নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাধারণ একজন মানুষ

যুক্তি,তথ্য,কমন সেন্স এবং প্রমাণের উপর বিশ্বাস রাখি

ভোরের সূর্য

যুক্তি,সঠিক তথ্য,কমন সেন্স এবং প্রমাণের উপর বিশ্বাস রাখি

ভোরের সূর্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রাইম ব্যাংক ইন্টারনেট ব্যাংকিং(রিপোস্ট)

১১ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭

এটা আমি লিখেছিলাম যখন ওয়াচে ছিলাম।মনে হল এই দরকারি পোস্টটি আবার দিলে আরো অনেকেরই উপকার হবে।তাই সেফ হবার পর রিপোস্ট করলাম।

বাংলাদেশে সম্পূর্ণভাবে ইন্টারনেট ব্যাংকিং চালু হয়নি কিন্তু প্রাইম ব্যাংক প্রায় এর কাছাকাছি কিছু সুবিধা দিচ্ছে। আমি দেখেছি অনেকেই DBBL বা BRAC ব্যাংকিং করেন।DBBL এ নিজের নাম এ ২টা Account থাকলে একটা থেকে আরেকটা Accountএ টাকা পাঠানো যায় কিন্তু অন্যজনের DBBL Accountএ বা অন্য বেসরকারি ব্যাংক এ টাকা পাঠানো যায়না:)। BRAC ব্যাংক থেকেও এক Account থেকে BRAC ব্যাংকের অন্য Accountএ টাকা পাঠানো যায়(দিনে ১লাখ)কিন্তু BRAC ব্যাংক অন্য বেসরকারি ব্যাংক এ টাকা পাঠানো যায়না। বিশেষ করে যারা Forex বা Outsourcing করেন তাদের জন্য এই লেখা।আমি নিচে কিছু সুবিধার কথা লিখছি,আশাকরি অনেকেই উপকৃত হবেন।এখন আমাকে ব্যাংক এ যেতে হ​য়না। অনলাইনে বসেই ব্যাংকিং করতে পারি।

১) প্রাইম ব্যাংক থেকে বাংলাদেশের যেকোনো বেসরকারি ব্যাংক এ ২৪ঘনটার মধ্যে টাকা পাঠাতে পারবেন। যেমন ধরুন ব্যাংক সময় সকাল১০টা থেকে বিকাল৪টার মধ্যে টাকা পাঠালে আগামিকাল ২টার পরে টাকা জমা হয়ে যাবে।কোনো কারনে টাকা না গেলে আপনার Accountএ ফেরত আসবে।

২) অন্য সরকারি ব্যাংক এও টাকা পাঠতে পারবেন একইভাবে কিনতু সময় লাগবে একটু বেশি কারন সরকারি ব্যাংকগুলো সব অনলাইন নয়।

৩) প্রাইম থেকে প্রাইম ব্যাংকের যেকোনো শাখা তে রাত দিন ২৪ঘনটা ছুটির দিনেও টাকা পাঠাতে পারবেন এবং সাথে সাথেই টাকা জমা হয়ে যাবে।

৪) প্রায় সব ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড এ বিল দিতে পারবেন।

৫) বাংলাদেশের যেকোনো মুঠো ফোন এ টাকা রিচার্জ করতে পারবেন।

৬) ইউটিলিটি বিল দিতে পারবেন(এই সুবিধাটা আসছে)

৭) Balance এবং Statement দেখার সুবিধা তো আছেই।

৮) প্রতিদিন ৩লাখ টাকা পরিমান লেনদেন করতে পারবেন।

৯) যে পরিমান লেনদেন করুন না কেনো প্রতি লেনদেন এ মাএ ৭টাকা + ভ্যাট কাটবে।মুঠোফোন রিচার্জ এ কোনো টাকা কাটবে না।

১০) আপনি প্রাইম ব্যাংকের Current বা Savings account holder হলেই অনলাইন ব্যাংকিং এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে ভ্যাট সহ প্রতি বছর ৫৭৫টাকা চার্জ দিতে হবে।এদের Savings Account খুলতে ১০০০টাকার বেশি লাগেনা আর Account এ ৫০০টাকা রাখলেই চলে।এদের Master ডেবিট কার্ড প্রাইম ব্যাংক এবং ডাচবাংলা ব্যাংকের এটিএম বুথ এ ভাংগানো যায়। এসব কিছুই আপনি করতে পারছেন ঘরে বসে শুধু অনলাইন ইন্টারনেট ব্যাংকিং এর মাধ্যমে।আপনাকে সময় ও রিকশা ভারা খরচ না করে,লাইনে না দারিয়ে,অনলাইন চার্জ(ব্যাংক টু ব্যাংক ২৫টাকা থেকে ৫০টাকা) না দিয়ে করতে পারছেন।লিংকটি দেখতে পারেন

