নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আর সবকিছু এমনি এমনি হতে পারলে ঈশ্বর এমনি এমনি হতে পারলেন না কেন?

০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:০২



যারা বলে সব কিছু এমনি এমনি হয়েছে ঈশ্বর বলতে কেউ নাই, তাদের প্রতি প্রশ্ন হলো সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে ঈশ্বর এমনি এমনি হতে পারলেন না কেন? তারা উল্টা প্রশ্ন করে ঈশ্বর এমনি এমনি হতে পারলে আর সব কিছু এমনি হতে পারেনি কেন? এ প্রশ্নের উত্তর সহজ। ঈশ্বর প্রথমে এমনি এমনি হয়েছেন, তারপর তিনি এমনি এমনি হওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন; সেজন্য তাঁর এমনি এমনি হওয়ার পর আর কোন কিছু এমনি এমনি হতে পারেনি। ঈশ্বর এমনি এমনি হওয়া বন্ধ করলেন কেন? এ প্রশ্নের উত্তরও সহজ। এমনি এমনি ঈশ্বরের চেয়ে বড় কেউ হয়ে যেন ঈশ্বরের ঈশ্বরত্ব খতম করতে না পারে সেজন্য ঈশ্বর নিজে এমনি এমনি হয়ে এমনি এমনি হওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন।সুতরাং বাস্তবতা সাপেক্ষে এটাই সাব্যস্ত হলো যে, ঈশ্বর এমনি এমনি হয়ে এমনি এমনি হওয়া বন্ধ করে দিয়ে তাঁর পরিকল্পনা মাফিক তিনি সব কিছু সৃষ্টি করেছেন ও করছেন।

মুসলিমগণ ঈশ্বরকে আল্লাহ বলে। আল্লাহ বলেছেন, তাঁর মত কেউ নেই। তাঁর মত আরো কেউ থাকলে মহাজগতে শৃঙ্খলা থাকতো না। একজন বলতো সূর্য পূর্ব দিক থেকে উঠুক, অন্যজন বলতো সূর্য পশ্চিম দিক থেকে উঠুক। এমন বিবাদ লড়াই সংগ্রামে মহাজগত ধ্বংস হয়ে যেত। সুতরাং আল্লাহর মত আর কেউ নেই। আল্লাহ একাই আছেন। সুতরাং এমনি এমনি হওয়া এখন বন্ধ আছে। কারণ এটা চালু থাকলে আল্লাহর চেয়ে বড় কেউ হয়ে তাঁকে শেষ করে দিত। যেহেতু তিনি বহাল তবিয়তে আছেন সেহেতু এটা পরিস্কার যে এমনি এমনি হওয়া এখন আর চালু প্রক্রিয়া নয়। আর এটা আর চালু হবে না। কারণ আল্লাহ বলেছেন তিনি চিরস্থায়ী। সুতরাং যিনি এমনি এমনি হওয়া পদ্ধতি বন্ধ করেছেন তিনি এটা আর চালু করবেন না এটাও সাব্যস্ত হয়ে গেল।

যখন কিছুই ছিলো না তখন এমনি এমনি হওয়া ছাড়া কোন উপায় ছিলো না। সেজন্য তখন ঈশ্বর এমনি এমনি হলেন। তখন ঈশ্বরকে সীমা দিয়ে সীমাবদ্ধ করার কেউ ছিলো না সেজন্য ঈশ্বর অসীম হয়ে গেলেন।তারপর তিনি নিজের ঈশ্বরত্ব বজায় রাখার জন্য এমনি এমনি হওয়া বন্ধ করে দিলেন। এমনি এমনি হওয়া বন্ধ করে দিয়ে ঈশ্বর তাঁর পরিকল্পনা মত সব কিছু সৃষ্টি করলেন। আল্লাহ সে কথাই বলেছেন যে তিনি সব কিছু সৃষ্টি করেছেন।

ঈশ্বর সহ সবকিছু যদি আবার এমনি এমনি বিলুপ্ত হয়ে যায়? তা’ আর হচ্ছে না। কারণ এমনি এমনি হওয়াই এখন বিলুপ্ত। তাহলে আর এমনি এমনি সব কিছু বিলুপ্ত হবে কেমন করে? তা’ ছাড়া ঈশ্বর অসীম ও অফুরন্ত। সেজন্য তাঁর পক্ষে ফুরিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। সুতরাং তিনি আছেন এবং চিরস্থায়ী থাকবেন।

