নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
স্ট্রক করলাম। স্ত্রী মোটা টাকা ঋণ করে চিকিৎসা করাল। চাকুরী এবং বেতন বন্ধ ছ’মাস। চিকিৎসা ও সংসার সব ঋণের উপরে। কি উপায় হবে? স্ত্রী বললেন, আল্লাহ ভরসা। তো যে জমির মোটে কোন ক্রেতা নেই সে জমির ক্রেতা এসে হাজির। জমি বিক্রি হলো চওড়া মূল্যে। স্ত্রী বলল, বাসস্থান বানাও। কিন্তু বিল্ডিং বানাতে গিয়ে মাঝপথে টাকা শেষ। তারপর টাকা আসবে কোথা থেকে?
জমি অন্যের দখলে। আমাদের বিপক্ষে অন্য পক্ষ মামলা করে জয়ী হয়েছে। আমরা আপিলে গেলাম।ক্রেতা সব এসে ফিরে চলে যায়। আমরা ধরেই নিলাম এ জমি বিক্রির টাকা আমাদের কপালে নাই। এদিকে বিল্ডিং যা করলাম তা’ বাসযোগ্য করতে আরো অনেক টাকার দরকার। অথচ টাকার উৎস হলো শুধুমাত্র সেই জমি।আমার স্ত্রী নেছারাবাদ (ঝালকাঠি) ইয়াতিম খানায় মান্নত করলেন মোটা টাকা।তারপর ক্রেতা এলো। প্রায় তিনকোটি টাকা দিয়ে জমিটা কিনে নিলো। বিল্ডিং বাসযোগ্য হয়ে তাতে বসবাস শুরু করলাম। মেয়ে বিয়ে দিলাম। সব ঋণ শোধ করলাম।সব মুশকিল আসান।
অফিসের সব কাজ পেন ড্রাইভে। সেটা হারিয়ে গেল। কেউ জানে না পেন ড্রাইভ কোথায়? তারপর নেছারাবাদ এতিম খানায় একশত টাকা মানত করলাম। সাথে সাথেই একজন পকেট থেকে পেন ড্রাইভ বের করে দিয়ে বলল, এই নিন আপনার পেন ড্রাইভ।
মেয়ের বিয়ে হয় না। স্ত্রীকে বললাম, যাই তবে বেলাল হুজুরের কাছে। হুজুর তদবীর দিলেন। ঝালকাঠি আসার পর স্ত্রী জানালেন। মেয়ের বিয়ে ঠিক।তারপর মেয়ের বিয়ে হয়ে গেল।
যতবার গণি ততবারেই দেখি একটি সিপিও নেই। সরকারী ম্যাশিন। এবার না চাকুরী নিয়ে টান বাজে। কিন্তু এমন কঠিন নিরাপত্তার ভিতর ওটা চুরি হলো কেমন করে? অফিস সহায়ক দিয়ে অনেকবার ম্যাশিন গণালাম সেও বলল, একটা সিপিও নেই। মনে অনেক অশান্তি নিয়ে বিষয়টা সুরাহার জন্য নেছারাবাদ ইয়াতিম খানায় দু’শত টাকা মান্নত করলাম। তারপর দিন অফিস সহায়ককে বললাম সব সিপিওর নাম্বার কাগজে লিখ দেখি কোন সিপিও হারিয়েছে। সে সব সিপিওর নাম্বার কাগজে লিখে বলল, স্যার সব সিপিওরে নাম্বারই তো আছে। আমি বললাম তাহলে গণনায় একটা কম হলো কেন? তুমি আবার সিপিও গুলো গণনা কর। সে গণনা করে বলল, সিপিও সবগুলোই আছে। তারপর আমি গণনা করে দেখলাম সব সিপিও আছে। সাথে সাথে গিয়ে ইয়াতিম খানায় দু’ইশত টাকা দিয়ে আসলাম।
আমার এক বস। কিছুতেই বদলী হতে পারছিলেন না। তারপর তিনি নেছারাবাদ মোটা টাকা মান্নত করলেন। তাঁর বদলী হয়ে গেল। তিনি কড়কড়ে নোটের মোটা অংকের টাকা নেছারাবাদ দিয়ে আসলেন। নেছারাবাদের (ঝালকাঠি) রাস্তার পাশে বড় দান বাক্স আছে। রাস্তার দু’ধারে দু’জন টাকা কুড়ানি সব সময় থাকে। তিন সিপ্টে প্রতি দিন ছ’জন টাকা কুড়ায়। গাড়ি যেতে যেতে রাস্তায় টাকা পড়তে থাকে আর টাকা কুড়ানিরা টাকা কুড়াতে থাকে। মান্নতের টাকা কিন্তু মান্নত পুরণ হলে দেওয়া হয়। এত্ত লোকের মান্নত পূরণ! ইয়াতিমরা ভালো ভাবে খেয়ে দেয়ে লেখা পড়া করছে। সকলি আল্লাহর ইচ্ছা। মান্নতে লোকের মুশকিল আসান হয় এবং তাতে ইয়াতিমের রিজিক মিলে।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পাঁচ হাজার ছাত্র আছে সেখানে। প্রায় প্রতিটি গাড়ি থেকে উত্ত প্রতিষ্ঠানের জন্য টাকা পড়তে থাকে। চব্বিশ ঘন্টায় তাতে ছয়জন টাকা কুড়ানি থাকে। এমনকি গভীর রাতেও তাতে টাকা কুড়ানি দেখা যায়। আমি যখনই সে পথ ক্রস করি তখনই টাকা পড়তে দেখি।সেজন্যই তো বলেছি মাদ্রাসা বন্ধ করা মানুষের সাধ্যের বাইরে। রাশিয়া মাদ্রাসা বন্ধ করেও মাদ্রাসা শিক্ষা বন্ধ করতে পারেনি। তখন মাদ্রানা চলেছে মাটির নীচে। তারপর রাশিয়া ভেঙ্গে মাদ্রাসা আবার মাটির উপরে উঠে আসে। ইসলামের কথাকে লোকে যতই রূপ কথা বলুক, যারা ইসলাম মানে তারা খুব জানে ইসলাম আসলে কি?
