নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

সরকারি জায়গায় ব্যক্তিগত চাষাবাদের বিষয়টি কি রকম?

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:১৭



সরকার প্রধান জাতির উদ্দেশ্যে দেওয়া ভাষণে দেশের এক ইঞ্চি জায়গা অনাবাদী না রাখার উপদেশ প্রদান করেছেন। তারপর তিনি সরকারি জায়গায় ব্যক্তিগত চাষাবাদ অব্যাহত রেখেছেন। এতে বুঝাগেল সরকারি জায়গায় সরকারি লোকের ব্যক্তিগত চাষাবাদ অসংগত নয়। সরকারি জায়গায় সরকারি লোকদের এমন চাষাবাদের দৃষ্টান্ত রয়েছে হাজার হাজার। আমার বসবাসের সরকারি ডরমেটরির পিছনে আমার দুই কলিগ হাঁস, মোরগ, মুরগী ও কবুতর পালনের ছোট ছোট অস্থায়ী স্থাপনা তৈরী করে তাতে হাঁস, মোরগ, মুরগী ও কবুতর পালন শুরু করে। তাদের দেখা দেখী আমিও একটি ছোট অস্থায়ী স্থাপনা তৈরী করে তাতে মোরগ ও মুরগী পালন শুরু করি।আমার জামাই বেড়াতে আসলে আমি নিজম্ব উৎপাদিত চারটি মোরগ জবাব করি। অবশ্য আমি বাজার থেকেও মুরগী ক্রয় করেছি। তবে নিজস্ব মুরগী জবাই করায় আমার আর্থিক অবস্থায় কিছুটা চাপ কম পড়ে।

গত ০৩-০৯-২০২৫ খ্রি. তারিখে আমার প্রতিষ্ঠান প্রধান বাসা বরাদ্ধ কমিটির ২০-০৮-২০২৫ খ্রি. তারিখের সিদ্ধান্ত মোতাবেক পরিবেশ সুরক্ষায় যুব ভবন ক্যাম্পাসের ডরমেটরীর ছাদ সহ পাশের খালি জায়গায় হাস-মুরগী ও পশু-পাখি পালনের স্থাপনা আগামী ২০-০৯-২০২৫ খ্রি. তারিখের মধ্যে অপসারণের নির্দেশ প্রদান করেন। এরমধ্যে আমার দুই কলিগের স্থাপনা ডরমেটরির ছাদে এবং আমি সহ তিন জনের স্থাপনা ডরমেটরির পাশে ও পিছনে।যা ময়লাফেলার স্থানের পাশে।আমাদের হাঁস, মোরগ ও মুরগী ঝুটা ও বাসি খাবার খেয়ে সাবাড় করে সরকারি বৃক্ষে প্রতিনিয়ত জৈব সার প্রদান করে।প্রাণী গুলো পরিবেশের সৌন্দর্যও বৃদ্ধি করছে। এসকল চাষাবাদ না করার পূর্বে উক্ত ময়লা স্থানে যে পরিমাণ পোকা উৎপন্ন হত তাতে আমার বাসায় বসবাস করাই দায় ছিল। এখন সেসব পোকা-মাকড়ের উৎপাত নাই। সুতরাং এসব প্রাণী পরিবেশ বান্ধব বিধায় পরিবেশ সুরক্ষায় এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়টি আমার বিবেচনায় সঠিক নয়।

আমার এক কলিগ বলেছেন তিনি তাঁর সন্তানদেরকে এসব দামী প্রাণী ও এদের ডিম কিনে খাওয়াতে পারেন না বিধায় তিনি নিজে এসব প্রতিপালন করে তাঁর পরিবারের উন্নত খাবারের ব্যবস্থা করেন। নিষেধাজ্ঞার পত্রে উক্ত কাজকে সরকারি কর্মচারী চাকুরী বিধির সসম্পূর্ণ পরিপন্থি বলা হয়েছে। এ বক্তব্য কতটা সঠিক। আর আইন হলো মানুষের জন্য মানুষ আইনের জন্য নয়। সংগত কারণে বিলম্ব হওয়ার পরে ছাত্রীকে আইন অনুযায়ী পরীক্ষা দিতে না দেওয়ায় পরীক্ষা কর্তৃপক্ষ কিরস্কৃত হয়েছেন এবং সরকার প্রধান বিশেষ ভাবে উক্ত ছাত্রীর পরীক্ষা গ্রহণের ব্যবস্থা করেছেন। মানবিকতার প্রশ্নে আইন অচল হয়ে পড়ে। আইনের দোহাই দিয়ে তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করে প্রধান বিচারপতি এখন কারাগারে আছেন। আমাদের দেশের আমলাগণ আইনের অপপ্রয়োগ করতেই পছন্দ করেন।সরকার কৃষিসম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মাধ্যমে কৃষিসম্প্রসারণ কার্যক্রম পরিচালিত করছে, আর সরকারি আমলাগণ দলবদ্ধভাবে কৃষি অপসারণের আদেশ জারি করেছে। যে চাষাবাদ বন্ধে তারা আদেশ জারি করেছেন তা’ জাতীয় অগ্রগতিতে অবদান রাখছে। তারা বাজারে পণ্যের সরবরাহ বাড়াচ্ছে এবং বাজারে চাহিদা কমাচ্ছে। প্রাণীর খাবার ও ঔষধ ক্রয় করে তারা অর্থনৈতিক কর্মকান্ড সম্প্রসারণ করছে। তথাপি আইনের অযুহাতে এটা বন্ধের উদ্দৌগ কতটা যৌক্তিক? আমি তাদের বিরোধীতা করায় তারা আমাকে বদলীর হুমকী প্রদান করেছে। আমি তাদের এ হুমকীর তোয়াক্কা করিনি। তারা সরকারি জায়গা লিজ দিয়ে আমরা লিজ নিয়ে চাষাবাদে সম্মত আছি। কিন্তু কোনক্রমে উক্ত চষাবাদে বন্ধে সম্মত নই। এ ক্ষেত্রে আসলে কি করা উচিত? আমার কাজ যদি আসলেই বে-আইনী হয় তবে আমি এটা পরিত্যাগ করব। আর এটি বে-আইনী না হলে আমি আমলাগণকে এটা বুঝাতে চেষ্টা করব। এ ক্ষেত্রে সঠিক বিষয় জানতে আমি সবার সহায়তা কামনা করছি।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৯

