নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাধারণ একজন মানুষ

যুক্তি,তথ্য,কমন সেন্স এবং প্রমাণের উপর বিশ্বাস রাখি

ভোরের সূর্য

যুক্তি,সঠিক তথ্য,কমন সেন্স এবং প্রমাণের উপর বিশ্বাস রাখি

ভোরের সূর্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ও আমাদের সচেতনতা:ব্লগাররা আসুন আমরা সবাই আমাদের অধিকার সম্বনদ্ধে জানি এবং প্রয়োগ করি

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৫

আমাদের দেশে আইন আছে কিন্তু আইনের প্র​য়োগ নেই। আবার অনেকের মধ্যে সচেতনতার অভাবও রয়েছে। আমাদের দেশে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন বলে একটি আইন আছে যা আমরা অনেকেই জানিনা। কিন্তু এই আইনটি বেশ কার্যকরি। এখন কথা হচ্ছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনটি কি এবং কিভাবে আমরা সাধারণ মানুষ এর সুফল পেতে পারি।



আমাদের দেশে আমরা যতরকম সার্ভিস বা পণ্য কিনি সেগুলো বিক্রেতারা সঠিকভাবে আপনাকে দিচ্ছে কিনা বা আইন মেনে তারা আপনাকে আপনার প্রাপ্য বুঝিয়ে দিচ্ছে কিনা এসব বিষয়ে যেকোন ধরনের প্রতারণার স্বীকার হলে আইনি সুবিধা পেতে আমরা এই আইনের আশ্রয় নিতে পারি।২০০৯ সালের ৬ এপ্রিল ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন প্রণয়ন করা হয়।



আপনি সার্ভিস নিতে গেলে বা পণ্য কিনতে গেলে যে কোন প্রতারণা,ছলচাতুরি,অতিরিক্ত মুল্য আদায়,মাপে কম,ভেজাল ইত্যাদির প্রতিকার পেতে গেলে এই আইনের সাহায্য নিতে পারেন। এছাড়াও আপনি কোন সার্ভিস নিচ্ছেন কিন্তু কোম্পানি আপনাকে ঠিকমত সেটা দিচ্ছে না বা আপনার সাথে বাটপারি করছে এসবের জন্যও আপনি এই আইনের সুবিধা পেতে পারেন।



কোথায় অভিযোগ করবেন?

ভোক্তা অধিকারবিরোধী কোনো কাজ সংঘটিত হওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত ভোক্তাকে অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (১ কারওয়ান বাজার) অথবা প্রতিটি জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের বরাবর অভিযোগ করতে হবে। এ অভিযোগ অবশ্যই লিখিত হতে হবে। এ ক্ষেত্রে মুঠোফোনে খুদে বার্তা (এসএমএস), ফ্যাক্স, ই-মেইল বা অন্য কোনো উপায়ে অভিযোগকারীর পূর্ণাঙ্গ নাম, বাবা ও মায়ের নাম, ঠিকানা, ফোন, ই-মেইল, ফ্যাক্স (যদি থাকে) এবং পেশা উল্লেখ করে আবেদন করতে পারেন প্রতারিত ক্রেতারা। এ জন্য কোনো ধরনের ফি দেওয়ার প্রয়োজন হয় না। তবে কেনাকাটার প্রমাণ হিসেবে অভিযোগকারীর কাছে দোকানের রসিদ থাকতে হবে। ভেজাল, মেয়াদোত্তীর্ণ বা নকল পণ্য বিক্রিসহ বিভিন্ন অভিযোগের ক্ষেত্রে পণ্যের নমুনাও দিতে হবে।