২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৫
সোনাগাজী বলেছেন:
কোন ধর্মই সহসা বন্ধ হওয়ার সম্ভাবনা নেই; তবে, হিন্দু ধর্ম ও ইসলাম ধর্মের মানুষের কারণে, ভারত ও মুসলিম দেশগুলোতে সংখ্যালঘুদের জীবন অনেক কষ্টকর, অনেক মানুষকে দেশ ছেড়ে চলে যেতে হচ্ছে এখনো।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোন ধর্মই কারো ক্ষতির কথা বলে না। যারা ধর্মের নামে অধর্মে লিপ্ত, তাদের কারণে মানুষের সমস্যা হয়ে ধর্মের বদনাম হয়।
৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৬
নূর আলম হিরণ বলেছেন: জমির মামলায় একবার বোধহয় বলেছিলেন আপনার মেয়ের জামাই খুব খেটেছে। তার অবদানের কথা বলছেন না আপনি! সব ক্রেডিট আপনি মান্নতের উপর দিয়ে দিলেন!
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জামাই আমাদের হেরে যাওয়া মামলার আপিল করেছে। জমির খাজনা দিয়ে দাখিলা এনেছে। সবার নামে খতিয়ান করেছে। আমাদের জমির মূল দলিল পাক সেনা্র আগুনে পুড়েছে। নকল তোলা হয়েছে। কিন্তু এখন আর নকলও তোলা যাচ্ছে না। জানাগেছে বালামের সেই অংশ ছেঁড়া। তবে কাস্ঠমার এসেছে মান্নতের পর। এর আগে কোনভাবেই কাস্টমারকে বুঝানো যাচ্ছিল না। কারণ আব্বার কেনা এ জায়গার এসে খতিয়ান হয়েছে বিক্রেতার নামে। সেজন্য বিক্রেতার ওয়ারিশ মামলা করেছে। আমাদের ক্রেতা জমি দখলে গেলে বিক্রেতার ওয়ারিশ বাধা দিয়েছিলো। কিন্তু আমাদের ক্রেতা প্রভাবশালী বিধায় তার ভোগদখলে তারা ব্যঘাত সৃষ্টি করতে পারেনি। মান্নতের ক্রেডিট দিচ্ছি ক্রেতা না হলে জমি কার নিকট বিক্রি করা যেত? আর জামাই যেসব কাগজ যোগাড় করেছে তাতে এ ক্রেতা সন্তুষ্ট হয়েছে। অন্য ক্রেতারা মামলার জায়গা কিনবে না বলে চম্পট দিয়েছে।
৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৬
সোনাগাজী বলেছেন:
প্রতিটি ধর্মের শিক্ষা, প্রভাব ও কালচার আছে; একজন খৃষ্টান, মুসলমান, হিনদু ও ইহুদীর জীবন ভাবনার মাঝে অনেক অনেক পার্থক্য; ফলে, ধর্মের সুনাম ও দুর্নামের কারণ আছে।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ যাকে চান তাকে ঈমান দান করেন। আল্লাহর ইচ্ছা না থাকায় অবিশ্বাসীরা মুমিন হতে পারেনি।
৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৭
কামাল১৮ বলেছেন: চিকন টাকা দিয়ে মানত করলে কি উপকার চিকন হবে।আপনি তো মোটা টাকা মানত করে মোটা উপকার পেলেন।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: চিকন কাজে চিকন টাকা মান্নত করেছি। যেমন একশত ও দুইশত টাকা।
৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫১
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: এ ব্যাপারে আমার পরিষ্কার ধারনা নেই। তবে বাবা চলে যাওয়ার পর থেকেই আমি এলাকার ইয়াতিমদের জন্য কিছু করার চেষ্টা করেছি। অনেকগুলো ছোট ছোট বাচ্চা আছে ওখানে। আগামীতেও করার ইচ্ছে আছে। ওদের জন্য কিছু করতে পারলে বেশ ভালো লাগে, মনে কিছুটা শান্তি পাই। মিরপুরে দক্ষিণ পাইকপাড়ায় একটা বৃদ্ধাশ্রমের কথা শুনেছি, ব্যক্তিগত উদ্যোগে করা। বছর শেষে দেশে যাওয়া হলে আমি তাদের ওখানটায় গিয়ে ঘুরে আসবো। ওখানে কিছুটা সহায়তা করার ইচ্ছে আছে। রাব্বুল আলামিন দরিদ্র অসহার মানুষের জন্য কিছু করার তৌফিক দিন এটাই চাওয়া। আপনার ও আপনার পরিবারের জন্য শুভ কামনা থাকছে। ধন্যবাদ।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার ভালো কাজের কথা শুনে ভালো লাগলো। আল্লাহ আপনার ইহকাল ও পরকাল মঙ্গলময় করুন-আমিন।
৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৫৫
নিমো বলেছেন: শেখ হাসিনা আবার আসার জন্য মান্নত করেন।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মান্নত না হয় আমি করলাম, কিন্তু তারা ক্ষমতায় আসলে টাকাটা দিবে কে?
৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:০৯
শাহ আজিজ বলেছেন: সময়টা কি অদ্ভুত ! মানত করলেই মিলে যায় ।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:২১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: একজনের সাথে আমার ঝগড়া হলো। সে কিছুতেই তার দোষ স্বীকার করছে না। তো তাকে শুনিয়ে তার দোষ হলে তার বিচারের মান্নত করলাম। আর তাতে তার বিশ হাজার টাকার মোবাইল চোরে নিয়ে গেল।
৯| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মানতের মাধ্যমে হলেও এতিমরা উপকার পাচ্ছে। আপনিও সন্তুষ্ট। এ বা কম কীসে!
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:২২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ওদের রিজিক মান্নতের টাকাতেই হয়ে থাকে।
১০| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০৫
নিমো বলেছেন: লেখক বলেছেন: মান্নত না হয় আমি করলাম, কিন্তু তারা ক্ষমতায় আসলে টাকাটা দিবে কে?
বিশ হাজার টাকার মোবাইল চোরে নিয়ে গেল'র মত আপনাতেই জোগাড় হবে।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১:৪১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মোবাইলতো নিয়ে গেলো আমার প্রতিপক্ষের। তাহলে আমি আওয়ামী রীগের ক্ষমতায় আসার মান্নতের টাকা দেব কেন?
১১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৩৩
নিমো বলেছেন: লেখক বলেছেন: মোবাইলতো নিয়ে গেলো আমার প্রতিপক্ষের। তাহলে আমি আওয়ামী রীগের ক্ষমতায় আসার মান্নতের টাকা দেব কেন?
আপনার মতই জনৈক ব্যক্তি মান্নত করেন এবং পূরণ হলে হাতি দেয়ার মনস্থির করলেন। কিন্তু স্বভাব মতই পূরণ শেষে দেয়ার কথায় টাল-বাহানা শুরু করলেন। এতে মান্নত পূরণকারী ক্রমান্বয়ে তাকে স্বপ্নাদেশ দিতে থাকলে, ঐ ব্যক্তি হাতি থেকে জোড়া শালিখ পাখি দেয়াতে নেমে এলেন। কিন্তু সেটাতেও তার টাল-বাহানা। অবশেষে শেষ স্বপ্নাদিষ্ট হয়ে তিনি মান্নত পূরণকারীকে জোড়া শালিখ পাখি ধরে নেয়ার অনুরোধ জানান। তো যিনি আওয়ামী লীগের ক্ষমতায় আসার মান্নত পূরণ করতে পারেন, তিনি টাকা পাবার ব্যবস্থাও করতে পারেন।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:২৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আওয়ামী লীগের ক্ষমতার জন্য পাঁচ হাজার কোটি টাকা মান্নত করা দরকার। এতটাকা মান্নত করা আমার পক্ষে সম্ভব নয়।
১২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪২
অপু তানভীর বলেছেন: আরে দারুন তো ! মান্নত করলেই মুশকিল আসান !
আপনি এবার থেকে ব্লগের কোন সমস্যা হলেই সেটা সমাধানে মান্নত করবেন । আশা করি সেটার সমাধান হয়ে যাবে ।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:২৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি শুধু আমার সমস্যা সমাধানের জন্য মান্নত করি।
১৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: যে আল্লাহর উপরে ভরসা করে তার আর কিছুর প্রয়োজন নেই। তার জন্য আল্লাহই যথেষ্ঠ।
আচ্ছা, এটা কি রিপোষ্ট?
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:২৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি সাধারণত রিপোষ্ট করি না। আর আপনার এধরণের কথা চরম বিরক্তি কর। আপনার যেখানে ধর্মে বিশ্বাস নেই সেখানে আপনি আল্লাহ ভরসার কথা কেন বলেন? এটাকি ব্লগারদের সাথে তামাশা করার জন্য বলেন?
১৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আসলে ইসলামে মর্ম কেউ বুঝলো না। ব্লগের নাস্তিক বা মুনাফেকরা পড়ে আছে কেন আল্লাহ ৭২ জন হুরের কথা বললেন বা লোভ দেখালেন। কিন্তু ৭২ জন হুর থাকলে সমস্যাটা কি এটা আমি বুঝলাম না। ৭২ জন হুরের কেউ গান শুনাবে, কেউ কবিতা আবৃত্তি করবে, কেউ নাচবে, কেউ পান খেয়ে গল্প করবে, কেউ রান্না করবে, কেউ ঝাড়ু দিবে, কেউ ঘর মুছবে, কেউ মাথা টিপে দিবে, কেউ মসলা বাটবে ইত্যাদি। কিন্তু ব্লগের নাস্তিক বা মুনাফেকরা ধরেই নিয়েছে যে এদের নিয়ে রাতে ঘুমাতে যেতে হবে। এতো নীচু চিন্তা করলে তো হবে না। আল্লাহ ৭২ জন সঙ্গিনী দিয়েছেন বলেই তাদেরকে নিয়ে তাকে শুতে যেতে হবে এটা কেমন কথা। একটা সুবিধা দিলেই সেটার অপব্যবহার করতে হবে নাকি?
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:২৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআনে তাদের সাথে দৈহিক সম্পর্কের কথা বলা হয়নি। অথচ তারা এটা নিয়ে মহা তেনা প্যাঁচায়।
১৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:১২
নতুন বলেছেন: কিন্তু ব্লগের নাস্তিক বা মুনাফেকরা ধরেই নিয়েছে যে এদের নিয়ে রাতে ঘুমাতে যেতে হবে।
সাচু ভাই ঘুমাইলে তো কোন সমস্যা ছিলো না। এরা তো ঘুমাবে না
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৩১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঘুমানো বলতে তিনি দৈহিক সম্পর্ক বুঝিয়েছেন। অবশ্য বিষয়টি আপনিও বুঝেছেন।
১৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:২১
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: "মান্নত করলেই মুশকিল আসান হয়" এব্যাপারে ইসলাম কি বলে? রেফারেন্স সহ বলবেন।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৩৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মান্নতে মুশকিল আসান হয় বলেইতো লোকে মান্নত করে। মান্নত করা ইসলামে নাজায়েজ নয়। তবে মান্নত পূরণ হলে মান্নত আদায় করা ওয়াজিব। যদি মান্নত আদায় না করে তবে গুণাহ হবে।
১৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৯
নতুন বলেছেন: নেছারাবাদের (ঝালকাঠি) রাস্তার পাশে বড় দান বাক্স আছে। রাস্তার দু’ধারে দু’জন টাকা কুড়ানি সব সময় থাকে। তিন সিপ্টে প্রতি দিন ছ’জন টাকা কুড়ায়। গাড়ি যেতে যেতে রাস্তায় টাকা পড়তে থাকে আর টাকা কুড়ানিরা টাকা কুড়াতে থাকে। মান্নতের টাকা কিন্তু মান্নত পুরণ হলে দেওয়া হয়। এত্ত লোকের মান্নত পূরণ! ইয়াতিমরা ভালো ভাবে খেয়ে দেয়ে লেখা পড়া করছে। সকলি আল্লাহর ইচ্ছা। মান্নতে লোকের মুশকিল আসান হয় এবং তাতে ইয়াতিমের রিজিক মিলে।
এই সব ইয়াতীমের দেখাশুনা/পড়াশুনার দায়ীত্ব সরকারের করার কথা। জনগনের টাকায়ই এদের সরকারী ভাবে দেখা শুনা সম্ভব।
সেই হিসেবে ইয়াতিম খানা ভালো সংস্থা।
কিন্তু এটার পেছনে ভালো একটা ব্যবসা আছে। যারা এইসব দেখাশুনা করে তারাও কিন্তু এটা করেই খাচ্ছে।
জনগনও কিছু টাকা দান করে সোয়াব কামাচ্ছে, কেউ মান্নত করছে। এর মাঝে পোলাপাইন গুলি ব্যবসার গুটি হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৩৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যারা টাকা কুড়ায় তারা মাসিক বেতন পায়। আর সরকার বিষয়টি তদারকি করে।
১৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪০
নতুন বলেছেন: আপনার কাছে প্রশ্ন যদি উপরের উল্লেখ করা মান্নত গুলি না করতেন তবে কি ঐ কাজগুলি হতো না বলেই আপনার বিশ্বাস?
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৩৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিনা মান্নতে কাজ হলে কে অহেতুক পকেটের টাকা খরচ করতে যায়?
১৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ নতুন ভাই - ৭২ জন হুরের ঘুম না আসলে আলিফ লায়লার বিবি শাহরাজাদের মত সারা রাত গল্প করবে তার মনিবের সাথে, ছাদে বা বারান্দায় গিয়ে আকাশের চাঁদনী পসর দেখবে আর গলা ছেড়ে গান গাবে, তাহাজ্জুদ নামাজ পড়বে। কিন্তু অন্য কোন চিন্তা মাথায় কেন আসবে। এটাই আমার প্রশ্ন।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৩৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মূল বিষয় হলো হুরের সাথে দৈহিক সম্পর্ক স্থাপনে তো কারো সাথে জোর করা হবে না। তবে আর এ নিয়ে টেনশনের দরকার কি?
