নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
একটা পুরনো ধর্ম হিসাবে ইহুদী জাতির অগ্রগতি সাধীত হয়নি। বৃটিশ-আমেরিকার ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে তারা ফিলিস্তিনে মরতে গিয়েছে। সেখানে তাদের প্রতিবেশী বন্ধু রাষ্ট্র নেই। এমন কি হিন্দু খ্রিস্টান রাষ্ট্রও নেই।আত্মরক্ষায় তারা জানের শত্রু মুসলিম মারতে গিয়ে একটু বেশী মুসলিম মেরে ফেলছে।তাতে করে তাদের প্রতি মুসলিমদের ক্রোধ ক্রমশ বাড়ছে। সেই ক্রোধ যখন অগ্নি গিরির রূপ নিবে তখন তাদের বিলুপ্তি ঘটে যাবে। মুসলিমদের নবি (সা.) এমনটাই বলে গেছেন। অবস্থা দৃষ্টে নবির (সা.) কথা বাস্তব সম্মত মনে হয়। মুসলিমদের নবির (সা.) কথা হিন্দু ও খ্রিস্টানরা বিশ্বাস না করলেও তারা তাদের এ বন্ধু জাতির জন্য একটা অভয়াশ্রমের ব্যবস্থা করতে পারে। তার জন্য উপযুক্ত স্থান হলো আমেরিকা। সেখানে তাদের বসবাসের ব্যবস্থা করা হলে তারা নির্ভয়ে তাদের মহান আবিষ্কার দিয়ে বিশ্বকে এগিয়ে নিতে পারে।এ দিকে ইহুদীর নোভেল দিয়ে আমেরিকায় নোভেলের পাহাড় জমে যাবে। অথচ এদেরকে ফিলিস্তিনের ভূমিতে রাখায় মুসলিমদের ছোড়া রকেটে কত বিজ্ঞানীর ছাও যে মারা যাচ্ছে সে হিসাব কে রাখে। ইহুদীর হাতে মুসলিম মরছে সেটা কোন বিষয় না। কারণ মুসলিমরা তো আর কিছু আবিষ্কার করছে না সেজন্য তাদের মৃত্যূ বিশ্বের জন্য তেমন ক্ষতি কারক নয়। কিন্তু ইহুদীর মৃত্যু হলো বিজ্ঞানীর জন্ম দাতার মৃত্যু। আর মুসলিম মেরে ইহুদী মুসলিম বিশ্বাস অনুযায়ী তাদেরকে জান্নাতুল ফেরদাউসে পৌঁছে দিচ্ছে। এতে করে প্রকারান্তরে তারা মুসলিমদের উপকার করছে। সাকুল্য হিসাবে ইহুদী মৃত্যু হলো বেশী ক্ষতিকর। সেজন্য এটা ঠেঁকাতে ইহুদীদেরকে অতিদ্রুত আমেরিকায় স্থানান্তর করা দরকার। ভারত অবশ্য তাদের জন্য নিরাপদ নয়। কারণ ভারতের সীমান্তে তিনটা মুসলিম দেশ আছে। আর ভারতের ভিতরেও রয়েছে বিশকোটি মুসলিম। সেজন্য আমি ভারত ইহুদীদের জন্য নিরাপদ মনে করি না।
আমাদের বিজ্ঞ ব্লগার সেনাগাজী এবং শাহ আজিজ ইহুদী বিষয়ে ব্লগে যে ধারণা দিয়েছেন সে হিসাবে বিলুপ্ত প্রায় এ জাতির সংরক্ষণ ব্যবস্থা অতীব জরুরী। মুসলিমরা কোন কালে ইহুদীর মূল্য বুঝেনি সেজন্য ইহুদী বিষয়ে তাদেরকে কোন নচিহত করে মূলত কোন লাভ নেই। তাদেরকে এ বিষয়ে নচিহত করলে উল্টা তারা আমাকে ইহুদীর দালাল বলবে। তাদেরকে যদি বলি নবির (সা.) কথা অনুযায়ী একটা একটা ইহুদী খুঁজে বের করে শেষ করে দাও! তাহলে বরং তারা আমাকে সাচ্চা মুসলিম মনে করবে। কিন্তু একজন মানব দরদী হিসাবে আমি সেটা বলতে পারি না। সেজন্য আমি মানব জাতি সমূহকে বলছি তোমরা সবাই মিলে ইসরাইলী ইহুদীগুলারে আমেরিকায় নিয়ে যাও। এতে তারাও ভালো থাকুক। মুসলিমরাও ভালো থাকুক। রোজ রোজ হত্যার চিত্র দেখতে আর ভালো লাগে না। মানুষ গুলাও এমন হয়েছে যে সেই ছবিগুলাই চোখের সামনে ঝুলিয়ে রাখে। বুঝলাম মুসমলিমরা মরে মরে শহীদ হয়ে জান্নাতে যাচ্ছে, কিন্তু যারা বেঁচে থাকছে তাদের তো সেই সব ছবি দেখে খারাপ লাগে। তাদেরতো সেই সব ছবি দেখে ক্রোধ বাড়ে। সুতরাং বিশ্ব মানবতার ইহুদী বিষয়ে কিছু একটা তো করা দরকার।
২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইহুদীরা যেভাবে মুসলিমদের ক্রোধ বৃদ্ধি করছে তাতে আমাদের নবি (সা) বলেছেন, মুসলিমরা একটাও ইহুদী রাখবে না। অবস্থা দৃষ্টে আমার নবির (সা।) একথা সঠিক বলে মনে হয়।
২| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৭
সোনাগাজী বলেছেন:
এই ধরণের ভয়ংকর সমস্যার মাঝে নবীদের টেনে আপনি ভুল করেছেন; নবীরা আজকের মানুষের মতো জ্ঞানী ছিলেন না।
২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কথাটা বললাম, অবস্থা দৃষ্টে সেটা বাস্তব বলে মনে হচ্ছে সেজন্য। অনেক সময় শিশুদের কথাও ফলে যায়।
৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৬
সোনাগাজী বলেছেন:
গাজায় ইসরায়েলের ভয়ংকর হত্যাকান্ডের ফলে, আরবদের মাঝে হামাসই "মডেল" হয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলের বর্ডারের ২০ মাইলের ভেতরে কেহ ঘুমাতে পারবে না।
২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানির আক্রমণ থেকে নিজেদেরকে মুক্ত করার জন্য রাশিয়ানরা ৩ কোটি মানুষের জীবন উৎসর্গ করেছিল।
আমেরিকানদেরকে পরাজিত করার জন্য ভিয়েতনামিরা ৩৫ লাখ মানুষের জীবন উৎসর্গ করেছিল।
প্রথমে সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং পরবর্তীতে আমেরিকার দখলদারিত্ব থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য আফগানরা কয়েক মিলিয়ন মানুষের জীবন উৎসর্গ করেছে।
ফ্রান্সের ঔপনিবেশিক শাসনের হাত থেকে স্বাধীনতা অর্জনের জন্য আলজেরিয়ানরা ১৩০ বছরের সংগ্রামে ৬০ লাখ মানুষের জীবন উৎসর্গ করেছে।
ফিলিস্তিনিরা এরকমই আরেকটা জাতি।
পৃথিবীর কোনো জাতিই আত্মত্যাগ ছাড়া স্বাধীনতা অর্জন করতে পারে না।
--- আল-আরাবিয়ার সাথে সাক্ষাৎকারে হামাসের পলিটিক্যাল ব্যুরোর সদস্য এবং সাবেক প্রধান খালেদ মিশাল।
৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯
সোনাগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশ, আলজিরিয়া ও ফিলিস্তিনের সমস্যা এক নয়; বাংলাদেশ পাকিস্তানীদের আক্রমণ ঠেকাতে গিয়ে স্বাধীনতা যুদ্ধ করেছে; আলজিরিয়া কলোনী থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য স্বাধীনতা যুদ্ধ করেছে; ফিলিস্তিনীরা জাতিসংঘের ( বিশ্বের বেশীরভাগ দেশের ) সিদ্ধান্ত না মেনে বিপদে পড়েছে। শুধু সি্দ্ধান্ত না মানলেও চলতো; কিন্তু ওদের হয়ে মিশর, লেবানন, সিরিয়া ও জর্ডান যুদ্ধ করতে গিয়ে ফিলিস্তিনকে ডুবায়ে দিয়েছ।
২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ডুবতে ডুবতে তারা নাক জাগিয়ে শ্বাস নিচ্ছে এবং ভাবছে কিভাবে ইহুদীকে ডুবানো যায়। কথায় আছে, একামনে যা চায়, পাথর বিঁধে সূঁচের ঘায়। হামাস মনে করে তারা যা করছে সেটাই ঠিক করছে। অনেকেই বলে তারা হিজরত করলে ভালো করবে। কিন্তু তারা সেটা করছে না। তারা মরছে এবং মারছে। আর তাদের মরা এবং মারার সেই সব ছবি আমাদেরকে দেখতে হচ্ছ্। তাদের জন্য লিখে লিখে আপনি কত সময় ব্যায় করছেন।
৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫২
বাউন্ডেলে বলেছেন: সব তার ইচ্ছা অনুযায়ী ঘটছে। পরিবেশ তিনি তৈরী করেন। বোধোদয় ক্ষমাভিক্ষায় তিনি ক্ষমাও করতে পারেন।
চলমান দুনিয়ার ভোগবাদী পরিবেশে এই বোধোদয় আলোচিত সম্প্রদায়ের মধ্যে আসার সম্ভাবনা খুবই কম।
