নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাজার সনেটের কবি।

ফরিদ আহমদ চৌধুরী

বিষয় যতই জটিল হোক,ভাবতে ভালো লাগে

ফরিদ আহমদ চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রধানমন্ত্রীর উপর ক্বোরআনের আচর

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:০০



প্রধানমন্ত্রী ক্বোরআন তেলাওয়াত করেন। মাঝে মাঝে তাঁর শেখ বংশের কথা মনে পড়ে। বাবার সুন্নতি লেবাসের কথা মনে পড়ে। দাদার সুন্নতি চেহারার কথা মনে পড়ে। মনে পড়ে তিনি একজন মুসলমান। আর তখন তিনি শয়তানদের বেজার হওয়ার কথা ভুলে যান। তখন তিনি এমন কিছু করে ফেলেন যাতে শয়তানদের মনে খুব কষ্ট হয়। তাদের একটাই আক্ষেপ মুসলমানের কন্যা হয়ে কেন তিনি মুসলমান হবেন? আরবী একটা গল্প পড়েছিলাম, ‘কুল্লু নাফসিন ইয়ারজিউ ইলা আছলিহী- প্রত্যেকে তার মুলের দিকে ধাবীত হয়। মাদ্রাসায় পড়েনাই বলে শয়তানদের এ সংক্রান্ত জ্ঞান নেই। অবশ্য দিনকাল এমন পড়েছে যে আজকাল ভগবানেরও বিশ্বাস নেই। ভারতের ভগবান ডঃ শিব শক্তি হয়ে গেলেন ইসলামুল হক। বাস্তবতা হলো আল্লাহ যা ইচ্ছা করেন সেটা রোখার সাধ্য কারো থাকেনা। কাজেই আল্লাহর ইচ্ছা শয়তানের প্রতিকূলে চলে গেলেই শয়তানের আর উপায় থাকেনা। তথাপি শয়তান চিরকাল শয়তানই থাকে। শয়তানের হেদায়েত নসিব হয়না।

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +২০/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৩০

সুজাতা হালদা৯২ বলেছেন: স্বধর্মের প্রতি সবার টান থাকে, প্রধানমন্ত্রীরও আছে। এতে রাগ হওয়ার কি আছে?

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: এতে রাগ হওয়া মূলত বোকামী। জামাত দেখে বি এন পি কে মন্দের ভাল হিসেবে। আর বাম দেখে আওয়ামী লীগকে মন্দের ভাল হিসেবে। তবে দল দু’টি এদের মতের বাইরে গেলেই আবার তাদের মাথা খারাপ হয়।

২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৩২

পার্থ ৯৫ বলেছেন: প্রধানমন্ত্রী সব সময় বলেন ধর্ম যার যার দেশটা সবার। সুতরাং তিনি নিজ ধর্ম পালন করলে কার কি এস যায়?

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন।

৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৫

চিন্তক মাস্টারদা বলেছেন: শয়তান চিরকাল শয়তানই থাকে। শয়তানের হেদায়েত নসিব হয়না।

যাক, ভালই খবর রাখেন!

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: শয়তানের অসওয়াসা থেকে বাঁচতে হলেতো শয়তানের খবর না রেখে উপায় নেই।

৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৭

রিফাত হোসেন বলেছেন: ভাল ও খারাপ নিয়ে মানুষ তৈরী। খারাপ কিছু করলেও ভাল কিছুও সে করে!

কেউ একাধারে খারাপ বা ভাল তালিকায় ফেলে দেয়া উচিত নয়। তবে পার্থক্য হয়ে যায় কেউ একটু বেশী ভাল কেউ একটু বেশী খারাপ!

দু্‌ই কাধেঁর ফেরেস্তা তাই প্রমাণ করে।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:১১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনার মন্তব্য বেশ মনে ধরেছে। অনেক দিন থেকেই বিভিন্ন পোষ্টে আপনার করা মন্তব্যগুলো বেশ উপভোগ করছি। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৫৩

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: বাম/টাম রাও কিন্তু হজ্জ্ব করে। মারা গেলে জানাজা না পড়ানোর কথা বলে যায় না...

