নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
সূরা: ৪ নিসা, ৮৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
৮৭। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নাই। তিনি তোমাদেরকে কেয়ামতের দিন একত্র করবেন, তাতে কোন সন্দেহ নাই। হাদিসে কে আল্লাহ থেকে বেশী সত্যবাদী?
সূরাঃ ৯ তাওবা, ১১৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
১১৯। হে মুমিনগণ! আল্লাহকে ভয় কর এবং সাদেকীনদের (সত্যবাদী) সাথে থাক।
* সুতরাং সত্যবাদী হিসাবে বান্দাকে আল্লাহর সাথে থাকতে হবে।
সূরা: ৪৫ জাছিয়া, ৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬। এগুলি আল্লাহর আয়াত, যা আমি তোমার নিকট যথাযথভাবে তিলাওয়াত করছি। সুতরাং আল্লাহর এবং তাঁর আয়াতের পরিবর্তে তারা কোন হাদিসে বিশ্বাস করবে?
সূরাঃ ২, বাকারা। ১০৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৬। আমরা কোন আয়াত মানসুখ বা রহিত করলে অথবা ভুলে যেতে দিলে তা’হতে উত্তম বা তার সমতুল্য কোন আয়াত আমরা প্রদান করে থাকি।তুমি কি জান না যে আল্লাহ সর্ব বিষয়ে সর্ব শক্তিমান।
সূরা: ৯ তাওবা, ১২২ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২২। আর মু’মিনদের এটাও উচিৎ নয় যে (জিহাদের জন্য) সবাই একত্রে বের হয়ে পড়বে। সুতরাং এমন কেন করা হয় না যে, তাদের প্রত্যেক বড় দল হতে এক একটি ছোট দল (জিহাদে) বের হয় যাতে অবশিষ্ট লোক ফিকাহ (দীনের গভীর জ্ঞান) অর্জন করতে থাকে। আর যাতে তারা নিজ কওমকে ভয় প্রদর্শন করে, যাতে তারা সাবধান হয়।
* আল্লাহর এবং তাঁর আয়াতের পরিবর্তে আল্লাহ সকল হাদিস বাতিল করেছেন। মানসুখ হলে তাঁর আয়াত বা হাদিসও মানা যাবে না। এটা আল্লাহর সাথে বেয়াদবী। এতে বলা হয় আপনি মানসুখ করলে কি হবে আমরা কিন্তু আপনার মানসুখ আয়াতের মান্যতা ছাড়ি নাই।সেজন্য সব বাদ দিয়ে আল্লাহ ফিকাহের শিক্ষাগ্রহণ এবং এর মান্যতা সাব্যস্ত করেছেন।
সূরাঃ ৯ তাওবা, ১০১ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০১। মরুবাসীদের মধ্যে যারা তোমাদের আশেপাশে আছে তাদের কেউ কেউ মুনাফিক। মদীনাবাসীদের মধ্যেও কেউ কেউ মোনাফেকী রোগে আক্রান্ত। তুমি তাদের সম্পর্কে জান না। আমরা তাদের সম্পর্কে জানি।আমারা সিগ্র তাদেরকে দু’বার শাস্তি দেব। এরপর তারা মহা শাস্তির দিকে যাত্রা করবে।
সূরাঃ ৯ তাওবা, ১০৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৭। আর যারা মসজিদ নির্মাণ করেছে ক্ষতি সাধন, কুফুরী ও মুমিনদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে এবং ইতিপূর্বে আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের বিরুদ্ধে যে সংগ্রাম করেছে তার গোপন ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহারের জন্য, তারা শপথ করেই বলবে তারা ভাল কিছু করার জন্যই ওটা করেছে; আর আল্লাহ সাক্ষি দিচ্ছেন নিশ্চয়ই তারা মিথ্যাবাদী।