২০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৪৭
নতুন বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ নতুন ভাই - ৭২ জন হুরের ঘুম না আসলে আলিফ লায়লার বিবি শাহরাজাদের মত সারা রাত গল্প করবে তার মনিবের সাথে, ছাদে বা বারান্দায় গিয়ে আকাশের চাঁদনী পসর দেখবে আর গলা ছেড়ে গান গাবে, তাহাজ্জুদ নামাজ পড়বে। কিন্তু অন্য কোন চিন্তা মাথায় কেন আসবে। এটাই আমার প্রশ্ন।
ভাই আপনি চ্যালচ্যালাইয়া বেহেস্তে চইলা যাইবেন।
না কি ভাবী পেছন থেকে আপনার কমেন্ট টাইপ করা দেখতেছে?
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৪১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কেউ বেহেশতে গেলে সেটা তার হিসাব। এটা নিয়ে অন্যদের মাথা না ঘামালেও চলে।
২১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৩২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ নতুন ভাই - আমি একা না। আমার পুরো পরিবার চ্যালচ্যালাইয়া বেহেশতে যাওয়ার আশা রাখি। বেহেশতে যাওয়ার পরে আমি ৭২ জন হুর পরীকে বলবো সবাই যেন আমার স্ত্রীর সেবা যত্নে লিপ্ত থাকে। আমার সেবা যত্ন করার দরকার নাই তারা যেন কেউ আমার বউয়ের পা টিপে দেয়, কেউ পান বানিয়ে দেয়, কেউ চুল বেঁধে দেয়, কেউ তার জন্য হাসের মাংস রান্না করে দেয়, কেউ যেন মাথায় তেল দিয়ে দেয় ইত্যাদি। আমার বউয়ের কথা না শুনলে ঝাড়ু দিয়ে পিটিয়ে সোজা করে দেব সবগুলিকে।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:২০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বাস্তবিক হুরকে কি কাজে লাগানো হবে তা’ যারা হুর পাবে তারা ঠিক করবে। সেটা নিয়ে অন্যদের অহেতুক চিন্তা করার কোন দরকার নেই।
২২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:১৫
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: মান্নতে মুশকিল আসান হয় বলেইতো লোকে মান্নত করে।
কপি পেস্ট:https://at-tahreek.com/article_details/6743
মানত সম্পর্কে রাসূল (ছাঃ) বলেন, তোমরা মানত করো না। মানত আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত ভাগ্যকে পরিবর্তন করতে পারেনা। এটি কৃপণের সম্পদ থেকে কিছু অংশ বের করে আনে মাত্র’ (বুখারী হা/৬৬০৮, মুসলিম হা/১৮৩৯; মিশকাত হা/৩৪২৬)। তিনি বলেন, ‘আল্লাহর নাফরমানীতে কোন মানত নেই। যদি কেউ কোন অন্যায় কাজের মানত করে, তবে তা পূরণ করতে হবে না এবং যদি কেউ এমন মানত করে যা তার সাধ্যের অতীত, তাহ’লে তা পূরণ করা আবশ্যক নয়’ (মুসলিম, মিশকাত হা/৩৪২৭)। রাসূল (ছাঃ) বলেন, যদি কেউ মানত করে যে, আমি সারাক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকব, বসবো না, ছায়ায় যাবো না ও ছিয়াম রাখবো। সে যেন বসে ও ছায়ায় যায় এবং ছিয়াম পূর্ণ করে’ (বুখারী, মুসলিম হা/৩৪৩০)। আর মানত ভঙ্গের কাফফারা হ’ল শপথভঙ্গের কাফফারার ন্যায় (মুত্তাফাক্ব আলাইহ; মিশকাত হা/৩৪২৯)। আর তা হ’ল- দশজন অভাবগ্রস্তকে মধ্যম মানের খাদ্য অথবা বস্ত্র দান করা অথবা একজন (মুমিন) ক্রীতদাস মুক্ত করা অথবা তিনদিন (একটানা) ছিয়াম রাখা (মায়েদাহ ৮৯)। রাসূল (ছাঃ) বলেন, যদি কেউ আল্লাহর আনুগত্যপূর্ণ কাজের মানত করে, তবে সে যেন তা পূর্ণ করে (বুখারী, মিশকাত হা/৩৪২৭)। অনুরূপ মানত পূর্ণ করার আগেই মৃত্যু হয়ে গেলে তার ওয়ারিছগণ তা পূরণ করবে (যদি তিনি সম্পদ রেখে যান)’ (বুখারী, মুসলিম; মিশকাত হা/৩৪৩৩-৩৪)।
আলোচ্য প্রশ্নে মনে রাখতে হবে যে, সন্তান আল্লাহর রহমতে সুস্থ হয়েছে, মানতের কারণে নয়। কিন্তু তিনি নেকীর কাজে মানত করছেন, তাই তাকে অবশ্যই তা পূর্ণ করতে হবে। তিনি তার নিয়ত অনুযায়ী ছাদাক্বা দিবেন। যেটা তার সাধ্যে কুলায়। তিনি কোন অভাবগ্রস্ত ঈমানদার নারী বা পুরুষকে অন্ন, বস্ত্র বা অর্থ দান করতে পারেন। কোন হালাল পশু যবহ করে অভাবগ্রস্তদের মধ্যে বণ্টন করে দিতে পারেন। তবে ছাদাক্বায়ে জারিয়াহর নিয়ত করলে অবশ্যই এমন কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে দিবেন, যারা স্রেফ আল্লাহর ওয়াস্তে পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছের প্রচার ও প্রসারে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। নইলে ধর্মের নামে কোন শিরক ও বিদ‘আতী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানে দান করলে স্থায়ী পাপের কাজে সহযোগিতা করা হবে। আল্লাহ বলেন, তোমরা নেকী ও আল্লাহভীরুতার কাজে পরস্পরকে সাহায্য করে এবং পাপ ও শত্রুতার কাজে সাহায্য করো না (মায়েদাহ ২)।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:০২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কিছু হাদিস আছে যা রাসূলের (সা) নামে মিথ্যা প্রচার। আমার কাজটা হলে আমি ইয়াতিমকে টাকা দেব এমন মান্নতে আমি মন্দ কিছু দেখি না।
২৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:২১
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: বাস্তবিক হুরকে কি কাজে লাগানো হবে তা’ যারা হুর পাবে তারা ঠিক করবে। সেটা নিয়ে অন্যদের অহেতুক চিন্তা করার কোন দরকার নেই।
হুরদের নিয়ে কি করা যাবে সেটা নিয়ে সাহাবারাও অনেক ভাবনা চিন্তা করতেন। এই নিয়ে সম্ভবত অনেক হাদিসও আছে...
