নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
মহাজগতের প্রাথমিক অবস্থার পূর্বাবস্থা শূণ্য। সুতরাং তাতে বস্তু ও শক্তি নিজে নিজে হতে বাধ্য। কোন দিকে ধাবিত হওয়া এবং পরস্পর আকৃষ্ট হওয়া বস্তু ও শক্তির সাধারণ প্রকৃতি।সুতরাং শূণ্যে নিজে নিজে হওয়া বস্তু ও শক্তি পুঞ্জিভূত হয়েছে।বস্তুপুঞ্জে বিস্ফোরক বস্তু থাকায় এবং শক্তিপুঞ্জে তাপশক্তি থাকায় মহাস্ফোরণ ঘটে মহাজগত তৈরী হয়।মহাবিস্ফোরণে বস্তু সমূহ ছিঁটকে গিয়ে যে যেখানে পড়ে সে সেখানে স্থান লাভ করে। অতঃপর ছোট বস্তু বড় বস্তুকে ঘিরে আবর্তন শুরু করে। এভাবে সৌরজগৎ তৈরী হয়। সৌরজগৎ আবার তারচে বড় জগৎ ছায়াপথকে ঘিরে আবর্তন শুরু করে। ছায়াপথগুলো বিকর্ষণ সূত্রে পরস্পরের দূরত্বে নিজ অবস্থানে আবর্তন শুরু করে স্থান বদলাতে থাকে। তাতে সব ছায়াপথের স্থান বদল হয়।এভাবে মহাজগৎ গঠিত হয়ে এর কার্যক্রম চলতে থাকে।
বস্তু পুঞ্জের গ্যাসিয় বস্তু অক্সিজেন ও হাইড্রেজেন মিলে পানির উদ্ভব হয়। এগুলো বড় বস্তুতে তৈরী হওয়া গর্তে জমা হয়ে এর মাটির সংস্পর্শে পঁচন ক্রিয়ায় বিভিন্ন রকম ক্ষুদ্র জীবের উদ্ভব ঘটায়। উক্ত জীব সমূহের সংকরায়নে বৃহৎ ভিন্ন জীব তৈরী হয়। এর মধ্যে আবার প্রাণীর বিবর্তন ঘটে বুদ্ধিমাণ প্রাণী মানুষের উদ্ভব ঘটে। তারা তাদের আবিস্কার গুণে মহাজগতের বিভিন্ন সৌরজগতের বিভিন্ন গ্রহের পরিবেশ উন্নত করে তোলে। এমন একটি গ্রহের নাম পৃথিবী হলেও মহাজগতে এমন অসংখ্য গ্রহ থাকতে পারে। যদিও পৃথিবীর মানুষ এখনো সেই সব গ্রহের সন্ধান পায়নি। তাহলে এর মধ্যে ঈশ্বর কোথা হতে এলেন?
মহাজগতের প্রাথমিক অবস্থার পূর্বে যে শক্তিপুঞ্জ গঠিত হয় তাতে প্রাণ শক্তি থাকায় তা’ শক্তিপূঞ্জকে জীবন্তকরে তোলে সর্বশক্তিমাণে পরিণত করে। বস্তুপুঞ্জ শক্তিহীন হওয়ায় তা সর্বশক্তিমাণের আওতায় চলে যায়। তিনি এর নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করে তাঁর নিজস্ব তাপশক্তির প্রভাবে বস্তুপুঞ্জে মহাবিস্ফোরণ ঘটান। এরপর তাঁর সৃষ্ট মহাজগতের যাবতীয় আববর্তন, বিবর্তন ও পরিভ্রমণ তাঁর দায়িত্বে চলমাণ হয়। মহাজগতের শৃঙ্খলা একক সর্বশক্তিমাণের উপস্থিতির বিশ্বাসকে সংগত করে।
সর্বশক্তিমাণ তাঁর সৃষ্ট গ্রহসমূহের বুদ্ধিমাণ প্রাণীদের থেকে তাঁর আনুগত্য কামনা করেন। এ উপলক্ষ্যে তিনি তাদের কতিপয়ের নিকট বার্তা প্রেরণ করেন। তিনি তাঁর আনুগত্য করা বা না করার প্রতিফলের ঘোষণা প্রদান করেন। আনুগতের জন্য তিনি বিবিধ বিধি বিধানের কথা জানিয়ে দেন। এক বিধানের পরিবর্তন করে তিনি অন্য বিধান প্রদান করেন। অনেকে পূর্ব বিধানে থেকে যায় এবং অনেকে নতুন বিধান গ্রহণ করে। পূর্ব বিধানে কিছু দুষ্ট লোক তাদের নিজেদের কথা যোগ করায় সর্বশক্তিমাণ নতুন বিধান প্রেরণ করেন। পৃথিবীতে তাঁর শেষ বিধানের সংকলন কোরআন। তাতে সর্বশক্তিমাণ বিষয়ে বিস্তারিত কথা লিখা আছে।
১৪ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:১২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিবিধ মাধ্যম হতে প্রাপ্ত তথ্য সমূহের মাঝে আমি সমম্বয় দেখার চেষ্টা করছি। আসলে আমার পেশাই হলো তথ্য নিয়ে কাজ করা। আর ক’দিন পর আমি আমার ছাত্রদেরকে ডাটাবেজ পড়াব-ইনশাআল্লাহ।
২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:১৭
Muksedul rehman বলেছেন: People believe. What they want to believe.
আপনার কথার ভিত্তি কি?
