নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
বাংলাদেশী জাতির সবাই বঙ্গবন্ধুকে জাতির জনক মানে না। বাংলাদেশী জাতির একাংশ তাঁকে জাতির জনক মানে। তিনি জাতির জনক সাব্যস্ত হওয়ার জন্য দুই তৃতীয়াংশ বাংলাদেশীর তাঁকে জাতির জনক মানা দরকার। আর এটা সুনিশ্চিত বিষয় যে দুই তৃতীয়াংশ বাংলাদেশী তাঁকে জাতির জনক মানে না। সুতরাং তাঁকে জাতির জনক সাব্যস্ত করা বাংলাদেশেীদের উপর চাপিয়ে দেওয়া একটা বিষয়। এদেশে একজন জাতির জনক সাব্যস্ত না করে মুক্তিযোদ্ধা গংকে জাতির জনক সাব্যস্ত করা উচিত। সে হিসাবে সোনাগাজীও জাতির জনকের অংশীদার হয়ে যান।
গান্ধী ও জিন্নাহ ভারত ও পাকিস্তানের জাতির জনক। কারণ উক্ত দু’টি দেশ আন্দোলনের ফসল। কিন্তু বাংলাদেশ হলো যুদ্ধের ফসল। যা করেছেন মুক্তিযোদ্ধা বৃন্দ। সংগত কারণে তাঁরাই বাংলাদেশী জাতির জনক। তা’ না হয় তাদের সর্বাধীনায়ক জে. ওসমানীকে জাতির জনক বলা যায়। সোনাগাজীকেও জাতির জনক বলা যায়। কারণ তিনি একাধারে মুক্তিযোদ্ধা ও জাতীয় চিন্তক। সোনাগাজী নয় মাস যুদ্ধের পর তিপ্পান্ন বছর জাতীয় চিন্তায় লিপ্ত রয়েছেন। তাঁর বক্তব্যের সার সংক্ষেপ হলো আর সবি ভুল তিনি শুধ ঠিক। জাতির একমাত্র সঠিক চিন্তার লোকটিকে জাতির জনক না মানা অপরাধ।
বঙ্গবন্ধু ও জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা প্রদান করেছেন। যুদ্ধ জয় না হলে তাদের এ ঘোষণা বেকার হয়ে যেত। সুতরাং যুদ্ধ জয়টাই মূখ্য বিষয়। মুক্তিযোদ্ধারাই বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে। এতে বুঝা যায় তাঁর মধ্যে ঝামেলা ছিলো। জিয়া আবার বহু মুক্তিযোদ্ধাকে হত্যা করে। সার্বজনিন জাতির জনক হওয়ার যোগ্যতা এ দু’জনের নাই।যদিও তাঁদের ভক্ত দল বাংলাদেশের বড় দু’টি দল। তবে মুক্তিযোদ্ধাদের সমর্থক বাংলাদেশের দুই তৃতীয়াংশের বেশী মানুষ। সুতরাং মুক্তিযোদ্ধাগণই বাংলাদেশের প্রকৃত জাতির জনক। তাঁদের নেতা হিসাবে জে ওসমানীকে জাতির জনক বললে ভুল হবে না।
ইব্রাহীম (আ.) মুসলিম জাতির জনক। তাঁকে বাংলাদেশী জাতির জনকের সাথে গুলিয়ে ফেললে ভুল হবে। কারণ সকল বাংলাদেশী মুসলিম নয়। সুতরাং ইব্রাহীম (আ.) বাংলাদেশী জাতির জনক নন। বাংলাদেশী জাতি আবার বাঙ্গালী জাতিও নয়। কারণ বাঙ্গালী জাতির সাথে অসমিয়, ত্রিপুরা ও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্টি মিলে বাংলাদেশী জাতি গঠিত হয়েছে। এখন বাংলাদেশে অন্য ভাষার মানুষও নাগরিকত্ব গ্রহণ সূত্রে বাংলাদেশী। এ বাংলাদেশী জাতির জন্ম ৭ ই মার্চ বা ২৬ শে মার্চ হয়নি। এ বাংলাদেশী জাতির জন্ম হয়েছে ১৬ ই ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে। সে হিসাবে মুক্তিযোদ্ধাগণ অথবা জে. ওসমানী বাংলাদেশী জাতির জনক।