হুরদের সাথে সহবাস সম্পর্কে হাদিসঃ
(যারা জান্নাতে প্রবেশ করবে) বড় বড় চক্ষু বিশিষ্ট হুরগণ হবেন তাদের স্ত্রী। তাদের সকলের দেহের গঠন হবে একই। (সহীহ বুখারী (ইফাঃ), হাদিস নম্বরঃ ৩০৯২)।
আবু হুরায়রা (রাঃ) বর্ণনা করেন যে, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) কে জিজ্ঞেস করা হলো, জান্নাতে কি আমাদের স্ত্রীদের সাথে যৌনমিলন হবে? তিনি উত্তরে বলেন, একজন জান্নাতী এক সকালে ১০০ কুমারী তরুণীর সাথে যৌনসঙ্গম করবেন। (তাবারানী, বাযযার)।
আবু হুরায়রা (রাঃ) বর্ণনা করেন যে, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) কে জিজ্ঞেস করা হলো, জান্নাতে কি আমাদের জন্য যৌনমিলন থাকবে? তিনি বললেন, যার হাতে আমার জীবন তার শপথ নিয়ে বলছি যে, হ্যাঁ, জোরালো ধাক্কার (সাথে যৌনসঙ্গম হবে)। যখন আমাদের একজন জান্নাতে তার স্ত্রী সাথে রতিক্রিয়া শেষ করবে, সে (স্ত্রী) পুনরায় কুমারী এবং পবিত্র রমণী হয়ে যাবে। (ইবনে হিব্বান)।
জান্নাতে আকর্ষণীয় চক্ষুবিশিষ্টা হুরেরা গান গাইবে এ বলেঃ আমরা সুন্দরী, সতী ও সচ্চরিত্রের অধিকারিণী হুর, আমরা আমাদের স্বামীদের অপেক্ষায় অপেক্ষামান ছিলাম। (সহীহুল জামি : ১৫৯৮)।
এক একজন পুরুষ বেহেশ্তের মধ্যে ৭০/৭২ জন করে হুর পাবেন। বেহেশ্তেী পুরুষ হুরগণের সাথে যতই সঙ্গম করুক তবু তাদের শরীর কখনো দুর্বল হবেনা। বরং যতই সঙ্গম করবে ততই তাদের শরীরে কান্তি ফু্টে উঠবে, রূপ বাড়বে, শক্তি বৃদ্ধি পাবে।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:০৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: রাসূলের (সা) নামে অনেক মিথ্যা কথা প্রচার করা হয়েছে। সেজন্য কোরআনের সাথে মিল না হলে হাদিসের কথাকে চূড়ান্ত মনে করার সুযোগ নাই। লোকে বলছে এটা হাদিস ঘটনা এপর্যন্ত। কিন্তু সার কথা হলো জান্নাতে কোন লোককে দিয়ে জবরদস্তি কোন কাজ করানো হবে না। সুতরাং হুরের চিন্তায় জান্নাতে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত সঠিক নয়। আমার কথা হলো জান্নাত যেহেতু শান্তির স্থান সেহেতু আগেতো জান্নাতে আগে যাই। তাপর না হয় ভাবা যাবে সেখানে আমরা কি করব। তো সেখানে জোর করে কিছু চাপিয়ে দেওয়া হবে না সেই স্থানের ক্ষেত্রে এটা ভালো সংবাদ।
২৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫২
মুজাহিদুর রহমান বলেছেন: আচ্ছা আপনারা এত সংকীর্ণ মনা কেন? মানত-এ যদি কাজই হয়, তাহলে এই দেশ থেকে দূর্নীতি দূর হয়ে যাক/ এই দেশের শাসন ক্ষমতায় একজন সু-শাসক আসুক/ এই দেশের সব মানুষ সৎ হয়ে যাক/ এই দেশে যেন আর কোন ধর্ষণ না হয়/ এই দেশে যেন আর কোন হত্যা/গুম/খুন না হয়/ মুসলিম জাতীর মাঝে যেন সকল ভেদাভেদ দূর হয় ইত্যাদি ইত্যাদি......এই ধরনের মানত কেন আপনারা করেন না? নাকি তাহলে কি মানত-এর অসারতা প্রমান হয়ে যাবে সেই ভয়ে? দয়া করে উত্তর টা জানাবেন।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মান্নত ব্যক্তি তার নিজ প্রয়োজনে করে। এটাকে জাতীয় পর্যায়ে নেওয়ার সুযোগ নেই।
২৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:০৮
