![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
সূরাঃ ২ বাকারা, ২ নং আয়াতের অনুবাদ-
২। ঐ কিতাব; যাতে কোন সন্দেহ নেই, যা হেদায়েত মোত্তাকীদের জন্য।
সূরাঃ ৫৩ নাজম, ৩ নং ও ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। আর সে মনগড়া কথা বলে না।
৪। এটাতো ওহি যা তার প্রতি ওহি হিসেবেই পাঠানো হয়।
সূরা: ৯ তাওবা, ১২২ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২২। আর মু’মিনদের এটাও উচিৎ নয় যে (জিহাদের জন্য) সবাই একত্রে বের হয়ে পড়বে। সুতরাং এমন কেন করা হয় না যে, তাদের প্রত্যেক বড় দল হতে এক একটি ছোট দল (জিহাদে) বের হয় যাতে অবশিষ্ট লোক ফিকাহ (দীনের গভীর জ্ঞান) অর্জন করতে থাকে। আর যাতে তারা নিজ কওমকে ভয় প্রদর্শন করে, যাতে তারা সাবধান হয়।
সূরাঃ ২, বাকারা। ১০৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৬। আমরা কোন আয়াত মানসুখ বা রহিত করলে অথবা ভুলে যেতে দিলে তা’হতে উত্তম বা তার সমতুল্য কোন আয়াত আমরা প্রদান করে থাকি।তুমি কি জান না যে আল্লাহ সর্ব বিষয়ে সর্ব শক্তিমান।
* মানসুখ বা রহিত বিধির কারণে কোরআন, এর বিবরণ হাদিস এবং কোরআন ও হাদিস দ্বারা গঠিত ফিকাহ সরাসরি ইসলামের বিধান নয়।
সূরাঃ ৪ নিসা, ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি তোমরা আল্লাহ ও আখিরাতে বিশ্বাস কর তবে তোমরা (ইতায়াত) আনুগত্য কর আল্লাহর, আর (ইতায়াত) আনুগত্য কর রাসুলের, আর যারা তোমাদের মধ্যে আমির।কোন বিষয়ে তোমাদের মধ্যে বিরোধ দেখাদিলে উহা উপস্থাপিত কর আল্লাহ ও রাসুলের নিকট। ওটা উত্তম এবং পরিনামে ভাল।
সূরাঃ ৩৫ ফাতির, ২৮ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৮। এভাবে রং বেরং- এর মানুষ, জন্তু ও আন’আম রয়েছে। নিশ্চয়ই আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে (ওলামা) আলেমরাই তাঁকে ভয় করে।নিশ্চয়্ই আল্লাহ পরাক্রমশালী ক্ষমাশীল।
সূরাঃ ১০১ কারিয়া, ৬ নং ও ৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬। তখন যার পাল্লা ভারী হবে
৭। সেতো লাভ করবে সন্তোষ জনক জীবন।
সূরাঃ ৬ আনআম, ১৫৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৫৩। আর এপথই আমার সিরাতাম মুসতাকিম (সরল পথ)। সুতরাং তোমরা এর অনুসরন করবে, এবং বিভিন্ন পথ অনুসরন করবে না, করলে তা’ তোমাদেরকে তাঁর পথ হতে বিচ্ছিন্ন করবে। এভাবে আল্লাহ তোমাদেরকে নির্দেশ দিলেন যেন তোমরা সাবধান হও।
* কোরআন, হাদিস ও ফিকাহ ইসলামের বিধান হতে আমিরের অনুমোদন এবং ওলামার পাল্লা ভারী জামায়াতের সমর্থন লাগবে। কারণ এটি বিভিন্ন পথ দেখায় না।
সূরাঃ ২ বাকারা,৩১ নং থেকে ৩৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩১। আর তিনি আদমেকে (আ.) সব জিনিসের নাম শিখালেন। তারপর সেগুলো ফেরেশতাদের সামনে হাজির করলেন। তারপর বললেন, যদি তোমরা সত্যবাদী হও তবে আমাকে এসব বস্তুর নাম বলে দাও।
৩২। তারা বলেছিলো, আপনি মহান পবিত্রময়। আপনি আমাদেরকে যা শিক্ষা দিয়েছেন এর বাইরে আমাদের কোন জ্ঞান নেই। নিশ্চয়ই আপনি সর্ব জ্ঞানী, মহাকৌশলী।
৩৩। তিনি বললেন হে আদম! তুমি তাদেরকে ঐসবের নাম বলে দাও!এরপর যখন সে তাদেরকে ঐগুলোর নাম বলে দিলো, তখন তিনি (আল্লাহ) বললেন, আমি কি তোমাদেরকে বলিনি যে, নিশ্চয়ই আমি আকাশ ও পৃথিবীর অদৃশ্য বিষয় সম্পর্কে জানি। আর তোমরা যা প্রকাশ কর এবং যা গোপন কর আমি তাও জানি।
সূরাঃ ৭ আ’রাফ, ১৯ নং থেকে ২২ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৯। হে আদম! তুমি ও তোমার স্ত্রী জান্নাতে বসবাস কর।আর যা খুশী খাও। আর এ গাছের কাছে যেও না।তাহলে তোমরা যালিমদের মধ্যে গণ্য হবে।
