নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সুন্দর জীবন সকলে পায় না, তবে কিছু লোক জীবনকে সুন্দর করে গড়ে তোলেন। আর সুন্দর জীবনের জন্য চাই সুন্দর জীবন ব্যবস্থা। নিঃসন্দেহে ইসলাম হল শ্রেষ্ঠ সুন্দর জীবন ব্যবস্থা।

ফরিদ আলম

আমি শেখ ফরিদ আলম। অনেক ব্লগে লিখি ফৈরা দার্শনিক নামে। বাড়ি পশ্চিমবঙ্গের ইসলামপুরে। আমি স্পেশাল কিছুনা। খুবই সাধারণ একজন মানুষ। যার পৃথিবীতে থাকা না থাকাতে কিছুই যায় আসে না কারো। লেখা লেখি করি বলা যাবে না। কারণ ভালো কিছু কখনোই লিখতে পারিনা। তবে আমি কিছু লিখতে চাই। আমি চাই সবাই আমার লেখা পড়ুক আমার ভাবনা গুলোকে জানুক। কিন্তু দুখের বিষয় হল আমি কখনোই এব্যাপারে চেষ্টা-প্রচেষ্টা করিনা। তাই ঘুরে ফিরে সেই একই জায়গায় দাঁড়িয়ে ছিলাম, দাঁড়িয়ে আছি, হয়ত দাঁড়িয়ে থাকব আরো অনেক দিন। দেশকে ভালোবাসী। দেশের জন্য কিছু করতে চাই। এর বদলে আমি দেশের কাছে কিছুই চাইনা। কারণে আমি ভারতীয় হিসেবে গর্বিত। এটাই আমার বড় প্রাপ্তি। আমার ব্লগে আসার জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। শুভ ব্লগিং।

ফরিদ আলম › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্যঙ্গাত্মক কার্টুন আঁকা প্রসঙ্গে...

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৩

বেশ কিছুদিন আগে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী এবং আরেক মন্ত্রী মুকুল রায়কে নিয়ে একটা ব্যাঙ্গাত্মক কার্টুন ফেসবুকে শেয়ার করা নিয়ে মমতা থানায় কেস করেন। এই পোষ্ট যিনি শেয়ার করেছিলেন তাকে পুলিশে গ্রেফতারও করে। তিনি একটি কলেজের প্রফেসার ছিলেন। এনিয়ে বিশাল আলোচনা-সমালোচনা হয়। অনেকে এটাকে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা বলেন। এই ব্যাপারে মমতার অনেক সমালোচনা হয়। আবার সেই একই ব্যাপার নিয়ে কয়েক দিন আগে মমতার পার্টির লোক একটা কলেজ পড়ুয়া ছেলের নামে মামলা করে। এনিয়ে কয়েক দিন ধরে পশ্চিমবঙ্গের খবরের আগজ ও চ্যানেল গুলোতে খুব হইচই হচ্ছে।



শিল্প বা সাহিত্য কি এর কোন নিদিষ্ট সঙ্গা দেওয়া মুসকিল, কারণ একেক জনের কাছে এর একেক ব্যখ্যা মিলবে। কিন্তু শিল্পের বা বাক স্বাধীনতার নামে কাউকে আঘাত করা বা কাউকে নিয়ে ব্যঙ্গ করাকে আমি কোন মতেই সমর্থন করিনা। মুহাম্মাদ সা.কে নিয়ে যিনি কার্টুন আঁকেন তার আমি বিরোধিতা করি। আমি চাই তার দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি হোক। আবার মকবুল ফিদা হুসেন যিনি হিন্দুদের দেবী সরস্বতীর নগ্ন পেন্টিং আঁকেন তারও আমি বিরোধিতা করি। চাই এধরনের লোকেদের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি হোক এটা আমি চাই।



মমতা যেখানে আগেই ক্লিয়ার করে দিয়েছে যে তার কার্টুন আঁকা সে পছন্দ করেনা, সেখানে আবারও তাকে নিয়ে এমন কেন? এটা কি শুধুই বিতর্কে জড়িয়ে পাব্লিসিটি পাবার জন্য নয়। ব্যক্তিগতভাবে মমতাকে পছন্দ না করলেও এব্যাপারে আমি তার সাথে একমত। অনেকেই আছেন যাদের ব্যঙ্গাত্মক কার্টুন নিয়ে কোন সমস্যা নাই। যেমন রজনীকান্ত, শাহরুক সলমান, লালু প্রসাদ যাদব, নরেন্দ্র মোদি আরো অনেকে আছেন। রজনীকান্তকে নিয়ে কার্টুন এবং জোক্স খুবই ফেমাস। তিনি এর বিরোধিতা করেন না। কেউ বিরোধীতা না করলে সেটা আলাদা ব্যাপার। কিন্তু কেউ যদি এগুলো পছন্দ না করে তবে কেন তাকে নিয়ে এসব করা হবে।



স্বাধীনতার মানে বিভিন্ন লোকের কাছে বিভিন্ন। কিন্তু এব্যাপারে তো সকলেই একমত হবেন যে, স্বাধীনতা মানে এই নয় যে, কেউ আমার স্বাধীনতা নিয়ে টানাটানি করবে। যদি আমার অনুমতি ছাড়া আমার কার্টুন আঁকা কারও স্বাধীনতা হয়, তবে আমার স্বাধীনতা কই ?!! আমি কি তাহলে সত্যি সত্যিই স্বাধীন ?

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৩

উযায়র বলেছেন: বিশেষ ক্যাচাল প্রিয় রাতুলবিডি, বোতল বন্দী : আসুন কেক কেটে সেলিব্রেট করি
Click This Link


এ বিষয়ে রাতুলবিডির পোষ্ট :
Click This Link

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.