নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাজার সনেটের কবি।

ফরিদ আহমদ চৌধুরী

বিষয় যতই জটিল হোক,ভাবতে ভালো লাগে

ফরিদ আহমদ চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিশ্বাসের ভাইরাস ও একটি প্রেসক্রিপশান

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১০


প্রয়াত নাস্তিক অভিজিৎ রায় ‘বিশ্বাসের ভাইরাস’ নামে একটা বই লিখেছে, কারণ অবিশ্বাসের ক্যানসারে তার বিশ্বাস মরেগিয়েছিল। তারপর সেই মরা বিশ্বাস পঁচে যে ভাইরাস উৎপন্ন হয়েছিল তাই নিয়ে অভিজিৎ ‘বিশ্বাসের ভাইরাস’ বইটা লিখেফেলেছিল। এখন কেউ যদি বিশ্বাসের ভাইরাস না দেখতে চান তাহলে তাকে অবশ্যই অবিশ্বাসের ক্যানসার খেকে আত্মরক্ষা করতে হবে। যে ভাবেই হোক বিশ্বাসটাকে বাঁচিয়ে রাখতেই হবে। বিশ্বাস বেঁচে থাকলে উহা পঁচবেনা , তখন ‘বিশ্বাসের ভাইরাস’ আর দেখতে হবেনা।
অবিশ্বাসের ক্যানসার এতটাই জঘন্য যে, আক্রান্ত হুওয়ার সাথে সাথেই লোকে আবোল-তাবোল বকতে থাকে। অল্পতে চিকিৎসা নাহলে এ সব লোক খান্নাসে পরিণত হয়। এমন দু’জন জঘন্য খান্নাস হলো, নাস্তিক আলী দস্তি ও আরজ আলী মাতুব্বর। এরপর মুক্তমনা বাংলাব্লগে আছে এক পঁচা নাস্তিক যে ভবঘুরে নাম দিয়ে লেখে। এরা সব সাক্ষাৎ শয়তান। এদের অনেক যোগ্য চেলা রয়েছে, ক্বোরআনে এদেরকেই মানুষ শয়তান বলা হয়েছে। এরা যতদিন আছে ততদিন পৃথিবীতে আসল শয়তান না হলেও চলবে।
পোষ্টে যে ছবিটি দেখছেন, এটা আসলে বিশ্বাসের প্রতিক। বাস্তবে বিশ্বাসছাড়া মানুষের জীবন অচল। অবিশ্বাসের ক্যানসার মানুষের এ চিরন্তন বিশ্বাসকে হত্যাকরে। সভ্যতার বাতাসকে বিষাক্ত করতে চায়। এবার আপনারাই বলুন, আপনারা কি অবিশ্বাসের ক্যানসারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলবেননা? নাকি এর হামলায় আপনাদের বিশ্বাসকে মরতে দিবেন? আচ্ছা বিশ্বাস না থাকলে কি দু’জন মানুষ একত্রে জীবন যাপন করতে পারে?
বিশ্বাসের কারণেই অনেক সম্মানীতা নারী সতীন কবুল করেও মহানবীকে (সঃ) বিয়ে করে তাঁর সাথে ঘর সংসার করেছেন। এ দেখে খান্নছদের কি হিংসা। ওরাতো উল্টা-পাল্টা ব্যবহার করে ওদের যন্ত্র-পাতি সব বিকল করে বসে আছে। ওদের সাথে একটানারী/পুরুষ থাকতে চায়না। এরপর তারা সমকামিতার পথ বেচে নিয়েছে। তথাপি ওদের শান্তি নেই। শান্তির যন্ত্রই যদি খারাপ হয়, তবে শান্তি হয় কেমন করে? অথচ তাদের মহাশত্রুর এত শান্তি কেমন করে সহে, তাইতো মেজাজ বিগড়ে, কি বলতে কি বলে দিশ ঠিক করতে পারেনা।

#আল্লাহর পরিস্কার প্রমাণ
সাংস্কৃতিক পরিবেশের কোন কিছু নিজে নিজে হয় নাই, হচ্ছেনা এবং হবেওনা এটা সর্বজন স্বীকৃত সত্য। তারমানে সাংস্কৃকিত পরিবেশে নিজে নিজে নাহওয়াই নিয়ম। এ নিয়ম প্রাকৃতিক পরিবেশে এসে অনিয়মে পরিণত হবে এমন কোন যুক্তি আছে কি? বিবর্তন, বীগ ব্যাং জেনেটিক্স, ট্রিং থিওরী কোয়ান্টাম মেথড এগুলো সত্য হয়ে থাকলে এগুলো নিজে নিজে হওয়ার যুক্তি কি? নিজেদের কথার স্বপক্ষে কোন যুক্তি দাঁড় করাতে না পারলে নাস্তিকদের যুক্তিবাদী হওয়ার যুক্তি কি? নিজে নিজে না হওয়ার স্বীকৃত নিয়ম অনুযায়ী, আস্তিকদের সিদ্ধান্ত হলো, প্রাকৃতিক পরিবেশের সব কিছু সৃষ্টি কর্তার সৃষ্টি। কিন্তু সৃষ্টিকর্তা নিজে কিভাবে অস্তিত্ব লাভ করেছেন, এ প্রশ্নের সমাধান করতে না পারলে আস্তিকদের যুক্তির দূর্বলতা থেকে যায়। আস্তিকদের মতের স্বপক্ষে আমি একটি থিওরী বা তত্ত্ব উপস্থাপন করেছি যা সৃষ্টিকর্তার নিজে নিজে অস্তিত্বলাভ এবং প্রাকৃতিক পরিবেশের সব কিছু তিনি সৃষ্টি করেছেন- একথা প্রমাণে যথেষ্ট। নিম্নে এ সংক্রান্ত তত্ত্ব ও প্রমাণ উপস্থাপন করা হলো।

তত্ত্বঃ নিজে নিজে শুধু এক জন অস্তিত্বলাভ করতে পারে, একাধীক কোন কিছুর নিজে নিজে অস্তিত্ব লাভ করা অসম্ভব ।

প্রমাণঃ যে নিজে নিজে অস্তিত্ব লাভ করে তার সৃষ্টিকর্তা, সীমার্ধারক, নিয়ন্ত্রক ও বাধাপ্রদানকারী নেই। সুতরাং সে ছোট হবেনা বরং সে বড় হবে । সে ছোট হবেনা কারণ তার ছোট হওয়ার যুক্তিসংগত কোন কারণ নেই। যেহেতু অসীম > সসীম সেহেতু সে অসীম হবে। বস্তু ও সসীম শক্তি অসীম হতে পারেনা বিধায় নিজে নিজে অস্তিত্ব লাভ করেছে অসীম শক্তি। বস্তু অসীম হতে না পারলেও বস্তু অসীম হতে গেলে বস্তু এর পরমাণু থেকে ভেঙ্গে শক্তিতে পরিণত হয়ে অসীম শক্তিতে পরিণত হতে পারে। সসীম শক্তি অসীম হতে গেলে এর সীমানা ভেঙ্গে অসীম শক্তিরূপে অসীম হতে পারে। নিজে নিজে অস্তিত্ব লাভের ক্ষেত্রে কোন অসীম শক্তির কোন বাধা না থাকায় সকল অসীম শক্তি নিজে নিজে অস্তিত্বলাভ করেছে। কিন্তু কোন অসীম শক্তি পরস্পর আলাদা হতে পারেনি। কারণ আলাদা করতে গেলে সীমা দিতে হয়, আর সীমা দিলে আর অসীম থাকেনা। সুতরাং মহাজাগতিক প্রথম নিয়মে নিজে নিজে অস্তিত্ব লাভ করতে গিয়ে সকল বস্তু ভেঙ্গে অসীম শক্তি রূপে অস্তিত্ব লাভ করেছে। সকল সসীম শক্তি সীমা হারিয়ে অসীম শক্তিরূপে অস্তিত্ব লাভ করেছে। সকল অসীমশক্তি অসীমরূপে অসীমরূপে অস্তিত্ব লাভ করেছে। পরস্পর আলাদা হতে না পেরে সকল অসীম শক্তি একত্রে মিলেমিশে একাকার হয়ে একজন সর্বশক্তিমান হয়েছেন। অসীম প্রাণ শক্তি থাকায় তিনি জড় জাতীয় কিছু হননি। তিনি অসীম হয়ে মহাজাগতিক অসীম স্থান দখল করায়, নিজে নিজে আর কিছু হওয়ার কোন স্থান অবশিষ্ট থাকেনি। আবার নিজে নিজে কোন কিছু হওয়ার ক্ষেত্রে তিনি অসীম বাধা হওয়ায় যেহেতু অসীমকে অতিক্রম করা যায়না , সুতরাং নিজে নিজে আর কিছুর অস্তিত্ব লাভের সুযুগ থাকলনা। সুতরাং নিজে নিজে শুধূ একজন অস্তিত্বলাভ করতে পারে, একাধীক কোন কিছুর নিজে নিজে অস্তিত্ব লাভ অসম্ভব।(তত্ত্ব প্রমাণীত)

