নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
জাহান্নামের শাস্তির তীব্রতার বিবেচনায় মুমিন ইসলামের বিবিধ ক্ষেত্রে অমুসলিম উপস্থাপিত দোষারোপ আমলে নেয় না। আমার ইসলাম সংক্রান্ত পোষ্ট সমূহে অমুসলিমগণ ইসলামের বিবিধ ক্ষেত্রে বিবিধ দোষের কথা উপস্থাপন করে। যার কোনটি ইসলামের অশুদ্ধতা প্রমাণ করে না। তারা আল্লাহ, রাসূল (সা.), কোরআন, হাদিস ও সাহাবায়ে কেরামের (রা.) বিবিধ দোষের কথা বলে থাকে। তো আল্লাহ দোষী হলে তিনি দোষী লোককে রাসূল (সা) বানাবেন, তার কিতাব ও রাসূলের (সা.) কিতাবেও দোষ থাকবে এবং রাসূলের (সা.) সাহাবায়ে কেরামের (রা.) মধ্যেও দোষ থাকবে এটাই স্বাভাবিক। তারজন্য মুমিন ইসলাম ছাড়বে কেন? কারণ এর জন্য মুমিন ইসলাম ছেড়ে কিছুতেই জাহান্নামের ঝুঁকি গ্রহণ করবে না।আর মুমিন কিছুতেই ইসলামের বিবিধ ক্ষেত্রে অমুসলিম উপস্থাপিত বিবিধ দোষ স্বীকার করবে না। কারণ আল্লাহ এসব দোষ স্বীকার করেন না। সুতরাং এসব দোষ স্বীকার করে মুমিন আল্লাহর গজবে পড়ে জাহান্নামে যেতে চাইবে না।
হুমায়ুন আজাদ তার কবিতায় কোরআন না পড়ার দিকে ইঙ্গিত করেছে। অথচ ইসলামের দোষ উপস্থাপন করার জন্য অমুসলিমরা কোরআন আরো বেশী করে পড়ে। আমি তাদের সাথে তর্কে জড়াতে যাইনি। আমি তাদেরকে বলেছি, এর চেয়ে ভালো কোন পুস্তক থাকলে বল, পড়ে দেখি। কিন্তু ট্রাক খানিক পুস্তক পড়েও কোরআনের মত শান্তি কোথাও পাইনি।আল্লাহর কিতাব বলে এর সাথে অন্য কোন পুস্তকের তুল না হয় না। আল্লাহর সাথে স্বপ্নে আমার দিদার ঘটেছে চার বার। প্রথম বার তিনি বলেছেন, যারা তাঁর সাথে তামাসা করে তিনি তাঁদের সাথে তামাসা করবেন। দ্বিতীয় বার আমার মনে হলো তাঁকে নিয়ে লেখা আমার কবিতা তিনি আরশে প্রদর্শ করে পড়ছেন। তৃতীয় বার তিনি বললেন, তিনি জানেন না তিনি কিভাবে হলেন? তিনি কিভাবে হলেন এ বিষয়ে আমার মনে তাঁর প্রতি একটা জিজ্ঞাসা ছিলো, সেই জিজ্ঞাসার জবাবেই তিনি এমনটা বললেন বলে আমার মনে হলো। চতুর্থবারে তিনি বললেন, তিনি নূর এবং তাঁর পোশাক নুর। কিন্তু তাঁর রাসূল (সা.) নূর হলেও তাঁর পোশাক নূর নয়। সুতরাং এ ক্ষেত্রে তাঁর আর রাসূলের (সা.) সুনাম সমান করা যাবে না। আমার এ স্বপ্নের বিষয়কে অমুসলিমরা হেলসিনেশন আখ্যা দিয়ে থাকে। তারা এর যেমনই আখ্যা দেক না কেন এ সব স্বপ্ন আমার আত্মার প্রশান্তির কারণ হয়েছে।
অমুসলিমরা বলতে চায় ইসলামের সঠিকতার প্রমাণ নেই। কিন্তু তাদের অবিশ্বাসের প্রমাণ তারা দিতে না পারলে মুলত মুমিন তাদের কথা বিশ্বাস করবে না। অবিশ্বাসীদের কথা বিশ্বাস করা যায় কিনা সেজন্য আমি তাদের বহু পুস্তক পাঠ করেও তাতে তাদের অবিশ্বাসের সঠিকতার প্রমাণের কিছুই পাইনি। সেজন্য আমি অবিশ্বাসীদের কথায় বিশ্বাসী না হয়ে আল্লাহর কথাই বিশ্বাস করি।আমি ইসলামের বিরোধীতায় অবিশ্বাসীদের অনেক উত্তেজনা দেখেও নিজে কখনো উত্তেজিত হইনি। কারণ অবিশ্বাসের কথামালা অতিসয় সাধারণ। অনেক ক্ষেত্রে এগুলো অশোভন হয়ে থাকে। সেজন্য এসব কথা মুমিনদেরকে আকৃষ্ট করে না।
০৯ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:৩৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: হাদিসে অনেকে অনেকের নিজের কথা যোগ করেছে। সেজন্য হাদিস মানতে কোরআনের সাথে এর মিল আছে কিনা দেখে নিতে হয়। আপনি এ হাদিসের সাথে কোন আয়াতের মিল দেখাতে পারবেন কি?