নতুন বলেছেন: মান্নত করে কুসংস্কারাচ্ছন্ন মানুষ। এটা নিজের আত্নতৃপ্তির জন্য করে থাকে। সুধু একটা আশা বাড়ীয়ে রাখে যাতে মনে ভালো বোধ করে।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: একটা কাজের জন্য সাড়ে বার হাজার টাকা দিয়েছি রোজার ঈদের আগে। সবাই বলেছে এ কাজের জন্য সাড়ে বার হাজার টাকাই বেশী। কিন্তু যার হাতে কাজ সে আরো দশ হাজার টাকা চেয়েছে। বলছি আর এক পয়সাও তাকে দেব না। আমিও টাকা দেই না সেও কাজটা করে না। সে কাজটা বরাবর ফেলে রেখেছে যাতে আমি আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ্য হচ্ছি। সবশেষ সে বৃহস্পতি বার আর দু’হাজার টাকায় মীমাংসা করতে চেয়েছে। আমি বলেছি আর এক পয়সাও দেব না। শেষে গত রাতে নেছারাবাদে একশত টাকা মান্নত করলাম। সকালে একটা ক্লু পেলাম যাতে অন্যের মাধ্যমে আর মাত্র এক হাজার টাকা দিয়ে কাজটি করিয়ে নেওয়া যাবে। আগামী কাল বিকালে সে অন্য লোকের সাথে সাক্ষাত করার কথা। কাজটা হয়ে গেলে তো নেছারাবাদে একশত টাকা দিতেই হবে, কি বলেন। আর কে কোন কাজ কে সংস্কার আর কোন কাজ কে কুসংস্কার বলে আমি আবার এসবের ধারধারি না। সবি মানুষের কথা। একজন যেটাকে ভালো বলে অন্য জন সেটাকে বলে মন্দ। সবশেষ আমি আমার পছন্দমতই কাজ করি। এতে লাভ হলেও আমার আর ক্ষতি হলেও আমার।
২৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২০
মুজাহিদুর রহমান বলেছেন: লেখক বলেছেন: মান্নত ব্যক্তি তার নিজ প্রয়োজনে করে। এটাকে জাতীয় পর্যায়ে নেওয়ার সুযোগ নেই।
কেন, জাতীয় পর্যায়ে নিলে কি সমস্যা?
যাই হোক, তাহলে আমিও মান্নত করলাম, আগামী ১ মাসের মধ্যে যদি আমি ৫ কোটি টাকা পাই, তাহলে ১ কোটি টাকা আমি আপনার এতিম খানায় দিয়ে দিব।
১০০/২০০ টাকার মান্নত যদি পূরণ হতে পারে, তাহলে আমার এত বড় এমাউন্টের (১ কোটি টাকা!) মান্নত পূরণ না হওয়ার তো কোন কারন ই থাকতে পারে না, কি বলেন?
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঠিক আছে মান্নত পূরণ হলে টাকা দিবেন। তবে মান্নত পূরন না হলে আপনাকে কোন টাকা দিতে হবে না। মান্নত হলো জায়েজ, এটা ফরজ না। সুতরাং আল্লাহর মন চাইলে তিনি মান্নত বাস্তবায়ন করবেন আর তাঁর মন না চাইলে তিনি মান্নত বাস্তবায় করবেন না। তাঁকে দিয়ে তো আর জোর করে কাজ করানো যায় না।
২৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৩
মুজাহিদুর রহমান বলেছেন: লেখক বলেছেন: ঠিক আছে মান্নত পূরণ হলে টাকা দিবেন। তবে মান্নত পূরন না হলে আপনাকে কোন টাকা দিতে হবে না। মান্নত হলো জায়েজ, এটা ফরজ না। সুতরাং আল্লাহর মন চাইলে তিনি মান্নত বাস্তবায়ন করবেন আর তাঁর মন না চাইলে তিনি মান্নত বাস্তবায় করবেন না। তাঁকে দিয়ে তো আর জোর করে কাজ করানো যায় না।
হা হা হা ।
ভাবছি আমার এলাকায় ১ টা দানবাক্স খুলবো আর সবাইকে বলবো আমার দানবাক্সে টাকা দেওয়ার মান্নত করতে। মান্নত পূরণ হলে টাকা দিবে, আর মান্নত পূরণ না হলে টাকা দেওয়ার দরকার নেই।
আপনি কি বলতে পারবেন যে আমি উপরিউল্লিখিত কাজটি করলে আমার দানবাক্সে কখনও কোন টাকা পয়সা পাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে কি না?