সর্বশক্তিমানের অনেক নাম মানুষ দিয়েছে, মুসলমানরা তাঁকে আল্লাহ বলে। আল্লাহ নিজে নিজে অস্তিত্ব লাভের পর নিজে নিজে অস্তিত্ব লাভের আর কোন সুযুগ না থাকায় আল্লাহই প্রাকৃতিক জগতের সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা।(প্রমাণীত তত্ত্বে প্রমাণীত)।

আল্লাহর সৃষ্টি প্রক্রিয়াঃ মানুষের দৃষ্টিশক্তি সীমাবদ্ধ শক্তি বিধায় মানুষ সব কিছু দেখতে পায়না। তবে যন্ত্রদিয়ে মানুষ পরমাণু পর্যন্ত দেখতে পায়। পরমাণু ভেঙ্গে শক্তিতে পরিণত হলে মানুষ আর তা’দেখতে পায়না। কিন্তু অসীম দৃষ্টিশক্তির কারণে আল্লাহ শক্তিকেও দেখতে পান। তো তিনি যা বানাতে চান প্রথমে তিনি এর লিমিট বা সীমা প্রদান করেন। তারপর লিমিটে বা সীমায় প্রয়োজনীয় উপাদান যোগ করেন। এরপর তাঁর অসীম শক্তি তাড়িত করে হও বল্লে উহা হয়ে যায়। কোন শক্তি কণার সাথে কোন শক্তি কণা মিশালে কোন বস্তুর পরমাণু গঠিত হবে তা তিনি জানেন বিধায় সেভাবে তিনি পরমাণু গঠন করেন।
আমরা যে সব শক্তি উৎপাদন ও ব্যাবহার করে থাকি তার সবটাই সসীম শক্তি। আমরা এসব শক্তি উৎপাদন করতে পারলেও সৃষ্টি করতে পারিনা। আমরা শুধু রূপান্তর করতে পারি। এসব শক্তি আল্লাহর সৃষ্টি বিধায় এসবের বিনাশও আছে। তবে অসীম শক্তির বিনাশ নেই। সেই হিসেবে বিজ্ঞানের কথা ঠিক আছে।
সসীম শক্তির তাড়নায় কি হয় আমরা তা দেখি, যেমন ফ্যান ও চাকা ঘুরে। আর অসীম শক্তির তাড়নায় সৃষ্টি হয়। আমাদের অসীম শক্তি নেই বিধায় আমরা রূপান্তর করতে পারি, কিন্তু সৃষ্টি করতে পারিনা। সাহিত্যও আমাদের সৃষ্টি নয় বরং ভাষার রূপান্তর ঘটিয়ে আমরা সাহিত্য তৈরী করি। সুতরাং সৃষ্টিকর্তা শুধুই একজন। তিনি ছাড়া আর সব উৎপাদক ও তৈরী কারক।
পদার্থ এর মতো সসীম শক্তির মৌলিক ও যৌগিক অবস্থা রয়েছে। যেমনঃ বিদ্যুৎ মৌলিক শক্তি, কিন্তু অগ্নি যৌগিক শক্তি। অগ্নিতে রয়েছে দহন শক্তি, তাপ শক্তিি, আলোক শক্তি ও অগ্নি শক্তি। বৈদ্যতিক বাল্ব থেকে আলোক ও তাপ একত্রে পাওয়া যায়। চাঁদের আলোয় আলোক শক্তি পাওয়া গেলেও তাপ শক্তি পাওয়া যায়না। ইস্ত্রি ম্যাশিন থেকে শুধু তাপ শক্তি পাওয়া যায়। শুধু অগ্নি ও আলোক শক্তির যৌগ হলে দহন ও তাপ ঘটবেনা। এভাবে সসীম শক্তিতে বৈচিত্র রয়েছে। আর পদার্থ এর বৈচিত্রতো আমাদের প্রত্যক্ষ বিষয়। বিভিন্ন পদার্থ এর গ্যাসীয় রূপ ও বিভিন্ন সসীম শক্তির সহযোগে আল্লাহ নক্ষত্র সৃষ্টি করেছেন এবং বীগ ব্যাং বা মহা বিস্ফোরন ঘটিয়ে তিনি নক্ষত্রের অংশ ব্যাচ্ছেদের মাধ্যমে এর গ্রহ, উপগ্রহ, গ্রহানু পুঞ্জ ইত্যাদি সৃষ্টি করেছেন। তবে নক্ষত্র ব্যবচেছদে রূপায়ন,সীমা প্রদান ও অসীম শক্তি তাড়না পদ্ধতি অধিকতর সঠিক বলে মনেহয়। কারণ শক্তি তাড়না সম্পর্কীত বিষয় অধীক সহজ বোধ্য। তবে এসব সরাসরি সৃষ্টি আরো অধীক সহজ বোদ্ধ্য।
আল্লাহ মহাজগত ছয় সৃষ্টি করেছেন এর মানে এ নয় যে উহা আমাদের ছয় দিন। হাসরের মাঠের ছয় দিন হলে উহা আমাদের তিন লাখ বছরের সমান। আর যদি মহাজাগতিক ছয় দিন হয় তবে তা আমাদের কত বছরের সমান সেটা আল্লাহই ভালো জানেন। বিজ্ঞান এ ব্যাপারে ধারণা ছাড়া যথাযথ প্রমাণ এখনো উপস্থাপন করতে পারেনি।
বিঃদ্রঃ ক্রমাম্বয়ে আরো তথ্য ও তত্ত্ব যোগ করা হবে - ইনশাআল্লাহ।

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩৬

আবু ইশমাম বলেছেন: হুম বুঝলুম

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ

২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১১

মো: সাকিব আহমদ মুছা বলেছেন: দু:খ হয় মুক্তচিন্তার লেখক অভিজিৎ রায় এর জন্য অতিতাড়াতাড়ী মাটির সাথে মিশে গেল জঙ্গীদের অভিজিৎ রায় নামের একটি তাজা প্রান।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: বিশ্বাসের ভাইরাস নিয়ে অধিকতর গবেষণার জন্যই হযতো তার আত্মাটা দেহটা ফেলে অন্য জগতে পাড়ি দিয়েছে।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সকল অকাল মৃত্যুই একরকম।

৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০২

বাবাজান বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাই, একমত আছি

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আপনার লেভেল আর অভিজিৎ, আলী দস্তি, আরজ আলী মাতুব্বরের লেভেল তুলনা করে দেখুন ।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:২৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ওরা বড় মাপের ইবলিশ। শযতানের লেবেলে ওরা চুড়াতেই আছে। অস্বীকার করতে পারবেন?

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: তারা যা বলেছেন তা যদি প্রমাণ করতে না পারেন, আর আমি যা বলছি তা’যদি আমি প্রমাণ করতে পারি, তবে লেভেল আমারটাই উপরে থাকবে।

৫| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০৯

বাবাজান বলেছেন:
ছবিটি আপনার যুক্তির পক্ষে কাজে লাগবে

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:২৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ঠিক বলেছেন

৬| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:২৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মূর্খ না থেকে মুক্তভাবে পড়ালেখা করাতেই কি শয়তান হয়ে গেলো?

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৩০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: যে শয়তান সে পড়ালেখা করলেও শয়তান।

৭| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: জ্ঞানী কারা যারা অন্ধভাবে সব বিশ্বাস করে? উপরে লিখে রেখেছেন "প্রমাণ ছাড়া কিছুই বিশ্বাস করিনা। তাইতো সব কিছুতে প্রমাণ খুঁজি"! এই তার নমুনা?

