নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সুন্দর জীবন সকলে পায় না, তবে কিছু লোক জীবনকে সুন্দর করে গড়ে তোলেন। আর সুন্দর জীবনের জন্য চাই সুন্দর জীবন ব্যবস্থা। নিঃসন্দেহে ইসলাম হল শ্রেষ্ঠ সুন্দর জীবন ব্যবস্থা।

ফরিদ আলম

আমি শেখ ফরিদ আলম। অনেক ব্লগে লিখি ফৈরা দার্শনিক নামে। বাড়ি পশ্চিমবঙ্গের ইসলামপুরে। আমি স্পেশাল কিছুনা। খুবই সাধারণ একজন মানুষ। যার পৃথিবীতে থাকা না থাকাতে কিছুই যায় আসে না কারো। লেখা লেখি করি বলা যাবে না। কারণ ভালো কিছু কখনোই লিখতে পারিনা। তবে আমি কিছু লিখতে চাই। আমি চাই সবাই আমার লেখা পড়ুক আমার ভাবনা গুলোকে জানুক। কিন্তু দুখের বিষয় হল আমি কখনোই এব্যাপারে চেষ্টা-প্রচেষ্টা করিনা। তাই ঘুরে ফিরে সেই একই জায়গায় দাঁড়িয়ে ছিলাম, দাঁড়িয়ে আছি, হয়ত দাঁড়িয়ে থাকব আরো অনেক দিন। দেশকে ভালোবাসী। দেশের জন্য কিছু করতে চাই। এর বদলে আমি দেশের কাছে কিছুই চাইনা। কারণে আমি ভারতীয় হিসেবে গর্বিত। এটাই আমার বড় প্রাপ্তি। আমার ব্লগে আসার জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। শুভ ব্লগিং।

ফরিদ আলম › বিস্তারিত পোস্টঃ

কিসের ভিত্তিতে বাংলাদেশ/পাকিস্থান ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে চাই ?!

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৮

বর্তমানে পৃথিবীর ১৮২ টি ধনী দেশের তালিকায় ব্রুনেই পঞ্চম স্থানে রয়েছে। সম্পুর্ণ ঋণমুক্ত একটি দেশ। দেশটিতে মদ নিষিদ্ধ। গর্ভপাত ও ভ্রুণহত্যা নিষিদ্ধ। শরীয়াহ আইনের অনেক প্রয়োগও আছে। মুসলিম ছাত্র ছাত্রীদের কুর'আন হাদিস পড়া বাধ্যতামুলক করা হয়েছে। সুলতান ঘোষনা করেছেন ছয় মাসের মধ্যেই ইনশাল্লাহ সুম্পুর্ণ শরীয়াহ আইন লাগু হবে দেশের মুসলিমদের জন্য। ধর্ষন করলে পাথর ছুড়ে মারা হবে, মদ খেলে চাবুক মারা হবে, চুরি করলে হাত কেটে দেওয়া হবে।



শরীয়াহ আইন চালু করার কথা ঘোষনা হওয়ার পরও কেউ সম্ভবত বিদ্রোহ করেনি। কোন মিটিং মিছিল হয়নি। কারণ কয়েকটি হতে পারে -



১. গণতন্ত্র নাই।

২. রাজতন্ত্র আছে।

৩. মুসলিমরা ইসলাম সম্পর্কে সঠিক জানে।

৪. শরীয়াহ আইনের অন্তর্ভুক্ত অমুসলিমদের করা হয়নি।



পাকিস্থান, বাংলাদেশের মতো দেশ যেখানে ৫০% লোকও নিয়মিত নামাজ পড়েনা। ইসলাম সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান নাই, ফিরকাবাজীতে এখনো ডুবে আছে, গণতন্ত্রকেই সেরা ব্যবস্থা মনে করছে, শরীয়াহ আইন, ইসলামী সমাজ, ইসলামী রাষ্ট্র সম্পর্কে সঠিক ধারণা নেই.... তারপরেও ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করার জন্য তোড়জোড় করা আজব বোকামি ছাড়া কিছুই নয়।



ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম হবে মুসলিম জণজাগরণের মাধ্যমে। মুসলিমরা আল্লাহর দিকে প্রত্যাবর্তন করবে, আক্বীদাহ পরিশুদ্ধ করবে, নিজের পরিবার পরিবর্গকে সঠিক ইসলামী তরবিয়াত দিবে, তবেই ইসলাম কায়েম হবে। মহান আল্লাহ বলেন, 'নিশ্চয় আল্লাহ কোন সম্প্রদায়ের অবস্থার পরিবর্তন করেন না, যতক্ষন না তারা নিজেদের অবস্থা নিজেরাই পরিবর্তন করে' [সুরা রা'দ/১১]। উলেমাগণ বলেন, 'তোমরা তোমাদের হৃদয়ে হৃদয়ে ইসলাম কায়েম কর, তোমাদের রাষ্ট্রে ইসলাম কায়েম হয়ে যাবে'। অন্যথা সন্ত্রাস, হরতাল, ভাংচুর, পশ্চিমী গণতন্ত্র অথবা জবরদস্তি ক্ষমতা দখল করে ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা সম্ভব না। প্রতিষ্ঠা করলেও তালিবান, মিশর এর মতোই অবস্থা হবে।



[আলোচনা চলতে পারে এব্যাপারে। আমি এসব নিয়ে আলোচনা করতে এবং আরো বেশি জানতে খুব আগ্রহী]

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৫

মদন বলেছেন: দাওয়াত ও চর্চার মাধ্যমে ইসলামের অনুশাসন মেনে চলার পাশাপাশি দেশকে ইসলামী শাসনে নিয়ে যাওয়া যেতে পারে।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬

ফরিদ আলম বলেছেন: অবশ্যই। তবে তখন যখন বেশির ভাগ মানুষ তা চাইবে। অথবা এমন শাসক গোষ্টী তৈরি হবে যারা অন্যায় অবিচার করবেনা। বিশেষ করে অমুসলিমদের কোন রকম নির্যাতন করবেনা বা ধর্মপালনে বাধা দিবেনা।

২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫২

ভিটামিন সি বলেছেন: বেশি মাথা ঘামাইলে মাথার চুল পড়ে যাবে। সাবধান। নিজের পাছায় পাহারা দেওন ভালা। তারপর না অন্যের পাছায় চুলকানি। বানানে সমস্যা আছে।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:২০

ফরিদ আলম বলেছেন: ভিটামিন কে :-P

৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৫২

সৈয়দ মোহাম্মদ আলী কিবর বলেছেন: মানুষ চেষ্টা করতে পারে। আল্লাহ মানুষের নিয়ত দেখেন। যদি মানুষ (মুমিনের) এর নিয়ত সঠিক থাকে তাহলে আল্লাহ তাকে পুরোস্কৃত করবেন। দুনিয়াতে সফলতা অর্জিত হলো কি না এসব নিয়ে বিভ্রান্তিতে পতিত না হয়ে আল্লাহ ও রাসুল (সাঃ) এর নির্দেষণা মেনে কোরআন ও সহি হাদিস অনুসরণে জীবনকে গঠন করে আল্লাহ জমিনে আল্লাহর দ্বীনকে বিজয়ী করার জন্য প্রচেষ্ঠা চালাতে হবে। দ্বীনকে বিজয়ী করার দায়িত্ব আল্লাহ তায়ালার।

অতএব বাংলাদেশ/পাকিস্থানে ইসলাম প্রতিষ্ঠা বা ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা যাবেনা বলে নাকে তেল দিয়ে ঘুমালে চলবে না। মনে রাখবেন শয়তান মানুষকে যুক্তিভিত্তিক পরামর্শ দিয়ে আস্তে আস্তে গুমরা করে।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:১৯

ফরিদ আলম বলেছেন: কখনো যাবেনা তা তো বলছিনা। এখন সেই রকম পরিস্থিতি বা সমাজ তৈরি হয়নি তা বলছি। আর হাতে হাত গুটিয়ে বসে না থেকে দাওয়াত ইস'লাহ করবে, ইসলামী রাষ্ট্রের গুনাবলি, ইসলামী সমাজ ব্যবস্থা সম্পর্কে প্রচার করবে এবং জনমত গঠন করবে। সবচেয়ে ইনপর্টান্ট হল যোগ্য নেতা বা আমির ঠিক করবে।

৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬

আল মামুনুর রশিদ বলেছেন: kibor vay thnx

৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫১

প্রফেসর সাহেব বলেছেন: prottek manus jodi nijeke abong nijer poribarke islamer maje adisto korte pare tahole deshke islami rasto hisabe gora sombob .