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার দান বক্সে কেউ টাকা দিবে কিনা আমি জানি না। কিন্তু নেছারাবাদ (ঝলকাঠি) এর দান বক্সে প্রতি মুহুর্তে মান্নত পূরণের টাকা পড়তেই থাকে।
২৮| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: বাহ!! দারুণ পুস্ট। আপনি তো আল্লাহ পাককে আরও আগেই প্রমাণ করে দিয়েছেন, তো এখন আপনার কাজ কি? এখন আপনার কাজ হচ্ছে আল্লাহ সাথে সম্পর্কযুক্ত অন্যান্য যত্তসব কুসংস্কার আছে তা সব প্রচার করা এই ব্লগে।
ব্লগটাকে আপনি কি মাদ্রাসা বানিয়ে ছাড়বেন?
আমি আপনাকে কতবার বলেছি, আপনি এই ব্লগের একজন ব্লগারকেও আপনার চিন্তাধারা দ্বারা বিন্দুমাত্র প্রভাবিত করতে পারবেন না, এই ব্লগের সবাই স্বশিক্ষিত। তারপরেও আপনি এসব পন্ডশ্রম কেন করেন?
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৪৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিশ্বাসীরা মানুষকে যতটা প্রভাবিত করতে পারে অবিশ্বাসীরা মানুষকে ততটা প্রভাবিত করতে পারে না। এযাৎ বিশ্ব এটার প্রমাণ। তথাপি আপনাদের এমন আসফালন কেন?
২৯| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:২৪
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: বিশ্বাসীরা মানুষকে যতটা প্রভাবিত করতে পারে অবিশ্বাসীরা মানুষকে ততটা প্রভাবিত করতে পারে না। - কথা সত্য এটা অস্বীকার করছি না, তা না হলে এত বিপুল পরিমাণে মানুষ এসব ছাইপাস বিশ্বাস করতো না। গতকাল দেখলাম আফ্রিকাতে এক খ্রিস্টান ধর্মগুরু মৃত মানুষকে জীবিত করছে, হাজার হাজার মানুষ যেখানে ভীড় করছে। আরেক জায়গায় দেখলাম বিশাল এক স্টেডিয়ামে এক ধর্মগুরু লক্ষ লক্ষ মানুষের মাঝে পানি পড়ার মত এক ধরণের জুস বিক্রি করছে, যে জুস খেয়ে মানুষের বিভিন্ন রোগ নাকি ভালো হয়ে যাচ্ছে। একে বলে বিশ্বাসের ভাইরাস বিশ্বাসের ভাইরাসের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ মানুষকে একসাথে বুলশিটে আক্রান্ত করা যায়, যেমন- দেওয়ান বাগী, আটরশীর পীর, জাকের পার্টির পীর, চরমোনইয়ের পীর ইত্যাদি।
কিন্তু তাই বলে আপনি এই ব্লগে বিশ্বাসের ভাইরাস ছড়াতে পারবেন না, কারণ বুদ্ধিমানরা বিশ্বাসের ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হন না, আর তাই এই ব্লগে আপনার চেষ্টা পন্ডশ্রম ছাড়া আর কিছুই নয়।
আভিজিৎ রয়ের বিশ্বাসের ভাইরাস এবং রিচার্ড ডকিংসের দ্যা গড ডিল্যুশন বই দুটি পড়ার অনুরোধ থাকবে।
ধন্যবাদ।
৩০| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:০০
নতুন বলেছেন: একটা কাজের জন্য সাড়ে বার হাজার টাকা দিয়েছি রোজার ঈদের আগে। সবাই বলেছে এ কাজের জন্য সাড়ে বার হাজার টাকাই বেশী। কিন্তু যার হাতে কাজ সে আরো দশ হাজার টাকা চেয়েছে। বলছি আর এক পয়সাও তাকে দেব না। আমিও টাকা দেই না সেও কাজটা করে না। সে কাজটা বরাবর ফেলে রেখেছে যাতে আমি আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ্য হচ্ছি। সবশেষ সে বৃহস্পতি বার আর দু’হাজার টাকায় মীমাংসা করতে চেয়েছে। আমি বলেছি আর এক পয়সাও দেব না। শেষে গত রাতে নেছারাবাদে একশত টাকা মান্নত করলাম। সকালে একটা ক্লু পেলাম যাতে অন্যের মাধ্যমে আর মাত্র এক হাজার টাকা দিয়ে কাজটি করিয়ে নেওয়া যাবে। আগামী কাল বিকালে সে অন্য লোকের সাথে সাক্ষাত করার কথা। কাজটা হয়ে গেলে তো নেছারাবাদে একশত টাকা দিতেই হবে, কি বলেন। আর কে কোন কাজ কে সংস্কার আর কোন কাজ কে কুসংস্কার বলে আমি আবার এসবের ধারধারি না। সবি মানুষের কথা।
এটা হইলো যে কিভাবে কাজ করতে হয় সেই তরিকা জানেনা তার কথা।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:১৪
সোনাগাজী বলেছেন:
নেছারাবাদে কি পরিমাণ শিশু/ছেলেমেয়ে আছে? উহা চালায় কাহারা?