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সব নমুনা একই পোষ্টে দেওয়া সম্ভব নয়। ব্লগের আরো অপরাপর পোষ্টে প্রদত্ত নমুনা দেখলে আপনার মন্তব্য এমন হতোনা।

৮| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


গ্রীক ধর্ম ছিল পুরোপুরি রূপকথার উপর, সেই ধর্মটি বিলুপ্ত হয়েছে; হিন্দু ধর্মের বিরাট অংশ রূপকথা, ইহার বিলোপ হয়নি, কারণ হিন্দুরা লেখাপড়ায় গ্রীক থেকে ২০০০ বছর পেছেন ছিল; এখন সেটা কাটিয়ে উঠছে; শীঘ্রই হিন্দু ধর্মের প্রভাব কমে আসবে, ধর্ম টিকে থাকবে; কারণ, তারা ধর্মকে বদলাতে পারে, ইচ্ছা হয় দুর্গাকে বাদ দিয়ে কালীকে মানবে, ইচ্ছা হয় শিবকে বাদ দিয়ে গণেশকে মানবে; সেই সব পথ খোলা।

আপনারা সময়ের সাথে ইসলামকে ক্রমেই রূপকথার দিকে নিয়ে যাচ্ছেন, নতুন নতুন রূপকথা যোগ করছেন।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৫৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনারাতো ইসলামের সব কিছুই রূপকথা মনে করেন, তবে সক্কলে এমন মনে করেনা। আর আমি ইসলামী বিশ্বাসের সবটাই সত্য হিসেবে প্রমাণ করতে পারি। সুতরাং আপনাদের মনেকরা নিয়ে আমাদের মাথাব্যাথা নেই।

৯| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১০

মো: সাকিব আহমদ মুছা বলেছেন: জঙ্গী দ্বারা করে চলছ একের পর এক মুক্তমনার ব্লগার হত্যা

ধর্মের পক্ষে কথা বল্লেই আস্তিক আর না বল্লেই নাস্তিক, আমি আমরা মানুষের অধিকার আদায়ের সম্পর্কে লিখি, তাই বলে যদি আপনাদের ইসলাম রক্ষার দোই দেয়া জঙ্গীদের কাছে নাস্তিক হয়ে যাই তাতে কোন সমস্যা নাই আমার । আর তোমরা তো মুসলমানদের ইসলাম চলে যায় বলে দেশে ক্ষমতায় আশার লোভে সাধারন মানুষের জন মনে আতংক সৃষ্টির লক্ষ্যে অস্তিতিশীল পরিবেশ বাস্তবায়ন করে ইসলাম রক্ষার ধোহাই দিয়ে জঙ্গী দ্বারা করে চলছ একের পর এক মুক্তমনার ব্লগার হত্যা। হত্যার পেশা বেঁচে নিছ।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: মানুষ হত্যার চেয়ে পারলে মানুষের ভুলগুলো হত্যা করা ভালো।

১০| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৯

মো: সাকিব আহমদ মুছা বলেছেন: মাটির মতো মানুষ অভিজিৎ রায়। যিনি ছিলেন উদার মনের একটি মাত্র বাংলার তাজা জলন্ত মুক্তকথার লেখার প্রান। থাকে আমি ব্যাক্তিগত ভাবে না চিনলেও লেখা লেখির মাধ্যমে তার সম্পর্কে অনেক কিছু ভাল জান তাম। অবশেষে জঙ্গীধারা হত্যা করা হলো -অভিজিৎ রায়-কে।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: হত্যা কোন সমাধান নয়, কারণ হত্যালিলা চলতে থাকলে পৃথিবী জনশূণ্য হয়ে পড়বে, তখন মতবাদগুলো গিলবে কে?

১১| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৭

নেক্সাস বলেছেন: বুঝলাম

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: বেশ

১২| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৪

লাডল্লা পোলা বলেছেন: ওরে বাবা !!!
অভিজিৎ এর অকাল মৃত্যু হয় যদি পাপ শাপ !!!
তবে ধর্মপ্রচারকদের অকাল মৃত্যু হয় কিভাবে সোয়াব ???

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: জনাব অভিজিৎ নাস্তিক, তাঁর ব্যাপারে পাপ ও সোয়াবের আলোচনায় লাভকি?

১৩| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১২

প্রামানিক বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় কবি।

১৪| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৫৮

বাবাজান বলেছেন: যতসব বাচাল ফাচাল আজাইরা প্যাচাল লইছে যুক্তি বুঝেনা ঘুড়ার ডিম, কমেন্ট করতে পারলেই হয়ে গেলো ? এই সব মগজ পচাঁ পশুরা নিজেকে কি ঘন্টার একেবারে ঘন্টার মাথা যে মনে করে নিজেরাই বুঝেনা, আর নিজেরা অন্ধের মতো কথা বলে অথচ ধর্ম পালনকারী মানুষদদেরকে আঘাৎ দ্যায় আর বলে অন্ধ বিশ্বাসী অথচ নিজে যখন কথা বলে তখন অনুমান করে কথা বলতে গিয়ে নিজেকে একেবারে বাস্তব বিশ্বাসী হনুমান মনে করে, বেটা বেয়াদব ;
ধার্মীকদের যুক্তির নিচে পড়ে চ্যাপ্টা হবি আবার চ্যাটাং চ্যাটাং করিস ! ; পারবিনা তুরা বাস্তবে চুলের মাথা ! আবার চ্যাটাং চ্যাটাং করিস,, তুদের নাস্তিক্যবাদ, এতো বাস্তব বিশ্বাসে পূর্ণ তাহলে খ্যাতার নিচে শুয়ে নিজেদের নাস্তিকতা ও নাস্তিক্যবাদ প্রচার করতে শুধু ব্লগের পাতায় খুচাখুচি করিস কেনো, জিবনের মায়া ছেড়ে ধার্মীকদের মতো নিজেদের জিবন বাজি রেখে খ্যাতার নিচ থেকে বেড়িয়ে আয়, আর বল সাহসের সাথে সত্য এসে গেছে নাস্তিকতা এসে গেছে শান্তি এসে গেছে, আপনারা আমাদের নাস্তিক ব্লগারদের কথা শুনুন দয়া পূর্বক, আমরাও সব ধর্মীয় বিধান বাতিল করে মানব জাতির জন্য নাস্তিকতার বিধান চালো করেছি কারন এতেই আছে শান্তি,,,, যদি তখন তুরা প্রমাণ না দেখাতে পারিস আর সকল প্রকার প্রশ্নের উত্তর না দিতে পারিস্ তবে তখন কিন্তূ পাদ ছাড়তে ছাড়তে পালানোর জায়গা পাবিনা ???
যত্ত্বসব ঘুড়ার ডিমের জ্ঞান নিয়ে নাস্তিকতা প্রচার করতে আসছে,, না আছে কোনো সংবিধান, না আছে কোনো জিবন বিধান, আর না আছে কথার বাস্তবতার প্রমাণ,, একেবারে হিরু নাম্বার জিরু,, যুগে যুগে নাস্তিকরা আস্তিকদের কাছে পরাজিত হয়ে আসছে, হচ্ছে ও হবে,, ;
যদি পারিস তবে চ্যালেঞ্জ ল ;
এহন ভয়ে এক গ্ল্যাস ডরের ঢুক গিলবি আর বলবি, তুমরা তো কথায় কথায় মৃত্যূর হুমকি দাও তাহলে তুমাদের সাথে আলোচনায় বসি কিভাবে
এখন আমি বলবো ধর্ম যেভাবে এগিয়ে গেছে সেভাবে তুরাও এগিয়ে যা, কিন্তূ জানি তুরা একি কথা বলবি, যে কথায় কথায় মৃত্যূর হুমকি দ্যায় তাদের সাথে কোনো উঠা বসা কথা বার্তা নেই, তাদের থেকে এড়িয়ে যাওয়ায় ভালো. থাম্ আর বুঝাতে হবেনা এভাবে কতো ভিতু ও নকল মূক্ত মনারা এড়িয়ে গেছে ; তা আজ নতুন নয়,, আর অভিজিৎ রায় ছিলো হিন্দু ধর্মের এক রাম খাটাইস্ তার উদ্দেশ্য ছিলো শুধু আমেরিকার মোটা টাকা খেয়ে সমকামীতার পক্ষে কাজ করা আর ইসলাম ধর্মের বিরুধিতা করা,, একজন মানুষ হিসেবে বিবেক বুদ্ধি থাকা সত্যেও কিভাবে সমকামীতা নিতী নৈতিকতার কর্ম হতে পারে ? নাকি বৈজ্ঞানিক ভাবে অর্থাৎ যে বিজ্ঞানী প্রমাণ করছে যে সমকামীতা মানুষের মস্তিষ্কের ইত্যাদী ফিত্যাদী
আসল কথা হলো এই বিজ্ঞানী নিজে সমকামীতায় লিপ্ত তাই নিজের এই ঘৃণ্য যৌন বিকৃতিকে ভালো প্রমান করার অপচেষ্টা চালিয়েছে
যেমন নিজের গু নিজে হাতে ধরা নিজের কাছে তেমন একটা কিছু নয় যতটা অন্যের গু বা পায়খানা তথা মল মুত্র হাত দিয়ে ধরার চেয়ে, তাই ঐ বিজ্ঞানী নিজে নিজের পায়খানা তথা মল মুত্র খেয়ে এই সব খাওয়া বিজ্ঞান সম্মত করে দিতে পারে কিন্তূ এই টাইপের মানুষ যারা তাদের কাছেই তা বিজ্ঞান সম্মত হতে পারে কিন্তূ বিবেকবান ও প্রকৃত মানুষের পক্ষে ইহা খাওয়া কখনই সম্ভব নয়,,,, কারন মানুষ সে মানুষ সর্বউচ্চ জ্ঞানী, মানুষ দ্বারা পশুর কাজ হতে পারেনা ভবে জানি,,