যারা বলছে সব কিছু এমনি এমনি হয়েছে ঈশ্বর নেই, তাদের এ কথা সঠিক নয়। কারণ তাদের কথা অনুযায়ী এমনি এমনি সব কিছুর সাথে ঈশ্বরও হয়েছেন। সুতরাং কোন অবস্থায় ঈশ্বর নেই, এমন কথা বলা যায় না। বাস্তব কথা হলো ঈশ্বর প্রথমে এমনি এমনি হয়ে এমনি এমনি হওয়া বন্ধ করে নিজে সব কিছু সৃষ্টি করে নিজে এসবের নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন। এটা বোধগম্য সত্য। সেজন্য ৮০% এর বেশী মানুষ এটা স্বীকার করে। আর যারা অগ্রহণযোগ্য কথা বলে শুধুমাত্র তারা ঈশ্বরকে অস্বীকার করে তাঁর কুফুরী করে।

মন্তব্য ৬৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৬৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:১১

সুখী পৃথিবীর পথে বলেছেন: ভাল লিখেছেন।

০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:১৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: উৎসাহ প্রদানের জন্য ধন্যবাদ।

২| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:১৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: কারণ এই বিশ্ব প্রকৃতিতে ইশ্বরের কোন প্রয়োজন নেই তাই।

০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:১৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: প্রয়োজন ছাড়াও অনেক কিছু হয় যেমন ডেঙ্গু জ্বর। এমনি এমনি ঈশ্বর হয়ে গেলে আপনি ঠেঁকাবেন কেমন করে?

৩| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:২১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সেজন্য ৮০% এর বেশী মানুষ এটা স্বীকার করে।- তো মাত্র ২০% মানুষ কি ভাবলো না ভাবলো তা নিয়ে আপনার এত মাথা ব্যাথা কনে? আপনি ৮০% এর মধ্যেই থাকেন।

০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:১৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ২০% লোক ৮০% লোককে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে তারা যেন ৮০%কে বিভ্রান্ত করতে না পারে আমি সেই চেষ্টা করছি।

৪| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:০৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

ঈশ্বরের অনুগ্রহে মানুষ বেঁচে থাকে কি না, ধর্মপ্রাণরা দাবি করলেও অনেকেই ভেতরে ভেতরে সন্দেহ প্রকাশ করে।
তবে প্রাচীন ইতিহাস দেখলে এটা নিশ্চিত বলা যায় মানুষের উপাসনা, বন্দনা, প্রার্থনা, অনুগ্রহেই ঈশ্বর বেঁচে আছে।

আদী মানব ইতিহাস ঘেটে দেখা যায় হাজার হাজার ধরনের সমাজে বিভিন্ন শক্তিমান পুজনীয় রূপে দেবতা ঈশ্বর এসেছিল,
প্রথমদিকে আদী সমাজে পেশীবহুল সমাজপতিই দেবতা বা ঈশ্বর রুপে গন্য করা হচ্ছিল, তাকেই পুজা দেয়া হত। (জাপানেও এই গত সতাব্দিতে রাজাকে ঈশ্বর বলা হত)

আদী সমাজে একসময় গোত্রপ্রধান আর দেবতা রুপে থাকতে পারেনি। কারন বার বা্র নেতৃত্বের চ্যালেঞ্জ, পরাজিতকে আর কে ঈশ্বর মানবে? তাই সমাজপতির আসনের পেছনের পাথর স্তম্ভ বা খাম্বাটিই পুজনীয় দেবতা বা ঈশ্বর হয়ে গেল। এরপর এই ঈশ্বরও বেশিদিন বাচলো না, ঈশ্বর হয়ে গেল কাছের উঁচু পর্বত, এরপর আগুন এরপর চন্দ্র দেবতা, সুর্য পুজারি, আগ্নেওগিরি। এরপর একসময়ে মনুষ্যরুপি মুর্তি বানিয়ে, স্বর্গনরকের লোভ ভয়ে ঢুকিয়ে ধর্মপ্রতিযোগিতা শুরু হয়ে গেল, পিরামিড মুর্তি ফেরাউন মমি বানানো মুর্তি বানানো, কিন্তু কোনটাই কোন ঈশ্বরই টিকে না একে একে সবাই মারা গেছে, এরপর ভিন্ন রুপে ভিন্ন নামে আবার নতুন রূপে এসেছে, মানে ধর্ম ব্যাবসায়ীরা তৈরি করেছে। এরপর পুজার অভাবে আস্তে আস্তে সব নাই হয়ে গেছে।
মুলত বান্দার বন্দনা স্থায়ী না হওয়াতেই মারা গেছিল সব ঈশ্বর।
অনেক পরে ধর্মব্যাবসায়ীরা বদ্ধপরিকর।
আর মরতে দিবেনা বর্তমান ঈশ্বরকে। এবার ঈশ্বরকে করতে হবে অদৃশ্ব। আর কোনভাবেই ভুলতে দিবেনা ধর্ম ব্যাবসায়ীরা। তৈরি করেছে তসবি, গুনে গুনে সকাল বিকাল ঈশ্বরনাম জপ করতে হবে শতবার ৯৯ বার তসবি। আর চলবে মাইকে পালাগানের সুরে জিকির। কখনো আর বিলুপ্ত হবে না ঈশ্বর।

