানের উপর ভর করে। বলা হয় মহাবিশ্ব পানির উপর ভর করে আছে। যা সম্পুর্ন রুপক অর্থে। এর ব্যখ্যা দেয়া নাই। বলা হয় সুর্য ডুবে গেলে আল্লাহের আরশে সেজদায় যায়। ইহা কতো টুকু সত্য? কারন চর্ম চোক্ষে আমরা যা দেখি তা আংশিক বিজ্ঞান।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:৪১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মহাবিশ্ব পানির উপর ভর করে আছে এমন কথা কোরআনে নাই। অন্য যে সব কথা কোরআনে আছে এর যথাযথ ব্যখ্যাও আছে।
১০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৫
কিরকুট বলেছেন: ২০২৩ দুপুর ১২:৪১০
লেখক বলেছেন: মহাবিশ্ব পানির উপর ভর করে আছে এমন কথা কোরআনে নাই। অন্য যে সব কথা কোরআনে আছে এর যথাযথ ব্যখ্যাও আছে
খুজুন পেয়ে যাবেন।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৩৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি তো পেলাম না। আপনি যখন বলেছেন তখন খুঁজে দেওয়ার দায়িত্ব আপনার।
১১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৬
ফেনা বলেছেন: "অতঃপর সকল শক্তি একত্রিত হয়ে সর্বশক্তিমান রূপে আল্লাহ হলেন। " কথাটা ঠিক করেন। ভাল করে দেখেন আপনি কি বলেছেন!!!
মহান আল্লাহর সৃষ্টি হয়নি। আপনি এখানে কিভাবে বললেন যে তার সৃষ্টি হয়েছে!!!!
এমন কিছু লিখবেন না যা সাধারণ মানুষের মাঝে বিভ্রান্তি ছড়ায়।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৩৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার কথার স্বপক্ষে দালিলিক প্রমাণ কি আছে? আপনার ব্যক্তিগত মত তো আর গ্রহণযোগ্য নয়।
১২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৩১
জটিল ভাই বলেছেন:
বাংলা বর্ণমালা প্রথমে সুবিন্যস্ত ছিলো না। ফলে বর্ণগুলো এদিক-সেদিক ছুটাছুটি করে হারিয়ে যাবার উপক্রম হয়। তখন এভাবে ছুটতে গিয়ে ম,হ,জ,গ,ত,ক,চ,ন,ত বর্ণগুলি হারিয়ে যেতে যেতে একত্রে মিলিত হলো। তাখন তাদের সমন্বয়ে "মহাজাগতিক চিন্তা" সৃষ্টি হলো। তখন মহাজাগতিক চিন্তা সকলকে নিজের করায়ত্ত করার জন্য বর্ণমালা অ- ঁ পর্যন্ত বিন্যস্ত করলেন। এভাবে তিনি বর্ণগুলোকে আবদ্ধ করলেন। তারপর হতে বর্ণগুলো ইচ্ছামাফিক ব্যবহার করে মহাজাগতিক চিন্তা প্রসব করতে শুরু করলেন।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৪৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এমন মন্তব্যের হেতু কি?
১৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৩৩
নতুন বলেছেন: নিচের ছবিটা একটু দেখেন
এই মহাবিশ্বের তুলনায় পৃথিবি কিছুই না। সেই পৃথিবি নিয়েই সৃস্টিকর্তার এতো মনযোগ!!!!!!!
তার মানুষ গুলি তাকে বিশ্বাস করলো কিনা, তাদের জন্য বেহেস্ত, দোযখ, তাদের জন্য শয়তানে মানুষের সত্রু, তাদের প্রতি মানুষের আমল নামা লেখার জন্য দুটা করে ফ্রেরেস্তা, তাদের প্রতিটি মানুষের রুহ তৌরি, জান কবযের জন্য ফেরেত্সা পাঠানো। তাদের মাঝে ১ বা ২ লক্ষ পয়গম্বর পাঠানো তাদের কাছে ম্যাসেজ পাঠানোর ঝামেলা।
প্রতিটি ইমানদারের জন্য পরকালে বিরাট আকারের বেহেস্ত বানিয়ে দেবে, প্রতিজনকে ৭২ টা হুর দেবে... আরো কত কি!!!!
তাদের রাসুলের বিরুদ্ধে কথা বললে জনগনের সমালোচনার জবাব হিসেবে ফেরেস্তার মারফতে ওহী পাঠানো।
সৃস্টিকতার কাছে এই পৃথিবি বিরাট কিছু বলে মনে হচ্ছে।
কিন্তু আসলেই কি তাই? না কি আমরাই নিজেদের এতো গুরুত্বর্পূন কল্পনা করে এই সব বানিয়েছি???
