নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাজার সনেটের কবি।

ফরিদ আহমদ চৌধুরী

বিষয় যতই জটিল হোক,ভাবতে ভালো লাগে

ফরিদ আহমদ চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

নাস্তিক্যবাদ

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৪৭



যারা সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বে বিশ্বাসী নয় তারা নাস্তিক। তারা বলে সৃষ্টিকর্তা বলতে কিছুই নেই। এ সংক্রান্ত মতবাদ হলো নাস্তিক্যবাদ।এটি পৃথিবীর দূর্বলতম মতবাদ সমূহের একটি।যদিও এ মতের অনুসারী তালিকায় অনেক জ্ঞানী গুণী ও বিজ্ঞানী রয়েছে। যদিও ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা সংক্রান্ত বিজ্ঞানে এসব জ্ঞানী গুণী ও বিজ্ঞানীকে নিচক দুগ্ধপোষ্য শিশু বলে মনে হয়।অথচ এ বিষয় ছাড়া অন্য বিষয়ে তাদের জ্ঞান ও গুণ অবশ্য স্বীকার্য।আপনি একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারকে (সার্জন)জুতা সেলাই করতে দিলে তিনি অদক্ষতার পরিচয় দিবেন, যদি তাঁর জুতা সেলাই সংক্রান্ত জ্ঞান না থাকে।অথচ একজন দক্ষ মুচি কত অনায়াসে কত সুন্দর করে দক্ষতার সাথে জুতা সেলাই করেন।অনুরূপ একজন অশিক্ষিত আস্তিক কত সহজে সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বে বিশ্বাস করতে পারেন, যা একজন নাস্তিক বিজ্ঞানীর বোধগম্য নয়।সে জন্য বলেছি সৃষ্টিকর্তা সংক্রান্ত বিজ্ঞানে এরা নেহায়েত শিশু। এ বিষয়ে এদের জ্ঞানের স্তর শূণ্যমাত্রায় বিদ্যমান বলে এরা এ বিষয়ে নেহায়েত হাস্যকর মন্তব্য করে থাকে। অথচ এরাই কিনা নিজেদেরকে বিজ্ঞান মনষ্ক ও মুক্তমনা মনে করে। আর তারা ধর্মানুসারীদেরকে নিচক অজ্ঞ ও ধর্মান্ধ মনে করে।আমি অনেক মানসিক রুগীকেও নিজেদেরকে অনেক জ্ঞানী-গুণী ভাবতে দেখেছি।এমন হয়। নিজেদের সম্পর্কে সুধারণা পোষণ করতে সাবাই ভালবাসে।

নাস্তিকদের কথা আমি বেশ উপভোগ করি।একদিন ওদেরকে বললাম, বুঝলুম সৃষ্টিকর্তা বলতে কিচ্ছুটি নেই, তো মহা প্রকৃতির সব কিছু কিভাবে হলো? তারা বললো, নিজে নিজে হয়েছে। আবার জিজ্ঞাস করলাম, নিজে নিজে বড় হয় না ছোট হয়? তারা বললো, বড় হয়। জিজ্ঞাস করলাম, সসীম বড় না অসীম বড়? তারা বললো, অসীম বড়।জিজ্ঞাস করলাম, নিজে নিজে তবে কি হয়েছে, অসীম না সসীম? তারা বললো, অসীম। জিজ্ঞাস করলাম, তোমরা কি অসীম না সসীম? তারা বললো, সসীম। বললাম, নিজে নিজেতো সসীম হয় না তোমরাই স্বীকার করলে। তারমানে তোমরা সহ মহাপ্রকৃতির সসীম কিছুই নিজে নিজে হয়নি তোমরা স্বীকার করছো? আর স্বীকার না করেই বা কি করবে, অস্বীকারেরতো কোন পথ নেই। কাজেই সাব্যস্ত হলো সসীম সব কিছু কারো না কারো সৃষ্টি। এরপর জিজ্ঞাস করলাম, অসীমের সংখ্যা কত? তারা বললো, এক। তারমানে সাব্যস্ত হলো মহাপ্রকৃতির সবকিছু একজন অসীমের সৃষ্টি। আর তিনিই হলেন মহান সৃষ্টিকর্তা, যাঁকে অস্বীকারের কোন শুদ্ধ পথ নেই। এখন কেউ জ্ঞানী গুণী বিজ্ঞানী হয়েও যদি এমন সহজ বিষয় বুঝতে না পারেন তবে এ বিষয়ে তাদেরকে নিতান্ত শিশু না মেনে উপায় কি?