২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:১২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: তবে এরা ঠিক কি চায় জনগন তা’বুঝতে পারে না। আর বুঝতে পারলেও তাদের কথা জনগনের পছন্দ হয়না।

৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:০৮

নাইম রাজ বলেছেন: তিনি মুসলীম পরিবারের মেয়ে সুতারাং তিনি কুরআন পড়তেই পারেন।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:১২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

৭| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:১৫

রানার ব্লগ বলেছেন: প্রধানমন্ত্রী কোরআন পড়তেই পারেন, একজন মুসলিম হিসেবে এটা এনার অধিকার যে তিনি তার ধর্ম এবং এই জাতীয় পুস্তিকা নিজের ইচ্ছা মতাবেক আরাধনা বা পাঠ করবেন, এতে সমস্যা টা কথায়। পাজামা পাঞ্জাবি সুন্নতি পোশাক এই ধারনা কই পাইলেন। আরবরা কনদিনি পাজামা পাঞ্জাবি পরেনি, তারা যা পরত তা একধরনের ঝুলন্ত কাপর দিয়ে আবৃত রাখত, এর কারন ছিল আরবের বিখ্যাত বালি ঝড়। আরবের ইসলামপন্থিরাও একি পোশাক পরতেন। এটা তাদের কালচার। এর সাথে সুন্নতি কাপড়ের কোন সম্পর্ক কি আছে ? মুসলিমদের কাপর পরার বিধি নিষেধ আশা করি আপনি জানেন।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৭:৩০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: পাজামা পাঞ্জাবি সুন্নতি পোশাক এই ধারনা কই পাইলেন। মহানবী (সঃ) বলেছেন, আলেমগন তাঁর ওয়ারীশ। কারো অবর্তমানে তার সহায় সম্পদের মালিক হয় ওয়ারীশ। আর এ ওয়ারীশরা যেহেতু ও পোশাকটা পরে তাই ওটাকে ছুন্নতি লেবাস বলা যায়। এখন যে দেশে নবীর (সঃ) ওয়ারীশগন যেমন পোশাক পরবেন সেদেশে সে পোশাককেই ছুন্নতি পোশাক বলা যায়।

৮| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৪৪

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: দুশাসন, দূনীতি,ক্ষমতার অপব্যবহার হসিনাকে দেখে ভাল, ব্যক্তি হাসিনার চরিএ ঢাকা পড়ে আছে।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৭:৩৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনি যে সব কথা বলেছেন তা’ সব শাসকের মাঝেই কম-বেশ দেখা যায়। কাজেই ওটা না বলাই বরং ভাল।

৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৩:১৪

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অনেক ভালো বলেছেন। আপনার সাথে একমত আমিও।

এমন প্রধানমন্ত্রী পাওয়া বাংলাদেশের ভাগ্য

শ্রদ্ধা রাখি আপনার পোষ্ট ও আপনার প্রতি।
শুভকামনা সবসময়

২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:১৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: জনপ্রিয়তার বিষয়টি সরকার প্রধানের মাথায় সব সময় থাকতে হয়। তিনি কি চান সেটা বড় কথা নয়, বড় কথা হলো জনগন কি চায়। আর সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারলে। জনগন শান্ত থাকে আর সরকার শান্তিতে থাকে। আপনার মন্তব্য ভাল লেগেছে প্রিয় কবি।

১০| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:২৬

নতুন নকিব বলেছেন:



ফরিদ ভাই,
সম্মানিত রানার ব্লগ যেটা বলতে চেয়েছেন, ধারনা করি, আপনি 'সুন্নত' কথাটা কেন বললেন, এটাই তার মাথা ব্যথার কারন। এই পরিভাষাগুলো বোধ হয় কোন কোন লোকের নিকট পীড়াদায়ক ঠেকে থাকে।

বালি ঝড়, নানান প্যাচ গোছ-অযুহাত আর গোঁজামিল এসে হাজির হয়, সুন্নতের কথা বললেই। যে করেই হোক, সুন্নতের বিপক্ষে যুক্তি দাড় করানোর নিরর্থক কসরত যেন থাকতেই হবে আর কি!