১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৯:৫০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বঙ্গবন্ধুকে তাঁর সন্তানদের জনক বলাই সর্বাধিক সংগত। আওয়ামী লীগ বলে, এক নেতার এক দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ। এন্টি আওয়ামী লীগ তখন বলে আমরা কি তবে বানের জলে ভেসে এসেছি? তাঁকে জাতির জনক মনে করায় মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝেও বিভক্তি আছে। সুতরাং তিনি ঠিক কোন প্রত্রিয়ায় জাতির জনক হলেন বিষয়টি বোধগম্য নয়। আওয়ামী লীগের মাঝে জোর করে চাপিয়ে দেওয়ার প্রবণতা রয়েছে। বহুকাল তারা তাদের শাসন জাতির ঘাড়ে চাপিয়ে রেখেছিলো। মানুষের মনজয় করে কিছু করার ইচ্ছাটাই তাদের নাই। হেরে গিয়েও তারা প্রতিপক্ষকে হুমকি প্রদানের মধ্যেই আছে।
২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:০৪
সোনাগাজী বলেছেন:
'৭১ সালে মানুষ উনাকে আমাদের জাতীয়বাদী আন্দোলনের নেতা হিসেবে মানতেন; উনার দল ভোটে জয়ী হওয়ার পর ও জাতি যুদ্ধে জয়ী হওয়ার পর, উনাকে জাতির "ফাউন্ডিং ফাদার" বলা হয়েছিলো, ইহা সিম্বোলিক; তখন শতকরা ৮০ ভাগ মেনেছেন; বাকী ২০ ভাগ মানেনি।
যারা মানেন না, তারা না'মানুক।
১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:৫৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তারপর যারা আওয়ামী লীগ দ্বারা ক্ষতিগ্রস্থ্য তারা আওয়ামী লীগ যাঁকে জাতির জনক বলতে মরিয়া তাঁকে সংগত কারণেই জাতির জনক মানবে না। আর কেউ কোন কিছু না মানলে তো তাদেরকে দিয়ে তা’ জোর করে মানানো যায় না। আমাদেরকে জাতি হিসাবে চাপিয়ে দেওয়ার মানসিকতা ছাড়তে হবে।
৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:০৯
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: বিষয়টা ভেবে দেখা দরকার। আসলে কে জাতির পিতা আর কে জাতির মাতা এইগুলো আমি কখনো ভেবে দেখিনি। এখন থেকে
ভেবে দেখবো ।
১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:৫৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এটা নিয়ে যখন তর্ক হচ্ছে তখন জাতির ভাবুকদেরকে এ নিয়ে নিশ্চয়ই ভাবতে হবে।
৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:১৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: দেখেন শেখ মুজিবুর রহমান কে যারা জাতির পিতা মানেন এবং যারা মানেন না তারা কেউ ভালো দেশ চালাতে পারেন নি।ইন্ট্রাম সরকার এই বিষয় নিয়ে মাথা না ঘামালে ভালো করতো। এখন তাদের আসল চরিত্র প্রকাশ পেয়ে গেছে। এন্টি আওয়ামী লীগ হওয়া দোষের কিছু নয়। প্রো আওয়ামী লীগ হওয়া দোষের কিছু নয়। কিন্তু অন্যায় কে অন্যায় বলতে হবে। আমাদের দেশের মানুষের স্বভাব হলো পুরোনো বিষয় নিয়ে খুচাখুচি করা।সমন্বয়ক রা তো আমাদের মধ্যে থেকেই বেড়ে উঠেছে।
১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:৫৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:৩০
