নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

মহাবিশ্ব কি আমরা ফ্রিতে পেয়েছি?

৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:২৩



মুক্তমনা বাংলা ব্লগের প্রতিষ্ঠাতা অভিজিৎ রায় বললেন-
আপনি হয়তো ভাবতে পারেন, শূন্য থেকে মহাবিশ্বের উদ্ভবের ধারনাটা পদার্থ এবং শক্তির নিত্যতার সূত্রের লঙ্ঘন। কী ভাবে আপনি শূন্য থেকে রাতারাতি একটা মহাবিশ্ব তৈরি করে ফেলতে পারেন? ওয়েল … যদি আপনি মহাবিশ্বের সমস্ত ভর হিসেব করেন, দেখবেন এটা ধনাত্মক। আর যদি আপনি মহাবিশ্বের মহাকর্ষ ক্ষেত্রের শক্তির হিসেব নেন, দেখবেন সেটা ঋণাত্মক। যখন আপনি এ দুটোকে যোগ করবেন, কি পাবেন? শূন্য। তার মানে মহাবিশ্ব তৈরি করতে কোন শক্তি আসলে লাগছে না। মহাবিশ্ব ফ্রি পাচ্ছেন আপনি – যেন ফ্রি লাঞ্চ হিসেবে। আপনি হয়তো মাথা নেড়ে ভাবতে পারেন – নাহ, এটা ঠিক নয়। এই যে চারিদিকের ধনাত্মক চার্জ আর ঋণাত্মক চার্জ দেখি – কই তারা তো একে অপরকে নিষ্ক্রিয় করে দিচ্ছে না। তাহলে কীভাবে শূন্য থেকে মহাবিশ্ব পাওয়া যাবে? ওয়েল, আপনি যদি একই ভাবে মহাবিশ্বের যাবতীয় ধনাত্মক চার্জের পরিমাণ আর ঋণাত্মক চার্জের পরিমাণ ধরে যোগ করেন দেখবেন যোগফল পাওয়া যাচ্ছে শূন্য! মহাবিশ্বের আসলে কোন নেট চার্জ নেই। আচ্ছা স্পিন বা ঘূর্ণনের ব্যাপারেই বা ঘটনা কি? গ্যালাক্সির ঘূর্ণন আছে, তাই না? এবং তারা ঘুরে বিভিন্ন ডাইরেকশনে। আপনি যদি গ্যালাক্সিগুলোর সমস্ত ঘূর্ণন যোগ করেন, কি পাবেন? শূন্য। সুতরাং – মহাবিশ্বের রয়েছে ‘শূন্য স্পিন’, ‘শূন্য চার্জ’, এবং ‘শূন্য এনার্জি কনটেন্ট’। অন্য কথায় পুরো মহাবিশ্বই শূন্য থেকে পাওয়া।


# মহাবিশ্ব ফ্রিতে পাওয়া গেলে ঈশ্বর কেন ফ্রিতে পাওয়া যায় না। আমরা ফ্রিতে ঈশ্বর পাওয়ার পর, সেই ঈশ্বর তো সব সৃষ্টি করতে পারেন। আল্লাহ দেখেছেন তিনি ফ্রিতে আছেন আর কিছু নাই। সেজন্য তিনি বলেছেন তিনি প্রথম। তারপর তিনি সব কিছু সৃষ্টি করেছেন। আমি লেখকের বিশাল বড় লেখা খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়ার পর সারাংশে পেলাম মহাবিশ্ব ফ্রিতে পাওয়া গিয়েছে। এ হলো বিজ্ঞানের বিশ্লেষণের শেষ ফল। সেজন্য সাধারণ মানুষ ফিতে আল্লা্হকে বিশ্বাস করে নিচ্ছে। কি আর করা।

তাদের হলো বিশ্বাসে অবিশ্বাস এবং আমদের হলো অবিশ্বাসে অবিশ্বাস।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৩৭

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: তার লিখাকে আমি সিরিয়াসলি নেই না।

৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৫১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: একজনকে জিজ্ঞাস করা হলো, তুমি বুদ্ধিমাণ হওয়া শিখলে কার কাছ থেকে? সে বলল, বেকুবের কাছ থেকে। কারণ বেকুব যা করে তার উল্টাটাই বুদ্ধি। তো আমি বিশ্বাস শিখলাম অবিশ্বাসীর কাছ থেকে। তারমানে অবিশ্বাসী যা বলে তার উল্টাটাই আসলে বিশ্বাস।

২| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৫৬

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: আপনি ভালো একজন ইসলামী স্কলারের সাথে কথা বলুন প্লিজ। আপনার ইদানিং এর লেখা গুলি সবই নাস্তিক ঘরনার। অর্থাৎ আপনি তাদের হিসাব দিয়ে আল্লাহ এমনি এমনি হলে সমস্যা কি এমন প্রমানের চেষ্টায় আছেন। সেই হিসাবে আপনারটা ঠিক হলে তাদেরটা ঠিক হতে কোন দোষ থাকে না।

আল্লাহ এক সময় ছিলেন না, উনি হলেন তারপর অন্য সব কিছু তৈরী করেছেন এমন কথা কি আপনি কুরআন-হাদিস থেকে কোথাও পেয়েছেন?

একটা বিষয় মাথায় রাখবেন, ইসলামে বেশ কিছু বিষয় আছে, যেগুলিতে ঘাটতি থাকলে তাকে আর মুসলিম বলে ধারা হয় না বা যায় না। তওবার মাধ্যমে আবার ইসলামে ফিরতে হয়। আল্লাহতে বিশ্বাস সেই গুলির অন্যতম। কিন্তু আপনার লেখা গুলি (আমার হিসাবে) সেই দিকেই প্রচন্ড প্রচন্ড দুর্বল।

ইসলামী কোন স্কলারের সাথে কথা বলুন। অথবা অন্তত নিজের মনে গড়া কথা বলা থেকে বিরত থাকুন। অবিশ্বাসীকে বিশ্বাসী বানানোর নামে নিজে বিপদে না পড়েন।

৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:০৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি অহেতুক ভাবনায় পড়ছেন। তারা কি বলতে চায় সেটাতো আমাকে বুঝতে হবে। আমার একটা পোষ্ট এখনো ফেসবুকের বিভিন্ন গ্রুপে চলমান রয়েছে। অনেক বড় বড় গ্রুপে পোষ্টটি চলমন রয়েছে। ২০১৬ সাল থেকে কেউ আমার কথার বিরোধীতা করছে না। আমার ছাত্র তালিকায় প্রচুর মেধাবী আলেম রয়েছে। তারা আমার কথার সমর্থন করে। আমি ঝালকাঠি এন এস কামিল মাদ্রাসার সন্নিকটে থাকি। সেটি বাংলদেশের সেরা মাদ্রাস সমূহের একটি। আমি পড়েছি ঢাকার তামিরুল মিল্লাতে। সেখানকার ছাত্র-শিক্ষক আমার বন্ধু তালিকায় আছে। মুমিনরা গুটিয়ে থাকে বলেই অমুমিনরা দাপিয়ে বেড়ায়। সুতরাং মুমিনদেরকে খোলস ছাড়তে হবে।

৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: না মহা বিশ্ব আমরা ফ্রতে পা নাই। ফ্রি'তে পেয়েছি ধর্ম। ইসলাম ধর্ম।

৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:১০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মুক্তমনা বাংলা ব্লগের প্রতিষ্ঠাতা অভিজিৎ রায় বিশাল বড় আলোচনার সারাংশে বললেন, আমরা মহাজগৎ ফ্রিতে পেয়েছি। তার একজন ভক্ত হিসাবে আপনার কি তার কথার বিরোধিতা করা উচিত?

৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:২৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: মহাজাগতিক চিন্তা,




চিন্তায় নতুনত্ব আছে কিস্তু অংক নেই।

এই পোস্টের প্রথম প্যারাটি কি "অভিজিৎ রায়" এর করা বক্তব্য ? সেটা হোক বা না হোক -- "মহাবিশ্বের রয়েছে ‘শূন্য স্পিন’, ‘শূন্য চার্জ’, এবং ‘শূন্য এনার্জি কনটেন্ট" এই বিষয়টি ব্যাখ্যা করে বুঝিয়ে বললে সাধারণের জন্যে ভালো হতো।

৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৫৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এই পোস্টের প্রথম প্যারাটি "অভিজিৎ রায়" এর করা বক্তব্য। তিনিও বিষয়টি ব্যখ্যা করেননি। তাঁর বিজ্ঞান ভিত্তিক লম্বা আলোচনার সার সংক্ষেপে তিনি বললেন, মহাবিশ্ব আমরা ফ্রিতে পেয়েছি। তারমানে তিনি বুঝাতে চেয়েছেন, মহাবিশ্বের মূলত কোন সৃষ্টিকর্তা নেই। এরা এদের লেখায় বিজ্ঞানের একটা গোলক ধাঁধাঁ তৈরী করে। তাতে করে অনেকে মনে করে কিজ্ঞানের কথাই যেহেতু বলছে তাহলে মনে হয় এদের কথা সঠিক। কিন্তু আসলে তারা বিজ্ঞানের যেসব কথা বলে তা’ তাদের মনভাবকে সাপোট করে না।

৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৫৩

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: বিজ্ঞানের অপরিক্ষিত ধারনাগুলো মূলত পরিবর্তনশীল। আর "শূন্য" থেকে এক বা একাধিক কোন কিছু পাওয়ার মত কোন এক্সপেরিমেন্ট মানুষ করে কিছু পেয়েছে বলেও আমার জানা নেই। বাদানুবাদে জড়ানোর ইচ্ছে নেই, সে তার ধারনা নিয়ে থাকুক (ওয়েল, সেও এখন শূন্য) আমি আামর ধারনা নিয়েই থাকি।

৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৫৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সে নেই। কিন্তু তার লেখা আছে। এরা জিজ্ঞান দিয়ে একটা রহস্যের জাল তৈরী করে সে জালে পাঠককে আটকিয়ে তাদের মতবাদে আবদ্ধ করে। অপরিপক্ক পাঠক তখন ধার্মিকদের অন্ধবিশ্বাসী মনে করে। সে বিশ্বাসের ভাইরাস নামেও একটা বই লিখেছে। এসব পড়ে অনেক অপরিপক্ক পাঠক মনে করে বিশ্বাস অনেক বাজে জিনিস।

৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৫৮

কামাল১৮ বলেছেন: আল্লাহতে কোন সমস্যা নাই।সমস্যা হলো আল্লাহর আইন কানুনে।যে আল্লাহ চারটা বিয়ে করার অনুমতি দেয়।অগণিত দাসির সাথে সহবাসের অনুমতি দেয়।মানুষকে ঘৃনা করতে শিখায়।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৪৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এ পোষ্ট আইন কানুন সংক্রান্ত নয়। আমি স্রেফ জুঝতে চেয়েছি। মহাবিশ্ব ফিতে পাওয়া গেলে আল্লাহকে কেন ফিতে পাওয়া যাবে না?

৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৩৬

কাছের-মানুষ বলেছেন: আল্লাহ সৃষ্টি নিয়ে আপনি যেগুলো বলেন সেগুলো ধর্মের সাথে সাংঘর্ষিক।

তবে অভিজিৎ সাহেবের কোন লেখা আমি পড়িনি। তবে শুনেছি তিনি নাকি অবিশ্বাসিদের মসিহ! আমি সহজে বুঝি মানুষের চোখে মিলিয়ন মিলিয়ন ফটোরিসেপ্টর সেল দ্বারা গঠিত, ৯০-১২০ মিলিয়ন আলো সংবেদনশীল সেল, মাসেলগুলো যা চোখের ফোকাস নিয়ন্ত্রণ করে সেগুলো মুহুত্যে হাজার হাজার বার সঞ্চালিত হয়, এমন বিস্ময়কর একটি সৃষ্টি যা খুব সুচারুভাবে নিরলস-ভাবে কাজ করছ সেটা এমনি এমনি হয়নি। মানুষ এখনো এরকম সফিষ্টিকেটেড কিছু বানাতে পারেনি, তাই কোন যুক্তি-শিল মানুষের পক্ষে বিশ্বাস করা কঠিন এরকম সৃষ্টি কাকতালিয়ভাবে এমনি এমনি হয়ে গিয়েছে। বিখ্যাত বিজ্ঞানী নিউটনও বিশ্বাস করতেন এত সুশৃঙ্খল মহাবিশ্ব কেউ একজন ডিজাইন করেছেন, অবিশ্বাসীদের শিরোমণি বিজ্ঞানী হকিং সাহেবও জোর দিয়ে বলেন নাই ঈশ্বর নেই, বলেছেন ঈশ্বর হয়ত মহাবিশ্ব সৃষ্টি করেছেন তবে তিনি আর সৃষ্টিতে হস্তক্ষেপ করবেন না।