যে জন মানুষ হয়ে পশুর কাজ করে সে দু পায়ের জানুয়ার
নামে আর রূপে সে মানুষ কিন্তূ প্রকাশ্য জানুয়ার

একবার কি ভাবা যায় যদি সমকাম এই সাড়া পৃথিবীতে চালু হয়ে যায় তখন অবস্থাটা কি হবে এই পৃথিবীর ?? কোথায় থাকবে সভ্যতা, ভদ্র লোকি? একজন মানুষকে এখন ভদ্র লোক বলা যায়, একজন মহিলাকে ভদ্র মহিলা বলা যায় কিন্তূ তখনকার কথা কি চিন্তা করা যায় ??
(""আমার মতে যারা অভিজিতের সমকামের সাথি অর্থাৎ যারা সমকামের সময় অভিজিতের ধুন চুষতো ওদেরকে এক ঘরে বন্ধি করে উলঙ্গ করে একজন আরেকজনের ধুন চুষার কাজে নিয়জিত করা হোক আর ওদেরকে কোনো খাবার খেতে দেয়া হবেনা ওরা একজন আরেকজনের মাল খেয়ে বেচে থাকুক দেখি পাছায় কতোটুকু কুলায়"";)
উপরে বেরিকেটের মাঝখানে যা বললাম তা মিথ্যে বলিনি যা সত্য তাই বলেছি কিন্তূ ভদ্র সমাজ বলতে একটি সমাজ এখনো জিবিত আছে মানব বিবেক শেষ হয়ে যায়নি,, সে হিসেবে সামু কর্তৃপক্ষ আমার এই কমেন্ট ডিলেট করার অধিকার রাখে, কেনো? কেনো রাখে ? ঐ ব্যাটা কথা কসনা কেন???
কারন সমকামিতা এতই অভদ্রতা যে সেই সময় যা করা হয় তা ভদ্র সমাজে উচ্চারন করলেও অভদ্র হয়ে যেতে হয়,, তাই বলছিলাম যদি নিজের পাছার ময়লা নিজে খেতে পারো তবে এই পাছার ময়লা তথা গু খাওয়া নিয়ে মানুষের মাঝে বলতে যেওনা যে হে মানুষ তুমরাও নিজেদের পাছার ময়লা বের করে করে খাও,, যদি তা করিস তবে মানুষ ইহা শুনে ঘৃণায় নিজের ব্যক্তিত্ব ও মনুষত্ত্বের উপর আঘাৎ মনে করে বলবেই তুর একদিন কি আমার একদিন
তখন যুক্তি দিলেও লাভ হবেনা যে হে মানুষ ভাইয়েরা আপনার শুনেন, আমরা যখন খাই তখন সুগন্ধি পুলাও খাই বহু টাকা খরচ করে খাবার কিনে খাই আর এই খাবারটা পেটে গেলেই ও বের হলেই এটা আর খাওয়া যাবেনা তা নয় কারন তা অনেক দামী ছিলো ও সুগন্ধ ছিলো,, বাহ্ দারুন যুক্তি তো ? তাহলে আজ থেকে সকল নাস্তিকরা খাওয়া আরম্ভ করে দে,, হালার আহাম্মক কুথাকার এটা একটা যুক্তি হইলো ? যতই দামী আর সুগন্ধি থাক তা পেটে যাওয়ার আগে খাওয়ার যোগ্য কিন্তূ পেটে যাওয়ার পরে নই, কারন এই জিনিষটা কি বুঝলিনা যে খাবার যতই দামী আর সুগন্ধি হোক তা পেটে যাওয়ার পর দুর্গন্ধ হয়ে বের হয় ?
বুকা রামের দল কোথাকার ;
তুরা এভাবেই যুক্তি দিবি আর আমরা বুঝে নিলাম।যে এটাই তুদের বাস্তব বিশ্বাস!!
এভাবে খেয়েই তুরা বাস্তব বিশ্বাসী, আর আমরা জ্ঞান সম্পন্ন মানুষ এসব খেয়ে বাস্তব বিশ্বাসি হতে হয়না,, এখানেও আমরা তুদের কথিত অন্ধ বিশ্বাসিই থাকতে চাই, এসব খেয়ে এই ক্ষেত্রে তুদের মতো বাস্তব চাক্ষুষ বিশ্বাসি হতে চাইনা, হওয়ার দরকারও নেই, তুরাই খাগা হাগা আর বাস্তব বিশ্বাসি হগা.
মানুষ যা খায়

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: জনাব, মন্তব্য করেছেন ঠিক আছে, তবে ভাষা শালীন হওয়া দরকার।

১৫| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:০৫

বাবাজান বলেছেন: যতসব বাচাল ফাচাল আজাইরা প্যাচাল লইছে যুক্তি বুঝেনা ঘুড়ার ডিম, কমেন্ট করতে পারলেই হয়ে গেলো ? এই সব মগজ পচাঁ পশুরা নিজেকে কি ঘন্টার একেবারে ঘন্টার মাথা যে মনে করে নিজেরাই বুঝেনা, আর নিজেরা অন্ধের মতো কথা বলে অথচ ধর্ম পালনকারী মানুষদদেরকে আঘাৎ দ্যায় আর বলে অন্ধ বিশ্বাসী অথচ নিজে যখন কথা বলে তখন অনুমান করে কথা বলতে গিয়ে নিজেকে একেবারে বাস্তব বিশ্বাসী হনুমান মনে করে, বেটা বেয়াদব ;
ধার্মীকদের যুক্তির নিচে পড়ে চ্যাপ্টা হবি আবার চ্যাটাং চ্যাটাং করিস ! ; পারবিনা তুরা বাস্তবে চুলের মাথা ! আবার চ্যাটাং চ্যাটাং করিস,, তুদের নাস্তিক্যবাদ, এতো বাস্তব বিশ্বাসে পূর্ণ তাহলে খ্যাতার নিচে শুয়ে নিজেদের নাস্তিকতা ও নাস্তিক্যবাদ প্রচার করতে শুধু ব্লগের পাতায় খুচাখুচি করিস কেনো, জিবনের মায়া ছেড়ে ধার্মীকদের মতো নিজেদের জিবন বাজি রেখে খ্যাতার নিচ থেকে বেড়িয়ে আয়, আর বল সাহসের সাথে সত্য এসে গেছে নাস্তিকতা এসে গেছে শান্তি এসে গেছে, আপনারা আমাদের নাস্তিক ব্লগারদের কথা শুনুন দয়া পূর্বক,আমরাও সব ধর্মীয় বিধান বাতিল করে মানব জাতির জন্য নাস্তিকতার বিধান চালো করেছি কারন এতেই আছে শান্তি,,,, যদি তখন তুরা প্রমাণ না দেখাতে পারিস আর সকল প্রকার প্রশ্নের উত্তর না দিতে পারিস্ তবে তখন কিন্তূ পাদ ছাড়তে ছাড়তে পালানোর জায়গা পাবিনা ???
যত্ত্বসব ঘুড়ার ডিমের জ্ঞান নিয়ে নাস্তিকতা প্রচার করতে আসছে,, না আছে কোনো সংবিধান, না আছে কোনো জিবন বিধান, আর না আছে কথার বাস্তবতার প্রমাণ,, একেবারে হিরু নাম্বার জিরু,, যুগে যুগে নাস্তিকরা আস্তিকদের কাছে পরাজিত হয়ে আসছে, হচ্ছে ও হবে,, ;
যদি পারিস তবে চ্যালেঞ্জ ল ;
এহন ভয়ে এক গ্ল্যাস ডরের ঢুক গিলবি আর বলবি, তুমরা তো কথায় কথায় মৃত্যূর হুমকি দাও তাহলে তুমাদের সাথে আলোচনায় বসি কিভাবে এখন আমি বলবো ধর্ম যেভাবে এগিয়ে গেছে সেভাবে তুরাও এগিয়ে যা, কিন্তূ জানি তুরা একি কথা বলবি, যে কথায় কথায় মৃত্যূর হুমকি দ্যায় তাদের সাথে কোনো উঠা বসা কথা বার্তা নেই, তাদের থেকে এড়িয়ে যাওয়ায় ভালো. থাম্ আর বুঝাতে হবেনা এভাবে কতো ভিতু ও নকল মূক্ত মনারা এড়িয়ে গেছে ; তা আজ নতুন নয়,, আর অভিজিৎ রায় ছিলো হিন্দু ধর্মের এক রাম খাটাইস্ তার উদ্দেশ্য ছিলো শুধু আমেরিকার মোটা টাকা খেয়ে সমকামীতার পক্ষে কাজ করা আর ইসলাম ধর্মের বিরুধিতা করা,, একজন মানুষ হিসেবে বিবেক বুদ্ধি থাকা সত্যেও কিভাবে সমকামীতা নিতী নৈতিকতার কর্ম হতে পারে ? নাকি বৈজ্ঞানিক ভাবে অর্থাৎ যে বিজ্ঞানী প্রমাণ করছে যে সমকামীতা মানুষের মস্তিষ্কের ইত্যাদী ফিত্যাদী
আসল কথা হলো এই বিজ্ঞানী নিজে সমকামীতায় লিপ্ত তাই নিজের এই ঘৃণ্য যৌন বিকৃতিকে ভালো প্রমান করার অপচেষ্টা চালিয়েছে
যেমন নিজের গু নিজে হাতে ধরা নিজের কাছে তেমন একটা কিছু নয় যতটা অন্যের গু বা পায়খানা তথা মল মুত্র হাত দিয়ে ধরার চেয়ে, তাই ঐ বিজ্ঞানী নিজে নিজের পায়খানা তথা মল মুত্র খেয়ে এই সব খাওয়া বিজ্ঞান সম্মত করে দিতে পারে কিন্তূ এই টাইপের মানুষ যারা তাদের কাছেই তা বিজ্ঞান সম্মত হতে পারে কিন্তূ বিবেকবান ও প্রকৃত মানুষের পক্ষে ইহা খাওয়া কখনই সম্ভব নয়,,,, কারন মানুষ সে মানুষ সর্বউচ্চ জ্ঞানী, মানুষ দ্বারা পশুর কাজ হতে পারেনা ভবে জানি,,

