নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
সূরাঃ ২২ হাজ্জ্ব, ৮ নং আয়াতের অনুবাদ-
৮। মানুষের মধ্যে কে্উ কেউ আল্লাহ সম্বন্ধে বিতন্ডা করে; তাদের না আছে জ্ঞান, না আছে পথ নির্দেশ, না আছে কোন দীপ্তিমান কিতাব।
সূরাঃ ৫ মায়িদাহ, ৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত, রক্ত, শূকরমাংস, আল্লাহ ব্যতীত অপরের নামে যবেহকৃত পশু, আর শ্বাসরোধে মৃত জন্তু, প্রহারে মৃত জন্তু, শৃংগাঘাতে মৃত জন্তু এবং হিংস্র পশুতে খাওয়া জন্তু, তবে যা তোমরা যবেহ করতে পেরেছ তা’ ব্যতীত, আর যা মূর্তি পুজার বেদির উপর বলি দেওয়া হয় তা এবং জুয়ার তীরদ্বারা ভাগ্য নির্ণয় করা, এ সব পাপ কাজ। আজ কাফেরগণ তোমাদের দীনের বিরুদ্ধাচরণে হতাশ হয়েছে; সুতরাং তাদেরকে ভয় করবে না, শুধু আমাকে ভয় কর। আজ তোমাদের জন্য তোমাদের দীন (জীবন বিধান) পূর্ণাঙ্গ করলাম ও তোমাদের প্রতি আমার অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করলাম এবং ইসলামকে তোমাদের দীন (জীবন বিধান) মনোনীত করলাম। তবে কেহ পাপের দিকে না ঝুঁকে ক্ষুধার তাড়নায় বাধ্য হলে তখন আল্লাহ তো ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
* আল্লাহ সম্বন্ধে সবচেয়ে বেশী বিতন্ডাকারী নাস্তিক ও ধর্মহীনদেরকে বলেছিলাম একটা পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধানের পুস্তক নিয়ে আস। সেটা কোরআন থেকে উত্তম হলে না হয় তোমাদের দলে আসা যাবে। তারা বলল, তাদের তেমন কোন পুস্তক নেই। তখন বললাম, দূর হ! নাই মামার চেয়ে কানা মামা ভালো। অন্যদের পুস্তক তো আছে তবে এর কোনটি পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধানের পুস্তক নয়। সুতরাং কোরআন যাদের দলে আমি সেই দলে রয়ে গেলাম। তারপর তারা কোরআনের যতই বদনাম করলো সেসব আর শুনলাম না। কারণ তাদের কেউ কোরআন থেকে উত্তম কোন পুস্তক দেখাতে পারেনি।
পুস্তকতো জ্ঞানী লোকেরা লেখে। তো যে দলে একটা পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধানের পুস্তক নাই সে দলে কোন জ্ঞানী রয়েছে? তো সেই দলে আমি কেন যাব? তারচেয়ে যে দলে একটা পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধানের পুস্তক রয়েছে আমি বরং সেই দলে থেকে গেলাম।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৪২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সারা বিশ্বের জন্য প্রযোজ্য এমন একটি পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধানের পুস্তক বিষয়ে আমি বলেছি।
২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:০৫
কথামৃত বলেছেন: "কামাল১৮" আপনি আপনার যুক্তি প্রমান জ্ঞান দিয়ে একটা কিতাব লিখে ফেলুন। যদি তার চেয়ে ভাল হয় আমরা চলে আসবো।
*লিখা খুব ভাল লেগেছে"
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৪২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: খুব ভালো বলেছেন।
৩| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:১২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
Islam is a complete code of life.
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এমন আর নেই।
৪| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: ইসলাম থেকে দূরে আছি।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সেটা আপনার সব সময় মনে থাকে না।
৫| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৫
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: এক বই পড়ে জ্ঞানী হলে সে মহাজ্ঞানী হয়। তার জ্ঞানের ঠেলায় হাজার বই পড়া মানুষও ভয় পায়।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:১২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিষয়টা জীবন বিধান সংক্রান্ত। এখানে অন্য বই আলোচ্য বিষয় নয়।
৬| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৪৫
অগ্নিবেশ বলেছেন: 8:55
اِنَّ شَرَّ الدَّوَآبِّ عِنۡدَ اللّٰہِ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا فَہُمۡ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ ﴿ۖۚ۵۵﴾
Bengali – Bayaan Foundation
নিশ্চয় আল্লাহর নিকট সবচেয়ে নিকৃষ্ট প্রাণী তারা, যারা কুফরী করে, অতঃপর ঈমান আনে না।
Bengali – Mujibur Rahman
নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট নিকৃষ্ট জীব তারাই যারা কুফরী করে এবং যারা ঈমান আনেনা
উপরেরটা আল্লার আয়াত,
আমাকে (আল্লাহকে) প্রমান করা যায় না, প্রমানের অভাবে যারা আমাকে (আল্লাহকে) বিশ্বাস করে না, তারাও আমার সৃষ্টি। মৃত্যুর পরে আমি তাদের দর্শন দেব।
এটা আমার বানানো আয়াত
কোনটা বেটার মনে হয়?