ঊণকৌটী বলেছেন: দেখুন আপনাদের দেশের জাতির জনক কে, আপনারা স্বাধীনতার এতো বছর বাদে অস্বীকার করছেন | একটা জিনিস অদ্ভূত লাগে, সারা বিশ্বে সবাই জানতো বঙ্গবন্ধু জাতির জনক এখন আপনাদের একটা জনগোষ্ঠী সেইটা অস্বীকার করছে, কষ্ট লাগে আপনাদের জন্য, যে একটা জাতির পরিচয় এখনও নেই | অতীত নিয়ে গর্ব করার কিছুই নেই |আপনারা 5000 হাজার বছরের ভারতীয় সভ্যতার অংশ সেটা স্বীকার করতে পারেন না, আরব সংস্কৃতি আপনাদের মানেনা , তাহলে আপনারা কে ? মাত্র 53 বছরের ইতিহাস আপনাদের, সত্যিই করুণা হয় আপনাদের জন্য | আত্ম পরিচয় না থাকলে, আত্মগরীমা না থাকলে, একটা জাতির যা হয় সেটাই আপনাদের ভবিষ্যৎ |
১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:০৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমাদের ভিতরে আত্মাটা ঠিক কিভাবে আছে আমরা মোটে সেটাই জানি না। আপনি আসছেন আমাদেরকে আত্মপরিচয় শিখাতে! আপনার দেখি খেয়ে দেয়ে আর কাজ নাই। তিপ্পান্ন বছরে আমরা গণতন্ত্রই প্রতিষ্ঠিত করতে পারলাম না। মাঝে মাঝে নিজেরে নিজে প্রশ্ন করি আমি কে? আমি কোন জাতি? এবার একটা শ্লোগান চাউর হয়ে ছিলো- আমি কে রাজাকার, তুমি কে রাজাকার। তো রাজহাকার জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কেন হবে বলতে পারেন?
৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:৩২
সোনাগাজী বলেছেন:
কোমলমতিরা বাংগালী জাতির সংস্কৃতিকে বদলাবে; ইহার কারণে তাদেরক দেশ ছাড়তে হবে।
১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:০৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পরিবার সহ তারা দেশ ছাড়লে দেশের জনসংখ্যা অনেক কমবে। আমরা এখনো রহিঙ্গাদেরকেই তাদের দেশে পাঠাতে পারলাম না। আপনার অনেক কথাই পাবলিক বিশ্বাস করে না।
৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:৪৫
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: অতি রঞ্জিত করায় আজ এই দশা। জাতির এই জাতির সেই কতো না কিছু। আর বাকিরা পাকির সন্তান! আরেহ দেশ যদি সবার হয় সবাই মিলে যদি এক জাতি হয় সবার সিদ্ধান্ত যা আসবে তাই ঠিক।
১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:১০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সঠিক বলেছেন।
৮| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:৫৩
সোনাগাজী বলেছেন:
পাকিস্তান থেকে আলাদা হওয়ার সময়, মৌলবাদীরা আমাদের মুল জাতির থেকে আলাদা হয়ে গেছে; উহা কিছুতেই ঠিক হচ্ছে না।
১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:১২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মৌলবাদী ছাড়া বাকিরা ঠিকঠাক আছে কি? বাকিরা ঠিকঠাক থাকলে আমাদের দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে না কেন?