আমরা হয়তো অনেকেই আলসেমির জন্য বা আইনের সুবিধা পাওয়া যাবেনা এই ভেবে অভিযোগ করিনা বা ভাবি অমুকতো বড় কোম্পানী। আমি কি সেই সুবিধা পাব? কিন্তু দেখা গেছে যে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বেশ গুরুত্ব দিয়ে অভিযোগগুলো দেখেন। আপনি আইনের সুবিধা পান বা না পান অন্তত অভিযোগ করবেন। সচেতনতার অভাব এবং না জানার ফলে বিক্রেতারা প্রতিনিয়ত আমাদের ঠকান। আরো জেনে রাখুন,কোনো ভোক্তা প্রতারিত হয়ে অভিযোগ করলেই প্রতিকার পাবেন। অভিযোগ প্রমাণিত হলে অধিদপ্তরই মামলা করবে। মামলার খরচ, পণ্যের মান পরীক্ষা-নিরীক্ষার ব্যয় কোনো কিছুই তাঁকে বহন করতে হবে না। সবকিছুই করবে সরকার।

সবার কাজে লাগতে পারে তাই একটা তথ্য দিচ্ছি:

॥ মিথ্যা বিজ্ঞাপন দ্বারা ক্রেতা সাধারণকে প্রতারিত করিবার দণ্ড ॥

ধারা ৪৪ > “কোন ব্যক্তি কোন পণ্য বা সেবা বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে অসত্য বা মিথ্যা বিজ্ঞাপন দ্বারা ক্রেতা সাধারণকে প্রতারিত করিলে তিনি অনূর্ধ্ব এক বৎসর কারাদণ্ড, বা অনধিক দুই লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড, বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবেন৷

মজার একটি তথ্য হচ্ছে,অভিযোগ যদি প্রমাণিত হয়, তাহলে অভিযুক্ত বিক্রেতাকে যে পরিমাণ অর্থ জরিমাণা করা হয়, তার ২৫ শতাংশ অভিযোগকারীকে প্রণোদনা হিসেবে দেয় অধিদপ্তর।



আপনাদের যদি কেউ এরকম প্রতারণা শিকার হন বা বাংলাদেশের যেকোন পন্য বিষয়ে প্রতারিত হন তাহলে আপনারা ভোক্তা অধিকার আইনের সাহায্য নিতে এখানে যোগাযোগ করে দেখতে পারেন -

“জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

১ কারওয়ান বাজার(টিসিবি ভবন-৮ম তলা), ঢাকা-১২১৫

ফোন । ফ্যাক্স: ৮৮-০২-৮১৮৯৪২৫, ৮৮-০২-৮১৮৯০৪৫, ৮৮-০২-০১৭১৩-৪৩৬৩৬০

ই-মেইল: [email protected]

http://www.dncrp.gov.bd/

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৪

খাটাস বলেছেন: যদি ও আমাদের দেশের পেনশনের ফাইল বৈধ হউয়া সত্ত্বেও পার হতে চায় না, সেখানে অভিযোগ পত্র কত দূর যাবে চিন্তার বিষয়।
তবে আপনার কথাটি ই বলতে হয়, আপনি আইনের সুবিধা পান বা না পান অন্তত অভিযোগ করবেন। সচেতনতার অভাব এবং না জানার ফলে বিক্রেতারা প্রতিনিয়ত আমাদের ঠকান। সুন্দর কথা বলেছেন। সবাই সচেতন হলে আইন প্রয়োগ ও হবে এক সময়। হয়ত একটু সময়ের ব্যাপার।

খুব ভাল পোস্ট। ++++
শুভ কামনা মুনির ভাই।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩২

ভোরের সূর্য বলেছেন: এক ভদ্রলোক গ্রামীন ডানোনের দৈ কিনেছিলেন আগোরার কোন এক আউটলেট থেকে পরে ওনার বাচ্চাকে খাওয়ানোর পর বমি শুরু করে।উনি দেখতে পান যে মেয়াদ উত্তীর্ন দই তার কাছে বিক্রি করা হয়েছিল।উনি আগোরাতে গেলে ওনাকে বলা হয় যে এটা ওদের ওখান থেকে কেনা হয়নি।উনি তখন ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনে অভিযোগ করেন। তখন তার সাথে মেজিস্ট্রেট যেয়ে সরাসরি ঐ দিনের কেনা কাটার ভিডিও ফুটেজ চান।ওখানে দেখা যায় আসলেই ঐ ভদ্রলোক কে দই বিক্রি করেছিলো।তারপর ঐ আউটলেটের ম্যানেজারের ২মাসের জেল এবং নগদ ২০হাজার টাকা জরিমানা হয়েছিল।আর ২মাসের জেল অজামিনযোগ।তবে ক্রেতারও উচিত কেনার আগে দেখে কেনা।