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৪৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিন্দুর মত যে পোকা তার পায়ে ব্যথা পাওয়ার খবরও সৃষ্টিকর্তার রয়েছে। তাঁর বিষয়ে আপনার ধারণায় যথেষ্ট দৈন্যতা রয়েছে।
১৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: আমি একটা কিতাব লিখব। সেই কিতাবে আমি আমার নিজের গুণগান করবো।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৫৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার সেই কিতাবের মাহাত্ম কি হবে?
১৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:১৩
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সত্যিই আপনি দেশের বিশিষ্ট এক কুরআন বিজ্ঞানী, এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই। কিন্তু প্রশ্ন হলো, যে শক্তিগুলো একীভূত হয়ে স্রষ্টার সৃষ্টি হলো সেই শক্তিগুলো কই থেকে আসলো? এ ব্যাপারে কুরআনে কি বলা আছে? আর হ্যাঁ ইলেকট্রন, প্রোটন এবং নিউট্রনের প্রাথমিক ধারণা কি আপনি কুরআন গবেষণা করেই পেয়েছেন? মাশআল্লাহ কুরআন বিরাট এক বিজ্ঞানময় গ্রন্থ!!
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরাঃ ৫৫ রাহমান, ২৬ নং ও ২৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। তাতে সব বিলিন হয়
২৭। আর বাকী থাকে তোমার প্রতিপালকের সত্তা, যিনি মহিমাময়, মহানুভব
* কোরআন বলেছে, তাতে সব বিলিন হয় এবং বাকী থাকেন আল্লাহ। আল্লাহর পরিচয় হিসাবে কোরআনে আছে তিনি সর্ব শক্তিমাণ। এতে বুঝাগেল সব কিছু বস্তু থেকে বিলিন হয়ে শক্তিতে বাকী থেকেছে। অতঃপর সকল শক্তি একত্রে মিলে সর্বশক্তিমান হলেন। পদার্থ অনু-পরমাণু থেকে বিলিন হলে, ইলেকট্রন, প্রোটন এবং নিউট্রনে পরিণত হয়। যা মুলত শক্তির রূপ। তো কোরআনে বিজ্ঞানের ইঙ্গিত থাকায় আপনি কি সমস্যা মনে করেন?
১৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৯
Bondi বলেছেন: "অতঃপর সকল শক্তি একত্রিত হয়ে সর্বশক্তিমান রূপে আল্লাহ হলেন। " কী কইলেন এইটা। কুফরী কথাবার্তা। ফেনা ঠিকই বলেসে। এরজন্য আবার দলিল চান? আপনার কথাতে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে আল্লাহর আগে শক্তি সৃষ্টি হয়েছে। যেটা ঈমানের সাথে সাংঘর্ষিক কারণ আল্লাহর আগে কিছুই ছিলনা। Quran এর ভাষ্য মতে , আল্লাহ ছিলেন প্রেমময় গুপ্ত আঁধার, অতঃপর তিনি প্রকাশিত হতে চাইলেন এবং হলেন। তারপর সব কিছুর সৃষ্টি করলেন। কোরান নিয়ে গবেষণা খুবই ভালো কাজ। কোনো আয়াত ব্যাক্ষা করার আগে, ওই আয়াত এর তাফসীর সলফে সালেহীনরা কীভাবে করে গিয়েছেন? সেটা পইড়েন। তাহলে কথাবার্তা কুফর থেকে এড়িয়ে থাকবে। আল্লাহ আপনার কষ্ট কবুল করুক। দয়া করে ওই বাক্যটা লেখা থেকে সড়িয়ে ফেলুন।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:৫০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহই যদি প্রথম হয় তাহলে আল্লাহর আগে কি থাকতে পারে? আর কিছু না থাকাকে শূণ্য বলে। সেই শূণ্যে সকল শক্তির সম্মিলনে আল্লাহ সর্বশক্তিমাণ রূপে বিদ্যমাণ। সুতরাং আল্লাহর পূর্বে এখানে কোন কিছু থাকার কথা বলা হচ্ছে না।
১৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:০৯
নাহল তরকারি বলেছেন: ধর্ম তো যার যার বিষয়। বিজ্ঞান আর ধর্ম শরবতের মত না মিলালে ভালো।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:৪১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ধর্মের সব কিছু বিজ্ঞান দিয়ে প্রমাণ করার মত নয়। আবার ধর্মের মধ্যে একবারেই বিজ্ঞান নেই ঘটনা এমনও নয়।
১৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৫:৪১
নাহল তরকারি বলেছেন: মুক্তমণারা কি ধর্মীয় পোস্ট পছন্দ করবে?
