নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ওলামা তিহাত্তর দলে বিভক্ত হলেও কোরআনে তাদের সঠিক দল সনাক্তের ব্যবস্থা আছে

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:০২



সূরাঃ ২ বাকারা, ২ নং আয়াতের অনুবাদ-
২। ঐ কিতাব; যাতে কোন সন্দেহ নেই, যা হেদায়েত মোত্তাকীদের জন্য।

* সুতরাং ওলামাগণের সঠিক দল সনাক্তের ব্যবস্থা কোরআনে নাই এমন মনে করলে কাফের হবে।সুতরাং বেঠিক ওলামা দলের সাথে থাকার অযুহাত হাসরে গৃহিত হবে না।

সূরাঃ ৪ নিসা, ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি তোমরা আল্লাহ ও আখিরাতে বিশ্বাস কর তবে তোমরা (ইতায়াত) আনুগত্য কর আল্লাহর, আর (ইতায়াত) আনুগত্য কর রাসুলের, আর যারা তোমাদের মধ্যে আমির।কোন বিষয়ে তোমাদের মধ্যে বিরোধ দেখাদিলে উহা উপস্থাপিত কর আল্লাহ ও রাসুলের নিকট। ওটা উত্তম এবং পরিনামে ভাল।

সূরাঃ ৩৫ ফাতির, ২৮ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৮। এভাবে রং বেরং- এর মানুষ, জন্তু ও আন’আম রয়েছে। নিশ্চয়ই আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে (ওলামা) আলেমরাই তাঁকে ভয় করে।নিশ্চয়্ই আল্লাহ পরাক্রমশালী ক্ষমাশীল।

* সুতরাং ওলামা সমর্থিত আমির নিযুক্ত ওলামা দল ও তাঁদের অনুসারী দলের ওলামা দল ওলামাগণের সঠিক দল।

সূরা: ৯ তাওবা, ১২২ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২২। আর মু’মিনদের এটাও উচিৎ নয় যে (জিহাদের জন্য) সবাই একত্রে বের হয়ে পড়বে। সুতরাং এমন কেন করা হয় না যে, তাদের প্রত্যেক বড় দল হতে এক একটি ছোট দল (জিহাদে) বের হয় যাতে অবশিষ্ট লোক ফিকাহ (দীনের গভীর জ্ঞান) অর্জন করতে থাকে। আর যাতে তারা নিজ কওমকে ভয় প্রদর্শন করে, যাতে তারা সাবধান হয়।


সূরা: ৪৫ জাছিয়া, ৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬। এগুলি আল্লাহর আয়াত, যা আমি তোমার নিকট যথাযথভাবে তিলাওয়াত করছি। সুতরাং আল্লাহর এবং তাঁর আয়াতের পরিবর্তে তারা কোন হাদিসে বিশ্বাস করবে?

* সঠিক ওলামা দল আল্লাহর এবং তাঁর আয়াতের পরিবর্তে কোন হাদিস মানে না।আল্লাহ এবং তাঁর আয়াত জানা ও মানার জন্য ফিকাহ সাব্যস্ত করায় তাঁরা ফিকাহ জানে ও মানে।

সূরাঃ ৬ আনআম, ১৫৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৫৩। আর এপথই আমার সিরাতাম মুসতাকিম (সরল পথ)। সুতরাং তোমরা এর অনুসরন করবে, এবং বিভিন্ন পথ অনুসরন করবে না, করলে তা’ তোমাদেরকে তাঁর পথ হতে বিচ্ছিন্ন করবে। এভাবে আল্লাহ তোমাদেরকে নির্দেশ দিলেন যেন তোমরা সাবধান হও।

* সঠিক ফিকাহ হলো- ওলামা সমর্থিত আমির নিযুক্ত ওলামা পরিষদ পরিশোধীত আমির অনুমোদীত ফিকাহ, যা অভিন্ন পথ দেখায়। এটা শুধুই হানাফী মাযহাব। অন্য কোন ফিকাহ ওলামা সমর্থিত আমির অনুমোদীত নয় বিধায় সেসব ফিকাহ বাতিল।

সূরাঃ ২, বাকারা। ১০৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৬। আমরা কোন আয়াত মানসুখ বা রহিত করলে অথবা ভুলে যেতে দিলে তা’হতে উত্তম বা তার সমতুল্য কোন আয়াত আমরা প্রদান করে থাকি।তুমি কি জান না যে আল্লাহ সর্ব বিষয়ে সর্ব শক্তিমান।