* আল্লাহ ফিকাহের পরিবর্তে হাদিসের মান্যতা বাতিল করলেও ক্ষতি সাধন, কুফুরী ও মুমিনদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে মোনাফিক হাদিসকে অস্ত্র হিসাবে গ্রহণ করে।
সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ২ নং থেকে ৪ নং আয়াতের অনুবাদ।
২। তিনিই উম্মীদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য হতে, যে তাদের নিকট আবৃত করে তাঁর আয়াত সমূহ; তাদেরকে পবিত্র করে এবং শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমত; এর আগে তো এরা ছিল ঘোর বিভ্রান্তিতে।
৩। আর তাদের অন্যান্যের জন্যও যারা এখনো তাদের সহিত মিলিত হয়নি। আল্লাহ পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময়।
৪। ওটা আল্লাহরই অনুগ্রহ, যাকে ইচ্ছা তিনি ওটা দান করেন। আর আল্লাহ তো মহা অনুগ্রহশীল।
# সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ৩ নং আয়াতের তাফসির- তাফসিরে ইবনে কাছির
৩। এ আয়াতের তাফসিরে আবু হুরায়রা হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, একদা আমরা রাসূলুল্লাহর পার্শ্বে বসে ছিলাম, এমন সময় তাঁর উপর সূরা জুমুয়া অবতীর্ণ হয়। জনগণ জিজ্ঞাস করেন হে আল্লাহর রাসূল (সা.)! ‘ওয়া আখারিনা মিনহুম লাম্মা ইয়ালহাকু বিহিম’ দ্বারা কাদেরকে বুঝানো হয়েছে? কিন্তু তিনি কোন উত্তর দিলেন না। তিন বার এ প্রশ্ন করা হয়। আমাদের মধ্যে সালমান ফারসীও (রা.) ছিলেন। রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁর হাতখানা সালমান ফারসীর (রা.) উপর রেখে বললেন, ঈমান যদি সারিয়্যা নক্ষত্রের নিকট থাকত তাহলেও এই লোকগুলোর মধ্যে এক কিংবা একাধিক ব্যক্তি এটা পেয়ে যেত।(ফাতহুলবারী ৮/৫১০, মুসলিম ৪/১৯৭২, তিরমিযী ৯/২০৯, ১০/৪৩৩, নাসাঈ ৫/৭৫, ৬/৪৯০, তাবারী ২৩/৩৭৫)।
সূরাঃ ৪ নিসা, ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি তোমরা আল্লাহ ও আখিরাতে বিশ্বাস কর তবে তোমরা (ইতায়াত) আনুগত্য কর আল্লাহর, আর (ইতায়াত) আনুগত্য কর রাসুলের, আর যারা তোমাদের মধ্যে আমির।কোন বিষয়ে তোমাদের মধ্যে বিরোধ দেখাদিলে উহা উপস্থাপিত কর আল্লাহ ও রাসুলের নিকট। ওটা উত্তম এবং পরিনামে ভাল।
সূরাঃ ৩৫ ফাতির, ২৮ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৮। এভাবে রং বেরং- এর মানুষ, জন্তু ও আন’আম রয়েছে। নিশ্চয়ই আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে (ওলামা) আলেমরাই তাঁকে ভয় করে।নিশ্চয়্ই আল্লাহ পরাক্রমশালী ক্ষমাশীল।
* হাদিস দিয়ে মোনাফিক ঈমানকে সারিয়্যা নক্ষত্রের নিকট পাঠিয়ে দিতে সক্ষম হয়। সেজন্য কারবালায় হযরত ইমাম হোসেন (রা.) তাঁর প্রতিপক্ষে কোন ঈমানদার পাননি। তারা মহানবির (সা.) প্রিয়নাতি হযরত ইমাম হোসেনের মাথা কেটে ইয়াজিদের দরবারে উপহার হিসাবে পাঠিয়ে দেয়। তারপর ইয়াজিদ, মারওয়ান, বনু মারওয়ান এবং তাদের সহযোগী মোনাফেকেরা ইসলাম বিনষ্ট করলে আব্বাসীয়রা তাদেরকে পরাজিত করে ক্ষমতা থেকে বিতাড়িত করে। অবশেষে পারসিক ফকিহ ইমাম আবু হানিফা (র.) চারহাজার তাবেঈ থেকে ফিকাহ সংগ্রহ করে ঈমানকে সারিয়্যা নক্ষত্রের নিকট থেকে ফিরিয়ে এনে ইসলাম মেরামত করেন। তারপর আব্বাসীয় আমির হারুনুর রশিদ ইমাম আবু হানিফার (র.) সংগৃহিত ফিকাহ ওলামা পরিষদের মাধ্যমে পরিশোধন করে হানাফী মাযহাব নামে অনুমোদন করলে মোনাফেকরা এর কিরোধীতায় লিপ্ত হয়।
