নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
ফিলিস্তিনের মত এত মৃত্যু হয়নি মুসলিমদের; তথাপি রাসূল (সা.) মক্কা থেকে হিজরত করেছেন। তখন তিনি কাবা মুশরিকদের হাতে ছেড়ে গেছেন। তাহলে ফিলিস্তিনীদের মসজিদুল আকসা ইহুদীর হাতে ছেড়ে যেতে সমস্যা কি? ইসলামের জন্য তাদের টান কি রাসূল (সা.) থেকে বেশী নাকি? আর রাসূল (সা.) অপমান জনক হুদায়বিয়ার সন্ধি মেনে নিয়েছেন। তো ফিলিস্তিনীদের ইসরায়েলের সাথে অপমান জনক সন্ধি করে টিকে থাকতে সমস্যা কি? যাদের জোর থাকে না তাদের অত মান-অপমানের হিসাব করলে চলে না।
হাদিসে অনেক কথা লেখা আছে। হাদিসে লেখা সব কথা রাসূলের (সা.) কিনা সে বিষয়ে সন্দেহ আছে। সুতরাং বিপদ কালে রাসূলের (সা.) জীবনাদর্শ মুসলিমদের চলার পথের পাথেয় হওয়া উচিৎ। তারপর রাসূলের (সা.) যখন শক্তি হয়েছে তখন তিনি ইহুদীদেরকে ছাড় দেননি। তারপর তিনি মুসলিমদের জন্য একটা সাম্রাজ্য রেখে গেছেন; যা তারা তেরশ বছর টেনে নিয়ে গেছে। এখন আধুনিক অস্ত্রের যুগে এসে মুসলিম আবার কোনঠাঁশা হয়ে গেছে।অস্ত্র তো আর ক্ষেতে উৎপন্ন হয় না। সুতরাং বিভিন্ন জাতি পরস্পর যুদ্ধ করে এসব অস্ত্রপাতি যখন শেষ হবে তখন আবার মুসলিমদের ঘুরে দাঁড়ানোর সময় হবে। সেই সময়টা ঠিক কবে আসবে তা’ এখনো জানা যায়নি। এরজন্য মুসলিমদেরকে অবশ্যই অপেক্ষায় থাকতে হবে। আপাতত মান অপমানের চিন্তা বাদ দিয়ে কিছু লস হলেও ইহুদীর সাথে ফিলিস্তিনের মীমাংসায় আসা উচিৎ। বিশ্ব জনমত এখনও তাদের একটা রাষ্ট্রের পক্ষে। এরজন্য তাদেরকে ইসরায়েলকে স্বীকার করতে হবে। তারা ইসরায়েলকে স্বীকার করার পর ইসরায়েল তাদেরকে স্বীকার না করলে বিশ্ব জনমত ইসরায়েলের দিক থেকে ঘুরে যাবে।
রাসূলের (সা.) নামে অনেক মিথ্যা হাদিসও প্রচার করা হয়েছে। সেসব হাদিসের কারনে ফিলিস্তিনীদের ইসরায়েলের সাথে সন্ধি না করা আমি সঠিক মনে করি না। ইসরায়েলের সাথে তাদের সন্ধির ক্ষেত্রে মসজিদে আকসাও বাধা হওয়া ঠিক নয়। কারণ মুসলিমদের কেবলা এখন কাবা, মসজিদে আকসা নয়। আর কাবা অতীতেও আল্লাহ রক্ষা করেছেন। আর ভবিষ্যতেও কাবা আল্লাহ রক্ষা করবেন মর্মে হাদিস আছে। তবে সমজিদে আকসা আল্লাহ রক্ষা করবেন মর্মে হাদিস নেই। সুতরাং মসজিদে আকসা রক্ষিত না হলে আবার যখন মুসলিমরা জেরুজালেম জয় করবে তখন না হয় তারা আবার মসজিদে আকসা বানিয়ে নিবে। আল্লাহর ঘর কাবাও এমন অনেকবার বানানো হয়েছে।
ইহুদীর এখন জোর বেশী সেজন্য মুসলিম এখন তাদেরকে ছাড় দিবে। তবে তারা তাদেরকে ছেড়ে দিবে না। ইসরায়েলে সব ইহুদী থাকলে তাদেরকে বরং আক্রমণ করতে সুবিধা হবে। সব দিক বিবেচনা করে ফিলিস্তিনীদেরকে অবশ্যই একটা বাস্তব সম্মত সিদ্ধান্তে পৌঁছতে হবে। অসম যুদ্ধে তাদের এভাবে ক্ষতিগ্রস্থ্য হতে থাকা যুক্তি সংগত নয়।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:৪৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সেই শত্রুতা এখনো চলমান আছে। তবে ফিলিস্তিনীদেরকে এখন বাস্তব পরিস্থিতি দেখে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। অনেক হাদিসের বিষয়ে সন্দেহ করার সুযোগ আছে। সেটাও ফিলিস্তিনীদেরকে ভাবতে হবে। অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা গ্রহণ করাই বুদ্ধির কাজ। আবেগ দিয়ে পৃথিবীর সব কিছু চলে না।