ব্লগে সাধারণত বিজ্ঞান এবং ধর্মকে মুখোমুখি দাড় করায় ব্লগাররা, যারা বিজ্ঞান চর্চা করে তারা যে যেই বিষয়ে কাজ করছে সেই বিষয় নিয়েই থাকে, ধর্ম বিশ্বাস তাদের ব্যক্তিগত, অনেকে বিশ্বাস করেন আবার অনেকে করেন না! ব্লগাররা যেই বিজ্ঞানীরা ঈশ্বরে বিশ্বাস করেন না তাদের উদ্ধৃত দিয়ে বলেন দেখেন কত বড় বুজুর্গ বিজ্ঞানী ঈশ্বর বিশ্বাস করে না দেখুন! অথবা কিছু একটি জিনিষ আবিষ্কার করলে আমাদের ব্লগাররা ব্লগে এসে উহ আহ করে বলেন দেখুন কত মানুষ কত কিছু আবিষ্কার করছে আর আমরা ধর্মের জন্য কিছুই পারছি না! আমাদের বিজ্ঞানীরা উমুককে চাঁদে দেখে, মাংসে আল্লাহর নাম আবিষ্কার করছে। আসলে বাংলাদেশী কোন বিজ্ঞানীই এই সমস্ত বকওয়াস আবিষ্কার করে না, এগুলো যারা করে তারা কখনও বিজ্ঞানের দারে কাছেও যায়নি, বাংলাদেশেও যারা বিজ্ঞানী তারা বিজ্ঞান নিয়েই আছে! তাই ব্লগারদের সব কথায় গুরুত্ব দিতে নেই তারা বসে আছে পৃথিবী কোথায় কি আবিষ্কার হল সেটা ধরে আস্তিকদের বাস দেবার আশায় ব্লগে!

তবে কেই অবিশ্বাস করতে চাইলে করুক, এতে আমি দোষের কিছু দেখছি ন।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৫২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ব্লগে আয়াত সেট করে আলোচনা করতে ইচ্ছে করে না। তবে ফেসবুকে আমি আয়াত সেট করে পোষ্ট করি সেখানে আমার কথা ধর্মের সাথে সাংঘর্ষিক বলে না। আমি এখানে অভিজিৎ রায়ের কথার প্রেক্ষিতে আমার কথা বলেছি। মুক্তমনা বাংলাব্লগ তাদর মতের বিপক্ষে যায় এমন লেখা প্রকাম করে না। তো আমি আমার লেখা তাদের সম্পদক ফরিদ আহমেদের ই-মেইলে পাঠিয়েছি। আর আমার কথা ধর্মের সাথে কিভাবে সাংঘর্ষিক তার একটু বিবরণ দিয়েন।

৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৫৯

অপু তানভীর বলেছেন: ফরিদ সাহেব আপনি যা বলেন সেটা সম্পর্কে আপনার নিজের পরিস্কার ধারণা আছে তো?
মহাবিশ্ব ফ্রিতে পাওয়া গেলে ঈশ্বর কেন ফ্রিতে পাওয়া যায় না। আমরা ফ্রিতে ঈশ্বর পাওয়ার পর, সেই ঈশ্বর তো সব সৃষ্টি করতে পারেন। আল্লাহ দেখেছেন তিনি ফ্রিতে আছেন আর কিছু নাই।

চিন্তা ভাবনা কতটা অপরিপক্ক হলে এমন কথা বলতে পারে !