২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:০০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এ জাতি শেষতক বিলুপ্তই হয়ে যাবে। অতি বাড় বাড়লে যা হয় আর কি? ইসরায়েল সারা বিশ্বের ইহুদীদেরকে বিপদে ফেলছে। সেজন্য তারাও ইসরায়েলী কর্মকান্ডোর নিন্দা জানায়।
৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি বলেছেন, "... অনেকেই বলে তারা হিজরত করলে ভালো করবে। কিন্তু তারা সেটা করছে না। তারা মরছে এবং মারছে। ...
-গতকাল আরবীরা কায়রোতে বসেছিলো, কোন সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি! কমপক্ষে বলতে পারতো, "গাজার মানুষকে সরালে, তাদেরকে 'পশ্চিম তীরে' নিতে হবে; কারণ, মিশর ফিলিস্তিনের শিশু ও বাচ্চাদেরও নিচ্ছে না। "
২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:০৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: গাজার সাধারণ জনগণকে পশ্চিম তীরে নিয়ে নিলেও হয়। কোন কিছুতেই ভালো কিছু হচ্ছে না। এটা অনেক বেশী হতাশার।
৭| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:২৯
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: মানুষ দেখবে একটা পরাশক্তির ক্ষয়ে যাওয়া। এই সমস্যাটা একটু একটু করে সে দিকেই যাচ্ছে।
২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:৩৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইহুদী ডুববে আমেরিকাকে সাথে নিয়ে- এটাই ভবিষ্যৎ বাস্তবতা। তখন কেউ আমেরিকার জন্য চোখের পানি ফেলবে না। কারণ সেটাই হবে তাদের হটকারিতার উপযুক্ত প্রাপ্য।
৮| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:৪৭
আমি নই বলেছেন: আপনার পোষ্টটা অনেকের কাছে হাস্যকর হলেও সবচাইতে সমাধান আসলে এটাই, ইহুদিদের সরানো আর এটা ইহুদিরাও বুঝে গেছে। গতকালকের নিউজে দেখেছি সেটেলাররা আর থাকতে চাচ্ছেনা, তাদেরকে যে বিলাসী এবং নিরাপদ জীবনের আশা দেয়া হয়েছিল তা এখানে নেই। সম্ভবত ৫ লাখের বেশি ইসরাইল ছেরে চলে গেছে।, আমেরিক্যান ইহুদিরাও নৌপথে ইসরাইল ছারার নিউজ দেখেছি। বর্তমান পরিস্থিতি শুরু হওয়ার আগে থেকেই ইসরাইলি ইহুদিরা দেশ ছারার চেষ্টা করছে। শুধু মাত্র পর্তুগালেই ২১ হাজারের বেশি আবেদন পরেছে। এই পরিস্থিতি সৃষ্টির পর ইহুদিদের মনবল আর আগের মত কখনই হবে না।
লেখক বলেছেন: গাজার সাধারণ জনগণকে পশ্চিম তীরে নিয়ে নিলেও হয়। কোন কিছুতেই ভালো কিছু হচ্ছে না। এটা অনেক বেশী হতাশার।
গাজায় এমন কোনো পরিবার নেই যারা কাউকে হারায়নি। মিডলইস্টআই এর একটা ভিডিওতে দেখলাম বাবা তার মৃত সন্তানকে বিদায় দিচ্ছে আর বলছে বিজয় আমাদের হবেই। এক বাবা তার সদ্য মা হারা হওয়া ৪-৫ মাসের দুধের শিশুকে বোঝাচ্ছে তার কাছে দুধ কেনার টাকা নেই। এরকম হাজারো বাবা, ভাই, মা, বোন, সন্তান হারা মানুষে ভর্তি গাজা। যারা প্রতিশোধের আগুনে ফুসছে, এদের পশ্চিম তীরে নিলে ইসরাইলের বোমাও আর রক্ষা করতে পারবেনা। এতটুকু বুদ্ধি ইসরাইলের মাথায় আছে।
গাজী ভাইয়ের একটা কথার সাথে একমত, হামাস মডেল এখন সব দিকেই ছরিয়ে পরবে। ইসরাইল আর জীবনেও নিশ্চিন্তে ঘুমাতে পারবেনা।
২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:০৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইসরায়েলীরা এখন থেকে ভাবতে থাকবে- যেকোন সময় তাদের উপর টুক করে একটা রকেট পড়ে তারা জীবনের এপার থেকে ওপারে চলে যাবে।