০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:১৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কে কি করে সেটা বিষয় নয়। বিষয় হলো কোনটা সঠিক এবং কোনটা বেঠিক সেটা বুঝা।

৫| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:৩১

অগ্নিবেশ বলেছেন: আগে আপনারা ধার্মিকেরা আলোচনা করে ঠিক করেন যে ঠিক কোন ঈশ্বর এই বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা তারপরে না হয় কথা বলা যাবে।
মুসলিমরা দাবী করে আল্লহই সঠিক, হিন্দুরা কয় কৃষ্ণ কালী সঠিক, আফ্রিকানরা কয় পুঙ্গা পুঙ্গা ই সঠিক। এক সাথে ত সবাই ঠিক হতে পারে না। আল্লাহ খুবই হিংসুক সে কৃষ্ণ কালীর নামই শুনতে পারে না, পুঙ্গা পুঙ্গা ত কাউরেই সহ্য করে না। আগে আপনারা একটা ফয়সলা করেন তার পর খেলা হবে।

০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:৩৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঈশ্বর মানে সবচেয়ে বড়। তো যে সবচেয়ে বড় তাঁকে কে কি নামে ডাকে সেটা তাঁর বিষয় নয়। আর ঈশ্বরের নামে কেউ ভুল কথা প্রচার করলে তার দায় ঈশ্বরের নয়। আর এ পোষ্ট কোন ঈশ্বর সঠিক সেই সংক্রান্ত নয়। সেই সংক্রান্ত পোষ্ট হলে আপনি যা বলেছেন সেই বিষয়ে আলোচনা করা যেত। এখানে সেটা অপ্রাসঙ্গিক।

৬| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:৪০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: যেন ৮০%কে বিভ্রান্ত করতে না পারে আমি সেই চেষ্টা করছি।

মউলানা সাহেব আপনি আগে নিজ কাজে মনোযোগ দিন, আগে ইশ্বরকে খুঁজে বের করেন তারপর ওই ২০% এর দিকে মনোযোগ দিন। আপনার ঈশ্বরের অস্তিত্ব থেকে থাকলে ওই ২০% কখনোই ৮০% মানুষকে বিভ্রান্ত করতে পারবে না, সুতরাং আপনার এত অস্থির হবার প্রয়োজন নেই। "সূর্য বলতে কিছূ নেই"- এ কথা বলে কি আপনি একজন মানুষকেও বিভ্রান্ত করতে পারবেন? ;)

০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:৪২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সঠিক পথের পথিকদেরকে কেউ যেন বিভ্রান্ত করতে না পারে সেটা মাওলানা সাহেবদের কাজ। আর আমি আমার কাজটাই ক্রমাগত করে যাচ্ছি। আমি আমার কমিউনিটির জন্য কাজ করি।

৭| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:৪৫

অগ্নিবেশ বলেছেন: আপনার দাবী অনুসারে আল্লহই সৃষ্টিকর্তা হলে, কালী কৃষ্ণ কি দোষটা করল? না কি একটা দাবী করলেই হল, তার স্বপক্ষে কোনো প্রমান দেওয়া লাগে না। বিশ্বাসই প্রমানের ভিত্তি হইলে হিন্দু মুসলমান সবার দাবীই সঠিক হবে। কেউ একটা দাবী করলেই সবার মানতে হবে। এমন একটা সমাজে বাঁচতে পারবেন?

০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:৫৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঈশ্বর সৃষ্টিকর্তা। ঈশ্বরকে মুসলমানরা আল্লাহ বলে। হিন্দুরা বলে ব্রহ্মা সৃষ্টিকর্তা। তারা অন্য কাউকে সৃষ্টিকর্তা বলে এমন কথা আমার জানা নেই। ভাষার ভিন্নতায় সৃষ্টিকর্তার নাম ভিন্ন হওয়া দোষনীয় নয়।

৮| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:৫১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: প্রয়োজন ছাড়াও অনেক কিছু হয় যেমন ডেঙ্গু জ্বর। - পূর্বেও এমন অনেক ক্ষতিকারক রোগ মানুষ নিজ বুদ্ধিমত্তা দ্বারা নির্মূল করেছে, ডেঙ্গুকেও একদিন নির্মূল করা হবে। ঠিক তেমনই পূর্বের বহু কুসংস্কার মানুষ নিজ গুণে নির্মূল করেছে আর এখন বাকি আছে শুধূ ঈশ্বর আর ভগবান, এসব ক্ষতিকারক ঈশ্বর ভগবানকে নির্মূল করা হবে ভেরী সুন। B-)