যে জন মানুষ হয়ে পশুর কাজ করে সে দু পায়ের জানুয়ার
নামে আর রূপে সে মানুষ কিন্তূ প্রকাশ্য জানুয়ার

একবার কি ভাবা যায় যদি সমকাম এই সাড়া পৃথিবীতে চালু হয়ে যায় তখন অবস্থাটা কি হবে এই পৃথিবীর ??
কোথায় থাকবে সভ্যতা, ভদ্র লোকি? একজন মানুষকে এখন ভদ্র লোক বলা যায়, একজন মহিলাকে ভদ্র মহিলা বলা যায় কিন্তূ তখনকার কথা কি চিন্তা করা যায় ??
(""আমার মতে যারা অভিজিতের সমকামের সাথি অর্থাৎ যারা সমকামের সময় অভিজিতের ধুন চুষতো ওদেরকে এক ঘরে বন্ধি করে উলঙ্গ করে একজন আরেকজনের ধুন চুষার কাজে নিয়জিত করা হোক আর ওদেরকে কোনো খাবার খেতে দেয়া হবেনা ওরা একজন আরেকজনের মাল খেয়ে বেচে থাকুক দেখি পাছায় কতোটুকু কুলায়"";)
উপরে বেরিকেটের মাঝখানে যা বললাম তা মিথ্যে বলিনি যা সত্য তাই বলেছি কিন্তূ ভদ্র সমাজ বলতে একটি সমাজ এখনো জিবিত আছে মানব বিবেক শেষ হয়ে যায়নি,, সে হিসেবে সামু কর্তৃপক্ষ আমার এই কমেন্ট ডিলেট করার অধিকার রাখে, কেনো? কেনো রাখে ? ঐ ব্যাটা কথা কসনা কেন???
কারন সমকামিতা এতই অভদ্রতা যে সেই সময় যা করা হয় তা ভদ্র সমাজে উচ্চারন করলেও অভদ্র হয়ে যেতে হয়,, তাই বলছিলাম যদি নিজের পাছার ময়লা নিজে খেতে পারো তবে এই পাছার ময়লা তথা গু খাওয়া নিয়ে মানুষের মাঝে বলতে যেওনা যে হে মানুষ তুমরাও নিজেদের পাছার ময়লা বের করে করে খাও,, যদি তা করিস তবে মানুষ ইহা শুনে ঘৃণায় নিজের ব্যক্তিত্ব ও মনুষত্ত্বের উপর আঘাৎ মনে করে বলবেই তুর একদিন কি আমার একদিন
তখন যুক্তি দিলেও লাভ হবেনা যে হে মানুষ ভাইয়েরা আপনার শুনেন, আমরা যখন খাই তখন সুগন্ধি পুলাও খাই বহু টাকা খরচ করে খাবার কিনে খাই আর এই খাবারটা পেটে গেলেই ও বের হলেই এটা আর খাওয়া যাবেনা তা নয় কারন তা অনেক দামী ছিলো ও সুগন্ধ ছিলো,, বাহ্ দারুন যুক্তি তো ? তাহলে আজ থেকে সকল নাস্তিকরা খাওয়া আরম্ভ করে দে,, হালার আহাম্মক কুথাকার এটা একটা যুক্তি হইলো ? যতই দামী আর সুগন্ধি থাক তা পেটে যাওয়ার আগে খাওয়ার যোগ্য কিন্তূ পেটে যাওয়ার পরে নই, কারন এই জিনিষটা কি বুঝলিনা যে খাবার যতই দামী আর সুগন্ধি হোক তা পেটে যাওয়ার পর দুর্গন্ধ হয়ে বের হয় ?
বুকা রামের দল কোথাকার ;
তুরা এভাবেই যুক্তি দিবি আর আমরা বুঝে নিলাম।যে এটাই তুদের বাস্তব বিশ্বাস!!
এভাবে খেয়েই তুরা বাস্তব বিশ্বাসী, আর আমরা জ্ঞান সম্পন্ন মানুষ এসব খেয়ে বাস্তব বিশ্বাসি হতে হয়না,, এখানেও আমরা তুদের কথিত অন্ধ বিশ্বাসিই থাকতে চাই, এসব খেয়ে এই ক্ষেত্রে তুদের মতো বাস্তব চাক্ষুষ বিশ্বাসি হতে চাইনা, হওয়ার দরকারও নেই, তুরাই খাঁ গা হাগা আর বাস্তব বিশ্বাসি হ গা.

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: জনাব, মন্তব্য করেছেন ঠিক আছে, তবে ভাষা শালীন হওয়া দরকার।

১৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:০৬

বাবাজান বলেছেন: যতসব বাচাল ফাচাল আজাইরা প্যাচাল লইছে যুক্তি বুঝেনা ঘুড়ার ডিম, কমেন্ট করতে পারলেই হয়ে গেলো ? এই সব মগজ পচাঁ পশুরা নিজেকে কি ঘন্টার একেবারে ঘন্টার মাথা যে মনে করে নিজেরাই বুঝেনা, আর নিজেরা অন্ধের মতো কথা বলে অথচ ধর্ম পালনকারী মানুষদদেরকে আঘাৎ দ্যায় আর বলে অন্ধ বিশ্বাসী অথচ নিজে যখন কথা বলে তখন অনুমান করে কথা বলতে গিয়ে নিজেকে একেবারে বাস্তব বিশ্বাসী হনুমান মনে করে, বেটা বেয়াদব ;
ধার্মীকদের যুক্তির নিচে পড়ে চ্যাপ্টা হবি আবার চ্যাটাং চ্যাটাং করিস ! ; পারবিনা তুরা বাস্তবে চুলের মাথা ! আবার চ্যাটাং চ্যাটাং করিস,, তুদের নাস্তিক্যবাদ, এতো বাস্তব বিশ্বাসে পূর্ণ তাহলে খ্যাতার নিচে শুয়ে নিজেদের নাস্তিকতা ও নাস্তিক্যবাদ প্রচার করতে শুধু ব্লগের পাতায় খুচাখুচি করিস কেনো, জিবনের মায়া ছেড়ে ধার্মীকদের মতো নিজেদের জিবন বাজি রেখে খ্যাতার নিচ থেকে বেড়িয়ে আয়, আর বল সাহসের সাথে সত্য এসে গেছে নাস্তিকতা এসে গেছে শান্তি এসে গেছে, আপনারা আমাদের নাস্তিক ব্লগারদের কথা শুনুন দয়া পূর্বক,আমরাও সব ধর্মীয় বিধান বাতিল করে মানব জাতির জন্য নাস্তিকতার বিধান চালো করেছি কারন এতেই আছে শান্তি,,,, যদি তখন তুরা প্রমাণ না দেখাতে পারিস আর সকল প্রকার প্রশ্নের উত্তর না দিতে পারিস্ তবে তখন কিন্তূ পাদ ছাড়তে ছাড়তে পালানোর জায়গা পাবিনা ???
যত্ত্বসব ঘুড়ার ডিমের জ্ঞান নিয়ে নাস্তিকতা প্রচার করতে আসছে,, না আছে কোনো সংবিধান, না আছে কোনো জিবন বিধান, আর না আছে কথার বাস্তবতার প্রমাণ,, একেবারে হিরু নাম্বার জিরু,, যুগে যুগে নাস্তিকরা আস্তিকদের কাছে পরাজিত হয়ে আসছে, হচ্ছে ও হবে,, ;
যদি পারিস তবে চ্যালেঞ্জ ল ;
এহন ভয়ে এক গ্ল্যাস ডরের ঢুক গিলবি আর বলবি, তুমরা তো কথায় কথায় মৃত্যূর হুমকি দাও তাহলে তুমাদের সাথে আলোচনায় বসি কিভাবে এখন আমি বলবো ধর্ম যেভাবে এগিয়ে গেছে সেভাবে তুরাও এগিয়ে যা, কিন্তূ জানি তুরা একি কথা বলবি, যে কথায় কথায় মৃত্যূর হুমকি দ্যায় তাদের সাথে কোনো উঠা বসা কথা বার্তা নেই, তাদের থেকে এড়িয়ে যাওয়ায় ভালো. থাম্ আর বুঝাতে হবেনা এভাবে কতো ভিতু ও নকল মূক্ত মনারা এড়িয়ে গেছে ; তা আজ নতুন নয়,, আর অভিজিৎ রায় ছিলো হিন্দু ধর্মের এক রাম খাটাইস্ তার উদ্দেশ্য ছিলো শুধু আমেরিকার মোটা টাকা খেয়ে সমকামীতার পক্ষে কাজ করা আর ইসলাম ধর্মের বিরুধিতা করা,, একজন মানুষ হিসেবে বিবেক বুদ্ধি থাকা সত্যেও কিভাবে সমকামীতা নিতী নৈতিকতার কর্ম হতে পারে ? নাকি বৈজ্ঞানিক ভাবে অর্থাৎ যে বিজ্ঞানী প্রমাণ করছে যে সমকামীতা মানুষের মস্তিষ্কের ইত্যাদী ফিত্যাদী
আসল কথা হলো এই বিজ্ঞানী নিজে সমকামীতায় লিপ্ত তাই নিজের এই ঘৃণ্য যৌন বিকৃতিকে ভালো প্রমান করার অপচেষ্টা চালিয়েছে
যেমন নিজের গু নিজে হাতে ধরা নিজের কাছে তেমন একটা কিছু নয় যতটা অন্যের গু বা পায়খানা তথা মল মুত্র হাত দিয়ে ধরার চেয়ে, তাই ঐ বিজ্ঞানী নিজে নিজের পায়খানা তথা মল মুত্র খেয়ে এই সব খাওয়া বিজ্ঞান সম্মত করে দিতে পারে কিন্তূ এই টাইপের মানুষ যারা তাদের কাছেই তা বিজ্ঞান সম্মত হতে পারে কিন্তূ বিবেকবান ও প্রকৃত মানুষের পক্ষে ইহা খাওয়া কখনই সম্ভব নয়,,,, কারন মানুষ সে মানুষ সর্বউচ্চ জ্ঞানী, মানুষ দ্বারা পশুর কাজ হতে পারেনা ভবে জানি,,

যে জন মানুষ হয়ে পশুর কাজ করে সে দু পায়ের জানুয়ার
নামে আর রূপে সে মানুষ কিন্তূ প্রকাশ্য জানুয়ার

একবার কি ভাবা যায় যদি সমকাম এই সাড়া পৃথিবীতে চালু হয়ে যায় তখন অবস্থাটা কি হবে এই পৃথিবীর ??
কোথায় থাকবে সভ্যতা, ভদ্র লোকি? একজন মানুষকে এখন ভদ্র লোক বলা যায়, একজন মহিলাকে ভদ্র মহিলা বলা যায় কিন্তূ তখনকার কথা কি চিন্তা করা যায় ??
(""আমার মতে যারা অভিজিতের সমকামের সাথি অর্থাৎ যারা সমকামের সময় অভিজিতের ধুন চুষতো ওদেরকে এক ঘরে বন্ধি করে উলঙ্গ করে একজন আরেকজনের ধুন চুষার কাজে নিয়জিত করা হোক আর ওদেরকে কোনো খাবার খেতে দেয়া হবেনা ওরা একজন আরেকজনের মাল খেয়ে বেচে থাকুক দেখি পাছায় কতোটুকু কুলায়"";)
উপরে বেরিকেটের মাঝখানে যা বললাম তা মিথ্যে বলিনি যা সত্য তাই বলেছি কিন্তূ ভদ্র সমাজ বলতে একটি সমাজ এখনো জিবিত আছে মানব বিবেক শেষ হয়ে যায়নি,, সে হিসেবে সামু কর্তৃপক্ষ আমার এই কমেন্ট ডিলেট করার অধিকার রাখে, কেনো? কেনো রাখে ? ঐ ব্যাটা কথা কসনা কেন???
কারন সমকামিতা এতই অভদ্রতা যে সেই সময় যা করা হয় তা ভদ্র সমাজে উচ্চারন করলেও অভদ্র হয়ে যেতে হয়,, তাই বলছিলাম যদি নিজের পাছার ময়লা নিজে খেতে পারো তবে এই পাছার ময়লা তথা গু খাওয়া নিয়ে মানুষের মাঝে বলতে যেওনা যে হে মানুষ তুমরাও নিজেদের পাছার ময়লা বের করে করে খাও,, যদি তা করিস তবে মানুষ ইহা শুনে ঘৃণায় নিজের ব্যক্তিত্ব ও মনুষত্ত্বের উপর আঘাৎ মনে করে বলবেই তুর একদিন কি আমার একদিন
তখন যুক্তি দিলেও লাভ হবেনা যে হে মানুষ ভাইয়েরা আপনার শুনেন, আমরা যখন খাই তখন সুগন্ধি পুলাও খাই বহু টাকা খরচ করে খাবার কিনে খাই আর এই খাবারটা পেটে গেলেই ও বের হলেই এটা আর খাওয়া যাবেনা তা নয় কারন তা অনেক দামী ছিলো ও সুগন্ধ ছিলো,, বাহ্ দারুন যুক্তি তো ? তাহলে আজ থেকে সকল নাস্তিকরা খাওয়া আরম্ভ করে দে,, হালার আহাম্মক কুথাকার এটা একটা যুক্তি হইলো ? যতই দামী আর সুগন্ধি থাক তা পেটে যাওয়ার আগে খাওয়ার যোগ্য কিন্তূ পেটে যাওয়ার পরে নই, কারন এই জিনিষটা কি বুঝলিনা যে খাবার যতই দামী আর সুগন্ধি হোক তা পেটে যাওয়ার পর দুর্গন্ধ হয়ে বের হয় ?
বুকা রামের দল কোথাকার ;
তুরা এভাবেই যুক্তি দিবি আর আমরা বুঝে নিলাম।যে এটাই তুদের বাস্তব বিশ্বাস!!
এভাবে খেয়েই তুরা বাস্তব বিশ্বাসী, আর আমরা জ্ঞান সম্পন্ন মানুষ এসব খেয়ে বাস্তব বিশ্বাসি হতে হয়না,, এখানেও আমরা তুদের কথিত অন্ধ বিশ্বাসিই থাকতে চাই, এসব খেয়ে এই ক্ষেত্রে তুদের মতো বাস্তব চাক্ষুষ বিশ্বাসি হতে চাইনা, হওয়ার দরকারও নেই, তুরাই খাঁ গা হাগা আর বাস্তব বিশ্বাসি হ গা.

