![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি শেখ ফরিদ আলম। অনেক ব্লগে লিখি ফৈরা দার্শনিক নামে। বাড়ি পশ্চিমবঙ্গের ইসলামপুরে। আমি স্পেশাল কিছুনা। খুবই সাধারণ একজন মানুষ। যার পৃথিবীতে থাকা না থাকাতে কিছুই যায় আসে না কারো। লেখা লেখি করি বলা যাবে না। কারণ ভালো কিছু কখনোই লিখতে পারিনা। তবে আমি কিছু লিখতে চাই। আমি চাই সবাই আমার লেখা পড়ুক আমার ভাবনা গুলোকে জানুক। কিন্তু দুখের বিষয় হল আমি কখনোই এব্যাপারে চেষ্টা-প্রচেষ্টা করিনা। তাই ঘুরে ফিরে সেই একই জায়গায় দাঁড়িয়ে ছিলাম, দাঁড়িয়ে আছি, হয়ত দাঁড়িয়ে থাকব আরো অনেক দিন। দেশকে ভালোবাসী। দেশের জন্য কিছু করতে চাই। এর বদলে আমি দেশের কাছে কিছুই চাইনা। কারণে আমি ভারতীয় হিসেবে গর্বিত। এটাই আমার বড় প্রাপ্তি। আমার ব্লগে আসার জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। শুভ ব্লগিং।
'ইসলাম বলে ধর্ষনের শাস্তি মৃত্যুদন্ড'
এতদিন লোকে এর বিরোধীতা করে আসছিল এই আইনকে বর্বর, মান্ধাতা যুগের আইন বলত। কিন্তু দিল্লি ধর্ষনের পর যখন বিশাল বড় আন্দোলন হল তখন সকলেই বলতে লাগল ধর্ষনের শাস্তি মৃত্যুদন্ড করা হোক। বেশ কিছু সংগঠন তো সরাসরি দাবি করল আরব দেশ গুলোর মতো শাস্তি দেওয়া হোক।
'ইসলাম বলে মেয়েদের একাই বাইরে যাওয়া হারাম। সঙ্গে একজন মাহরাম পুরুষ নেওয়া উচিত'
এই ব্যাপারে ভারতের বিখ্যাত মাদ্রাসা দেওবন্দের উলামারা যখন ফতোয়া দেন তখন সারা দেশ জুড়ে এর সমালোচনা হয়। কিছুদিন আগে হেমা মালিনী এক সভায় বলেন মেয়েদের উচিত বাইরে বেরোবার সময় বাড়ির কোন পুরুষকে সাথে নেওয়া। দ্রোপদির ইজ্জত রক্ষার জন্য শ্রী কৃষ্ণ এসেছিলেন। কিন্তু এখন আমরা আধ্যাত্মিকতায় এতটা উন্নত নয় যে শ্রী কৃষ্ণ আমাদের রক্ষা করতে আসবেন। তাই আমাদের উচিত বাড়ির কাউকে সাথে নিয়ে বাইরে যাওয়া।
'ইসলাম বলে বেগানা পুরুষ ও মহিলার একসাথে থাকা হারাম'
এটা নিয়েও অনেক সমালোচনা হয়েছে। বিশেষ করে ছেলে মেয়েদের একসাথে স্কুল কলেজে পড়ার ব্যাপারে। আশারাম বাপুর ঘটনার জেড়ে বাবা রামদেব সকল সাধু সন্তদের উপদেশ দিয়েছেন, কোন বেগানা নারী বা মেয়ের সাথে একাই যাতে কেউ সাক্ষাত না করে।
[মুখে স্বীকার না করলেও ইসলামের কাছে মানুষকে আসতেই হচ্ছে]
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৮
তারিন রহমান বলেছেন: ইসলাম যে কোন সমস্যার একটি সহজ ও সরল সমাধান।