চাইনিজ ম্যান সত্য বলেছেন।

০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:৫৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: হয় নাই হবে। দেখা যাক কি হয় না হয়। কিন্তু হতে অনেক দেরী হলে হয়ত আমি দেখব না। আমি আমার বেঁচে থাকাকালিন বিষয় নিয়ে ভাবি। এর বাইরে অন্য কিছু নিয়ে আমার ইন্টারেষ্ট নেই।

৯| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:১২

রানার ব্লগ বলেছেন: আমি আপনার লেখা গুলা পড়ছি । মন্তব্য করার মতো যথেষ্ট জ্ঞ্যান গরিমা নাই তাই পড়েই সন্তুষ্ট থাকি ।

০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:১৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহকে মানা কষ্টকর। কারণ আল্লাহর ইবাদত করতে হয়। তাঁকে অমান্য করে পারা যায় কিনা সেইটা ভাবতে গিয়ে আমি যা বুঝি সেটা আমি আমার কমিউনিটির সাথে শেয়ার করার চেষ্টা করি।

১০| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:২৬

রিদওয়ান খান বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন। জ্ঞানীদের জন্য ইশারাই যথেষ্ট।

০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:৩২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: উৎসাহ প্রদানের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১১| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৪

অগ্নিবেশ বলেছেন: চাচা বলেছেন,ঈশ্বর সৃষ্টিকর্তা। ঈশ্বরকে মুসলমানরা আল্লাহ বলে। হিন্দুরা বলে ব্রহ্মা সৃষ্টিকর্তা। ভাষার ভিন্নতায় সৃষ্টিকর্তার নাম ভিন্ন হওয়া দোষনীয় নয়।
চাচা আল্লাহ আর ব্রহ্মাকে এক কাতারে ফেলায়ে দিলেন?? নাউজুবিল্লাহ।

‘আল্লাহর সঙ্গে অন্য কোনো উপাস্য স্থির কর না। তাহলে নিন্দিত ও (আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে) বিতাড়িত অবস্থায় জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হবে।’
(সুরা বনি ইসরাঈল : আয়াত ৩৯)

চাচার বয়স হইছে কি কইতে কি কয়।

০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআনে তৌরাহ, ইঞ্জিল ও যবুরের স্বীকৃতি আছে। তাতে কি আল্লাহর নাম আল্লাহ আছে? সুতরাং আমি আল্লাহর সাথে অন্য উপাস্য স্থির করছি না। আমি বলছি বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষ আল্লাহকে বিভিন্ন নামে ডাকে।

১২| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৩

অগ্নিবেশ বলেছেন: লেখক বলেছেন: কোরআনে তৌরাহ, ইঞ্জিল ও যবুরের স্বীকৃতি আছে। তাতে কি আল্লাহর নাম আল্লাহ আছে? সুতরাং আমি আল্লাহর সাথে অন্য উপাস্য স্থির করছি না। এই যে একটু আগেই বললেন , ইশ্বর সৃষ্টিকর্তা। ঈশ্বরকে মুসলমানরা আল্লাহ বলে। হিন্দুরা বলে ব্রহ্মা সৃষ্টিকর্তা। পিছলান ক্যান??

০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:৫১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঈশ্বরকে মুসলমানরা আল্লাহ বলে। আল্লাহকে মুসলমানরা সৃষ্টিকর্তা বলে। সৃষ্টিকর্তাকে হিন্দুরা ব্রহ্মা বলে। এতে আমি সমস্যার তো কিছু দেখছি না। কে ঈশ্বর এ পোষ্টের আলোচ্য বিষয়তো সেটা না। এপোষ্টের আলোচ্য বিষয় হলো ঈশ্বর আছে কি নাই সেটা।

১৩| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৪

অগ্নিবেশ বলেছেন: চাচা ঈশ্বর আছে, ঈশ্বর আছে বইলা চেল্লাইতেছেন, কার ঈশ্বর আছে? সেইটা আগে কন। আল্লাহ থাকলে ত ব্রহ্মা মিছা, ব্রহ্মা থাকলে ত আল্লাহ মিছা। একটু ঝাইড়া কাশেন।

০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঈশ্বরে যারা বিশ্বাস করে তাদের সবার ঈশ্বর আছে। তবে ঈশ্বর সংক্রান্ত বিবরণে কারো কারো ক্ষেত্রে ভুল আছে। সেইটা আমাদের এ পোষ্টের বিষয় নয় বলে এখানে আমরা সে বিষয়ে আলোচনা করছি না।

১৪| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:০৪

অগ্নিবেশ বলেছেন: চাচায় আমার এড়ায়ে যাইতেছে, কি আর করা। তয় চাচা একটু ভাইব্যা দেখেন।
ঈশ্বর সবকিছু সৃষ্টি করলে, ঈশ্বর এতগুলো ঈশ্বর সৃষ্টি করে আমাদের মধ্যে পুন্দাপুন্দি করাত না।