সূরা: ৯ তাওবা, ১২২ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২২। আর মু’মিনদের এটাও উচিৎ নয় যে (জিহাদের জন্য) সবাই একত্রে বের হয়ে পড়বে। সুতরাং এমন কেন করা হয় না যে, তাদের প্রত্যেক বড় দল হতে এক একটি ছোট দল (জিহাদে) বের হয় যাতে অবশিষ্ট লোক ফিকাহ (দীনের গভীর জ্ঞান) অর্জন করতে থাকে। আর যাতে তারা নিজ কওমকে ভয় প্রদর্শন করে, যাতে তারা সাবধান হয়।

* কোরআনে মানসুখ থাকায় কেরআন পড়বেন। ফিকাহতে মানসুখ না থাকায় ফিকাহ শিখবেন ও মানবেন। আল্লাহ জিহাদ থেকেও ফিকাহকে বেশী গুরুত্ব দেওয়ার পরেও আপনি, ওলামা সমর্থিত আমির নিযুক্ত ওলামা পরিষদ পরিশোধীত আমির অনুমোদীত ফিকাহ, যা অভিন্ন পথ দেখায়- এমন ফিকাহ কেন অমান্য করলেন? আল্লাহর এমন প্রশ্নে আপনার কৈফিয়ত কি হবে?

সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৩। তোমরা একত্রে আল্লাহর রজ্জু দৃঢ়ভাবে ধর! আর বিচ্ছিন্ন হবে না। তোমাদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ স্মরণ কর।যখন তোমরা শত্রু ছিলে তখন তিনি তোমাদের অন্তরে প্রীতি সঞ্চার করেছেন, ফলে তাঁর দয়ায় তোমরা পরস্পর ভাই হয়ে গেলে।তোমরাতো অগ্নি কুন্ডের প্রান্তে ছিলে, আল্লাহ উহা হতে তোমাদেরকে রক্ষা করেছেন। এভাবে আল্লাহ তোমাদের জন্য তাঁর নিদর্শনসমূহ স্পষ্টভাবে বিবৃতকরেন যাতে তোমরা সৎপথ পেতে পার।

সূরাঃ ১০১ কারিয়া, ৬ নং থেকে ৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬। তখন যার পাল্লা ভারী হবে
৭। সেতো লাভ করবে সন্তোষ জনক জীবন।
৮। কিন্তু যার পাল্লাহ হালকা হবে
৯। তার স্থান হবে হাবিয়া।

* আল্লাহর ঘোষণা অনুযায়ী পাল্লাভারী জামায়াত নাজাতের কারণ। সুতরাং ওলামা সমর্থিত আমির নিযুক্ত ওলামা পরিষদ পরিশোধীত আমির অনুমোদীত ফিকাহ, যা অভিন্ন পথ দেখায়- এমন ফিকাহ এর অনুসারী ওলামা দলের পাল্লাভারী জামায়াতের সাথে থাকুন। তারপর আপনার নেকের পাল্লা ভারী হলে আপনি জান্নাতে যাবেন।ওলামা সমর্থিত আমির নিযুক্ত ওলামা পরিষদ পরিশোধীত আমির অনুমোদীত ফিকাহ, যা অভিন্ন পথ দেখায়- এমন ফিকাহ এর অনুসারী ওলামা দলের পাল্লাভারী জামায়াতের সাথে থাকার পরেও আপনার নেকের পাল্লা হালকা হলে আপনি হাবিয়ায় যাবেন। তারপর শাস্তিভোগের পরে আপনি জান্নাতে যাবেন।ওলামা সমর্থিত আমির নিযুক্ত ওলামা পরিষদ পরিশোধীত আমির অনুমোদীত ফিকাহ, যা অভিন্ন পথ দেখায়- এমন ফিকাহ এর অনুসারী ওলামা দলের পাল্লাভারী জামায়াতের সাথে না থাকলে আপনি দায়েমী জাহান্নামী হবেন। আপনার কিছু সুকাজ থাকলে সেখানে আপনার শাস্তি কম হবে।

আপনি কোরআন মানেন, আপনি হাদিস মানেন এসব কথা কেন বলেন? কোরআন ও হাদিসে মানসুখ আছে। ফিকাহতে কি মানসুখ আছে? তাহলে আপনার ফিকাহ মানতে সমস্যা কি?

সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ২ নং থেকে ৪ নং আয়াতের অনুবাদ।
২। তিনিই উম্মীদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য হতে, যে তাদের নিকট আবৃত করে তাঁর আয়াত সমূহ; তাদেরকে পবিত্র করে এবং শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমত; এর আগে তো এরা ছিল ঘোর বিভ্রান্তিতে।
৩। আর তাদের অন্যান্যের জন্যও যারা এখনো তাদের সহিত মিলিত হয়নি। আল্লাহ পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময়।
৪। ওটা আল্লাহরই অনুগ্রহ, যাকে ইচ্ছা তিনি ওটা দান করেন। আর আল্লাহ তো মহা অনুগ্রহশীল।

# সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ৩ নং আয়াতের তাফসির- তাফসিরে ইবনে কাছির
৩। এ আয়াতের তাফসিরে আবু হুরায়রা হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, একদা আমরা রাসূলুল্লাহর পার্শ্বে বসে ছিলাম, এমন সময় তাঁর উপর সূরা জুমুয়া অবতীর্ণ হয়। জনগণ জিজ্ঞাস করেন হে আল্লাহর রাসূল (সা.)! ‘ওয়া আখারিনা মিনহুম লাম্মা ইয়ালহাকু বিহিম’ দ্বারা কাদেরকে বুঝানো হয়েছে? কিন্তু তিনি কোন উত্তর দিলেন না। তিন বার এ প্রশ্ন করা হয়। আমাদের মধ্যে সালমান ফারসীও (রা.) ছিলেন। রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁর হাতখানা সালমান ফারসীর (রা.) উপর রেখে বললেন, ঈমান যদি সারিয়্যা নক্ষত্রের নিকট থাকত তাহলেও এই লোকগুলোর মধ্যে এক কিংবা একাধিক ব্যক্তি এটা পেয়ে যেত।(ফাতহুলবারী ৮/৫১০, মুসলিম ৪/১৯৭২, তিরমিযী ৯/২০৯, ১০/৪৩৩, নাসাঈ ৫/৭৫, ৬/৪৯০, তাবারী ২৩/৩৭৫)।

সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে। তাদের জন্য মহাশাস্তি রয়েছে।

সূরাঃ ৪ নিসা, আয়াত নং ১১৫ এর অনুবাদ-
১১৫। কারো নিকট সৎপথ প্রকাশ হওয়ার পর সে যদি রাসুলের বিরুদ্ধাচরণ করে এবং মু’মিনদের পথ ব্যতিত অন্যপথ অনুসরন করে, তবে সে যে দিকে ফিরে যায় সে দিকেই তাকে ফিরিয়ে দেব এবং জাহান্নামে তাকে দগ্ধ করব, আর উহা কত মন্দ আবাস।

* ফিকাহকে গুরুত্ব না দেওয়া লোকগুলো ঈমানকে সারিয়্যা নক্ষত্রের নিকট পাঠিয়ে দিয়ে ইসলাম বিনষ্ট করে। তারপর পারসিক ফকিহ ইমাম আবু হানিফা (র.) চার হাজার তাবেঈ থেকে ফিকাহ সংগ্রহ করে ঈমানকে সারিয়্যা নক্ষত্রের নিকট থেকে ফিরিয়ে এনে ইসলাম মেরামত করেন। তারপর আমির হারুনুর রশিদ ওলামা পরিষদের মাধ্যমে ইমাম আবু হানিফা (র.) সংগৃহিত ফিকাহ পরিশোধন করে হানাফী মাযহাব নামে অনুমোদন করেন। তারপর মোনাফেকরা এর সাথে মতভেদে লিপ্ত হয়। কিন্তু তারা যা দ্বারা হানাফী মাযহাবের সাথে মতভেদে লিপ্ত হয় তার কোনটি আমির অনুমোদীত ছিল না। তারা মুমিনদের পথ ছেড়ে অন্য পথে চলে যায়। আল্লাহ তাদেরকে জাহান্নামে দগ্ধ করবেন। তারা দায়েমী জাহান্নামী হবে।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৫

আহরণ বলেছেন: কাজীর গরু কিতাবে আছে, গোয়ালে নাই............. হা হা হা @ জাগতিক ভাইয়া?