আর আপনি যে পেনশনের কথা বল্লেন।আসলেই ভাই খুব ভয়াবহ অবস্থা।চাকরি শেষে এই বৃদ্ধ মানুষগুলো একজন থেকে আরেকজনের কাছে ঘোরে।ঘুষ দেয় তার পরেও পেতে পেতে কয়েক বছর লেগে যায়।তবে এটা মনে হয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনে পড়েনা কিন্তু এটার দিকে সর্বোচ্চ দৃষ্টি দেয়া উচিৎ কারণ চাকরি শেষে পেনসনের টাকাটা তাদের খুব দরকার হয়।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬

ভোরের সূর্য বলেছেন: ধন্যবাদ আমাকে রিপ্লাই দেয়ার জন্য আপনার নতুন লেখা থেকে। আপনি যেই জেলাটির নাম বলেছেন সেটির নামের আদ্যক্ষর খুব সম্ভবত 'র' আর কলেজের নামের প্রথম মনে হয় 'ক' যদি তাই হয় আমিও সেই শহরের।

২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১১

খেয়া ঘাট বলেছেন: একটি গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭

ভোরের সূর্য বলেছেন: ধন্যবাদ লেখাটিকে গুরুত্ব দেয়ার জন্য।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭

ভোরের সূর্য বলেছেন: পেয়ারা বাগানের ছবি দেখতে চান?আপনার কমেন্টের ঠিক ১টা কমেন্টের আগে আমার দেয়া লিঙ্ক এ গুতা মারেন বাগান কেন আরো অনেক কিছু দেখতে পাবেন।

৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৫২

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: আইনটি সম্পর্কে পূর্বে ভাসা ভাসা ধারণা ছিল। আজকে বিস্তারিত জানলাম। এক কথায় পোস্টটিকে আমি দারুন কার্যকরী বলবো। আর এমন কার্যকরী একটি পোস্ট দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯

ভোরের সূর্য বলেছেন: প্রিয় ব্লগার ধন্যবাদ আপনাকে যদি কিছুটা হলেও ধারণা দিতে পারি আইনটি সম্পর্কে।

৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৪২

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:

দারুণ পোষ্ট ++++++

সচেতনতামূলক পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।

৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪০

খাটাস বলেছেন: মুনির ভাই র দিয়ে নয়। আপনি আপনার কিছু জানতে চাইলে আপনার মেইল আইডি জানান। আমি নক করছি, ধন্যবাদ।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৩

ভোরের সূর্য বলেছেন: তাহলে আমারই ভুল।যাই হোক সমস্যা নাই।
[email protected]

৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০২

খাটাস বলেছেন: মেইল চেক করেন মুনির ভাই।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৩

ভোরের সূর্য বলেছেন: চেক করেছি এবং জবাবো দিয়েছি মাশাফি ভাই।

৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০১

খেয়া ঘাট বলেছেন: এটা কি দেখলাম? এটা কি দেখালেন?স্যালুট আপনাকে। মানুষ নামের জন্য এগুলো কেন যে করে? এতেতো নামের চেয়ে বদনামই বেশি হয়ে যায়।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৫

