![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি শেখ ফরিদ আলম। অনেক ব্লগে লিখি ফৈরা দার্শনিক নামে। বাড়ি পশ্চিমবঙ্গের ইসলামপুরে। আমি স্পেশাল কিছুনা। খুবই সাধারণ একজন মানুষ। যার পৃথিবীতে থাকা না থাকাতে কিছুই যায় আসে না কারো। লেখা লেখি করি বলা যাবে না। কারণ ভালো কিছু কখনোই লিখতে পারিনা। তবে আমি কিছু লিখতে চাই। আমি চাই সবাই আমার লেখা পড়ুক আমার ভাবনা গুলোকে জানুক। কিন্তু দুখের বিষয় হল আমি কখনোই এব্যাপারে চেষ্টা-প্রচেষ্টা করিনা। তাই ঘুরে ফিরে সেই একই জায়গায় দাঁড়িয়ে ছিলাম, দাঁড়িয়ে আছি, হয়ত দাঁড়িয়ে থাকব আরো অনেক দিন। দেশকে ভালোবাসী। দেশের জন্য কিছু করতে চাই। এর বদলে আমি দেশের কাছে কিছুই চাইনা। কারণে আমি ভারতীয় হিসেবে গর্বিত। এটাই আমার বড় প্রাপ্তি। আমার ব্লগে আসার জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। শুভ ব্লগিং।
দিল্লি শুধু ভারতের রাজধানী নয়, খুন,চুরি,রেপ আরো নানা অপরাধেরও রাজধানী। দিল্লী বাসী থেকে নিয়ে বিভিন্ন রাজ্য থেকে পড়তে আসা স্টুডেন্ট, চাকুরে, শ্রমিক এমনকি বিদেশ থেকে আগত পর্যাটকরাও রেহাই পায়না। কিছু দিন ধরে দিল্লিতে গ্যাং রেপ ঘটনা এক্টার পর একটা ঘটেই যাচ্ছিল। এনিয়ে বিরোধী দলেরাও শুরু করেছিল রাজনীতি। সংসদে পর্যন্ত গড়িয়ে ছিল ব্যাপারটা। কাল থেকে বিভিন্ন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টুডেন্টরা রাস্ট্রপতি ভবনে ধরনা দেওয়ার জন্য মিছিল শুরু করেছে। ব্যাপারটা ধীরে ধীরে আরো গম্ভীর হয়ে উঠছে।
বেশ কিছু দিন ধরেই নারী সংগঠন গুলো রেপের শাস্তি ৭ বছরের জায়গায় মৃত্যুদন্ড করার জন্য আন্দোলোন করে আসছিল। এই সময় তারা আরো বেশি করে এই দাবি জানাচ্ছে সরকারের কাছে। আশ্চর্য হলাম যখন দেখলাম বেশ কয়েকটি নারী সংগঠন এই দাবি করছে যে, সৌদি আরবের মতো ভারতেও ধর্ষনকারীদের পাথর ছুড়ে হত্যা করা হোক। একজন মহিলাম মিডিয়ার সামনে বলছে, “আরব কান্ট্রী গুলোতে কটা রেপ হয়। এই একবিংশ শতাব্দীতেও সেসব দেশে ধর্ষনের হার খুবই কম। আমাদের এখানেও যদি ধর্ষনকারীদের পাথর ছুড়ে হত্যা করা হয় তবে এখানেও ধর্ষনের হার কমে যাবে। একবার করেই দেখা হোক না।”
সময় সত্যি সত্যিই পাল্টাচ্ছে। সারা দুনিয়া ধীরে ধীরে বুঝতে পারছে আল্লাহর আইন ছাড়া সমাজে শান্তি ফেরানো সম্ভব নয়। কয়েক মাস আগে আমেরিকার ব্যাংক গুলো যখন মন্দায় ভুগছিল, তখনও কিন্তু বেশ কিছু লোক মিছিল করেছিল ইসলামী ব্যংকের জন্য। কারণ এই মন্দার মধ্যেও ইসলামী ব্যংক গুলোর কোন ক্ষতি হয়নি। তারা দাবি করেছিল আমেরিকায় ইসলামী ব্যাংক বেশী করে করার। সরকারকে সেসব ব্যাঙ্ককে সাহায্য করার।
সময় পাল্টাচ্ছে….ইনশাল্লাহ যেভাবে মিশর, ইরান, লেবাননে ইসলামী সরকার উন্নতির দিকে জাতিকে নিয়ে যাচ্ছে। ইসলাম সারা বিশ্বে আবার আগের মতোই শান্তির পতাকা উড়াবে। শীর্ষে অবস্থান করবে মুসলিমরা।
_________________________________
ভিজিট করার আমন্ত্রন রইল - http://islameraalo.wordpress.com/
__________________________________
©somewhere in net ltd.