নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সুন্দর জীবন সকলে পায় না, তবে কিছু লোক জীবনকে সুন্দর করে গড়ে তোলেন। আর সুন্দর জীবনের জন্য চাই সুন্দর জীবন ব্যবস্থা। নিঃসন্দেহে ইসলাম হল শ্রেষ্ঠ সুন্দর জীবন ব্যবস্থা।

ফরিদ আলম

আমি শেখ ফরিদ আলম। অনেক ব্লগে লিখি ফৈরা দার্শনিক নামে। বাড়ি পশ্চিমবঙ্গের ইসলামপুরে। আমি স্পেশাল কিছুনা। খুবই সাধারণ একজন মানুষ। যার পৃথিবীতে থাকা না থাকাতে কিছুই যায় আসে না কারো। লেখা লেখি করি বলা যাবে না। কারণ ভালো কিছু কখনোই লিখতে পারিনা। তবে আমি কিছু লিখতে চাই। আমি চাই সবাই আমার লেখা পড়ুক আমার ভাবনা গুলোকে জানুক। কিন্তু দুখের বিষয় হল আমি কখনোই এব্যাপারে চেষ্টা-প্রচেষ্টা করিনা। তাই ঘুরে ফিরে সেই একই জায়গায় দাঁড়িয়ে ছিলাম, দাঁড়িয়ে আছি, হয়ত দাঁড়িয়ে থাকব আরো অনেক দিন। দেশকে ভালোবাসী। দেশের জন্য কিছু করতে চাই। এর বদলে আমি দেশের কাছে কিছুই চাইনা। কারণে আমি ভারতীয় হিসেবে গর্বিত। এটাই আমার বড় প্রাপ্তি। আমার ব্লগে আসার জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। শুভ ব্লগিং।

ফরিদ আলম › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভারতীয় মাদ্রাসা গুলোতে কি সত্যিই সন্ত্রাসবাদী তৈরি করা হয় ?

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৮

৯/১১ এর পর সারা বিশ্বেই মুসলিমদের একটু অন্য নজরে দেখা শুরু হয়েছিল। এর থেকে রেহাই পায়নি ভারতও। হঠাত করে মুসলিমদের বিশেষ করে মাদ্রাসা গুলোর উপর বিশেষ নজর দেওয়া শুরু হল। তৎকালীন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেহ গুহ বললেন - 'এই রাজ্যের সীমান্তঘেষা মাদ্রাসা গুলোতে পাকিস্থানী চরেরা আশ্রয় পায়। এই সকল অবৈধ মাদ্রাসা গুলো বন্ধের সিদ্ধান্ত নিচ্ছে সরকার'। মজার ব্যাপার হল, মাদ্রাসা গুলোতে কি পড়ানো হয়, কেন পড়ানো হয়, কে পড়ে, কেন পড়ে এটার খবর সরকার কোন দিনও রাখেনি। যাক, উপরের বক্তব্যের জন্য পড়ে অবশ্য বুদ্ধদেব বাবু ক্ষমা চেয়েছিলেন। কিন্তু এটা সত্য যে মাদ্রাসা সম্পর্কে ভারতের অনেকেই সন্দেহ করতেন। হয়ত এখনো করে। তাদের কাছে আমার প্রশ্ন, ভারতীয় মাদ্রাসায় পড়ে এখন পর্যন্ত কেউ সন্ত্রাসী হয়েছ কি? মানে এমন কোন সন্ত্রাসী ধরা পড়েছে কি যে মাদ্রাসা পড়ুয়া। টুন্ডা, ইয়াসিন ভাটকাল, আফজাল গুরু, দাউদ ইব্রাহিম, ছোটে শাকিল এরা সবাই মুসলিম ঘরের ছেলে, কয়েক জন দাড়িওয়ালা। কিন্তু কেউই মাদ্রাসা পড়ুয়া নয়। মাদ্রাসার যা পরিবেশ আমি দেখেছি এখানে সন্ত্রাসী কখনই তৈরি হতে পারেনা। এখান থেকে যারা পড়াশোনা করে বের হয় তারা সমাজকে ভালো কিছুই দেয়। আরেকটা কথা, সমাজের যত গুন্ডা, বদমাস, খুনি, ধর্ষক এরা সবাই কিন্তু স্কুলে পড়া। তাহলে কি স্কুল কলেজ বন্ধ করে দিতে বলবেন? কখনোই একজন বা কয়েকজনকে দিয়ে একটা ধর্ম, একটা সম্প্রদায় বা একটা প্রতিষ্ঠানের বিচার করা ঠিক নয়। ইয়াসিন ভটকালকে দিয়ে যেমন মুসলিমদের বিচার করা যাবে না তেমনি আশারাম বাপুকে দিয়ে হিন্দুদের বিচার করা বোকামী ছাড়া অন্য কিছু নয়।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৬

জাহিদ গাছবাড়ী বলেছেন: খুব সুন্দর কথা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.