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:



আপনি সঠিক আছেন।
আমলাদের বুঝায়ে বলেন, মগজ থাকলে বুঝবে।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৪১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি যা বলেছেন আমিও সেটাই মনে করছি। ব্লগে বেশ কিছু আইনজ্ঞ আছেন, আমি তাঁদের মতামত কামনা করছি।

২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:৩২

ঢাকার লোক বলেছেন: ভাড়াটে বাসায় বলুন আর নিজের বাড়িতেই বলুন, প্রতিবেশীরা বিরক্ত হয় সাধারণত তেমন কিছু না করাই বাঞ্চনীয়। আপনাদের মুরগি পালনের ব্যবস্থা কতটুকু পরিবেশ বান্ধব জানিনা, সাধারণত আমাদের দেশের হাঁস, মুরগি, বা গরুর খামারগুলোর পরিচ্ছন্নতা কদাচ আশানুরূপ হয়। ফলে নিকটে যারা বাস করেন অনেকের কাছেই বিষয়টা পছন্দনীয় হয় না। আপনাদের ক্ষেত্রেও হতে পারে কেউ কতৃপক্ষের কাছে অভিযোগ করেছে যার জন্য কর্তৃপক্ষ এ নির্দেশ দিয়েছে। আমার চোখে এ মুরগি পালনের সুবিধা একটা প্রিভিলেজ, এটিকে রাইট ভাবা ভুল। কর্তৃপক্ষ নিষেধ করলে এ থেকে বিরত থাকাই ভালো। এ আমার ব্যাক্তিগত অভিমত, কোনো আইনি পরামর্শ না মোটেও।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৩১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার মন্তব্য যৌক্তিক।

৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:৪৯

ঢাকার লোক বলেছেন: গাছ বা শাক সবজির চাষ আর হাঁস মুরগি পালন ঠিক এক নয়। আমেরিকার অনেক শহরেই বাংলাদেশিরা নিজেদের বাসার আঙিনায় শাক সবজি ফল মূলের চাষ করেন, এতে কোনো বাধা নেই। কিন্তু শহর এলাকায় একমাত্র কর্তৃপক্ষের অনুমোদন সাপেক্ষে বাসায় হাঁস মুরগি ইত্যাদি পালন করা যায়। নয়তো আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। কিছুদিন আগে মিশিগানের বাঙালি অধ্যুষিত হ্যামট্রামকে বাসায় বিনা অনুমতিতে বাসায় হাঁস মুরগি পালনের জন্য এরেস্ট করা হয়েছিল।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৩৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এ বিষয়ে আমাদের দেশে কি আইন আছে সেটা আমার জানার বিষয়।

৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:০৮

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: সরকারি জায়গায় বিনা অনুমতিতে যে স্থাপনা তৈরী অবৈধ। সরকারি ডরমেটরিতে বসবাস করা আর ব্যক্তিগত মালিকানাধীন জায়গায় বসবাস এক নয়। সুতরাং এটাকে কোনভাবেই সঠিক ভাবার অবকাশ নেই। ধন্যবাদ।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৩৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঠিক আছে।

৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৩৫

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:



#৩ ও #৪ মন্তব্যকারী ২ জনই আমেরিকায় বাস করেন।

আমেরিকার সংবিধান ৪ পাতা, বাংলাদেশের সংবিধান ৬৭ পাতা।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৩৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি একটা বিষয় জানতে চেয়েছি। এ বিষয়ে তাঁরা তাঁদের মতামত তুলে ধরেছেন। এটা দোষনিয় নয়।