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:২১

ফরিদ আলম বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৬

ভাঙ্গাচুরা যন্ত্রপাতি বলেছেন: ভাই আপনারা ইসলামিক রিপাবলিক অব ঘটিল্যান্ড বানান, আমাদের রেহাই দেন।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭

ফরিদ আলম বলেছেন: dilam :P

৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৫৯

অপরিপক্ক বলেছেন: অমুসলিমদের জন্য কি শরিয়া আইন কার্যকরি হবে না? তারা যদি বেপর্দা হয়ে জেনা করে বেরায়?

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৫৯

ফরিদ আলম বলেছেন: হবে। কিন্তু বর্তমানে শরিয়াহ আইন সম্পর্কে বেশির ভাগ মুসলিমদেরই তো সঠিক ধারণা নেই। এখন যদি মুসলিম দেশ গুলি শুধু মুসলিমদের জন্যই শরিয়াহ কার্যকর করে তবে অমুসলিমরা বিরোধীতা করবে না ফলে কাজটা সহজ হবে। ধীরে ধীরে তাদের মধ্যে শরিয়ার গুরুত্ব বোঝাবার কাজ করতে হবে। তারপর মদিনা সনদের মতো সন্ধি করে শরিয়াহ আইনের যতটা সম্ভব তাদের মধ্যেও কার্যকর করা যাবে। তবে তারা মুস্লিম না হওয়ার কারণে অনেক কিছু সম্ভবও হবেনা। আর তাদের ধর্মের নির্দেশ মতো বিচার করার অধিকারও তো ইসলাম তাদের দিয়েছে।

৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৫

গুরাবা বলেছেন: রাজতন্ত্র কি শরিয়া সম্মত? রাজাদের বিলাস বহুল জীবন-ই বা কতটা শরিয়া সম্মত? সৌদিতেও শরিয়া আইন চালু আছে। এসকল দেশ আসলে নিজেদের রাজত্ব টিকিয়ে রাখতেই ইসলামকে ব্যবহার করছে।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:১২

ফরিদ আলম বলেছেন: রাজতন্ত্র ইসলাম সম্মত যদি রাজা আল্লাহর আইন অনুসারে দেশ শাসন করে। আল্লাহর আইন প্রতিষ্ঠাটাই মুখ্য ব্যাপার। রাজারা যা করবে তার জন্য তারা গোনাহগার হবে। আর আমাদের একথা বোঝা উচিত আমাদের মতো দেশের মুসলিমদের থেকে সৌদি আরবের মুসলিমরা সুখে আছে, ধর্মীয় ভাবেও, সামাজীক অর্থনৈতিক ভাবেও। রাজতন্ত্র খিলাফাহার মতো না হলেও গণতন্ত্রের থেকে ভালো। মন্দের ভালো।

৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৫১

নতুন বলেছেন: গুরাবা বলেছেন: রাজতন্ত্র কি শরিয়া সম্মত? রাজাদের বিলাস বহুল জীবন-ই বা কতটা শরিয়া সম্মত? সৌদিতেও শরিয়া আইন চালু আছে। এসকল দেশ আসলে নিজেদের রাজত্ব টিকিয়ে রাখতেই ইসলামকে ব্যবহার করছে।

ব্রুনেই এর সুলতানই সব.... দেশের মোট সম্পত্তির কতভাগের মালিক তিনি???

সুলতান আর তার সম্পত্তি কতটুকু ইসলাম সম্মত???