৯| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:৫২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
আপনার প্রস্তাবিত অভয়াশ্রমে চলে যাওয়ার প্রক্রিয়া অনেক আগেই ইহুদিরা শুরু করেছে ।
বিষয়টি আরো বেগবান হবে । গতকাল একটি সংবাদ ভাশ্যে দেখলাম বলা হয়েছে
এখন থেকে ইজরাইলিদের আমিরিকা যেতে লাগবেনা আর ভিসা ।
এই সুযোগে কি ঘটে তাই দেখার পালা ।
গাজাবাসীর রয়েছে প্রায় ৫০০০ বছরের প্রাচীন ঐকিয্য , সমৃদ্ধি , উত্থান, পতন ফের উত্থান ।
অনেকবার ধংস স্তুপ থেকে জেগে উঠে তারা তাদের গাজাকে প্রায় সহস্রাধিক বছর
ধরে বিশ্বের আন্যতম সমৃদ্ধশালী জনপদ হিসাবে তুলে ধরেছিল । কালের চাকায় বর্তমান
দুঃসময়টি খুব একটা লম্বা নয়, ইতিহাসের অমোঘ নিয়মে তাদের কাছে সুসময় ফিরে আসবেই ।
আল্লাহ ন্যয় পক্ষ অবলস্বন কারীদের প্রতি সকল সময়ই পরম দযালু ও তাদের রক্ষাকর্তা ।
২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:২৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার কথাই যেন সঠিক হয়। ইহুদীদের এ অঞ্চলে থাকা তাদের জন্য মোটেও নিরাপদ নয়।
১০| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন:
ফিলিস্তিনের জাতীয় কবি মাহমুদ দারবিশ, প্রেমে পড়েন ইজরায়েলের এক ইহুদি রমণীর। নিজ প্রেমিকার রূপক নাম দিয়েছিলেন রিটা।
২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:৩০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইয়াসির আরাফাতের স্ত্রী ইহুদী ছিলেন। মহানবির (সা) স্ত্রী হযরত সুফিয়া (রা) ইহুদী কন্যা ছিলেন। সেইসব আমাদের আলোচ্য বিষয় নয়।
১১| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:৫৯
জিকোব্লগ বলেছেন:
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর যুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভার সদস্যদের আশ্বস্ত করে
বাইডেন বলেন, ‘আমি মনে করি না যে জায়নবাদী হওয়ার জন্য আপনাকে
একজন ইহুদিই হতে হবে এবং আমি নিজেই একজন জায়নবাদী।
সূত্রঃ প্রথম আলো। লিংক Click This Link
ইসরায়েলের নির্বিচারে সাধারণ ফিলিস্তিনিদের গণহত্যার জন্যে এই জঘন্য সন্ত্রাসী
জায়নবাদীরাই দায়ী।
আপনার পোস্টেও এক জঘন্য জায়নবাদী অথবা জায়নবাদীদের পদলেহনকারী আক্রমণ
করেছে। খাতা কলমে উহার নাম এখনো মুসলিমদের মত। কিন্তু উহার বিভিন্ন বর্জ্য,
আবর্জনা পোস্ট ও মন্তব্য থেকে বলাই যায় উহা জায়নবাদীদের পদলেহনকারী।
জায়নবাদী ও জায়নবাদীদের পদলেহনকারীরা ধ্বংস হোক।
২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:৩২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যে যেইবাদী হোক না কেন, কোন সুস্থ্য মনের মানুষ কোন অন্যায়ের পক্ষ নিতে পারে না।
১২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:৩১
কামাল১৮ বলেছেন: আগে গাজাবাসীর জন্য আশ্রম ঠিক করুন।আমেরিকা এমন একটা উছিলা খুঁজছিল।হামাস সেটা তাকে দিয়েছে।আরেকটা নতুন ফ্রন্ট ওপেন হলো।