২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:০০
সোনাগাজী বলেছেন:
হাদিস যেহেতু ধর্মীয় ব্যাপার, ইহা নিয়ে আমি কিছু বলবো না; তবে, সেই সময়ের আরবেরা যা বলেছেন, যা করেছেন, উহা আজকের আরবদের আচরণে আছে। আরবেরা কি করছে বিশ্ব দেখছে। মিশর আজ ১২দিন ইউএন রিলিফের খবার, পানি ও জ্বালানী যেতে দেয়নি ফিলিস্তিনে, নাইডেন বলার পর দিচ্ছে; হামাসের বেতন দিয়ে যাচ্ছে আরবেরা।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:০৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ফিলিস্তিনী অসহায় মানুষের সহায়তায় মিশরের ভূমিকা থাকা সবচেয়ে জরুরী ছিলো। কিন্তু মিশর সরকারের সবচেয়ে বড় শত্রু ব্রাদার হুড হলো হামাস। সেজন্য তাদের বিষয়ে তাদের নেতীবাচক অবস্থান অস্বাভাবিক নয়।
৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:০০
স্প্যানকড বলেছেন: রক্তপাত বহুদূরে নিয়ে গেছে। এখন পিছু হটার রাস্তা নেই কারো।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:১০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অনেক সময় পিছু হটে শক্তি সঞ্চয় করে প্রবল ধাক্কা দেওয়া যায়। যুদ্ধের কৌশল অনেক। জয়ের জন্য মোক্ষম কৌশলে আঘাত হানতে হয়।
৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:০৬
বাউন্ডেলে বলেছেন: যুদ্ধ ও আলোচনা ১০০ বছর ধরে চলছে। চলুক দুটোই অবিরাম।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:১১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কম ক্ষতির জন্য যুদ্ধের সাথে সন্ধিও চলতে পারে। আর এটা রাসূলের (সা) পদ্ধতিও বটে।
৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:৫১
কামাল১৮ বলেছেন: নবী আপানার আমার মতোই মানুষ ছিলো।মরার পর তার আর কিছুই করার নাই।যেমন নাই প্রতিটা মানুষের।
২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৩৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তিনি বেঁচে থাকতে কি করেছেন আমি এখানে সেটা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।
৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:০৩
অহরহ বলেছেন: ফিলিস্তিনের মত পরিস্থিতিতে রাসূল (সা.) কি করেছেন?
তিনি একরাতে বানু কুরাইজা গোত্রের ৯০০ ইহুদীক গলা কেটে খুন করেছেন........... এবং হামাস স্টাইলে ঐ গোত্রের সব নারী ও শিশুকে বন্দি করে যৌনদাসী হিসেবে মুসলিম যোদ্ধাদের মাঝে বিলি বন্টন করেন।
২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: রাসূল (সা) তাদের শালিশের রায় কার্যকর করেছেন। আর তাদের শালিশ তাদের কিতাব তৌরাত অনুযায়ী শালিশ করেছে।
৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:৪২
মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: @অ্হরহঃ ও তাদের সমমনারা সেই কবে থেকে এসব ছাইপাশ বলে বেড়াচ্ছে। সমাজ সংস্কার হয়েছে কি? এসব শুনে কি দলে দলে লোক ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করেছে?