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:১৬

ফরিদ আলম বলেছেন: রাজতন্ত্র ইসলাম সম্মত যদি রাজা আল্লাহর আইন অনুসারে দেশ শাসন করে। আল্লাহর আইন প্রতিষ্ঠাটাই মুখ্য ব্যাপার। রাজারা যা করবে তার জন্য তারা গোনাহগার হবে। আর আমাদের একথা বোঝা উচিত আমাদের মতো দেশের মুসলিমদের থেকে সৌদি আরবের মুসলিমরা সুখে আছে, ধর্মীয় ভাবেও, সামাজীক অর্থনৈতিক ভাবেও। রাজতন্ত্র খিলাফাহার মতো না হলেও গণতন্ত্রের থেকে ভালো। মন্দের ভালো।

শোনেন, ইসলাম বলে বড় ক্ষতির চেয়ে ছোট ক্ষতি ভালো। সুলতান অনেক সম্পত্তির মালিক এটাকে আমরা ছোট ক্ষতিই বলতে পারি। কারণ আল্লাহর আইন প্রতিষ্ঠাটাই বড় কথা। সম্পত্তি, বিলাসবহুল জীবন এসব সুলতানের তাকওয়ার মধ্যে পড়ে। এর গোনাহ সে নিবে এজন্য তার বিরুদ্ধে বিদেরোহ করা যাবেনা।

১০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৪০

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: ব্রুনেইতে বিবাহিত একজন ব্যভিচারীর মৃত্যুদন্ড নিয়ে ব্রিটিশ পত্রিকা ইন্ডিপেন্ডেন্ট ফলাও করে ছেপেছে কিছুদিন আগে। শত শত মানুষ সেটা ফেইসবুকে 'আনন্দের' সাথে প্রচার করেছে । তাতে প্রথম মন্তব্যটি ছিল

""The religion of peace strikes again"

অমুসলিমরা বলতেই পারে।

আমার খুব দেখার ইচ্ছে হয় সেইসব মুখ গুলোর যাদের নাস্তিক বললে তারা ভীষণ শোরগোল শুরু করে দেন। এই যে চুরি করলে হাত কাটা, ব্যাভিচারে দোররা মারা গোছের সরাসরি কোরানের নির্দেশ গুলোকে তাদের সামনে রেখে জিজ্ঞেস করতে চাই, আপনি এটা বিশ্বাস করেন কিনা? হ্যা অথবা না!

কোরআনের এই আয়াত গুলো প্রথমে ইমরান এইচ সরকারই অস্বীকার করবে । উনি কিন্তু নামায-রোজাও করেন--এই মর্মে হেফাজতের সামনে স্বীকারও করেছেন। শাহরিয়ার কবীর, সুলতানা কামালদের কথা বাদই দিলাম। আমি শুধূ বুঝিনা নাস্তিক বললে তারা এত বিচলিত হন কেন--যেখানে নাস্তিকতা/আস্তিকতা সংশ্লিষ্ট সংজ্ঞা/ বিশ্বাস/আচারের সাথে তাদের বৈরিতা।

আর বাংলাদেশের ৫০ ভাগ মানুষ নামায পড়েনা তাই এখানে ওসব সম্ভব না --এটি যেমন সত্যি, মিশরের বেলাতেও বিপরীতটা সত্যি। আমি কোন বেনামাজি মিশরীয় দেখিনি বলেই তারা হয়তো ধর্ম ভিত্তিক/ইসলামপন্থী কাউকে চেয়েছিল--গণতন্ত্রের দোহাই দিয়ে হলেও। কিন্তু মিলিটারি ও সেক্যুলারদের কুটকৌশলের কাছে সেই দেশবাসী পরাজিত।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:০৫

ফরিদ আলম বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য। আলেমগণ বলেন বাতিলের উপর যা প্রতিষ্ঠিত তা নিজেও বাতিল। গণতন্ত্র যেহেতু বাতিল তাই ইসলামী গণতন্ত্রেরও প্রশ্ন উঠেনা। তবে একথা সত্যি যে সেনা মিশরে অবিচার করেছে।

১১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:২৮

হারান সত্য বলেছেন:
আপনাকে একটা ওয়েব সাইটে আমন্ত্রন জানাচ্ছি।
এখানে প্রকাশিত সবগুলি লেখা ধৈর্যের সাথে পড়তে পালে (অনেকেই প্রথম অধ্যায়ের পর আর অগ্রসর হতে পারেন না!) এ'বিষয়ে অনেক কিছু জানতে পারবেন।

সাইটের ঠিকানা: মহাসত্যের পরিচয়

আল্লাহ আমাদের প্রতিটি কল্যানকর প্রচেস্টা কবুল করুন - আমীন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.