![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি শেখ ফরিদ আলম। অনেক ব্লগে লিখি ফৈরা দার্শনিক নামে। বাড়ি পশ্চিমবঙ্গের ইসলামপুরে। আমি স্পেশাল কিছুনা। খুবই সাধারণ একজন মানুষ। যার পৃথিবীতে থাকা না থাকাতে কিছুই যায় আসে না কারো। লেখা লেখি করি বলা যাবে না। কারণ ভালো কিছু কখনোই লিখতে পারিনা। তবে আমি কিছু লিখতে চাই। আমি চাই সবাই আমার লেখা পড়ুক আমার ভাবনা গুলোকে জানুক। কিন্তু দুখের বিষয় হল আমি কখনোই এব্যাপারে চেষ্টা-প্রচেষ্টা করিনা। তাই ঘুরে ফিরে সেই একই জায়গায় দাঁড়িয়ে ছিলাম, দাঁড়িয়ে আছি, হয়ত দাঁড়িয়ে থাকব আরো অনেক দিন। দেশকে ভালোবাসী। দেশের জন্য কিছু করতে চাই। এর বদলে আমি দেশের কাছে কিছুই চাইনা। কারণে আমি ভারতীয় হিসেবে গর্বিত। এটাই আমার বড় প্রাপ্তি। আমার ব্লগে আসার জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। শুভ ব্লগিং।
সিবিআই প্রধান রঞ্জিত সিংহ বেটিং কে বৈধ করার উপদেশ দিতে গিয়ে একথা বলেন। তিনি বলেন, 'বেটিং বন্ধ করা সম্ভব নয়। সরকার যদি এটাকে বৈধ করে দেয় তবে সরকারের খাতে প্রচুর টাকা আসবে। এতে সরকারেরই লাভ হবে যেমন ধর্ষনকে প্রতিরোধ করতে না পারলে উপভোগ করাই উচিত হবে' **
মহান আল্লাহ বলেন, 'তবে কি ওরা অজ্ঞ যুগের বিচার ব্যবস্থা কামনা করে? নিশ্চিত বিশ্বাসী সম্প্রদায়ের জন্য আল্লাহ অপেক্ষা কে অধিকতর উত্তম মীমাংসাদাতা আছে? [সুরা মাইদাহ/৫০]
ধর্ষন প্রতিরোধের জন্য একেক মুনির একেক ফতোয়া। একেক দেশে একেক কানুন। কিন্তু কোত্থাও কি ধর্ষন বন্ধ করা যাচ্ছে? নাহ! আর যাবেও না। কারণ আল্লাহ তা'আলার নির্দেশ মতো না চললে এবং বিচার ফয়সালা না করলে অপরাধ বন্ধ করা সম্ভবই না। এব্যাপারে আমার এক শিক্ষক খুব সুন্দর উদাহরণ দিয়েছিলেন। আল্লাহ বলেছেন চোরদের হাত কেটে দিতে। চুরির অপরাধের এই শাস্তি। কিন্তু মানুষ কি করছে? যখন কোন চোরকে ধরছে তখন পিটিয়ে মেরেই ফেলছে অথবা এমন মার মারছে যে সারাজীবনের জন্য পঙ্গু হয়ে যাচ্ছে। চুরির অপরাধে আল্লাহর শাস্তির থেকে বহুগুন কঠিন শাস্তি দিচ্ছে মানুষ। কিন্তু তারপরেও কি চুরি কমছে? নাহ! যত ভালো এবং কঠোর আইন হোক না কেন অপরাধ তখনই বন্ধ হবে যখন আল্লাহর আইন সঠিকভাবে প্রয়োগ করা হবে নচেত নয়। কখনোই নয়।
** অবশ্য চাপে পড়ে তিনি ক্ষমা চেয়েছেন।
©somewhere in net ltd.