ভোরের সূর্য বলেছেন: কি আর করবেন। ছোট খাটো বিষয় ছেড়ে দেন(আপনি বলেছিলেন)।দিতেই থাকি আমরা আর দিতেই থা্কি। আর আমারই চোখে পড়লো? আমিতো আর এসব খুজে বেড়াই না।আরমান ভাই এর ভাগ্য খারাপ কারণ। আমি মোটামুটি খবরের কাগজ এবং অনলাইগুলো দেখি।বিডি নিউজে লাইফস্টাইলে এরকম নাইস খবর দেয়।এখন দিচ্ছে ইলিশ নিয়ে।

৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩০

খেয়া ঘাট বলেছেন: এটা ছোটখাটো নয়। তবে অনেকেই দেখেও না দেখার ভান করে। আবার অনেকে পরিচিত বলে বলতে চায়না।

যেমন- মনে করুন। আপনার সাথে আমার একটা সুসম্পর্ক গড়ে ওঠলো। এরপর আমি যদি কোনো ভুল করি , আপনি তা দেখিয়ে না দিয়ে এড়িয়ে যাবেন। মনে করবেন- উনার সাথেতো আমার খুব ভালো খাতির। ব্যাপারটা বললে যদি উনার মনে কষ্ট আসে। সবসময় সৎ সাহস থাকা উচিত।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৭

ভোরের সূর্য বলেছেন: একদম মনের মত কথা বলেছেন।আপনার মত আমিও একইভাবে ভাবি।

৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫১

রাশেদ অনি বলেছেন: দুঃখের বিষয় এই দেশে অধিকার আদায় কষ্টসাধ্য।

১০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৬

নেক্সাস বলেছেন: খুব দারুন একটা বিষয় নিয়ে লিখেছেন। ভাল লাগলো পড়ে

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৪

ভোরের সূর্য বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।নিজের অধিকার আদায়ে সচেতন হতে হবে। পাই বা না পাই সেটা পরের ব্যাপার কিন্তু চেস্টা তো করতে হবে।

১১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৮

এই সব দিন রাত্রি বলেছেন: খুবই দরকারি একটি পোস্ট। ভালো লাগলো জেনে। শেয়ার করলাম ফেবু তে

১২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৭

ভোরের সূর্য বলেছেন: @এই সব দিন রাত্রি ধন্যবাদ।শেয়ার করুন এবং সবাইকে সচেতন হতে বলুন।একমাত্র না জানা এবং সচেতনতার অভাবে অনেক সমস্যার সমাধান হয় না।

১৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯

শ্যামল জাহির বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ।

১৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আইনটি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেয়ার জন্য ধন্যবাদ

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪২

ভোরের সূর্য বলেছেন: ধন্যবাদ।আইনের সুবিধা পান বা না পান অন্তত অভিযোগ করবেন। সচেতনতার অভাব এবং না জানার ফলে বিক্রেতারা প্রতিনিয়ত আমাদের ঠকান। চেসটা কর‌তে সমস্যাতো নাই।

১৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৮

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: জনস্বার্থমূলক পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।

১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:১৯

ভোরের সূর্য বলেছেন: ধন্যবাদ।সচেতন হলে আমরাই লাভবান হব।

১৬| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৫

জানা বলেছেন:
সবার জন্যে খুব দরকারী একটি পোস্ট।

'ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন' বলে যে একটি আইন আছে সেটাই আমাদের অধিকাংশের জানা নেই। আবার যারা জানেন তাদের অধিকাংশই স্বাভাবিকভাবেই জানেনা না যে কোথায় কিভাবে যোগাযোগ করতে হবে। কারণ জনসাধারণের সুবিধার জন্যে আইন প্রণয়ন হলেও তার সঠিক/উপযুক্ত প্রচার-প্রসার নেই। তাই সাধারণ মানুষ এমন অনেক আইনি সহায়তা থেকে বঞ্চিত হন। পোস্টের তথ্যগুলো খুব জরুরী। সচেতনতা তৈরিতে সবাই সম্ভাব্য সর্বত্র ছড়িয়ে দিন।

অশেষ ধন্যবাদ পোস্টটির জন্যে ভোরের সূর্য।

১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:২২

ভোরের সূর্য বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।ভাল থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.