![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
সূরাঃ ৫১ যারিয়াত, ৫৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৬। আমি জিন ও মানুষকে এ জন্য সৃষ্টি করেছি যে, তারা আমারই ইবাদত করবে।
সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৫। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই।তিনি চিরঞ্জীব চির বিদ্যমাণ।তাঁকে তন্দ্রা অথবা নিদ্রা স্পর্শ করে না।আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে সমস্তই তাঁর।কে সে যে তাঁর অনুমতি ছাড়া তাঁর নিকট সুপারিশ করবে? তাঁর সামনে পিছনে যা কিছু আছে তা’ তিনি জানেন।তাঁর ইচ্ছা ছাড়া তাঁর জ্ঞানের কিছুই কেউ আয়ত্ব করতে পারে না।তাঁর ‘কুরসী’ আকাশ ও পৃথিবী জুড়ে বিস্তৃত।এ দু’টির হেফাজত তাঁকে ক্লান্ত করে না।আর তিনি পরম উচ্চ-মহিয়ান।
সূরাঃ ৭ আ’রাফ, ৪৪ থেকে ৪৮ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪৪। জান্নাতবাসিগণ অগ্নিবাসিদিগকে ডেকে বলবে, আমাদের রব আমাদের সাথে যে ওয়াদা করেছেন আমরা তা’ সত্য পেয়েছি। তোমাদের রব তোমাদের সাথে যে ওয়াদা করেছেন তা’ কি তোমরা সত্য পেয়েছ? তারা বলবে, ‘হ্যাঁ’।তারপর ঘোষক তাদের মধ্যে ঘোষণা করে বলবে,যালিমদের উপর আল্লাহর লানত।
৪৫। (তারা যালিম)যারা আল্লাহর পথে বাধা সৃষ্টি করত।আর তাতে বক্রতা তালাশ করত। আর তারা আখিরাত বিষয়ে অবিশ্বাসী।
৪৬। উভয়ের মাঝে পর্দা আছে।আর আরাফে কিছু লোক থাকবে যারা প্রত্যেককে তাদের লক্ষণ দ্বারা চিনবে।আর তারা জান্নাকবাসীদেরকে ডেকে বলবে, তোমাদের শান্তি হোক। তারা তখনও জান্নাতে প্রবেশ করেনি, কিন্তু তারা এ বিষয়ে আশ্বস্ত।
৪৭। যখন তাদের দৃষ্টি অগ্নিবাসীদের দিকে ফিরিয়ে দেওয়া হবে তখন তারা বলবে, হে আমাদের রব আমাদেরকে যালিমদের সাথী বানিয়ে দিবে না।
৪৮। আরাফবাসীগণ যে লোকদেরকে লক্ষণ দ্বারা চিনবে তারা তাদেরকে ডেকে বলবে, তোমাদের দল ও তোমাদের অহংকার কোন কাজে আসল না।
সূরাঃ ২, বাকারা। ১০৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৬। আমরা কোন আয়াত মানসুখ বা রহিত করলে অথবা ভুলে যেতে দিলে তা’হতে উত্তম বা তার সমতুল্য কোন আয়াত আমরা প্রদান করে থাকি।তুমি কি জান না যে আল্লাহ সর্ব বিষয়ে সর্ব শক্তিমান।
* চির বিদ্যমাণ আল্লাহর জিন ও মানুষের ইবাদত পাওয়ার ইচ্ছা চিরস্থায়ী। জান্নাতি/জাহান্নামী কারা আল্লাহর চিরস্থায়ী ইবাদতের ইচ্ছা পূরণ করবে? জান্নাতিরা আল্লাহর বন্ধু। তাদের জন্য ইবাদত নয়, বরং আপ্যায়ন।সুতরাং জাহান্নামীরা আল্লাহর চিরস্থায়ী ইবাদতের ইচ্ছা পূরণ করবে।তাদের কেউ আল্লাহর ইবাদত অস্বীকার করলে তাকে জাহান্নামে নামিয়ে দেওয়া হবে। সে ইবাদতে সম্মত হলে তাকে আবার জাহান্নাম থেকে তুলে আনা হবে। জাহান্নামীরা আরাফে আল্লাহর ইবাদতে নিযুক্ত হবে।সুতরাং জান্নাত, জাহান্নাম ও আরাফ কোনটাই অস্থায়ী নয়।চিরস্থায়ী জাহান্নামে থাকার আয়াতের তবে কি হবে? সেইসব আয়াত আল্লাহ মানসুখ করবেন এবং সেই স্থানে নতুন আয়াত স্থাপন করবেন।তবে জাহান্নাম চিরস্থায়ী বিদ্যমাণ থাকবে কেউ ইবাদত অস্বীকার করলে তাকে সেখানে নামিয়ে দেওয়ার জন্য। সুতরাং চিরস্থায়ী জাহান্নামীরা চিরস্থায়ী জাহান্নামের ভয়ের মধ্যে থাকবে।এর থেকে মুক্তি পাবে গুনাহগার মুমিন। তবে তাদের প্রকাশ্য অঙ্গে গুনাহগারীর চিহ্ন চিরস্থায়ী থেকে যাবে। সরল লোকেরা আল্লাহর বন্ধু হয়ে চিরস্থায়ী আল্লাহর আপ্যায়নে থাকবে। জটিল লোকেরা চিরস্থায়ী আল্লাহর ইবাদতের শিকলে বন্দী থাকবে। সরল জটিলের মিশ্রণেরা চিনস্থায়ী ইবাদতের শিকল থেকে মুক্তি পাবে।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:৫৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
নির্বোধরা ছাড়া আর কেউ না।