নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
যারা আল্লাহকে ভয় করে না তারা আমার চেয়ে ঢের ভালো আছে। অবস্থাদৃষ্টে একদল বলছে আল্লাহ নাই। কারণ আল্লাহ থাকলে যারা তাঁর অবাধ্য তারা ভালো থাকার কথা না। একদল বলছে, আল্লাহ আছেন তবে মানুষের বিষয়ে তাঁর কোন বিকার নাই, সেজন্য যারা তাঁর অবাধ্য তারা ভালো আছে। একদল বলছে, আল্লাহ আছেন এবং তিনি মানুষকে কিছু সময়ের অবকাশ দিয়েছেন, সেজন্য যারা তাঁর অবাধ্য তারা ভালো আছে।
যারা আল্লাহকে (ঈশ্বর) ভয় করে তারা বলে, অবকাশের পর পরকালে আল্লাহ মানুষকে জীবিত করে তাদের কাজের বিচার বিবেচনায় তাদের শান্তি ও শাস্তির ব্যবস্থা করবেন। এদলের কৃষ্ণ, মোজেস, যীশু ও মোহাম্মদের (সা.) অনুসারী ব্যাপক।
মোহাম্মদ (সা.) বলেছেন, আল্লাহ বিভিন্ন সময়ে মানুষের জীবন যাপনের জন্য বিভিন্ন বিধি-বিধান প্রদান করেছেন, সেসব বিধি-বিধান বাতিল করে আল্লাহ তাঁর মাধ্যমে তাঁর সর্বশেষ জীবন বিধান পাঠিয়েছেন। এখন এ বিধান পালন করলে পরকালে শান্তি, নতুবা শাস্তি। মোহাম্মদের (সা.) কথা যারা বিশ্বাস করে তাদেরকে মোহাম্মদের (সা.) অনুসারীরা বলে, মুমিন এবং মোহাম্মদের কথা যারা বিশ্বাস করে না তাদেরকে মোহাম্মদের (সা.) অনুসারীরা বলে, কাফের।
মোহাম্মদ (সা.) একটা সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠিত করে ছিলেন। মোহাম্মদের অনুসারীরা তাদের পাশের কাফের দেশ আক্রমণ করে সেসব দেশ জয় করে তাদের সাম্রাজ্যভুক্ত করে নিতো। তাদের সেই সাম্রাজ্য তেরশ বছর টিকে ছিল। এখনো মোহাম্মদের অনুসারীদের ৫৭ টি দেশ আছে। যীশুর অনুসারীদের দেশের সংখ্যা আরো বেশী। যীশুকে আল্লাহর পুত্র বলা হয়। মোহাম্মদ (সা.) বলেছেন, এটা সত্য কথা নয়।
যীশুর অনুসারীদের মেসোপটমিয়া (ইরাক) ও কনস্টান্টিনোপল (ইস্তাম্বুল) বহুকাল ধরে মোহাম্মদের (সা.) অনুসারীদের দখলে আছে। মোহাম্মদের (সা.) অনুসারীদের আফগানিস্তান কেউ কখনও দখলে রাখতে পারছে না। মোহাম্মদ (সা.) বলেছেন যুদ্ধে তিনি ও তাঁর অনুসারীদেরকে আল্লাহ সাহায্য করেন। তাদের বিস্ময়কর সব জয়ে মোহাম্মদের (সা.) এ কথা সত্য বলে প্রতিয়মাণ হয়। সুতরাং পরকালের শাস্তি থেকে রক্ষা পেতে আমি মোহাম্মদের (সা.) অনুসারী মুমিন হওয়া সঠিক বলে মনে করি। সেজন্য আমি মোহাম্মদের (সা.) কথা অনুযায়ী আল্লাহর শাস্তি থেকে রক্ষা পেতে তাঁকে ভয় করি।
আমার মতের বিষয়ে ভিন্ন মতাবলম্বীদের সাথে আমার অনেক কথা হয়েছে। তথাপি আমি আমার মতকে সঠিক মনে করি। নাস্তিকদের মত আমার নিকট সবচেয়ে দূর্বল মত মনে হয়। তারা বলে ঈশ্বর বলতে কেউ নেই। এমনি এমনি সব হয়েছে। এমনি এমনি ঈশ্বর হয়নি কেন? এটা জিজ্ঞাস করলে তারা আর উত্তর দিতে পারে না। তারা বলে বিবর্তনের মাধ্যমে মানুষ হয়েছে। বিবর্তনের মাধ্যমে ঈশ্বর হয়নি কেন? এটা জিজ্ঞাস করলে তারা আর উত্তর দিতে পারে না।