২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:৩৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কিসের সাথে কি পান্তাভাতে ঘি। ইহুদী হলো জ্ঞানী-বিজ্ঞানী। অগ্নিকুন্ডে থেকে তাদের বিজ্ঞান সাধনা চলতে পারে না। তাই তাদের জন্য আমেরিকা নিরাপদ আশ্রম হতে পারে। হামাস যেখানে আছে সেখানেই পড়ে থাক।
১৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:০০
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ফিলিস্তিন তামা তামা করে ফেলেছে। আমেরিকাসহ মিত্র'র অভাব নেই। আরবদেশগুলোকে মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছিল। আর আপনি বলছেন অগ্রগতি সাধিত হয়নি। বাংলা খান মনে হয়।
২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৪১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি তাদের জনসংখ্যার অগ্রগতির কথা বলে ছিলাম।
১৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৫:৫৯
অহরহ বলেছেন: আমি নিশ্চিত হয়ে বলছি : গাজাবাসীর জন্য অচিরেই আকাশ থেকে আল্যার সাহায্য নেমে আসবে। দলবেঁধে আল্লাহর ফেরেশতারা ইসরাইলি সৈন্যদের গলা কেটে ইহুদী নারীদের ছিনিয়ে নিয়ে যাবে ইনশাল্যা। শুনেছি হামাস জেহাদীদের সংখ্যা নাকি মাত্র এক লাখ। সে ক্ষেত্রে এতএত বন্দি ইহুদী নারীকে জেহাদীরা use করতে পারবেনা। কারণ মহান আল্যা তালা(Lock) মুসলিম পুরুষের জন্য মাত্র ৪ বিবি হালাল করেছেন। তো, বাদবাকি বন্দি মেয়েদের কী হবে????
অবাক হওয়ার কিছু নেই, আমাদের "মহাজাগতিক" ভাইয়ার কপালে দুই/এক টি ইহদী মেয়ে scrap হিসেবে জুটে যেতেও পারে। অন্যদিকে ব্লগের রত্ন সোনাগাজী দাদা তো নিজেই ইহুদী-নাসারা!! তো, @ দাদা "বেল পাঁকলে কাকের কী" ... হা হা হা
২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৪৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিশ্বরত্ন ইহুদীরা ভয়ে থাকবে, আর আপনি তাদের ভীতিকর অবস্থা নিয়া হাসি-তামাসা করবেন- এটা হয় না।
১৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:১৮
জিকোব্লগ বলেছেন:
লেখক বলেছেন: যে যেইবাদী হোক না কেন, কোন সুস্থ্য মনের মানুষ কোন অন্যায়ের
পক্ষ নিতে পারে না।
- ব্লগে তো অসুস্থ্য মনের মানুষের ছড়াছড়ি দেখা যাচ্ছে। বিশেষ করে চার বুইড়া খাটাস।
এদের আসল নাম মুসলিমদের মত। এরা ইসলাম বিদ্বেষী, কিন্তু নাম এখনো মুসলিম-ই
রেখে দিয়েছে। এদের মত লোকদেরকেই ইসরায়েল গুপ্তচরবৃত্তির ও বিশ্বাসঘাতকের
কাজে লাগাচ্ছে। ফলে ফিলিস্তিনে ইসরাইল দশকের পর দশক ধরে গণহত্যা করেই যাচ্ছে।
গণহত্যা থামাতে হলে সর্বপ্রথম এইসব বিশ্বাসঘাতক রাজাকারদের ধ্বংস করতে হবে।
২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৪৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মুসলিম না হয়ে মুসলিম নাম ইউজ করা আমার অসহ্য।
১৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:২০
শেরজা তপন বলেছেন: আপনি ইদানিং যে পোস্টগুলো দিচ্ছে সেগুলোতে প্রায় অনেকাংশ বেশ ভাল ভালই কথা লিখছেন, আমি সবগুলো পড়েছি কিন্তু মন্তব্য করা হয়নি।
তবেঙ্গাজকে একটা মন্তব্যের প্রতিউত্তরে দেখলাম লিখেছেন, ইহুদীরা যেভাবে মুসলিমদের ক্রোধ বৃদ্ধি করছে তাতে আমাদের নবি (সা) বলেছেন, মুসলিমরা একটাও ইহুদী রাখবে না। অবস্থা দৃষ্টে আমার নবির (সা।) একথা সঠিক বলে মনে হয়।
এ ধরনের তথ্য কথা আপনি কোথায় পেয়েছেন, বলবেন?