সূরাঃ ৬ আনআম, ১৫৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৫৩। আর এপথই আমার সিরাতাম মুসতাকিম (সরল পথ)। সুতরাং তোমরা এর অনুসরন করবে, এবং বিভিন্ন পথ অনুসরন করবে না, করলে তা’ তোমাদেরকে তাঁর পথ হতে বিচ্ছিন্ন করবে। এভাবে আল্লাহ তোমাদেরকে নির্দেশ দিলেন যেন তোমরা সাবধান হও।
সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে। তাদের জন্য মহাশাস্তি রয়েছে।
সূরাঃ ৪ নিসা, আয়াত নং ১১৫ এর অনুবাদ-
১১৫। কারো নিকট সৎপথ প্রকাশ হওয়ার পর সে যদি রাসুলের বিরুদ্ধাচরণ করে এবং মু’মিনদের পথ ব্যতিত অন্যপথ অনুসরন করে, তবে সে যে দিকে ফিরে যায় সে দিকেই তাকে ফিরিয়ে দেব এবং জাহান্নামে তাকে দগ্ধ করব, আর উহা কত মন্দ আবাস।
* পারসিক ফকিহ সংগৃহিত, ওলামা পরিষদ পরিশোধীত, আব্বাসীয় আমির অনুমোদীত ফিকাহ হানাফী মাযহাবের সাথে মতভেদের জন্য মোনাফেকরা যা উপস্থাপন করে তা’ ওলামা পরিষদ পরিশোধীত ও আমির অনুমোদীত নয়। হানাফী মাযহাব অভিন্ন পথ দেখালেও মোনাফেক উপস্থাপিত সব কিছু বিভিন্ন পথ দেখায়। বাতিল তাফসির, ফিকাহ ও হাদিস দ্বারা মোনাফেকরা মুমিনদের সাথে বিভেদ সৃষ্টি করে মুমিনদের পথ ছেড়ে অন্য পতে চলে যায়। আল্লাহ এদেরকে জাহান্নামে দগ্ধ করবেন। এরা দায়েমী জাহান্নামী হবে।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৯:০৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরা: ৭৭ মুরসালাত, ৫০ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫০। সুতরাং তারা কোরআনের পরিবর্তে আর কোন হাদিসে বিশ্বাস স্থাপন করবে?
সূরা: ৪৫ জাছিয়া, ৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬। এগুলি আল্লাহর আয়াত, যা আমি তোমার নিকট যথাযথভাবে তিলাওয়াত করছি। সুতরাং আল্লাহর এবং তাঁর আয়াতের পরিবর্তে তারা কোন হাদিসে বিশ্বাস করবে?
সূরা: ৪ নিসা, ৮৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
৮৭। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নাই। তিনি তোমাদেরকে কেয়ামতের দিন একত্র করবেন, তাতে কোন সন্দেহ নাই। হাদিসে কে আল্লাহ থেকে বেশী সত্যবাদী?
সূরা: ৩৯ যুমার, ২৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৩। আল্লাহ নাযিল করেছেন উত্তম হাদিস, যা সুসমঞ্জস্য, পুন: পুন: আবৃত। এতে যারা তাদের রবকে ভয় করে তাদের শরির রোমাঞ্চিত হয়।অত:পর তাদের দেহ-মন বিনম্র হয়ে আল্লাহর যিকরে ঝুকে পড়ে।এটা আল্লাহর হেদায়াত। তিনি এর দ্বারা যাকে ইচ্ছা হেদায়াত প্রদান করেন।আল্লাহ যাকে বিভ্রান্ত করেন তার কোন হেদায়াতকারী নাই।
২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:৪৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনি কি নবী করীম?