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:১৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি বিষয়টা বুঝতে পারেননি অথবা আমি আপনাকে বুঝাতে পারিনি।

২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:০০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সঠিক দল কোনটি?

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:১৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ ফিকাহ মানতে বলেছেন, তিনি আমিরও মানতে বলেছেন। আমির অনুমোদীত ফিকাহ মানলে উভয়টা মানা হয়। সেটা হানাফী মাযহাব। হানাফী মাযহাবের পাল্লাভারী জামায়াত সঠিক। সুতরাং ওলামাদের হানাফীদের পাল্লাভারী জামায়াত তাদের সঠিক দল।

৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:০৫

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনি কোন দলে আছেন?

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:১৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি হানাফী মাযহাবের পাল্লাভারী জামায়াতের সাথে আছি।

৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:১৫

নতুন বলেছেন: আহরণ বলেছেন: কাজীর গরু কিতাবে আছে, গোয়ালে নাই............. হা হা হা @ জাগতিক ভাইয়া?

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:১৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আহরণ অবুঝ!

৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩২

নতুন বলেছেন: বিশ্বের সাথে তাল মেলাতে না পারলে পিছিয়ে পড়তে হয়।

ইসলাম যেখানে শুরু হয়েছিলো সেখানে আধুনিকায়ন হয়েছে, হচ্ছে।

আমাদের দেশে লাখের উপরে কোরানে হাফেজ আছে। যারা তাদের জীবনের পুরো সময় ব্যায় করছে এমন একটা জিনিস মুখস্ত করতে যার অর্থ তারা নিজেরাই জানেনা।

সৌদি আরব, মধ্য প্রাচ্যে লাখ লাখ কোরানে হাফেজ নাই।

আর বর্তমানের জামানাতে এখন কোরান হারিয়ে যাবার ঝুকি নাই যে মুখস্ত রাখতে হবে।

বর্তমানে সমাজের পরিস্থিতি ভিন্ন তাই ১৪০০ বছর পুরোনো আইন দিয়ে এটাকে পরিচালনা করা যাবেনা।

আধুনিকায়ন না হলে সময়ের সাথে বিলুপ্ত হয়ে যাবে ধর্ম।

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:০০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার মন্তব্য পোষ্টের সাথে সংগতিপূর্ণ নয়।

৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:১৯

নতুন বলেছেন: ৭৩-৭৪-৭৫ ফেরকা দেশে ধর্মকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে আর আরব বিশ্ব কোথায় যাচ্ছে সেটা বোঝার জন্য বললাম আর কি।

১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ৭৩ ফেরকা সারা বিশ্ব মিলিয়ে।

৭| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩৬

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


বাংলাদেশ থেকে কত লাখ জান্নাতে যাবার সম্ভাবনা?

১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:০০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বাংলাদেশীরা অন্যদের থেকে ভালো মুসলিম।

৮| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

বাংলাদেশ থেকে কত লাখ জান্নাতে যাবার সম্ভাবনা?


বাংলাদেশের কোন মানুষই জান্নাতে যেতে পারবে না। তবে নারীদের যাবার্ ব্যাপক সম্ভাবিলিটি রহিয়াছ।

১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:০০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি কি মুসলিম?

৯| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:৫৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, গত তিন মাসে মানুষ যেটি প্রত্যাশা করেছিল, সেই প্রত্যাশা অনুযায়ী সবকিছু হয়েছে, এমন নয়। স্বপ্ন স্বপ্নের জায়গায়, সরকার সরকারের জায়গায় আর জনগণ জনগণের জায়গায় আছে।

আজ শুক্রবার দুপুরে চুয়াডাঙ্গায় গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তিন মাসের কার্যক্রম প্রসঙ্গে শামসুজ্জামান দুদু এমন মন্তব্য করেন। তিনি আজ দুপুরে চুয়াডাঙ্গায় নিজ বাড়িতে এসে নেতা–কর্মী ও অনুসারীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। পরে বাড়িসংলগ্ন রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।

১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:০৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিএনপি ক্ষমতায় এসে বিদ্যুৎ দিতে না পারলে আবার পাবলিকের তাড়া খাওয়া লাগবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.