০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:০৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ভাইপুত একটু শালিন ভাষায় কথা বললে এমন কি ক্ষতি হয়। তুমি দেখছি আমার ভাইয়ের মান ইজ্জত সব ডুবিয়ে দিবা। এমন বখাটে পোলাপান নিয়ে বড়দের অনেক ঝামেলা।

১৫| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:০৬

অপু তানভীর বলেছেন: ঈশ্বর প্রথমে এমনি এমনি হয়েছেন, তারপর তিনি এমনি এমনি হওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন; সেজন্য তাঁর এমনি এমনি হওয়ার পর আর কোন কিছু এমনি এমনি হতে পারেনি।

=p~ =p~ =p~

আপনার লেখা, কমনসেন্সের তারিফ না করে পারা যায় ! কোথা থেকে পান এই সব বলেন ! এসব নিয়ে গবেষণা হওয়ার উচিৎ ! =p~ =p~

০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:১০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি একজন গল্পকার। আপনার মাথায় এসব ঢুকবে না। গল্পের নায়ক-নায়িকার ভাবনা চিন্তা নিয়ে ভাবলে আপনি গল্পে আরো ভালো করবেন বলে আশা করা যায়।

১৬| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:১৫

অগ্নিবেশ বলেছেন: চাচা, সরি। আসলে আপনার ঈশ্বরে কোনো কাম কাজ করে না, শুধু মাইনষের মধ্যে কাইজ্জ্যা বাধায়, তারে সামনে ত আর পাওয়া যায় না তাই আপনার পোস্টের মারফত একটু কটু কথা কয়ে দিলাম, গালি শুইন্যা ইশ্বরের এইবার যদি কিছু ভালো কাম কাজ করে। আপনে মনে কিছু নিয়েন না।

০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:১৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মনে করার কি আছে। পোলাপান বখাটে হলে পরিবারের মান-ইজ্জত যায়। পরিবার বিব্রত বোধ করে। ঈশ্বর তাঁর নিজ বিবেচনায় কাজ করেন। আর গালির হিসাব তিনি পরে করবেন।

১৭| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:১৭

অপু তানভীর বলেছেন: আপনার এই জিনিস আমি আমার মাথায় ঢুকাইতেও চাই না ।
আপনি উপরওয়ালার সৃষ্টির যে নিগঢ় রহস্য আবিস্কার করে ফেলেছেন সেটা আজ পর্যন্ত কেউ পারে নি । আপনাকে অভিন্দন । বড় বড় ইসলামিক স্কলাররা আপনার এই গরুবেষণা পড়তে পারলে আপনাকে মাথায় তুলে নাচতো !

০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:২২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি আমার কাজ করছি। কে আমাকে নিয়ে কি মূল্যায়ন করবে সেটা নিয়ে আমি ভাবি না। ভাবনাগুলো শেয়ার করলে তাতে ভুল-ত্রুটি থাকলে বেরিয়ে আসে। কাজেই কারো ভাবনা চিন্তা শেয়ার করা দোষনীয় নয়। আর আপনি কোন ক্ষেত্রে কি মনে করেন সেটা আপনার বিষয়।

১৮| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:৩০

অগ্নিবেশ বলেছেন: আমি চাচায় পর্দানশীল, আমি কেডায় কুনহানে থাকি আমার পরিবার কনে তা আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না। আপনি ছাড়া এই ব্লগে আমার জন্যে কেউ বিব্রত বোধও করে না। চাচা আপনারে বহুত বহুত সুক্রিয়া। এদিকে চাচা আপনি এই সব হাবিজাবি পোস্টাবেন আর আমি আউলা ঝাউলা কমেন্ট করে আপনার পোস্ট হিট খাওয়াইয়া দেবে। চাচা ভাতিজার যুগলবন্দী।

০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:৩৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ভাইপুতের কমেন্ট পড়ে না হেসে পারলাম নাহ। আল্লাহ ভাইপুতেরে সহিহ বুঝ দান করুন।

১৯| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: অনেকেই মন্তব্য করেছেন। তাই আমি আর কনো মন্তব্য করলাম না।
তাছাড়া আমি কি মন্তব্য করতাম সেটা আপনি ভালো করেই জানেন।

০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:০৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মন্তব্য না করে বেশ করেছেন। ছোটদের বড়দের সব কথায় নাক গলাতে হয় না।

২০| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:৩১

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


সৃষ্টি,সৃষ্টিকর্তা নিয়ে পোস্ট লিখতে কখনো কি আপনার স্বপ্নের মাধ্যমে পাওয়া আইডিয়া কাজে লেগেছে?