৯| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:০১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বঙ্গবন্ধুর উচিত ছিল ১৯৭২ সালে অবসরে যাওয়া। না যাওয়ার কারণে সাড়ে তিন বছরে উনি এবং ওনার দল এমন কিছু অন্যায় কাজ করেছে যেটা জাতি এখনও ভুলতে পারেনি। যে কারণে দেশের অধিকাংশ লোক তাকে জাতির পিতা মানতে চায় না। কিন্তু আওয়ামীলীগ সব কিছুই গায়ের জোরে প্রতিষ্ঠা করতে চায়। উনি যুদ্ধের পরে দলের ঊর্ধ্বে উঠতে পারেননি। তার কাছে নিজের দল ছিল বেশী গুরুত্বপূর্ণ। অথচ যুদ্ধের সময় সাধারণ মানুষ তার মুক্তির জন্য রোজা রেখেছে শুনেছি। উনি আজীবন ক্ষমতার জন্য রাজনীতি করেছেন। ওনার মধ্যে রাজনীতির নেশা ছিল। যে কারণে জেল, জুলুমের শিকার হয়েছেন কিন্তু রাজনীতি ছাড়েননি।
সারা জীবন গণতান্ত্রিক সরকার নিয়ে রাজনীতি করার পরে শেষ বয়সে উনি বাকশাল নামক এক দলীয় সরকার কায়েম করেছেন। অথচ ঐ সময়েও তার আঙ্গুলের ইশারাতে সব কিছু চলতো এই দেশে। বাকশাল তৈরি করে ক্ষমতা অর্জনের প্রয়োজন ছিল না। তার দলের পাণ্ডারা যা কিছু তাই করতে পারতো।
দেশের বারোটা বাজাচ্ছিল ওনার দলের লোকই। উনি নিজে বলেছেন যে উনি চোরের খনি পেয়েছেন। এই চুরি ঐ সময় আওয়ামীলীগের লোকেরাই করতো। জাসদতো আওয়ামীলীগেরই প্রোডাক্ট ছিল। সিরাজুল আলম খান ছিল বঙ্গবন্ধুর প্রিয় ছাত্র নেতা।
সব ক্ষমতা হাতে থাকার পরেও উনি বাকশাল তৈরি করেছেন এবং এটাই ছিল ওনার সবচেয়ে বড় ভুল। গণতন্ত্র আর সমাজতন্ত্রের খিচুড়ি তৈরি করতে চেয়েছিলেন। সেই বিষয়েও পরিষ্কার জ্ঞান ওনার ছিল না।
আওয়ামীলীগ বা ছাত্রলীগের কোন দোষ ওনার চোখে পড়তো না। পড়লেও হাল্কাভাবে নিতেন। নিজের ভুলের কারণে ওনার পরিণতি ভালো হয়নি। উনি কারও কথাকে গুরুত্ব দিতেন না। ওনার মেয়েও একই গুণ পেয়েছে। ওনার মেয়ের পরিণতির কারণও কারও কথা না শোনা। উভয়ের মধ্যে প্রতিহিংসার মনোভাব আছে। সহিংস রাজনীতি তারাই করেছে। বাংলাদেশে আওয়ামীলীগের চেয়ে বেশী পেশী শক্তি অন্য কোন দলের কোন কালে ছিল না। অথচ আজ সেই দলের এই অবস্থা। পরাজয় বরণের পরেও এদের লজ্জা নাই। আওয়ামীলীগের ছোট এবং মাঝারি চ্যালারা এখন যা করছে সেটা সাধারণ আওয়ামীলীগারদেরকে আরও বিপদে ফেলবে। আফসোসলীগ উস্কানি দিচ্ছে দেশের বাইরে থেকে বা গোপনে। যার কারণে আওয়ামীলীগের কুকর্মের কথা মানুষ ভুলতে পাড়ছে না। প্রতিদিন আওয়ামীলীগের নাম মানুষের মনে আসছে। তারা এখন সংযত আচরণ করলে আওয়ামীলীগের জন্য ভালো হত।
