![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
একদল যে সংস্কার করে অন্যদল সেটাকে আবার সংস্কার করে; এভাবে রাষ্ট্রের অর্থের অনর্থক অপচয় হয়। সুতরাং জাতীয় নাগরিক পার্টি নির্বাচনে জিততে পারলে তারপর সংস্কার করবে। তারা যদি নির্বাচনে জিততে না পারে তাহলে বুঝতে হবে জনগণ তাদের সংস্কার চায় না। জাতীয় নাগরিক পার্টির আহবায়ক নাহিদ ইসলামের এক দফায় এন্টি আওয়ামী লীগ ঐক্যবদ্ধ ছিল। কিন্তু তাদের সংস্কারে এন্টি আওয়ামী লীগ ঐক্যবদ্ধ নয়। তাদের অনেকেই আগে নির্বচন চায় এবং পরে সংস্কার চায়। নির্বাচনে বিএনপি জয়ী হলে সংস্কার তাদের মাধ্যমে করতে হবে। বিএনপি এককভাবে সরকার গঠনের বিষয়ে আমার সন্দেহ আছে। কোয়ালিশন সরকার হলে এবং তাতে নাগরিক পার্টি থাকলে তারা বিএনপিকে দিয়ে সংস্কার করাতে পারবে। সুতরাং সংস্কার নিয়ে উতলা না হয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির নির্বাচন মুখী হওয়া দরকার। তাদের এখন কাজ সকল আসনে হ্যাভিওয়েট প্রার্থী দাঁড় করানো। তাতে তাদের অনেক আসন পাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে থাকতে সার্বিক চেষ্টা করবে। তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ পেলে নির্বাচন জমে উঠবে।সে ক্ষেত্রে এন্টি আওয়ামী লীগের নিরাপদ পদ্ধতি হলো দু’তরফা নির্বাচন। সেটা হলো ৫০% এর বেশী ভোট কেউ না পেলে দ্বিতীয় দফায় দু’জনের মধ্যে ভোট হওয়া। তাতে এন্টি আওয়ামী লীগের একজন দু’জনের মধ্যে থাকলে দ্বিতায় দফায় তার জয়ী হওয়ার বেশী সম্ভাবনা থাকবে। পরে কোয়ালিশন হলেও এন্টি আওয়ামী লীগ সরকার গঠিত হবে।
কোন দোষ নাই বাংলাদেশে এমন কোন পুরাতন দল নাই। আর নতুন দলের দেশ শাসনের অভিজ্ঞতা নাই। এরপর জনগণ কোন হিসাবে ভোট দেয় সেটা তাদের বিষয়। এখন সরকারে যারা আছে তাদের কাজ নিরপেক্ষ ভোট। তারা নিরপেক্ষ না হলে পরে তারা বিপদে পড়তে পারে। কারণ জনগণ এখন ভিষণভাবে নিরপেক্ষ নির্বাচন কামনা করে। সে ক্ষেত্রে তাদের সাথে প্রতারণা করা হলে তারা উগ্র হয়ে যেতে পারে।
তরুণ প্রজন্ম অনেক দিন ভোট দিতে পারছে না। তাদের ক্ষোভের কাছে আত্মসমর্পন করেই আওয়ামী লীগকে ক্ষমতা থেকে বিদায় গ্রহণ করতে হয়। তথাপি তাদের সব সমর্থক তাদের সঙ্গ ছাড়েনি। সেজন্যই তাদেরকে নির্বাচনের বাইরে রাখা ঠিক না। কারণ সঠিক নির্বাচন বলতে সব ভোটারের ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা রাখাকে বলে। তো কারো পছন্দের দলকে নির্বাচনের বাইরে রেখে তার ভোট দানের কি ব্যবস্থা রাখা হয়? এরা কি তবে ভোট দিতে কেন্দ্রে যাবে? সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিম চন্দ্রের সাথে সুর মিলিয়ে বলতে হয়- তুমি অধম হইবে বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন? সুতরাং আমরা আর মন্দদের পথে না হেঁটে আমরা একটা নিরপেক্ষ নির্বাচন করব, সেটা হোক আমাদের বর্তমান সরকারের অঙ্গিকার।
০৬ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১১:৪০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তাদের এক দফার পক্ষের সব লোক তাদের রাজনৈতিক দলের পক্ষের লোক নয়; এ সহজ সত্য তাদেরকে বুঝতে হবে।
২| ০৬ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১১:৪৪
ধুলোপরা চিঠি বলেছেন:
নতুন দল ( শিবিরের ২য় শাখা ) সংস্কের করে ফেলেছে; দেশকে গাজাতে পরিণত করবে তারা।
০৬ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১১:৫০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: শিবিরের শাখার অভাব নাই।
৩| ০৭ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ৩:০৫
ধুলোপরা চিঠি বলেছেন:
শিবিরের শাখার অভাব নেই:
(১) ইসলামি ছাত্র সংঘ
(২) রাজাকার
(৩) আল-বদর
(৪) শিবির
(৫) জামাতী নাগরিক দল
৪| ০৭ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ৩:৩০
কামাল১৮ বলেছেন: নির্বাচন পর্যন্ত দল টিকে থাকলেতো জয়লাভ করবে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১১:২৯
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: জাতীয় নাগরিক পার্টি সরকারের মদদপুষ্ট দল। সরকার যা বলবে এরা তাই করবে। এদের কথা এত গুরুত্ব দেয়ার কিছু নেই। গণঅভ্যুত্থানের সেই ইমেজ এখন আর কারো নেই।