নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পত্র পত্রিকায় আইটি বিষয়ক লেখালিখির পাশাপাশি অন্যান্য বিষয় নিয়ে লিখে এগিয়ে যাচ্ছি। ভাবছি কি হতে পারি ভবিষ্যতে।
নারী পর্দা করেনি এটা তার অন্যায়, পুরুষ নারীকে লাঞ্চিত করলো এটা পুরুষের অন্যায়। নারী যদি পুরুষকে লাঞ্চিত করে তাহলে ওটা শারীরিক শক্তির দিক দিয়ে গ্রহণযোগ্য নয়। তা না হলে শাস্তি স্বরূপ নারী যদি কোনো কারণ দেখিয়ে কোনো পুরুষকে অন্য কোনো ভাবে সম্মানহানী করে এবং বলে যে পুরুষের দোষ তার কেন লজ্জা বা ভয় নেই তাহলে সমাজ কি সুন্দর হয়ে যাবে। একটি অন্যায়কে চাপিয়ে না দিয়ে ভাবুন অন্যায় কি আসলে আপনিই করছেন কিনা? টিএসসিতে যে নারীকে লাঞ্চিত করা হলো তার লজ্জা কি বাড়িয়ে দেওয়া হলো না কমিয়ে দেওয়া হলো সেটা ভাবুন। আর পুরুষ সমাজ নারী সমাজ এসব শব্দ এসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করবেন না দয়া করে। আপনার বোন, মা, খালা, চাচী, চাচা, ফুফা, বাবা সব নিয়েই সমাজ। যার ভাগ্যে এ ঘটনা ঘটলো সে মেয়ের ক্ষেত্রে এ ঘটনা ঘটাটা সঠিক হয়েছে নারীর জন্য শাস্তি হয়েছে বলে যুক্তি দিয়ে আরও এ ধরনের ঘটনা না বাড়িয়ে সুষ্ঠ সমাধান বের করলে সমস্যাটা কোথায়?
২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৬
নতুন বলেছেন: পহেলা বৈশাখে আমাদের নারীরা কতটা অশালীন ভাবে সাজগোজ করে???
শাড়ী পরা মেয়ে দেখলে যাদের হাত চুলকায় তাদের সাজার ব্যবস্হা করতে হবে...
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:৪১
গোবর গণেশ বলেছেন: যুগে যুগে অন্যায়কারী বা অপরাধী ছিল বলেই নবী রাসুল বা দেব দেবীদের আবির্ভাব হয়েছিল। যদি সবাই ভালোই থাকতো তাহলেতো আর কাউকে কষ্টকরে হেদায়েত করতে হতো না। সমাধান একটাই, ধর্মীয় অনুশাসন মেনেচলা। বখাটেপনার যেমন বিচার হওয়া দরকার ঠিক তেমনি অশালীনতারও বিচারের ব্যবস্থা করা দরকার।