সব কিছু নির্ভর করছে অ্যামেরিকার উপরে। ভারত এবং অ্যামেরিকা একযোগে কোন সিদ্ধান্ত নিলে সেটা ঠেকানো কঠিন হয়ে যাবে। তবে আশার কথা হল বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর জুনিয়র এবং মাঝারি কর্মকর্তারা আওয়ামীলীগের অন্যায়কে সমর্থন করে না। যার কারণে অ্যামেরিকা, ভারত বা আর্মির আওয়ামী লেস্পেন্সাররা চাইলেও শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরাতে পারবে না। জুনিয়র লেভেলের সেনা অফিসারদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে জেনারেলরা কিছুই করতে পারবে না। করলে অল্প কয়েকদিনের মধ্যেই তারা বিপদে পড়বে। অ্যামেরিকা হয়তো চাবে সেনাবাহিনীকে নিয়ন্ত্রণ করতে। কিন্তু জুনিয়র অফিসারদের প্রভাবের কারণে সেটা করতে পারবে না। সেনা বাহিনীর সাধারণ সদস্যরা 'র' কে কোন কালেই পছন্দ করতো না। 'র'য়ের নামও শুনতে পারতো না। শেখ হাসিনার কারণে 'র' এতো প্রভাব রাখতে পেড়েছে।
সর্বোপরি দেশের অধিকাংশ ছাত্র এবং জনগণ এই মুহূর্তে আওয়ামী বিরোধী। ভারত বা অ্যামেরিকা হয়তো চাইবে এই দেশে একটা দালাল সরকার বসাতে যারা আওয়ামীলীগের কপি হবে। বাইরে থেকে মনে হবে তারা আওয়ামীলীগ না কিন্তু তাদের কর্মকাণ্ড হবে ভারত এবং অ্যামেরিকাকে সাহায্য করা। টাকা ছড়ালে এই ধরণের দল বা রাজনীতিবিদ এই দেশে পাওয়া যাবে। তবে শেখ হাসিনার টাইম শেষ। ভারত বা অ্যামেরিকা তাকে প্রকাশ্য রাজনীতিতে আর আনতে পারবে না। হয়তো সে ভারতে বসে গুটি চলার চেষ্টা করবে। ভারত এই কারণে হাসিনাকে গুরুত্ব দিচ্ছে। বাংলাদেশ বিষয়ে হাসিনা তাদের জন্য একটা থিঙ্ক ট্যাঙ্ক। অথচ হাসিনা এবং আওয়ামীলীগ ভারতে বসে যে সব ষড়যন্ত্র করছে সেগুলি পরিষ্কার দেশদ্রোহিতা। তারপরও মানুষ বুঝতে পাড়ছে না।
'র' এর সদস্যরা সরাসরি এই দেশের গোয়েন্দা সংস্থা বা আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মধ্যে ঢুকেছিল। এটা এখন প্রমাণিত সত্য। তারমানে কী, আওয়ামীলীগ এই দেশকে বিক্রি করতে কিছু বাকি রাখে নাই। অথচ সেই আওয়ামীলীগের জন্য আজ কত আফসোস আর মায়া কান্না।
১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:২৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বঙ্গবন্ধু দলিয় নেতা ছিলেন। তিনি জাতীয় নেতা হয়ে উঠতে পারেননি।
১০| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:০২
ঊণকৌটী বলেছেন: বাংলাদেশের মানুষ ধনী কে সম্মান করে, গরীবের মর্যাদা নাই ,তাই যেদিন সমাজের প্রতিটি মানুষ কে শিক্ষিত করতে হবে, তাহলে তারা সাদা আর কালোর ব্যবধান জানতে পারবে, এই ছাড়া বাংলাদেশ তলিয়ে যাবেই কেউই রক্ষা করতে পারবেনা | তবে হবেনা কারণ অধিকাংশ মানুষ বাচ্চার জন্ম দিয়ে আল্লার ওপরে ছেড়ে দে, আরে কাম করছো তুমি, আর আল্লা দেখব! তো এই দেশটার ভবিষ্যৎ অন্ধকার |
১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:২০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অতীত আর বর্তমান কি আলোয় ভরপুর? বাজারে গেলোতো দু’চোখে শুধু অন্ধকার দেখি।
১১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:১২
কামাল১৮ বলেছেন: বিবিসির জরিপে সর্বশ্রেষ্ঠ বাংগালী।আপনি আবার জরিপ করলেন কবে?