২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:০০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ ইহুদিদের ওপর স্থায়ীভাবে লাঞ্ছনা, অপমান ও নির্যাতন নির্ধারিত করে দিয়েছেন। যুগে যুগে, ইতিহাসের বিভিন্ন অধ্যায়ে তাদের লাঞ্ছিত ও অপমানিত করেছেন। মিসরের ফেরআউন শাইশাক জেরুসালেম দখল করে এবং ইহুদিদের তাড়িয়ে দেয়। তারপর ব্যাবিলনের রাজা বখতে নসর জেরুসালেম দখল করে ইহুদিদের বন্দি করে নিয়ে আসে এবং তাদের দাস বানিয়ে রাখে। পরে পারস্য সম্রাট ইহুদি দাসদের সেখানে ফেরত পাঠান সত্য, কিন্তু তখন পারস্য সম্রাটেরই অধীন ছিল। ৬৬ খ্রি. রোমান সম্রাট তাইতুস জেরুসালেম দখল করে এবং ইহুদিদের ব্যাপক হারে হত্যা করে। উপরন্তু ৭০ খ্রি. রোমান বাহিনী হাজার হাজার ইহুদিকে বন্দি করে নিয়ে যায় এবং তাদের দাস বানায়।
এডলফ হিটলার জার্মানির নাৎসি নেতা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন তিনি ইহুদিদের হত্যা করেছিলেন। হিটলারের ইহুদিদের প্রতি ঘৃণার কারণ হিসেবে প্রথম বিশ্বযুদ্ধে জার্মানির পরাজয়ের জন্য ইহুদিদের দায়ী করার কথা বলা হয়। যদিও এটা একটা ধারণা মাত্র।
হিটলারের ইহুদি হত্যার আসল কারণ হলো, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ইহুদি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের মুহূর্তে ইহুদি নেতারা বিরাট সমস্যার সম্মুখীন হয়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ইহুদিরা ওই সময় পর্যন্ত ছড়িয়ে ছিটিয়ে বাস করে। ইসরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য বিভিন্ন দেশ থেকে ইহুদিদের দেশত্যাগ প্রয়োজন। কিন্তু কোনো ইহুদি ইসরাইল রাষ্ট্রের উদ্দেশ্যে দেশত্যাগ করতে প্রস্তুত ছিল না।
তখন ইহুদি নেতারা হিটলারের সাথে এক গোপন ইহুদি হত্যা চুক্তিতে আবদ্ধ হয়। যাতে করে বিশ্বব্যাপী ইহুদিদের মধ্যে ভয় ভীতি ও নিরাপত্তাহীনতা সৃষ্টি করা যায় এবং তারা ইসরাইলের উদ্দেশ্যে দেশত্যাগ করার জন্য মানসিক প্রস্তুতি নিতে বাধ্য হয়। চুক্তি অনুযায়ী ৪ লাখ ৫০ হাজার ইহুদির মধ্যে মাত্র ৭ হাজারকে ইসরাইলে পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয় এবং অবশিষ্টদের হত্যার নীলনকশা করা হয়। হিটলার ইহুদিদের গ্যাস চেম্বারে জড়ো করে গ্যাস বোমা মেরে হত্যা করে।
এরপরও বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ইহুদিরা ইসরাইলের উদ্দেশ্যে দেশ ত্যাগ করতে রাজি না হওয়ায় ইহুদি নেতারা বিশ্বের সর্বত্র ইহুদি হত্যার গোপন পরিকল্পনা হাতে নেয়। যাতে করে তাদের মধ্যে ভয়ভীতি ও নিরাপত্তাহীনতা সৃষ্টি হয়। ইহুদিরা ইসরাইলের হাইফা বন্দরে এসেও জাহাজ থেকে নামতে রাজি না হওয়ায় ইহুদি বোঝাই জাহাজটিকে তাদের নেতা ডেভিড গুরিওন বোমা মেরে সাগরে ডুবিয়ে দেয়। এভাবে আল্লাহর ঘোষণা সত্যে পরিণত হয়। (ইসলাম ও অন্যান্য মতবাদ : পৃ. ৮৪)।
এতদসম্পর্কে পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন, আরো স্মরণ করো, যখন তোমাদের রব ঘোষণা দিলেন, তিনি কেয়ামত পর্যন্ত সবসময় বনি ইসরাইলের ওপর এমন লোককে প্রভাবশালী করবেন যারা তাদের নিকৃষ্টতম শাস্তি দান ও নির্যাতন করতে থাকবে। (সূরা আরাফ : ১৬৭)।