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তারা তো ধর্মমুক্তমনা। তারা কেমন করে ধর্মীয় পোষ্ট পছন্দ করবে?
১৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৮
Muksedul rehman বলেছেন: সৃষ্টির ব্যখা মনগড়া দিযে ফেলেছেন। কি সেবন করলে এ ধরনের কথা লিখাযায় যদি বলতেন একটু।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মনগড়া কিছুই বলা হয়নি। আপনি কোনটার প্রমাণ চান?
২০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৯
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: কি সব অসংলগ্ন কথা বার্তা বলতেছেন? এসব আয়াত কি আপনি নিজে বানান? উক্ত সুরার ২৬, ২৭ নাম্বার আয়াতের অর্থ হচ্ছে: ভূপৃষ্টের সবকিছুই ধ্বংসশীল, একমাত্র মহিমাময় ও মহানুভব পালন কার্তার অস্তিত্ব ছাড়া।
আপনার ২৭ নং এর অনুবাদটা নেয়া গেলেও ২৬ নং টা একদম নেয়া যায় না। প্লেইন এন্ড সিম্পল দুটো আয়াতকে গুজামিল দিয়ে সেখান থেকে ইলেকট্রন, প্রোটন বের করে ফেলসেন । বিলিভ মি; এসব আয়াতে বিজ্ঞানের লেশ মাত্র নেই।
"ভূপৃষ্টের সবকিছুই ধ্বংসশীল" এই কথাটাকে গুজামিল দিয়ে আপনি বানাইসেন " তাতে সব বিলিন হয়"
আপনি উপরের আয়াত গুলো পড়ে আসলে বুঝবেন "তাতে সব বিলিন হয়" এই কথাটা একদম মেক সেন্স করে না।
গুজামিল সম্রাট জাকির নায়েক ও আপনার কাছে হার মেনে যাবে। Scientific miracles in the Quran? Analysis of Zakir Naik's claims
ভাল থাকবেন, আর বেশি বেশি কুরআন গবেষণা করবেন।
ধন্যবাদ।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ২৬ নং আয়াতে ভূ-পৃষ্ঠ কোথায় পেলেন? সেখানে যে সর্বনামটি ব্যবহৃত হয়েছে উহা দ্বারা ভূ-পৃষ্ঠ বুঝায় না।
২১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:০০
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনি এক কাজ করেন; ভালো করে ওজু করে আসেন, ওজু করে এসে পুরা আর-রহমান সূরাটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কয়েকবার পাঠ করেন, যত বার পাঠ করবেন ততবেশী নেকি হাসিল হবে, এভাবে নেকির বরকতে একসময় আপনি ঠিকই বুঝতে পারবেন ওটা ভূপৃষ্ট বুঝাইসে নাকি অন্যকিছু বুঝিয়েছে!! পৃথিবীর তবাৎ সব কুরানের বিশেষজ্ঞগণ উক্ত আয়াতকে "ভূপৃষ্টের সবকিছুই ধ্বংসশীল" বা "পৃথিবীর সবকিছুিই ধ্বংসশীল" বলে অনুবাদ করেছেন আর আপনি আজ আসছেন নতুন ফতোয়া নিয়ে!! LMAO!!
আপনার কি ধারণা আর-রহমান সূরাটি আপনি আজই প্রথম আবিষ্কার করলেন? বাংলার জনগণ এ সূরাটি এর আগে কখনো পড়েনি?
আপনার সুবিধার্ধে আমি আরবী, ইংরেজী, বাংলা তিনটাই দিয়ে দিলাম ভালো করে দেখে নিন।
كُلُّ مَنْ عَلَيْهَا فَانٍۢ
কুল্লুমান ‘আলাইহা-ফা-নিওঁ।
All that is on earth will perish.