রানার ব্লগ বলেছেন: 'আরবরা কোনও দিনই পাজামা পাঞ্জাবি পরেনি, তারা যা পরত তা একধরনের ঝুলন্ত কাপড় দিয়ে আবৃত রাখত, এর কারন ছিল আরবের বিখ্যাত বালি ঝড়। '

-রানার ব্লগকে বিনয়ের সাথে বলি, আপনার ধারনামতে 'সেই এক ধরনের ঝুলন্ত কাপড়' যেটা বালি ঝড় থেকে রক্ষা পেতে আরবরা ব্যবহার করতেন, সেটার নামটা কি ছিল? না কি কোন নামই ছিল না? এইসব গাল-গল্প কি না শোনালেই নয়!

অভিজ্ঞতায় দেখেছি, কিছু লোক সুন্নতী কাজগুলো এড়িয়ে যাওয়ার কৌশল হিসেবে এই ধরনের খোঁড়া যুক্তি হাতড়ে বেড়ান। বলেন, লম্বা জুব্বা- এটাতো আরবের সামাজিক প্রথা ছিল, পাগড়ি- ওটাতো গরম এবং ধুলোবালি থেকে বেঁচে থাকার জন্য ব্যবহার করতেন, মেছওয়াক- তখনতো ব্রাশ আবিষ্কার হয় নি, ইত্যাদি ইত্যাদি।

এসব খোঁড়া অযুহাত কোন কারনে কোথা থেকে আসে, কি উদ্দেশ্যে দাঁড় করানো হয়ে থাকে, বুঝতে আশা করি কারও বাকি থাকার কথা নয়।

ভাল থাকার প্রত্যয়ে।

১১| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৫৫

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
লেখা পড়ে গেলাম এবং ছবি দেখে গেলাম !

১২| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:১০

রানার ব্লগ বলেছেন: ফরিদ আহমদ চৌধুরী @ আপনার কথা মোতাবেক তবে বাংলাদেশের সুন্নতি পোশাক হোল লুঙ্গি গামছা, কারন সেই পূর্ববর্তী কাল থেকে বাংলাদেশের মানুষ লুঙ্গি গামছা পরে অভ্যস্ত। একটু অর্থশালীরা ধুতি পরতেন।

নতুন নকিব @ ঝুলন্ত কাপড় কে জোব্বা ডাব্বা যাই বলেন ওটা অবশ্যই পাজামা পাঞ্জাবি ছিল না। দেখুন সুন্নত নিয়ে আমার বিন্দুমাত্র মাথা ব্যথা নাই। নবী করিম (সাঃ) যাই করতেন তাই সুন্নত। কিন্তু সমস্যা হোল কিছু লোক সুন্নত বলে অবশ্য পালন করতে হবে এমন ধারনার জন্ম দিয়ে থাকেন।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:২০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ফরিদ আহমদ চৌধুরী @ আপনার কথা মোতাবেক তবে বাংলাদেশের সুন্নতি পোশাক হোল লুঙ্গি গামছা, কারন সেই পূর্ববর্তী কাল থেকে বাংলাদেশের মানুষ লুঙ্গি গামছা পরে অভ্যস্ত। একটু অর্থশালীরা ধুতি পরতেন। এগুলো আলেমদের পোষাক নয়। সুতরাং সুন্নতও নয়।

১৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৩০

রানার ব্লগ বলেছেন: ফরিদ আহমদ চৌধুরী @ আপনার মন্তব্য পড়িয়া কিঞ্চিত হাসি পাইল। :D আমার এই মুহূর্তে পাহাড় ঠেলার ইচ্ছা নাই। তাই হাসি দিয়াই আপনার বক্তব্যের জবাব দিলাম। ভারতের নোমো শুদ্ররাও পাজামা পাঞ্জাবি পরে, আর এটা তাদের পূর্ববর্তী গনেরাও পরে আসছে। তো বাংলাদেশের আলেমরা কি তাদেরি গতি প্রবাহ ?