২০। অতঃপর তাদের লজ্জাস্থান যা তাদের নিকট গোপন রাথা হয়েছিল তা’ তাদের কাছে প্রকাশ করার জন্য শয়তান তাদেরকে কুমন্ত্রণা দিল। আর সে বলল, তোমরা না আবার ফেরেশতা হয়ে যাও, অথবা এখানে স্থায়ী হয়ে যাও সেজন্য তোমাদের রব এ গাছ সম্বন্ধে তোমাদেরকে নিষেধ করেছেন।
২১। সে তাদের নিকট কসম করে বলল, আমিতো তোমাদের নছিহতকারীদের একজন।
২২। এভাবে সে তাদেরকে ধোকা দিয়ে নীচু করল।তৎপর যখন তারা সে বৃক্ষফলের মজা গ্রহণ করল তখন তাদের লজ্জাস্থান তাদের নিকট প্রকাশ হয়ে পড়ল।আর তারা নিজেদেরকে জান্নাতের পাতা দ্বারা আবৃত করতে লাগল।তখন তাদের রব তাদেরকে ডেকে বললেন, আমি কি তোমাদেরকে এ গাছের কাছে যেতে মানা করিনি? আর আমি কি বলিনি যে শয়তান তোমাদের প্রকাশ্য দুশমন?
* আল্লাহ প্রশিক্ষিত বড় আলেম হলেন হযরত আদম (আ.)। তিনিও শয়তানের ধোকায় পড়েছিলেন। সেজন্য আলেম যত বড়ই হোক তাঁর ফতোয়া ইসলামের বিধান হবে না। আমিরের অনুমোদন না থাকায় ইমাম মালেক (র.), ইমাম শাফেঈ (র.) ও ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বলের (র.) ফতোয়া ইসলামের বিধান নয়। ইমাম আবু হানিফার (র.) যেসব ফতোয়ায় আমিরের অনুমোদন ও ওলামার পাল্লা ভারী জামায়াতের সমর্থন আছে ইমাম আবু হানিফার (র.) সেইসব ফতোয়া ইসলামের বিধান। এখন আমির অনুপস্থিত থাকায় ওলামার পাল্লা ভারী জামায়াতের সমর্থনের উপর আমল করা যাবে। তবে ইমাম মাহদী (আ.) এসে ওলামার পাল্লা ভারী জামায়াত সমর্থিত আমল বাতিল করলে তার উপর আর আমল করা যাবে না।এপথই আল্লাহর সিরাতাম মুসতাকিম (সরল পথ)।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:২২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মুমিনগণ পরকাল চিন্তাকেই বুদ্ধির কাজ মনে করে। আপনি কি মনে করেন সেটা আপনার বিষয়। আপনার মনে করা সবাই মনে করে না।
২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:১৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনার এইসব পোস্ট বিভেদ সৃষ্টিকারীদের উৎসাহ যোগায়।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:০৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ২০১৬ সাল থেকে আমার পোষ্টের কেউ বিরোধীতা করে না।
৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২৮
বিজন রয় বলেছেন: আপনি একজন উদার মুসলিম।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমার পোষ্ট সমূহ ফেসবুকের বড় বড় গ্রুপ সমূহে এ্যপ্রুভ হয়। কোথাও কোন বিরোধীতা পাচ্ছি না।
৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩৫
কামাল১৮ বলেছেন: আপনার কথাই ইসলামের বিধান।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমার কথা ইসলামের বিধান নয়। ইসামের বিধান ইসলামী প্রক্রিয়ায় সাব্যস্ত হয়।
৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: দেশ কি ইসলামী বিধানে চলে?? না সংবিধান অনুযায়ী?
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সংবিধান পরিবর্তনযোগ্য।
৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ২:৫৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
পাক কোরআন মজিদের কোন সুরায় ৫ ওয়াক্ত নামাজের বিধান ও পড়ার নিয়ম লেখা আছে জানাবেন।
৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: ইসলামের বিধান ইসলাম ধর্মের লোকেরাই মানে না।
না মানলে কোনো সমস্যা তো নাই। ইহকালে থেকে পরকালের চিন্তা করাটা বোকামি নয়?