ভূপৃষ্টেপৃর সবকিছুই ধ্বংসশীল।
তো দিয়ে দিলাম এবার একটু ভালো করে পড়েন, ২৬ নাম্বার আয়াতটি একটু জোড়ের সহিত পড়বেন।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:২৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আলাইহা অর্থ তাতে। এটাকে আপনি ভূ-পৃষ্ঠ অনুবাদ করছেন কোন কারণে? ভূ-পৃষ্ঠের বাইরে কি কিছু ধ্বংসশীল নয়? আমার অনুবাদ সঠিক নয় সেটা তো কোন আলেম বলেননি? আমি তো তামিরুল মিল্লাতের ছাত্র। আমার প্রিন্সিপাল হুজুর এখনো জীবিত। তিনি তো আমার ফেসবুক পোষ্ট পেয়ে থাকেন। তিনিও তো বলেননি আমি অনুবাদ ভুল করেছি? এ আয়াতের এ অনুবাদে আমি বহু পোষ্ট দিয়েছি। যার পাঠ সংখ্যা কয়েক লক্ষ। কেউ তো বলেনি আমার অনুবাদ ভুল হয়েছে? তো পৃথিবীর সব কিছু ধ্বংসশীল হলে একা আল্লাহকে বাকী বলা হবে কেন? তাহলে তো আরো অসংখ্য জিনিস বাকী থাকে। সুতরাং আলাইহাকে ভূ-পৃষ্ঠ অনুবাদ করা ১০০% ভুল অনুবাদ।
২২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:৪৬
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আরে মহাশয় আপনার কি ধারণা আমি বসে বসে কুরআন আনুবাদ করতেছি? আপনি নিজের মত করে কুরআন অনুবাদ করতেছেন আমি শুধু তা দেখিয়ে দিচ্ছি, কুরআন বিশেষজ্ঞদের আনুবাদের উপর ভিত্তি করে। আলাইহা অর্থ তাতে আপনি কি মক্কা, মদীনার মানুষের চেয়েও আরবী বেশি বুঝেন? স্বয়ং মক্কা, মদিনার মানুষজন "তাতে" মানে পৃথিবীতে বা ভূপৃষ্ঠে হিসেবেই উক্ত আয়াতের আনুবাদ করেছে। বিশ্বাস না হলে তাদের অনুবাদ একটু নিজে গিয়ে দেখে আসুন: কুরআন ডট কম, আল-কুরআন-ইনফো, ইসলামিক অরগানাজেশন মদিনা।
পুঁথিত বিদ্যা দিয়ে অন্য ভাষা ওয়ার্ড টু ওয়ার্ড অনুবাদ করতে গেলে তা অখ্যাদ্য হবেই বিশেষ করে গান, কবিতা, পুঁথি, বাগধারা এই বিষয় গুলো কখনোই ওয়ার্ড টু ওয়ার্ড অনুবাদ হয় না। আপনি যদি ভালো ভাবান্তর না করতে পারেন তাহলে আপনি কখনোই ভালো অনুবাদক হতে পারবেন না। এ বিষয়ে সাড়ে চুয়াত্তর ভাইয়ের একটা পোস্ট আছে দেখে আসতে পারেন। ভাষার ভেলায় ভাসমান ভাসা ভাসা ভাবনার ভার
আসলে কোন ভাষা শিক্ষার পাশাপাশি উক্ত জাতির কৃষ্টি, কালচার, রাজনীতি, ইতিহাস এবং ইমোশনের জায়গটা বুঝা সমান ভাবে জরুরী, তা না হলে ভাবান্তর করাটা কষ্টসাধ্য। কংক্রিট ট্রান্সলেট করলে উহা আসলে অখাদ্য হয় তাই ভাবান্তরটাই জরুরী।
আলাইহা অর্থ তাতে শুধুমাত্র এতটুকু নলেজের উপর বেজ করে ভুলেও কখনো কোন, গান, কবিতা, স্লোক এসব অনুবাদ করতে যাবেন না, এই 'তাতে' মানে যে কোন তাতে তা আগে আপনাকে বুঝতে হবে। এই 'তাতে' মানে অনেক কিছু হতে পারে কিন্তু উক্ত আয়াতের ভাবার্থে এই 'তাতে' মানে হচ্ছে পৃথিবীতে বা ভূপৃষ্ঠে। তো বুঝা গেলো এখন? আপনি বাঙালী মানুষ আপনি আরবীর কি বুঝেন? সুতরাং এ ব্যাপারে আরও বিস্তারিত জানার জন্য মাদানী ইনিভার্সিটির কুরআন স্ট্যাডিজ ডিপার্টমেন্টে যোগযোগ করুন। ধন্যবাদ।
আর হ্যাঁ আপনার ভুক্ত কূলের সংখ্যা কি দেওয়ানবগীর চাইতেও বেশি???