০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:১০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিষয়টি নিয়ে শৈশব থেকেই ভাবি। জিজ্ঞাসা ছিলো মা-বাবার এত কষ্টের ইবাদত কাজে লাগবে তো? তাঁরা এখন আল্লাহর নিকটে আছেন। মাঝে মাঝে স্বপ্নে দেখি তাঁরা ভালো আছেন। পরকালে ভালো থাকার আশায় নিজেও ইবাদত করি। স্ত্রী কন্যাদেরকেও ইবাদতে উৎসাহ প্রদান করি। আমি নিশ্চিত কারো আল্লাহর ইবাদতের কষ্ট বিফলে যাবে না- ইনশাআল্লাহ।

২১| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০০

পাজী-পোলা বলেছেন: এসব আপনার এমনি এমনি ভাবনা। আপনি এমিনি এমনি দিয়ে যেই বিষয়টাকে যুক্তিসঙ্গত বলে মনে করছেন সেটা মনগড়া এমনি এমনি কল্পনা। এর মধ্যে কোন যুক্তিই নেই।

এমনি এমনি একজন ঈশ্বর তৈরী হলেন, তারপর এমনি এমিনি তিনি এমনি এমনি হওয়া বন্ধ করে দিলেন। এরপর তিনি এমনি এমনি সব কিছু সৃষ্টি করে এমনি এমনি অদৃশ্য হয়ে গেলেন! যে আর কাউকে দেখা দিলেন না।

এরমধ্যে আপনি সত্যি যুক্তি খুঁজে পান? কোন কাজ নেই বলে এমনি এমনি মহাজাগতিক কল্পনা করে সময় কাটানো যায়, কিন্তু সেটা কে যৌতিক মনে করার কোন কারণ নেই।

বরং এসব এমনি এমনি চিন্তা থেকে বের হয়ে আমরা এটাই মানি সব কিছু হচ্ছে, হয়েছে কারণে। Cause and effect.

যদি ঈশ্বর এমনি এমনি হন তাহলে সব কিছু এমনি এমনি হতে পারে, শুধু শুধু অদৃশ্য একজন কে এত শক্তি দেওয়ার কিছু নেই। তিনি না থকলেও ক্ষতি কিছু ছিলো না।

ভূত-প্রেত, রাক্ষস-খোক্ষস কে আপনি প্রচুর এনার্জি শক্তি দিয়ে ভয়ে ঘরের কোনে লুকিয়ে থাকতেই পারেন। কিন্তু সেটাকে এমনি এমনি কল্পনা থেকে এমনি এমনি কিছু গল্প দাড় করালে প্রমাণ স্বাপেক্ষে কিছুই থাকবে না।

০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কারো কথা সবাই বুঝেছে ঘটনা এমন নেই। ঈশ্বর বিষয়ক কথা যাদের বোধগম্য নয় আপনি তাদের একজন। সমস্যা নেই আপনি যা বুঝেন আপনি তাই নিয়ে থাকেন। আমি যা লিখি তা’ আমার কমিউনিটির জন্য লিখি।

২২| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:২৮

পাজী-পোলা বলেছেন: সেটা ঠিক আছে কিন্তু লেখা কমিউনিটির বাহিরে আসছে। ঘরের জিনিস বাহিরে বের যদি বলেন এটা আমার ঘরের কেউ তাকাবেন না তাহলে হবে?

আবর্জনা বাহিরে ফেললে সবার নাকেই লাগবে, আপনার ঘরের বলে তো ছাড় দেবে না।

আপনি এমন কেখাও লিখতেছেন। আর আমি কিনা ভয়ে থাকি লোকে জাজ করবে বলে। কীসব ম্যাওপ্যাও লিখছি বলে। আপনারা লিখতে থাকেন, আপনাদের দেখলে নিজের প্রতি আত্মা বিশ্বাস বাড়ে।

হিরো আলম, অনন্ত জলিল, জায়েদ খান প্রভৃতি আরও কিছু আছে যারা আমার অনেক আত্মা বিশ্বাস জুগিয়েছে। অবশ্য ওটাকে আআত্মবিশ্বাস বলা যায় না। এইটুকু বলতে পারি যে আমার হীনমন্যতা কে কাটাতে সাহায্য করেন আপনারা। আপনাদের ধন্যবাদ।

ঈশ্বর থাক বা না থাক তবে এই সমাজে ধর্মের প্রয়োজন যে আছে সেটা মানি। কিন্তু সেটা দিয়েও ঈশ্বর কে প্রমাণ করতে পারি না।

০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৩৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি যেটা বুঝেন না সেটা আপনার অযোগ্যতা। সেটাকে আবর্জনা মনে করা আপনার হীনমন্যতা। অপরের মতকে সম্মান দিতে শিখুন।

২৩| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৩৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: @পাজী-পোলা- উনাকে একটু শান্তিতে থাকতে দেন, উনি যীশু কে খুঁজে পেয়েছেন, উনাকে আর বিরক্ত কইরেন না।

Jesus is the only way to Heaven - Hallelujah :-B





০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:১৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি যা বুঝাতে চেয়েছি সেটা আপনারা বুঝতে পারেন নাই। এটা আপনাদের বুঝার অযোগ্যতা অথবা আমার বুঝানোর অযোগ্যতা।

২৪| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:১৬

কাছের-মানুষ বলেছেন: আপনি হচ্ছেন মহাজাগতিক চিন্তক, আপনার কাজ চিন্তা করা এবং সেটা প্রচার করা! আপনি নিজের কর্ম করুন, কে গ্রহণ করল বা বর্জন করল সেটা বিষয় নয়!

