হেফাজত গণহত্যা ও লাশগুলোর ঠিকানা

১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:১১

২০১৩ সালে ব্লগ,ফেসবুকসহ রাইটিং প্লাটফর্মগুলোতে অব্যাহত ইসলামবিদ্বেষ, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর শানে কটুক্তি/বেয়াদবির প্রতিবাদে ফুঁসে উঠে আলেম সমাজ। হেফাজতে ইসলাম নাম ধারণ করে তারা জমায়েত হয় রাজধানীর মতিঝিল শাপলা চত্ত্বর এলাকায়। এসময় তারা পেশ করে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে কটুক্তির দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও কয়েক দফা দাবী, যার প্রতিটিই জনগণের প্রাণের দাবী হিসেবে যে কেউ সহজেই স্বীকার করবেন, যদি নিজেকে মুসলমানের বাচ্চা হিসেবে ভেবে থাকেন।

দিনের প্রোগ্রাম শেষে রাতেও সেখানে অবস্থান করায় ভয়ে হতবিহ্বল হয়ে পড়ে জালিম আওয়ামী লীগ সরকার। তাদের পক্ষে টাকা ঢেলে যে জমায়েত করা সম্ভব হয় না, তার দ্বিগুণ সমাগম দেখে তাদের মধ্যে সরকার পতনের ভয় ঢুকে যায়। রাতের বেলা লেলিয়ে দেয়া পুলিশ ও চালানো হয় নারকীয় ও স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় বড় গণহত্যা। আরামবাগ, গোপিবাগ আর দৈনিক বাংলা - তিনদিক থেকে পুলিশের আক্রমণে শহীদ হয় শত শত আলিমে দ্বীন, শিশু আর মগজে-মননে কুরআন ধারণ করা মাদ্রাসাছাত্র।

এখন লাশগুলোকে ঠিকানা লাগানোর পালা। আরো কয়েকটা জায়গার সাথে বেছে নেয়া হয় ঢাকার শেষ প্রান্তের ডেমরার মাতুয়াইলের ময়লার ভাগাড় তথা ডাম্পিং স্টেশন। নিচের লিংকে গিয়ে পড়ুন, জানুন আর উপলব্ধি করুন, কত বড় খুনীর কবল থেকে দেশ আজ মুক্তি পেয়েছে আর কেনো হুকুমের আসামী ও পুলিশের তৎকালীন কর্তাদের দেশে এনে ফাঁসিতে ঝুলানো অতীব জরুরি!


https://www.facebook.com/share/p/ubZCJeTRobjBsWo8/?mibextid=oFDknk

০ টি +০/-০