শৈশবে কোন নাস্তিক খুঁজে পাচ্ছিলাম না। বড় হয়ে শুনলাম ব্লগে নাকি নাস্তিক পাওয়া যায়। পরে ব্লগে এসে তাদের সাথে কথা বলার সুযোগ হলো। এখানে তাদের সাথে বেশ সুন্দর সময় কাটছে। তারা তাদের কথা আমাকে বুঝানোর যথেষ্ট চেষ্টা করছেন, কিন্তু আমি আসলে তাদের কথা বুঝি না। মোহাম্মদের (সা.)কথায় আমার মগজ ধোলাই হয়ে গেছে। সুতরাং তাঁর কথা ছাড়া কিছুই আমি যেন বুঝি না।
সেদিন একজনকে পেলাম যে মোহাম্মদের (সা.) অনুসারী বাড়াতে চায়। তাকে বললাম কোরআন ও হাদিসের ডিটারজেন দিয়ে মগজ ধোলাই কর। তাহলেই কেল্লা ফতে। মোহাম্মদের (সা.) অনুসারীদের মগজ ধোলাই কার্যক্রম চলছে। মোহাম্মদ (সা.) বলেছেন, একদা তাঁর অনুসারীরা বিশ্ব জয় করবে। এখন সারা বিশ্বে তাঁর অনুসারী আছে। তারা মগজ ধোলাই কার্যক্রম পরিচালিত করছে।এতে মোহাম্মদের (সা.) অনুসারী বাড়ছে। দেখা যাক কবে নাগাদ তারা বিশ্ব জয় করতে পারে।
০৯ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১২:৩০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোন কাজ অন্যের হাতে থাকলে সে না বললে কেউ সেটা কর্নফাম বলতে পারে না। বেহেশত আল্লাহর হাতে। আল্লাহ কি আপনাকে আপনার বেহেশত কর্নফাম হওয়ার বিষয়ে কিছু বলেছেন? না বলে থাকলে আপনি কেমন করে কর্নফাম হলেন? আপনি পাপ করেননি তো কি হয়েছে। পাপ করার সময় তো এখনো আছে। সামনে পাপ করলে তো বেহেশত কর্নফাম থাকবে না।
২| ০৯ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১:২৭
কিরকুট বলেছেন: দুনিয়াতে কিছু মানুষ ভয় পাবার জন্যই আসে । তারা ভয় পায় বলেই অন্যরা ভয় পাইয়ে মজা লোটে । সৃষ্টীকর্তা কে ভয় নয় ভালোবাসুন ।
০৯ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১:৩১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কিন্তু আল্লাহ বলেছেন, ফাত্তাকুল্লাহ- আল্লাহকে ভয় কর।
৩| ০৯ ই মে, ২০২৩ দুপুর ২:৫৯
নতুন বলেছেন: সকল ধর্মের অনুসারীরাই তাদের সৃস্টিকতর্াকে ভয় পায়।
মজার বিষয় হচ্ছে কারুর কাছেই কিন্তু ১০০% প্রমান নাই যে তাদের সৃস্টিকতা আসলেই আছেন।
আরো মজার বিষয় হচ্চে বেশির ভাগই কিন্তু সুবিধাবাদের জন্য সৃস্টিকর্তাকে মান্য করে। যদি সত্যিই মৃত্যুর পরে দেখে বিচার হচ্ছে তাই রিক্স নিতে চায় না।
আরো মজার বিষয় হচ্ছে এরা তাদের বিশ্বাসের উপরে প্রশ্ন করবেনা। মাঝে ঝামেলায় যাবেনা। অন্ধ অনুসরন করবে।
যেমন আমি আমার স্ত্রী এবং আরো এক ভাবীকে প্রশ্ন করেছিলাম তারা যে পর্দা করে সেই পর্দা বিষয়ে কোরানের আয়াত গুলি তারা পড়ে দেখেছে কিনা?