আচ্ছা নিজে নিজে যে হয় সে ছোট হয় কি? বড় হতে পারলে কেউ ছোট হয় জগতে এমন কথা কেউ শুনেছে কি? বরং সত্য কথা হলো যে বড় হতে পারে সে বড়ই হয়। আর যে ছোট হয় সে বড় হতে অপারগ হয়ে ছোট হয়।যে নিজে নিজে হয় তাকে বড় হতে ঠেঁকায় কে? যেহেতু যে নিজে নিজে হয় এবং যেহেতু হওয়ার ক্ষেত্রে তার কোন প্রতিবন্ধক নেই সেহেতু যে নিজে নিজে হবে সে নিজে নিজে অবশ্যই বড় হবে।কোন অবস্থাতেই সে নিজে নিজে ছোট হবে না।

নিজে নিজে যে হয় সে কোন কারণ বসত ছোট হতে পারে কি? নিজে নিজে হওয়া যখন শুরু হয়েছে তখন কিছুই ছিল না। কিছু থাকলে উহা শুরু হয় কেমন করে? তো কিছুই যখন নেই তখন ছোট হওয়ার কল্পিত কারণ কোথা হতে আসে?

অসীম একাধীক হয় কি? অসীমকে একাধীক করতে হলে এটাকে বিভক্ত করে এর প্রতি অংশের সীমা দিতে হবে।আর সীমা দিলে অসীম সসীম হয়ে যাবে, অসীম আর থাকবে না। কাজেই অসীমের একাধীক হওয়া সম্ভব নয়। যেহেতু অসীম একাধীক নয় এবং যেহেতু নিজে নিজে সৃষ্ট একাধীক নয়, সেহেতু নিজে নিজে হওয়া সেই একজন ছাড়া আর সব সেই একজনের সৃষ্টি। যেহেতু সেই একজন সৃষ্টিকর্তা সেহেতু সেই একজন জড় জাতীয় কিছু নন। সুতরাং জড়বাদ সাকুল্যে মিথ্যা।

যেহেতু সব কিছু একজন সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টি হিসেবে সাব্যস্ত সেহেতু বিবর্তন বাদ, বিগ ব্যাংগ, জেনেটিক্স, কোয়ান্টাম মেথড, স্ট্রিং থিওরী সত্য হলে তা সেই সৃষ্টিকর্তার কর্ম সম্পাদনের অংশ হিসেবে বিবেচিত হবে।এসব দিয়ে সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব অস্বীকারের কোন সুযোগ নেই। কাজেই নাস্তিক্যবাদ মতবাদ হিসেবে বাদের তালিকায় পরিগণিত হিসেবে সাব্যস্ত হবে।

মহাজাগতিক গবেষণার মাধ্যমে বিজ্ঞ বিজ্ঞানীগণ এটা বুঝার চেষ্টা করেছেন যে মহাজগত নির্মাণে কোন সৃষ্টিকর্তার প্রয়োজন আছে কি? অথচ আমরা জানি বিনা প্রয়োজনেও জগতে অনেক কান্ড ঘটে। এমনকি জোর পূর্বক অনেক ঘটনা ঘটে। তাহলে সৃষ্টিকর্তার প্রয়োজন না থাকলে সৃষ্টিকর্তা নেই এমন সিদ্ধান্তে কেমন করে উপনিত হওয়া যাবে? আর কারো প্রয়োজন থাকুক অথবা না থাকুক সৃষ্টিরকর্তার নিজের যদি থাকার প্রয়োজন হয়। তাঁর যদি থাকার সক্ষমতাও তাঁর থাকে তাঁর থাকা কে ঠেঁকাতে পারে? বিজ্ঞানীর মহাজগতের জন্য সৃষ্টিকর্তার থাকার প্রয়োজনের অংক কষার দরকার হলো, অথচ থাকার বিষয়ে সৃষ্টিকর্তার নিজের প্রয়োজনের বিষয়ে অংক কষার দরকার বিজ্ঞানীর মাথায় আসেনি, এটা বিস্ময়কর। সৃষ্টিকর্তাতো তাঁর নিজ যোগ্যতায় নিজ প্রয়োজনে আছেন বিজ্ঞানী সেটা অস্বীকার করেন কোন যুক্তিতে? বিজ্ঞানীর নির্বুদ্ধিতা কেউ মেনে নিবে কি? সব বিষয়ে বিজ্ঞানীর বুদ্ধিমত্তা আবশ্যক আছে কি? হয়ত এমন অনেক বিষয় থাকতে পারে যে ক্ষেত্রে আমার বাসার কাজের বুয়ার থেকে বিজ্ঞানী কম বুঝতে পারে।কাজেই বিজ্ঞানী বলেই তার সব কথা শীরধার্য অবশ্যই নয়। কাজেই বিজ্ঞানীকেও তার কথা গ্রহণযোগ্য কি না সেটা ভেবেই কথা বলতে হবে।