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৫

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: জনাব, মন্তব্য করেছেন ঠিক আছে, তবে ভাষা শালীন হওয়া দরকার।

১৭| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১১

বিবেক ও সত্য বলেছেন: স্রষ্টার অস্তিত্ব:একটি নিরপেক্ষ বিশ্লেষন (আস্তিক-নাস্তিক উভয়ের প্রশ্নের সঠিক সমাধান)বিশ্বাসে মুক্তি মেলে তর্কে বহুদূর!!!!যে কিতাব মানুষকে বিশ্বাসের জন্য জোর করে তা স্রষ্টার হতে পারে না (কুরআন মানব রচিত):

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনার পোষ্টের রিয়েকশন একটা পোষ্ট দিয়েছি। পড়েছেন কিনা কে জানে?

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৫

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: বিশ্বাসের জন্য জোর করলে মানব রচিত হবে, যুক্তিটি বুঝে আসেনি।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনি আপনার বক্তব্য প্রমাণ করতে পারেননি, সুতরাং ওটা আপনার ধারণা হিসেবেই গৃহিত হলো।

১৮| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১১

বাবাজান বলেছেন: ।।যত বাচাল ফাচাল আজাইরা প্যাচাল লইছে যুক্তি বুঝেনা ঘুড়ার ডিম, কমেন্ট করতে পারলেই হয়ে গেলো ? এই সব মগজ পচাঁ পশুরা নিজেকে কি ঘন্টার একেবারে ঘন্টার মাথা যে মনে করে নিজেরাই বুঝেনা, আর নিজেরা অন্ধের মতো কথা বলে অথচ ধর্ম পালনকারী মানুষদদেরকে আঘাৎ দ্যায় আর বলে অন্ধ বিশ্বাসী অথচ নিজে যখন কথা বলে তখন অনুমান করে কথা বলতে গিয়ে নিজেকে একেবারে বাস্তব বিশ্বাসী হনুমান মনে করে, বেটা বেয়াদব ;
ধার্মীকদের যুক্তির নিচে পড়ে চ্যাপ্টা হবি আবার চ্যাটাং চ্যাটাং করিস ! ; পারবিনা তুরা বাস্তবে চুলের মাথা ! আবার চ্যাটাং চ্যাটাং করিস,, তুদের নাস্তিক্যবাদ, এতো বাস্তব বিশ্বাসে পূর্ণ তাহলে খ্যাতার নিচে শুয়ে নিজেদের নাস্তিকতা ও নাস্তিক্যবাদ প্রচার করতে শুধু ব্লগের পাতায় খুচাখুচি করিস কেনো, জিবনের মায়া ছেড়ে ধার্মীকদের মতো নিজেদের জিবন বাজি রেখে খ্যাতার নিচ থেকে বেড়িয়ে আয়, আর বল সাহসের সাথে সত্য এসে গেছে নাস্তিকতা এসে গেছে শান্তি এসে গেছে, আপনারা আমাদের নাস্তিক ব্লগারদের কথা শুনুন দয়া পূর্বক, আমরাও সব ধর্মীয় বিধান বাতিল করে মানব জাতির জন্য নাস্তিকতার বিধান চালো করেছি কারন এতেই আছে শান্তি,,,, যদি তখন তুরা প্রমাণ না দেখাতে পারিস আর সকল প্রকার প্রশ্নের উত্তর না দিতে পারিস্ তবে তখন কিন্তূ পাদ ছাড়তে ছাড়তে পালানোর জায়গা পাবিনা ???
যত্ত্বসব ঘুড়ার ডিমের জ্ঞান নিয়ে নাস্তিকতা প্রচার করতে আসছে,, না আছে কোনো সংবিধান, না আছে কোনো জিবন বিধান, আর না আছে কথার বাস্তবতার প্রমাণ,, একেবারে হিরু নাম্বার জিরু,, যুগে যুগে নাস্তিকরা আস্তিকদের কাছে পরাজিত হয়ে আসছে, হচ্ছে ও হবে,, ;
যদি পারিস তবে চ্যালেঞ্জ ল ;
এহন ভয়ে এক গ্ল্যাস ডরের ঢুক গিলবি আর বলবি, তুমরা তো কথায় কথায় মৃত্যূর হুমকি দাও তাহলে তুমাদের সাথে আলোচনায় বসি কিভাবে
এখন আমি বলবো ধর্ম যেভাবে এগিয়ে গেছে সেভাবে তুরাও এগিয়ে যা, কিন্তূ জানি তুরা একি কথা বলবি, যে কথায় কথায় মৃত্যূর হুমকি দ্যায় তাদের সাথে কোনো উঠা বসা কথা বার্তা নেই, তাদের থেকে এড়িয়ে যাওয়ায় ভালো. থাম্ আর বুঝাতে হবেনা এভাবে কতো ভিতু ও নকল মূক্ত মনারা এড়িয়ে গেছে ; তা আজ নতুন নয়,, আর অভিজিৎ রায় ছিলো হিন্দু ধর্মের এক রাম খাটাইস্ তার উদ্দেশ্য ছিলো শুধু আমেরিকার মোটা টাকা খেয়ে সমকামীতার পক্ষে কাজ করা আর ইসলাম ধর্মের বিরুধিতা করা,, একজন মানুষ হিসেবে বিবেক বুদ্ধি থাকা সত্যেও কিভাবে সমকামীতা নিতী নৈতিকতার কর্ম হতে পারে ? নাকি বৈজ্ঞানিক ভাবে অর্থাৎ যে বিজ্ঞানী প্রমাণ করছে যে সমকামীতা মানুষের মস্তিষ্কের ইত্যাদী ফিত্যাদী
আসল কথা হলো এই বিজ্ঞানী নিজে সমকামীতায় লিপ্ত তাই নিজের এই ঘৃণ্য যৌন বিকৃতিকে ভালো প্রমান করার অপচেষ্টা চালিয়েছে
যেমন নিজের গু নিজে হাতে ধরা নিজের কাছে তেমন একটা কিছু নয় যতটা অন্যের গু বা পায়খানা তথা মল মুত্র হাত দিয়ে ধরার চেয়ে, তাই ঐ বিজ্ঞানী নিজে নিজের পায়খানা তথা মল মুত্র খেয়ে এই সব খাওয়া বিজ্ঞান সম্মত করে দিতে পারে কিন্তূ এই টাইপের মানুষ যারা তাদের কাছেই তা বিজ্ঞান সম্মত হতে পারে কিন্তূ বিবেকবান ও প্রকৃত মানুষের পক্ষে ইহা খাওয়া কখনই সম্ভব নয়,,,, কারন মানুষ সে মানুষ সর্বউচ্চ জ্ঞানী, মানুষ দ্বারা পশুর কাজ হতে পারেনা ভবে জানি,,
যে জন মানুষ হয়ে পশুর কাজ করে সে দু পায়ের জানুয়ার
নামে আর রূপে সে মানুষ কিন্তূ প্রকাশ্য জানুয়ার