জানি না এই প্রকৃতির মানুষদের মা, বোন বা মেয়ের নিয়ে যদি কেউ অশ্রাব্য অশ্লীল কথাবার্তা বলতো সেটা তারা কিভাবে গ্রহন করত? হয়তো স্বাভাবিক ভাবেই নিত। সম্মানের পাত্র কোন ব্যাক্তিকে অসম্মান করা মানে নিজে অস্মানিত হওয়ার পথ নিজেই উন্মুক্ত করা।
কিন্তু এসব কেউ করে না। কারো রুচির বিকৃতি থাকতে পারে তাই বলে তার সাথে পাল্লা দেয়ার জন্য সবাই তো আর তাদের নিজ নিজ রুচি বিসর্জন দিতে পারে না।
২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: রাসূল (সা) যা করেছেন সেই সময়ে তা’ সাধারণ ঘটনা ছিলো। তবে মহানবি (সা) ইগুদীদেরকে নির্বচারে হত্যা করেননি। তিনি তাদেরকে হত্যা করেছেন বিচারের মাধ্যমে। আর তাদের বিচার তাদের আইনেই করা হয়েছে। সেসময় দাস প্রথা ছিলো। সেজন্য তাদের নারীদেরকে দাসী বানানো হয়েছে।
৮| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:০৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: গতকাল কানাডার প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, 'হামাস' মুসলিম জাতির প্রতিনিধি নয়...
২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৫০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রপতি বলেছেন, হামাস ফিলিস্তিনীদের প্রতিনিধি নয়।
৯| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৩৫
অগ্নিবেশ বলেছেন: @মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বালুতে মাথা গুঁজে আছেন তাই থাকুন সত্য অনেক কড়া, সহ্য করতে পারবেন না।
২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৫১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পূর্বেকার ঘটনা সমূহের সাথে অনেক মিথ্যার মিশ্রণ ঘটেছে এটাও ঠিক।
১০| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৩৮
অগ্নিবেশ বলেছেন: @মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ অহরহ এর দেওয়া তথ্য যদি ভুল মনে হয় তাহলে তাকে চ্যালেঞ্জ করেন, রেফারেন্স দেখাতে বলেন। তবে আপনারা মনে হয় কোরান হাদিস বেছে বেছে পছন্দমত বিশ্বাস করেন।
২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৫৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: রাসূলের (সা) নামে যে মিথ্যা হাদিস প্রচার করা হবে সেটা রাসূল (সা) নিজেই বলে গেছেন। সেজন্য আমি বলেছি এমন পরিস্থিতিতে মহানবি (সা) কি করেছেন সেই ভাবে সমাধানের পথ খোঁজা। কারণ রাসূলের (সা) হিজরত ও হুদায়বিয়ার সন্ধি ঐতিহাসিক সত্য।
১১| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৯
আমি নই বলেছেন: দেশ যদি দুইটাও হয়, এমনকি ৮০% ভুমিও যদি ইসরাইলকে দেয়া হয় তাও যে ইসরাইল অবৈধ বসতি স্থাপন বন্ধ করবে এমন কোনো নিশ্চয়তা কেউ দিতে পারবেনা। ইসরাইল কোন না কোনো ভাবে নিজেকে ভিক্টিম প্রমান করে আবার দখল/হত্যা শুরু করবে। ইসরাইল হচ্ছে এমন একটা সাইকো যারা প্রথমে আপনাকে পেটাবে, আপনি প্রতিবাদ করলে ওরা নিজেকেই ভিক্টিম হিসেবে প্রচার করে আপনাকে আবার পেটাবে। এধরনের সাইকোপ্যাথের সাথে পেরে ওঠা এত সহজ নয়। এমনকি নিজেদের সব দাবী ছারার পরেও না।
এই যুদ্ধ এখনই শেষ হবে যদি সো কলড বিশ্ব জনমত ইসরাইলকে আন্তর্জাতিক আইন মানতে বাদ্ধ করতে পারে। যেহেতু ইসরাইলকে আন্তর্জাতিক আইন মানতে বাদ্ধ করার ক্ষমতা কারোই নেই সেহেতু এই দখল, গনহত্যা চলতেই থাকবে। হামাস একটা অজুহাত মাত্র, কারন পশ্চিম তিরে হামাস নাই তাহলে সেখানে কেন এত হত্যা? পশ্চিম তিরে অবৈধ সেটেলাররাই হত্যা করতেছে, সোলজাররা তাদের প্রটেক্ট করতেছে। কানা, বোবা, ঠসা বিশ্ব জনমত চুপ....