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৫৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এখানে আপনি কি সমস্যা দেখলেন? আমি তো রকোন সমস্যা দেখছি না।

৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার এই পোষ্ট টি ফান হিসেবে নিলাম।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৫৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি আপনার মন্তব্য কখনোই আমলযোগ্য মনে করি না। অনেক বেশী মন্তব্য করার কারণে আপনার অনেক মন্তব্যই এলামেলো হয়।

১০| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: না মহাবিশ্ব আমরা ফ্রিতে পাইনি, এটা হচ্ছে মহানবীর কষ্টের ফসল। কুরআনে বলা আছে আসমান জমীনের কোনকিছুই সৃষ্টি করা হতো না যদি নবীজীকে সৃষ্টি করা না হতো। সুতরাং বুঝা গেলো এই মাহাবিশ্ব সৃষ্টির পিছনে রয়েছে একমাত্র নবীজীর অবদান। :-B

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৫৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অভিজিৎ রায় বিশাল বড় আলোচনার সার সংক্ষেপ হিসাবে বলেছেন, মহা জগৎ আমরা ফ্রিতে পেয়েছি। আপনি একঝটকায় সেটা অস্বীকার করলেন কেমন করে? আপনাকে কি অবিশ্বাসের ভাইরাসে ধরেছে?

১১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:০১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ জ্যাক স্মিথ - কোরআনে কোথায় (কোন সুরায়) বলায় আছে যে আসমান জমিনের কোন কিছুই সৃষ্টি করা হতো না যদি নবীজিকে সৃষ্টি করা না হতো। আপনি কোরআনের সূত্র দেন আমরা পড়ে দেখি।

এই ধরণের কথা কোরআনে নাই। দয়া করে কোরআন সম্পর্কে ভুল তথ্য দিবেন না।

এমন কি কোন সহি হাদিসে এই ধরণের কথা বলা নাই। আপনি যদি এই ব্যাপারে জানা থাকে তাহলে প্রকাশ করুন। এই ব্যাপারে কিছু জাল হাদিস আছে।

বরং সাত আসমান এবং জমিন আল্লাহ কেন সৃষ্টি করেছেন সেটা এই আয়াতে বলা আছে;

“It is Allah Who has created seven heavens and of the earth the like thereof (i.e. seven). His Command descends between them (heavens and earth), that you may know that Allah has power over all things, and that Allah surrounds all things in (His) Knowledge.” [65:12]

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৫৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইসলামে একটা গ্রুপ আছে সানবাদী। সানমান বাড়াতে তারা অনেক কথাই বলে। গোড়ায় গিয়ে আসলে যার কোন সঠিকতা খুঁজে পাওয়া যায় না।

১২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:১৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তর - আরে মহাজাগতিক চিন্তা ধারার কোন পোস্টে মন্তব্য নিয়ে আমকে ধইরেন না, ওটা সিরিয়াসলী নিবেন না। :`>

তবে ও কথা আমি বহু হুজুরদের মুখ থেকে শুনেছি, নবীজিকে সৃষ্টি না করলে নাকি এই দুনিয়ার কোন কিছুই সৃষ্টি করতেন না আল্লাহ পাক।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:০২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি অবিশ্বাসীদের নিয়ে একটা জ্বালায় আছি। তাদের ব্লগ মুক্তমনা। অথচ সেখানে মুক্ত মনে কোন মত প্রকাশ করা যায় না। তথাপি তাদের কথা পড়ি যদি সার বস্তু কিছু পাই। কিন্তু অবিশ্বাসীদের কারো কথায় মূলত কোন সার বস্তু নাই। একজন এক কথা বলে তো অন্য জন বলে অন্য কথা। ভাতিজা রানু তো নিজেই একক সময় একেক কথা বলে।

১৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৪০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এই ব্যাপারে কিছু জাল হাদিস আছে। - ও আচ্ছা ওটা তাহলে জাল হাদিস!! কুরআনের কথা নয়? আর এ জন্যই আমি কুরআনের কোন আয়াতের কথা উল্লেখ করিনি, বিজ্ঞ হুজুরদের মুখ থেকে যা শুনেছি তাই বলেছি। আর জাল হাদিসের ব্যাপারে বিজ্ঞ হুজুরগণ ভালো বলতে পারেন এ ব্যাপারে আমার তেমন কিছু জানা নেই।

