![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি শেখ ফরিদ আলম। অনেক ব্লগে লিখি ফৈরা দার্শনিক নামে। বাড়ি পশ্চিমবঙ্গের ইসলামপুরে। আমি স্পেশাল কিছুনা। খুবই সাধারণ একজন মানুষ। যার পৃথিবীতে থাকা না থাকাতে কিছুই যায় আসে না কারো। লেখা লেখি করি বলা যাবে না। কারণ ভালো কিছু কখনোই লিখতে পারিনা। তবে আমি কিছু লিখতে চাই। আমি চাই সবাই আমার লেখা পড়ুক আমার ভাবনা গুলোকে জানুক। কিন্তু দুখের বিষয় হল আমি কখনোই এব্যাপারে চেষ্টা-প্রচেষ্টা করিনা। তাই ঘুরে ফিরে সেই একই জায়গায় দাঁড়িয়ে ছিলাম, দাঁড়িয়ে আছি, হয়ত দাঁড়িয়ে থাকব আরো অনেক দিন। দেশকে ভালোবাসী। দেশের জন্য কিছু করতে চাই। এর বদলে আমি দেশের কাছে কিছুই চাইনা। কারণে আমি ভারতীয় হিসেবে গর্বিত। এটাই আমার বড় প্রাপ্তি। আমার ব্লগে আসার জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। শুভ ব্লগিং।
মমতা সরকার শুরু করেছিল ইমাম ভাতা প্রকল্প। ইমাম ও মুয়াজ্জানদের জন্য মাসিক ভাতা। ইমামদের মাসিক ২৬০০ টাকার মতো আর মুয়াজ্জেনদের ১৫০০ টাকা। আজ হাইকোর্ট এটাকে বে-আইনি বলে খারিজ করে দিয়েছে। ওয়াকফ বোর্ড, মহসিন ফাউন্ডেশানের মতো অনেক খাত আছে যেখান থেকে প্রচুর টাকা জমা হয়। কারণ অনেক মুসলিমই নিজেদের সম্পত্তি দান করেগেছেন মুসলিমদের উন্নতির জন্য। বর্তমানে এই সম্পত্তি গুলো সরকার দেখা শোনা করে। তাই টাকার গন্ধও মুসলিমরা পায়না। ওয়াকফের টাকা থেকে মসজিদ-মাদ্রাসার উন্নতি করার কথা অথচ ওয়াকফ মসজিদ গুলোর অবস্থা এমন যে ধাক্কা দিয়েই ভাঙ্গা যাবে। ১৯৯৩ সালের ১৩ মে রিট পিটিশান নং ৭১৯ (৯০) এর রায় দানের সময়… বিচারপতি আর.এস সহায় ও কে. রামস্বামী ইমাম ও মুয়াজ্জেনদের আর্থ সামাজীক দুরাবস্থার কথা উল্লেখ করে সরকার ও ওয়াকফ বোর্ডকে এবিষয়ে স্কীম তৈরি করতে নির্দেশ দেন। সরকার উদাসীন হওয়ায় কিছুই হয়নি। একবার লালু প্রসাদ যাদব এব্যাপারে কথা উঠিয়েছিলেন। বামফ্রন্টের জাতিয় নেত্রী বিন্দা কারাতও এব্যপারে বলেছিলেন অনেক আগে। মমতা সরকার তা করেছিল কিন্তু ভুল করেছিল ওয়াকফ বোর্ডের টাকা দিয়ে না করে সরকারী টাকা দিয়ে করে। সরকারী টাকা দিয়ে একটা নিদিষ্ট ধর্মের লোকেদের উন্নতি করা নিসন্দেহে অন্যায়। তবে ওয়াকফ বোর্ডের টাকা অপচয় করা বা সঠিক খ্যাতে ব্যবহার না করাও অন্যায়।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩০
পুকুরপাড় বলেছেন: ২৬ % মুসলমান থাকার পরেও করে কি ? ওয়াকফের টাকা যায় কই ?