একবার কি ভাবা যায় যদি সমকাম এই সাড়া পৃথিবীতে চালু হয়ে যায় তখন অবস্থাটা কি হবে এই পৃথিবীর ?? কোথায় থাকবে সভ্যতা, ভদ্র লোকি? একজন মানুষকে এখন ভদ্র লোক বলা যায়, একজন মহিলাকে ভদ্র মহিলা বলা যায় কিন্তূ তখনকার কথা কি চিন্তা করা যায় ??
(""আমার মতে যারা অভিজিতের সমকামের সাথি অর্থাৎ যারা সমকামের সময় অভিজিতের ধুন চুষতো ওদেরকে এক ঘরে বন্ধি করে উলঙ্গ করে একজন আরেকজনের ধুন চুষার কাজে নিয়জিত করা হোক আর ওদেরকে কোনো খাবার খেতে দেয়া হবেনা ওরা একজন আরেকজনের মাল খেয়ে বেচে থাকুক দেখি পাছায় কতোটুকু কুলায়"";)
উপরে বেরিকেটের মাঝখানে যা বললাম তা মিথ্যে বলিনি যা সত্য তাই বলেছি কিন্তূ ভদ্র সমাজ বলতে একটি সমাজ এখনো জিবিত আছে মানব বিবেক শেষ হয়ে যায়নি,, সে হিসেবে সামু কর্তৃপক্ষ আমার এই কমেন্ট ডিলেট করার অধিকার রাখে, কেনো? কেনো রাখে ? ঐ ব্যাটা কথা কসনা কেন???
কারন সমকামিতা এতই অভদ্রতা যে সেই সময় যা করা হয় তা ভদ্র সমাজে উচ্চারন করলেও অভদ্র হয়ে যেতে হয়,, তাই বলছিলাম যদি নিজের পাছার ময়লা নিজে খেতে পারো তবে এই পাছার ময়লা তথা গু খাওয়া নিয়ে মানুষের মাঝে বলতে যেওনা যে হে মানুষ তুমরাও নিজেদের পাছার ময়লা বের করে করে খাও,, যদি তা করিস তবে মানুষ ইহা শুনে ঘৃণায় নিজের ব্যক্তিত্ব ও মনুষত্ত্বের উপর আঘাৎ মনে করে বলবেই তুর একদিন কি আমার একদিন
তখন যুক্তি দিলেও লাভ হবেনা যে হে মানুষ ভাইয়েরা আপনার শুনেন, আমরা যখন খাই তখন সুগন্ধি পুলাও খাই বহু টাকা খরচ করে খাবার কিনে খাই আর এই খাবারটা পেটে গেলেই ও বের হলেই এটা আর খাওয়া যাবেনা তা নয় কারন তা অনেক দামী ছিলো ও সুগন্ধ ছিলো,, বাহ্ দারুন যুক্তি তো ? তাহলে আজ থেকে সকল নাস্তিকরা খাওয়া আরম্ভ করে দে,, হালার আহাম্মক কুথাকার এটা একটা যুক্তি হইলো ? যতই দামী আর সুগন্ধি থাক তা পেটে যাওয়ার আগে খাওয়ার যোগ্য কিন্তূ পেটে যাওয়ার পরে নই, কারন এই জিনিষটা কি বুঝলিনা যে খাবার যতই দামী আর সুগন্ধি হোক তা পেটে যাওয়ার পর দুর্গন্ধ হয়ে বের হয় ?
বুকা রামের দল কোথাকার ;
তুরা এভাবেই যুক্তি দিবি আর আমরা বুঝে নিলাম।যে এটাই তুদের বাস্তব বিশ্বাস!!
এভাবে খেয়েই তুরা বাস্তব বিশ্বাসী, আর আমরা জ্ঞান সম্পন্ন মানুষ এসব খেয়ে বাস্তব বিশ্বাসি হতে হয়না,, এখানেও আমরা তুদের কথিত অন্ধ বিশ্বাসিই থাকতে চাই, এসব খেয়ে এই ক্ষেত্রে তুদের মতো বাস্তব চাক্ষুষ বিশ্বাসি হতে চাইনা, হওয়ার দরকারও নেই, তুরাই খাঁ গা হাগা আর বাস্তব বিশ্বাসি হ গা

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: জনাব, মন্তব্য করেছেন ঠিক আছে, তবে ভাষা শালীন হওয়া দরকার।

১৯| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৩

বাবাজান বলেছেন: লেখক এগিয়ে যান পথের মশা দু একটা থাকবেই

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: দোয়া করুন।

২০| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:০৩

নতুন বলেছেন: richard dawkins god delusion এইটা কি পড়েছেন? বা এইটাকে কি নিয়ে আলোচনা করেছেন তা কি দেখেছেন?

https://www.youtube.com/watch?v=uQ7GvwUsJ7w

পারলে এই টা দেখেন...

শুধুই কিছু না যেনে প‌্যাচাল পাড়া ঠিক না।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: কাজের জন্য সময় দরকার। আপনি যখন বলেছেন তখন সময় করে দেখব তাতে কি আছে। আপনি ব্লগে আমার অনেক সিনিয়ার, যথাসম্ভব অনুসরনের চেষ্টা করব।

২১| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০৫

সেলিম৮৩ বলেছেন: ফরিদ ভাই, অাপনি এগিয়ে যান।
মিথ্যা সত্যের নিকট চিরদিনই পরাজিত হয়ে এসেছে এবং ভবিষৎতেও হবে।
অাপনি যতই প্রমাণ দেন ওগুলো তাদের কর্নকুহরে প্রবেশ করবে বটে কিন্তু মগজে ঢুকবেনা।
তাদের মগজটা এতটাই পঁচা যে তাদের উৎপত্ত্বির জন্য একটা অাস্ত বানরকে বিবর্তন করেছেন।
এই শালার বাদরের বাচ্চাদের ইসলামের প্রতি এত এলার্জি যে নাম শুনলেই ভীষণ চুলকানীর শুরু হয়।
অাসলে এদের পুরো শরীরটাই ভাইরাসে পঁচে গেছে।
এরা কেন ইসলামের শত্রু তা জানেন,
(১) ইসলাম মানলে হোটেল-মোটেলে কুকর্ম বন্ধ করতে হবে।
(২) মদ খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
(৩) গার্লফ্রেন্ড নিয়ে অাড্ডাবাজি, নাইটক্লাব, পার্টিপুর্টি বন্ধ হয়ে যাবে।
(৪) সমকামিতার মত নিকৃষ্ট থেকে নিকৃষ্টতর কর্ম থেকে বেরিয়ে অাসা লাগবে।
(৫) ইসলামের বিরুদ্ধে লিখলেই রাতারাতি হিট হওয়া যায়। অামেরিকান কুত্তাদের সুদৃষ্টি পড়ার সম্ভাবনা থাকে।
(৬) মাঝে মাঝে ফ্রি ফ্রি, অামেরিকায় ফ্রি স্টাইলে ফ্রি কুকর্মের সুযোগ সৃষ্টি হয় ।
এভাবে অনেক লেখা যাবে। পরে সময় পেলে বলবো।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০৫

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

২২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:১৯

বাবাজান বলেছেন: সেলিম৮৩,, অভিনন্দন !
একদম সত্য কথা বলার জন্য, ফরিদ ভাইকেও আন্তরিক শুভেচ্ছা, শুধু কাফেরদের কুফুরী তথা মিথ্যা ও অবাস্তব যুক্তিকে খন্ডন করে এই মহান পথে এগিয়ে যাওয়ার জন্য, আপনার ভদ্রতা ও ইমানি কাজ করে যাওয়ার জন্য আবারো মোবারকবাদ,,
"আর তুমরা তাদের সাথে(কাফের,নাস্তিক,বিধর্মী,ও ধর্ম বিদ্বেষীদের সাথে) বন্ধুত্ত্ব রেখোনা, তাহলে তুমরাও তাদের মতোই হয়ে যাবে" আল-কুরআন
"নিশ্চয় তাগুত (নাস্তিক, কাফের বিধর্মী, ধর্ম বিদ্বেষী, মুশরিকরা)
মানুষকে আলো থেকে অন্ধকারে নিয়ে যায়।
আর যাদের অবিভাবক আল্লাহ যারা ইমানদার (মুছলিম স্কলার কুরআনের তাফসিরকারক, কুরআনের পক্ষে কথা বলে যে, তারা মানুষকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে নিয়ে যায় " সুরা বাকারা,আল-কুরআন।
আল্লাহ আপনাকে আলোর দিকে নিয়ে যাওয়ার পথের পথিক বানান, আমিন ।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:৩৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ

২৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৫:৪০

বিলুনী বলেছেন: পোস্টের কথা , মন্তব্যের কথা ও জবাব ভাল লাগল । বাবাজানের কথায় ব্যপক বিনোদন পাওয়া গেল ।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:৩৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সহমত।

২৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:১৩

টারজান০০০০৭ বলেছেন: "এরা যতদিন আছে ততদিন পৃথিবীতে আসল শয়তান না হলেও চলবে।" রেডিও তেহরান মগাচীপের বরাত দিয়া জানায় , ইবলিশ হেগো কাছে মুরিদ হইছিলো। মইরা যাওনের আগে হেরা পাঁঠা গুলারে খেলাফত দিয়া গ্যাছে ! ইবলিশ তাহার চেলাচামুন্ডা নিয়া এগোরে পশ্চাৎদেশে এহন হাওয়া দেয় ! যাহার কারণেই তাহাদের মুখ দিয়া বায়বীয় বাণী বাইর হয়।

ফরিদ ভাই হাছা নাকি ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.