![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
সূরাঃ ২১ আম্বিয়া, ১০৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৭। আমিতো তোমাকে বিশ্বজগতের প্রতি কেবল রহমত রূপেই প্রেরণ করেছি।
সূরাঃ ৫১ যারিয়াত, ৫৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৬। আমি জিন ও মানুষকে এ জন্য সৃষ্টি করেছি যে, তারা আমারই ইবাদত করবে।
সূরাঃ ১ ফাতিহা, ২ নং আয়াতের অনুবাদ-
২। যিনি অনন্ত দয়াময়, অন্তহীন মেহেরবান।
সূরাঃ ৭ আ’রাফ, ৪৪ থেকে ৪৮ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪৪। জান্নাতবাসিগণ অগ্নিবাসিদিগকে ডেকে বলবে, আমাদের রব আমাদের সাথে যে ওয়াদা করেছেন আমরা তা’ সত্য পেয়েছি। তোমাদের রব তোমাদের সাথে যে ওয়াদা করেছেন তা’ কি তোমরা সত্য পেয়েছ? তারা বলবে, ‘হ্যাঁ’।তারপর ঘোষক তাদের মধ্যে ঘোষণা করে বলবে,যালিমদের উপর আল্লাহর লানত।
৪৫। (তারা যালিম)যারা আল্লাহর পথে বাধা সৃষ্টি করত।আর তাতে বক্রতা তালাশ করত। আর তারা আখিরাত বিষয়ে অবিশ্বাসী।
৪৬। উভয়ের মাঝে পর্দা আছে।আর আরাফে কিছু লোক থাকবে যারা প্রত্যেককে তাদের লক্ষণ দ্বারা চিনবে।আর তারা জান্নাকবাসীদেরকে ডেকে বলবে, তোমাদের শান্তি হোক। তারা তখনও জান্নাতে প্রবেশ করেনি, কিন্তু তারা এ বিষয়ে আশ্বস্ত।
৪৭। যখন তাদের দৃষ্টি অগ্নিবাসীদের দিকে ফিরিয়ে দেওয়া হবে তখন তারা বলবে, হে আমাদের রব আমাদেরকে যালিমদের সাথী বানিয়ে দিবে না।
৪৮। আরাফবাসীগণ যে লোকদেরকে লক্ষণ দ্বারা চিনবে তারা তাদেরকে ডেকে বলবে, তোমাদের দল ও তোমাদের অহংকার কোন কাজে আসল না।
সূরাঃ ২, বাকারা। ১০৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৬। আমরা কোন আয়াত মানসুখ বা রহিত করলে অথবা ভুলে যেতে দিলে তা’হতে উত্তম বা তার সমতুল্য কোন আয়াত আমরা প্রদান করে থাকি।তুমি কি জান না যে আল্লাহ সর্ব বিষয়ে সর্ব শক্তিমান।
* রাসূলকে (সা.) শুধু রহমত রূপে প্রেরণ করা হয়েছে, আর মানুষ ও জ্বীনকে ইবাদতের জন্য সৃষ্টি করা হয়েছে।সুতরাং মানুষ ও জ্বীনের অপরাধের শাস্তি হবে রহমত কম-বেশী।বেশী রহমত প্রাপ্তরা জান্নাতে যাবে, আর কম রহমত প্রাপ্তরা আরাফে থাকবে।আরাফ থেকে কিছু লোক জান্নাতে যাবে। অন্যরা চিরস্থায়ী আরাফে থেকে ইবাদত-বন্দেগী করবে। জাহান্নাম দেখারপর কেউ আল্লাহর ইবাদত কবুল না করে জাহান্নাম কবুল করবে না। নতুন ব্যবস্থার সাথে গরমিল আয়াত সমূহ আল্লাহ মানসুখ করে সেসব স্থান তিনি নতুন ব্যবস্থার সাথে সংগতিপূর্ণ আয়াত দ্বারা প্রতিস্থাপন করবেন।জান্নাতিরা তাদের স্বজনদের জাহান্নাম পছন্দ করবে না বিধায় রাহমানুর রাহিম তাদের ইচ্ছায় এ নতুন ব্যবস্থা চালু করবেন।জান্নাতবাসী ও আরাফবাসীর মধ্যে পার্থক্য হবে জান্নাতিবাসীগণকে কাজ করে খেতে হবে না, কিন্তু আরাফবাসীকে কাজ করে খেতে হবে।এটাই হবে তাদের চিরস্থায়ী শাস্তি। লোকদের চিরস্থায়ী ইবাদতের ব্যবস্থা দ্বারা কোরআনের হুকুম চির বিদ্যমাণ হবে। আল্লাহ চির বিদ্যমান, সুতরাং তাঁর কোরআনের হুকুমও চির বিদ্যমাণ হবে। সংগত কারণে এখানে যা বলা হলো মূলত এটাই ঘটবে।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহর ইচ্ছায় কোরআন ও হাদিস সবই মানসুখ হয়। তিনি সর্বশক্তিমান।
২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:২৫
Spirit বলেছেন: রাহমান (অতি দয়ালু) যেমন আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক নাম। তেমনি মুযিল্ল (অপদস্থকারি)
ও আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক নাম। সুতরাং শুধু একটা দেখে অন্যটা না দেখা কানার হাতি দেখার মতো। এখন প্রশ্ন হতে পারে তাইলে দ্বিতীয়টি প্রথমটির বিপরীত কেন?
উত্তর হচ্ছে, আল্লাহ তায়ালা মুযিল্ল (অপদস্থকারি) পরকালে কাফেরদের ক্ষেত্রে।
কুরআনে এসেছে, 'আহলে কিতাবদের মধ্যে যারা কাফের' এবং মুশরিকরা চিরকাল জাহান্নামে থাকবে। (সূরা বায়্যিনাহ)
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহর ইচ্ছায় কোরআন ও হাদিস সবই মানসুখ হয়। তিনি সর্বশক্তিমান।
৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:২৮
Spirit বলেছেন: তবে যাদের পূণ্য কিছুটা কম তারা আরাফে থাকবে। তবে সবাই না।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সেটা এ সময়ের হিসাব। আল্লাহর ইচ্ছায় পরে হিসাব অন্য রকম হওয়া সম্ভব।
৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: আমি জাহান্নামে যেতে চাই ।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জাহান্নাম দেখারপর কেউ জাহান্নামে যেতে চাইবে না।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:০২
আলামিন১০৪ বলেছেন: “كل بدعة ضلالة وكل ضلالة في النار”