![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
সূরাঃ ৪৮ ফাতহ, ২৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৯। মোহাম্মাদ আল্লাহর রাসুল; তাঁর সহচরগণ কাফিরদের প্রতি কঠোর এবং নিজেদের মধ্যে পরস্পরের প্রতি সহানুভূতিশীল; আল্লাহর অনুগ্রহ ও সন্তুষ্টি কামনায় তুমি তাদেরকে রুকু ও সিজদায় অবনত দেখবে।তাদের লক্ষণ তাদের মুখমন্ডলে সিজদার প্রভাব পরিস্ফুট থাকবে: তওরাতে তাদের বর্ণনা এরূপ এবং ইঞ্জিলেও তাদের বর্ণনা এরূপই। তাদের দৃষ্টান্ত একটি চারা গাছ, যা থেকে নির্গত হয় নতুন পাতা, অতঃপর ইহা শক্ত ও পুষ্ট হয় এবং পরে কান্ডের উপর দাঁড়ায় দৃঢ়ভাবে যা চাষীদের জন্য আনন্দ দায়ক। এভাবে মুমিনদের সমৃদ্ধি দ্বারা আল্লাহ কাফিরদের অন্তর্জালা সৃষ্টি করেন। যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে আল্লাহ তাদেরকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ক্ষমা ও মহাপুরস্কারের।
সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৩। ঐসব রাসূলদের আমরা তাদের কোন জনের উপর কোন জনকে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছি। তাদের মধ্যে কোন জনের সঙ্গে আল্লাহ কথা বলেছেন।আর কোন জনকে উচ্চ মর্যাদায় উন্নীত করেছেন। আর আমরা মরিয়ম পুত্র ঈসাকে প্রকাশ্য মুজেযা দান করেছি। আর তাকে পবিত্র আত্মা দ্বারা সাহায্য করেছি।আর আল্লাহ ইচ্ছা করলে নবিগণের পরবর্তী লোকেরা পরস্পরের সঙ্গে যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত হতো না। কিন্তু তারা পরস্পর ইখতিলাফ (মতভেদ) করেছিল।তাতে তাদের কিছু লোক মুমিন এবং কিছু লোক কাফের হয়ে গেল। আল্লাহ ইচ্ছা করলে তারা পরস্পর যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত হতো না। কিন্তু আল্লাহ যা ইচ্ছা তাই করে থাকেন।
সূরাঃ ৪৯ হুজরাত, ১০ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০। মু’মিনগণ পরস্পর ভাই ভাই; সুতরাং তোমরা ভাইদের মাঝে ইসলাহ (শান্তি স্থাপন) কর, আর আল্লাহকে ভয় কর যাতে তোমরা অনুগ্রহ প্রাপ্ত হও।
সূরাঃ ২ বাকারা, ১২৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২৪। আর যখন তোমার প্রতিপালক ইব্রাহীমকে কয়েকটি বাক্য (কালিমাত) দ্বারা পরীক্ষা করেছিলেন, পরে সে তা পূর্ণ করেছিল; তিনি বললেন নিশ্চয়ই আমি তোমাকে মানব জাতির ইমাম বানাব; সে বলেছিল আমার বংশধরগণ হতেও; তিনি বলেছিলেন, আমার প্রতিশ্রুতি জালেমদের প্রতি প্রযোজ্য হবে না।
* আল্লাহর পক্ষ থেকে সাহাবার (রা.) সুনাম নিজেদের মধ্যে পরস্পরের প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়া। আল্লাহর পক্ষ থেকে সাহাবার (রা.) বদনাম পরস্পরের সঙ্গে যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত হওয়া, পরস্পর মতভেদ ও পরস্পর লানত প্রদান।হযরত আলী (রা.) ও হযরত মুয়াবিয়ার (রা.) পরস্পর লানত আল্লাহর দরবারে গৃহিত হওয়ায় তাঁদের বংশে মুসলিম বিশ্ব নেতা হওয়া বন্ধ হয়ে গেছে। এরপর হযরত ইমাম হাসান (রা.) স্বল্প সময় মুসলিম বিশ্ব নেতা্ ছিলেন এবং ইয়াজিদ স্বল্প সময় মুসলিম বিশ্ব নেতা হয়ে তাদের চির ঘৃণিত লোক হয়ে গেছে।তারপর মুসলিম বিশ্ব নেতা ছিল মারওয়ান ও রাসূলের (সা.) চাচা আব্বাসের (রা.) বংশে। ইমাম মাহদী (আ.) হযরত আলীর (রা.) বংশের হলেও হাদিস অনুযায়ী তিনি হযরত ফাতেমার (রা.) বংশের বিশ্বনেতা সাব্যস্ত। অথচ হযরত আব্বাসের (রা.) বংশে মুসলিম বিশ্ব নেতা ছিলেন ছাপ্পান্ন জন। আল্লাহর বদনামের সাথে মিলে যাওয়া সাহাবা (রা.)ভাইদের মাঝে ইসলাহ (শান্তি স্থাপন) না করলে হয়ত কুফুরিতে নিমজ্জিত হতেন। ইসলাহের আওতায় তাঁরা ক্ষমা প্রাপ্ত হয়ে জান্নাতে গেলেও আল্লাহর সুনামের সাথে মিলে যাওয়া সাহাবা (রা.) থেকে তাঁদের মর্যাদা কম হবে। রাসূলগণের মধ্যেও কেউ কারো থেকে শ্রেষ্ঠ। সুতরাং সাহাবায়ে কেরামের (রা.) মধ্যেও কেউ কারো থেকে শ্রেষ্ঠ হবেন। সুতরাং আল্লাহর সুনামের সাথে মিলে যাওয়া সাহাবা (রা.) আল্লাহর বদনামের সাথে মিলে যাওয়া সাহাবা থেকে শ্রেষ্ঠ সাব্যস্ত হবেন।
২৪ শে জুলাই, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সাহাবার (রা) মর্যাদা নিয়ে শিয়াদের যত মাথা ঘামানি। আহলে বাইত পন্থি কিছু লোকও এ বিষয়ে চরম অবস্থায় আছে। এসব মনভাব মুসলিম জাতির বিভেদের অন্যতম প্রধান কারণ।
২| ২৪ শে জুলাই, ২০২৫ রাত ৮:৩৮
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
সাহাবীদের মধ্যে কেউ বাংলাদেশ দেখার সুযোগ পেলে ভালো হতো।
২৪ শে জুলাই, ২০২৫ রাত ৯:২৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সম্ভবত হযরত সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস চট্টগামে পা রেখে ছিলেন।
৩| ২৬ শে জুলাই, ২০২৫ দুপুর ২:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে জুলাই, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আল-কুরআনই বলে: প্রত্যেক ব্যক্তি তার কর্মের জন্য দায়ী-(সূরা মুদাসসির)। তাহলে আমরা কে কার কোন ভুল নিয়ে আজও বিতর্ক করে যাচ্ছি ? যাদের নিয়ে বিতর্ক, তারা কবরে বা জান্নাতে পৌঁছে গেছে ।