নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষ, অতি সাধারন মানুষ।

faridshipon

মানুষ

faridshipon › বিস্তারিত পোস্টঃ

মেজ্জান অথবা মেজবান

২৭ শে মে, ২০২২ রাত ১০:২১

মেজবান (ফার্সি: میزبان‎‎) বা মেজবানি (ফার্সি: میزبانی‎‎) বাংলাদেশের বৃহত্তর চট্টগ্রাম অঞ্চলের বহুমাত্রিক ঐতিহ্যবাহী একটি ভোজের অনুষ্ঠান। কারো মৃত্যুর পর কুলখানি, মৃত্যুবার্ষিকী, শিশুর জন্মের পর আকিকা, জন্মদিবস উপলক্ষে, ব্যক্তিগত সাফল্য, নতুন কোনো ব্যবসা আরম্ভ, নতুন বাড়িতে প্রবেশ, পরিবারে আকাঙ্ক্ষিত শিশুর জন্ম, বিবাহ, খৎনা, মেয়েদের কান ছেদন এবং ধর্মীয় ব্যক্তির মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে মেজবানির আয়োজন করা হয়। এছাড়া নির্দিষ্ট উপলক্ষ ছাড়া বা কোনো শুভ ঘটনার জন্যও মেজবান করা হয়।ঐতিহাসিকভাবে মেজবানি একটি ঐতিহ্যগত আঞ্চলিক উৎসব যেখানে অতিথিদের সাদা ভাত এবং গরুর মাংস খাওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়।মেজবান অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণ সাধারণত প্রতিবেশীদের এবং আশপাশের লোকদের জন্য উন্মুক্ত থাকে। তবে শহরাঞ্চলে নিমন্ত্রণপত্র ছাপিয়ে অতিথিদের মাঝে বিলি করা হয়। ঐতিহ্যগতভাবে মেজবানি অনুষ্ঠান সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত চলে,তবে আধুনিক কালে সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্তও ভোজনের উৎসব চলত দেখা যায়। (উইকিপিডিয়া)
view this link


মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে মে, ২০২২ রাত ১১:১০

রাজীব নুর বলেছেন: এরকম অনুষ্ঠান সব সময় হোক, তাহলে গরীব মানুষ দুটা ভালো মন্দ খেতে পাবে।

২| ২৮ শে মে, ২০২২ সকাল ৮:৫১

বিটপি বলেছেন: কারো মৃত্যু উপলক্ষে মেজবানের আয়োজন করা শরীয়ত বিরোধী তথা বিদ'আত। মানুষকে খাওয়াতে ইচ্ছে হলে কোন অপলক্ষ ছাড়াই খাওয়ান। তাতে মানুষ মন থেকে দোয়া করে দেবে। আপনি সীতাকুন্ডের এক বিখ্যাত ব্যবসায়ীর মেজবানের দাওয়াতে গিয়েছিলাম তার বাবা মারা যাওয়া উপলক্ষে। আমার পাশে বসা এক লোক খাওয়া শেষে তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলে বলে - অনেকদিন পর মেজ্জান খাইলাম, আবার যে কবে খাব!

৩| ২৮ শে মে, ২০২২ সকাল ৯:৩৩

খাঁজা বাবা বলেছেন: বিটপি বলেছেন: কারো মৃত্যু উপলক্ষে মেজবানের আয়োজন করা শরীয়ত বিরোধী তথা বিদ'আত। মানুষকে খাওয়াতে ইচ্ছে হলে কোন অপলক্ষ ছাড়াই খাওয়ান


কারো মৃত্যুতে ভাল খাওয়া দাওয়া আমার কাছেও ভাল লাগে না

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.