৬| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৩৭

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:



#৩ ও #৪ মন্তব্যকারীরা ব্লগে দেশ নিয়ে অনেক কিছু বলেন; কি বলেন, বাংগালী তো দুরের কথা আমেরিকানরাও বুঝবে না।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৩৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তাঁদের মন্তব্য ঠিক আছে। আমি একটা বিষয় জানতে চেয়েছি। তাঁরা তাঁদের অভিমত ব্যক্ত করেছেন। সেজন্য আমি তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞ।

৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: সরকারী জায়গার দিলে ভুলেও নজর দিয়েন না। বিরাট বিপদে পড়বেন।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৩৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কিন্তু সরকার প্রধানতো সরকারি জায়গায় চাষাবাদ করেছেন। তিনি আইন সভার প্রধান ছিলেন।

৮| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৩৯

বিজন রয় বলেছেন: সরকারি জায়গা ব্যবহার করা সঠিক নয়।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:১৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এটা আপনার ব্যক্তিগত অভিমত নাকি বিধি

৯| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৩০

বিজন রয় বলেছেন: এটার আমার ব্যক্তিগত বা বিধির বিষয় নয়, এটা ন্যায়ের বিষয়।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ন্যায়তো হলো সরকারি জমি ফেলে না রেখে তা’ উৎপাদনের কাজে লাগানো।

১০| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৩১

কিরকুট বলেছেন: সরকারি জায়গা লিজ নিয়ে চাষাবাদ ও হাস মুরগী পালন করতে পারেন।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এটা ভালো কথা। আমি তাতে সম্মত। এতে আমার এবং সরকারের লাভ। সেই সাথে এটা জনগণের এবং জাতীয় লাভ।

১১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


গ্রামের প্রতিটি বাড়িতে আবাদ করা সম্ভব।
এতে করে দেশে সবজির দাম কমে যাবে।
বাংলাদেশ সবজি রফতানিকারক দেশ হতে পারে।




০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সঠিক বলেছেন।

১২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:১২

প্রামানিক বলেছেন: দেশের কৃষির উন্নতি হলে পিয়াজ মরিচের জন্য বিদেশের উপর নির্ভর করতে হবে না

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সঠিক বলেছেন।

১৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:২৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আইনি ভাবে আপনি অন্যায় করেছেন এবং সেই অন্যায়ের পক্ষেই সাফাই গাইছেন।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:১০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি সরকারি জমি ফেলে না রেখে চাষাবাদ করার পক্ষে।

১৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৩২

করুণাধারা বলেছেন: নিজের সরকারি বসতবাড়ির আশেপাশের সরকারি জমি, এমনকি রাস্তার পাশের পড়ে থাকা সরকারি জমিতেও চাষাবাদ করতে কোনো বাধা তো নেইই, বরং চাষাবাদ করতে উৎসাহ দেয়া হয়। এইসব জমিতে নানা রকম শাকসবজি চাষ করতে বলা হয়। কিন্তু চাষাবাদ আর পশুপালন এক জিনিস নয়। হাঁস মুরগি কবুতর পালন করাকে পশুপালন বলে, একে চাষাবাদ বলা যায় না। এটা মৎস্য এবং পশুপালন মন্ত্রণালয়ের অন্তর্ভুক্ত। ধরুন আমরা ঢাকায় ফ্ল্যাট বাড়িতে থাকি, এখানে বারান্দাতেও অনেকে ছাদে এমনকি বারান্দাতেও অনেকেই নানারকম সবজি বা ফল গাছ ফলাতে পারেন, কোনো অসুবিধা নাই কিন্তু নিজের বাসার বারান্দায় হলেও কাউকে কবুতর পালন করতে দেয়া অবৈধ বলা হয়েছে। কারণ কবুতর শুধু নিজের বাসায় থাকলেও আশেপাশের বাসার পরিবেশ দূষিত হয়, আবার কবুতর কখনো উড়ে গিয়ে অন্যের বাসায় ঢুকে বাসা নোংরা করে। আমি একজনকে জানি, যিনি নিজের কেনা ফ্ল্যাটে থাকেন এবং কবুতর পালন করেন, তাকে বারবার নিষেধ করা সত্ত্বেও। সবশেষে বাড়ি মালিক সমিতির সিদ্ধান্তে তার পানির লাইন কেটে দেওয়া হয় তাকে কবুতর পালন থেকে বিরত করতে।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার মন্তব্য ঠিক আছে। আমি জানতে চাচ্ছি এসব পশু-পাখি পালনের পদ্ধতি তবে কি?

১৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:০১

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:

সনেট কবি চাষাবাদ ও পশুপাখি পালন ভাল জিনিস। কমিটির লোকদের কিছু মুরগির ডিম আর ভাল মন্দ খাইয়ে ঝামেলা মিটিয়ে ফেলুন।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:১৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: দশ কথার এক কথা বলছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.