ইরশাদ হয়েছে, তাদের ওপর অপমান ও অভাব লাগিয়ে দেয়া হয়েছে এবং তারা আল্লাহর অসন্তুষ্টি ও গজবের শিকার হয়েছে। কেননা, তারা আল্লাহর আয়াতের সাথে কুফরী করেছে এবং নবীদের হত্যা করেছে, এটা ছিল তাদের নাফরমানি এবং তারা ছিল সীমালঙ্ঘকারী। (সূরা বাকারা : ৬১)।
আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে আরো ইরশাদ করেন, যারা আল্লাহর আয়াতের সাথে কুফরী করে, নবীদের অন্যায়ভাবে হত্যা করে এবং ইনসাফ প্রতিষ্ঠাকারীদেরও হত্যা করে, তাদের কষ্টদায়ক আজাবের সুসংবাদ দাও। তারাই ওই সকল যাদের আমল দুনিয়া এবং আখেরাতে ব্যর্থ বেকার এবং যাদের কোনো সাহায্যকারী নেই। (সূরা আল ইমরান : ২১-২২)। আল্লাহ ইহুদিদের ব্যাপারে আরো বলেন, তারা মন্দ কাজ থেকে বিরত হয় না, যা তারা ইতঃপূর্বে করেছে এবং তারা যা করে তা কতই না খারাপ। (সূরা মায়েদা : ৭৯)।
তারা আল্লাহর পক্ষ থেকে গজবপ্রাপ্ত জাতি। পবিত্র কোরআনে আল্লাহর ঘোষণা অনুযায়ী তাদের ধ্বংস অনিবার্য। রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর ভবিষ্যদ্বাণীমূলক হাদিসের আলোকে বলা যায়, বর্বর নৃশংস অত্যাচারী ইহুদিরা অবশ্যই ধ্বংস হবে। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ততক্ষণ পর্যন্ত কিয়ামত হবে না যতক্ষণ না মুসলিমদের সঙ্গে ইহুদিদের যুদ্ধ হবে। মুসলিমরা ইহুদিদের হত্যা করতে থাকবে। তখন তারা (ইহুদিরা) পাথর ও গাছের পেছনে লুকিয়ে আশ্রয় নেবে। তখন পাথর ও গাছ বলবে, হে মুসলিম, হে আল্লাহর বান্দা, এই তো ইহুদি আমার পেছনে লুকিয়ে আছে। এসো, তাকে হত্যা করো। (সহীহ মুসলিম)।
তবে নির্দিষ্ট করে জানা নেই, সে চূড়ান্ত যুদ্ধটি কতদূরে- মাওলানা এইচ এম আব্দুল্লাহ। ফেসবুক থেকে।
১৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৪১
অহরহ বলেছেন: লেখক বলেছেন : আল্লাহ ইহুদিদের ওপর স্থায়ীভাবে লাঞ্ছনা, অপমান ও নির্যাতন নির্ধারিত করে দিয়েছেন...... ব্লা ব্লা ঘোড়ার ডিম।
ভাইয়া : আপনি কী সব মাথা মুন্ডু কোরাণের হামকি-ধামকি গাজাখুরি গল্প বলেন?! তাতে আরও বেশি প্রমান হয় আল্যা আসলে ভুয়া, বু......... প্রতিহিংসাপরায়ণ, ক্ষমতাহীন।
আমি জোর দিয়ে বলতে পারি বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু আল্যার চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী।
২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:০৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সেকালে কুরাইশরা নিজেদেরকে আল্লাহর চেয়ে বেশী শক্তিশালী মনে করে ছিলো। তারপর তাদের মনে করা আর সঠিক থাকেনি।
১৮| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৫২
শেরজা তপন বলেছেন: কি সব অদ্ভুত উদ্ভট কথা রে বাপ! আমি এ জন্মে শুনিনি। ইহুদী নেতারা নাকি হিটলারের সাথে ষড়যন্ত্র করে ইহুদীদের হত্যা করেছে!!! মাইরি ভাই আপনি এইসব গুপোন তথ্য কোত্থেকে পান?????