আমাকে একজন কাচুমাচু করে জিজ্ঞাস করলো, সৃষ্টিকর্তাকে কে সৃষ্টি করেছেন? আমি বললাম, তাঁকে কেউ সৃষ্টি করেনি, তিনি নিজে নিজে হয়েছেন। তখন আবার জিজ্ঞাস করলো, সৃষ্টিকর্তা নিজে নিজে হতে পারলে আরকিছু নিজে নিজে হতে পারলোনা কেন? আমি বললাম, যোগ্যতার অভাব। যোগ্যতা ছিল বলে সৃষ্টিকর্তা নিজে নিজে হতে পেরেছেন, আর কারো যোগ্যতা ছিল না বলে নিজে নিজে হতে পারেনি।যেমন যোগ্যতার অভাবে মুচি জুতা সেলাই করতে পারলেও পেট সেলাই করতে পারে না। অনুরূপ যোগ্যতার অভাবে ডাক্তার পেট সেলাই করতে পালেও জুতা সেলাই করতে পারে না। কাজেই কেউ কোন একটা কাজ পারলেও অন্যরা সে কাজ করতে পারে না কেন, এমন প্রশ্ন অবান্তর।

নাস্তিক্যবাদ সম্পর্কে আমরা যতটা অনুসন্ধান করেছি তাতে করে আমরা এ মতবাদের কোন ভিত্তি খুঁজে পাইনি। এ কারণেই এ মতবাদ এখনো তেমন গ্রহণযোগ্যতা পায়নি।আর সুদীর্ঘ্য কাল থেকে আস্তিক্যবাদ এর উপর ছড়ি ঘুরিয়ে চলছে। তথাপি কিছু লোকের ভ্রান্তির উপর এ মতবাদ টিকে আছে। তারমানে ভুল করে কিছু লোক এ মতবাদের অনুসারী হয়ে আছে। আর এদেরকে পুঁজি করে এ মতবাদ না চলার মত করে চলছে।

বিঃদ্রঃ ‘ইসলামের সঠিকতার অকাট্য প্রমাণ’ গ্রন্থের একটি অধ্যায় হিসেবে লেখাটি লেখা হয়েছে।

প্রাথমিক কথা

ভিন্ন চিন্তা

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: যারা নাস্তিক তারা ভীষন দুষ্টলোক। এদের থেকে সাবধান থাকতে হবে।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৩১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: নাস্তিক থেকে অসাবধান হলে অনেক সময় নাস্তিক অসাবধান আস্তিককে নাস্তিক বানিয়ে ফেলে।

২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৩৫

বলেছেন: সসীম আর অসীমের লড়াইয়ে -- জয়ী হোক সত্য



ভালো প্রবন্ধ কবি।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৩২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সত্যের জয় চির কাম্য।

৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২৯

ching বলেছেন: অসীমের সংখ্যা কত? ০/১

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৩৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: অসীম একের বেশী বা কম হতে পারে না।

৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৪:২৩

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আলোচনায় লাইক, খুব ভালো লাগলো শ্রদ্ধেয় কবিবর

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৩৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ প্রিয় কবি।

৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪৭

বাংলার মেলা বলেছেন: আমি একটু নাস্তিকের পক্ষ নিচ্ছি। কুরআনে পানিচক্রের কথা আছে এবং দাবী করা আছে এসব আল্লাহ নিজে করছেন। কেউ কি সেটা প্রমাণ করে দেখাতে পারবে? ধর্ম কোন প্রমাণ সাপেক্ষ ব্যাপার নয় - এটি পুরোপুরি বিশ্বাসের ব্যাপার। আল্লাহ যা বলেছেন, তা যদি বিজ্ঞান বা গবেষণা দ্বারা প্রমাণ করা নাও যায়, তারপরেও তা আপনি বিশ্বাস করতে বাধ্য - নইলে ঈমান থাকবেনা।