কতজন কোরানের আয়াত গুলি পড়ে দেখেছেন বলতে পারেন?????
০৯ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মুমিন হওয়ার জন্য অতবেশী প্রমাণের দরকার নাই। মোহাম্মদের (সা) ঈমান আমার প্রমাণ। তিনি তাঁর ইবাদতে ফাঁকিবাজি করেননি। সুতরাং তিনি যা বলেছেন সত্য বলেছেন। আল্লাহ যাকে ঈমান দিবেন সে সামান্য কিছুতেও ঈমানদার হয়ে যায়। আর আল্লাহ যাকে ঈমান দেন না। হাজার প্রমাণও তার নিকট খড়কুটোর মত তুচ্ছ।
৪| ০৯ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৩:০৪
অগ্নিবেশ বলেছেন: একজন অন্ধবিশ্বাসী কয় নাস্তিকগোর কথায় লজিক নাই, হাসুম না কান্দুম?
০৯ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: লজিক থাকলে কন, জনগণ জেনে কৃতার্থ হোক। হুদাই হাসে-কান্দে শিশু আর পাগল।
৫| ০৯ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
রানার ব্লগ বলেছেন: এদের আপনি কি বলবেন
০৯ ই মে, ২০২৩ রাত ১০:০০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এরা কারো আলোচ্য বিষয় হতে পারে না।
৬| ০৯ ই মে, ২০২৩ রাত ৮:২৪
কামাল১৮ বলেছেন: কারণ আপনি পাপ কাজ করেন ।আগুনে পোড়াবে সেই ভয়ে। আমি পাপ কাজ করিনা তাই ভয় করি না।
০৯ ই মে, ২০২৩ রাত ১০:০১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আগুনে পোড়াবে সেই ভয়ে কেউ কি পাপ কাজ করে? স্যার মাথা ঠিক আছে তো?
৭| ০৯ ই মে, ২০২৩ রাত ১১:০০
তানভির জুমার বলেছেন: ১) যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় শীর্ষ একজন ধর্মযাজক ফাদার হিলারিয়ন হেগি কিছুদিন আগে ইসলাম গ্রহণ করে বলেছিল এটি যেন তার কাছে ‘নিজের বাড়িতে আসার’ মতো ঘটনা।
২) ডাচ পলিটিশিান, পার্লামেন্ট মেম্বার এবং একজন অন্যতম পরিচিত এন্টি ইসলাম মুভমেন্টের প্রতিষ্ঠাতা যার জীবনের বড় অংশ পার করেছে ইসলামের বিরোদ্ধে আন্দোলন করে সেই জোরাম ভ্যান ক্ল্যাভারেন (Joram Van Klaveren) কয়েক বছর আগে ইসলাম গ্রহণ করে। রিসেন্টলী এক ইন্টারভিউতে সুন্দর একটা কোরআনের আয়াত পেশ করেছে (It is not the eyes that are blind, but the hearts. Quran 22:46.) বস্তুত চোখ তো অন্ধ নয়, বরং অন্ধ হচ্ছে বুকের মধ্যে অবস্থিত হৃদয়।
ইমান অনেক বড় জিনিস যেটা সবাই পায় না। রাসূল (সা) এর কাছে কিছু মানুষ এসে বিভিন্ন মুজেজা দেখতে চেয়েছে তারপর ঈমান আনবে বলেছে কিন্তু মুজেজা দেখার পর তারা বলতো ওনিতো অনেক বড় জাদুকর।