২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:০০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন:
১৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:১৬
অহরহ বলেছেন: ভাইয়া, ৭ শতকের গন্ডমূর্খ আরব মরুভূমির কে কী বলেছে ............... এসবের কোন দাম আছে?? আপনি পাগল নাকি?
২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:২৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ফলে গেলে সবার কথারই দাম থাকে। প্রায় দুইশত কোটি লোক তাঁর অনুসারী। বিষয়টা আপনার মনে থাকা দরকার।তিনি ইতিহাসে স্থায়ী আসন গেঁড়ে বসে আছেন। আপনার মত লোকেরা হারিয়ে যায় প্রতিনিয়ত।
২০| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৪০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ইসরায়েল ও প্যালেস্টাইন দুটি স্বাধীন দেশ প্রতিষ্ঠিত করা ও পারস্পরিক শান্তিপূর্ণ অবস্থানই এক মাত্র সমাধান।
যুদ্ধ ও রক্তপাত কোন সমাধান নয় ।
২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৫৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইসরায়েল ও প্যালেস্টাইন দুটি স্বাধীন দেশ প্রতিষ্ঠিত করাই বিশ্ব জনমত।
২১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
শহীদদের জন্য শোক করা উচিত নয়।
তারা বিনা হিসাবে জান্নাতে যাবে।
২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৫৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তথাপি লোকে শোক করে।
২২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৪
অহরহ বলেছেন: ভুল বল্লেন ভাইয়া!! ৬০০ কোটি মানুষের কাছে আপনার আল্যা/নবীর কোন দাম নেই। এমন কী ঐ যে তথাকথিত ২০০ কোটি খোদ মুসলিমদের মাঝে অন্তত ২৫% বা তারও বেশি ইসলাম ধর্মকে জীবন থেকে বিদায় দিয়েছে। অবশিষ্ট যা আছে, তাদের অধিকাংশই অশিক্ষিত, মূর্খ, দাঙ্গাবাজ, অসৎ, ছিঁচকে চোর,, ঘুষখোর, মিথ্যা, ধাপ্পা, ভেজাল, ফরমালিন.... এ ডুবে আছে। আরো আছে এই দল, সেই দল, শিয়া, সুন্নি, জঙ্গি, বোমাবাজ...... আরো কত কী????
কী যে বলেন্না!!!!!!!????
২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৫৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কে কি করে অত হিসাবের সময় নেই। যারা তাঁকে নবি মানে তারা তাঁর কথার দাম দেয়। সব মানুষ দাম দেয় এমন কেউ পৃথিবীতে নেই। সুতরাং অনেক মানুষ দাম দেয় তারা অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ।
২৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:২৮
বিষাদ সময় বলেছেন: আপনার পোস্টের ১৭ নং মন্তব্যের উত্তর পড়লে ইহুদিদের সম্পর্কে ইসলাম কি রকম ধারণা পোষণ করে তা পরিষ্কার হয়ে যাবে
এবং অনেককে ইহুদি মুসলিমদের দ্বন্দ্বের কারণ খুজার জন্য আর এদিক ওদিক উকি ঝুকি মারতে হবে না। ধন্যবাদ।
২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৪১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সেজন্যই বলেছি মুসলিমদের বাসায় ইহুদী বসবাস নিরাপদ নয়।
২৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৬
সোনাগাজী বলেছেন:
সন্ত্র্রাসী হামাস, আল কায়েদা, আইএস, ইসলামিক জ্বিহাদ, হেজবুল্লারা মানুষ হত্যা করার সময় "আল্লাহু আকবর" বলে, শব্দটাকে সন্ত্রাসী শব্দে পরিণত করেছে।
আমেরিকা বুঝতে পেরেছে যে, ২০১৪ ও এবার ইসরায়েল গাজায় ভয়ংকর হত্যাকান্ড চালায়ে নিজকে বিপদের মাঝে টেনে নিয়েছে।