কিন্তু পানিচক্রের ঘটনাগুলো যে নিজে নিজে ঘটছে - সেটা প্রমাণ করে দেখানো যায়। কিছু সুনির্দিষ্ট বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব, পৃথিবীর আবর্তন, তাপ চাপ ও বায়ুমন্ডলের প্রভাবে পানিচক্রের ঘটনা সয়ংক্রিয় ভাবে ঘটে চলেছে। কেউ যে এই চক্রের পেছনে আছে, সেটা বিশ্বাস করা যাবে - প্রমাণ করা যাবেনা।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: বিশ্বাসের বিষয়ের প্রমাণ না থাকা জরুরী নয়। তবে যে প্রমাণ খুঁজে পায় না সে উপলব্ধির মাধ্যমে বিশ্বাস করে তাতে সন্তুষ্ট থাকছে। একটা সাত বছরের মেয়েকে নামাজে দাঁড়াতে হয়। আপনি তার কাছ থেকে প্রমাণ আশা করতে পারেন না। যে নারী রাস্তার পাশে বসে ইট ভাঙ্গে তার কাছ থেকেও হয়ত আপনি প্রমাণ চেয়ে হতাশ হবেন। তবে কারো কাছেই প্রমাণ নেই ঘটনা এমন নয়। পানি চক্র ঘটনা চক্রে ঘটছে বলে এমন সব কিছু নয়। কেউ এ চক্রের পিছনে আছে এটা প্রমাণ করা যাবে না ঘটনা এমন নয়, কেউ হয়ত প্রমাণ করতে পারছে না। কেউ হয়ত প্রমাণ করতে পারবে। এগুলো যোগ্যতার বিষয়। মুচি পেট সেলাই করতে পারে না বলে ডাক্তারও পারেনা ঘটনা এমন নয়। মানুষে মানুষে কাজের ভিন্নতা রয়েছে। নাস্তিকের পক্ষ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে হয়ত আপনি উল্টা-পাল্টা কথা বলা শুরু করেছেন।

৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:০৪

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: সুন্দর আলোচনা কবি। নাস্তিকরা কোনসময়ই যুক্তিতর্কে পেরে উঠবে না। শুধু শুধু সময় নষ্ট করবে।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ওদেরতো ঈমান নেই যাদের ঈমান আছে তারা তাদের ঈমান নষ্ট করতে চেষ্টা করে।

৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:২১

হাবিব বলেছেন: আল্লাহ আপনার মেহনত কবুল করুন

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আল্লাহ আপনার দোয়া কবুল ও মঞ্জুর করুন।

৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৩৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: পরীক্ষায় একবার এসেছে বৃষ্টি কিভাবে হয়? আমি লিখছিলাম মিকাইল আ: বৃষ্টি দেয়। পরীক্ষক আমায় শূন্য দিয়েছে! পৃথিবী কার সৃষ্টি এখন সৃষ্টিকর্তার নাম লিখলে শূন্য পাবো না তবে আগামী ১০০ বছর পর এই উত্তরে শূন্য পাবো।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: এ ক্ষেত্রে আপনার ধারণা সঠিক নাও থাকতে পারে। কারণ মানুষ আস্তে আস্তে সত্য বুঝতে শিখছে। তা’ছাড়া বিজ্ঞানী বা বিজ্ঞানের নামে যে কোন কথা চালিয়ে দিলেই সেটা সব ক্ষেত্রে চলে না। আর বৃষ্টি একটা নিয়মের অধিনে হয় যে নিয়মের তদারকির দায়িত্বে রয়েছেন মিকাঈল (আঃ) , বৃষ্টির নিয়ম বিজ্ঞানীর বোধগম্য, কিন্তু তদরকি বিজ্ঞানীর বোধগম্য নয়। নিয়ম সবার ক্ষেত্রে সাধারণ। যদিও মিকাঈল (আঃ) মুসলমানদের বিশেষ বিশ্বাস। কাজেই মিকাঈল (আঃ) ও বৃষ্টির নিয়মে কিছুটা গরমিল রয়েছে। আপনার শূণ্য পাওয়ার ক্ষেত্রে এ গরমিল কাজ করেছে।

৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৫৬

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: পড়লাম মামা ।ভালো লাগল জেনে।

১০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৩৪

প্রামানিক বলেছেন: অনেক কিছু জানা হলো। ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.