১০ ই মে, ২০২৩ সকাল ১১:৩৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কপাল পোড়ারা কখনো মুমিন হয় না।
৮| ০৯ ই মে, ২০২৩ রাত ১১:৫০
কামাল১৮ বলেছেন: আগুনে পোড়াবো সেই সেই ভয়ে আল্লাহকে ভয় করেন।বুঝে নিতে হয়।আমি বেশি সংক্ষেপে লিখি তাই বুঝতে অসুবিধা হয়।বুঝিয়ে লিখতে চেষ্টা করি কিন্তু পারি না।
১০ ই মে, ২০২৩ সকাল ১১:৩৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কথাটা বুঝিয়ে বলার জন্য ধন্যবাদ স্যার।
৯| ১০ ই মে, ২০২৩ সকাল ৭:৩৮
অগ্নিবেশ বলেছেন: শুন্য থেকে কিছু সৃষ্টি করতে হলে যদি সৃষ্টিকর্তার প্রয়োজন হয়, তবে সেই সৃষ্টিকর্তাকেও সৃষ্টি করতে একটা সৃষ্টিকর্তার প্রয়োজন হবে, এটাই স্বাভাবিক, এটাই একটা লজিক। সৃষ্টিকর্তা আছে ইহার কোনো প্রমান ধর্মগুরুরা দিতে পারে নাই, তারা শুধু দাবী করে মাত্র। প্রমানের অভাবে নাস্তিকেরা তাই সৃষ্টিকর্তাকে অস্বীকার করে। এখন চাচা আপনের কাছে প্রমান ট্রমান থাকলে দ্যান, আমরা ধন্য হই। তবে বৈজ্ঞানিকভাবে কিভাবে প্রমান কিভাবে করতে হয় তার জন্য আপনার নাতি নাতনিরা যারা স্কুলে যায়, তাদের কাছ থেকে একটু জাইন্যা নিয়েন। হুদাই শুধু অন্তর দিয়ে দেখতে হবে, ডাকার মত ডাকতে হবে, এই আকাশ বাতাস মিঠা পানি কে বানাইলো এ জাতীয় হুদাই প্যাঁচাল পাইড়েন না।
১০ ই মে, ২০২৩ সকাল ১১:৩৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: শূণ্যকে পূর্ণ করতে অন্যরা সেই দিকে দৌড়ে আসে। শূণ্যকে পূর্ণ করার দৌড়ে এগি আছে শক্তি। কারণ বস্তু থেকে শক্তির গতি বেশী। শূণ্যকে পূর্ণ করতে আসা শক্তি সমূহকে আলাদা করার উপায় ছিল না। কারণ শূণ্যতে কোন কিছুকে কোন কিছু থেকে আলাদা করার ব্যবস্থা ছিল না। সূতরাং শূণ্যকে পূর্ণ করতে আসা শক্তি সমূহ একত্রে সম্মিলিত হয়ে একজন সর্বশক্তিমাণ রূপে শূণ্যকে পূর্ণ করে বিদ্যমাণ হয়েছেন। তখন বস্তুর হওয়ার জন্য কোন স্থান অবিশিষ্ট ছিল না। তখন বস্তুকে নিজের মধ্যে স্থান দিয়ে সর্বশক্তিমানকে সৃষ্টি করতে হয়েছে। বস্তু নিজে সৃষ্টি হতে না পারায় সর্বশক্তিমাণ সকল বস্তু এবং পৃথক শক্তি সৃষ্টি করেছেন। মহাজগতের এটাই হলো পরম বাস্তবতা।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১২:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: পাপীরা সব সময় ভয়ে থাকে।
আমার কোনো ভয় নেই। আমি কোনো পাপ করি নাই। আমার বেহেশর কর্নফাম। যদিও আমি বেহেশতে যেতে চাই না। আমি দোজকে যাবো। দারুন থ্রিল হবে।