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:৫৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: হাদিস ও তাফসিরের কয়খানা সংকলন আছে মদীনার লোকের? সুতরাং তারা যা বলবে সেটাই সঠিক হবে ঘটনা এমন নয়। ফারসী ইমাম আবু হানিফার (র) অনুসারী ৮০% মুসলিম। আমি ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে অনুবাদ করতে জানি না। সরাসরি অনুবাদে যদি সমস্যা না থাকে তাহলে ভাব অনুবাদে যেতে হবে কোন কারণে?
২৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:০২
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: তো পৃথিবীর সব কিছু ধ্বংসশীল হলে একা আল্লাহকে বাকী বলা হবে কেন?
আপনি দেখি পুরা আউলিয়ে গেছেন, রোজায় ধরেছে নাকি আপনাকে? আপনি কি মনে করেন পৃথিবীর সবকিছু ধ্বংসের সাথে সাথে আল্লাহকেও ধ্বংস হয়ে যাওয়া উচিৎ। আপনার কি ধারণা এখানে আল্লার বলা উচিৎ ছিলো "ভূপৃষ্টেপৃর সবকিছুই ধ্বংসশীল, সুতরাং আমিও তাদের সাথে সাথে ধ্বংস হয়ে যাবো" ভুলেও কোন মুসলীমকে এমন কথা বলবেন না, তেড়ে আসবে!!
১৪ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:০৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূর্য তো ভূ-পৃষ্ঠে নেই। তবে কি উহা ধ্বংসশীল নয়? উহা কি তবে চিরস্থায়ী? আন্ধারে হাই কোর্ট দেখান?
২৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:০৭
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সরাসরি অনুবাদে যদি সমস্যা না থাকে তাহলে ভাব অনুবাদে যেতে হবে কোন কারণে?
সারসরি অনুবাদে অবশ্যই সমস্যা আছে, এক ভাষা থেকে আরেক ভাষা কখনোই ওয়ার্ড টু ওয়ার্ড অনুবাদ করে আপনি তার প্রকৃত অর্থ উদ্ধার করতে পারবেন না।
যা হোক ভালো থাকবেন।
১৪ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:১৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ওয়ার্ড টু ওয়ার্ড অনুবাদে অন্তত এখানে কোন সমস্যা নেই। সেজন্য কোন আলেম এ যাবৎ আমার কোন বিরোধীতা করেনি।
২৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:১৪
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সূর্য তো ভূ-পৃষ্ঠে নেই। তবে কি উহা ধ্বংসশীল নয়? LOL
আসলে এখানে ভূ-পৃষ্ঠ বলতে, আসমানের নিচে যাহা কিছু আছে তার সবকিছুই বুঝিয়েছে? একজন সাধারণ মুসলিমও এ বিষয়টা বুঝতে পারবে, অথচ আপনি ইদানিং কিছুই বুঝতে চান না।
১৪ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৩০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সাধারণ মুসলিম আর আলেমের বুঝ এক রকম নাও হতে পারে। কারণ সাধারণ মুসলিম আরবী ব্যকরণ জানে না। আর আপনি কি মুসলিম? আপনার নিক অনুযায়ী আপনাকে তো মুসলিম মনে হয় না।
২৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:১৮
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ওয়ার্ড টু ওয়ার্ড অনুবাদে অবশ্যই সমস্যা আছে, আপনি পারলে এভাবে করাআন অনুবাদ করে বাজারে ছাড়েন, দেখবেন বাংলার আলেম সমাজ আপনার বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করে দিবে।
১৪ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:২৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি ২০১৬ সাল থেকে ফেসবুকে লিখছি। আলেম সমাজ আমার কোন বিরোধীতা করেনি।
২৭| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:৫৬
সত্যপীরবাবা বলেছেন: "ইলেক্ট্রন, প্রোটন ও নিউট্রন শক্তি কনিকায় রূপান্তরিত হয়ে অসীমত্ত্বে মহাশূণ্যে বিলিন হয়"
ইলেক্ট্রন, প্রোটন ও নিউট্রন শক্তি কনিক????? এই জ্ঞান নিয়ে আপনি বিজ্ঞান আর কোরান মিলাইসেন !!!!!!
১৪ ই এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৫:১৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি যা বুঝলাম সেটা আপনি না বুঝলে আমার কিছুই করার নেই।
২৮| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার সেই কিতাবের মাহাত্ম কি হবে?
আমি সবাইকে ভয় দেখাবে। আবার করুনা দেখাবো। আমি তাদের পথ দেখাবো।
১৪ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:২৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঠিক আছে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:৫২
কামাল১৮ বলেছেন: আল্লাহ হলেন এটা কোথায় পেলেন।আল্লাহ আগে থেকেই ছিলেন।