২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৪১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ভারতের নোমো শুদ্ররাও পাজামা পাঞ্জাবি পরে, আর এটা তাদের পূর্ববর্তী গনেরাও পরে আসছে। তো বাংলাদেশের আলেমরা কি তাদেরি গতি প্রবাহ ? অন্য ধর্মের লোকেরা মুসলমানদের কাজ করলে সেটা মুসলমানের কার্যতালিতা থেকে বাদ পড়া যুক্তি সংগত হয় কি? যাক আপনি হাসেন, আমিও হাসি, হাসলে নাকি শরীর সুস্থ্য থাকে।

১৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:২৯

রানার ব্লগ বলেছেন: ভাইজান একটু বই পত্র খোলেন !!!! ইসলাম অবতীর্ণ হওয়ার অনেক আগে থেকেই ভারতীয় হিন্দু গন পাজামা পাঞ্জাবি নামক বস্তু পরিধান করে আসছে। সেই সাথে আর অনেক কিছু ব্যাবহার করতো বা ধারন করতো যাহা বর্তমান দক্ষিণ এশিয় মুসলিম গন করে থাকে।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ইসলাম অবতীর্ণ হওয়ার অনেক আগে থেকেই ভারতীয় হিন্দু গন পাজামা পাঞ্জাবি নামক বস্তু পরিধান করে আসছে। সেই সাথে আর অনেক কিছু ব্যাবহার করতো বা ধারন করতো যাহা বর্তমান দক্ষিণ এশিয় মুসলিম গন করে থাকে। হিন্দুদের সাথে ষোলআনা গরমিল জরুরী নয়। তারাও কদু খায় আমরাও খাই। তথাপি কদু খাওয়া সুন্নত। তারাও মিস্টি খায় আমরাও মিস্টিখাই কিন্তু মিস্টি খাওয়া সুন্নত। তারাও ডানহাতে খাবার খায়, আমরাও ডানহাতে খাবার খাই তথাপি ডানহাতে খাবার খাওয়া সুন্নত। এমন অনেক ক্ষেত্রে আছে, তবে সব ক্ষেত্রে নেই।

১৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:৫২

কানিজ রিনা বলেছেন: যার যার ধর্ম সে সে পালন করবে, প্রধান
কোরআন নামাজ পরেন এটাত নতুন নয়।
তাছারা বয়স বৃদ্ধির সাথে মানুষ ধর্মের প্রতি
দুর্বল হয় এটাই সাভাবিক। পোশাকের
বাধ্যকতা হল আব্রু সুন্দর শালিন আব্রু।
যার ধর্ম অনুসারে।
সাদৃশ কিছুটা দেখা যায়, হিন্দুর আরাধনা
পুব দিক মুসলিম নামাজ পড়ে পশ্চিম দিক
হিন্দু আসন পাতে, মুলিম জায়নামাজ।
হিন্দু জপের মালা, মসলিম তজবী।
হিন্দুর গোসল,মুসলিম গোসল সাথে অজু।
হিন্দু মতে কিন্নর কিন্নরী, মুসলিম মতে
হুর হুরী। মসলিম মতে আজরাইল, হিন্দু মতে
জোম। হিন্দু বলে স্বর্গ নরক, মুসলিম বলে
দোজখ বেহেস্ত। এরকম অনেক সাদৃশ।
তাই বলে ধর্ম এক না।

একজন মুসমান প্রধান মন্ত্রী তিনি নামাজ
পড়বেন সেটাই সাভাবিক।
কারও ধর্ম নিয়ে অপমান সুচক লেখা বা
মন্তব্য কখনই ঠিকনা। ধন্যবাদ,

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.