![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি শেখ ফরিদ আলম। অনেক ব্লগে লিখি ফৈরা দার্শনিক নামে। বাড়ি পশ্চিমবঙ্গের ইসলামপুরে। আমি স্পেশাল কিছুনা। খুবই সাধারণ একজন মানুষ। যার পৃথিবীতে থাকা না থাকাতে কিছুই যায় আসে না কারো। লেখা লেখি করি বলা যাবে না। কারণ ভালো কিছু কখনোই লিখতে পারিনা। তবে আমি কিছু লিখতে চাই। আমি চাই সবাই আমার লেখা পড়ুক আমার ভাবনা গুলোকে জানুক। কিন্তু দুখের বিষয় হল আমি কখনোই এব্যাপারে চেষ্টা-প্রচেষ্টা করিনা। তাই ঘুরে ফিরে সেই একই জায়গায় দাঁড়িয়ে ছিলাম, দাঁড়িয়ে আছি, হয়ত দাঁড়িয়ে থাকব আরো অনেক দিন। দেশকে ভালোবাসী। দেশের জন্য কিছু করতে চাই। এর বদলে আমি দেশের কাছে কিছুই চাইনা। কারণে আমি ভারতীয় হিসেবে গর্বিত। এটাই আমার বড় প্রাপ্তি। আমার ব্লগে আসার জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। শুভ ব্লগিং।
✆ টাকা পয়সা দিয়ে ফিতরা আদায় করা কি বৈধ ?
❖☛ টাকা পয়সা দিয়ে ফিতরা আদায় বৈধ নয়, কারণ টাকা পয়সা কোনো সময় খাদ্য দ্রব্য হতে পারে না । আর খাদ্য দ্রব্য দিয়ে ফিতরা আদায়ের কথা হাদিসে বলা হয়েছে ।
এছাড়া তিন ইমামের মতে তা না-যায়িয বা অবৈধ । ইমামদের মধ্যে কেবল আবু হানীফার (রহ) মতে টাকা পয়সা দিয়ে চলতে পারে । বলাবাহুল্য রাসুল (সা) বা সাহাবীদের (রা) যুগেও টাকার প্রচলন ছিল অথচ তারা টাকা না দিয়ে খাদ্য দ্রব্য দিয়েছেন । যখন তাদের কাছে এ সুযোগ থাকা সত্ত্বেও তারা তা দেয়নি তখন আমরা কেন তা করতে যাবো ? নাকি আমরা তাঁদের থেকেও বড় হাদিস কুরান বুঝনে ওয়ালা হয়ে গেছি (মা’আয আল্লাহ)
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৫২
ফরিদ আলম বলেছেন: আমি কি আহাম্মক নাকি যে খেজুর বা যব কিনতে যাবো। নিজ নিজ এলাকার খাদ্যবস্তু দেওয়ার কথা এসেছে। আমি চাল বা আটা দেব। আপনি যদি রাসুল সা। কে অনুসরন না করে আবু হানীফাকে অনুসরন করতে চান তবে তাই করবেন। আমার ধর্ম ইসলাম হানাফী নয় তাই আমি ইসলামই মেনে চল্বো।
২| ০২ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৩৮
ৃেৃি১৩ বলেছেন: আমার মতে, খাবার বা টাকা কোন ইস্যু নয়। ব্যাপারটা হলো দান! মহানবী (সা খেজুর দিয়ে ইফতার করতে বলেছেন, তো আপনার কাছে খেজুর না থাকলে কি করবেন? একইভাবে, সামাজিক অবস্হা বুঝে দান করতে হয়। ধরেন কারও কাছে খেজুর আছে কিন্তু কাপড় বা থাকার জায়গা নাই। তাকে আরো খেজুর বা অন্য খাবার দিলে কি লাভ? আপনি ১০০ টাকার খাবার দিবেন সে বিক্রি করে হয়ত ৮০ টাকা পাবে, তার লস হবে! সো, তাকে সরাসরি ১০০ টাকা দিলে তার যা দরকার তা কিনতে পারবে। ইনশাল্লাহ, আল্লাহ যেকোন নেক-দান কবুল করবেন!
০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:২৭
ফরিদ আলম বলেছেন: দান আলাদা জিনিস, যাকাত আলাদা জিনিস, ধার আলাদা জিনিস, আর ফিতরাও আলাদা জিনিস। আমি একথা বুঝতে পারছি না এখন আমাদের মাথায় এতসব বুদ্ধি আসছে এবুদ্ধি সাহাবাদের মাথায় কেন আসেনি???? (মা'আয আল্লাহ)
মুসলমান সবসময় বলবে 'আমি শুনলাম (ইসলামের বিধান) এবং মানলাম'। আর আমরা্দের উচিত রাসুলুল্লাহ (সা।) যেভাবে বলেছেন ঠিক সেইভাবে করা।
৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:০৭
নতুন বলেছেন: রাসুল উটে চলাফেরা করেছেন.... আপনি ও কিন্তু চাইলেই এই সুন্নাতটি ধরে রাখতে পারেন.... চেস্টা করলেই একটা ঘোড়া বা উট কিনে নিন...
রাসুল নেট ব্যবহার করেনাই.... আর নেটে যেই হারে বাজে সাইট আছে তাতে নেট ব্যবহার কিভাবে হালাল হয়???
আমি যতটুক জানি ছবি তোলা হারাম.... আপনার প্রোফালের ছবিটাকি আপনার?
আসল কথা হলো দান.... এটা টাকা দিয়ে করলে সমস্যা হবার কোন কারন দেখিনা....
০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৩০
ফরিদ আলম বলেছেন: ইসলামের ব্যাপারে 'ই' না জেনেই লিখতে আসেন কেন? বিদ'আত হল তা যা দ্বীনের ক্ষেত্রে নতুন সৃষ্টি। রাসুল সা. -এর দ্বীনি কাজের অনুসরন করতে হবে দুনিয়াবী কাজের নয়। উঠে চরা, বা পোষাক, সাওয়ারী এসব ব্যবহারীক, দ্বীন নয়। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:২৩
নতুন বলেছেন: ছবি তোলা তো হারাম ? তাই না?
০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮
ফরিদ আলম বলেছেন: প্রানীর ছবি আঁকা হারাম। ছবি তোলা হারাম কিনা এব্যাপারে আলেমদের মাঝে মতভেদ আছে। আর এসব কারণে আমি গোনাহগার হবো কিন্তু ইসলামের বিধান তো পাল্টাচ্ছিনা। খাদ্যবস্তু না দিয়ে টাকা দেওয়া মানে ইসলামের বিধান পালটে ফেলা। ইসলামের মধ্যে নতুন আইন সৃষ্টি করা।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩
মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন: যেহেতু ইমামদের মধ্যে কেবল আবু হানীফার (রহ) মতে টাকা পয়সা দিয়ে চলতে পারে ।
সেহেতু আমরা টাকা পয়সা দিয়েই দিব, কারণ বাংলাদেশের বেশীর ভাগ মানুষ ইমাম আবু হানীফার মত অনুসরণ করে।
আপনি যদি ঈদের দিনে কাওকে খেজুর বা জব দেন তবে ওই দিন এগুলো নিয়ে সে কি করবে?
সাধারণত রোজার পরে কেউ খেজুর কিনে না তখন কি হবে?