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভাল লিখেছেন।

২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৭

ভোরের সূর্য বলেছেন: বিশেষ ভাবে ধন্যবাদ কারন আমার কাছে এই লেখাটি মনে হইয়েছিল অনেকের কাজে লাগবে তাই রিপোস্ট করেছি,পড়েছেও অনেকে কিন্তু আপনি প্রথম মন্তব্য করলেন এতদিন পর।

৩| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩৭

নীলতিমি বলেছেন: ধন্যবাদ। :)

৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:০৮

এস.কে.ফয়সাল আলম বলেছেন: DBBL এ নিজের নাম এ ২টা Account থাকলে একটা থেকে আরেকটা Accountএ টাকা পাঠানো যায় কিন্তু অন্যজনের DBBL Accountএ বা অন্য বেসরকারি ব্যাংক এ টাকা পাঠানো যায়না:)

..........

উক্ত লেখাটার একটু সংশোধন করেন, DBBL ইন্টারনেট ব্যাংকিং এ DBBL এর যেকোন এ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানো যায়। আমি নিজে ব্যবহার করছি।
আর DBBL এর বার্ষিক ইন্টারনেট ব্যাংকিং এর চার্জ ভ্যাট সহ মাত্র ২০০ টাকা।
আর মোবাইল, ইউটিলিটি বিলও DBBL এর মাধ্যমে দেয়া যায়।

০৬ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:১৯

ভোরের সূর্য বলেছেন: আমি যখন লেখাটা লিখি (জুলাই২০১৩) তখন DBBL এর যেকোন এ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানো যেতনা। এটা একদম নতুন আর নতুন বলতে মাত্র কয়েক মাস থেকে। আমি নিজেও DBBL ব্যবহার করি গত ৫বছর ধরে। আর এখনও অন্য ব্যাংকে টাকা পাঠানো যায় না।

আর DBBL এর বার্ষিক ইন্টারনেট ব্যাংকিং এর চার্জ ভ্যাট সহ মাত্র ২০০ টাকা নয় ভ্যাট সহ ২৩০টাকা।

৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৬

হ্যারিয়ার-৩ বলেছেন:
অনেক কিছু জানা গেল।
আর কোন কোন ব্যাঙ্ক ইন্টারনেট ব্যাঙ্কিং করে? সিটি ব্যাঙ্কের এড দেখেছিলাম কদিন আগে

মোবাইল ব্যাঙ্কিং খুবই ব্যায়বহুল, ঝামেলাপুর্ন!

কবে যে সার্বজনিন নেশানওয়াইড ইন্টারনেট ব্যাঙ্কিং চালু হবে, আর ভারি মানিব্যাগ নিয়ে ঘুরতে হবে না।

০৬ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:১৮

ভোরের সূর্য বলেছেন: সিটি ব্যাংক সিটি টাচ নামে ইন্টারনেট ব্যাংকিং চালু করেছে।সিটি ব্যাংকের একাউন্টে ইন্সট্যান্টলি টাকা ট্রান্সফার করা যায় কিন্তু অন্য ব্যাংকের একাউন্টে টাকা পাঠাতে ৭২ঘণ্টা বা ৩দিন সময় নেয়। আস্তে আস্তে সব ব্যাংকই চালু করবে আশাকরি।

মোবাইল ব্যাংকিংতো রীতিমত দিনডাকাতি।ডেবিট কার্ড থাকলেতো এখন আর ভারি মানি ব্যাগ নিয়ে ঘোরার দরকার নাই। একদম রিমোট এরিয়া বাদে সারা দেশেই সব ব্যাংকের এটিএম আছে টাকা তোলার জন্য। মাস্টার বা ভিসা ডেবিট কার্ড এক ব্যাংকের এটিএম এ কাজ না করলেও মাস্টার বা ভিসা লোগো সংবলিত অন্য এটিএম থেকে টাকা তোলা যায় আর বড় বড় শহরের দোকানগুলোতে তো ডেবিট কার্ড দিয়েও কেনাকাটা করা যায়। ধীরে ধীরে সুবিধার আওতা আরো বাড়বে আশা করি।

৬| ০৮ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:১৮

এস.কে.ফয়সাল আলম বলেছেন:

দেখুন ইন্টারনেট ব্যাংকিং এর বার্ষিক চার্জ ভ্যাটসহ কত। (আমার ইন্টারনেট ব্যাংকিং লগ থেকে তুলে দিলাম)
.........
এখন পর্যন্ত চার্জের দিক থেকে সার্ভিসসহ ডিবিবিএল-ই আমার কাছে বেষ্ট মনে হয়।

০৮ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৯

ভোরের সূর্য বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.