১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:১৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিবিসি যতি জরিপ করে বলে ড. ইউনুস সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী আপনি তা মানবেন কি? আর বাঙ্গালী ও বাংলাদেশী এক কথা না। বাঙ্গালী জরিপে প্রশ্চিম বঙ্গ, আসাম ও ত্রিপুরা অংশগ্রহণ করেছে। কিন্তু বাংলাদেশের অধিকাংশ লোক এটা মানে না।
১২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:২২
সোনাগাজী বলেছেন:
মৌলবাদীদেরকে পুঁজি করে জিয়া আমাদেরকে গণতন্ত্র থেকে বিচ্যুত করে; জিয়ার পথ ধরে এসেছিলো এরশাদ ও বেগম জিয়া; ওদের আমলে মিলটারী আমাদের গণতণ্ত্রকে হকম করে ফেলেছে; শেখ হাসিনা জানতো না, কি করে মিলিটারীকে থামাতে হয়; এখন মিলিটারী আমেরিকার কাছে বিক্রয় হয়ে গেছে।
১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:২৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মিলিটারনী বিক্রি হয়ে গেলে আমাদের নিরাপত্তার বিষয়টি কি থাকছে? আমরা কি তবে বেড়া ছাড়া ঘরে তালা মেরে বসে আছি? বিপদ! ভিষণ বিপদ! টেনশন এবং শুধুই টেনশন। জানি না সামনে আর কি দেখতে হবে?
১৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:২৩
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: সামনে আরও অনেক ঘটনা /অঘটন
আসতে পারে,
........................................................................
দেশের অর্থনীতি দিন দিন দুর্বল হচ্ছে
আইন শৃংঙ্খলা সঠিক পথে আসছে না,
পসন্দের লোক বসায়ে বিচার কাজ শুরু করেছে,
দ্রব্যমূল্য সব কি ছুর দাম উর্ধমুখী চলছে ই .....
................................................................
বৈষম্য বাড়ছে আর বিচার ছাড়াই গ্রেফতার হচ্ছে
আমরা কোথায় বাস করছি ???
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:৪৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমার হতাশার মধ্যেই ছিলাম এবং এখনো হতাশার মধ্যেই আছি। তবে আমার মধ্যে আরেকবার ভোট দেওয়ার আশা তৈরী হয়েছে। এটা অবশ্যই একটা ভালো দিক। গণতন্ত্র যে জাতির কাম্য তাদেরকে সেটা করে দেওয়ার ব্যবস্থা করা সবচেয়ে ভালো কাজ।
১৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৪:৩৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু।
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:৩৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বঙ্গবন্ধু দলীয় নেতা থেকে জাতীয় নেতা হয়ে উঠতে পারেননি। সুতরাং অনেকেই -জয় বঙ্গবন্ধু- কথাটা বলবে না।
১৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:৫৯
আহরণ বলেছেন: ভারতে মহাত্মা গান্ধী, তুরস্কে কামাল আতা্তুর্ক, পাকিস্তানে জিন্না। যে দলই ক্ষমতায় ছিল তারা জাতির মীমাংসিত বিষয়কে রাজনীতিতে টেনে আনেন নি। কিন্তু আমাদের কাঙ্গাল দেশে স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরও জাতির পিতা, জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত নিয়ে রাজাকারের গোষ্ঠী ধৃষ্টতা দেখায়। এভাবে চল্লে আর কিছু দিন পর এই দেশ গাজা/হামাস এ পরিনত হবে। @ জাগতিক ভাইয়া??
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:৪৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জাতীয় বিষয় দলীয় দৃষ্টিতে করা হলে তা’ জাতীয় হয়ে উঠে না।
১৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:১২
জ্যাকেল বলেছেন: আমাদের জাতীয় স্লগান হইতেছে ভুয়া!
জাতির পিতা সেক মুজিব। সেই মুজিব যে ২৫ মার্চ তাজউদ্দিন সাহেবকে স্বাধীনতার ঘোষণা না দিয়ে নাকে তেল দিয়ে ঘুমাতে বলে সুটকেস গুছিয়ে পাকিসতানে রওনা হন।
রক্ষিবাহিনী দিয়ে ডাকাতি করান নিরীহ বাংলার মানুষের ঘরবারি। সংখ্যালঘু হিন্দু নারীদের ধর্ষণ করে এই ডাকাতের দল। ৩০ হাজার মানুষকে হত্যা করা হয়, ৪ লাখ মানুষ না খেতে পেরে মারা যায় এই লোকের নেতৃত্বের(নাকি দুর্বৃত্তায়নের) কারণে।
সে নাকি জাতির পিতা?????????????