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৯:০৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি তাঁর নগন্য উম্মত।
৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৯:২২
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনি দেখি কুরআনের আয়াতের একদম ১২ টা বাজিয়ে ছাড়বেন, কুরআনের আয়াতের এমন অনুবাদ আমি জীবনে দেখিনি।
আপনার অবস্থা দেখে হচ্ছে আপনি আল্লাহ আর নবীজীর মধ্যে যুদ্ধ বাঁধিয়ে ফেলবেন।
নতুন এক ইংলিশ হুজুরের আবির্ভাব হয়েছে দেশে আপনি কি তাকে চিনেন? খুউব ভালো ওয়াজ করে।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৯:৩২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ২০১৬ সাল থেকে আমি ফেসবুকের বড় বড় গ্রুপ গুলিতে পোষ্ট দিয়ে আসছি। আমি লেখা-পড়া করেছি ঢাকার তামিরুল মিল্লাতে। আমার ফ্রেন্ড লিষ্টে আছেন অনেক বড় বড় আলেম। কেউ বলেনি আমার অনুবাদে ভুল আছে। আর আমার অনুবাদে আপনার সমস্যা কি? আপনি তো ইসলামের অনুসারী নন।
৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৯:২৪
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: view this link
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৯:৩৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এটা আমি আগেও দেখেছি।
৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৯:৪২
মোনাপাজী বলেছেন: সুন্দর বলছেন কাকু। আপনাকে ফলো করলাম।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:১৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তুম কোন হে? টিকে থাকতে পারবে তো?
৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:২৪
মোনাপাজী বলেছেন: সত্যি কথা বলেছেন কাকু। আমিও চিন্তায় পরে গেছি। তবে মনে হয় কাকু এইবার মডুরা একটা কাজের কাজ করেছে আমার মিয়ারে
কমেন্ট ব্যান এবং পিছনে পাঠিয়ে দিছে। মন থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি মডু টিমকে।
লজিক ছাড়া কমেন্ট লজিক ছাড় লেখা একেবারে মাখামাখি অবস্থা।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:৩০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তাঁর পিছনে যাওয়া এবং সামনে আসা একটি চলমান প্রক্রিয়া।
৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:২৫
মোনাপাজী বলেছেন: সরি "মিতারে" হবে
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:৩১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সোনাগাজী-২ হলে মিতা হতো।
৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:৩৫
মোনাপাজী বলেছেন: সোনাগাজী -২ দিলে ধরা খেয়ে যাওয়া লাগতো।
০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:৫৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: দেখা যাক কতকাল টিকতে পারেন।
৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:২৭
বিষাদ সময় বলেছেন: ফিকাহের পরিবর্তে আল্লাহর হাদিসও মানা যায় না
হাদিস আল্লাহর হয় কি করে? হাদিস তো আর আল্লাহ নাজিল করেন নাই।
০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৩৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরা: ৩৯ যুমার, ২৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৩। আল্লাহ নাযিল করেছেন উত্তম হাদিস, যা সুসমঞ্জস্য, পুন: পুন: আবৃত। এতে যারা তাদের রবকে ভয় করে তাদের শরির রোমাঞ্চিত হয়।অত:পর তাদের দেহ-মন বিনম্র হয়ে আল্লাহর যিকরে ঝুকে পড়ে।এটা আল্লাহর হেদায়াত। তিনি এর দ্বারা যাকে ইচ্ছা হেদায়াত প্রদান করেন।আল্লাহ যাকে বিভ্রান্ত করেন তার কোন হেদায়াতকারী নাই।
১০| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ২:২৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনি কি মরুভূমির ডাকাত নামে কোন বৈ পড়েছেন?
০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:৫৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: না
১১| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ২:৪৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
মেয়েদের জন্য সব রকম খেলাই হারাম।
বাংলাদেশে এটা চলতে পারে না।
ইসলামের অবমাননা সহ্য করা হবে না।
০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:৫৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যারা ইসলাম মানে না তারা কি করে তা দিয়ে আমার কি দরকার?
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আগে তো জানতাম নাবীজির বাণীকেই হাদিস বলা হয়, আপনি 'আল্লাহর হাদিস' বলতে কি আল্লাহর বাণীকে বুঝিয়েছেন?