২| ০৯ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩৬
অহরহ বলেছেন: সুখবর দিলেন ভাইয়া। এখন হাদিস অস্বীকার করছেন, আর কদিন পর কোরানও অস্বীকার করবেন।
০৯ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:১৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: হাদিস কোরআনের মত মুখস্ত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সংরক্ষিত হয়নি। সংগত কারণে তাতে অপরের কথা ঢুকার সুযোগ ছিলো। কোরআন সংকলন করেছেন হযরত ওসমান (রা)। তাঁর সঠিকতার বিষয়ে হাদিস আছে। কিন্তু যারা হাদিস সংকলন করেছে তাদের সঠিকতার বিষয়ে কোন হাদিস নাই। সুতরাং শুদ্ধতায় কোরআন ও হাদিস এক সমান নয়। কাজেই হাদিস গৃহিত হতে হলে এটা কোরআনের সাথে মিলযুক্ত হতেই হবে।
৩| ০৯ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০১
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: হাদীসের নামে মনগড়া মতবাদই ইসলামকে বিতর্কিত করার জন্য যথেষ্ঠ!
একমাত্র কোরআন ছাড়া ইসলামের আর কোনো মতবাদ ইসলামকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবে না।
০৯ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অ্ন্য ধর্মের ধর্মীয় পুস্তক এবং হাদিস মুখস্ত প্রক্রিয়ায় সংরক্ষিত হয়নি। সুতরাং এসব পুস্তকের কোরআনের সাথে গরমিল অংশ আমলযোগ্য নয়।
৪| ০৯ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:১৫
প্রামানিক বলেছেন: হাদীস নিয়ে বেশি মাতামাতি হচ্ছে
০৯ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মুসলিমদের মাঝে বিভেদ তৈরী করতে কিছু হাদিস বানানো হয়েছিলো। সে সব হাদিস নিয়েই এখন মাতামাতি হচ্ছে। এর সুচিকিৎসা হচ্ছে কোরআনের সাথে গরমিল হাদিস সরাসরি পরিত্যাগ করা।
৫| ০৯ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ভাই, আফসোস করে লাভ নাই বৃথাই চেষ্টা ও বিতর্ক করা তাদের সাথে ।
যাদের মধ্যে নাই আধ্যাত্মিক মানসপটের অবস্হান, তারা পারবে না কখনও অর্জন করতে
“প্রত্যক্ষ জ্ঞান “ (ইলম লাদুন্নি) সরাসরি আল্লাহর কাছ থেকে ৷ তাদের যুক্তিবাদী অহংবোধী
চেতনার কারণে বন্ঞ্চিত হয় তারা “প্রত্যক্ষ জ্ঞান “ লাভে ৷
কোরআন পাকে খিজির (আঃ) ও আওলিয়াদেরকে আল্লাহর কাছ হতে “প্রত্যক্ষ জ্ঞান “
প্রদানের কথা বলা হয়েছে ৷
“প্রত্যক্ষ জ্ঞান “ লাভের জন্য বিশ্বাসীদেরকেও কঠোর সাধনা করতে হয় সারাটি জীবন ধরে ৷
যারা নীজ অন্তর থেকে অহংবোধী বাজে চিন্তা-চেতনাকে বাদ দিয়ে, হাজির হতে পারে
আল্লাহর কাছে আধ্যাত্মিক মানস-চেতনা নিয়ে, তারাই পায় স্বাসত সুন্দর সত্যের সন্ধান।
কামনা করি সুমতি আসুক সকল অবিশ্বাশীর অন্তরে ।
সকলের মাঝে সত্য জ্ঞানের উন্মেষ ঘটুক পরম করুনাময়
অমীম দয়াময় রাহমানুর রহিম আল্লাহর অফুরান কৃপাতে ।
শুভেচ্ছা রইল
০৯ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অবিশ্বাসীদের অযৌক্তি আচরণে আল্লাহ বিরক্ত। সেজন্য তিনি তাদেরকে হেদায়াত বঞ্চিত করেন। ইসলাম এদেরকে বেটে খাওয়ালেও এদের অবিশ্বাসের রোগ নিরাময় হবে না।
৬| ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫০
কামাল১৮ বলেছেন: হাদিস ছাড়া প্রচলিত ইসলাম পালন করা অসম্ভব।সহীহ হাদিসকে অবশ্যই মানতে হবে।যদি আপনি মুসলমান হন।
০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:১১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যারা হাদিস সংকলন করেছে তাদের কারো সহিহ হওয়ার কোন প্রমাণ নেই। সুতরাং কোন হাদিস কোরআনের সাথে গরমিল হলেই তা’ বাতিলের খাতায় চলে যাবে। হাদিসকে যারা অতি গুরুত্ব প্রদান করে তারা আপনার মত ধর্মহীন হয়ে যায়। যারা ধর্ম মানে তারা হাদিসকে অতি গুরুত্ব প্রদান করে না। হাদিসকে মানতে হবে যদি তা’ কোরআনের গরমিল না হয়। মুসলিমদের মাঝে বিভেদ তৈরী করতে অনেক হাদিস বানানো হয়েছে। যারা হাদিস সংকলন করেছে তারা এমন অনেক বানানো হাদিসকে হাদিস হিসাবে সংকলন করে বসে আছে। এদের কারণে মুসলিমগণ বহু ভোগান্তির শিকার হয়েছে এবং হচ্ছে।
৭| ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৫০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: স্বপ্নে আল্লাহর দিদার পাওয়ার বড়ো পুরস্কার রয়েছে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই মে, ২০২৪ ভোর ৫:৫৩
অহরহ বলেছেন: সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
পরিচ্ছেদঃ ৭৬/২৮. জ্বর হল জাহান্নামের উত্তাপ।
৫৭২৩. ইবনু ‘উমার (রাঃ) এর সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেনঃ জ্বর জাহান্নামের উত্তাপ থেকে হয়। কাজেই তাকে পানি দিয়ে নিভাও।
তাই নাকি ভাইয়া??????