সে ত হইবে জাতিকে লুন্ঠনকারি সম্প্রদায়ের নেতা, তাদের জাতির পিতা।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:৫০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বঙ্গবন্ধু দলিয় নেতা ছিলেন। তিনি জাতীয় নেতা হয়ে উঠতে পারেননি।
১৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:০৪
উদাসীন মেঘ ১২১৯ বলেছেন: এর জন্য আওয়ামিলীগই দায়ি। একমাত্র শেখ মুজিব ছাড়া তারা অন্য কাউকে জাতীয় নেতা বলে মনে করে না এবং স্বাধীনতা যুদ্ধে অন্য কারো অবদান স্বীকার করে না। আবার শেখ মুজিবকেও তারা শুধু দলীয় সম্পদ বানিয়ে ফেলেছে।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:২০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সঠিক বলেছেন।
১৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:৪০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বঙ্গবন্ধুর সমান্তরালে একজনের নাম বলেন তো যাকে জাতির জনক বলা যায়? আপনি বলছেন মুক্তিযোদ্ধাগণ বা ওসমানী বাংলাদেশি জাতির জনক। একটা জাতির জনক কয়জন থাকে? একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধাদের জিজ্ঞেস করেন তো তারা কার আহ্বানে মুক্তিযুদ্ধ করেছে? ওসমানী মুক্তিবাহিনীর প্রধান ছিলেন। এর বাইরে কে তার নেতৃত্বে যুদ্ধ করেছেন? গেরিলারা কি তার নেতৃত্বে যুদ্ধ করেছেন? আপনি বয়স্ক মানুষ হয়ে তৃতীয় শ্রেণির বাচ্চাদের মতো লিখেছেন। এসব বাচ্চাকাচ্চারা গোলাম আজম-সাঈদিকেও জাতির জনক মানতে রাজি।
আলোচনা-সমালোচনা থাকবে। গায়ের জোরে বঙ্গবন্ধুকে মুছে ফেলার চেষ্টা হবে। কিন্তু যৌক্তিকভাবে তার সমপর্যায়ের কাউকে দেখাতে পারবে না কেউ। শেরে বাংলা, ভাসানিসহ আরও বড় বড় নেতা থাকতেও বঙ্গবন্ধু কীভাবে জাতির জনক হয়ে উঠলেন সেটা বুঝতে একটু পড়ালেখা করারও দরকার।
অনেকে বলে বঙ্গবন্ধু দলীয় লোক হয়ে রয়েছেন। যারা বলে তারা কি জানে না ২১ বছর রেডিও-টিভিতে বঙ্গবন্ধুর নাম উচ্চারণ করা যেত না? তখন কি কেউ প্রশ্ন করেছে কেন উনার নাম উচ্চারণ হয়নি?
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:৩৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তাঁর দলের বাইরে আসলে তাঁর জনপ্রিয়তা নেই বললেই চলে। কিন্তু জাতির জনক হতে হলে সর্বদলীয় হতে হয়। শেখ হাসিনা প্রশ্নে ভারতের পুরো জাতি ঐক্যবদ্ধ। আমরা কোন বিষয়ে এমন পুরোজাতি ঐক্যবদ্ধ হতে পেরেছি? আমি তো জাতিই খুঁজে পাচ্ছি না। আপনি আসছেন জাতির জনকের কথা বলতে। আগে জাতি গঠন করুন। তারপর না হয় জাতির জনকের কথা ভাবা যাবে।
১৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৩
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: জ্যাকেল বলেছেন: আমাদের জাতীয় স্লোগান হইতেছে ভুয়া! জাতির পিতা সেক মুজিব। সেই মুজিব যে ২৫ মার্চ তাজউদ্দিন সাহেবকে স্বাধীনতার ঘোষণা না দিয়ে নাকে তেল দিয়ে ঘুমাতে বলে সুটকেস গুছিয়ে পাকিসতানে রওনা হন।
রক্ষিবাহিনী দিয়ে ডাকাতি করান নিরীহ বাংলার মানুষের ঘরবারি। সংখ্যালঘু হিন্দু নারীদের ধর্ষণ করে এই ডাকাতের দল। ৩০ হাজার মানুষকে হত্যা করা হয়, ৪ লাখ মানুষ না খেতে পেরে মারা যায় এই লোকের নেতৃত্বের(নাকি দুর্বৃত্তায়নের) কারণে।
সে নাকি জাতির পিতা?????????????