২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সেখানে দু’টি রাষ্ট্র করে তারপর দুভয় রাষ্ট্রের মধ্যে শান্তি রক্ষায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষি নিয়োগ দিতে হবে যেন কেউ কারো নউপর হামলা করতে না পারে। বিশ্ব এদেরকে এভাবে ছেড়ে রেখেছে। সেজন্য তারা বিশ্বশান্তি নষ্ট করছে।
১২| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:০৭
মহানব্যক্তি বলেছেন: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-অনেক ইহুদীদের হত্যা করেছিলেন এবং তাদের স্ত্রী লোক, সন্তানাদি ও সম্পদ মুসলিমদের মাঝে বণ্টন করেছিলেন। হামাসরা সদ্য সদ্য ১৪০০ ইহুদি হত্যা করেছে এবং ১৫০ ইহুদি স্ত্রী লোক এবং শিশু ধরে নিয়ে গেছে এবং যুদ্ধ বন্দী বানিয়েছে। তারা সুন্নত পালন করেছে। ইহুদীরা একারণেই মনেহয় খেপে গেছে । প্যালেস্টাইনে হত্যা করছে। সবকিছুই নিন্দনীয়।
২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইহুদীকে রাসূল (সা) হত্যা করেছেন তারা হত্যাযোগ্য অপরাধ করেছে বলে। এখনো তারা হত্যাযোগ্য অপরাধ করেই চলছে। কিন্তু ফিলিস্তিনীদের শক্তি না থাকায় তারা এর প্রতিকার করতে পারছে না। আর বিশ্ববাসী তাদের সহায়তায় এগিয়ে আসছে না। উল্টা বিকশ্বের অনেক দেশ ইসরাইলকেই সাপোর্ট করছে। তারমধ্যে আমেরিকা অন্যতম। সেজন্য ইহুদীদের সাহস আরো বেড়ে গেছে। আমেরিকা ও ইসরাইলের সাথে একসাথে যুদ্ধ করার সক্ষমতা মুসলিমদের না হলে এ যৌথশক্তিকে তারা দমাতে পারবে না।
১৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২০
অগ্নিবেশ বলেছেন: ইহুদীকে রাসূল (সা) হত্যা করেছেন তারা হত্যাযোগ্য অপরাধ করেছে বলে।-- সবিস্তারে বর্ননা করেন।
২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: রাষ্ট্র শত্রু দ্বারা আক্রান্ত হলে তারা শত্রুপক্ষে যোগদান করেছিলো। তাদের দিক থেকে রাষ্ট্র অনিরাপদ ছিলো। রাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য তাদেরকে হত্যা করা হয়েছে।
১৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২২
আমি নই বলেছেন: জাতিসংঘের সেই ক্ষমতা নাই। শান্তী রক্ষী নিয়োগ দিলে তারা শুধু চেয়ে চেয়ে দেখবে। ভাই, আমেরিকা তার ক্ষমতা দেখাচ্ছে, রাশিয়া-চীন কে বুঝাচ্ছে আমরা যেদিকে পুরা দুনিয়া সেদিকে। হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করলেও আমাদের কেউ বা*টাও ছিরতে পারবেনা।
২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তারমানে বিশ্ব আমেরিকা ও ইসরায়েলের ক্ষমতা চেয়ে চেয়ে দেখছে। তাদের করার কিছুই নেই।
১৫| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৪
আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন: সেখানে দু’টি রাষ্ট্র করে তারপর দুভয় রাষ্ট্রের মধ্যে শান্তি রক্ষায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষি নিয়োগ দিতে হবে যেন কেউ কারো নউপর হামলা করতে না পারে। বিশ্ব এদেরকে এভাবে ছেড়ে রেখেছে। সেজন্য তারা বিশ্বশান্তি নষ্ট করছে।
জাতিসংঘের সেই ক্ষমতা নাই, জাতিসংঘ হচ্ছে নখ-দন্তহীন বাঘ, যেই বাঘ মালিক যা বলে কুকুরের মত সেটাই পালন করে। আর শান্তি রক্ষী নিয়োগ দিলেও তারা শুধু চেয়ে চেয়ে দেখবে। আমেরিকা তার ক্ষমতা দেখাচ্ছে, রাশিয়া-চীন কে বুঝাচ্ছে আমরা যেদিকে পুরা দুনিয়া সেদিকে। হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করলেও আমাদের কেউ বা*টাও ছিরতে পারবেনা।
২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমেরিকা ও ইসরায়েল সারা বিশ্বকে অপারগ করে রেখেছে। বিষয়টা গুরুতর। এক সময় তারাও অপারগ হয়ে পড়বে তখন বিশ্ব ইহুদী শূন্য হবে। আজ আমার, কাল তোমার। এমন হয়। বিশ্ব এমন অবস্থা বহুবার দেখেছে। মঙ্গলদের সাম্রাজ্য ছিলো চার কোটি বর্গ মাইলের। এখন তারা নিজদেশে সীমাবদ্ধ। বৃটিশদের সাম্রাজ্যে সূর্য অস্ত যেত না। তারাও এখন নিজ দেশে সীমাবদ্ধ। যারাই জোরদার হয় তারাই আগ্রাসী হয়। তেমন এক আগ্রসী শক্তির গ্রাসে পরিণত হয়েছে ফিলিস্তিন। যারা থেকে তাদের মুক্তির উপায় হলো মৃত্যু। তাদের ক্ষেত্রে সেটাই প্রতিনিয়ত ঘটছে।
১৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: চাচাজ্বী আসসালামু আলাইকুম। আপনি কেমন আছেন?
১৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:৪৭
রাসেল বলেছেন: আমি ধর্মীয় ইতিহাস জানতে চাই,
ইহুদীরা ধর্মীয় বই তাওরাত অনুসরণ করেন, যা মুসাকে (আ আল্লাহ কর্তৃক পাঠানো হয়েছিল। তওরাত অনুসারে, পরবর্তী রাসুল হলেন ঈসা (আএবং মোহাম্মদ (সা। আমার কাছে কোন সূত্র নেই। কেন ইহুদীরা ঈসা (আ এবং মোহাম্মদকে(সা রাসুল হিসাবে সম্মান করছেন না?
১৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:০৮
রাসেল বলেছেন: আমি ধর্মীয় ইতিহাস জানতে চাই,
ইহুদীরা ধর্মীয় বই তাওরাত অনুসরণ করেন, যা মুসাকে (আঃ) আল্লাহ কর্তৃক পাঠানো হয়েছিল। তওরাত অনুসারে, পরবর্তী রাসুল হলেন ঈসা (আঃ) এবং মোহাম্মদ (সাঃ)। আমার কাছে কোন তথ্য সূত্র নেই। ইহুদীরা কি আল্লাহকে সৃষ্টিকর্তা বিশ্বাস করেন?কেন ইহুদীরা ঈসা (আঃ) এবং মোহাম্মদকে (সাঃ) রাসুল হিসাবে সম্মান করছেন না?
দুঃখিত, আগের মন্তব্যে কিছু ভুল ছিল, আগেরটি উপেক্ষা করুন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:৪৩
সোনাগাজী বলেছেন:
নবীর (স: ) সময়ে, মদিনার ইহুদীদের হত্যা করা হয়েছে নবীর (স: ) আদেশে; সেটাই ছিলো এই ২ জাতির শত্রুতার শুরু।