ধন্যবাদ @সাড়ে চুয়াত্তর

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:০৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইসলামে জড়াখিঁচুড়ি পাকানোর জন্য অনেকে অনেকে অনেক কথাকে হাদিস হিসাবে চালিয়ে দিয়েছে। যাকগে আমার কথা হলো আমি অবিশ্বাসীদের কথা শুনি। তাদের কথা বুঝার চেষ্টা করি। তবে আজ পর্যন্ত আমি তাদের কথায় কোন সারবস্তু পাইনি। সবি অসার।

১৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:১৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমার মনে হয় না আপনি সারাজীবন মুক্তমানা ঘেঁটে নাস্তিক হতে পারবেন, শুধূ শুধু সময় অপচয় কেন করছেন?
নাস্তিক হতে হলে সবার আগে আপনাকে সবকিছুর ঊর্ধে উঠে মুক্ত মনের হতে হবে, আবদ্ধ মন নিয়ে আপনি সারাদিন মুক্তমনায় বিচরণ করেও কোন সুবিধা করতে পারবেন না।

আর 'আমরা এই মহাবিশ্ব ফ্রীতে পেয়েছি' এ কথা বললে কি এমন মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে যায় একটু শুনি? তেল, গ্যাস, আলো, বাতাস, পানি, খাদ্য ইত্যাদি জীবনধারণের মূল উপদানগুলি আমরা ফ্রীতেই পেয়ে থাকি সুতরাং বুঝা গেলো এই মহাবিশ্ব আমরা ফ্রীতে'ই পেয়েছি এ কথা বলার মধ্যে দোষের কিছুই নেই।

রানুর কথা আর বইলেন না, সে আপনার দলেরই লোক তবে মাঝ মাছে একটু সং ধরে।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:১১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি যা বুঝেছি তা’ হলো সৃষ্টি, রূপান্তর ও তৈরী তিনটাই সঠিক। সৃষ্টি এমনি এমনি হয়। সীমা না দিলে অসীম হয় এবং সীমা দিলে সসীম হয়। সীমা দাতা না থাকায় আল্লাহ অসীম হয়েছন। তারপর তিনি সীমা দিয়ে সব কিছু সৃষ্টি করেছেন। এরপর তাঁর সৃষ্টির রূপান্তর হয়। তাও তাঁর ইচ্ছার বাইরে নয়। আর তাঁর সৃষ্টি দ্বারা বিভিন্ন জিনিস তৈরীও করা যায়। এসব তথ্য কোরআন থেকেই পাওয়া যয়। কিন্তু ধর্মহীনরা কোরআনের কথা শুনতে নারাজ। তারা লজিক চায়। তো আমি যা বলেছি তা’ লজিক্যালিও ব্যখ্যা করা যায়। কারণ কোরআন কোন তথ্য প্রদান করবে আর তা’ লজিক্যালি ব্যখ্যা করা যাবে না ঘটনা এমন নয়। আর জনাব অভিজিৎ আসলে যা বলেছেন তা’ আসলে হিসাবে মিলে না।

১৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনার কথার মাথা মন্ডু আমি কিছুই বুঝি না, আপনি কি এসব জ্ঞান স্বপ্নের মাধ্যমে আবিষ্কার করেন না কুরআন থেকে গুজামিল দিয়ে তৈরী করেন জাকির নায়েকের মতো? :D তবে জাকির নায়েকের বুদ্ধি কিন্তু আপনার থেকে অনেক বেশি, সে প্রমাণ করে দিছে আল্লাহর নিজস্ব কোন আলো নেই

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৩৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আবার বলি, সৃষ্টি এমনি এমনি হয়। লিমিট না দিলে আন লিমিটেড হয়। আর আন লিমিটেড লিমিট দিলে লিমিটেড সৃষ্টি হয়। এটাই প্রকৃতির নিয়ম। এরপর যা সৃষ্টি হলো তার রূপান্তর হয়। তারপর সৃষ্টিকৃত এবং রূপান্তরিত দিয়ে তৈরী কারক তৈরী করে।এপর্যন্ত আমি যা বললাম এটা সতভাগ সত্য। নতুন শুনছে বলে মানুষের অনেকে এটা বুঝতে পারছে না। এ কথাটা আমি আপনাকে সাথে নিয়ে অনেককে শুনানোর পর আপনি অবাক হয়ে দেখবেন যে অনেকে এমন আচরণ করছে যে তারা বিষয়টা আগে থেকেই জানে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.