১৪ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:২১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমার কথার ভিত্তি প্রকৃতি, লজিক ও বিস্তারিত বিবিধ তথ্য।
৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: মহাকাশ চলছে সুত্র অনুযায়ী। সেও সুত্রের ভুল আজ পর্যন্ত কেউ ধরতে পারেনি। সুত্র আবিস্কারের আগে মানুষ নানান রকম কুসংস্কারে আক্রান্ত ছিলো।
১৪ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:২৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মানুষ কিসে আক্রান্ত ছিল তা’ এ পোষ্টের ক্ষেত্রে অপ্রাসংগিক।
৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৩৯
বুনোগান বলেছেন: বিগ বেংগের শুরুতে একমাত্র তাপীয় শক্তি থাকে। সেখান থেকে মহা বিশ্বের সম্প্রসারণ হওয়ার এক পর্যায়ে চারটি বলের উদ্ভব ঘটে। সেগুলো হোল গ্রেভেটি, ইলেক্ট্রো মেগ্নেটিক বল, দূর্বল নিউক্লিয়ার বল এবং শক্তিশালী নিউক্লিয়ার বল। বিগ বেংগ বস্তু পুঞ্জের কোন বিস্ফোরণ নয়। এটা হঠাত একটা সম্প্রসারণ ঘটা। এখানে প্রাণ শক্তি বলে কোন বল বা শক্তির অস্তিত্ব নাই। প্রকৃতি কোন কিছু সৃষ্টি করে না। প্রকৃতি এক অবস্থা থেকে অন্য অবস্থায় পরিবর্তিত হয়।
১৪ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৩০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার প্রদত্ত তথ্যের লজিক কি?
৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৩৪
বুনোগান বলেছেন: আমি যা বলেছি সেগুলো লজিক না, এখন পর্যন্ত জানা সাইন্টিফিক ট্রুথ।
১৪ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৪২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তবে সেই ট্রুথ মানুষের বোধগম্য নয়। বিজ্ঞানের নামে অনেকে এভাবে অনেক কথা চালিয়ে দেয়। তারা মনে করে বিজ্ঞানের নামে এসব বললে মানুষ সহজে মেনে নিবে। কিন্তু বাস্তবে কিছু অতি বিজ্ঞান ভক্ত ছাড়া কেউ এমন লজিক বিহীন কথা মানে না।
৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:০৭
বুনোগান বলেছেন: আপনি ঠিক বলেছেন। মানুষ যে সম্প্রদায় বা কমিউনিটিতে জন্মলাভ করে, ছোট বেলা থেকে সেই সম্প্রদায়ের বিশ্বাস, দর্শন নিয়ে বেড়ে উঠে। সেই সম্প্রদায়ের সামাজিক জ্ঞানের উর্দ্ধে সে উঠতে পারে না। বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তির সকল সুবিধাই সে ভোগ করে কিন্তু বৈজ্ঞানিক সত্যের যে বিষয়গুলো তার সম্প্রদায়ের বিশ্বাসের সাথে যায় না সেগুলো তার সমাজ ও সে নিজে গ্রহণ করে না। সাধারণ মানুষের জ্ঞান তার সাম্প্রদায়িক জ্ঞানের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে। সে হোল তার সম্প্রদায়ের বিশ্বাসের অনুসারী। একমাত্র অনুসন্ধানী মানুষেরাই সত্য জ্ঞান লাভ করতে পারে।
১৪ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:১৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সত্য জ্ঞান মানুষের বোধগম্য রূপে উপস্থাপন করতে না পারলে মানুষ তা’ গ্রহণ করবে কেমন করে?
৭| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:২৯
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
মানুষ মহাবিশ্ব নিয়ে "ক" ঠিকমত জানে না, তবে কৃষ্ণকান্তের উইল' নিয়ে ক্যাচাল করতে ভালোবাসে।
১৪ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:৩২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এ ক্ষেত্রে বিজ্ঞানের নামে যুক্তি-প্রমাণহীন দাবী বিরক্তিকর।
৮| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:০৬
কামাল১৮ বলেছেন: গভেষণা করতে থাকুন।শেষ হলে থিসিস আকারে প্রকাশ করুন।সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ুক আপনার এই নতুন ধারনা।
১৪ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:৩০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ধন্যবাদ স্যার।
৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:১৬
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আর ক’দিন পর আমি আমার ছাত্রদেরকে ডাটাবেজ পড়াব-ইনশাআল্লাহ।
এই ডাটাবেজে কি হাদিস সংরক্ষিত থাকিবে? মানে সার্ভারে হাদিস আপলোড দিয়ে তা সিরিয়াল অনুসারে কিভাবে সঠিক শ্রেণীবিন্যাস করা যায়; ছাত্রদের কি এসব শিখাবেন?
১০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৯:৩১
রানার ব্লগ বলেছেন: চলুক দেখি শেষ পর্যন্ত কোথায় গিয়ে থামেন।
১১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: চাঁদগাজী মন্তব্য করতে পারছেন না। তিনি ব্যানে আছেন। তাই আপনার লেখায় ভুল থাকলে সেটা ধরিয়ে দেবার কেউ নেই।
১২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৫:২১
Muksedul rehman বলেছেন: মহাজগতের প্রাথমিক অবস্থার পূর্বাবস্থা শূণ্য। সুতরাং তাতে বস্তু ও শক্তি নিজে নিজে হতে বাধ্য।
সূণ্য থেকে সবকিছু হলো?
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:০৩
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনি যা ভাবেন ঠিক তই হবে। কারণ আপনি যা জানেন আন্যরা তা জানেনা।