স্রষ্টাকে কে সৃষ্টি করল এই নিয়ে আমিও একটি পোষ্ট লিখেছিলাম! নিচে লিংকঃ
স্রষ্টাকে কে সৃষ্টি করল।

স্রস্টা এবং সৃষ্টি নিয়ে ৭ পর্বের সিরিজ লিখেছিলামঃ পুরো সিরিজ এখানে

০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:১৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার একটা পোষ্ট দেখে এসেছি। সময় করে পড়ে নিব?

২৫| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:৫১

আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন: মন্তব্য না করে বেশ করেছেন। ছোটদের বড়দের সব কথায় নাক গলাতে হয় না।

এইটা বেস্ট ছিল।

সৃষ্টিকর্তা সময় সৃষ্টি করেছেন সুতরাং তার অস্তিত্ব সময়ের বাহিরে। যেহেতু তিনি সময়ের বাহিরে সেহেতু তাকে সময় দিয়ে বিবেচনা করা যাবেনা, তাই তিনি কোনো সময়ে ছিলেননা, এমনি এমনি বা যেকোনো ভাবে হয়েছেন এটা ভুল।

অগ্নিবেশকে বেশি লাই দিয়েন না, এরা হল লালু/ভুলু, চিৎকার করে পাড়ার মানুষের ঘুম নষ্ট করা ছারা আর কিছু পারেনা।

০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:১৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এদের অবিশ্বাসে মূলত যুক্তি প্রমাণ কিছুই নেই। মানুষও এদের মত গ্রহণ করে না।

২৬| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ২:৩২

পাজী-পোলা বলেছেন: অপরের মত আবর্জনা হলেও?

০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:১৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঈশ্বর সংক্রান্ত আলোচনা বহুল আলোচিত একটা বিষয়। এটা আবর্জনা হয় কেমন করে?

২৭| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৩:৪৩

অহরহ বলেছেন: আমি ভাইয়া আপনার সাথে শতভাগ সহমত!! আপনার আল্যা এমনি এমনি সৃষ্ট হয়েই অন্য সব "এমনি-এমনি",র পথ বন্ধ করে দিলেন, এবং তিনি সবকিছুর নিরঙ্কুশ নিয়ন্ত্রক হয়ে গেলেন।

এরপর তিনি ধিরে সুস্থে ঠান্ডা মাথায় : ৬০ বছরের বুড়ো মোহাম্মদের সাথে ৬ বছরের নাবালিকা আয়শার বিয়ে দিলেন। পালক পুত্রের অনিন্দ সুন্দরী স্ত্রী জয়নবের সাথে শশুর আব্বা মোহাম্মদের শাদী মোবারকের ঘটকালি করলেন। পত্নী, উপপত্নী, দাসী বাদী সাপ্লাই করে মোহাম্মদের যৌন চাহিদা ১৬ কলায় পূর্ণ করে দিলেন।

এই তো আপনার এমনি-এমনি আল্যার নাড়িভুড়ি সৃষ্টির ইতিহাস। নাকি, ভাইয়া??

০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:১৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার বিবেচনায় যা সঠিক নয়, তাঁর বিবেচনায় তা সঠিক। পৃথিবীতে কারো মতের সাথেই সকল মানুষ একমত নয়। এখানে ঈশ্বর কেমন সেটা আলোচনা করা হয়নি। এখানে আলোচনা করা হয়েছে ঈশ্বর আছে না নাই সেটা।

২৮| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:২০

কামাল১৮ বলেছেন: জামাইয়ের সাথে পরামর্শ করে রাজনীতি নিয়ে ভালই লিখছিলেন।কোন শনিতে আপনাকে আবার এই লেখায় ফেরত আনলো।এগুলো ফেবুতে লেখেন,সেটাই ভালো।

০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:২৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কিছু লোক বিশ্বাসীদেরকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। সেজন্য বিশ্বাসীদের বিশ্বাস ঠিক রাখার সহযোগিতায় আমাকে এসব লিখতে হয়। অথচ দেখা যায় এসব পোষ্টে অবিশ্বাসীরাই বেশী ভিড় করে।

২৯| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৫৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। তিনি চীরঞ্জীব ও চীরন্তন।

০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:২৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তাতে কোন সন্দেহ নেই। অবিশ্বাসীরা অহেতুক এ সব বিষয় অবিশ্বাস করে থাকে।

৩০| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:৫২

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ভাই , অবিশ্বাসী তথা সকল নাস্তিকদের কমন এক প্রশ্ন হল, সব কিছুর স্রষ্টা থাকলে, সৃষ্টিকর্তাকে কে সৃষ্টি করেছে? মানে হলো - আল্লাহকে কে সৃষ্টি করেছে?