সে ত হইবে জাতিকে লুন্ঠনকারি সম্প্রদায়ের নেতা, তাদের জাতির পিতা।
আপনার জাতির পিতা কে? গোলাম আজম নাকি সাঈদি? নাকি জিন্না?
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:৪২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমাদের মাঝে চরম বিভাজন রয়েছে। এটা দূর করতে না পারলে আমরা জাতি হয়ে উঠতে পারব না। আমরা আগে জাতি হয়ে উঠি, তাপর না হয় জাতির জনকের কথা ভাবা যাবে।
২০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৯:১৫
জ্যাকেল বলেছেন: @রুপক সাধু
জাতির পিতা ইব্রাহিম আলাইহিসালাম। আমরা মুসলমানরা আর কাহাকেও জাতির পিতা বানাতে পারব না। আচ্ছা আমেরিকার ফাউন্ডিং ফাদার কয়জন, শুনিচিলি?
২১ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৭:১৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মুসলিম জাতির পিতা ইব্রাহীম (আ)। বাংলাদেশী জাতির পিতা বিষয়ে ক্যাচাল চলছে।
২১| ২১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ২:৩৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: জ্যাকেল বলেছেন: @রুপক সাধু
জাতির পিতা ইব্রাহিম আলাইহিসালাম। আমরা মুসলমানরা আর কাহাকেও জাতির পিতা বানাতে পারব না। আচ্ছা আমেরিকার ফাউন্ডিং ফাদার কয়জন, শুনিচিলি? এদেশে অনেক পরিবার আছে যারা পারিবারিক শিক্ষা দিতে পারে না; এরা যারে তারে তুইতোকারি করে। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাও দিতে পারে না। তাই তো জাতি-সম্প্রদায় মানে বোঝে না। সব জায়গায় ধর্ম নিয়ে আসে। এরা নৃতাত্ত্বিক পরিচয় আর ধর্মীয় পরিচয়ও বোঝে না। সৌদি ইবনে সৌদ, পাকিস্তান জিন্নাহ, তুরস্ক কামাল পাশাকে জাতির জনক মানলেও এদের কাছে জাতির জনক ইব্রাহিম। যে জানতই না বাঙালি বলে জাতিসত্তা আছে।
২১ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৭:২০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমরা বাংলাদেশী জাতি।
২২| ২১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ২:৪৩
কলমনাই বলেছেন: খোদর কসম
মহাজাগতিকরে আমার কাছে
ছাপ্পা হিরু আলমের কপি
মনে অইতাছে
মহাজাগতিক আপ্নে কারে জাতির জনক মনে করেন
হিরু আলম
গুআজম
অফটপিক মহাজাগতিক কিন্তু আল্লার দিদারপ্রাপ্ত*
মহাজাগতিকরে জিগান কতা সত্যি কিনা
২১ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৭:২১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মহামান্য রাষ্ট্রপতি বিষয়ে সম্মানের সাথে কথা বলতে হয়।
২৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৪৬
কলমনাই বলেছেন: চুরের মুখে পুলিশ পুলিশ
সম্মান কারে ক চিনেন মিয়া?
১৬ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার মন্তব্য ভালো লাগে নাই।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৯:৪২
আমি সাজিদ বলেছেন: এন্টি আওয়ামী লীগ একটা আমব্রেলা টার্ম। খিলাফতের স্বপ্ন দেখা থেকে শুরু করে গণতন্ত্র চাওয়া, সব ধরনের লোকই আছে। শেখ মুজিবকে এদের কেউই পছন্দ করে না। ঠিক৷