![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি শেখ ফরিদ আলম। অনেক ব্লগে লিখি ফৈরা দার্শনিক নামে। বাড়ি পশ্চিমবঙ্গের ইসলামপুরে। আমি স্পেশাল কিছুনা। খুবই সাধারণ একজন মানুষ। যার পৃথিবীতে থাকা না থাকাতে কিছুই যায় আসে না কারো। লেখা লেখি করি বলা যাবে না। কারণ ভালো কিছু কখনোই লিখতে পারিনা। তবে আমি কিছু লিখতে চাই। আমি চাই সবাই আমার লেখা পড়ুক আমার ভাবনা গুলোকে জানুক। কিন্তু দুখের বিষয় হল আমি কখনোই এব্যাপারে চেষ্টা-প্রচেষ্টা করিনা। তাই ঘুরে ফিরে সেই একই জায়গায় দাঁড়িয়ে ছিলাম, দাঁড়িয়ে আছি, হয়ত দাঁড়িয়ে থাকব আরো অনেক দিন। দেশকে ভালোবাসী। দেশের জন্য কিছু করতে চাই। এর বদলে আমি দেশের কাছে কিছুই চাইনা। কারণে আমি ভারতীয় হিসেবে গর্বিত। এটাই আমার বড় প্রাপ্তি। আমার ব্লগে আসার জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। শুভ ব্লগিং।
কালকে বিহার ব্লাস্টে ৬ জন নিহত এবং ৭০ জনের বেশি আহত হয়েছেন। সন্ত্রাসীদের মধ্যে ধরা পড়েছে চার জন। ইমতিয়াজ, করিম... লাদেনের জীবনীও পাওয়া গেছে তাদের কাছে। ব্যাটা গন্ডমুর্খ, শুয়োরেরা লাদেনের জীবনি সাথে রেখেছে কিন্তু মুহাম্মাদ সা. এর জীবনি রাখেনি। যদি সত্যিই এরা সন্ত্রাসী হয় তবে এদের ভারতীয় মুসলিমদের হাতে তুলে দেওয়া উচিত। যাতে মন ভরে কুকুরপেটা করতে পারি। এই কুত্তাদের জন্য আজ ২৫ কোটি মুসলিম সন্ত্রাসী, দেশদ্রোহি ট্যাগ পাচ্ছে।
কুর'আন হাদীস এবং আলেমদের ফতোয়া থেকে জানতে পারি - জিহাদ বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠাকল্পে ফরয করা হয়েছে ইসলামে। জিহাদ জিহাদের ময়দানেই সীমাবদ্ধ থাকবে। বেসামরিক লোকদের হত্যা করা যাবেনা। কোন দূত হত্যা করা যাবেনা। বৃদ্ধ, নারী, শিশু হত্যা করা যাবেনা, তারা মুশরিক হলেও হত্যা করা যাবেনা কারণ তারা যুদ্ধ করেনা। শত্রু পক্ষের ফসল নষ্ট করা যাবেনা। অপ্রয়োজনে বাড়ি ঘর জ্বালানো যাবেনা। উপাসনালয় নষ্ট করা যাবেনা। সুতরাং যে লড়ায়ে ইসলামী উদারনীতির লংঘন হয় তা জিহাদ হতে পারেনা। এখন প্রশ্ন হল বিহারের ব্লাস্টে কাল যারা নিহত বা আহত হয়েছিলেন তারা কি যুদ্ধ ঘোষনা করেছিল? তারা কি অসামরিক লোক নয়? তারা কি নিরিহ লোক নয়?
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৪
অপরিচিত অতিথি বলেছেন: কুর'আন হাদীস এবং আলেমদের ফতোয়া থেকে জানতে পারি - জিহাদ বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠাকল্পে ফরয করা হয়েছে ইসলামে। জিহাদ জিহাদের ময়দানেই সীমাবদ্ধ থাকবে। বেসামরিক লোকদের হত্যা করা যাবেনা। কোন দূত হত্যা করা যাবেনা। বৃদ্ধ, নারী, শিশু হত্যা করা যাবেনা, তারা মুশরিক হলেও হত্যা করা যাবেনা কারণ তারা যুদ্ধ করেনা। শত্রু পক্ষের ফসল নষ্ট করা যাবেনা। অপ্রয়োজনে বাড়ি ঘর জ্বালানো যাবেনা। উপাসনালয় নষ্ট করা যাবেনা। সুতরাং যে লড়ায়ে ইসলামী উদারনীতির লংঘন হয় তা জিহাদ হতে পারেনা। এখন প্রশ্ন হল বিহারের ব্লাস্টে কাল যারা নিহত বা আহত হয়েছিলেন তারা কি যুদ্ধ ঘোষনা করেছিল? তারা কি অসামরিক লোক নয়? তারা কি নিরিহ লোক নয়?