এখন বিশ্বাসী তথা আস্তিকরা স্রষ্টা নিয়ে তর্কবিতর্ক করার সময়ও একটা কমন যুক্তি দেয় যে "স্রষ্টা ছাড়া কোন কিছু সৃষ্টি হওয়া সম্ভব নয়"।

এখানে , একদিক থেকে দেখলে দুই জনই সঠিক তাদের দৃষ্টিভংগী তথা বিশ্বাস থেকে । কারন -

১। নাস্তিকরা সবসময়ই নিজেদেরকে সাধারন মানুষ থেকে আলাদা কিছু ভাবে এবং সবকিছুর প্রমান চায়। এখন যেহেতু কোন ভাবেই সাক্ষ্য-প্রমাণের মাধ্যমে স্রষ্টার উপস্থিতি প্রমাণ করা যায় না (যেহেতু স্রষ্টা নিরাকার ) ,দেখা যায়না কাজেই স্রষ্টা নেই । এ দুনিায় সব কিছু এমনি এমনি হয়েছে আর আপনি-আমি বান্দর (বানর জাতীয় প্রাণী) থেকে টুপ করে মানুষ ঐ গেছি :P

এই যে নাস্তিকরা এত প্রমাণ চায়, যদি তাদের প্রশ্ন করা হয় তুমি যে প্রাণী (মানুষ ) তার প্রমাণ দেখাও। তখন হয়ত তারা বলবে প্রাণ আছে আমার তাই আমি প্রাণী(মানুষ)।

এখন তাকে যদি বলা হয় ,মেনে নিলাম তোমার প্রাণ আছে তবে প্রমাণ হিসাবে তোমার প্রানটা কোথায় এবং তা কি রকম তা দেখাও । তা কি তারা পারবে?

নাকি প্রাণ না দেখাতে পারায় সে যে প্রাণী (মানুষ ) তা মিথ্যা হয়ে যাবে?

২। আস্তিকেরা যেহেতু মেনেই নিয়েছে না দেখা এবং নিরাকার স্রষ্টাকে , কাজেই তাদের কোন প্রমাণ দরকার হয়না। কারন , তারা বিশ্বাস করে এ দুনিয়ার সব কিছু প্রমাণ দিয়ে হয়না কিংবা সবকিছুর প্রমাণও দেয়া যায়না এবং তাদের তাওহীদ তথা ঈমানের মূল কথাই হলো না দেখা স্রষ্টাতে বিশ্বাস ।


কাজেই , ভাইজান এখানে শুধু একটা বিষয়ই জড়িত , তা হলো বিশ্বাস (দৃষ্টিভংগী ) । যে যা বিশ্বাস করে কিংবা যার যা দৃষ্টিভংগী, তাই তার নিকট সঠিক । বাকীটা ভূল ।

০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:২৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পোষ্টে তাদেরকে একটা প্রশ্ন করা হয়েছে। তারা এর উত্তর না দিয়ে এদিক সেদিক ঘুরে বেড়াচ্ছে।

৩১| ১০ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:১৮

শেরজা তপন বলেছেন: আইনস্টাইন এমন আজগুবি কথা সম্ভবত কখনো বলেননি।
এসব কিছু অতি ধার্মিকের বাণী- আইনস্টাইনের বাণী বলে চালিয়ে দেয়া হয়েছে। এরকম ভুরি ভুরি গাল গল্প রয়েছে বিখ্যাত জনের নামে। যার যেমন খুশী তাঁদেরকে ব্যাবহার করে।
আপনার উদ্ভট তত্ত্বে মানুষ বিভ্রান্ত হবে।

১০ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:৪২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমার কোন তত্ত্ব আপনার উদ্ভট মনে হয়েছে এবং কেন মনে হয়েছে?

৩২| ১২ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:৫৮

পাজী-পোলা বলেছেন: ঈশ্বর সংক্রান্ত আলোচনা না, আপনি এমনি এমনি যে আলোচনা করছেন সেইটা।

১২ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:৪০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যারা বলে ঈশ্বর নাই তরা বলে সব কিছু এমনি এমনি হয়েছে। তো আমার কথা হলো সব কিছুই যদি এমনি এমনি হতে পারে তাহলে ঈশ্বর এমনি এমনি হতে পারলো না কোন কারণে? এটা তো একটা যোক্তিক প্রশ্ন। এটাকে আপানর আবর্জনা মনে হওয়ার কারণ কি?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.