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার বেটার আয়াত দিয়ে আপনি বেটার কিতাব লিখুন। তারপর দেখুন আপনার বেটার কিতাবের অনুসারী হয় কত জন?
৭| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৫২
অগ্নিবেশ বলেছেন: কোরানের আয়াত
98:6
اِنَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا مِنۡ اَہۡلِ الۡکِتٰبِ وَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ فِیۡ نَارِ جَہَنَّمَ خٰلِدِیۡنَ فِیۡہَا ؕ اُولٰٓئِکَ ہُمۡ شَرُّ الۡبَرِیَّۃِ ؕ﴿۶﴾
Bengali – Bayaan Foundation
নিশ্চয় কিতাবীদের মধ্যে যারা কুফরী করেছে ও মুশরিকরা, জাহান্নামের আগুনে থাকবে স্থায়ীভাবে। ওরাই হল নিকৃষ্ট সৃষ্টি।
আমার আয়াত
এক মাত্র অসৎরাই জাহান্নামের আগুনে পুড়বে। সৎ ব্যক্তিরা অবশ্যই জান্নাতে যাবে। এক্ষ্ত্রে কোনো ধর্ম, বর্ন, গোত্র, লিঙ্গ
দেখা হবে না।
কোনটা বেটার?
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার বেটার আয়াতে এ পর্যন্ত কতজন আকৃষ্ট হয়েছে?
৮| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৬
নতুন বলেছেন: আগের দিনে মানুষের জ্ঞান কম ছিলো এবং যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো ছিলো না তাই জ্ঞানের কথা সকলের কাছে পৌছাতে সময় লাগতো।
এখন তথ্যের প্রবাহ অনেক দ্রুত, মানুষ এখন অনেক জ্ঞানের কথা জানে...
তাই এই জামানাতে ধর্মের বই ছাড়াও অনেক মানুষ ভালো পথে থাকে...
তারা মানুষের জন্য উপকারী পথে নিজেদের পরিচালনা করে।
আপনি আমি সকলেই এখন দৈনন্দিন জীবনের চলার জন্য ধর্মের বইয়ের চেয়ে আধুনিক বিজ্ঞানের উপরে নির্ভরশীল...
মানুষ সহজেই ধর্ম ছেড়ে যাবে না কিন্তু ধর্ম এখন থাকবে বংশীয় পদবীর মতন....
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এ পোষ্টের বিষয় বিজ্ঞান নয়, এ পোষ্টের বিষয় হলো জীবন বিধানের পুস্তক।
৯| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:০৬
অগ্নিবেশ বলেছেন: সংখ্যা দিয়ে কি আপনি সত্য মিথ্যা ভালো খারাপ বিচার করেন? তাইলে ত আপনার খ্রিষ্ট ধর্ম গ্রহণ করা উচিত। কারন তারাই সংখ্যা গরিষ্ঠ।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:০২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: গ্রহণযোগ্য হওয়ার মত কিছু সংখ্যা তো লাগেই।
১০| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৩৪
অগ্নিবেশ বলেছেন: সংখ্যা বেশী হইলেই আপনি তাহা গ্রহণ করে থাকেন? নাকি মাইনষের কথায় কান না দিয়ে নিজের জ্ঞান বু্ুদ্ধি দিয়ে যাচাই বাছাই করে দেখেন?
১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জ্ঞান যে একা আমার মাথায় আছে ঘটনা এমন নয়।
১১| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তার জন্য আপনাকে শুকরিয়া নয়, বরং ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:৪২
কামাল১৮ বলেছেন: পুস্তক প্রেস থেকে ছাপিয়ে আনা যায় কিন্তু যুক্তি প্রমান জ্ঞান অর্জন করতে হয়।জীবন বিধানের জন্য আইন আছে।বিশ্ব চলছে আইনের শাসনে।